![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
সাইফ ১ দিন পরই বাসায় ফিরে এসেছে।
(বিস্তারিত লিখছি ধীরে ধীরে। সাইফের বাসা থেকে রাগ করে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আমার বুকে একটা দীর্ঘ ক্ষতের সৃষ্টি করেছে। তাছাড়া একটু ব্যস্ত আছি আপাতত। তাই ফেইসবুক বা ব্লগে তেমন আসা হচ্ছে না ইদানীং। আশা করছি শীঘ্র নিয়মিত হবো।)
ধন্যবাদ জিসান শা ইকরাম। আপনার পরামর্শটি কৃতজ্ঞ চিত্তে গ্রহণ করে সাইফের ফিরে আসার কথাটা শুরুতে দিয়ে দিলাম।
সাইফ আল মাহমুদ বাসা থেকে রাগ করে পালিয়ে গেছে।
১৩ জুলাই সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় রাগ করে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। সারা রাত খুঁজেছি, এখনো খুঁজছি। বাসা কুমিল্লার টিপরাবাজার এলাকা। সেনানিবাস ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে ১০ম শ্রেণীতে পড়ে।
বন্ধুরা, আমি ওর বাবা। কুমিল্লা শহরে থাকবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। দয়া করে এই মেসেজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
আমার মোবাইল : ০১৭৪৬৮৮৯০৭৯
ওর পরনে কালো প্যান্ট কালো টি-শার্ট ছিল। লম্বা ৬ ফুট। গায়ের রং শ্যামলা।
_______________________________________________
সাইফ বাসা থেকে বের হয়ে যাবার পর
(ডায়েরি)
সাইফ যখন রাগ করে বাসা থেকে বের হয়ে যাচ্ছিল, তখন আমারও অনেক রাগ ছিল শরীরে, এবং ওর মা আমাকে উদ্দেশ্য করে ক্ষুব্ধ স্বরে বলছিল, ও এখন গাড়ির নিচে মাথা দিয়া মরবার জন্য যাইতেছে। আমি এ কথার গুরুত্ব না দিয়ে ভাবলাম, এটা ওর মায়ের আশংকা, সাইফ মরতে যাবে কেন? ও বরং আমার দৃষ্টি থেকে একটু দূরে যাচ্ছে, হয়তো বাগানে গিয়ে দোলনায় বসবে, অথবা রাস্তায় হাঁটাহাঁটি করবে; যখন ও ভাববে আমার রাগ পড়ে গেছে, তখন আলগোছে ঘরে এসে ঢুকবে।
লায়লা, সাইফের মা একটু পরই বাসা থেকে বের হয়ে গেলো। তার শরীর ভালো না কয়েক মাস ধরে। সে মিনিট সাতেকের মতো বাইরে, আশোপশে আছে এমন মনে হলো না। আমি দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হই। একটু পর আমিও বাইরে চলে আসি। দরজা থেকে দশ গজ দূরে ছোটো রাস্তা। রাস্তার পশ্চিম-পূর্বে তাকিয়ে লায়লাকে দেখতে পেলাম না। সিকিউরিটি গার্ডের লোকটাকেও দেখছি না। আমি কোন্ দিকে যাবো ভেবে ঠিক করতে পারছিলাম না। এমন সময় লায়লাকে পূর্ব দিক থেকে হেঁটে আসতে দেখলাম। তার পেছনে সিকিউরিটি গার্ডের লোক। কাঁপা গলায় বললাম, 'পাইছো?' লায়লা রাগত স্বরে জবাব দেয়, 'সে মরবার গেছে। তারে কই পামু?' বলে হন হন করে বাসার ভেতর চলে গেলো। সিকিউরিটি গার্ডকে জিজ্ঞাসা করি সাইফকে যেতে দেখেছে কিনা। সে জানালো ম্যাডাম তাকে আগেই বলেছিল ভাইয়াকে ধরে আনতে, কিন্তু ভাইয়াকে রাস্তায় পাওয়া যায় নি। তবে তেমাথার গার্ড তাকে বাজারের দিকে যেতে দেখেছে। আমি তেমাথায় যেয়ে আরো কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করি নিশ্চিত হবার জন্য, সাইফ সত্যিই বাজারের দিকে গেছে, নাকি অন্যদিকে। কিন্তু তেমাথার গার্ড ছাড়া আর কেউ কোনো তথ্য দিতে পারলো না, এবং আমি মোটামুটি নিশ্চিত হলাম সাইফ বাজারের দিকেই গেছে। ওর পকেটে ৫০০ টাকার একটা নোট আছে। সে সপ্তাহ খানেক আগে সায়েদাবাদে তার মেঝ মামার বাসায় গিয়েছিল। ৫০০ টাকা পকেটে থাকায় তার একটা শক্তি ও আত্মবিশ্বাস হয়েছে, তাই সে ঢাকায় রওনা দিয়েছে। টিপরা বাজার থেকে ঢাকার সর্বশেষ বাস রাত ৯টায় ছেড়ে যায়, তখন সবে সন্ধ্যা ৭টা।
ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল ও কলেজের প্রিন্সিপালের বড় ছেলে নির্ঝরের সাথে সাম্প্রতিক কালে সাইফের সর্বাধিক ঘনিষ্ঠতা ও সখ্যতা লক্ষ করা গেছে। নির্ঝর গিটার বাজায়। সাইফের একটা গিটার আছে গত ১০ মাস ধরে। নির্ঝরের গিটার নেই, কিন্তু সাইফকে গিটার বাজানো শেখায়, সাইফকে বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে নিয়ে যায়, বড় ভাইয়ের মতো স্নেহ করে। কিছুদিন সে সাইফকে কেমিস্ট্রি পড়িয়েছে; পড়াশোনায় অমনোযগী সাইফকে অনেক সদুপদেশ দিয়ে থাকে নির্ঝর। সে সাইফের একজন বড়ভাই তুল্য ভালো বন্ধু। সন্ধ্যার কিছু পূর্বে ঘুম থেকে জেগে সাইফকে বাসায় না পেয়ে মোবাইলে কল দিলে সে জানিয়েছিল সে প্রিন্সিপালের বাসায় নির্ঝরের সাথে আছে। আমি তাকে বাসায় আসতে বললে সে মিনিট দশেকের মধ্যে বাসায় চলে আসে। সে আগামীবার এসএসসি পরীক্ষা দেবে। নির্ঝর এবার অনার্স ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। ওর সাথে থেকে থেকে গিটার বাজানোর নেশায় পড়ে সাইফ মূল্যবান সময় নষ্ট করছে। ওর কাছে পড়ার নাম করে রাতের বেলা ওদের বাসায় গিয়ে কেমিস্ট্রি না পড়ে গিটার বাজানোর তালিমও নিয়ে থাকতে পারে। নির্ঝরের সাথে এতো সময় কাটানো আমার পছন্দ হচ্ছিল না। আমি দেশে ফিরেছি ৪ জুলাইয়ে, বাসায় এসেছি ১১ জুলাই বিকেলে, মাত্র দুদিন আগে। গতকাল বিকেল ৪টা থেকে রাত দেড়টা পর্যন্ত সে আমার কাছে পড়েছে। সাধারণ গণিতের একটা গুরুত্বপূর্ণ চ্যাপ্টার রাত ৮টা পর্যন্ত; এরপর বাংলা 'স্বাধীনতা তুমি' কবিতা ও 'দুই মুসাফির' গল্প পড়িয়েছি তাকে। 'দুই মুসাফির' সে কিছুই বোঝে নি ক্লাসে, এটা একটা জটিল গল্প মনে হয়েছে ওর কাছে। সে ৪র্থ শ্রেণী পর্যন্ত ইংলিশ মিডিয়ামে পড়েছে; এরপর আমার কর্মস্থলে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল না থাকায় ৫ম শ্রেণী থেকে বাংলা মিডিয়ামে পড়েছে; কুমিল্লা সেনানিবাসস্থ ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল ও কলেজে পড়ছে ৮ম শ্রেণী থেকে। সে ৯ম শ্রেণীতে উঠবার পর বলেছিল ইংলিশ ভার্সনে পড়বে, কারণ, তার বাংলা পড়তে খুব সমস্যা হয়। অনেক বোঝানোর পরও সে বাংলা ভার্সনে পড়তে রাজি না হওয়ায় অবশেষে আমি রাজি হয়ে তাকে ৯ম শ্রেণীতে ইংলিশ ভার্সনে ভর্তি করিয়ে দিয়েছিলাম। সে বাংলা ভার্সনের চেয়ে ইংলিশ ভার্সনে অনেক ভালো করতে থাকলেও আমার প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল পাচ্ছিলাম না। সে বাংলা সাহিত্য, বিশেষ করে কবিতা একদম বোঝে না। কিন্তু কাল রাতে 'স্বাধীনতা তুমি' খুব দ্রুত শেষ করে, এবং আমি যারপরনাই খুশি হই। তাকে লাইন বাই লাইন 'দুই মুসাফির' বুঝিয়ে দিই। সে আমার রুম থেকে তার নিজ রুমে চলে যাবার সময় আমাকে কমপ্লিমেন্ট করে, 'আপনি খুব ভালো বাংলা পড়ান।' আমি কৌতুক করে বলি, 'তোমার কোন্ সাবজেক্টটা আমি কম ভালো পড়াই?' আমাদের সেই রাতটা খুব বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল। পড়ানোর পর তার রুমে গিয়ে বেশ কিছুক্ষণ তার সাথে ফান করি, কিছু উপদেশও দিই। তারপর ঘুমিয়ে পড়ি। সকালে স্কুলে যাবার আগে কেমিস্ট্রি ও ফিজিক্সের গ্রুপ কোচিং বাবদ ১০০০ টাকা চেয়ে নিয়ে গেলো, প্রতি সাবজেক্টে ৫০০ টাকা করে। কেমিস্ট্রিতে এক টিচারের কাছে মাস খানেক যাবত টিউশনি পড়ছে, কিন্তু তার ফি-এর অংক জানা নেই বলে সে টাকা দিতে পারি নি; তবে সাইফকে বললাম কতো দিতে হবে অন্য ছাত্রদের কাছ থেকে আজ জেনে এসো, ওটা কাল দিয়ে দেবো। