![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আমরা যে-সময়ে ১ম বা ২য় শ্রেণীতে পড়তাম সে-সময়ে অংকে ২০ নম্বরের ‘মানসাংক’ থাকতো। আমরা একে ‘মানুষ অংক’ বলতাম। একে মানুষ অংক কেন বলতাম তা বু্ঝবার অনেক চেষ্টা করেছি। একটা ধারনা ছিল এরকম- একজন মানুষ (শিক্ষক) বসে বসে মুখে মুখে এ অংক জিজ্ঞাসা করেন বলেই এর নাম ‘মানুষ অংক’ হয়ে থাকবে। ৪-৫টা অংক মুখে মুখে জিজ্ঞাসা করতেন মাস্টার মহাশয়, আমরাও মুখে মুখেই জবাব দিতাম। এরপর শুরু হতো ৮০ নম্বরের লিখিত অংক পরীক্ষা। আপনারা যাঁরা ৭৩-৭৪ সালের দিকে ১ম বা ২য় শ্রেণীতে পড়তেন, তাঁরা হয়তো ‘মানসাংক’র সাথে পরিচিত। বাকিদের ব্যাপারে আমার কোনো আইডিয়া নেই।
আপনারা এখানে কিছু সরল অংকের ধাঁধা দেখেছেন, যেখানে ব্লগার স্বাধীনতার বার্তা ও ভারসাম্য তাঁদের অসামান্য পারদর্শিতা প্রদর্শন করেছেন; আবার অংকের জটিলতা দেখে অনেকের মাথা ঘুরে যাবার মতো অবস্থাও হয়ে থাকতে পারে, বিশেষ করে যাঁরা অংককে ভয় পেয়ে থাকেন ব্লগার ভারসাম্য ও স্বাধীনতার বার্তাকে সবিশেষ ধন্যবাদ অংকের ধাঁধায় তাঁদের অদম্য উৎসাহের জন্য। ব্লগার আবিরে রাঙ্গানো'র জন্য আমি এখনো অপেক্ষায় আছি।
এবার আর অংকের ধাঁধা নয়, আসুন, বাল্যকালের স্মৃতি ঘেঁটে কিছু 'মানুষ অংক' কষবার চেষ্টা করি।
ঈদে বাড়িতে গিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় যাচ্ছিল। একদিন রাতে ভাগ্নি, ভাতিজা, মেয়ে, ছোটো ভাইয়ের বউয়ের কাছে ‘ভূত’-এর গল্প শুনছিলাম। তারপরদিন ছিলাম পুরোপুরি ফ্রি। তাই কিছু ‘মানুষ অংক’র খেলা খেলতে সাধ হয়েছিল।
'মানুষ অংক' : পূর্ণ মান - ২০
১। একটা বটগাছে ৫টা পাখি বসে ছিল। একজন শিকারি বন্দুক দিয়ে ২টি পাখি মেরে ফেললো। কয়টা পাখি থাকলো?
২। ৫ গজ দূরে দূরে গাছ লাগানো হলে ২০ গজ জায়গায় কয়টা গাছ লাগানো যাবে? সতর্কতা : যাঁরা বেশি কনফিডেন্ট, তাঁরা দয়া করে নিশ্চিত হয়ে উত্তর দেবেন
৩। পাঁচসিকা নিয়া বাজারে গেলে। দশ পয়সার পান, দুই আনার জর্দা, এক আনার খর ও এক আনার বাতাশা কিনলে। ৫ পাই দিয়ে একটা আইসক্রিম কিনে খেলে। তোমার জিপে কতো থাকলো? (উত্তরদাতারা আশা করি পয়সা, পাই, আনার হিসাব জানেন)।
৪। একটা ম্যাচ বাক্স’র দাম ১০ পাই হলে এক গ্রস ম্যাচবাক্স’র দাম কত?
৫। এক সারিতে ১০টা গাছ লাগালে ১০ সারিতে কয়টা গাছ লাগানো যায়? এটার উত্তর বের করতে খাতার পর খাতা নষ্ট হয়ে যেত! ক্ষেত, ভিটা, ইত্যাদি আঁকাআঁকি করে গাছ লাগাতে হতো
এবার একটু উচ্চতর গণিত
ডিফিকাল্টি লেভেল : ৩য় থেকে ৭ম শ্রেণীর পাঠ্যবই
৬। শতকরা কতো হার সুদে ১০০ টাকা ৫ বছরে সুদে-মূলে ৫ গুণ হবে?
