নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
প্রশ্ন : মিস্টার মারফি কে ছিলেন?
উত্তর : তিনি আমার বাবার শ্যালকের ভাগ্নের মামা ছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে যেসব বাণী বিলিয়ে গেছেন, পরবর্তীতে সেগুলো কে বা কাহারা, সম্ভবত নিজেদের বা অন্যান্যদেরও কিছু বাণীসহ, একত্র করেছিলেন। সেগুলো এখন আমরা পড়ছি। বিভিন্ন বিষয়ে মারফি মহাশয় বাণী দিয়েছিলেন। ইন্টারনেটে Marfy's Law অব লাভ, ম্যারিজ, গেইমস, মানি-টানি যা কিছু মনে আসে, লিখে সার্চ দিন। যা পাবেন তা পড়ার জন্য কয়েকটা মাস, বা বছর লাগতে পারে, আবার কোনো সময়ই হয়ত লাগবে না, যদি আপনি ওগুলো না পড়েন।
বাংলাদেশকে মাত্র ১৬৩ রান করতে আজকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ইনিংস ডিফিট এড়ানোর জন্য। এখন ১১৫/৬ নিয়ে তারা লাঞ্চে আছেন। মমিনুল হক ভাইয়া উপর্যুপরি হংসডিম্ব খাওয়ার পর আজ ৪-এর মুখ দেখেছেন।
চলুন, এবার মারফিসূত্রগুলো দেখা যাক। এগুলো আমি ২০০৬ বা ২০০৭-এর দিকে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে বঙ্গানুবাদ করেছিলুম। মনে রাখতে হবে, মারফিসূত্রের কোনো বঙ্গানুবাদ হয় না, কারণ, বঙ্গানুবাদে আসল রস বা মজা পাওয়া যায় না। তবে, চেষ্টা করেছি বঙ্গানুবাদে কিছু খেজুরের রস ও ইক্ষুরস মাখানোর জন্য। যারা পেলেন না, তারা জায়গায় বসেই আওয়াজ দিয়েন।
---
মারফি'র সাধারণ সূত্রাবলি
১। If anything can go wrong, it will. যাতে ভুল থাকতে পারে তাতে ভুল থাকবেই। যাতে ভুল হতে পারে তাতে ভুল হবেই। যেখানে ভুলের সম্ভাবনা আছে, সেখানে ভুল হবেই। যার ভুল পথে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, তা যে-কোনো প্রকারে যে-কোনোদিন ভুল পথে চলে যেতে পারে। যেখানে বিপদ ঘটার সম্ভাবনা আছে, সেখানে বিপদ ঘটবেই। যা হবার তা হবেই। যা হওয়া সম্ভব, তা হবেই। যা ঘটতে পারে তা ঘটবেই। যেখানে বাঘের ভয় সেখানে রাত্রি হয়। যেখানে ভুল বা বিপদ ঘটার সম্ভাবনা আছে, সেখানে যে কোনো ধরনের ভুল বা বিপত্তি ঘটবেই। এই ভুল বা বিপদগুলো সংঘটিত হবে সবচাইতে অপ্রস্তুত অবস্থায়। মারফি-সূত্রের নাম উঠলেই সর্বাগ্রে এই সূত্রটির কথা উচ্চারিত হয়ে থাকে। এই সূত্রটির ইংরেজিটা যতোখানি সহজবোধ্য, এর সঠিক বাংলা বা তর্জমা ততোখানিই কঠিন। আমি অনেকের কাছেই এর বঙ্গানুবাদ বা তর্জমা জানতে চেয়েছি, সঙ্গে সঙ্গে তো নয়ই, বেশ কিছুদিন সময় নেবার পরও হেসে দিয়ে বলেছেন, অর্থটা এ রকম হয়তো হতে পারে...। আমি যাদের কাছেই মারফি-সূত্রের উল্লেখ শুনেছি, তাঁরা প্রত্যেকেই একটি কমন উদাহরণের উল্লেখ করেছেন। ধরুন, গ্রিলযুক্ত বারান্দায় আরামকেদারায় এলিয়ে বসে আপনি একটি সিগারেট শেষ করলেন। দেয়ালে বা মেঝেতে, কিংবা এশট্রেতে সিগারেটের শেষ অংশটুকুর আগুন ঘষে নিভানোর পর বৃদ্ধাঙ্গুলি আর শাহাদাৎ আঙ্গুলির কারসাজিতে গ্রিলের ফাঁক দিয়ে বাইরে ফেলে দেয়ার জন্য ছুঁড়ে মারলেন, আশ্চর্য, ওটি গ্রিলের লোহার গায়ে ফুট করে লেগে উলটো আপনার গায়ে ফেরত এসে পড়লো। আপনি উঠিয়ে আরো কয়েকবার চেষ্টা করুন, ফলাফল একই। টেনিস বল নিয়ে ঐ বারান্দায় খেলছিলেন, মেঝেতে ড্রপ খেয়েই বারবার দেখবেন গ্রিলের জানালা গলে বলটি নিচে পড়ে যাচ্ছে।
