নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আমার মুক্তিযোদ্ধা চাচা, আমার বাল্যকালে, প্রতিসন্ধ্যায়
উঠোনে বিছানা পেতে বসতেন। আমরা তার চারপাশ ঘিরে।
তারপর যখন মুক্তিযুদ্ধের কথাগুলো বলতে শুরু করতেন,
আমিও আমার চাচার সাথে ভয়াবহ ময়দানে ছুটে যেতাম,
মনে হতো, আমার আঙ্গুলের ডগায় রাইফেলের ট্রিগার,
গড়ড়গড়ড়গড়ড় করে একঝাঁক বুলেট আগুনের ফুলকি
ছড়িয়ে ধুধু দ্রুত উড়ে যাচ্ছে শত্রুর বুক বরাবর।
সেই থেকে বুকের ভেতর একটাই চেতনা – আমার বাংলাদেশ।
একটাই ভালোবাসা- আমাদের মুক্তিযোদ্ধা।
আমার চাচা চলে গেছেন অনেক অনেক দিন – ২০০৬-এর
১৪ এপ্রিল। মুক্তিযোদ্ধাদের চরণে আমার হাজার সালাম।
হাজার হাজার সালাম।
আপনার মুখের কথা হলো বন্দুকের গুলির মতো, একবার
বেরিয়ে গেলে ফিরিয়ে আনা যায় না। বন্দুকের গুলি যেমন টার্গেটের বুক
ছিদ্র করে, খুলি উড়িয়ে দেয়, আপনার হৃদয়-সংহারী কথাগুলোও
কারো বুকের তন্তুগুলো ছিঁড়ে ফেলতে পারে- তা হয়ত আপনি জানতেও
পারেন, কিংবা আপনার অজ্ঞাতে অথবা অজ্ঞতায় নীরবে ঘটে যেতে পারে
অবিরাম রক্তক্ষরণ।
আপনার কথাগুলো আপনার ব্যক্তিত্বের ছাপ।
আপনার ব্লগীয় পোস্ট এবং কমেন্টগুলোও আপনার ব্যক্তিত্বের স্বাক্ষর বহন
করে। আপনার নিজের পোস্ট এবং নিজের পোস্টের কমেন্টগুলো
যখন ইচ্ছে মুছে ফেলতে পারেন। কিন্তু, অন্যের পোস্টে যেসব
কথা বলে এসেছেন, ওগুলো কেউ মুছবে না। ওগুলো পড়ে পাঠক
আপনাকে মাপবে, বিচার করবে। আপনি চটুল হোন, জ্ঞান না থাকুক,
তাতে কিছুই যায় আসে না, কিন্তু আপনার কমেন্ট দেখে
কেউ যেন না বলে ওঠে-
ওহ নো- হি ইজ আ বিচ - সে একজন পুরীষখেকো সারমেয়।
কুলাঙ্গার স্বভাবের কেউ কখনো ভাবে না যে, আজ থেকে বহুদিন পর,
যখন নিজের ভেতরে কিঞ্চিৎ মনুষ্যত্বের উন্মেষ ঘটবে, যখন নিজেকে
আর সারমেয় মনে হবে না, তখন এখানে-ওখানে যত কমেন্ট
ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রেখেছেন, সেগুলো দেখে তার খুব লজ্জা হবে,
বুক চাপড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করবে। ওসব কমেন্টের উৎকট দুর্গন্ধে
সমুদয় পাকস্থলি উগড়ে বেরিয়ে আসতে চাইবে। কিন্তু হায়, ওসব
মুছে ফেলার কোনো উপায়ই কেউ জানে না। দম আটকে মরে
যাবার দশা হবে তার। কিন্তু তখনই তিনি সত্যিকার মানুষ হবেন।
আর, যদি এসব কিছুই না ঘটে- তাহলে সত্যিই – সার্থক তাহার
সারমেয় জনম।
জীবনে আমিও ভুল করেছি প্রচুর। কচুবনে সোনা বুনিয়াছি।
মুক্তিযোদ্ধা ভেবে সশ্রদ্ধ সেলুট দিয়েছি কাউকে।
তার কাছে জানতে চেয়েছি – তার টিএস নাম্বার কত।
মুক্তিযুদ্ধে তিনি কবে যোগদান করেছিলেন, কত নাম্বার সেকটরে
কোন সাব-সেক্টরে তিনি যুদ্ধ করেছিলেন? কোন কোন ব্যাটেলে
তিনি অংশ নিয়েছিলেন? ব্যাটেল কমান্ডার ছিলেন কারা?