৭। পিতা ও পুত্রের বর্তমান বয়স একত্রে ৪৪ বছর। ১০ বয়স আগে পিতার বয়স পুত্রের বয়সের ১১ গুণ ছিল। ১০ বছর পর পিতার বয়স পুত্রের বয়সের কতো গুণ হবে?
৮। একটা চৌবাচ্চায় দুটো নল আছে। ১ম নল দিয়ে ১০ মিনিটে এবং ২য় নল দিয়ে ১৫ মিনিটে চৌবাচ্চাটি পূর্ণ হতে পারে। পূর্ণ চৌবাচ্চার নল দুটি একত্রে ছেড়ে দিলে কতো মিনিটে ওটি খালি হবে?
৯। আফগানিস্তান ও গুলিস্তানের মধ্যবর্তী দূরত্ব ১৬৫০ মাইল। বাংলাদেশের একটা বাস ১০০ মাইল বেগে, এবং আফগানিস্তানের একটি বাস ৫০ মাইল বেগে যথাক্রমে কান্দাহার ও গোলাপ শাহ্'র মাজারের দিকে রওনা হলো। বাস দুটোর স্টার্ট টাইম ১২০০ ঘটিকা (গ্রিনিচ মিন টাইম) হলে স্টার্ট করার কতো সময় পর বাস দুটো পরস্পরকে অতিক্রম করবে? সূত্র : সরল অংক করুন। তবে এ অংকটির সাহায্য নিয়ে ক্রিটিক্যাল রেজাল্টও বের করতে পারেন
১০। এটি তৈলাক্ত বানর ও 'আঁইক্কাযুক্ত' বাঁশের অংক। আপনারা যে-যাঁর খুশি মতো অংকটি ফ্রেম করে নিজে কষতে পারেন, অন-এয়ার বা ব্লগেও দিতে পারেন, আমার কোনো আপত্তি নেই
সময় কাটানোর জন্য : ধাঁধাপাগলদের জন্য পোস্ট
শেষ করার আগে আড্ডার কথা
ঈদের কয়েকদিন আগের কথা। শ্বশুর বাড়ি থেকে আমাদের বাড়িতে পৌঁছুলাম রাত বারটার দিকে। এসে দেখি আমার মেয়ে, ভাগ্নি, ভাতিজা ও ছোটো ভাইয়ের বউ এক রুমে অন্ধকারে জড়ো হয়ে মোবাইলে রেকর্ড করা ভূত-এফএম-এর গল্প শুনছে। আমি ওদের সাথে যোগ দিই। কয়েক মিনিট শুনবার পর বলি, 'চলো, আজ আমি নিজেই তোমাদেরকে ভূতের গল্প বলবো, যেগুলো আমার জীবনে ঘটেছিল।' এ কথা বলতেই সবাই কলকলিয়ে লাফিয়ে উঠে আমার ঘরে চলে এলো। আমি এক একটা গল্প বলি, ওরা ভয়ে জড়োসড়ো হয়। 'এগুলো কবে ঘটেছিল আপনার জীবনে? আপনি বেঁচে গেলেন কীভাবে?' আমি বলি, 'এগুলো আমার জীবনে ঘটে নি, এগুলো হলো একেকটা বানানো গল্প, যা ইতোমধ্যে 'সবুজ অঙ্গন' লিটল ম্যাগাজিনের বিভিন্ন সংখ্যায় ছাপা হয়ে গেছে, এবং যা নিয়ে আগামীতে একটা বই বের হতে পারে, ২০১৪ বা ২০১৫'র দিকে।' এরপর আমার ঘরে ভূতের গল্প বলার জমজমাট আড্ডা শুরু হলো। ভাগ্নি, ভাতিজা, মেয়ে এবং ছোটো ভাইয়ের বউ একটার পর একটা গল্প বলছে, সবাই শুনছে মুগ্ধ হয়ে। এমন সময়ে ভাতিজা ফ্লোর নিয়ে বললো, 'আমিও একটা ভূতের গল্প বলবো।'
'বলো, বলো।'
ভাতিজা খুব উৎসাহ নিয়ে বলতে লাগলো, 'একদিন আমরা তিন বন্ধু গভীর রাতে মেলা থেকে ফিরছিলাম। দোহারপুরীর কুমার বাড়ি ও চোরামন সাধুর বাড়ির ঘন জঙ্গলের ভিতর দিয়ে আসলাম। কিন্তু আমরা কোনো ভূত দেখি নাই।' ক্লাস নাইনে পড়ুয়া ভাতিজার ভূতের গল্প শুনে হাসতে হাসতে আমাদের দম ফাটার অবস্থা
শেষ হয়েও হলো না শেষ - অদ্ভুত অলৌকিক