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সাইফ স্কুল থেকে এসে তাড়াহুড়ো করে পোশাক পাল্টে কোচিঙের জন্য স্কুলে চলে যায়। ফিজিক্স টিচারের ৫০০ টাকা পরিশোধ করা হলেও কেমিস্ট্রি টিচারকে পাওয়া যায় নি বলে তাঁর প্রাপ্য ৫০০ টাকা সাইফের কাছে রয়ে গেছে। সাইফ কোচিঙে চলে যাবার পর থেকেই আমি অপেক্ষায় থাকি, ও ফিরে এলে পড়াতো বসবো। আমার কর্মব্যস্ততার জন্য সব সময় সাইফ আর ঐশীকে পড়াবার সুযোগ পাই না। ঐশীর চেয়ে সাইফ অনেক বেশি ব্রিলিয়ান্ট। কিন্তু ঐশী খুব শান্ত, ধৈর্য্যশীলা, অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী এবং পড়াশোনায় খুব মনোযোগী। সে নিয়মিত দিনের পড়া দিনে শেষ করে। ক্লাসে ৮ম শ্রেণীতে ওর রোল নম্বর ৪ ছিল, এবং ক্লাসে ফার্স্ট হবার জন্য সব সময়ই তার মনের মধ্যে একটা তীব্র জেদ ও আকাঙ্ক্ষা কাজ করতো সব সময়। সি নিশ্চিত জেএসসিতে জি+ পাবে ধারণা ছিল; কিন্তু কৃষি শিক্ষার জন্য সে জিপিএ ৪.৮৬ পেয়েছে। ওদের ক্লাসে ৪ জন এবার বৃত্তি পেয়েছে, ঐশী তাদের একজন (বি গ্রেডে পেয়েছে)। পড়াশোনার জন্য ঐশীকে কখনো বলতে হয় না; বরঞ্চ অধিক রাত জেগে যখন যে পড়তে থাকে, তখন আমি তাকে শুয়ে পড়তে বলি। ঐশীকে পড়িয়ে ওর প্রাইভেট টিউটরগণ খুব আনন্দ পান, কারণ, ওকে পড়াবার জন্য তাঁদেরকে কষ্ট করতে হয় না। ক্লাসে ঐশীর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি; সে ৯ম শ্রেণীতে দু-বার স্টুডেন্ট অব দ্য মান্থ হয়েছে। ২য় বারের মতো পাবলিক ডিমান্ডে তাকে ক্লাস ক্যাপ্টেন হতে হয়েছে। ঐশী একজন আদর্শ ছাত্রী। ওদের পড়াশোনার অগ্রগতি কীরকম হচ্ছে নিজে না দেখা পর্যন্ত আমার স্বস্তি হয় না; তাই অনেক কষ্ট করে ওদেরকে পড়াবার যে সময়টুকু আমি বের করে নিই, তার পুরোটুকুই কাজে লাগাবার জন্য সব সময় চেষ্টা করি। ওরা দু-ভাইবোন প্রায়ই বলে, আমি একদিনে ওদেরকে যতোটুকু পড়াই ও বোঝাই, ক্লাসে দুই মাসেও এতোখানি সম্ভব নয়; বিশেষ করে অংক এবং ইংলিশ সেকেন্ড পেপারে ওরা আমার কোচিঙে ব্যাপকভাবে উপকৃত হয়। কিন্তু সাইফ পড়াশোনায় বড্ড অমনোযোগী। ইন্টারনেট, মোবাইল, কম্পিউটার, গান-বাজনা, ইত্যাদির পেছনে ওর দিনের বেশিরভাগ সময় পার হয়ে যায়। অনেক সময় পরের দিন যে একটা পরীক্ষা আছে সে-কথাটাও সে ভুলে গিয়ে দিব্যি মোবাইল বা পিসিতে মগ্ন হয়ে পড়ে থাকে, পরীক্ষার কথা মনে করিয়ে দেবার পর হঠাৎ টনক নড়ে, কিন্তু কিছুক্ষণ বই নাড়াচাড়া করলেও আবার ইন্টারনেটে ঢুকে পড়ে। এভাবে প্রায় প্রতিরাতেই ভোর ৩-৪টা বা আরো বেশি সময় পর্যন্ত সে রাত জেগে টই টই করতে থাকে, আর সকাল হলে অনেক সময় মাথা ব্যথা বা অন্য অজুহাতে স্কুল কামাই করে। এটা সাইফের একটা পুরোনো রোগ, এ থেকে ওকে বের করিয়ে আনবার জন্য যতো ধরনের পন্থা আছে সবই এ্যাপ্লাই করা হয়েছে। আমি গত এক বছর ধরে বিদেশে থাকা কালে ওর মা দিনে অন্তত দু-বার ওর পড়ালেখার ব্যাপারে আমার কাছে অভিযোগ করতো। মোবাইলে সাইফকে আমি খুব বোঝাতাম, নরম স্বরে, কখনো বা রাগ করে বলতাম- তুমি পরীক্ষায় ভালো না করলে তোমার সাথে আর কথা বলবো না। এভাবে একবার ও পরীক্ষায় খারাপ করলে আমি ওর সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিই, কিন্তু সাইফ তাতে কস্ট পাওয়ার বদলে রিলিফ ফিল করেছিল, ও আগের চেয়ে আরো বেশি অমনোযোগী হয়ে পড়েছিল। আমি কষ্ট পাচ্ছিলাম যে সাইফ কেন আমার সাথে কথা বলবার জন্য কোনোরূপ আকুতি প্রকাশ করলো না। এমন সময় ওর জন্ডিস হলে আমি নিজেই ঘাবড়ে যাই, ওর সাথে কথা বলি, প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিই; ওর মা নিজে অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও সাইফকে নিয়ে একা একা হাসপাতালে ছোটাছুটি করে করে। সে সময় ওর ১০ম শ্রেণীর ১ম সাময়িক পরীক্ষা চলছিল। জন্ডিস হবার কারণে সে পরীক্ষা দিতে পারে নি। ৩০ জুলাই থেকে ওর প্রিটেস্ট পরীক্ষা। ১ম সাময়িক পরীক্ষা দিতে পারে নি, তাই প্রিটেস্ট ও টেস্ট পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়ে ১ম সাময়িকের ঘাটতি পূরণ করতে হবে, তা না হলে এসএসসির জন্য তাকে এ্যালাউ করা হবে না। সাইফ যেন প্রিটেস্ট পরীক্ষায় খুব ভালো করতে পারে, সেজন্য আমি নিজে ওকে এ ক'দিন পড়াবার জন্য খুব উদগ্রীব ছিলাম।
সাড়ে ৩টার দিকে সাইফ কোচিঙে চলে যাবার পর থেকে ওর অপেক্ষায় থাকতে থাকতে আমি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। ঘুম ভাঙবার পর ওর খোঁজ নিয়ে জানলাম সে এখনো বাসায় ফিরে নি। মোবাইলে কল করে যখন শুনলাম সে নির্ঝরদের বাসায়, তখন থেকেই আমার রাগ হতে থাকে। সে বাসায় আসার পর তাকে জিজ্ঞাসা করি নির্ঝরদের বাসায় যাবার কারণ কী ছিল। সে জানায় তার আরো দুজন বন্ধু এসেছিল ও বাসায়, তাদের সাথে গল্প করছিলাম। এটা আড্ডা করে সময় নষ্ট করবার সময় নয়। তাকে বিভিন্ন ভাবে জেরা করতে থাকি ও পরামর্শ দিতে থাকি। আমি তাকে পড়ানোর জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম সে-কথা সাইফকে বলতে থাকি। কিন্তু সাইফ আমার সাথে তর্ক করতে থাকে। তাতে আমি অধৈর্য্য হয়ে পড়ি এবং খুব রেগে যাই। এক পর্যায়ে তার পিঠে দুটো থাপ্পড় দিই। লায়লা এতে রাগান্বিত হয়। ওকে ডাইনিং রুমে নিয়ে ভাত খেতে দেয়। সে সারাদিন খায় নি। না খেয়ে থাকার একটা বদ্ অভ্যাস আছে সাইফের। খেতে চায় না। তরকারি ভালো না হলে ওর খিদে চলে যায়। লায়লা ওকে ভাত বেড়ে দিচ্ছে আর আমাকে বকছে। আমি মুহূর্তে আমার ভুল বুঝতে পারি। ছেলেটাকে মারধোর করা ঠিক হয় নি। একটু লজ্জা লজ্জা ভাবও এসে পড়লো চোখে। আমি ড্রয়িং রুম থেকে উঠে ডাইনিং রুমে ওর সামনে গিয়ে বসলাম, ওর সাথে সহজ হবার জন্য, যাতে আমার কথাবার্তায় আমি ভুল করেছি তা ফুটে ওঠে, এবং এজন্য আমি দুঃখিত ও লজ্জিত তা যেন ও বুঝতে পারে। কিন্তু সে-সময় সাইফও খুব রেগে ছিল। আমার প্রতিটি কথায় সে তর্ক করছিল, আর বাবা-মা বা বড়দের সাথে তর্ক করা ভালো নয়, আমি এটা তাকে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম। সাইফ তখন ভাতের প্লেট থেকে হাত উঠিয়ে নিয়েছে, লায়লা আমাকে বকছিল ওখান থেকে উঠে সরে যাওয়ার জন্য। আমি উঠে চলে যাবো, তার আগে বলছিলাম, যেখানেই যাও, আজানের আগে প্রতিদিন তোমাকে বাসায় দেখতে চাই। রাতের বেলা ঘরের বাইরে থাকা আমার পছন্দ নয়। এ-কথা বলতে বলতে আমি ডাইনিং রুম থেকে উঠে ড্রয়িং রুমে এসে বসলাম। বসে বললাম, তোমার প্রাইভেট টিউটর মাঝে মাঝে তোমার বিরুদ্ধে কমপ্লেইন করে তোমার বই-টই ঠিক থাকে না। তুমি বইপত্র গুছিয়ে রাখো না কেন? এর একটু পর ওর একটা মুখের শব্দ শুনলাম, রাগ করার, আর একটা তীক্ষ্ণ শব্দ কিছু একটা জোরে ছুঁড়ে মারার। তার একটু পরই সে ভাত না খেয়ে আমার সামনে দিয়ে বাইরে চলে গেলো। লায়লা আমাকে বকতে লাগলো, সারাদিন ছেলেটা কিছু খায় নাই। এখন খাইতে বসছিল, তাও খাইতে দিলা না। সে এখন চইলা যাইতেছে, রাস্তায় গাড়ির নিচে মাথা দিয়া মরবো।