২। যাতে ভুল হবার বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই, তাতেও যে কেন প্রকারে ভুল সংঘটিত হবেই।
৩। কোন কাজে যখন বহুবিধ ভুল হবার সম্ভাবনা থাকে, যে ভুলের দরুণ সর্বাপেক্ষা বেশি ক্ষতি হতে পারে, ঘটবে সেটিই। একবার অনেকগুলো ফুলপ্যান্ট জমা হয়ে গেলো, এতোগুলো পরাও যায় না, আবার কিছু কিছু প্যান্ট বেশ পুরনো হয়ে গেছে। গত ১৮ বছরে আমার কোন শার্ট বা প্যান্ট ছিঁড়ে যেতে দেখি নি, হয় এখনো বাসায় ডাম্প করা আছে, পুরনো হয়ে গেলে কেটেকুটে ফেলে দিয়েছি, ঘর-দোর মোছামুছি হয়েছে, কাউকে দিয়ে দেয়া হয়েছে, ইত্যাদি। আমার কয়েকজন শ্যালক আছে, ওদের কী জানি কেন, আমার কাপড় চোপড়ের ওপর ভালোবাসা বেশি। ওরা আমার বাসায় এলে ওদের বিদেশি পোশাক আশাক ফেলে আমার গুলো পরে ঘুরে বেড়ায় (সাধারণত শার্ট ও টি-শার্ট)। একবার আমার বাসায় এক শ্যালক বেড়াতে এলো। বললাম, আমার একটা প্যান্ট খুব খাটো হয়ে গেছে, তুই এটা নিয়ে নে, একটু ফিটিং করে পরে ফেলিস। এর দিন তিনেক পর একটা পার্টি ছিল। মাস খানেক আগে বানানো নতুন প্যান্ট পরে পার্টিতে যাবো। কিন্তু ওটি খুঁজে পাচ্ছি না। সারা ঘরময় কোথাও পাওয়া গেলো না। পরে দেখি যা হবার তাই হয়েছে। 'আহাম্মক' শ্যালকরত্নটি এতো প্যান্ট থাকতে সদ্যকেনা নতুন প্যান্টটিই বাড়িতে নিয়ে ওটি আরো ফুটখানেক খাটো করে ডাঁটের সাথে পরে বেড়িয়েছে। (আসলে আমি নিজেই আহাম্মক)
৪। কোনো একটি কাজ করতে গিয়ে নিখুঁত বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনার পর দেখলেন যে, চারটি সম্ভাব্য ক্ষেত্র আছে যেখানে বা যেভাবে ভুল সংঘটিত হতে পারে এবং তদানুযায়ী প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেন। সহসাই একটি পঞ্চম দিক উন্মোচিত হবে যে ভুলের জন্য আপনি আদৌ প্রস্তুত ছিলেন না। কোনো কিছুই ফুল-প্রুফ করা যায় না, সম্ভাব্য সবগুলো ভুলের তালিকা প্রস্তুত ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থার পরও কিছু অপ্রত্যাশিত ভুল বের হবে, আগে থেকে যার স্বরূপ নির্ণয় করা কখনোই সম্ভব নয়।
৫। কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে যদি তিনটি দুর্ঘটনা সংঘটিত হবার সম্ভাবনা থাকে, তবে তা ক্রমান্বয়ে সংঘটিত হবে, প্রতিটি দুর্ঘটনা পরেরটি ঘটবার জন্য রাস্তা বিস্তর সহজ করে দেবে; প্রতিটি দুর্ঘটনার পরই একটি বড় দুর্ঘটনা সংঘটিত হবে।
৬। কোনো কাজ অতি সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হতে দেখলে নিশ্চিত থাকুন, কোথাও কোনো গড়মিল অবশ্যই ঘটছে যা এখনো আপনার গোচরিভূত হয় নি।
৭। প্রকৃতিতে কোনো কিছুই সর্বদা সঠিক নয়। তাই যখনই দেখবেন সবকিছু ঠিকঠাক, কিছু একটা ভুল অবশ্যই হয়ে থাকবে।
৮। কোনো একটা কিছু দেখে যদি মনে হয় ঠিকঠাক মতো চলছে, অমনি মনে খুঁতখুঁতি ঢুকবে, কোথাও কোনো গণ্ডগোল হচ্ছে কিনা।
৯। যদি সবকিছুই পরিপাটি মনে হয়, তাহলে ইতোমধ্যে ভুল যা হবার তা হয়ে বসে আছে।
১০। দেখতে সুন্দর, স্বাদে ভালো, এমনকি অনুভূতিটাও দারুণ, অতএব সাবধান, কোথাও না কোথাও একটা গণ্ডগোল তো হয়েই থাকবে।
১১। প্রকৃতি সর্বদাই গোপন কলঙ্কের পক্ষাবলম্বন করে এবং গোপন কলঙ্ক বেশিদিন গোপন থাকে না।