অনেক আগে আমার বাবার কাছে একটা অলৌকিক ঘটনার কথা শুনেছিলাম, যার উপর ভিত্তি করে 'চৈতিবিবির দিঘি' নামে একটা গল্প লিখেছিলাম। গল্পটি লিখবার পর মনে হয়েছিল বাবা গল্পটি ঠিক এভাবে বলেন নি; কিন্তু কীভাবে বলেছিলেন তাও মনে করতে পারছিলাম না। ভূতের আড্ডা যেদিন বসলো, তার কদিন পর বাবার কাছ থেকে সেই পুরোনো গল্পটি পুনর্বার শুনলাম।
এ গল্পটি আমার বাবা ছোটোবেলায় তাঁর বাবার কাছে শুনেছিলেন; তাঁর বাবা (আমার দাদা) তাঁর ছোটোবেলায় তাঁর দাদার কাছে শুনেছিলেন, যিনি তাঁদের ছোটোবেলায় তাঁদের দাদাদের কাছে এটি শুনেছিলেন বলে জানা যায়। আদতে এটি কবে ঘটেছিল তার কোনো সঠিক হিসাব কারো কাছে নেই।
আমাদের গ্রামের পশ্চিমে গাজীরটেক, তারও পশ্চিমে গভীর বনজঙ্গলে ছাওয়া দোহারপুরী। দোহারপুরীর রাহীম চুকদার একবার একটা বিশাল দিঘি খনন করেছিলেন। আশ্বিনে বর্ষার পানি নেমে যাওয়ার পর দিঘি খনন শুরু হয়; প্রতিদিন শত শত কোদালি উদয়াস্ত মাটি কেটে সেই দিঘি খনন করতে লাগলো। দিঘির তলদেশ গভীর থেকে গভীরতর হতে থাকলো। কিন্তু আশ্চর্য, দিঘির তলায় কোনো পানির আভাস নেই। এখানে-সেখানে অল্প কয়েক হাত কূয়া খনন করলেই ডগডগিয়ে পানি উঠতে থাকে, অথচ রাহীম চুকদারের দিঘির তলদেশ যেন শুকিয়ে কাঠ হয়ে আছে। তিনি খুব চিন্তিত হলেন। রহস্য কী? একদিন রাতে তিনি স্বপ্ন দেখলেন তাঁর একমাত্র পুত্রবধূ ধান-দূর্বা দিয়ে দিঘিতে সাতপাঁক ঘুরে বর দান করলেই পাতাল থেকে পানি উঠে দিঘি ভরে যাবে। স্বপ্নের কথা শুনে পুত্রবধু বরদানে রাজি হলো।
একদিন নির্জন ভরদুপুরে পুত্রবধূ ধান ও দূর্বার বর নিয়ে শুকনো দিঘিতে নামলো। দিঘির চারকোনায় ঘুরে সাত পাঁক পুরো করতেই প্রবলবেগে পাতাল থেকে পানি উঠতে থাকলো, এবং চোখের পলকে সুবিশাল দিঘি কানায় কানায় ভরে উঠলো। কিন্তু হায়, পুত্রবধূ দিঘির গভীর তলদেশে হারিয়ে গেলো।
ঐ পুত্রবধূর একটা দেড় বছরের পুত্রসন্তান ছিল। একদিন বাড়ির এক ভৃত্য দুপুরবেলায় দিঘির পাড়ে এসেই চমকে উঠলো- দিঘির পানিতে পা ডুবিয়ে পাড়ে বসে পুত্রকে দুধ খাওয়াচ্ছে পানিতে ডুবে যাওয়া পুত্রবধূ। হায় হায় রব ছড়িয়ে পড়লো চারদিকে। এবং কিছুদিন পর পরই এ দৃশ্য অনেকের চোখে ধরা পড়তে থাকলো। এমনই একদিন দুধ খাওয়ানোর সময় রাহীম চুকদারের ছেলে তার স্ত্রীকে দেখে সবেগে বুকে জড়িয়ে ধরে। স্ত্রীকে সে কিছুতেই যেতে দেবে না। কিন্তু তার ফিরে না গিয়ে উপায় নেই। তার 'মহাজন'ই তাকে দূর থেকে সর্বদা নিয়ন্ত্রণ করছে। এক সময় জোরজবরদস্তি করে স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে পানিতে ডুব দিল। এরপর আর কোনোদিন তাকে দেখা যায় নি।
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মানব অংক কমন পড়েছে জেনে আনন্দিত হচ্ছি। কিন্তু উত্তরমালা কোথায়?
