নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
বিকেল। কিংবা সন্ধ্যা ছুঁই ছুঁই। ছিমছাম এবং নিরিবিলি একটি বাড়ি। বাড়িটি ঘন গাছপালায় ঢাকা বলে ঘড়ি না দেখে সময় আন্দাজ করা কঠিন। অনেকক্ষণ ধরে বারান্দায় পায়চারি করছে মহিন। প্রথমে এসে দরজায় টোকা দিলে একটা ছোটো ছেলে দরজা খুলে দাঁড়িয়েছিল। তার কাছে খবর পাঠানো হয়েছে। তখনো চারদিকে সামান্য আলো ছিল। পায়চারি করতে করতে মহিনের মনে হলো খুব দ্রুত অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে, যদিও অতি শীঘ্র অন্য কেউ তার খবর নিতে আসলো না।
জোড়ন দেয়া চৌচালা টিনের ঘরের বারান্দার এককোণে একটা কেবিন। কেবিনের দরজায় তালা দেয়া। কেউ কি থাকে এর ভিতরে? আনমনে সে দরজার কাছে এগিয়ে যায়। ভিতরে কেউ থাকে না। তালার উপর জং ধরেছে, ধূলি জমেছে; বহুদিন হলো কেবিনের ভিতরে কেউ ঢোকে নি। বারান্দার অপর দিকটা খোলা। ঘরটি বেশ পুরোনো হলেও এক ধরনের আভিজাত্যের ছাপ রয়েছে।
মহিন মনে মনে ভাবে, আরেকবার কড়া নাড়লে কেমন হয়? কিছুক্ষণ ইতস্তত করে উদ্যত হলোও, কিন্তু নাড়লো না। দরজার বাইরে বামপাশে একটা হাতলঅলা চেয়ার। মহিন বসে পড়লো।
নোরা তার ক্লাসমেট, একই কলেজে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ে। মহিন সায়েন্স গ্রুপে, নোরা কমার্স। কলেজে ভর্তি হবার পর বিভিন্ন সময়ে ওরা পরস্পরকে দেখেছে। অনিচ্ছাকৃতভাবে মাঝে মাঝে চোখাচোখি হয়েছে বটে, কিন্তু মফস্বলের চিরকেলে রক্ষণশীলতার কারণে অধিক পরিচয়ের কোনো সুযোগ ছিল না।
পাশাপাশি গ্রাম ওদের। একই রাস্তায় কলেজে যেতে হয়, কলেজ থেকে ফিরতে হয়। নীরব রাস্তায় ওদের দেখা হতো। নোরা মাঝে মাঝে ছোটো করে হাসতো, তবে মহিন সে হাসির জবাব না দিয়ে লজ্জায় মাথা নীচু করতো।
পরশু মহিনকে রাস্তায় থামিয়ে নোরা বলেছিল, আজ বিকেলে সে যেন ওদের বাড়িতে আসে। কেন আসতে হবে তা সে বলে নি। নিরীহ প্রজার মতো মলিন বস্ত্রে সে নোরাদের বাসায় এসেছে। নোরার সাথে তার সখ্যতা নেই, বন্ধুত্বও নেই। আরেকবার দরজায় টোকা দিয়ে তার আসার কথা স্মরণ করিয়ে দেবে, এ তার ধৃষ্টতা হবে।
সহসা দরজা খুলে নোরা বাইরে এলো। তাকে দেখে মহিন দাঁড়ালো এবং যথারীতি লজ্জা পেয়ে মাথা নীচু করলো।
মহিনের মলিন বেশভূষার দিকে একবার তাকিয়ে নিয়ে নোরা ন্যূনতম কুশলাদি বিনিময় করলো। তারপর বললো, ওর একটা ছোটো ভাই আছে, ৫ম শ্রেণিতে পড়ে। তাকে পড়াতে হবে। ‘তুমি পারবে না?’ বললে ‘হ্যাঁ পারবো’ বলে মহিন সম্মত হয়।
‘একটু দাঁড়াও।’ এ কথা বলে নোরা ভিতরে চলে গেলো, এবং একটু পর ফিরে এলো। তার হাতে একজোড়া চামড়ার পুরোনো স্যান্ডেল, পুরোনো একটা শার্ট, পুরোনো একটা প্যান্ট। মহিনের হাতে এগুলো দিয়ে নোরা বললো, ‘লজ্জা করবে না। চপ্পল পায়ে লুঙ্গি পরে কলেজে যাওয়া খুব বেমানান। ... এগুলো পরবে। আমার বাবার।’