১২। চাপে অবস্থার অবনতি ঘটে। যতো চাপ ততো ভুল।
১৩। আজ হাসুন, আগামীকালটা আরো খারাপ হতে পারে।
১৪। বি হ্যাপি এন্ড স্মাইল, চরম শোচনীয় অবস্থা এখনো আসে নি।
১৫। হঠাৎ সবগুলো ভুল একসঙ্গে সংঘটিত হয়।
১৬। কোনো বস্তুর ক্ষতির পরিমাণ এর মূল্যের সমানুপাতিক।
১৭। It is impossible to make anything foolproof, because fools are so ingenious. কোনো কিছুই 'ফুলপ্রুফ' করা সম্ভব নয়, কারণ, 'ফুলরা' (বোকারা) এতোই অকপট ও আন্তরিক যে তারা আপনাকে আলিঙ্গন করবেই। কোনো কিছুই শতভাগ নির্ভুল করা সম্ভব না।
১৮। কোনো সমস্যার সমাধান জানা থাকলে সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে তা সাহায্য করে; অবশ্য এটি যদি প্রকৃতই একটা সমস্যা হয়ে থাকে।
১৯। কোনো কিছুই এতো সহজ নয় তা দেখে যতোখানি সহজ মনে হয়।
২০। যে কোনো কাজ করতেই অনুমানের চেয়ে বেশি সময় লাগে।
২১। যে কাজটি করবেন বলে মনস্থ করলেন, ওটি শুরুর আগে আপনাকে অবশ্যই অন্য কিছু কাজ করতে হবে।
২২। প্রতিটি সমাধান থেকেই নতুন সমস্যার উদ্ভব হয়।
২৩। প্রতিটি ছোট সমস্যার পেছনে একটা বড় সমস্যা ধাবমান, যা ছোট সমস্যাটি চলে গিয়ে দ্বার প্রশস্ত হওয়ার অপেক্ষায় প্রতীক্ষারত।
২৪। The legibility of a copy is inversely proportional to its importance. কোনো ডকুমেন্টের লেখার স্পষ্টতা এর গুরুত্বের বিপরীত আনুপাতিক। অর্থাৎ, লেখাগুলো যতো অস্পষ্ট, এর গুরুত্ব তত বেশি; অন্যভাবে, একটা গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের লেখাগুলো সচরাচর অস্পষ্ট হতে দেখা যায়। আবার দেখবেন, একটা ১২০ গ্রাম অফসেট পেপারে ঝকঝকে ছাপায় যা লেখা রয়েছে, তা আদতে 'বুলশিট'। দেখবেন, সম্পত্তির দলিলগুলোর লেখা পড়া যায় না, কাগজ খুব পুরোনো হয়ে গেছে, অক্ষরের কালি ক্ষয় হতে হতে প্রায় অস্পষ্ট হয়ে গেছে; অথচ দলিলটা কতো গুরুত্বপূর্ণ তা ব্যাখ্যার দরকার পড়ে না। আবার এও দেখা যায়, কোনো কোনো বই খুব গম্ভীর বা গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু তা মোটেও সহজবোধ্য নয়। একটি সহজবোধ্য বইয়ের গুরুত্ব আরেকটি দুর্বোধ্য বইয়ের চেয়ে কম। একটি কম গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের চাকচিক্য অধিক গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টের চাইতে বহুগুণ বেশি হয়ে থাকে। সিরিয়াস ও ক্লাসিক ধরনের বইয়ের পাঠক সংখ্যা সর্বদাই কম।
২৫। ব্রেডের কোন্ অংশে বাটার মাখবেন তা কখনোই আগে-ভাগে স্থির করতে পারবেন না। কার্পেট যতো দামি হবে, ব্রেডের বাটার মাখানো অংশটি ঐ কার্পেটের ওপর পতিত হবার সম্ভাবনা ততো বেশি।
২৬। একটি পতনশীল বস্তু সর্বদাই এমন জায়গায় পতিত হবে যেখান থেকে সবচাইতে বেশি ক্ষতিসাধন সম্ভব।
২৭। A shatterproof object will always fall on the only surface hard enough to crack or break it. একটি সুরক্ষিত ভঙ্গুর বস্তু সর্বদাই এমন জায়গায় পতিত হবে যার পৃষ্ঠদেশ বস্তুটিকে ভাঙ্গবার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে শক্ত।