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩১
নস্টালজিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট, সোনাবীজ!
অঙ্ক দেখে খানিক ভয় পাইসি যদিও!:-)
চৈতিবিবির দীঘি আগ্রহ নিয়ে পড়লাম!
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুখনীয় 'চমৎকার'-এর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এ তো আদতে 'মানুষ অংক' ভীষণ মজারও
পাঠের জন্য ধন্যবাদ নস্টালজিক ভাই।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৯
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: অংকগুলো এমন ভাবে ছেলেবেলায় নিয়ে গেলো যে মনে হচ্ছে এখনও অঙ্কের ক্লাসে বসে মাষ্টার মহাশয়ের কথা শুনছি...
আর
অদ্ভুত অলৌকিক ঘটনা পড়েও ফিরে গেলাম শৈশবে রূপ কথার গল্প শোনার দিনগুলোতে...
‘‘আর কি কখনো তবে এমনও সন্ধ্যা হবে’’...
বাবার শরীর কেমন আছে?
বাবার জন্য অনেক অনেক সালাম ও শ্রদ্ধা।
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আর কি কখনো তবে এমনও সন্ধ্যা হবে...
হবে... আবারও ফিরে যাবো নির্মল পায়ে সুন্দর শৈশবে
আমার কেরালিন কোর্তা গায়ে, হাতে কালো স্লেট, হেঁটে যাবো পবিত্র মক্তবে
তুমি একগোছা কাশঝোঁপে লুকোবে আবডালে
আমি হনহন নেবে যাবো ধাপারির খালে
তোমার ফ্রকের কোঁচড়ে নেবুপাতা, নরম পেয়ারা, কিছুবা অতি কাঁচা কুল
আমি শুধু ভান করে আমাতে ডুবে থাকি, আদতে গোপনে তোমাতেই মশগুল।
তোমার জলরাঙা হাতের আঙুলে কামরাঙা প্রেম, গোধূলির লজ্জার মতো।
আমি তাই কেড়ে খাই; দশজনে দেখে। তুমি তা দেখো না কখনো।
৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:২৭
আমিভূত বলেছেন: ওহ কি মর্মান্তিক গল্প পড়লাম বউটার জন্য মনটাই খারাপ হয়ে গেল ।
শুরু থেকে শেষ অনেক ভালো লাগলো ।পোস্টে +++
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুত্রবধূর করুণ মৃত্যু খুব মর্মান্তিক নিঃসন্দেহে। পোস্ট ভালো লাগলো জেনে ভালো লাগছে। ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমি সব সময়ে অংকের ১০০ হাত দূর দিয়ে থাকি, তাই পোস্টের শেষ অংশটাই পড়লাম!
প্যারানরমাল গল্প আমার খুবই প্রিয়, আর আপনি লিখেছেনও চমৎকার করে....
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এগুলো তো 'মানুষ অংক' আপু খুব সহজ
একটা অংকের কথা মনে পড়লো। খুব সম্ভবত 'ওয়ান বি'-তে পড়ার সময় জীবনের প্রথম পরীক্ষায় এটা জিজ্ঞাসা করেছিলেন স্যার- এক হাতে ৫টা আঙ্গুল থাকলে ২ হাতে কয়টা আঙ্গুল
এর সঠিক জবাব দিতে পেরেছিলাম কিনা মনে নেই
আরেকটা কমন প্রশ্ন ছিল- একটা গাছে ৫টা পাখি বসে ছিল। শিকারি গুলি করে ২টা পাখি মেরে ফেললো। কয়টা পাখি থাকলো? কেউ বলতো ৩টা, কেউ বলতো ২টা
দুটো উত্তরই সঠিক
তবে তা নির্ভর করবে আপনার ব্যাখ্যার উপর। ক্লু দিলাম, দেখুন পারেন কিনা।
প্যারানরমালটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৫
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো তবে অংকের উত্তর দিতে গিয়ে মাথা খারাপ করতে রাজি না
আর শেষের অলোকিক ঘটনার মতোন গল্প বিভিন্ন পুথিতে আছে শুনেছি।
সবমিলিয়ে বেশ ভালো লাগলো পোস্ট টি।+++
অন্যেরা অন্কগুলোর কি উত্তর দেয় সেটা জানতে আবার আসবো
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আচ্ছা, অংকগুলো তো খুব সহজ। এক ইঞ্চি জায়গায় ১০০টি চুল থাকলে আপনার মাথায় চুলের সংখ্যা কতো, তা কি বলতে পারবেন না?
