নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
ঋতু আমাদের স্কুলবান্ধবী। ওর গায়ের রং শ্যামলা, হালকাপাতলা শরীর। ক্লাসে এবং স্কুলে সুন্দরী মেয়ের সংখ্যা নেহায়েত কম ছিল না। কিন্তু ঋতু যেরকম সুন্দরী ছিল, তার বর্ণনা শুধু এভাবেই দেয়া সম্ভব- ও যে-যুবকের দিকে তাকায় সে মুহূর্তে ঘায়েল হয়ে যায়; যে-যুবক ওর দিকে তাকায়, সে সুন্দরত্বের একটা নতুন সংজ্ঞা অনুভব করে।
সপ্তম শ্রেণিতে ওঠার পর আমরা ছেলেমেয়েরা একসাথে ক্লাস করতে শুরু করি। আমাদের চোখের সামনে একটা নতুন ভুবন খুলে গেলো। এতোদিন দূর থেকে মেয়েদের দেখেছি, ওদের ওড়না উড়তে দেখেছি; এখন ওরা আমাদের নিশ্বাসের খুব কাছে এসে বাহু ঘেঁষে বসে; ওদের শরীরের ঘ্রাণ পাই; ওরা একটু সামনে ঝুঁকে পড়লে আমরা সারসের মতো ঘাড় উঁচু করে ওদের কামিজের ফাঁক গলিয়ে দৃষ্টি ছুঁড়ে দিই ওদের অতি কচি উদ্ভিন্ন স্তনের দিকে; একঝলক দেখে ফেললে অনির্বচনীয় শান্তি পাই, আর মনের ভেতর নেশা তীব্রতর হতে থাকে- আহা, যদি একটুসখানি ছুঁয়ে দেখা যেতো!
ঋতুর চাহনিতে তীব্র ধার ছিল। যথারীতি ঘায়েল হয়ে গেলাম। আমি খুব বর্ণচোরা আর মুখচোরা। শুধু ভাবি আর মনে মনে খাই। আমি ভীতুর ডিম। ঋতু আমার দিকে তাকালেই আমি চোখ নামিয়ে ফেলি, আর মনে মনে ওর ভিতরে ঢুকে যেতে থাকি। এর চেয়ে আরামপ্রদ ও সহজতর পন্থা আমার জানা ছিল না।
তখন ইঁচড় আরেকটু পেকেছে- ১০ম শ্রেণিতে উঠবার পর একদিন। মেয়েরা ঋতুকে বেঞ্চিতে এককোণে করে রেখেছে, আর ঋতুর মুখমণ্ডল অন্ধকার।
কী হয়েছে! দারুণ করুণ সরস খবর! খবরটা শুনে যতখানি স্তম্ভিত হলাম, তার চেয়ে বহুগুণ কষ্ট পেলাম। ঋতু এমন একটা কাজ করলো! সে আরেকটা ছেলেকে চোখটিপ মারতে পারে, আমি মন খারাপ করবো না। কারো প্রেমে পড়তে পারে, সে কোনো ছেলেকে প্রেমপত্র লিখতে পারে, বা ছেলেরা তাকে- আমি মন খারাপ করবো কোন দোষে! আরেকটা ছেলের হাত ধরাধরি করে সে হাঁটতে পারে দিগম্বর রাস্তায়, সিনেমায় যেতে পারে- হলঘরের অন্ধকারে সাথের ছেলেটা ওর বুকে হাত রাখলে, কিংবা উরুতে, কিংবা চুমু বিনিময় করলে কিছুটা কষ্ট আমার লাগতেই পারে, তাও খুব স্বাভাবিক সমস্যা; কিন্তু ঋতু এ কাজ কীভাবে করলো? ও কারো সাথে হোটেলে রাত কাটিয়েছে, আর রাতভর তাকে সঙ্গম দিয়েছে- আমার কলজে খাবলে কেটে নিয়ে গেলেও কি এতোখানি কষ্ট আমি পেতাম?