আমি নিশ্চিত যে সাইফ বাজারের দিকে চলে গেছে, এবং প্রিন্সিপালের বাসা অন্যদিকে, তবু আমার মনে হলো ও হয়তো ও-বাসাতেই নির্ঝরের কাছে গিয়ে থাকতে পারে। আমি প্রিন্সিপালের বাসায় গিয়ে কলিং বেল টিপে দরজা খোলা পেয়ে ভিতরে ঢুকতে ঢুকতে নির্ঝরকে ডাকতে থাকি। সে উপরের তলায় ছিল। আমার ডাকে সে ও তার ছোটো ভাই নিচে নেমে এলে জিজ্ঞাসা করি সাইফ এসেছে কিনা। ওরা জানায় বিকেলে এসেছিল, আপনি মোবাইলে কল করার পর বাসায় চলে গেছে। আমি স্বল্প কথায় ওদের খুলে বলি সাইফ রাগ করে বাসা থেকে বের হয়ে গেছে। আমি ওদের কাছে সাইফের ক্লোজেস্ট বন্ধুদের নাম জানতে চাই, এবং এ অবস্থায় কোথায় কোথায় সে গিয়ে থাকতে পারে সে-বিষয়ে ওদের মতামত জানতে চাই, এবং এ ব্যাপারে আমাকে সর্বপ্রকার সাহায্য করবার জন্য ওদের কাছে আকুতি জানাই। সাইফকে ১ মাস আগে ওর মা একটা মোবাইল কিনে দিয়েছে, আমার অগোচরে; পড়ালেখায় ক্ষতি হবে, কারণ, ইন্টারনেটের প্রতো ওর ঝোঁক খুব বেশি, এজন্য আমি মোবাইল কিনে দিতে সম্মত হবো না বলে লায়লা আমাকে এটা জানায় নি- সাইফ খুব মিনতি করেছিল মোবাইলের জন্য, আর ওর মা সে মিনতি উপেক্ষা করতে পারে নি। সাইফ বের হয়ে যাবার কালে ওর মোবাইলটি নিয়ে যায় নি। নির্ঝর আর ওর ছোটোভাই মিলে মোবাইলে সাইফের সব বন্ধুর সাথে কথা বলতে লাগলো। মেয়েদের মধ্যে সানজানার সাথে সাইফের অন্তরঙ্গতা একটু বেশি, কারণ, ৫ম শ্রেণীতে অন্য এক স্কুলে ওরা একসাথে পড়তো। আমি সানজানাকে ফোন করে জানতে চাই সাইফের খবর। সানজানা অবাক হয় ও দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হয়। সে খুব সম্ভবত ওদের আরো ক্লাসমেটদের কাছে ফোন করে। কারণ, আরো কয়েকটা ছেলে ও মেয়ে নির্ঝরের কাছে ফোন করে বিস্তারিত জানতে চাইল, আর ওরা জানিয়েছে সানজানার কাছ থেকে সাইফের পালিয়ে যাবার খবর জানতে পেরেছে। ইরম নামক এক ক্লাসমেটের সাথেও সাইফের খুব ঘনিষ্ঠতা ছিল। ইরমকে ফোন করে জেনে নিলাম তোমার তো অনেক সময় একসাথে আড্ডা দিতে, জায়গাগুলোর নাম বলবে? ইরম বললো ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে কুটীলামোড়া ও সুইমিং পুলের কাছে তারা বন্ধুরা অনেক আড্ডা দিয়েছে। নির্ঝর বললো, আঙ্কল, চলুন, আমরা কুটীলামোড়া আর সুমিংপুলে যাই। আমরা একটা গাড়ি নিলাম। প্রথমে কুটীলামোড়া যাবো। যাবার পথে এক জায়গায় গাড়ি থামালো নির্ঝর; বললো, ঐ মাঠের এক পাশে আমি আর সাইফ মাঝে মাঝে বসে গল্প করতাম। সন্ধ্যায় বৃষ্টি ছিল, আকাশ মেঘলা, অন্ধকার খুব তীব্র। ঘন অন্ধকারে আমরা সে জায়গা খুঁজলাম। এরপর গেলাম কুটীলামোড়া। কুটীলামোড়ার চারপাশ ঘন জঙ্গলে আচ্ছন্ন। আমি আর নির্ঝর কালো অন্ধকারে মোবাইলের আলোতে পথ দেখে কুটীলামোড়ার চারপাশ দেখলাম, আর খুব ভয় পেলাম- এই ভয়ঙ্কর জায়গায় ছেলেগুলো আড্ডা দিত কীভাবে? এরপর গেলাম সুইমিং পুল। ওখানে সুইমিং পুলের কাজের ছেলেরা আলো জ্বেলে পড়ছিল, নির্ঝর ওদেরকে ডাকতেই 'ভাইয়া' 'ভাইয়া' বলে ওরা ছুটে এলো। ছেলেগুলো সাইফকে চিনে, নির্ঝরের সাথেই তাকে ঘুরতে দেখেছে ওরা; নির্ঝর প্রিন্সিপালের ছেলে হওয়ায়, এবং খুব সৎ ও বিনয়ী এবং মিশুক স্বভাবের হওয়ায় তার ব্যাপক পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা রয়েছে এখানে। গাড়িতে চলতে চলতে নির্ঝর অনেকের কাছে ফোন করলো, অনেক ফোন এলোও, কিন্তু কেউ সাইফের কোনো তথ্য দিতে পারলো না।
নির্ঝর এরপর আমাকে ক্যান্টনমেন্টের গেইটের কাছে নিয়ে গেলো। মিলিটারি পুলিশদেরকে সাইফের বর্ণনা দিয়ে জানতে চাইলো তারা ৬ ফুট লম্বা, কালো প্যান্ট ও কাল টি-শার্ট পরা কোনো যুবককে গেইট দিয়ে যেতে দেখেছে কিনা। তাঁরা শুনে খুব আফসোস করলেন, এবং তাদের সবগুলো গেইটে এবং ক্যান্টনমেন্টের ভেতরের ভ্রাম্যমান টহলদলগুলোকে এ খবরটা জানিয়ে দিলেন, যদি এমনতরো কোনো যুবককে পাওয়া যায়, যেন খবর দেয়া হয়। হয়তো অন্ধকারের পথ ধরে ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে রাস্তায় হাঁটছে সাইফ, সেটা মনে করে অনুমতি নিয়ে নির্ঝরকে সাথে করে সবগুলো সড়ক আমরা খুঁজে দেখলাম। যেখানে যাকে পেলাম, গাড়ি থামিয়ে তাদের সাথে কথা বললাম। সবশেষে স্কুলের গেইটে এলাম। হোস্টেলের ছাত্ররা তখন ক্লাসে বাধ্যতামূলক স্টাডিতে ব্যস্ত, কয়েকজন শিক্ষকও আছেন ওখানে। গেইটের দ্বারোয়ান সাইফকে চেনে। সে জানালো সাইফকে সে দেখে নি। রাতে কারণ ছাড়া এবং প্রিন্সিপালের অনুমতি ব্যতীত স্কুলে ঢুকবার কোনো নিয়ম নেই; নির্ঝর তবুও দ্বারোয়ানকে অনুরোধ করলো ভিতরে গিয়ে একটু দেখে আসার জন্য।
আমরা ক্যান্টনমেন্ট থেকে বেরিয়ে গেলাম। নির্ঝর নিয়ে গেলো টিপরা বাজারের 'কাকলী' রেস্টুরেন্টে, যা ওভারব্রিজের গোড়ার দিকে অবস্থিত, যেখানে নির্ঝরের সাথে বেশ কয়েকবার সাইফ স্যুপ ও অন্যান্য খাবার খেয়েছে। কাকলীর লোকজন নির্ঝরকে চেনে। সাইফের বর্ণনা শুনে তারা বললো ঐরকম এক ছেলে আরো দুজন বন্ধু সহ রেস্টুরেন্টে এসেছিল, কিন্তু তা সন্ধ্যার বেশ আগে। আমরা হতাশ হয়ে আরেকটা ভালো মানের রেস্টুরেন্ট 'কে হোসেন'-এ গেলাম। ওখানেও সাইফ গেছে বলে কোনো সন্ধান পাওয়া গেলো না। এরপর গেলাম টিসা বাস কাউন্টারে- অবশ্য এর আগে লায়লা এ কাউন্টারে ঘুরে গেছে। কতো মানুষ বাসে উঠছে-নামছে, কারো পক্ষে কি কাউকে চিনে রাখা সম্ভব? 'মিয়ামী' রেস্টুরেন্টেও আমরা বেশ কয়েকবার খেয়েছি; ওখানে গেলাম। কিন্তু কোনো হদিশ পাওয়া গেলো না।
এর মধ্যে রাত বারোটা পার হয়ে গেছে। রাস্তার ধারে একটা বড় বাস ও মাইক্রোবাস দেখেছিলাম, এক্সিডেন্ট করেছিল। নির্ঝরকে নিয়ে ঘুরছি, হঠাৎ সে জানালো ঐ মাইক্রোবাসে তার আব্বু-আম্মু আসছিল; মাইক্রোবাসের সামান্য ডেন্ট হলেও তার মা-বাবার কিছু হয় নি। আমি এ খবর শুনে নির্ঝরকে ওদের বাসায় নামিয়ে দিয়ে আসি।
তারপর শহরের দিকে যেতে থাকি; যেতে যেতে রাস্তার দু-ধারে আমার চোখ; আবাসিক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট সামনে পেলেই থামি ও খোঁজ-খবর নিই। রেল-লাইন পর্যন্ত গিয়ে গাড়ি থেকে নামলাম। রাস্তার দুই পাশে অনেক দূর পর্যন্ত হেঁটে গিয়ে সাইফকে খুঁজলাম- যদিইবা সে এক জায়গায় কাত হয়ে পড়ে ঘুমিয়ে গিয়ে থাকে, কিংবা হাঁটুর উপর মাথা গুঁজে বসে থাকে!