এ 'মানব অংক' বোধ হয় অনেকের কাছেই কঠিন ঠেকছে দেখি, কেউ এর জবাব দিতে পারেন কিনা।
পোস্ট পড়বার জন্য ধন্যবাদ নিন চেয়ারম্যান সাহেব
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৭
ডেভিড বলেছেন: ৩ জন মহিলা ও ২ পুরুষ ও ৩ জন বালক ১টি কাজ যদি ৪ দিনে করতে পারে তাহলে ৭ জন মহিলা ও ৪ বালক সেই কাজ কতদিনে করতে পারবে ---এই অংক না পারার কারণে দেশে কাজে ফাকি দিয়ে ব্লগ লেখার সংখ্যা ক্রমশ বাড়তাছে
দুই মাস ক্রসফায়ার খাইট্টা মুক্তি পাইলাম কিন্তু কুটি মিয়ার কোন খপর পাইলামনা
২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এতোদিন কোথায় ছিলেন, সে রহস্য আগে জানান। সত্যিই কী হয়েছিল? কোনো বিপদআপদ? নাকি সবচেয়ে বড় জেলে ঢুকে পড়েছেন
৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:৫০
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ৫নং প্লাস
চমৎকার গোছালো পোস্ট ভাইয়া। মানুষ অংক বা মানসংক ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরিক্ষায় আসত মনে আছে। সে সময় অনেক করেছিলাম। আপনার লেখা আবার সেই ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিলো। সেই সাথে শেষের দিকে লেখা কিছু কথাও ভালো লাগলো। ভূত এফ এম একেবারেই ফালতু জিনিস। সে হিসেবে আমাদের দাদী নানীর কাছে শোনা গল্প অনেক মজাদার। ভূত নিয়ে একসময় অনেক ভয় পেতাম। এখনও পাই তবে কম :!>
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আরে তাইতো, সেই কথা বেমালুম ভুলে গিয়েছিলাম। ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরীক্ষার মানসাংক ছিল ২০ নম্বরের। তবে এতে মনে মনে অংক কষে প্রশ্নপত্রের মধ্যে উত্তর লিখতে হতো।
বাচ্চাদের সাথে মিনিট কয়েক ভূত এফএম-এর গল্প শুনেছিলাম। আমি মোটেও কোনো মজা পাই নি। উপস্থাপনা এবং গেস্টদের গল্প বলার স্টাইল খুব বাজে লাগলো। তবে বয়সের কারণে এমনটা হয়ে থাকতে পারে। কেননা, ভূত এফ এম বাচ্চাদের কাছে খুব জনপ্রিয়। আমার মেয়ে ভূত এফএম শুনতে শুনতে এখন রাতে ভয় পায় তবে এই ভয় পাওয়াতেই ওর মজা
আমি কখনো ভূতের ভয় পেয়েছি বলে মনে পড়ে না, এমনকি ছোটোবেলায় না। তবে জোঁককে আমি যমের চেয়েও বেশি ভয় পাই আর সাপের ভয় কার না আছে?
শুভ কামনা আপনার জন্যও।
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৪
অনাহূত বলেছেন:
পোষ্ট পড়ি নাই, সালাম এবং কুশল জিজ্ঞাসা করতে আসলাম-
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন?