এরপর নিয়ম করে মহিন পড়াতে আসে। অনেকদিন পর পর একঝলক এসে নোরা দেখা দিয়ে যায়। শুকনো বাতাসে হালকা বৃষ্টির মতো অল্প দু-একটা কথা বলেই সে নিজের কাজে চলে যায়। মহিনের মন তখন আনচান করে নোরাকে আরেকটু দেখার জন্য।
একদিন নোরা একাকী কিছু কিছু কথা বললো মহিনকে।
‘আমার বড় বোনের খবর তো তুমি জানো। আমরা পিঠাপিঠি বোন। অনেকদিন হলো ওর বিয়েটা ভেঙে গেছে। জামাই ওকে পছন্দ করতো না। ও দেখতে কালো। পড়াশুনাও তেমন করতে পারে নি। ওর মতো অভাগী নেই। ওর জীবনটা কি এম্নি করেই পার হয়ে যাবে?’ একটু দম নিয়ে নোরা কাতর স্বরে বলে, ‘তুমি কি আমাকে চাও না?’ মহিনের বুক কেঁপে ওঠে। নোরাকে চায় না এমন কে আছে? কিন্তু সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় সে কোনোদিনই এ বাড়ির যোগ্য পাত্র হতে পারে না। কিন্তু মুখ ফুটে মহিন বলে ফেললো, ‘চাই। খুব চাই।’ নোরা প্রায় কেঁদে ফেলে বললো, ‘আমার বড় বোনকে তুমি বিয়ে করো।’
৩০ সেপ্টেম্বর ২০০৬
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছার জন্য ধন্যবাদ। কীভাবে কেটে গেলো ৬ বছর!
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নোরার আবদার জটিল হয়ে গেল না।ঘটনা কিছুট কোগার চরিত্রে রুপ নিল।নোরার বড় বোন যদি মাহিনের দশ বছরের বেশি হয় তাহলে তো তেমন্ই হলো । অবশ্য আমাদের দেশে একজন অভিনেত্রী কোগার আছে ।
তবে কাহিনীতে ট্রাজেডি আছে। অসমাপ্ত গল্পে কমেন্ট করাও জটিল।
একটা সঙ্গে একটা ফ্রি ব্যাপারটা তেমন নয়তো
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কমেন্টের লাস্ট লাইন পড়ে হাসতে আছি
এ অসমাপ্ত কাহিনির রহস্য খুব জটিল না এটা লিখবার তারিখ ২০০৬। কোন প্লট মাথায় রেখে লিখেছিলাম মনে নেই। আধ-পৃষ্ঠার গল্পের নীচে এক লাইনের একটা ক্লু ছিল। সেই ক্লু-টা পর্যন্ত লিখেই গল্প ছেড়ে দিলাম- ব্যস, গল্পটা আদতেই অসমাপ্ত রয়ে গেলো
কোগার কে? অভিনেত্রীকে চিনতে পারলাম- ‘স’ আদ্যাক্ষরযুক্ত না?
ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩২
শাপলা নেফারতিথী বলেছেন: ভালো লাগা রইলো ভাইয়া..
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। অনেক দিন পর আপনাকে দেখছি। আশা করি ভালো আছেন।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩৯
শাপলা নেফারতিথী বলেছেন: আছি ভালোই
আপনি ভালো আছেন?
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো আছেন জেনে ভালো লাগলো। জি আপু, আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
সবসময় সুস্থ ও সুখে থাকুন।
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৮
শাপলা নেফারতিথী বলেছেন: আপনিও খুব ভালো থাকুন সবসময়..
শুভ রাত্রি...
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুভ সকাল।
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫৩
ডি মুন বলেছেন: নোরা এইটা কী বলল !!!!