সাইফের ঘনিষ্ঠতম দুই বন্ধুর একজনের নাম উচ্ছ্বাস, অন্যজনের নাম আকাশ। অনেক চেষ্টার পর উচ্ছ্বাসের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ হলেও আকাশের মোবাইল বন্ধ বলে কোনো যোগাযোগ হলো না। ওদের দুজনের বাসাই কুমিল্লা শহরে। আকাশদের বাড়িতে একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিল সাইফ কয়েক মাস আগে, ওর সাথে কয়েকবার ঘোরাঘুরিও করেছে শহরে। ওর মোবাইল বন্ধ কেন? সাইফ কি ওর ওখানে গেছে? সাইফের অনুরোধেই কি আকাশ মোবাইল বন্ধ রেখেছে, যাতে আমরা ওদের সাথে কোনো যোগাযোগ করতে না পারি? মনের কোণে এ আশাটুকু একটু ভরসা দিল।
ঢাকা সহ সবখানের সব আত্মীয়ের সাথে যোগাযোগ হলো। কারো সাথে সাইফের কোনো যোগাযোগ হয় নি।
বাসায় যখন ফিরে আসি, তখন রাত ৩টার মতো বাজে। লায়লার অসুস্থ শরীর। সে জেগে আছে। আমার পা চলে না। দম আটকে আসে। ড্রয়িং রুমে ঢুকে দরাম করে মাটিতে বসে পড়ি। আমার বুক ভেঙে যাচ্ছিল। মুহূর্তের জন্য যেন ওরা চোখের আড়াল না হয়, সেজন্য আমার ছিল এতো কড়াকড়ি। ঠিকমতো শুতে পেলো কিনা, ভালোমতো বিছানা পাতা হলো কিনা, ফ্যান ছাড়া হয়েছে কিনা, ঘরে বাতাস ঢুকছে কিনা, রাতে ঘুম ভাঙলেই ওদের ঘরে গিয়ে এসব দেখি। জানালা খুলে দিই, যাতে ভ্যাঁপসা গরম আটকে না থাকে। এতো আদরের সোনার মানিক, এখন সে কোথায় কোন্ রাস্তায় অনাথের মতো পড়ে আছে! কিছু কি খেয়েছে, নাকি না খেয়ে মরার মতো কোনো এক জায়গায় পড়ে ছিল, বেহুঁশ হয়ে এখন মরার মতো পড়ে আছে? নাকি সত্যিই গাড়ির নিচে মাথা দিয়ে সুইসাইড করলো? আমি কোনোমতেই নিজেকে শান্ত রাখতে পারছিলাম না।
উপরে লায়লাকে শুইয়ে দিয়ে ঘরের সমস্ত কোণাকাঞ্চি খুঁজে দেখলাম। তারপর নিচতলায় ড্রুইংরুমের ফ্লোরে শুয়ে পড়লাম। বাতাসে পর্দা একটু নড়ে উঠলেই লাফ দিয়ে উঠি, হয়তো সাইফ ফিরে এসেছে- জানালার কাছে যাই- চারদিক শূন্য, বুক হু-হু করে ওঠে।
একটু পর ল্যাপটপ অন করলাম। ওর ফেইসবুকের ফ্রেন্ডস লিস্টে আমি বা ঐশী (মেয়ে) নেই। ওর কাছে একটা মেইল করলাম। ওর ফ্রেন্ডস লিস্টে যারা ছিল সবার কাছে মেইল করলাম। তারপর শুয়ে পড়লাম। একটু পর পর ঘুম ভাঙে, আর জানালার কাছে যাই। সাড়ে পাঁচটায় বিছানা ছাড়লাম। বাসা থেকে বের হয়ে টিপরা বাজারে গেলাম। পুরো বাজারের আনাচে কানাচে ঘুরলাম। একটা সিএনজি নিলাম। বাস-কাউন্টারে এসে কয়েকজনের সাথে কথা বললাম। তারপর শহরের দিকে যেতে থাকলাম। এবারও যতো রেস্টুরেন্ট আর হোটেল চোখে পড়লো, খোঁজ নিলাম। আবারও রেল-লাইন পর্যন্ত গেলাম। উল্টো দিকে ঘুরে নিমসার বাজার পর্যন্ত এলাম। তারপর আবার ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে ঢুকে কুটীলামোড়া গেলাম। সুইমিং পুলে গেলাম। তখন ৮টা বেজে গেছে। বাসায় ফিরে এসে ঐশীকে বললাম খুব জলদি কিছু খাবার জোগাড় করে দিতে। ও কিছু আম গুলিয়ে মুড়ি মাখিয়ে দিল (ও রান্নাবান্না পারে না এখনো)। আমি পকেটে বেশি করে কিছু টাকা নিলাম, হয়তো ঢাকা চলে যেতে হতে পারে, এ আশায়। আমি সিএনজি নিয়ে ইস্পাহানি পাবলিক স্কুলে এলাম। সিএনজি দাঁড় করিয়ে ভিতরে ঢুকে ভাইস প্রিন্সিপালের অফিসে ঢুকে সালাম জানিয়ে আমার পরিচয় দিলাম এবং সাইফের পালিয়ে যাবার ঘটনা বললাম। তিনি খুব মনোযোগ দিয়ে আমার বর্ণনা শুনে কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলেন, এরপর সাইফের ক্লাসের হাজিরা খাতা আনালেন, ওর ক্লাসের ক্লাস ক্যাপ্টেন সহ ৪ জন ছাত্রকে ডেকে আনলেন।
(অসমাপ্ত)
২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪২
রাতের বৃষ্টির শব্দ বলেছেন: দোয়া করছি....
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: প্রার্থনা করি আপনার ছেলেকে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসুক।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৫১
ফাইরুজ বলেছেন: দোয়া করি ও ফিরে আসুক।
৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৫৩
শেষের_কবিতা বলেছেন: প্রার্থনা, আপনার ছেলে নিরাপদে ঘরে ফিরুক।
৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৫৪
নতুন বলেছেন: ছেলের বন্ধুদের সাথে কথা বলুন....ওরা ভালো সাহাজ্য করতে পারবে ... যদি কোন পরিচিতো বা বন্ধুর বাসায় যেয়ে থাকে...
৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
েমেেঘলা আকাশ বলেছেন: Don’t worry সে নিরাপদে বাড়ি ফিরবে।
৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
কথক পলাশ বলেছেন: Kivabe help korbo bujhte parcina. Message share korci.
৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৫৮
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: বাস স্টেশন, লঞ্চ ঘাট, বন্ধুর বাসা, আর তার স্কুল---এইসব জায়গায় থাকার সম্ভাবনা বেশী। দোয়া রইল আপনার ছেলের জন্য।
১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:০২
িনদাল বলেছেন: ওর সাথে কি মোবাইল আছে ? RAB এর সাথে কন্ট্যাক্ট করেন। তাদের লোকেট করার টেকনোলজি আছে। ফোন অফ থাকলেও মনে হয় পারে, নিশ্চিত নই।
১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
শুটকাভাই বলেছেন: ফিরে আয় বাবা, আর বাবা-মাকে কষ্ট দিও না। বাবা যখন হবে তখন বুঝতে পারবে এ কষ্টগুলো।
১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: দোয়া করি ছেলে নিরাপদে ফিরে আসুক।
১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
অনিক আহসান বলেছেন: এখনো ফিরে না আসলে দ্রুত থানায় জিডি করেন...এবং স্থানীয় র্যাব অফিসে যোগাযোগ করেন...