২৮। সজোরে কাজ করার সময় আছাড়ির মাথা থেকে ছুটে যাওয়া দা, কুড়াল, কোদাল বা হাতুড়িখানা হয় আপনার নিজের মাথায় লাগবে, অথবা একাকী হেঁটে যাওয়া বা নিরাপদ দূরত্বে বসা/দণ্ডায়মান মানুষটির গায়ে লাগবে, অথবা একটি দামি বস্তুর গায়ে লেগে ওটা নষ্ট করে দেবে। দাঁড়িয়ে টুল সামগ্রী দিয়ে কাজ করার সময়ও সাবধান থাকুন, কারণ, হাত ফসকে ওটি পড়ে গেলে নির্ঘাত আপনার পায়ের ওপরই পড়বে।
২৯। A valuable dropped item will always fall into an inaccessible place (a diamond ring down the drain, for example) - or into the garbage disposal while it is running. ফসকে পড়ে যাওয়া বা ধ্বস্তাধ্বস্তির সময় খুলে ছিটকে পড়া মূল্যবান বস্তুটি সর্বদাই দুর্গম স্থানে পতিত হবে। অতি মূল্যবান হীরের আংটিটি পড়ে যাবে হয় ড্রেনে অথবা চলন্ত গারবেজে।
৩০। পথে পড়ে থাকা কঙ্কক্রিটের টুকরোটি তুলে একধারে ছুঁড়ে মারলেন (রাস্তাটি পরিষ্কার করার জন্য), অবধারিতভাবে তা একটি গাছের গায়ে লাগবে, গাছের গা থেকে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ছিটকে এসে আপনার গাড়ির উইন্ডশীল্ডে লাগবে, শুধু তাই নয়, ড্রাইভার-সীটের বরাবর কাঁচের অংশে গিয়েই তা সুন্দর আঘাত হানবে।
৩১। কম্বলের মূল্য যতো বেশি, সম্ভাবনা ততোই বেশি যে আপনার সাথে ঘুমানো পোষা বিড়ালটি তাতে পায়খানা-প্রস্রাব বা বমি করবে।
৩২। যখন একাধিক জিনিসের সন্ধানে ঘুরছেন, সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসটি পাবেন সবার শেষে।
৩৩। অনেক ঘোরাঘুরি ও খোঁজাখুঁজির পরও হারিয়ে যাওয়া বস্তুটির অরিজিনাল মডেলটি না পেয়ে যে মুহূর্তে একটি পুরনো বা নকল মডেল কিনে ফেললেন, কেবল তারপরই না অরিজিনাল মডেলের সাথে আপনার দেখা মিলবে।
৩৪। কোনো একটা বস্তু কেনার জন্য বহু দীর্ঘ সময় ধরে যতো যাচাই বাছাই-ই করুন না কেন বা কেনাকাটায় আপনি যতো পাকাই হোন কেন, বস্তুটি কেনার পর দেখবেন ঐ একই বস্তু অন্য কোথাও এর চেয়েও কম দামে বিক্রি হচ্ছে।
৩৫। একটা কঠিন কাজ সম্পাদন করার পর এটি আরো সহজ উপায়ে সম্পন্ন করার উপায় বের হয়।
৩৬। Build a system that even a fool can use, and only a fool will use it. আপনার উদ্ভাবিত পদ্ধতিটি এমন হতে হবে যা মূর্খরাও অনুসরণ করতে পারে, এবং যা কেবল মূর্খরাই অনুসরণ করবে।
৩৭। Murphy's golden rule: whoever has the gold makes the rules. যে সোনা পায় সে-ই আইন বানায়। অধিপতি হলেই আইন প্রণয়ন করা যায়।
৩৮। প্রত্যেকেরই ধনী হবার পদ্ধতি জানা আছে যে পদ্ধতি সে কখনোই বাস্তবায়িত করতে পারবে না।
৩৯। Anything good in life is either illegal, immoral or fattening. জীবনে যা কিছু ভালো তা হয় অবৈধ ও নীতিহীন অথবা স্থূল।
৪০। বক্ষমাণ বিষয় সম্বন্ধে স্পষ্ট ধারণা না থাকলে কণ্ঠস্বরের মাধুর্য দ্বারা শ্রোতাগণকে আকৃষ্ট করুন।
৪১। আপনি কি নিজেকে বুদ্ধিমান মনে করেন? তাহলে কখনো মূর্খের সাথে তর্ক করবেন না, মানুষ তাহলে বুঝতে পারবে না কে মূর্খ, আপনি, নাকি যার সাথে তর্ক করছেন, সে।
৪২। মানুষ ধৈর্য্যহারা হয়ে গেলেই বল প্রয়োগে উদ্যত হয়।
৪৩। বাথরুমে কিছু ছুঁড়ে মারুন, যেমন গৃহিণীরা দরজার বাইরে থেকে ময়লা কাপড় ধোয়ার জন্য ভিতরে ছুঁড়ে মারেন, নির্ঘাত তা কমোডে গিয়ে পড়বে।
৪৪। যখন মনে প্রাণে কোনো একটা খারাপ পরিস্থিতি কামনা করেন (যার ফলে আপনার স্বার্থরক্ষা হয়), তা না হবারই সম্ভাবনা বেশি।