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অবাক কাণ্ড না!!! B:-) B:-)
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
গল্প ভালোই লাগতেছিল কিন্তু শেষে আইসা গল্পের নাম করণের সার্থকতা আছে।
তয় থিমটা ভালো , বৌ এর সাথে গার্লফ্রেন্ড ফ্রি
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো বলেছেন, বউয়ের সাথে গার্লফ্রেন্ড ফ্রি
গল্পটার ট্র্যাজিক দিকটা কল্পনা করুন। একটা মেয়ে তার প্রেমিক বা স্বামীকে বাঘের মুখে ছেড়ে দিবে, কিন্তু অন্য মেয়ের কাছে কোনোদিনই না। এহেন রূঢ়তার পরও নোরা কোন অবস্থায় মহিনকে তার বড় বোনকে বিয়ে করতে বলছে, তা ভাবার দরকার আছে বৈকি।
ধন্যবাদ শোভন ভাই।
৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪৮
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অসমাপ্ত গল্প ভালো লাগল। একটা ব্যাপার ক্লিয়ার হলাম না। নোরা কি ইচ্ছাকৃত ভাবে মহিনের সাথে সখ্যতা গড়ে তুলল যাতে তার বোনকে বিয়ে করার অনুরোধ করতে পারে?
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা প্রকৃতই অসমাপ্ত। কী কারণে নোরা মহিনের সাথে সখ্যতা গড়ে তুললো তা অনেক কিছুই ভেবে নেয়া যেতে পারে। আপনি যেটা বললেন, সেটাও হতে পারে।
ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক।
৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:১৪
জাফরুল মবীন বলেছেন: নোরার চরিত্র অসাধারণ মনে হয়েছে।“শেষ হয়েও হইলো না শেষ”-ছোট গল্পের এ অনন্য বৈশিষ্ট্য চমৎকারভাবে প্রতিভাত হয়েছে।সোনাভাইকে অভিনন্দন।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসমাপ্ত গল্পটির প্রধান চরিত্রের ব্যাপারে আপনার কমেন্ট আমাকে অশেষ অনুপ্রাণিত করলো। অনেক ধন্যবাদ জানবেন জাফরুল মবীন ভাই।
১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
আরজু মুন জারিন বলেছেন: নায়িকার চরিত্র অসাধারণ মনে হলো। গল্পটি পড়তে চমত্কার লেগেছে। ধন্যবাদ গল্পকারকে চমত্কার গল্পটি উপহার দেওয়ার জন্য। শুভেচ্ছা রইল।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু অসমাপ্ত গল্পটি পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: অতঃপর বেচারা মহীন নোরার সাথে তার বাপের স্যান্ডেলজোড়া আর শার্ট প্যান্টও বিসর্জন দিয়া গাছপালায় ঘেরা ছিমছাম বাড়ি থেকে নত মুখে বিদায় নিল।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহা অসমাপ্ত গল্পটার যে সমাপ্তি টানলেন, তা অসাধারণ লাগলো নোরার কথায় নিশ্চয়ই ছেলের আঁতে ঘা লেগেছিল
ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবণ ভাই।
১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
কাজী রায়হান বলেছেন: আবদারটা বেশী হয়ে গেল না ? অন্যভাবে শেষ করা যেত না ?? আমাকে চাও না , আর আমার বড় বোনকে বিয়ে করো , কেমন যে না । বড়টাকে বিয়ে করলে আমি ছোটটাকে পাব ? মানে এইটা কিছের ইঙ্গিত ? বউ এর সাথে শালী ফ্রি , এরকম ??
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা অসমাপ্ত। এটার কোনো সমাপ্তি টানা হয় নি। এ অবস্থায় যে-কোনো কিছুই বলা বা ভাবা যেতে পারে।
‘তুমি কি আমাকে চাও না?’ কথার অর্থ আমরা খুব সরল এবং গতানুগতিকভাবে ধরে নিচ্ছি যে নোরা নিজেকে মহিনের প্রেমিকা হিসাবে অফার দিচ্ছে। আমরা যদি আমাদের ভাবনাকে আরও সম্প্রসারিত ও উদার করি, তাহলে কি এ কথাটার অন্য কোনো অর্থ বের করা যায় না? ‘তুমি কি আমার ভালো চাও না?’ বা ‘তুমি কি আমাকে একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসাবে পেতে চাও না?’ ‘আমার মঙ্গল হোক, আমার ভালো হোক, এটা কি তুমি চাও না।’ ‘আমি ভালো থাকি, স্বস্তিতে থাকি, শান্তিতে থাকি, তা কি তুমি চাও না?’ ‘আমিও তোমাকে সবকাজে, সবখানে, সবকিছুতে সাপোর্ট করি, তুমি কি তা চাও না?’ যদি এসব চাও, তাহলে আমাকে রক্ষা করো। আমার অভাগা বোনটাকে তুমি বিয়ে করো। এখন, নোরা কেন তার ক্লাসমেটকে তার বড়বোনকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিল? মহিনের পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান খুব নীচে, তা বোঝাবার জন্য তাকে ‘নিরীহ প্রজা’ বলা হয়েছে। সে কলেজে যায় লুঙ্গি পরে, চপ্পল পায়ে দিয়ে। এরকম একটা ছেলে অশিক্ষিত বা অল্পশিক্ষিত গরিবের মেয়েকে বিয়ে করে থাকে। কিন্তু নোরাদের পরিবার বেশ সচ্ছল। গ্রামাঞ্চলে জোড়ন দেয়া চৌচালা টিনের ঘর যে-বাড়িতে আছে, তারা অভিজাত শ্রেণির মানুষ। মহিনের মতো ছেলে কোনোদিন এ বাড়ির জামাই হতে পারবে না। কিন্তু অপাঙ্ক্তেয়া মেয়েটির জন্য আর কোনো ছেলে না পেয়ে নোরা তার ক্লাসমেটের কাছেই বোনকে সোপর্দ করতে চায়। সে যদি এ বিয়েটি করে, তাহলে নোরাকে সে একজন শ্রেষ্ঠ বান্ধবী হিসাবে পেতে পারে, যে তাকে সর্বাংশে সব ব্যাপারে সাপোর্ট করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
