নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
বর্ষণক্লান্ত একটা ফুল।
নিভে যেতে যেতে অতলে ডুবে যায় ঘ্রাণ।
তোমার দু চোখে লেলিহান হিংস্রতা, পাহাড়ের সৌম্যতায় মিশে যায়।
একটা পরাজিত সিংহী মাটিতে পড়ে ছটফট করে কাঁদে।
রাতের নিগণ্ঠে স্বপ্নভূক মানুষের বিকট উল্লাসে খসে পড়ে থোকা থোকা অন্ধকার
খান খান ভেঙে যায় পাখিদের কামনা
তীব্র শিশিরগুচ্ছ মাটির জরায়ু ভেদ করে উঁকি দেয় ভোরের হৃদয়ে
একবাটি সুখ হাতে আমি তখন আড়িয়াল বিলের কাকচক্ষু জলে ভাসছিলাম।
১২ অক্টোবর ২০১৪
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার হাতে তো একবালতি সুখ দেখতে পাচ্ছি
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৫
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: একটু কী অ্যাডাল্ট কবিতা, কবি???
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আরেকটা দিক উন্মোচন করে দিলেন। তবে আমি ওরকম কিছু ভেবে লিখি নি। ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪২
আফসানা যাহিন চৌধুরী বলেছেন: হাহাহাহাহা...এনিওয়ে, ভালো লেগেছে কবিতাটি
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ওরে ! কঠিন কবিতা লিখছে সোনাবীজ। সহজ লেখা সহজ নাগো ... সহজ না।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হা হা হা
ভালো বলেছেন অন্ধবিন্দু। ধন্যবাদ পাঠে।
৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৪৭
আবু শাকিল বলেছেন: ফেবুতে একবার পড়ছিলাম এখানেও পড়লাম।
সুন্দর কবিতা
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দ্বিতীয়বার পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই।
৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০০
অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আপনার এক বাটি সুখ থেকে এক চামচ দেন ভাইয়া।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দিলাম। দানেই সুখ।
৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৪৬
জাফরুল মবীন বলেছেন: নন্বাত্মানং বহু বিগণযন্নাত্মনৈবাবলম্বে
তত্ কল্যাণি ত্বমপি নিতরাং মা গমঃ কাতরত্বম্
কস্যাত্যন্তং সুখমুপনতং দুঃখমেকান্ততো বা
নীচৈর্গচ্ছত্যুপরি চ দশা চক্রনেমিক্রমেণ
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। মুগ্ধ হলাম পড়ে।
Nanbatmanam multi bigaṇayannātmanaibābalambē
Tat Kalyani tbamapi nitaram mi̱téra gamah kataratbam
Kasyatyantam sukhamupanatam duhkhamekantato í̱
Cakranemikramena F Fási̱ nīcairgacchatyupari
ধন্যবাদ মবীন ভাই।
৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৫২
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
হঠাত কখন সন্ধ্যা বেলায়
নামহারা ফুল গন্ধ এলায়,
......................................
......................................
কবিতা তো বুঝিবার বস্ত নয় !
অনেক ভালো লেগেছে তবুও ! ++
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কী যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু আমিই কি বুঝি তার কিছু?
হাত উঁচু আর হলো না তো ভাই, তাই লিখি করে ঘাড় নিচু!
বন্ধু! তোমরা দিলে না ক’ দাম,
রাজ-সরকার রেখেছেন নাম!
যাহা কিছু লিখি অমূল্য বলে অ-মূল্যে নেন! আর কিছু
শুনেছ কি, হুঁ হুঁ, ফিরিছে রাজার প্রহরী সদাই কার পিছু?
বন্ধু গো, আর বলিতে পারি না, বড় বিষ-জ্বালা এই বুকে!
দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আসে কই মুখে।
রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা,
তাই লিখে যাই এ রক্ত-লেখা,
বড় কথা বড় ভাব আসে না কো মাথায়, বন্ধু, বড় দুখে!
অমর কাব্য তোমরা লিখিও, বন্ধু, যাহারা আছো সুখে!
পরোয়া করি না, বাঁচি বা না-বাঁচি যুগের হুজুগ কেটে গেলে,
মাথায় উপরে জ্বলিছেন রবি, রয়েছে সোনার শত ছেলে।
প্রার্থনা করো যারা কেড়ে খায় তেত্রিশ কোটি মুখের গ্রাস,
যেন লেখা হয় আমার রক্ত-লেখায় তাদের সর্বনাশ!