৪৫। কোথাও পৌঁছতে যখন আপনার দেরি হয়ে যাচ্ছে, দেখবেন আপনি যতো দ্রুত পৌঁছতে চাইছেন রাস্তায় জ্যামের পরিমাণও ততো বেড়ে যাচ্ছে।
৪৬। যা চাইবেন না তা-ই ঘটবে, যখন চাইবেন ওটা ঘটুক, ওটা আর ঘটবে না।
৪৭। যখন মনে প্রাণে কামনা করছেন কোনো একটি কাজে ভুল বের হোক, বা একটা বিপদ ঘটুক, তা হবে না, কেননা, এটি সংঘটিত হলে আপনি লাভবান হতে পারতেন।
৪৮। বুমেরাং ইফেক্টটা হলো এ রকম : আপনি যা-ই করুন না কেন, ঠিক অনুরূপ ফলাফল আপনার জীবনেও ঘটবে। কতোগুলো উদাহরণ দেয়া যাক। ভাবুন ছোটবেলার কথা। চলতে চলতে রাস্তার ওপর একটা সিঁকি পেয়ে গেলেন। উঠিয়ে নাচতে নাচতে আইসক্রিমওয়ালার কাছ থেকে 'গরম গরম' একটা ঠান্ডা আইসক্রিম কিনে খেলেন। কিছুদিন পর পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করলেন, আপনার বাবা আপনাকে একটা দামি কলম কিনে দিলেন। একদিন ক্লাস থেকে ফেরার পথে হঠাৎ লক্ষ করলেন এতো আদরের দামি কলমটি আপনার পকেটে নেই, কোথায় কখন কিভাবে হারিয়ে গেছে তা সমরণই করতে পারছেন না। কোনো এক ব্যক্তির ভীষণ বিপদের সময় আপনি তাঁকে উদ্ধার করেছিলেন, জীবনে কোনো না কোনো একদিন আপনার জীবনেও অনুরূপ বিপদ দেখা দিতে পারে। আপনি দেখছেন আপনাকে উদ্ধার করবার জন্য কোথাও কেউ নেই; সহসা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিতভাবে আপনি কোনো একজনের দ্বারা সেই বিপদ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। কোনো একদিন আপনি কোনো এক ব্যক্তির সাথে দুর্ব্যবহার করলেন, তা আপনার জীবনেও কোনো না কোনো একদিন ঘটবে, মনে রাখবেন এই কথাটি।
৪৯। ভালো চিন্তা যেমন মুখস্থ থাকে না তেমনি বাজে চিন্তা মাথা থেকে সরে না।
৫০। যে আপনাকে রাগায় সে আপনাকে নিয়ন্ত্রণ করে। প্রকারান্তরে আপনার রাগের ওপর আপনার কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই।
৫১। আপনার সেরা গল্ফ শটটি হবে তখনই যখন আপনি একা খেলবেন। আর সবচাইতে বাজে শটটি হবে যখন আপনার খেলা দেখিয়ে কাউকে আকৃষ্ট করতে চাইছেন।
৫২। আপনি যেটা করতে চান সেটা আপনার দ্বারা সম্ভব না, অথচ আপনার দ্বারা যেটি করা সম্ভবপর আপনি কিন্তু তা করতে আগ্রহী নন।
৫৩। আপনি যতো নির্বোধ, অপকর্ম করতে গিয়ে আপনার ধরা খাওয়ার সম্ভাবনাও ততো বেশি।
৫৪। গর্বভরে নিজের সুনাম জাহির করে কিছু বললে আপনি অচিরেই আপনার সুনাম হারাবেন।
৫৫। সবুরে মেওয়া ফলে, কিন্তু বেশিদিন সবুর করতে নেই, তাহলে মেওয়া পাশ কেটে চলে যাবে।
৫৬। পিঁপড়া সর্বদাই নিকটতম কাপবোর্ডে বাসা বাঁধে।
৫৭। A person without values or standard can never be a hypocrite. মূল্যবোধ ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যতীত কেউ কখনো হিপোক্রেট হতে পারে না।
৫৮। যতো জায়গা ততো আবর্জনার স্তূপ।
৫৯। নতুন জুতোজোড়া প্রথম যেদিন পরবেন, সেদিন প্রত্যেকেই ওটা মাড়াবে।
৬০। প্রথম পর্যায়ে যখন হেরে গেলেন, এ যাবত সংগৃহীত সাক্ষ্য প্রমাণাদি সব ধ্বংস করে দিন।
৬১। যখন কোথাও কোনো ভুল হয়ে যায়, নির্দেশনা পুস্তকে আপনি এর কোনো সমাধান খুঁজে পাচ্ছেন না, অথচ কী আশ্চর্য, অন্যেরা পাচ্ছে।