কারা কারা ছিলেন তার সমরসঙ্গী? মুক্তিযুদ্ধের চাইতে তো
তোমার অধিক গৌরবের অন্য কিছু নেই। এসব নিয়ে তোমাকে
এক-কলম লিখতে দেখি নি কেন?
তাহলে কি তুমি ভূয়া?
সম্মান কেনা যায় না।
You need to learn how to command respect.
০৫ মে ২০২০
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে জনাব এতদিন পরে জবাব দেয়ার জন্য দুঃখিত
২| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৯:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার চাচা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, উনার জন্য সন্মান রলো!
আপনি সৌভাগ্যবান, নিজের চাচার কাছ থেকে বাংলার সাহসী মানুষদের গল্প শুনেছেন; রাজাকারদের গল্পও শোনার দরকার আছে? এখন রাজাকারদের গল্প শোনার সুযোগ আগের থেকে বাড়ছে, মনে হয়।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
৩| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: জাস্ট গ্রেট।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।
৪| ০৬ ই মে, ২০২০ রাত ২:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সেই যোদ্ধাদের স্বপ্ন পূরণ হয়নি। আমার বড় চাচার নাম নেই এখন তালিকায়।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা যেভাবে তালিকায় ঢুকে গেছে, ঐ ভুয়া তালিকায় নাম থাকাই ভালো। তাইলে তিনি নিজেই হয়ত এখন সন্দেহের তালিকায় পড়তেন।
তিনি দেশের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন, তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা, এটাই তার অহঙ্কার।
৫| ০১ লা জুলাই, ২০২০ সকাল ৯:১৭
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: যে একাত্তরে ফিডার চুষতো, সে যদি ভাতাভোগী মুক্তিযোদ্ধা হয়; তার সেক্টর, সাব-সেক্টর, অপারেশন-কমাণ্ডার; ইত্যাকার প্রশ্নের জবাব কিভাবে দেবে আর? শব্দের তুলিতে আঁকা আমাদের সমাজের চিত্রগুলো বড়ো স্পষ্ট হয়ে ধরা দিলো। শুভ কামনা প্রিয় সোনাবীজ। ভালো থাকুন সব সময়।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যে একাত্তরে ফিডার চুষতো, সে যদি ভাতাভোগী মুক্তিযোদ্ধা হয়; তার সেক্টর, সাব-সেক্টর, অপারেশন-কমাণ্ডার; ইত্যাকার প্রশ্নের জবাব কিভাবে দেবে আর? খুব সুন্দর কথা বলেছেন হুমায়ূন ভাই।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
Well said
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
সেদিনের বই থেকে বেশ কয়েকটা গল্প পড়েছি ।
বলবো কখনও কেমন লাগলো । আজ না , যেতে হবে এখন ।
প্রেম টাইটেলে আরও একটা গল্প পড়লাম কিন্তু ওটার চেয়ে রিসেন্ট যেটা লেখা হয়েছে সেটা অনেক বেশী ভালো লেগেছে । অনেকই ম্যাচিওরড আর প্যাশনেট এবারেরটা ।
০৯ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মনে হয় 'কালের কণ্ঠ' থেকে পড়েছেন। এটা আগেই মনে পড়েছিল, ভুলে গিয়েছিলাম, শেষের গল্পটার চূড়ান্ত নাম হবে 'প্রেম-২'। খেয়াল করলে দেখবেন, দুটো গল্প একেবারে উলটা বয়সের। তবে, লেখার ম্যাচিউরিটি শেষেরটায় অনেক বেশি, তা আমি নিজেই স্বীকার করি।
অল্প সময়ে অনেক বেশি পড়ে ফেলেছেন। ইন্সপায়ার্ড। ধন্যবাদ।
৮| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
মিরোরডডল বলেছেন:
মনে হবার কি আছে । ডেফিনিটলি কালের কণ্ঠ থেকেই পড়েছি ।
সেদিন না দেয়া হলো আমাকে বইটা ! ওটা থেকেই সময় করে পড়ছি ।
আজও একটা পড়লাম । সারপ্রাজিংলি ভালো লেগেছে । এতো সুন্দর করে টার্ন নিয়েছে ।
দেট ওয়াজ এম্যাজিং ! ধুলো কি বলতে পারবে কোন গল্পের কথা বলছি ?