- ‘আমার কৈফিয়ত’ থেকে অংশ বিশেষ, নজরুল
***
…কবিতা সম্বন্ধে ‘বোঝা’ কথাটাই অপ্রাসঙ্গিক। কবিতা আমরা বুঝিনে; কবিতা আমরা অনুভব করি। কবিতা আমাদের কিছু ‘বোঝায়’ না; স্পর্শ করে, স্থাপন করে একটা সংযোগ। ভালো কবিতার প্রধান লক্ষণই এই যে তা ‘বোঝা’ যাবে না, ‘বোঝানো’ যাবে না।
– ‘কবিতার দুর্বোধ্যতা’: বুদ্ধদেব বসু
***
“রাজনীতিবিদদের পর আমি কবিদের কাছে গেলাম; বিয়োগান্তক, মহোল্লাসপূর্ণ, এবং সব রকমই। আমি নিজের মনে বলেছিলাম যে, 'তুমি তাৎক্ষণিকভাবেই সনাক্ত হবে; এবং তুমি আবিষ্কার করবে যে, তুমি তাদের চাইতে অনেক বেশি অজ্ঞ।' এইভাবে, আমি তাদের স্বলিখিত কিছু বড় অনুচ্ছেদ তাদের কাছে নিয়ে গেলাম এবং সেগুলোর সঠিক অর্থ তাদের কাছে জানতে চাইলাম - ভেবেছিলাম তারা আমাকে কিছু শিখাবেন। আপনারা কি আমাকে বিশ্বাস করবেন? সত্যিকথাটা স্বীকার করতে আমার লজ্জ্বা হচ্ছে, তারপরেও বলতে হচ্ছে, সেখানে অন্ততপক্ষে একজনকেও খুঁজে পেতে কষ্ট হচ্ছিলো যিনি তাদের লেখা কবিতা একটু ভালো করে বোঝাবেন। তখন আমি বুঝতে পারলাম যে কবিগণ প্রজ্ঞা দ্বারা কবিতা লেখেন না, বরং তারা সৃজনী ক্ষমতা এবং অনুপ্রেরণা দ্বারাই কবিতা লেখেন, তারা জ্যোতিষী ও দৈবজ্ঞদের মতো অনেক সুন্দর সুন্দর কথা বলে থাকেন, কিন্তু এর অর্থ কিছুই বোঝেন না। কবিদেরকে আমার তেমনই মনে হয়েছে, আরো লক্ষ্য করলাম যে তাদের কবিতার গুনে তারা নিজেদেরকে সকলের চাইতে জ্ঞানী বলে মনে করে অন্যসব বিষয়েও যেগুলো সম্পর্কে আসলে তারা জ্ঞান রাখেনা। সুতরাং আমি প্রস্থান করলাম, নিজেকে তাদের চাইতে উচ্চতর মনে করে ঐ একই কারণে, যে কারণে আমি নিজেকে রাজনীতিবিদদের চাইতে শ্রেয় মনে করেছিলাম।”
- সক্রেটিসের এ্যাপোলজি-৩, রমিত
http://www.somewhereinblog.net/blog/ramit/29924271
৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
তুষার কাব্য বলেছেন: আমার একবাটি সুখ চাই...
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নিন।
১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অনেক বেশী বিক্ষিপ্ত মনে হল ভ্রাতা !
যাই হোক , হয়তো বুঝিনি । ভালো থাকবেন অনেক
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি বুঝেছেন বলেই বুঝতে পেরেছেন যে লেখাটা অনেক বিক্ষিপ্ত। ধন্যবাদ অপূর্ণ রায়হান ভাই।
১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫০
এহসান সাবির বলেছেন: বেশ!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান ভাই।
১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একবাটি সুখ ?
কিছু স্প্রে করে দিন ।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দিলাম।
১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩
সুমন কর বলেছেন: একবাটি সুখ হাতে আমি তখন আড়িয়াল বিলের কাকচক্ষু জলে ভাসছিলাম।
ভাল হয়েছে।
৩য় +।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো হয়েছে জেনে ভালো লাগলো
ধন্যবাদ সুমন ভাই।
১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: প্রথম প্রশ্ন: কিভাবে এবং কেন?
কবিতার ধারাবাহিকতায় দুইটি ধারা প্রকাশ পেয়েছে। প্রথমটিতে ঘটনা এবং শেষে পরিনতি বা ফল। কিন্তু এই দুইটার মধ্যে সম্মনয় পাচ্ছি না।
বর্ষণক্লান্ত একটা ফুল।
নিভে যেতে যেতে অতলে ডুবে যায় ঘ্রাণ।
তোমার দু চোখে লেলিহান হিংস্রতা, পাহাড়ের সৌম্যতায় মিশে যায়।
প্রথমদিকে কিছু শেষ হয়ে যাচ্ছে বুঝাতে বুঝাতে ভোরের উদয়টা আশার বানী হিসেবে যদি ধরি তাহলে সেই আশাটা জিইয়ে ছিল কোথায়?