৬২। The optimist proclaims that we live in the best of all possible worlds, the pessimist fears this is true. আশাবাদীরা প্রচার করেন, আমরা জগতের সম্ভাব্য শ্রেষ্ঠ সুখকর অবস্থায় বসবাস করছি, ঐ দিকে দুঃখবাদীরা ভয়ে জড়োসড়ো, আশাবাদীদের এই ইশতেহার আবার না সত্য হয়ে যায়।
৬৩। Everything in life is important, important things are simple, simple things are never easy. জীবনের প্রতিটি বস্তুই গুরুত্বপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো হয় সাধারণ। সাধারণ জিনিসগুলো কিন্তু মোটেও সহজ নয়।
৬৪। নিয়মকানুন শিখতে বছরের পর বছর পার করে দিলেন। যখন শিখলেন তারপরই দেখলেন যে প্রচলিত কানুনগুলো পরিবর্তিত হয়ে গেছে।
৬৫। আপনি সারা দিনমান যে ছাতাটি সাথে নিয়ে ঘোরেন, তা যতো ছোট হবে বৃষ্টির সম্ভাবনাও ততো বেশি হবে।
৬৬। হাতের নখ কেটে ফেলার ঘন্টাখানেক পর নখ ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
৬৭। যখন একটা জিনিসের আপনার খুব দরকার, তখন হয় জিনিসটি নেই অথবা কোথাও খুঁজে পাচ্ছেন না। ঐ বস্তুটার যখন কোনো প্রয়োজন নেই, তখন এটা হয় অতি সহজলভ্য এবং পাওয়া যায় ভূরি ভূরি।
৬৮। কোনো কিছুকে পরিষ্কার করতে হলে অন্য আরেকটা জিনিসকে নোংরা করতে হয়। সবকিছুকেই নোংরা করা সম্ভব, কিন্তু কোনো কিছুকেই সম্পূর্ণ পরিষ্কার করা যায় না।
৬৯। যে ফাইলটি আপনি খুঁজছেন, সেটি কিন্তু সর্বদাই বৃহত্তম স্তূপের সর্বনিম্নে চাপা পড়ে আছে।
৭০। যাকে নিজে থেকে কিছু করতে হয় না, তার জন্য জগতের কোনো কিছু করাই অসম্ভব নয়।
৭১। Common sense is not so common. কমন সেন্স এতো কমন নয়।
৭২। Power is taken... not given. ক্ষমতা নেয়া হয়, কেউ কখনো কাউকে ক্ষমতা দেয় না।
৭৩। পরিস্থিতি খারাপ থেকে আরো খারাপ হতে থাকে যখন, মনে রাখবেন, চক্রাকারে আবার আপনি ভালোর মুখ দেখবেনই।
৭৪। আপনার পরিশ্রম যা-ই হোক না কেন, মাঝে মাঝে কিছু কিছু তো সঠিক হয়ই।
৭৫। Key to happiness is to be OK with not being OK. সুখী হবার মূলমন্ত্র হলো অসুখী অবস্থার সাথে মানিয়ে নেয়া।
৭৬। The two most abundant things in all the universe are hydrogen and stupidity. পৃথিবীতে যে দুটি জিনিসের প্রাপ্যতা সবচাইতে বেশি তা হলো হাইড্রোজেন আর অভদ্রতা।
৭৭। Every rule has an exception except the Rule of Exceptions. প্রতিটি নিয়মের একটি ব্যতিক্রম থাকে, কিন্তু ব্যতিক্রমের কোনো নিয়ম নেই।
৭৮। If your action has a 50% possibility of being correct, you will be wrong 75% of the time. কোনো কাজে আপনার নির্ভুল হবার ৫০ ভাগ সম্ভাবনা থাকলেও বস্তুত ৭৫ ভাগ ক্ষেত্রেই আপনার ভুল হবে।
৭৯। অভদ্র আর প্রতিভাবানের মধ্যে পার্থক্য হলো প্রতিভাবান ব্যক্তির আচরণে একটা সীমা থাকে।
৭৯। সে ব্যক্তি কখনোই ভুল করেন না যিনি কখনো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন না।
৮০। মহত্ত্বের প্রতিদান হলো মহত্ত্ব সম্বন্ধে এই জ্ঞানটুকু রাখা যে মহত্ত্ব চিরস্থায়ী নয়।
৮১। একটা সিদ্ধান্ত তখনই সঠিক যখন সর্বসম্মতিক্রমে স্থির হয় যে সিদ্ধান্তটি সঠিক নয়।
৮২। যে মারাত্মক ভুল বা বিপত্তিটি অন্য কারো জীবনে এখনো ঘটে নি, সর্বদাই মনে হয় যে ওটি বোধ হয় আপনার জীবনেই এই ঘটলো বলে।