এ ব্যাখ্যাটা দিলাম অপরাপর পাঠকের জন্যও।
ধন্যবাদ গল্প পাঠ ও কমেন্টের জন্য। ভালো থাকবেন।
১৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪২
আম্মানসুরা বলেছেন: কিছু বলব না
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু না বলার জন্য ধন্যবাদ জানবেন আপু
১৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: ইন্টারেস্টিং।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ শরৎদা।
১৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২২
সুমন কর বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ সমাপ্তি !!!
অসমাপ্ত গল্প হিসেবে সার্থক।
২য় লাইক।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।
১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
এহসান সাবির বলেছেন: উপরে অনেকে বলতে চেয়েছেন
বাদাম কিনলে ঠোংগা ফ্রি..........!!!
কিন্তু এটা তো একটি অসমাপ্ত গল্প......
হয়ত পরের একটা লাইনেই গল্পের পট পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে........!!
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। উপরে মৃদুল শ্রাবণের কমেন্টটিও ট্রাই করা যেতে পারে। পরবর্তী একটা লাইন, একটা অনুচ্ছে, এক বা একাধিক পৃষ্ঠায় এর সমাপ্তি ঘটতে পারে।
ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাই।
১৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসমাপ্ত গল্পের অন্তহীন সমাপ্তি। ভালো লিখেছেন।
ধন্যবাদ, সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো বলেছেন আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: গল্পের শেষে এসে সব চিন্তাধারা চেঞ্জ করে দিলেন। বিষয়টা যদিও অনেকের কাছে অস্বাভাবিক লাগছে তবে পাঠককে মারাত্মক একটা মানসিক টর্চার দিতে লেখক সক্ষম হয়েছেন। ভাল লাগল অসমাপ্ত গল্প।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পাঠককে মানসিক টর্চার? হাহাহাহাহাহা, টর্চার হিসাবে ভাবাটা অন্যায় হবে তবে ‘ধারাবাহিক গল্প বলা’ প্রতিযোগিতার কথা ভাবা যেতে পারে। ধরুন, এ জায়গায় এসে ১ম প্রতিযোগী গল্পটা শেষ করলো, ২য় প্রতিযোগী এবার শুরু করুক ?
অসমাপ্ত গল্প ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম।
ধন্যবাদ জনসাধারণ।
১৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
জনসাধারণের মধ্যে একটি মলিন পট্টবস্ত্র বলেছেন: গল্পের শেষে এসে সব চিন্তাধারা চেঞ্জ করে দিলেন। বিষয়টা যদিও অনেকের কাছে অস্বাভাবিক লাগছে তবে পাঠককে মারাত্মক একটা মানসিক টর্চার দিতে লেখক সক্ষম হয়েছেন। ভাল লাগল অসমাপ্ত গল্প।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকে বিনীত ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
আমি ইহতিব বলেছেন: এইটা কি হল? কিছুই বুঝলামনা
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা মনে হয় কিছুই হলো না আপু। আমি দুঃখিত
কিন্তু পড়বার জন্য ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
২১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
মামুন রশিদ বলেছেন: মহিনের আর্থিক অস্বচ্ছলতা আর ভালোবাসার দুর্বলতা নিয়ে নোরা তার পারিবারিক স্বার্থ হাসিল করতে চায় ।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চমৎকার অনুসিদ্ধান্ত। সমাজের একটা ক্ষুদ্র বাস্তবতা।
ধন্যবাদ মামুন ভাই।
২২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ষষ্ঠ বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কীভাবে ৬ বছর পার হয়ে গেলো, টেরই তো পেলাম না।
ধন্যবাদ শুভেচ্ছার জন্য, প্রিয় প্রবাসী পাঠক।
২৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা জীবনটা এমুন কেনু!!!!