১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি নিজেই খুব অবাক হচ্ছিলাম - এটা কী করে হলো- একটা প্রসিদ্ধ পত্রিকার নামে আমার গল্পের নাম 'কালের কণ্ঠ' দিয়ে ফেললাম। কয়েক মুহূর্তের জন্য আমি ব্লাইন্ড জোনে পড়েছিলাম। খুঁজেই পাচ্ছিলাম না, আমার বইয়ের নাম আসলে কী ছিল। এটা কালের চিহ্ন
কোন গল্পের কথা বলে ফেইল মারবো, বুঝতে পারছি না। 'এ মাদার ইন ম্যানভিল' পড়ার পর, নীতু এবং আমি, লোকমান সাহেব ও তার স্ত্রী অথবা আমি এবং আমার প্রেমিকা, আমার সাথে কনার সম্পর্ক, একজোড়া প্রেমিক-প্রেমিকা। একে একে তো সবগুলোর কথাই বলে ফেললাম
৯| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মিরোরডডল বলেছেন:
হা হা হা হা .....
স্যরি স্যরি স্যরি ধুলো
কেমন করে আমি যে এই ভুলটা করলাম ।
বাট ইউ নো হোয়াট, আমি সিলি ভুলটাও ওখানে দেখে ভাবছি বলবো কোথায় টাইপো হয়েছে আর আমি নিজেই এটা করলাম
এতো সুন্দর নামটা 'কালের চিহ্ন'
এখনতো আর ভুলবো না
এতোগুলো নাম বললেও একটাও হয়নি ।
১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাইলে কোনটা?
১০| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মনে হয় 'কালের কণ্ঠ' থেকে পড়েছেন।
ধুলো, লুক ইউ ডিড সেইম মিস্টেক
১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি তো দেখি নিজের কথায় নিজেই ধরে পড়ে গেলুম। ঐ ভুলটা আমার কীভাবে হইল, জাতির বিভেকের কাছে জাতি জানিতে চাহে
১১| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: শেষের তিন প্যারা পড়ে আন্দাজ করলাম তিনি কে ।
আপনার মুক্তিযোদ্ধা চাচার কথা আগে থেকে জানতাম । ২০১৫ সালে অভিজিৎ রায় মারা যাওয়ার পর এক পোস্টে একজনের মন্তব্যের বিপরীতে আপনি বলেছিলেন আপনার চাচা মুক্তিযোদ্ধা , আপনি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান
১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১৯৭১-এর উপর আমার লেখা ব্লগপোস্ট। মুক্তিযুদ্ধের উপর আমার অনেক পোস্ট আছে। বাল্যস্মৃতি, সত্তাগত।
দেশে ভুয়া মুক্তিযুদ্ধার অভাব নাই। আমি শুধু গোলাগুলির আওয়াজ শুনেছি। লাঠি আর দাও নিয়া যুদ্ধে যাইতে চাইতাম, বুঝি বা না বুঝি। বিজয় মিছিলে আমি কীভাবে কাড়ালের মাথায় গামছা বেঁধে পতাকা বানিয়ে দৌড়ে মিছিলে যোগ দিয়েছিলাম, সেগুলো এখনো স্পষ্ট মনে আছে। এটুকু থেকেই আমি ১৯৭১ নিয়ে ব্লগে বেশকিছু লেখালেখি করেছি। কেউ প্রকৃত, নাকি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা, তা যাচাই করার জন্য কিছু ক্লু দেয়া এই পোস্টে।
আমার এক মামা শ্বশুর একজন মুক্তিযোদ্ধা। তার সাথে ৫ মিনিট কথা বললেই অটোমেটিক্যালি যুদ্ধক্ষেত্রের বর্ণনা চলে আসে তার কথায়। একজন মুক্তিযোদ্ধার আচরণ কেমন হওয়া উচিত, তাকে দেখে আমি বুঝি।
১২| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭
মিরোরডডল বলেছেন:
একদম সাথে সাথে ধরা ......