আধা ঘন্টা পর পড়াপড়ি শুরু করব।
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওলাইকুম আসসালাম। ঈদ মুবারক। পর সমাচার এই যে আমি খুব ভালো আছি আপনি কেমন আছেন তা জানিয়ে বাধিত করতে আজ্ঞা হয়
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩৫
ডেভিড বলেছেন: হা...হা.. আমার অন্তর্ধান রহস্যের সাথে আপনার মানুষ অঙ্ক এর মিল আছে। ............আপ্নাদের/আমাদের সময়ে প্রাইমারী স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে কারো নাক টিপলে দুধ বের হয় এই টাইপের আবার কারে দাড়ি গোফ জ্বালিয়ে গেছে এই টাইপের ছাত্রদের দারুণ সম্মিলন ছিল। ক্লাস থ্রিতে আমার সহপাঠি আলমগীর (বয়স কম হইলেও ১৪/১৫ ছিল) ভাল রকমেরই গোফ ছিল আর নারী পুরুষের মধ্যে সম্পর্কের অপার রহস্য সম্পর্কে তার অবাধ জ্ঞান (যার কিছুই তখন বুঝতামনা তবে বোঝার ভান করে থাকতাম
)..আমি আলমগীরের পাশে বসতাম আর যথারীতি তাহার কৃতকর্মের জন্য বরাদ্দ বেত্রাঘাতের কিছু অংশ আমারও জুটতো। একবার অংকে গোল্লা খাওয়ায় আলমগীরের জন্য বরাদ্দকৃত বেত্রাঘাতের কিছু অংশ আমার ঘাড়ে পড়ায় মিনমিনে কন্ঠে হলেও প্রতিবাদ করলাম
, কারণ আমার একটাও ভুল হয় নাই....স্যারের উত্তর ছিল তোর পাশে বইসা অয় কেন গোল্লা পায়, তোর সাথে মিইশ্যা অয় কিছু শিখতে পারে নাই, তাই অহন থেইকা অয় না পারলে তুইও মাইর খাবি
মডুরাতো সারাক্ষণ এরে/ওরে ব্যান করে.....আর আমগোমত ভদ্র ব্লগার থাকতেও ওরা কেন নষ্ট হচ্ছে এই অজুহাতে (হয়তো ) বালিশ ছাড়া শোয়াইয়া দিসিল
এই দুই মাস বহুত ট্রাই কইরা...আবেদন....নিবেদন কইরা আশা ছাইড়াই দিসিলাম...গতকাল দেখি বালিশ যথাস্থানে
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আপনি কি ব্লগেও সেই আলমগীরের পাশাপাশি বসেন নাকি? কিন্তু কী কারণে বালিশ ছাড়া শুইয়ে দেয়া হয়েছিল তার কারণ তো জানতে পারলাম না
যাক, পুনর্জীবন লাভ করেছেন এতে খুব আনন্দিত বোধ করছি। আপনাকে খুব মিস করেছি
ঈদ মুবারক ও শুভ কামনা।
১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:
রেজ্ওয়ানা আপুর মতো আমি ও অংক থেকে ১০০ হাত দূরে থাকি
তবে ১ নাম্বারের উত্তরটা অনেক সোজা একটা পাখি ও থাকবে না
গুলির শব্দে বাকি গুলো ও উড়ে যাবে --
মরা পাখি দু'টো থাকলে থাকতে পারে
২ -- ৫ টা গাছ লাগানো যাবে ---
আর পাই আনার হিসেব জানিনা তাই আর এগোলাম না
অনেক সুন্দর গল্প
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুটি উত্তরই সঠিক হয়েছে। আপনি ২০-এ ৮ পেয়েছেন তবে ছোটোবেলায় এগুলো অনেক ভুল করেছি। ১ম অংকে বলতাম ৫টা পাখি থেকে ২টা মারা হলে ৩টা থাকবে
স্যার কান মলে বলতেন, গাধারে, গুলির শব্দে কি ওগুলো আর গাছে বসে থাকবে?
তবে ২ নং অংকটা কষতে ঘাম বের হয়ে যেতো
খাতা এবং উঠোনে পায়ের আঙ্গুল দিয়ে জায়গায় চিহ্ন বসিয়ে এটি কষতাম
ধন্যবাদ পোস্ট পড়বার জন্য।
১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
মাক্স বলেছেন: উত্তরমালা টাইপ করতে মুন্চাইতাছিল না
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
ঠিক আছে। মুখে মুখেই বলুন
১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:১৯
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: ভালো লাগা রইল বেশ।
পোস্টে +
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সান্তনু আহেমদ। শুভ কামনা থাকলো।
১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫০