৮৩। সর্বদাই অন্যেরা আপনার সুকীর্তির কৃতিত্ব দাবি করবে, কিংবা ভাগ বসাবে। যতো বেশি পরিশ্রম করবেন, এই দাবিদারের সংখ্যা ততো বেশি হবে। আপনার ওপরওয়ালা আপনার কাজ দেখিয়ে তাঁর ওপরওয়ালার কাছ থেকে বাহবা কুড়াবেন। আপনি শুধু আপনার ব্যর্থতার জন্যই কৃতিত্ব দাবি করতে পারেন, কেননা, এর জন্য কোনো অংশীদার বা একক দাবিদর নেই।
৮৪। যার মাথাভর্তি গার্বেজ, সে সব সময় গার্বেজ শব্দটা ব্যবহার করবে এবং ব্লগে ব্যান খাওয়ার পর অস্থির হয়ে যাবে।
মারফির প্রেমসূত্র
৮৫। All the good ones are taken. If the person is not taken, there is a reason. ভালো জিনিস অনেক আগেই দখলে চলে গেছে। সুন্দর নর-নারীগণ বহু আগেই প্রেমে আবদ্ধ হয়ে গেছেন, যদি কোনো ব্যতিক্রম লক্ষ করেন, নিশ্চিত জানবেন তাতে কোনো গূঢ় রহস্য আছে।
৮৬। আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনী আপনার চেয়ে যতো বেশি সুদর্শনা(না), আপনার হৃদয় থেকে তার অবস্থান ততোই দূরবর্তী।
৮৭। মস্তিষ্ক x সৌন্দর্য x সহজলভ্যতা = ধ্রুব। ধ্রুবের মান সর্বদাই শূন্য।
৮৮। কখনো কোনো সুন্দরী মহিলা আগ বাড়িয়ে আপনার প্রেমে পড়লে, তিনি যতো বেশি সুন্দরী হবেন, তাঁকে ত্যাগ করাও ততো সহজ এবং আপনার মনোকষ্টও ততো কম হবে।
৮৯। আপনার প্রতি কারো ভালোবাসার পরিমাণ হলো তার প্রতি আপনার ভালোবাসার পরিমাণের বিপরীত আনুপাতিক। আপনি কাউকে যতো বেশি ভালোবাসবেন, সে আপনাকে ততো কম বাসবে। তার প্রতি আপনার উপেক্ষা যতো বাড়বে, আপনার প্রতি তার ভালোবাসা ততো ঘনীভূত হবে।
৯০। Money cannot buy love, but it sure gets you a great bargaining position। টাকা দ্বারা ভালোবাসা কেনা যায় না, তবে টাকা নিশ্চয়ই আপনার ওজন বাড়াতে সক্ষম।
৯১। Every kind action has a not-so-kind reaction. কোনো মহৎ কাজেরই অনুরূপ-মহৎ প্রতিক্রিয়া হয় না।
৯২। Nice guys (girls) finish last. সুদর্শন(না)গণ সবশেষে বিলীন হয়।
৯৩। The good ones die first. ভালো মানুষ সর্বাগ্রে মৃত্যুবরণ করে।
৯৪। Love is a hole in the heart. ভালোবাসা হলো হৎপিণ্ডের মাঝখানে একটা গর্তের মতো।
৯৫। কারো স্ত্রী যখন তাঁকে বুঝে ফেলেন, সচরাচর তিনি তখন থেকেই তাঁর স্বামীর কথা শোনা বন্ধ করে দেন।
৯৬। পুরুষের যে গুণগুলো কোনো নারীকে সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে, পরপবর্তীতে সচরাচর সেই গুণগুলোই ঐ রমণীর কাছে সবচেয়ে দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।
৯৭। Before you find your handsome prince, you have got to kiss a lot of frogs. সুদর্শন রাজপুত্রকে পাওয়ার জন্য আপনাকে বহু কুৎসিত পুরুষের চুম্বন গ্রহণ করতে হবে।
৯৮। ভালোবাসা হলো বুদ্ধির ওপর কল্পনার জয়। অর্থাৎ, প্রেমে পড়লে বুদ্ধি হ্রাস পায়, বা লুপ্ত হয়।
৯৯। It is better to have loved and lost than never to have loved at all. জীবনে একেবারেই কাউকে কখনো না ভালোবাসার চেয়ে কাউকে ভালোবেসে তাকে হারানো অনেক বেশি ভালো।
১০০। কোনো পুরুষ যখন তাঁর স্ত্রীকে তাঁর কথা শুনতে বলেন, স্ত্রী মোটেও কর্ণপাত করেন না। ঐ ব্যক্তির যখন এক বিন্দু কথা বলার আগ্রহ নেই, তখনই স্ত্রী স্বামীর কথা শোনার জন্য ব্যাকুল হয়ে ওঠেন।