আমার কিন্তু খুব শান্তি হয়েছে ধুলোর ভুল দেখে ।
অপরাধবোধটা কেটে গেছে ।
ইস কেন যে স্যরি বললাম !
স্যরি উইথড্রন
১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা
চক্র কিংবা বাবার জন্য অমৃতফল
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১
মিরোরডডল বলেছেন:
চক্র বুঝলাম কিন্তু বাবার জন্য অমৃতফল, এটা বুঝিনি ।
যে গল্পটার কথা বলছিলাম ‘একজন ধর্ষকের বিবৃতি’
দারুণ টুইস্ট ছিল আর গল্পের মেসেজটা খুবই খুবই ভালো হয়েছে ধুলো ।
যাদের উদ্দেশ্য করে লেখা, তাদের বোধগম্য হলেই হয় ।
১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
চক্র একটা গল্প। বাবার জন্য অমৃতফল আরেকটা গল্প।
আমার সব গল্পই ব্লগে আছে, কিন্তু ‘একজন ধর্ষকের বিবৃতি’ গল্পটা সম্ভবত ব্লগে শেয়ার করা হয় নি। ভালো লাগলো যে, এটা আপনার ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ অনেক।
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ৩ বছর বয়সে আপনি বিজয় মিছিলে গিয়েছিলেন । মুক্তিযুদ্ধে আপনাদের বাড়িঘর কি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল
১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বয়সটা ৩ বছর না, আরো বেশি হবে। আমার সঠিক জন্মতারিখ লেখা ছিল না।
আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধ হয় নি। পাশের কয়েক গ্রামে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বর্ষায় মৃত লাশ আমাদের একটা জমিতে এসে জমা হতো। আমার বাবার সাথে নৌকা করে সেখানে যেতাম, বাবা ওগুলো নৌকা দিয়ে ঠেলে খালের পানিতে ভাসিয়ে দিতেন। আমি থাকতাম নৌকার মাঝখানে বসা। আমি তখনো সাঁতার জানি কিনা, আমার মনে পড়ে না। তবে, এই লাশ ঠেলার স্মৃতিগুলো খুব স্পষ্ট এখনো।
গ্রামের উত্তরে একবার মুক্তিযোদ্ধা ও গ্রামবাসীরা একবার জড়ো হলো, হানাদাররা আসবে এই খবর পেয়ে। তাদের বাঁধা দেয়ার জন্য। আমরা বাসায় বসে ভয় ও উত্তেজনায় কাঁপছিলাম। ঐ জড়ো হওয়া মানুষের ছবি এখনো চোখে ভাসে।
এরকম খণ্ড খণ্ড আরো অনেক স্মৃতি আছে, যা উপরের লিংকে মেনশন করা আছে।
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:১০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মনের কথা আপনার কবিতায় আছে।
১০ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সাড়ে চুয়াত্তর।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৪৮
মা.হাসান বলেছেন: চারনকবি, আপনাকে স্যালুট।