জুন বলেছেন: ইশ আমি ঐ পাখি র অংকটা পারতাম ছাই ভাই কিন্ত ছুটি আপা বলে দিয়েছে
+
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
ঈদ মুবারক আপু। কেমন আছেন? ছুটি আপু নিশ্চয়ই অংকের টিচার তা না হলে এতো কঠিন 'মানুষ অংক' তিনি কীভাবে পারলেন? যাই হোক, আপনিও যেহেতু এটি পারেন, আপনাকে অভিনন্দন
১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫৪
অনাহূত বলেছেন:
জনাব,
আপনার উত্তর পাইয়া যারপরনাই খুশি হইয়াছি। প্রতুত্তরে আপনি আমার কুশল জানিতে চাহিয়াছেন। চতুর্দিকের চাপ সামলাইয়া আমিও এক প্রকার ভালই আছি।
আপনার দেয়া মানুষ অংক আমার কাছে বড়ই জটিল আর স্মৃতিময় ঠেকিতেছে। আমার স্পষ্ট মনে আছে - পঞ্চম শ্রেণীতে পড়াকালীন 'জহির' স্যার আমাকে প্রতিদিন বাড়িতে পড়াইতে আসিয়া সরল অংকের জন্য কান ধরাইয়া দাঁড় করাইয়া রাখিতেন।
একদিন এই মহান স্যার আমাকে এতই অপমান করিলেন যে আমার জিবনের পয়েন্টে একটা বিগ টার্ণ ঘটিল। আমার বইয়ের মোটামোটি সমস্ত অংকের সমাধান ১ মাসের মধ্যে মুখস্ত করিয়া ফেলিলাম।
পর সমাচার,
আপনার দেয়া কয়েকটা অংক সত্যিই সমাধান করতে গিয়ে কনফিউজড করে দিয়েছিল। ভাল থাকুন।
৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পত্র মারফত বিস্তারিত অবগত হইয়া স্বস্তি বোধ করিলাম
অংক শেখার অভিজ্ঞতা শুনে খুব মজা পেলাম। আমি অবশ্য ছোটোবেলায় অংকে নাকি খুব ভালো ছিলাম, লোকমুখে শুনি যাই হোক, কোন্টি করতে গিয়ে কনফিউজ্ড হলেন? আচ্ছা ঠিক আছে, এটি করুন
আফগানিস্তান ও গুলিস্তানের মধ্যবর্তী দূরত্ব ১৬৫০ মাইল। বাংলাদেশের একটা বাস ১০০ মাইল বেগে, এবং আফগানিস্তানের একটি বাস ৫০ মাইল বেগে যথাক্রমে কান্দাহার ও গোলাপ শাহ্'র মাজারের দিকে রওনা হলো। বাস দুটোর স্টার্ট টাইম ১২০০ ঘটিকা (গ্রিনিচ মিন টাইম) হলে স্টার্ট করার কতো সময় পর বাস দুটো পরস্পরকে অতিক্রম করবে? সূত্র : সরল অংক করুন। তবে এ অংকটির সাহায্য নিয়ে ক্রিটিক্যাল রেজাল্টও বের করতে পারেন।
১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:২৯
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
যা পারি বলে মনে হচ্ছে তা আসলেই পারি কিনা সন্দিহান ! তাই গুটিয়ে পালানো ছাড়া উপায় দেখছি না
৩১ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অংকের ধাঁধার ক্ষেত্রে দেখবেন, ধাঁধাটা পড়ার সাথে সাথেই যেটি উত্তর হবে বলে মনে হয়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ওটিই সঠিক উত্তর। ক্রিটিক্যালি চিন্তা করলে অংক জটিল আকার ধারণ করতে থাকে
আশা করি আর পালাবেন না
১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৪
অনাহূত বলেছেন: আপনি আমাকে একি সমস্যায় ফেলিলেন। এটাতেই আমি কনফিউজড ছিলাম আর এই অংকটিই আমাকে ধরিয়ে দিলেন? ছি: ছি: ছি:। মানুষও এত নিষ্ঠুর হইতে পারে?
তারপরও একটা চেষ্টা করলাম -
বাংলাদেশী বাস ইতোমধ্যে ১৫০ মাইল পেরিয়ে গেছে। গ্রিনিচ মিন টাইম অনুযায়ী বাংলাদেশে যখন ১২.০০ টায় বাসটা কান্দাহারের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় কান্দাহারে তখন বাজে ১০.৩০। বাংলাদেশ আফগানিস্তানের চাইতে ১.৩০ মি. এগিয়ে।
দুটো বাস যেহেতু একই সময়ে ছাড়তে হবে, সে হিসাব অনুযায়ী কান্দাহারের বাসটি বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে ১.৩০ মি. পর। এই ১.৩০ মি. বাংলাদেশের বাসটি পেরিয়ে যাবে ১৫০ মাইল। যেহেতু বাসটির গতিবেগ ঘন্টায় ১০০ মাইল। সুতরাং-
দূরত্ব = গড় * সময়