- না।
আমাদের, অর্থাৎ ছেলেমেয়েদের একচেটিয়া দাবির মুখে ঋতু কাঁদতে কাঁদতে ক্লাসরুম থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল।
ঋতু অনেকদিন ক্লাসে আসে নি; বছর খানেক তো হবেই। আর এ সময়ে আমার ভিতরে নিরন্তর দহন অনুভব করেছি।
এসএসসির কিছু আগে ঋতু চুপি চুপি একটা চিরকুট পাঠিয়েছিল।
‘তুই বললেই আমি পরীক্ষাটা দিতে পারি।
আর খোদার কসম, আমি নির্দোষ।’
ঋতু ভালো ছাত্রী ছিল না কোনোদিনই। এসএসসির রেজাল্টও খুব ভালো হয় নি। পরীক্ষা চলবার সময় ওর সাথে দুয়েকবার চোখাচোখি হয়েছিল- জানি না তখন আমি কোথায় হারিয়ে যেতাম।
এরপর কতদিন চলে গেছে- ঋতুর কথা মনে হলেই গুটিবসন্তের ঘা-গুলো দগদগে হয়ে উঠতো।
চিরতা একদিন বললো, ঋতুর কথা মনে পড়ে? ও আজ ফোন করেছিল।
আমি এক ফুৎকারে উতলা হয়ে পড়লাম। ঋতুকে আমার চাই-ই।
তার ৩দিন পর ঋতুর ফোন।
ঋতুর কণ্ঠস্বর ওর লাবণ্যের মতো মিষ্টি নয় আজকাল! চিরতা ওর চেয়ে ঢের গুছিয়ে কথা বলে, কণ্ঠে অমৃতের মধু।
আমি এলোমেলো হয়ে যাই। সুন্দর গোছানো জীবনে আমার সুখের অন্ত নেই, কিন্তু সেই সুখ ঝকঝকে সাদা পাতার মতো- কোনো আর্ট নেই, বর্ণাক্ষরে কিছু লেখা নেই তাতে। জীবন এতোটা রুক্ষ বা নীরস হতে পারে না। আমি এলোমেলো হয়ে যাই।
ঋতুর সাথে কথা চলতে থাকে। অবিরাম। আমি যে কথাটা বলতে চাই সেটা মাথায় রেখে এগোতে থাকি। কিন্তু সেটা বলার উপযুক্ত শব্দগুচ্ছ ও পটভূমি মেলে না। আমি বড্ড এলোমেলো আজকাল। আমি বিভোরে এলোমেলো হয়ে যাই। একদিকে আমার অনাবিল সংসার, অন্যদিকে এক অজানা পৃথিবীর রহস্য আমাকে নিয়ে খেলতে থাকে। আমি দিশেহারা হয়ে যাই।
কথাবার্তা এখনই শেষ হয়ে যাবে, এমন সময়...
‘আচ্ছা শোন!’
‘কী!’
নাহ্, যে কথাটি বলতে চাই পেটের ভিতর সেটা প্রচণ্ড মোচড় দিচ্ছে, কিন্তু মুখ ফুটে তা বের হয় না; বলি অন্য কথা...
‘তোর ছেলেমেয়ে ক’জন?’
‘মেয়ে নাই। এক ছেলে। তোর?’
‘ছেলে নাই। এক মেয়ে। তোর জামাই কী করে?’
‘জানি না।’
ও পাশে ঋতুর একটা দীর্ঘশ্বাসের শব্দ পাই। ঋতু বলে, ‘তোর বউ নাকি খুব সুন্দরী?’
‘খুউব। খুউব। কিন্তু শোন...’
‘কী?’
ঋতুকে বলতে পারি না- আমি তোকে চাই, এখনই। আমি এখন তীব্র কঠিন ও মজবুত; আমি তোকে ভেঙেচুরে গুঁড়ো গুঁড়ো করবো।
‘ছিঃ, তোর না বউ আছে! এতো সুন্দরী বউ!’