এবং পরিশেষে যে একবাটি সুখ এল আপনার হাতে সেটা কি দেখে?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন কবিতায় সমন্বয়হীনতার অংশ। এতখানি শ্রম দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ মৃদুল শ্রাবণ ভাই।
কোনো অর্থ যদি না থাকে, কিংবা সমন্বয়, থাহলে ধরে নেয়া যাক অর্থহীনতাই এ কবিতাটির বৈশিষ্ট্য।
***
সব কবিতারই কিছু মানে হবে
এ ভেবে কখনো কবিতা লিখি নি
সব ইশারায় সাড়া দেবে তুমি
এমন করেও কখনো ভাবি নি
যখন যেভাবে শব্দরা আসে
ক্রোধ ও কান্না, প্রেম ও দ্রোহে
ওভাবেই ওরা ঠাঁই করে নেয়
আপন গুণ ও গন্ধ-আবহে
যা কিছু লিখেছি প্রেমের জন্য
হয়তো সবই তা নিরেট বর্জ্য
অশ্রু ফেলো না, যেদিন বুঝবে
তোমার জন্য এসব অর্ঘ্য।
***
আমি কী ভেবে কবিতা লিখেছি তা বলে দিলে কবিতার মজাটাই মরে যাবে। হয়তো সত্যিই এ কবিতার কোনো অর্থ নেই, কিন্তু কোনো এক অনুসন্ধিৎসু পাঠক পঙ্ক্তি ধরে ধরে এর একটা অর্থ দাঁড় করিয়ে ফেলতে পারেন। এমনটা হবে না জানি, কিন্তু ভবিষ্যতের কোনো পাঠক এমনটা করে ফেললে তাঁর জন্য অগ্রিম ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা থাকলো।
***
রবীন্দ্রনাথকে অনেক সময় লেখার অর্থ বা মূলভাব লিখে দিতে হতো পাঠ্যতালিকাভুক্ত গল্পকবিতার জন্য। তিনি সময় নিয়ে সেটি করতেন। এই অভাগা কবিকে কখনো সেই দুর্ভোগ পোহাতে হবে না জেনেই এসব এভাবে লিখি।
***
এবার কবিতায় খানিকটা আলোকপাত করা যাক। কবিতাটির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পঙ্ক্তি আমার কাছে নীচের লাইনটিঃ
একটা পরাজিত সিংহী মাটিতে পড়ে ছটফট করে কাঁদে।
এখানে যে পরিণতির কথা বলা হয়েছে, তার সাথে পূর্বাপর লাইনগুলো মিলিয়ে নিলে একটা কিছু বোঝা যা। যদি না বোঝা যায়, তাহলে আমার শেষ প্রতিরক্ষা ওটাই- এটা যা ইচ্ছে তাই লেখা একটা কবিতা।
তবে আপনাকে কথাটা না বলে তৃপ্তি পাচ্ছি না, আপনার ভাবনা সঠিক পথেই আছে এ কবিতার ব্যাপারে।
এখানে যেসব ক্লু দেয়া হলো, আশা করি এরপর যদি কেউ কবিতাটা পড়েন, এটিকে অনেক সহজবোধ্য একটা কবিতাই মনে হবে।
***
তবে এখানে পাঠকের কাছ থেকে অন্য বিষয়ে মন্তব্য আশা করেছিলাম। দেখি, আমার প্রত্যাশার কথা কোনো সহৃদয় পাঠক উপলব্ধি করেন কিনা।
সব পাঠকের উদ্দেশ্যে কবিতাটির ব্যাপারে এখানে আমার মতামত তুলে ধরলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪২
কয়েস সামী বলেছেন: অাপনের মতো করে হয় নাই। শেষ লাইনটা ছাড়া!
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কয়েস ভাই। চেষ্টা চলবে আপনার বা আমার মতো কিছু লিখতে। শুভেচ্ছা।
১৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:৫৮
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: ভাল লাগা রইল। সুন্দর কথামালায় দারুন অনূভুতির প্রকাশ হয়েছে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ তৌফিক মাসুদ।
১৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
বৃতি বলেছেন: শেষ লাইনটা মনে হয় (?)বুঝতে পেরেছি- বাকিটুকু অবোধ্য লাগলো
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কী যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু আমিই কি বুঝি তার কিছু?
হাত উঁচু আর হলো না তো ভাই, তাই লিখি করে ঘাড় নিচু!