১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:১২
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: দোয়া করি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে পান।
১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
নষ্ট কবি বলেছেন: দোয়া করি ছেলে নিরাপদে ফিরে আসুক।
১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:২৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমরা সবাই আপনার সাথে আছি।
১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
জাহাজী পোলা বলেছেন:
আমি একজন ওল্ড ইস্পাহানিয়ান, খারাপ লাগছে অনেক, দোয়া করি ও ফিরে আসবে তাড়াতাড়ি।
এক কাজ করেন ওর ক্লোজ ফ্রেন্ডদের (বাসার কাছের ফ্রেন্ড এবং স্কুল ফ্রেন্ড) কাছে খোঁজ নিন, এই বয়সে সবার একটু এডভেঞ্চার ভাল লাগে, হয়ত বন্ধুদের সাথে দূরে ঘুরতে গেছে। তাই সবার সাথে খোঁজ নিন, ভাল হয় ইস্পাহানিতে গিয়ে ওর টিচার এবং ক্লাস মেট দের জানানো।
আমাদের সময়ও ৫ জন রেজাল্ট খারাপ করে কক্সবাজার চলে গিয়েছিল।
শুভকামনা রইল।
১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩১
জাহাজী পোলা বলেছেন:
বাহ! পোস্টটা ষ্টিকি হয়েছে দেখে ভাল লাগলো, ধন্যবাদ মডু। :>
১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩
সফিক৩২১৪ বলেছেন: দোয়া করি ছেলে নিরাপদে ফিরে আসুক।
২০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪
জাহাজী পোলা বলেছেন:
ও যেহেতু রাগ করে বেরিয়েছে সেহেতু ও কোন বন্ধুর বাসায় গেছে কিংবা যেখানে গেছে কোন কাছের বন্ধুকে বলে গেছে, তাদের ধরেন সবার আগে
২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৪
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আমাদের আপডেট দিয়েন একটু কষ্ট করে। জানি এটা খোঁজার সময়। আপডেটের সময় নয়। তারপরও কিছু উৎকন্ঠিত মানুষ আপনার পরিবারের পাশে আছে সবসময়।
২২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
জিহাদ ৭০০৭ বলেছেন: ফি্রে আস। ফিরে এসে রাজপথে দাড়াও। ভোরের আলোয় প্রচন্ত নিশ্বাস নিয়ে বল চমৎকার, চমৎকার, কি দুর্দান্ত চমৎকার এই মনুষ্য জীবন (নির্মলেন্দুগুণ)
২৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৫
asmabk বলেছেন: ভাই আপনার ছেলেকে খুজে পান সেই দোয়া করি।
২৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
এস এইচ খান বলেছেন:
উপরে সবাই চমৎকার সব পরামর্শ দিয়েছেন। আল্লাহ, আপানার এই উৎকন্ঠা আর দু:শ্চিন্তা শিঘ্র লাঘব করে দিন, সে কামনা করছি।
পোস্টিটি ষ্টিকি হওয়ায় সামু কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
নষ্টছেলে বলেছেন: ফেসবুকে শেয়ার দিলাম।কেউ দেখলেই যেন চিনতে পারে।ইনসাল্লাহ মাহমুদ অভিমান ভেঙে খুব তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে যাবে।
২৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮
জাফর বায়েজীদ বলেছেন: ওর সাথে কি মোবাইল আছে ? RAB এর সাথে কন্ট্যাক্ট করেন। তাদের লোকেট করার টেকনোলজি আছে। ফোন অফ থাকলেও মনে হয় পারে, নিশ্চিত নই।
ফি্রে আস। ফিরে এসে রাজপথে দাড়াও। ভোরের আলোয় প্রচন্ত নিশ্বাস নিয়ে বল চমৎকার, চমৎকার, কি দুর্দান্ত চমৎকার এই মনুষ্য জীবন (নির্মলেন্দুগুণ)
২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৩৯
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: দোয়া করি ও নিরাপদে ফিরে আসুক।
ব্লগার নতুন ও নিদাল যে পরামর্শ দিয়েছেন সেটা বেশ কাজের। সে লাইনে চেষ্টা করুন। থানায় জিডি করুন।
@বিনলাদিন- আপনি এই অমানবিক রসিকতাটা না করলেও পারতেন। এরপরও দোয়া করি আপনি যেন এমন বিপদে না পড়েন।
২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
রাকি২০১১ বলেছেন: এতগুলা শুভাকাংখীর ভিতর
বিনলাদিন বলেছেন: ভালই হইছে। সংসারের খরচ কমবে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতীর বাজারে ঘরে ১টা প্রাণী কম থাকা মানে মাথা থেকে কত বড় বোঝা কমা, তা এখনই জানতে পারবেন।
হারামজাদা আবার ফলস নিক দিছে।
দোয়া করি, আপনার ছেলে ফিরে আসুক। আল্লাহর নিকট দোয়া করুন যাতে ছেলের শুভবুদ্ধি হয়।
২৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫১
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন:
মন টা খারাপ হয়ে গেলো এই বয়সে রাগ করতেই পারে,ধরমসাগর পাড়ে ,অথবা কোনো বন্ধুর বাসায় খোজ নিয়ে দেখতে পারেন
আমি তো রাগ করলে গোমতীর পারে চলে যেতাম
৩০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: কি বলো ভাইয়া!
যেখানেই আছে নিরাপদে আছে ইনশাল্লাহ।
দোয়া করছি তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক সে।
মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো ভাইয়া।
তোমার মনের অবস্থা কি বুঝতে পারছি।
৩১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩
মোজাম্মেল প্রধান বলেছেন:
চেহারার দিকে তাকালেই বুঝা যায়, অত্যন্ত একরোখা টাইপ ছেলে।
আল্লাহ ওকে সুমতি দিক। ঘরের ছেলে ঘরে সুস্থ ভাবে ফিরে আসুক।
৩২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
হায় হায়, খবরটা শুনে বুকটা কেপে উঠলো।
বন্ধুদের জানার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। ছেলের ফেবু আই ডি থাকলে, তার বন্ধুদের ওখানেও খোজ নেয়া উচিৎ ।
আপডেট জানিয়েন প্লিজ।
দোয়া করি যেন , ফিরে আসে আপনার ছেলে অতি দ্রুত।
৩৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০২
সুরঞ্জনা বলেছেন: ইনশাল্লাহ!!! সে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসবে।
৩৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৪
সোজা সাপটা বলেছেন: আপনার ছেলে নিরাপদে ঘরে ফিরুক এই দোয়া রইলো।
৩৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৪
আতা63 বলেছেন: বিনলাদিন হারামজাদারে অভিশাপ।
৩৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৪
নীলতারা বলেছেন: ছেলের জন্য চিন্তা করেন; তবে দুশ্চিন্তা না প্লিজ...
ভেবে দেখেন নিজেও কখনো এভাবে রাগ করে বাসা ছেড়ে ছিলেন কিনা?
দোয়া করি সাইফ তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে বাবার দুশ্চিন্তা লাঘব করবে...
৩৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৮
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আপনি বলছেন - রাগ করে পালিয়েছে। আমি বলবো - লুকিয়ে আছে। অনেক ছেলে মেয়ে বাবা মা'র সাথে অভিমান করে এটা করে থাকে। জব্ধ করার জন্য। আমার মনে হচ্ছে এটাই সম্ভাবনা। চিন্তা করবেন না ভাই। ইন্শাআল্লাহ্ ফিরে আসবে।
৩৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: প্রার্থনা করি আপনার ছেলেকে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসুক।
আপনার পাশে আছি। তবে দেশের বাইরে থাকাতে সেই ভাবে হয়তো সহযোগিতা করতে পারব না। আল্লাহ আপনার সহায় হবেন।
৩৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:১৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: সন্তানের নিখোঁজ হওয়া একজন বাবাকে কতটা উদ্বিগ্ন করে রাখতে পারে তা আন্দাজ করতে পারি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হোক দ্রুত এই প্রত্যাশায়।
৪০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২১
রবিন-৭৭ বলেছেন: দোয়া রইল আপনার ছেলের জন্য।
৪১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২১
১১স্টার বলেছেন: ফিরে আসুক আপনার ছেলে নিরাপদে।
এই বয়সে এমন একটু আধটু করতে পারে পরে দেখবেন ঠিকই ফিরে আসছে।
৪২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২১
জেরী বলেছেন: সাইফ তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক...।
(এই পোস্টে কারা প্লাস দিতাছে?সন্তান হারানোর চিন্তায় একজন বাবার চিন্তিত মনের পোস্ট ,সেখানে প্লাস দেবার কি হলো?)
৪৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৩
মৃগয়া বলেছেন: ছেলের বন্ধুদের কে বলেন ফেসবুকের মাধ্যমে ব্যাপারটা ছড়িয়ে দিতে আশা করি কাজে দিবে।
সামু কে অনেক ধন্যবাদ চমৎকার একটা সিদ্ধান্ত চটজলদি নেওয়ার জন্য। অন্য যে স্টিকি পোষ্ট আছে ওটা নামিয়ে ভিকারুন্নেসার আপডেট মূলক কোন একটা পোস্ট দিন। এতে আন্দলোন বেগবান হবে।
৪৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৭
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ইনশাল্লাহ ফিরে আসবে ও।এই বয়সটাই এরকম অভিমানের।কিন্তু অভিমান বেশি ক্ষন থাকে না।আপনি থানায় যান।পেপারে বিজ্ঞপ্তি দিন।শুভকামনা রইল।
৪৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৮
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আশা করি ছেলে নিরাপদে ফিরে আসবে।
ছেলে হারানো এই পোস্টে যারা প্লাস রেটিং করেছেন-তারা কি সত্যি মানুষ!এই
৪৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৯
ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: আশা করি ছেলে নিরাপদে ফিরে আসবে।
ছেলে হারানো এই পোস্টে যারা প্লাস রেটিং করেছেন-তারা কি সত্যি মানুষ!এই
৪৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৯
শুটকাভাই বলেছেন: বিন লাদেনের বিরু্দ্ধে মডু ব্যবস্থা নিক, ছেলে হারানোর কষ্ট না বুঝে কিসব আলতু-ফালতু লিখছে।
৪৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৯
আসকওয়ানমি বলেছেন: এই বয়সে ছেলেরা কেমন হয়, তা তো বুঝেনই। রাগ করে বেরিয়ে থাকলে, কোন বন্ধুর বাসাতেই আছে, এটা মোটামুটি নিশ্চিত করেই বলা যায়। খোজ-খবর নিয়ে দেখুন, তবে দু-একের মধ্যেই আশা করি সে নিজেই চলে আসবে।
আল্লাহ আপনার সহায় হোন
৪৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩০
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: দোয়া করি সাইফ তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে বাবার দুশ্চিন্তা লাঘব করবে...
৫০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩০
মিলটন বলেছেন: আল্লাহ আপনার ছেলেকে ঘরে ফিরিয়ে দিক। দোয়া করি। অনুগ্রহ পূর্বক জানাবেন যদি সে ঘরে ফেরে।
বিনলাদিন কে তার ৯ নং কমেন্টের জন্য দুঃখপ্রকাশ করার অনুরোধ করছি একজন সহব্লগার হিসেবে।
৫১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩১
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: দোয়া করি সাইফ তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে বাবার দুশ্চিন্তা লাঘব করবে...
৫২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩১
১১স্টার বলেছেন: বিনলাদেন এর মন্তব্য দেখে
৫৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩৪
সািকল খান বলেছেন: ধৈর্য্য ধরুন, ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ
৫৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩৪
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: পুলিশে খবর দিয়েছেন?