‘গোল্লায় যাক, শুধু একটা দিনের জন্য ভুলে যেতে চাই আমার আর কেউ নেই তুই ছাড়া।’
১০ সেকেন্ডের স্বপ্নের ভিতর তীব্র বাসনায় আমি শাণিত হতে থাকি। ঘুম ভাঙলে সারাক্ষণ ঐ কথাটাই পবনে পবনে ভাসতে থাকে।
‘ঠিক আছে, একবারের বেশি না। আর চিরতাকে বলবি না কিন্তু।’ শেষাবধি ঋতু যেদিন এ কথাটি বললো, হিরোশিমার বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য একচিলতে পারমাণবিক বোমা সঙ্গে নিয়ে ছুটতে থাকলাম।
অবিরাম কড়া নেড়েই যাচ্ছি। নাহ্, কড়া নয়, কলিংবেল টিপছি। চিরতার দরজায় দাঁড়িয়ে। এ বাসায় এর আগে কত এসেছি! চিরতা আমাকে কোনোদিন প্রেম সাধে নি; নির্জন ঘরে যখন ওর ডানায় ডানায় ঘষাঘষি করে কবিতা পড়েছি, মাঝে মাঝে ওর স্তন জুড়ে কিছু লালচে দাগসহ বৃন্ত দেখতে পেতাম- আমার খুব ইচ্ছে হতো, আর ও শুধু কবিতাই বুঝতো; আজ এ বাসায় একটি অনুপম সঙ্গম রচিত হবে। মাত্র একবার। আজ আমি সব ভুলে যাবো- আমার সুন্দরীতমা বউয়ের মুখ আর তার প্রেমামৃতির স্বাদ; আজ সংসারের কথা মনে রাখা পাপ- সংসার মনে রাখলে সঙ্গমের স্বাদই ধ্বংস হয়ে যায়।
কতক্ষণ দাঁড়িয়ে আছি কে জানে! আমি শুধু একমনে বেল টিপেই যাচ্ছি।
...এই যে...
হঠাৎ কে যেন পেছন থেকে গলার স্বর লম্বা করে ডেকে ওঠে। আমি চমকে পেছনে তাকাই। ‘হাহ্!’ লোকটাকে দেখেই আমি আত্কে উঠি। একটা লোক, আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে। সে দেয়ালে হেলান দিয়ে পায়ের উপর পা রেখে দাঁড়িয়ে। আমি যেন চুরি করতে এসে ধরা পড়ে গেছি, এমনভাবে তার চোখ কথা বলছে।
- হ্যাঁ, তুমি ঠিকই ভেবেছ। তুমি ধরা পড়ে গেছো।
- কে আপনি?
- আমাকে তুমি চিনো, জিজ্ঞাসা করছো কেন?
- না, আমি ধরা পড়বো কেন?
- শোনো বাছা, ভয় পেয়ো না। নিরানন্দ জীবনে একটু-আধটু এদিক-সেদিক হতেই পারে, তাই না?
- ঠিক না। আপনি যা ভাবছেন আমি সেরকম না।
- নিজকে নিয়ে সবাই ওরকম বড়াই করে। তুমিও তো করতে, তাই না। তোমার সেই বড়াই আজ কোথায় গেলো?
লোকটা অদৃশ্য হাওয়ায় মিলিয়ে যেতেই দরজা খুলে গেলো। আর সলাজ হেসে সামনে এসে দাঁড়ালো ঋতু। কী অদ্ভুত ইল্যুশন! ঋতুদের বাসায় যাবো বলে বেরিয়েছিলাম, অথচ আমি এসেছি চিরতার বাসায়। চিরতার বাসায় ঋতুই বা কখন এলো!
- কেন, তোর তো এ বাসায়ই আসার কথা ছিল। ভুলে গেলি?
কীসব অদ্ভুতুড়ে ব্যাপার ঘটে যাচ্ছে! আমি এলোমেলো হয়ে গেছি! আমার চারপাশে সবাই কি অন্তর্যামী?
আমি ঘুরে দাঁড়াই। ‘যাইরে।’ বলেই হরহর করে সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসি।
শহরের বাতাস তখন খুব মোলায়েম, বুকে এসে অনন্ত সুখের পরশ বুলিয়ে যায়। এ শহর তো এমন ছিল না! কোথা থেকে এতো সুখ ঝরছে আজ এই প্রচণ্ড দুপুরে!