বাকিটা ৮ ও ১৪ নম্বর কমেন্টের রিপ্লাইয়ে দেখুন
ধন্যবাদ আপু।
১৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:১০
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: লিখাটিতে প্লাস দিয়েছি। তবে ''
তীব্র শিশিরগুচ্ছ মাটির জরায়ু ভেদ করে উঁকি দেয় ভোরের হৃদয়ে'', এই দৃশ্যটি কল্পনা করতে বড়ই কষ্ট হচ্ছে। আর আমি মনে করি পরাজিত সিংহীরা কাঁদবেনা বরং প্রতিশোধ স্প্রিহা তাদের চোখ থেকে আগুন ঝড়াবে। সিংহী বলে কথা। আমি জানি আপনি অনেক ভালো লিখেন। শুভেচ্ছা।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার যুক্তি ঠিক আছে। কিন্তু আমি এমন এক সিংহীর কথা বলছি, যে নাকি পরাজয়ের পর আস্ফালনের সমস্ত শক্তি হারিয়ে ফেলেছে এবং পরাজয়ের সকল গ্লানি মাথায় নিয়ে এখন সকাতরে চোখের পানি ফেলছে।
ধন্যবাদ যমুনার চোরাবালি।
১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: একটা পরাজিত সিংহী মাটিতে পড়ে ছটফট করে কাঁদে।
রাতের নিগণ্ঠে স্বপ্নভূক মানুষের বিকট উল্লাসে খসে পড়ে থোকা থোকা অন্ধকার
খান খান ভেঙে যায় পাখিদের কামনা
তীব্র শিশিরগুচ্ছ মাটির জরায়ু ভেদ করে উঁকি দেয় ভোরের হৃদয়ে
একবাটি সুখ হাতে আমি তখন আড়িয়াল বিলের কাকচক্ষু জলে ভাসছিলাম।
ভাবছি লেখার সময় কত ভাবনাই না আপনাকে বিদ্ধ করছিল ! ভাবনা গুলো ছুঁয়ার চেষ্টা করাতেই আমার আনন্দ ভাইয়া ।
সুন্দর থাকুন , ভালোলাগা জানবেন !
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুরো কবিতাটি বিশেষ আদরে সাজানো হয়েছে। বিশেষ বিশেষ শব্দের ব্যবহারে বিশেষত্ব প্রয়োগের চেষ্টা ছিল। আমি সচরাচর প্রচলিত বিশেষণ ও উপমাগুলো পরিহার করি, এখানেও (মাত্র একটি - ‘কাকচক্ষু’ ছাড়া) তার ব্যতিক্রম নেই। আমার ধারণা ছিল এ বিষয়টি পাঠকের চোখে ধরা পড়বে।
সুন্দর করে পছন্দের লাইনগুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ অভি ভাই। শুভেচ্ছা।
২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ,
মন্তব্যের ঘরে অনেককেই দেখলুম একবাটি সুখ চেয়েছেন ।
সেই সুখ নামে শুকপাখিটাই ধরতে চেয়েছেন আপনিও । আর তা পেয়েছেন এক সিংহীকে পরাজিত হতে দেখে । যার চোখের লেলিহিন শিখা নিভে গেছে, ঘ্রান ডুবে গেছে অতলে; প্রেমের তরে ।
একটি কঠিন পরাজয় সিংহীর। পুরুষ ইগোর কাছে "আ কমপ্লিট সারেন্ডার" ।
আর এখানেই এই নতজানু পরাজয় দেখেই সুখে বিভোর আপনি ।
তাই ভোরের হৃদয়ে উঁকি দেয়া শিশিরের মতোন সে সুখখানি ঝরে ঝরে পূর্ণ করেছে আপনার হৃদয় পাত্রখানি ।
হয়তো একথাটাই বলতে চেয়েছেন - "আমার হৃদয়পাত্র উছলিয়া ... মাধুরী করেছ দান ..." ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুধু এক কথায় বলতে চাইঃ অভিনন্দন।
আমার কথাগুলোই কত সুন্দর করে গুছিয়ে বললেন, যা আমিও পারবো না।
ধন্যবাদ আহমেদ জি এস ভাই। শুভেচ্ছা।
২১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: একবাটি সুখ হাতে আমি তখন আড়িয়াল বিলের কাকচক্ষু জলে ভাসছিলাম।
ভালোই তো! বাটিটা এখন কোথায়?
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাটিটা এখন অামার হাতের তালুয়
শুভেচ্ছা মামুন ভাই।
২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০১
ডি মুন বলেছেন: বাহ, মন্তব্যের ঘরে অনেক চমৎকার কথাবার্তা পড়ে খুব ভালো লাগলো।
আর কবিতাটাও খুব ভালো লেগেছে। অনুভবে প্রশান্তি পেয়েছি এটাই তো অনেক, অর্থোদ্ধারের কিবা প্রয়োজন।
শুভকামনা রইলো কবি।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডি মুন। ভালো থাকবেন।
২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
মামুন রশিদ বলেছেন: একবাটি সুখ হাতে আমি তখন আড়িয়াল বিলের কাকচক্ষু জলে ভাসছিলাম।
ভালোই তো! বাটিটা এখন কোথায়?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাটিটা?
এখনও আমার হাতের তালুতেই
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: একবাটি সুখ !! আমারে একটু দেন ।
ভাবনার ভাব সেইরাম ঠেকছে ।