৫৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪১
নিঃসংগ যোদ্ধা বলেছেন: দোয়া করি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে পান।
৫৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: বিন লাদিন, যার যায় সেই জানে তার ব্যথা....না,আমি আপনাকে কোনো অভিশাপ দিচ্ছি না। শুধু বলবো,মানুষ হিসেবে নিজেকে এভাবে অপমান না করলেও পারতেন।
আর লেখককে বলছি, ভাই ভেংগে পড়বেন না,আপনি লোকাল থানায় গিডি করুন,খুব ভালো হয় স্থানীয় র্যাবের সাহায্য নিলে।আর তার পরিচিত বন্ধু বান্ধব আর আত্মীয় পরিজনদের কাছে খোঁজ নিন।ভগবান আপনার সহায় হোন।
৫৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: চিন্তা করবেননা ভাই,আল্লাহ চাহেত হাতের টাকা শেষ হলেই চলে আসবে।
৫৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৭
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: @জেরী...যারা লাইক দিয়েছে তারা বোধ হয় ইনসিডেন্টটিকে নয় বরং ব্লগের একটিভিটি কে লাইক দিয়েছে।
৫৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৮
এম এস জুলহাস বলেছেন:
কামনা করি আজকের সন্ধ্যার আগেই ও ঘরে ফিরুক। সন্তান বাড়ীর বাইরে বেরুলে বাবা-মা'র মনে যে কী অশান্তি জাগে তা কেবল ভূক্তভোগী ঐ বাবা-মা'ই জানেন।
এখন আমি তা কিছুটা হলেও টের পাই। আহা ! আমার মা কত কষ্ট করেছেন, কতযে কান্না-কাটি করেছেন, কত খোঁজাখুঁজি করেছেন আমাকে। আমিযে সেই ষষ্ঠ শ্রেণী থেকেই ঘর পালানো। শেষবার গিয়েতো পূরো ৩ বছর. . .
৬০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৫০
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: ফিরে আসুক দোয়া রইল
৬১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
সপ্তডিঙা বলেছেন: ফেরত আসলে কইস্যা একটা থাপ্পর দিয়েন ... আদর আহ্লাদ করলে এবার সে দেশ ছেড়ে পালাবে !
আমারো এমন ছোটভাই ছিলো। পিটায়া সোজা করছি।
৬২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০৫
সালমান সিদ্দিকী বলেছেন:
সব ব্লগার ভাইয়েরা যদি এই পোস্ট ফেসবুকে শেয়ার করেন তাহলে খুব ভালো হয় কারণ যতো লোক জানবে ততোই ভালো হবে
৬৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১১
ছাইরাছ হেলাল বলেছেন:
অবশ্যই ফিরে আসবে।
৬৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১৪
গুপী গায়েন বলেছেন: আমার মনে হয় ওর ইমোশন একটু বেশী প্রবল। বযসের তুলনায় বেশী ঢ্যাঙ্গা ছেলেরা অনেক সময় এরকম হয়। নট টু ওয়ারি ম্যান.. হি উইল বি ফাইন।
সে ঠিকই সাঁঝ বেলা মাথা চুলকাতে চুলকাতে নত হয়ে ঘরে ফিরবে। ইটস গুপী'স প্রেডিকশন।
৬৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১৯
গোফরান ডাকু বলেছেন: িনদাল বলেছেন: ওর সাথে কি মোবাইল আছে ? RAB এর সাথে কন্ট্যাক্ট করেন। তাদের লোকেট করার টেকনোলজি আছে। ফোন অফ থাকলেও মনে হয় পারে, নিশ্চিত নই।
৬৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:২০
এস এইচ খান বলেছেন:
গুপী গায়েন বলেছেন: আমার মনে হয় ওর ইমোশন একটু বেশী প্রবল। বযসের তুলনায় বেশী ঢ্যাঙ্গা ছেলেরা অনেক সময় এরকম হয়। নট টু ওয়ারি ম্যান.. হি উইল বি ফাইন।
সে ঠিকই সাঁঝ বেলা মাথা চুলকাতে চুলকাতে নত হয়ে ঘরে ফিরবে। ইটস গুপী'স প্রেডিকশন।
==================
গায়েন ভাই, আপনার প্রেডিকশন যেন সত্য হয় সে কামনা করছি।
৬৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:২৬
সিস্টেম বলেছেন: ছেলের বন্ধুদের সাথে কথা বলুন....ওরা ভালো সাহাজ্য করতে পারবে ... যদি কোন পরিচিতো বা বন্ধুর বাসায় যেয়ে থাকে...
৬৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:২৭
ফুৎকার বলেছেন: হাতে কি পরিমান টাকা ছিলো সেটা দেখুন...তাহলে ও একটু আন্দাজ করতে পারবেন কতদুর যেতে পারে, আর র্যাব এর সহযোগিতা নেন আর সব বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করেন. আশা করি পেয়ে যাবেন...
ফেরত আসলে কইস্যা একটা থাপ্পর দিয়েন ... আদর আহ্লাদ করলে এবার সে দেশ ছেড়ে পালাবে !
৬৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
নীল + আকাশ বলেছেন: প্রার্থনা করি আপনার ছেলেকে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসুক।
আপনার পাশে আছি। আল্লাহ আপনার সহায় হবেন।
৭০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪৭
ৈজয় বলেছেন: পোস্টটা স্টিকি করার জন্য মডুদের ধন্যবাদ।
দোয় করি দ্রুত ওর রাগ কেটে যাক। ও ফিরে আসুক।
৭১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫১
বাল্মীকি বলেছেন: পাইছেন?
৭২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫২
ফিরেদেখা বলেছেন: প্রার্থনা করি আপনার ছেলেকে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসুক।
৭৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫২
ফিরেদেখা বলেছেন: প্রার্থনা করি আপনার ছেলে নিরাপদে ঘরে ফিরে আসুক।
৭৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
তামিম বলেছেন: Who else can help a father if the father does not help himself? Try to control teenager from matured-age experiences ... parents' even don't feel what's wrong ... this teen-agers need a little mental space and to listen to them ... and nothing else.
৭৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
শায়েরী বলেছেন: Uff.. Kharap lagchy
৭৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৪
অর্ফিয়াস বলেছেন: অনেক দোয়া করছি আল্লাহ যেনো আপনার ছেলেকে সহি সালামতে ফিরিয়ে আনেন।
৭৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০২
অনবদ্য অনিন্দ্য বলেছেন: উপরে অনেকেই অনেক ভালো ভালো পরামর্শ দিয়েছেন । আশা করি খুব শ্রীঘি পেয়ে যাবেন তাকে । আমরা সবাই তার জন্য দোয়া করি । আপনি নিশ্চিত থাকেন সে সুস্থভাবেই ফিরে আসবে । আর ওর খুব কাছের বন্ধুদের ভালোভাবে জিজ্ঞেস করে দেখুন । তারা অবশ্যই ব্যাপারটা জানে । দোয়া রইল আপনার জন্য
৭৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
চতুষ্কোণ বলেছেন: ওর অবস্হান জানতে পারলে জানাবেন প্লিজ। ও সুস্হ সুন্দর ভাবে ঘরে ফিরে আসুক।
৭৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১২
পথিক মানিক বলেছেন: ঢাকা অথবা চিটাগাং য়ে যদি আপনার কোনো আত্মিয় থাকে তাদের সাথে যোগাযোগ করে খোঁজ নিয়ে দেখুন। শুভ কামনা রইল ছেলে যেন নিরাপদে ফিরে আসে।
৮০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৪
ত্রাতুল বলেছেন: ইনশাল্লাহ ফিরে আসবে। দোয়া রইল।
৮১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৫
সায়েম মুন বলেছেন: কোথাও ঘুরতে গেছে হয়ত। আশা করি সে শীঘ্রই ফিরে আসবে বাবা-মার বুকে!
৮২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:১৮
মোঃ গোলাম কিবরিয়া বলেছেন: ভাই আপডেট দিয়েন। কি কি পদক্ষেপ নিছেন তাও বইলেন।যদিও জানি এই মুহূর্তে আপনার ব্লগে আসা খুব কঠিন।
আর সামুর সিধান্তে প্লাস
৮৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২০
লালপুরি বলেছেন: Doa o prarthona roilo inshallah fire asbei. Sobai apnar pashe asi.
৮৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
আমি মাতাল বলেছেন: আমি মাতাল হইলেই কইতে পারি আপনার ছেলেরে খুইজা পাবেন।
৮৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৪
আমি মাতাল বলেছেন: আমি মাতাল হইলেই কইতে পারি আপনার ছেলেরে খুইজা পাবেন।
৮৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:২৮
আমি মাতাল বলেছেন: @কৌশিক কইল: (তবে আপনার পোস্টটা একটা ঐতিহাসিক পোস্ট হতে যাচ্ছে, প্রথমবারের মত ব্লগকে কেউ নিঁখোজ সংবাদ দেবার মত জায়গা বলে বিবেচনা করলো)।
- এইখানেও ব্লগের ইতিহাস মাড়াইতে হইব?
৮৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩১
মিথী_মারজান বলেছেন: সাইফ, ভাইয়া আমার, তুমি যেখানেই থাকো, প্লিজ,ঘরে ফিরে এসো....
অ-নে-ক অ-নে-ক দোয়া করছি, সাইফ যেন নিরাপদে বাসায় ফিরে আসে।
৮৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬
স্বাধীকার বলেছেন:
মাথা ঠান্ডা রাখুন। পুলিশকে জানান। সকল আত্মীয় স্বজনকে জানান। ছেলের বন্ধুদের সহায়তা নিন।
অবশ্যই আপনার সন্তান সুস্থ্য ভাবেই ফিরে আসবে বা আপনি পাবেন। ধৈর্য্য হারা হবেন না কোনো ভাবেই। আপনার কষ্ট ও উদ্বিগ্নতা উপলব্ধি করছি। আছিতো আমরা আপনার সাথেই।
৮৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪২
রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: তামিম @ কি ভয়াব হ ইংলিশ ঝেরে কাশলেন ভাই। আমি মুগ্ধ।
@লেখক আপনার ছেলে ফেরত আসলে জানাবেন। এখানে সবাই চিন্তিত আপনার ছেলের জন্য। দোয়া করি তারাতারি ফিরে আসুক।
৯০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮
লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: এরকম একটা হারিয়ে যাওয়া কেসে দেখা গেল- সবাই যখন দূরে দূরে খুজছে তখন সে খুব কাছাকাছি লুকিয়ে ছিল।
ভাবনার মধ্যে রাখেন। বলা যায় না তো কিছু। দুঃসময় থাকবেনা খলিল ভাই। নিশ্চয়ই ফিরে আসবে।
৯১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৯
স্টেফেন হকিং বলেছেন: দোয়া রইলো ওর জন্য যেখানেই থাকুক যেভাবেই থাকুক ও যেন ভালো থাকে।
৯২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
রাতুল রেজা বলেছেন: থানায় ডায়েরি করুন জলদি। ছবি চিনে রাখলাম। আশা করি আপনার ছেলেকে তারাতারি ফিরে পাবেন
৯৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
পাথরের কান্না বলেছেন: দোয়া করি ছেলে নিরাপদে ফিরে আসুক।
৯৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪
নগ্নবীজী বলেছেন: ইনশাল্লাহ ফিরে আসবে। দোয়া করি।
৯৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০৩
তানজিল রিমন বলেছেন: সাইফ ফিরে আসুক.....