ঘরে ফিরে এসে স্ত্রীকে একটা তীব্র সঙ্গম দিতে দিতে আবিষ্কার করলাম- আজ আমি একটা লোককে খুন করেছি।
২ এপ্রিল ২০১০
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অন্য গল্পগুলোর চেয়ে আপনার একটু বেশিই ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছে।
মুখছোরা আর বর্ণচোরা শব্দ দুটো সমার্থক না। মুখচোরা- লাজুক। বর্ণচোরা- বাইরে থেকে ভিতরটা বোঝা যায় না, এমন। কথক একদিকে যেমন লাজুক, অন্যদিকে খুব ভাবুক- ‘ভাবি আর মনে মনে খাই।’ বাইরে থেকে বোঝা যায় না ভিতরে ভিতরে সে কতখানি সেয়ানা, বা তার ভিতরটা কাকে বা কী চায়।
অনেক ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভালো লেগেছে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী।
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মনস্তাত্ত্বিকতা ভালো লেগেছে। চমৎকার শিল্পসম্মত উপস্থাপন । ভাল ভাবে ভাল লাগা রেখে গেলুম
শুভকামনা প্রিয় ছাই ভাই
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাহমুদ ভাই। শুভেচ্ছা।
৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যৌনতার ব্যাপারটা সরাসরি না বলে একটু ঘুরিয়ে বললে বোধহয় ভালো হতো । যাহোক, ভালো লেগেছে ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুবই কি সরাসরি হয়ে গেছে? ভেবে দেখবো আরেকটু সংযত করা যায় কিনা। ধন্যবাদ।
৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
সুমন কর বলেছেন: আপনার গল্পের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে - সাবলীল বর্ণনা। মনে হয় যেন নিজেই বলছি। কিন্তু কখনো লিখতে পারবো না।
ভালো লাগা সহ লাইক দিলাম।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি ভালো লিখেন সুমন ভাই। লজ্জা দিবেন না আশা করি। ভালো থাকবেন। অনেক শুভ কামনা।
৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ফিনিশিং ভাল লাগল
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আতুআ ভাই। শুভেচ্ছা।
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অদ্ভুত ভালো লাগল।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ দিশেহারা রাজপুত্র। আপ্লুত হলাম।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
জেন রসি বলেছেন: মানুষ যখন নিজেই নিজের কাছে ধরা পড়ে তখন নিজেই নিজেকে খুন করে ফেলে। তবুও সেই নিহত বোধের মৃত্যু কি ঘটে??
সাবলীল বর্ণনা ভালো লেগেছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর পয়েন্ট। প্রত্যেক মানুষের ভিতরে অন্য একটা মানুষ থাকে- সেটা ভালো, কিংবা খারাপ। এখানে পজিটিভ দিকটাই তুলে আনার চেষ্টা করেছি। নিজের বিবেক তার রিপুটাকে খুন করতে পেরেছে, এটাই নায়কের সাফল্য।
শুভেচ্ছা জেন রসি।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৩
সোমহেপি বলেছেন: জটিল হয়েছে .......
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি তো ভয়ে ছিলাম- ‘ধ্যাত পুরান’ বলে ফেলেন কিনা
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৭
মশিকুর বলেছেন:
বিবেক বোধ জাগ্রত হওয়াটাই আসল। কিন্তু অনেক সময় দেরি হয়ে যায়... আচ্ছা আমার চারপাশে সবাই কি অন্তর্যামী??? এই প্রশ্নটা সবসময় আমাদের নিজেকে করা উচিৎ। খুব বেশি দেরি হওয়ার আগেই নায়কের জন্ম দেখে ভালো লাগলো
"শহরের বাতাস তখন খুব মোলায়েম, বুকে এসে অনন্ত সুখের পরশ বুলিয়ে যায়। এ শহর তো এমন ছিল না! কোথা থেকে এতো সুখ ঝরছে আজ এই প্রচণ্ড দুপুরে!"
শুভকামনা
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ মশিকুর ভাই। শুভ কামনা।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
সোমহেপি বলেছেন: লাভটাতো আপনারই হয়েছে । কি সেক্সি লেখা বের হচ্ছে কলমের আগা দিয়ে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খাইছে আমারে! এইটা কী বললেন!
যাই হোক, খেয়াল করেন নাই, এটাও পুরান লেখা- ২ এপ্রিল ২০১০-এ লেখা জিঘাংসা। এইগুলান আগে থেকেই কলমের ডগায় বসা ছিল- যা বোঝা গেলো
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুস| ভালো লেগেছে| অন্য গল্পগুলোর চেয়ে বেশিই| সে যাই হোক, মুখচোরা আর বর্ণচোরা শব্দদুটি এক সাথে কেমন যেন লাগল, ঠিক যায় না| দুটো সমর্থক!