বা, দূরত্ব ১৫০০ মাইল। (১৬৫০ মাইল - ১৫০ মাইল = ১৫০০ মাইল)
বা, ১৫০০ মাইল (দূরত্ব) = ১০০t + ৫০t (t = সময় এবং ১০০ ও ৫০
যথাক্রমে দুটো বাসের গতি)
বা, ১৫০০ মাইল = ১৫০t
বা, t = ১৫০০/১৫০ ঘন্টা
বা, t = ১০ ঘন্টা
১০ ঘন্টায় দু'টো বাস পরস্পরকে অতিক্রম করবে। আর এই ১০ ঘন্টায় বাংলাদেশী বাসটি পেরোবে -
১০ ঘন্টা * ১০০ গতিবেগ/ঘন্টা + ১৫০ অতিক্রান্ত দূরত্ব = ১১৫০ মাইল
এবং ১০ ঘন্টায় আফগান বাস পেরোবে -
১০ ঘন্টা * ৫০ গতিবেগ/ঘন্টা = ৫০০ মাইল
বাংলাদেশী বাসের জন্য ১১৫০ মাইলের পয়েন্টে এবং আফগান বাসের জন্য ৫০০ মাইল পয়েন্টে দু'জন দু'জনকে ক্রস করবে।
আমার সমাধান ঠিক হয়েছে কিনা আমি জানি না। এখন আপনার সমাধানের অপেক্ষায়।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার। তবে সোজা অংকটাকে নিজে নিজেই এতো কঠিন করলেন কেন? বোঝা গেছে, অংকে আপনি পণ্ডিত স্যার যাই হোক, স্টার্ট টাইম কিন্তু একই, ১২০০ ঘটিকা জিএমটি। ১১ ঘণ্টা পর এরা পরস্পরকে ক্রস করবে
কিন্তু এ অংকটার কথা যদি চিন্তা করেন, তাহলে কোনো নির্দিষ্ট সময় নেই যখন এরা পরস্পরকে ক্রস করবে।
এ অংকের জন্য আপনাকে ৫ বোনাস সহ ১০-এ ১৫ দেয়া হলো
১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫১
অনাহূত বলেছেন: ১ নং প্র: উ:
------------
একটা পাখিও থাকবে না।
২ নং প্র: উ:
-------------
৫টি গাছ লাগানো যাবে
৩ নং প্র: উ:
-------------
১০৬ পয়সা অবশিষ্ট থাকবে।
৪নং প্র: উ:
-----------
গ্রস মানে কি জানি না।
৫ নং প্র: উ:
------------
১০০টা গাছ লাগানো যাবার কথা। কনফিউজড।
এর পর ডিফিকাল্টি লেভেল বাসের উত্তর তো দিলাম ই। আর পারুম না। খাতা কলমে লেখালেখি করতে আর ভাল্লাগেনা।
তবে প্রশ্নগুলো সারাক্ষণ মাথায় ঘুরছে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পাই আনা পয়সার হিসাব সেকালে এমন ছিল:
১ পাই=১ পাই (মুদ্রার ক্ষুদ্রতম একক)
১০ পয়সা- ১৫ পাই
১ আনা=৬ পাই
৪ আনা=২৫ পাই বা ১ সিকি
৮ আনা=৫০ পাই বা ২ সিকি/সিকা বা আধুলি
১ টাকা=১০০ পাই
পাঁচসিকা=১২৫ পাই বা ১ টাকা ৪ আনা বা ১ টাকা ২৫ পাই
এবার ৩ নং অংকটা মিলিয়ে নিন
গ্রসের হিসাব:
১ ডজন=১২টা
১ গ্রস=১২ ডজন
বাকিগুলো হয়েছে
১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০
সোমহেপি বলেছেন: আপনার অংকগুলোর সব পারি!
দুইটার উত্তর দিই।পরে সবগুলো সমাধান করে দেব।করার অবশ্য দরকার নাই আপনিতো সবগুলো পারেনই।
১ পাখি আসলে সব গুলোই আছে্ দুইটা মাইরা গেছে।আর বাকিগুলো উইড়া গেছে।এই যা।
২
৫ টি।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন, আমি অংকগুলি তো পারি
২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২০
অনাহূত বলেছেন:
ওহ, এই তাইলে গ্রহের হিসাব।
আদিকালের অংক।
আনা, পাই এর হিসাবটা ইন্টারেষ্টিং লাগল। তবে আমি পাঁচসিকা কি জানতাম। আমার উত্তরটা ঠিক করা যাবে এখন।
ভাল থাকেন আপনি। আপনার ব্লগ আর ভিজিট করুম না।
খালি অংক দেন আপনি।
ভাল থাকবেন ভাইয়া, অনেক অনেক।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক আছে, না এলেন তবে এখানে যেন নিয়মিত পাই
২১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৭
অনাহূত বলেছেন:
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:০১
অন্য কথা বলেছেন: কখনো ১০/১০ পাই নাই.. | ভালো ছাত্র ছিলাম তো !
১১ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৬
মাক্স বলেছেন: অনেক বড় আর গোছানো পোস্ট। ১০ টা মানব অংকই কমন পড়ছে।