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা গান আছে-
ওরে পান্না, জীবন তোর টলোমলো, কচুপাতার পানি
আমারও প্রশ্ন- জীবনটা এমন কেন? কেন? কেন?
ধন্যবাদ বিদ্রোহী।
২৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: "নোরা" অসহায় এক স্বার্থপর !
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, নোরার জন্য এটা সঠিক বিশেষণই বলা যেতে পারে। সে অসহায় অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে চায়। সে বন্ধুর কাছে নিজেকে না সঁপে দিয়ে অভাগী বড় বোনকে সোপর্দ করতে চায়। আপাত দৃষ্টিতে এখানে নোরা চরিত্রের একটা হালকা দিক ফুটে ওঠে, কিন্তু গভীরভাবে ভাবলে বোঝা যায়, এ দ্বারা সে তার সংসারের জঞ্জাল সারাবে, একই সাথে তার সামনের পথও পরিষ্কার হয়ে যাবে। আমাদের সমাজে ঘাড়ের উপর বড় বোন অবিবাহিত অবস্থায় পড়ে থাকলে, কিংবা বড় বোনেরা বিধবা হলে ছোটো বোনদের বিয়ে হতে বেশ ঝামেলা হয়। নোরা স্বার্থপর, সে নিজের দিকটাই শুধু ভাবলো, যে যুবকের মনে তার জন্য হাহাকার শুরু হয়েছে, তার কথা কত সহজে সে উপেক্ষা করে গেলো।
যাক, আপনার কমেন্টের সুবাদে গল্পের ব্যাখ্যা আরেকটু সম্প্রসারিত হলো।
ধন্যবাদ অভি ভাই।
২৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইলো ভ্রাতা
সমাপ্তি ছাড়া গল্প আমার ক্ষুদ্র মস্তিষ্কে বিশাল পেইন দেয়
ভালো থাকবেন ভাই
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ অপূর্ন ভাই।
আচ্ছা, ধরে নেন যে কোনো একটা ঠোঙ্গায় এ গল্পটা আপনি পড়তে পেলেন, যেখানে গল্পটার বাকি অংশ নেই
ধন্যবাদ আবারও। ভালো থাকবেন।
২৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: আগে প্লাসাইলাম!! এইবারে পড়ি
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আগে প্লাসানোর জন্য ধন্যবাদ
২৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০১
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: একটু পেছনের সমাজের গল্প অথচ এখনও এদের পাওয়া যাবে । ছুঁয়ে গেলো ধূলা ভাই
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, পেছনের গল্পটাই বলতে চেয়েছি। লজিং মাস্টারদের দিন এখন আগের মতো না থাকলেও একেবারে শেষ হয়ে যায় নি।
বড় বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে ‘চাকর’ হিসাবে কাজ করবার পর শেষ পর্যন্ত চাকরের একটা পুরস্কার জুটতো- ঐ বাড়ির একটা মেয়েকে সে বিয়ে করতে পারতো, যে মেয়েটির ত্রুটির কোনো শেষ নেই, কুচকুচে কালো, সম্ভ্রান্ত বংশে যার বিয়ে হওয়ার সকল সম্ভাবনাই হেষ হয়ে গেছে। ব্যস, চাকরও খুশি বড় বাড়ির জামাই হয়ে, শ্বশুরও খুশি মেয়ের একটা হিল্যা করতে পেরে।
ভালো থাকুন আদনান ভাই।
২৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৬
আবু শাকিল বলেছেন: ভদ্রলোক পেট ভরে খানা খাওয়াইলেন কিন্তু খাওয়ার পরে যে মিস্টি অথবা দই জাতীয় কিছু দিতে হয় ওইটাই দিলেন না।
আমার মনে হয় গল্পের আসল মজা ,রহস্য রেখে দেয়া।
বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা রইল দাদা।ভাল থাকবেন।
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃহাঃহাঃ খানাপিনার পর দইমিষ্টি আমার খুব প্রিয় কিন্তু দই খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি মাসখানেক হলো। দইয়ের ভিতরকার সর হলো আমার সবচেয়ে প্রিয়। কিন্তু এই সর নাকি খাঁটি সর না, টিস্যু পেপার ভিজিয়ে মণ্ডা করে দইয়ের মধ্যে ছেড়ে দেয়া হয়- ব্যস সর হয়ে গেলো। এটা শোনার পর পেটের ভিতর থেকে দলামোচড় পাকিয়ে নাড়িভুড়ি বের হয়ে আসতে চাইছে। কারণ, দইয়ের সর আমি অনেক মজা করে খেতাম
কী বলতে কী বলে ফেললাম
বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছার জন্য অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই। আর ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন।
২৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১১
আরজু পনি বলেছেন:
শেষ লাইন পড়ার পর আমার অনুভূতি ইমো দিয়ে প্রকাশ করলাম
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোন ইমোর কথা বললেন? ইমো তো দিলেন তিন ধরনের :
৩০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১২
আরজু পনি বলেছেন:
ছয় বছর !