৯৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:১৫
এস এইচ খান বলেছেন:
কিছুক্ষন আগে আমাদের সহব্লগার সোনাবীজ... এর সাথে আমার কথা হয়েছে। কান্নাজড়িত কন্ঠে জানালেন যে, তার ছেলের কোন সন্ধান এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
উনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন এবং ব্লগ কতৃপক্ষসহ সকলের সহমর্মীতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
৯৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:১৬
ফটো পাগল বলেছেন: Hope he will back tonight @ 11pm - 1.30 am .
৯৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৬
কেতাদুরস্ত বলেছেন: দোয়া করি ছেলেটা খুব তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে আসুক। ভাই ছেলেটা ফিরলে বকাবকি না করে শান্তভাবে বুঝান। সহমরমিতা রইল। ছেলের কাছে মোবাইল থাকলে ট্রেস করা সম্ভব। বন্ধ থাকলে অসুবিধা নাই ট্রেস করা সম্ভব।
৯৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৭
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: দোয়া করি আপনার ছেলে ফিরে আসুক...
১০০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩
আবরার রুমী বলেছেন: আমি এবং আমার সব বন্ধুরা সবাই আপনার পাশেই থাকব। মনোবল হারাবেননা, এ সময় আপনার মানুষিক শক্তিই আপনার সবচেয়ে বড় সহায়ক। আশাকরি খূব দ্রুতই সাইফের সন্ধান পাওয়া যাবে।
১০১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪
আবরার রুমী বলেছেন: আমি এবং আমার সব বন্ধুরা সবাই আপনার পাশেই থাকব। মনোবল হারাবেননা, এ সময় আপনার মানুষিক শক্তিই আপনার সবচেয়ে বড় সহায়ক। আশাকরি খূব দ্রুতই সাইফের সন্ধান পাওয়া যাবে।
১০২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৪০
টিকটিকি ঠিকঠিক বলেছেন: দোয়া করছি আপনার ছেলে ঘরে ফিরে আসুক।
১০৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৪১
এস এম শাখওয়াত আহমেদ বলেছেন: আমাদের দোয়া করা ছাড়া কিছুই করার নাই, দোয়া করি ছেলেটা ফিরে আসুক সুস্হ ও নিরাপদে...
১০৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আল্লাহ সাহায্য করবেন ভাই। তার তো ক্যান্টনমেন্টের ভিতরে এক্সেস আছে, কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট জায়গাটা অনেক বড় আর সে নিশ্চয়ই খুব ভাল চিনে। ওখানে খুঁজে দেখেন বিশেষ করে ওই প্রাচীন ধ্বংসস্তুপগুলির কাছাকাছি। কেউ সহজে ওদিকে যায় না, তাই সারাদিন বসে থাকলেও কেউ বিরক্ত করবে না।
১০৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন:
১৮নং কমেন্টে, জাহাজী পোলার পরামর্শ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
------------------------------------
পিতা হিসেবে উদ্বিগ্ন হবারই কথা। কিন্তু ঠেকে শেখার প্রয়োজন রয়েছে। পৃথিবীকে চিনতে বাস্তব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন।এ বয়সে স্বপ্নকে সত্য বলে মনে হয়।
আশা করি শিঘ্রই সে বাসায় ফিরবে।
১০৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫০
মেলবোর্ন বলেছেন: কোনো আপডেট দেন না কেন. কোথায় কোথায় খজ নিছেন আর কি কি ভাবছেন কি করা যায়। এর আগে বাইরে গিয়া থাকলে কোথায় ছিল বা ঢাকায় কেউ থাকলে যোগাযোগ করুন।
১০৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭
মেলবোর্ন বলেছেন: আমিও একবার পালাইছিলাম সারাদিন নদীর পাড়ে বসে ছিলাম পরে রাতে চুপি চুপি ঘরে এসে খাটের নিচে ঘুমিয়ে ছিলাম। ওখানে খুজে দেখেন।
১০৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:০৩
আশীষ কুমার বলেছেন: আপনি হয়ত জানেন না যে আপনার পো্স্ট স্টিকি হয়েছে। আপনি অবশ্যই র্য্যাব অথবা পুলিশকে জানান। তারা আপনাকে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করতে পারবে।
১০৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:০৪
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
আপনার ছেলের বয়স মনে হচ্ছে ১৫/১৬। রাগ করে ঢাকা চলে আসতে পারে। এখানে কোন আত্মীয় থাকলে যোগাযোগ করুন।
১১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
টিপু বলেছেন: আপনার ছেলেকে অবশ্যই খুঁজে পাবেন। বেশি টেনশন করবেন না। মাথা ঠান্ডা রেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলো গ্রহন করুন। থানায় যোগাযোগ করুন। সেই সাথে আত্মীয় স্বজন ও আপনার ছেলের বন্ধু বান্ধবদের বাড়িতে খোঁজ নিন।
ছেলের খোঁজ পেলে ব্লগে অবশ্যই জানাবেন।
১১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:২৩
জাফর বায়েজীদ বলেছেন: বিনলাদিন কে তার ৯ এবং ৪০ নং কমেন্টের জন্য দুঃখপ্রকাশ করার অনুরোধ করছি একজন সহব্লগার হিসেবে।
১১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:২৮
ব্যাপারনা বলেছেন: কালকে ফিরে আসবে........।
১১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১২
নবজট বলেছেন: চিন্তা কইরেন না। চইলা আসব। আসার পরে কানে গালে থাপরাইয়া আবার বাইর কইরা দিবেন। তাইলেই ঠিক হইয়া যাইব।আর জীবনে এইরকম করবনা।
আমার ছোট ভাই এইরকম করছিল, দুইদিন বন্ধুর বাসায় থাইকা যখন আর টিকতে না পাইরা ফিরা আসছে, আমার বাপ কইছে আবার বাইর হইয়া যাইতে। এরপর সব ঠিক। আর কখনো এইরকম করে নাই।
বাসার বাইরে বাইর কইরা দেন, লাইফ কি জিনিস, বুজতে পারব। বাপের হোটেলে খাইলে এরকম অনেক অভিমান আসে। নিজের ওপর ছাইরা দেন, সব ঠিক।
১১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: আমার বিশ্বাস সে যেখানেই থাকুক ভালো আছে এবং সহসাই ফিরে আসবে ইনশাল্লাহ।
তবুও কোন উপকার করতে পারলে ভালো লাগতো।কিভাবে যে কি করি
১১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬
রেহমান জিয়া বলেছেন: চিন্তা করবেন না। আপনার ছেলে ভালভাবেই ফিরে আসবে। ছোটবেলায় আমিও একবার বাবার উপর রাগ করে বাড়ি ছেড়েছিলাম। কিন্তু যখন দেখলাম বাবা-মার চেয়ে কেউ কখনও আপন হতে পারে না। তখনই বাড়ি ফিরে আসি।
বাড়ি এসে মা-বাবার দিকে চেয়ে নিজের উপর খুব রাগ হচ্ছিলো। আশা করি। আপনার ছেলেও এসে ঠিক এমনটিই করবে ঠিক যেমনটি করেছিলাম আমি।
১১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: আপনার সন্তান যেখানে আছে নিরাপদে থাকুক। দোয়া করি তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক
১১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১
রাহীম বলেছেন: মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি আপনি যেন আপনার হারানো বাচ্চাকে ফেরৎ পান । সহি সালামতে ঘরের ছেলে ঘরে যেন ফিরে আসে সেই কামণা করি । জানি না তার কাছে কি পরিমাণ টাকা ছিলো , যদি টাকা পয়সা নিয়ে যায় তাহলে মোটামুটি বলা যার ঢাকা বা চট্টগ্রাম বা ককসবাজারে গেছে , যখন পকেটের টাকা শেষ হবে তখন ফিরে আসবে । আর যদি টাকা পয়সা নিয়ে না যায়, তবে এত দূরে যাওয়ার সাহস করবে না , তার মানে কুমিল্লাতেই রয়েছে । তার মামার বাড়ি , খালার বাড়ি , ফুফুর বাড়ি যেখানে তার সম বয়সী বন্ধু বান্ধব রয়েছে তার কাছে থাকবে নিশ্চয় । এখন সব চেয়ে বড় বিষয় আপনি সাহস হারা হবেন না , আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা করুন , এটা একটা পরিক্ষা । তার মা নিশ্চয় ভেংগে পড়েছে তাকে সাহস দিন । আর কিছু সদকা করুন ।
১১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কাঠফুল বলেছেন: দোয়া করছি, ছেলে তাড়াতাড়ি ফিরে অাসেব।
১১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: ইনশাআল্লাহ সন্তান বাবা মায়ের কোলে ফিরে আসবে।
১২০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:০৪
মনে নাই বলেছেন: দোয়া করি তাড়তাড়ি ফিরে আসুক।
১২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:১০
শুভ্র নামের ছেলে বলেছেন: পুলিশকে বা র্যাবকে জানিয়েছেন?