আমি শ্যাষ !
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চোখের পলকে কেটে গেলো!!!!
৩১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
আরজু পনি বলেছেন:
""""" """"""
২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
***
৩২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: বেচারা মহিন..গল্পটা আসলেই অসমাপ্ত । এইখানে মহিন এর অবস্থানটা ব্যাখ্যা করা কঠিন ।...
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। মহিনের অবস্থানটা আসলেই ব্যাখ্যা করা কঠিন। গুরুত্বপূর্ণ হলো- নোরার লাস্ট কথাটিতে মহিনের কোনো প্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা! একেক পাঠক হয়তো তাদের নিজ নিজ ব্যক্তিবৈশিষ্ট্যের আদলে মহিনের পরবর্তী ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ভাবতে থাকবেন।
ধন্যবাদ কলমের কালি। ভালো থাকবেন।
৩৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: কালকেই পড়া গল্পটা যদিও অফলাইনে ... সময় স্বল্পতায় মন্তব্য দেবার সুযোগ হয়নি!
একটা সত্যি বলবো? আমি আসলে জানতামই একরকম না যে আমার প্রিয় ব্লগারের ছোটগল্প লেখার হাত ও অসাধারণ...!!
এই গল্পটার কথাই যদিও শুধু বলি, গল্পের প্লট নির্বাচন , চরিত্র সংস্থাপনা, সে কঙ্কাল গুলোর অস্তিতে মাংস জুড়ে দেয়া থেকে ঘটনা প্রবাহ এবং কাহিনীর গতিদান এতো চমৎকার দক্ষ হাতে করা হয়েছে যে, পাঠকের পক্ষে ধরাই কঠিন কোনদিক দিয়ে জবনিকা চলে আসছে ... কখন ফুড়িয়ে যাচ্ছে / যাবে রাত ...
ছোট গল্প এমন এক শিল্প যা সবাই সাজাতে পারেনা, চাইলেও সম্ভব না...!
অতএব, আমার প্রিয় ব্লগারের ছোটগল্প সুষমায় মুগ্ধ হয়ে আরো কিছু এমন শিল্প চাই, চাচ্ছি তাঁর কাছে ...
হয়তো আগেই লিখেছেন এমন আরোও অনেক, আমার পড়া হয়নি, ছিলামনা বলে ...!
মন্তব্যের একজায়গায় পড়লাম এটা লিখেছিলেন ২০০৬ তে, তারমানে, ৮ বছরে কম করে হলেও অনেক কিছু পেয়েছে বাংলা ব্লগোস্ফিয়ার আপনার কাছ থেকে ...
আমার আর কিছু নতুন যোগ করার নেই আপাতত! তবে প্রিয় ব্লগারের নিক লিংক টা আমার ক্ষুদ্র ব্লগে যোগ করে নিচ্ছি ...
হুমম! অনুমতি ছাড়াই...!!
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এমন কমেন্ট পেলে আনন্দে লাফাতে ইচ্ছে করে। আমি কিন্তু বেশ কিছু লাফ দিয়েছি, এখনো লাফাচ্ছি, যদিও মনে মনে তৃপ্তিতে বুক ভরে গেলো। অনেক বেদনা ও অপ্রাপ্তিময় জীবনে এরকম কিছু প্রাপ্তি জীবন ভর জ্বলজ্বল করে জ্বলতে থাকবে।
নিক লিংক যুক্ত করায় আনন্দিত হলাম।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকবেন।
৩৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বেশ ভালো লেখনী।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ইসহাক ভাই।
৩৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
লিরিকস বলেছেন: সাহায্য চাচ্ছি ভাইয়া।
এনেছি আমার শত জনমের প্রেম গানটি কার লেখা?
নজরুল গীতি
প্রণব রায়
মোহিনী চৌধুরী
সুরকার?
কমল দাশগুপ্ত
শৈলেস দত্তগুপ্ত
প্লিজ। আপনার কথা অনেকেই বলেছে।
২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার নজরুলগীতি সংগ্রহ পোস্টের ১১ ও ২০ নম্বর কমেন্টটি দেখুন। ওখানে ব্লগার গানচিল ‘এনেছি আমার শতজনমের প্রেম’ গান সম্পর্কে তথ্যপ্রমাণাদিসহ জানাচ্ছেন যে, এ গানের মূল শিল্পীঃ গৌরিকেদার ভট্টাচার্য্য, কথাঃ মোহিনী চৌধুরী, সুরঃ শৈলেশ গুপ্ত। এটি নজরুলগীতি নয়।
এসব জানার জন্য ব্লগার গানচিল বা সিরাজ সাঁই যথোপযুক্ত ব্যক্তি, ইন ফ্যাক্ট যে-কোনো গানের ব্যাপারেই। কিন্তু তাঁরা ব্লগে নিয়মিত নন, এটাই দুঃখ।
ধন্যবাদ লিরিকস।
৩৬| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০১
লিরিকস বলেছেন: গানচিল ভাইয়া কে আমি চিনি।
কিন্তু তিনি ব্লগে নিয়মিত নন, এটাই দুঃখ।
অনননেেেেকককক ধন্যবাদ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ লিরিকস।
৩৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৩০
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ।এইটা কি হলো! !!?? --- অসমাপ্ত গল্প শেষে , এই শব্দটাই অট বেরিয়ে এলো মুখ থেকে !
।এতো অল্প কথায় কি করে দুটো চরিত্র কে এতো সুন্দর করে প্রকাশ করলেন! !??
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সায়েদা সোহেলী আপু। মাঝে মাঝে আপনার দেখা পাওয়া যাচ্ছে, খুব সৌভাগ্যের ব্যাপার কিন্তু
ভালো থাকবেন।
৩৮| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৪৬
শান্তির দেবদূত বলেছেন: প্রত্যাশা বেশি প্রিয় লেখক, তাই ঠিক মত তৃপ্তি আসেনি লেখাটা পড়ে। অতি নাটকিয় লেগেছে। গল্পের শিরনামে "অসমাপ্ত" লিখে কিছুটা পার পেয়ে গেছেন, হা হা হা । পরের গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম, শুভেচ্ছা।
২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক ধরেছেন প্রিয় সাইফুল ভাই- শিরোনামে ‘অসমাপ্ত’ লিখে পার পেতে চেয়েছিলাম কিন্তু আপনার কাছে পার পাওয়া গেলো না পরের গল্পে অবশ্যই পার পাবার জন্য প্রাণান্তকর চেষ্টা থাকবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার প্রিয় গল্পকার সাইফুল ভাইকে।
৩৯| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: প্রপজালের অংশ টুকু নোরার কল্পনায় নিয়ে যান প্লিজ।
শুভ কামনা রইল ।
৪০| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: প্রপজালের অংশ টুকু নোরার কল্পনায় নিয়ে যান প্লিজ।
শুভ কামনা রইল ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নোরার কল্পনায় নেয়া আর বাস্তবিকই মুখ ফুটে ঐ কথাটা বলার মধ্যে কি কোনো পার্থক্য সৃষ্টি হয়? আমার মনে হয়, হয় না। অতএব, এভাবেই থাক
কিন্তু অনেক ধন্যবাদ আপনার জন্য ক্রিয়েটিভ প্রোপোজালটি দেয়ার জন্য।
ভালো থাকবেন।
৪১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:২৫