১২২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২১
কিরিটি রায় বলেছেন: দুই যুগ আগে হারিয়ে যাওয়া ছোট ভাইটার চেহারা ভেসে উঠল!!!!
বাবা গেল, মা গেল- আজো ফিরে এল না!!!!!!!!
এযে কি অসীম কষ্ট বলে বোঝানো যায় না!!!!
>>
দোয়া করি আপনার ছেলে যেন তাড়াতাড়ি ফিরে আসে।
১২৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৭
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: সুসংবাদ
সাইফ একটু আগে বাসায় ফিরে এসেছে। সে গতকাল রাতে কুমিল্লায় ছিল।
খলিল ভাই সকল ব্লগার,মডারেটর,ব্লগ এডমিন এর প্রতি সহযোগীতার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
১২৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: বিনলাদিন কে বলছি@
দুটি হাত, পা, চোখ থাকলেই মানুষ হয় না। মানুষ হতে হলে আরো কিছু যোগ্যতা লাগে। আপনার পরিবারকে আমি দোষ দিচ্ছি না তারা হয়ত শিক্ষা দিয়েছিল যা আপনি কাজে লাগান নি।
১২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩০
রাহীম বলেছেন: ধন্যবাদ শূণ্য উপত্যকা , আপডেটের জন্য । শুনে খুসি হলাম ।
১২৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩২
মুর্খমানব বলেছেন: খোজ নেয়া জারি রাইখেন।কি হইলো আমাদের জানাইয়েন খলিল ভাই।রাতের বেলা যদি বাইরে থাকে তাইলে তো সমস্যা।দিনকাল তো ভালনা। সে ফিরে আসুক খুব তাড়া্তাড়ি সেই কামনা করছি
১২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। শুনে ভাল লাগল।
১২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩৪
মিথী_মারজান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্
১২৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৩৬
লাবণ্য ও মেঘমালা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্ , আমি এতক্ষন এই সংবাদের ই অপেক্ষা করছিলাম
১৩০| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৫
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্
১৩১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৫
মুর্খমানব বলেছেন: দিলে শান্তি পাইলাম।
১৩২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:০৪
হ্যারি ফয়সাল বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্
১৩৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২১
টিপু বলেছেন: ছেলেকে পাওয়া গেছে জেনে খুব খুশী হলাম। এরপর থেকে ছেলের ব্যাপারে আরো কেয়ারিং হবেন আশা করছি। এ বয়সটাতে ছেলে মেয়েরা খুব আবেগপ্রবন হয়। তাই তাদের সাথে বাবা মায়ের আচরন হতে হবে খুব সর্তক।
১৩৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩৩
কৌশিক বলেছেন: গ্রেট নিউজ।
১৩৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৪২
গুপী গায়েন বলেছেন: সুসংবাদ
সাইফ একটু আগে বাসায় ফিরে এসেছে। সে গতকাল রাতে কুমিল্লায় ছিল।
খলিল ভাই সকল ব্লগার,মডারেটর,ব্লগ এডমিন এর প্রতি সহযোগীতার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
আমার কমেন্ট লক্ষ্য করেন। (৬৬ নং)
সে ঠিকই সাঁঝ বেলা মাথা চুলকাতে চুলকাতে নত হয়ে ঘরে ফিরবে। ইটস গুপী'স প্রেডিকশন।
আলহামদুলিল্লাহ।
যাক, আমার প্রেডিকশান যে সত্যি হয়েছে জেনে ভালো লাগলো।
১৩৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৪
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ফিরে এসেছে শুনে ভাল লাগল।
১৩৭| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৩১
সিস্টেম বলেছেন: গ্রেট
১৩৮| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৪৯
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ বাহ কি আনন্দের খবর। শুভেচ্ছা সবাইকে।
১৩৯| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১০:২০
এস এইচ খান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ!
গায়েন ভাই, ৬৮ নং কমেন্টে আমি বলেছিলাম:
" গায়েন ভাই, আপনার প্রেডিকশন যেন সত্য হয় সে কামনা করছি। "
শেষ পর্যন্ত আপনার প্রেডিকশন সত্য হওয়ায় খুব ভাল লাগছে।
==========সাইফের বাবাকে বলছি, লম্বুরে আমার তরফ থেকে ২ বার কান ধরে ওঠ বস করাবেন কারন আপনার সাথে ও আমাদেরকেও দু:শ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিল।
থাক, ওরে মাফ করে দিন পরিবর্তে এই পোস্ট ওকে পড়াবেন। ধন্যবাদ।
১৪০| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩৩
সুমন ধ্রুব বলেছেন:
১৪১| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৫১
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: গ্রেট নিউজ
১৪২| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০৬
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: যাক ফিরে এসেছে তাহলে। আলহামদুলিল্লাহ। আমিও মাঝে মাঝে এ কাজ কর্তাম আর মনে কর্তাম এটা বাপ মা কে শায়েস্তা করার একটা উপযুক্ত উপায়। আসলে এটা তাদের জন্য অনেক বড় শাস্তি। শুভকামনা রইলো।
১৪৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১৩
ভারসাম্য বলেছেন: শুধু ছেলে নয় , আপনার বিশ্বাসও ঘরে ফিরেছে হয়তো।
শুভকামনা সবার জন্য।
১৪৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া, সাইফ সম্পূর্ণ সুস্থভাবে গতকাল রাত সাড়ে আটটার দিকে বাসায় ফিরে এসেছে। সামহোয়্যারইন ব্লগের সকল বন্ধু, ব্লগ কর্তৃপক্ষ, সবাইকে অশেষ ধন্যবাদ আমার এই ঘোর বিপদ থেকে মুক্তির জন্য দোয়া করবার জন্য। গতকাল সকাল ১১টার দিকে হঠাৎ করে মনে হলো ব্লগ ও ফেইসবুকে একটা সার্কুলার দেয়া যেতে পারে। খুব অল্প সময়ে এটা পোস্ট করে আমি বাসা থেকে বের হয়ে যাই। এর মধ্যে এসএইচ খান, শূন্য আরণ্যক, মনোয়ারা মণি (ফেইসবুক ফ্রেন্ড) সহ আরো অনেকে আমাকে ফোন করে সাহস দিয়েছেন ও পরামর্শ দিয়েছেন, আমি অত্যন্ত দুঃখিত ও লজ্জিত যে মানসিকভাবে খুব মুষড়ে পড়েছিলাম বলে বাকিদের নাম আমি মনে রাখতে পারি নি; ইউকে থেকে মনোয়ারা মণি প্রায় প্রতি ঘণ্টায়, এস এইস খান ও শুন্য আরণ্যক অনেক বার ফোন করে খবর নিয়েছেন; আমি জানতাম না যে এই ব্লগে আমার এ পোস্টটাকে স্টিকি করা হয়েছে, ব্লগার বন্ধু এস এইচ খান আমাকে সর্ব প্রথম এ খবরটা জানান।
সাইফ রাতে ফিরে আসার ১০ মিনিটের মাথায় মনোয়ারা মণি ও এই ব্লগের এক বন্ধু ফোন করেন, যাঁর নামটা আমি তখন অতি আবেগের ঘোরে থাকায় মনে করতে পারি নি; ঠিক এ সময় আমার মেয়ে জানালো যে ব্লগ থেকে 'জানা' নামক একজন ফোন করেছিলেন, তিনি ব্লগের ডিরেক্টর। আমি কল লিস্ট থেকে মেয়ের দেখানো নাম্বারে কল করে জানা আপুর সাথে কথা বলি। জানা আপুর প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ- তাঁর প্রতি আমার ঋণ কোনোদিন শোধ হবার নয়।
ফেইসবুকের কয়েকজন বন্ধু, যাঁদের মধ্যে একজনের বাড়ি কুমিল্লা, আমাকে ফোন করে পরামর্শ দিয়েছেন, এবং আমার মেসেজটি নিজের ওয়ালে পোস্ট ও শেয়ার করেছেন। আমি দুঃখিত যে কুমিল্লার বন্ধু বেশ কয়েকবার ফোন করা সত্ত্বেও তাঁর নামটা আমি মনে রাখতে পারি নি।
গতকাল এক ঝলকের মতো ব্লগে এসে আমি অল্প কথায় সাইফের ফিরে আসবার কথা জানিয়েছিলাম, কিন্তু আজ যখন ব্লগে বসবার সুযোগ পেলাম, দেখি আমার কমেন্টটি পোস্ট হয় নি।
বন্ধুরা, আপনাদের সবার প্রতি আবারও আমার সকৃতজ্ঞ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। আর পুরো ঘটনাটির একটা বিস্তারিত রিপোর্ট আমি একসময় সবার জ্ঞাতার্থে জানাবো।
সবাই ভালো থাকুন।
১৪৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আলহামদুলিল্লাহ। আপনি ছেলের ফিরে আসার খবরটা, আপনার পোষ্টের প্রথমে দিবেন দয়া করে ? একলাইনের ফিরে এসেছে এমন খবর। লেখাটা বোল্ড করে দিলে আরো ভালো হয়। আমাদের যাদের আপনার মত ছেলে আছে, তাদের সুসংবাদ টা দেখতে , সব মন্তব্য তাহলে পড়তে হয় না ।
ভালো থাকুক আপনার পরিবার।
১৪৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৫৯
anisa বলেছেন: পরমকরুনাময় সহায় হন তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক ছেলে
এটাই প্রার্থনা করি
১৪৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০১
anisa বলেছেন: শুনে খুশি হলাম ছেলে এসেছে
১৪৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:০৯
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
আমিও এমনভাবে পলাইতাম...
এখন বুঝি এতে মা বাবার কী কষ্ট হয়...
আলহামদুলিল্লাহ...
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ১১:৪১
কৌশিক বলেছেন: কিভাবে যে হেল্প করতে পারি বুঝতে পারছি না!
(তবে আপনার পোস্টটা একটা ঐতিহাসিক পোস্ট হতে যাচ্ছে, প্রথমবারের মত ব্লগকে কেউ নিঁখোজ সংবাদ দেবার মত জায়গা বলে বিবেচনা করলো)।