লিমা মেহরিন বলেছেন: অন্তরে অতৃপ্তি এবং বেদনা ছেঁয়ে গেলো।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ লিমা মেহরিন। ভালো থাকবেন।
৪২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:৩৮
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: এটা কি হলো!!! গল্প পড়া শেষে কেবল এটুকুই বলতে ইচ্ছে হল আমার।
ছোট গল্পগুলোর এই একটা সমস্যা। লেখকরা গল্পগুলোর শেষ ছেড়ে দেন পাঠকের কল্পনার উপর। পাঠক নিজে কল্পনা করে নেবেন তারপর কি হয়েছিল। এই জিনিসটা আমার একেবারেই ভাল্লাগে না।
২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপু, রাগ করবেন না ছোটোগল্পের কোনো সমস্যা নেই, সমস্যা আমার শিরোনামেই বলে দিয়েছি গল্পটা ‘অসমাপ্ত’ অনেক লেখকের ‘অসমাপ্ত’ গল্প বা উপন্যাস রয়েছে। জীবিতাবস্থায় তাঁরা সেগুলো সমাপ্ত করেন নি, বা সমাপ্ত করার আগেই মৃত্যুবরণ করেছেন। আমার এ গল্পটাও অনেক পুরোনো, ২ নম্বর কমেন্টের উত্তরে বলেছি তবে আমি জীবিতাবস্থায়ই ব্লগের সুবাদে আপনাদেরকে এই গল্প জানিয়ে দিলাম মৃত্যুর আগে যদি সমাপ্ত করতে পারি, তো ভালো, নইলে নাম এটাই থেকে যাবে। ব্যাপারটা কিন্তু বেশ মজার।
ধন্যবাদ আপু।
৪৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৩৯
লিখেছেন বলেছেন: nice
২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ লিখেছেন ভাই
৪৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: কি রকম জানি লাগল গল্পটা পড়ে ! সত্য কি মাঝে মাঝে কুৎসিতও হয় ? নিঃসন্দেহে আপনার লেখার মধ্যে অন্যতম ভাল একটি লেখা এটি।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সত্য হলো আয়নার মতো। আয়নায় কোনো কিছু লুকানো যায় না, নিখুঁত প্রতিবিম্ব ভেসে ওঠে। তা সুন্দর বা কুৎসিত- যে-কোনো ধরনেরই হতে পারে।
আপনাকে অনেক দিন পর দেখলাম আপু। আশা করি ভালো ছিলেন।
শুভেচ্ছা।
৪৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: ভাল আছি। ব্যক্তিগত আর পেশাগত জীবনের ব্যস্ততাতে সময় বের করা কিছুটা কঠিন হয়ে গেছে আজকাল, তারপরও প্রিয় লেখকদের লেখা কিন্তু পড়ি। ভাল থাকবেন সবসময়।
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কতদিন পর আপনার কমেন্টের জবাব দিচ্ছি! আপনার সাথে মনিরা সুলতানা আপুকে মাঝে মাঝে মিক্সড করে ফেলি মনিরা আপুকে নুসরাত সুলতানা আর আপনাকে মনিরা সুলতানা- এই আর কী আপু
শুভেচ্ছা।
৪৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেনঃ একটা সঙ্গে একটা ফ্রি ব্যাপারটা তেমন নয়তো
আমি অনেক চেষ্টা সত্ত্বেও সিরিয়াস কমেন্ট করতে পারলাম না, পেট ফেটে যাচ্ছে হাসতে হাসতে
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আহা! কতদিন পর আপনার কমেন্টের উত্তর দিচ্ছি!! আশা করি হাসি থেমেছে এতদিনে। আবার যেদিন এসে এ রিপ্লাইটা দিবেন, সেদিনের জন্য শুভেচ্ছাটা তোলা রইল।
অবশ্যই ধন্যবাদ সহযোগে।
৪৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অ্যা! আপনার লেখনি আর পাঠক ধরে রাখার ক্ষমতা অসাধারণ
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক। আপনার কমেন্ট আমার কাছে খুব মূল্যবান। শুভেচ্ছা রইল।
৪৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৮:১৪
সোমহেপি বলেছেন: নোরাকে আমি প্রথম থেকেই নোংরা পড়ছিলাম । অনেক পরে দেখি নামটা আসলে নোরা । গল্পের শেষে এসে বুঝলাম আমার হিকমত ভাল । নোংরা হলেই মানাত ভাল ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কল্পনা শুভ হোক, এই কামনা। ধন্যবাদ সোমহেপি আপু।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একটি অসমাপ্ত কমেন্ট।বর্ষপূর্তির শুভেচ্ছা সুপ্রিয় কবি ।