১০১। যখন একজন সঙ্গী (নী) পেয়ে গেছেন, দেখবেন দ্বিতীয়জন হাতের নাগালে। (অনায়াসলব্ধ)
১০২। আপাতত দৃষ্টিতে সুখী মনে হলেও নিঃসঙ্গ কেউই কিন্তু সুখে নেই।
১০৩। আপনি কোনো রমণীকে যতো বেশি কামনা করবেন, সেই রমণী ঠিক ততো কম আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে।
১০৪। হৃদয় ফেটে চৌচির হয়ে গেলে চূর্ণগুলো সব ঝেড়ে ফেলুন। নিশ্চয়ই কোনো একজন এসে ঐ চূর্ণগুলোকে জড়ো করে জোড়া লাগাতে সচেষ্ট হবে।
১০৫। Love and high-school must NEVER go together. হাইস্কুল পার না হয়ে কখনো প্রেম করতে নেই।
১০৬। কেউই এতোখানি আকর্ষণীয় নয় যতোখানি সে নিজেকে মনে করে।
১০৭। কারো সাথে সম্পর্কের স্থায়ীত্ব আপনার কাছে তার গুরুত্বের বিপরীত আনুপাতিক। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হয় আপনি সচেষ্ট থাকবেন, অথবা অন্যজন, কিন্তু দুজনে একত্রে নয়। তাই দেখবেন, ধনে-মানে-জ্ঞান-গরিমায় আপনার চেয়ে বহুলাংশে নিম্নতর বন্ধু/প্রতিবেশী/ আত্মীয় স্বজনেরা আপনার সাথে অহরহ ঘেঁষাঘেঁষি করছে, অথচ আপনি তাদেরকে মোটেও কদর করছেন না, বা অল্প-বিস্তর করছেন। আপনার চেয়ে যারা শ্রেয়তর, তাদের সাথে আপনার আচরণ আপনার আগের বন্ধুদের মতো হবে।
১০৮। The two things no man can ever understand; women and what makes all men complete damn fools over women. মানুষ কখনোই দুটি জিনিস বুঝতে পারে না : ১। রমণী। ২। নিগূঢ় রহস্য যা পুরুষকে রমণীদের জন্য হিতাহিত ঞ্চানশূন্য করে তোলে।
১০৯। ভালোবাসা আমাদেরকে পরস্পরের প্রতি বিশ্বাসী করে তোলে। ভালোবাসা সাধারণ বুদ্ধির অন্তরায়।
১১০। আপনি বিয়ে করে ফেললে আপনার ভালোবাসার রমণী (পরকীয়া) আপনার প্রতি আরো বেশি আকৃষ্ট হতে থাকবে। যখনই সে বিয়ে ভেঙ্গে যাবে, ঐ রমণী আপনাকে যমের মতো এড়িয়ে চলবে।
১১১। যদি কোনো মেয়ের পেছনে ছোটেন, নিশ্চয়ই কোনো ঝামেলার সম্মুখীন হবেন।
১১২। ভালোবাসা অন্ধ। বিয়ে মানুষের চোখ খুলে দেয়।
১১৩। যার সাথে সৎ ব্যবহার করবেন, পরিণামে সে-ই আপনার শত্রুতে পরিণত হবে।
১১৪। প্রেমিকাকে ছাড়া আপনি বাঁচতে পারবেন না, যেদিন এ কথাটি তাকে বলবেন বলে স্থির করবেন, তার পরের দিনই সে আপনাকে ছেড়ে চলে যাবে।
১১৫। আপনার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুটি আর প্রিয় থাকবে না, যে মুহূর্তে আপনাদের মধ্যে একজন সুন্দরী রমণী প্রবেশ করবে এবং আপনারা উভয়েই তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়বেন।
১১৬। আপনার প্রেমিকা যখন বললো আমার জন্য দামি কোনো কিছু কিনো না আর আপনি করলেনও তাই, সে আপনাকে ছাড়লো বলে।
১১৭। The mother of the man, or the father of the woman you love will invariably hate you. আপনি যাকে ভালোবাসবেন, সে ছেলে হলে তার মা, মেয়ে হলে তার বাবা আপনাকে অবশ্যই দারুণ অপছন্দ করবেন।
১১৮। একজন সুদর্শন পুরুষ বা সুন্দরী রমণী কারপার্কের মতো, ভালোটা সত্বর দখলে চলে যায়।
১১৯। নারীরা নৌকার মতো, তাদের দরকার সার্বক্ষণিক রক্ষণাবেক্ষণ ও পুরুষের গভীর মনোযোগ। পুরুষরা হলো বাসের মতো, কেউ না কেউ তাতে চড়বেই।
১২০। কোনো সুদর্শন বা সুদর্শনাকে আপনি কখনোই একা পাবেন না, তাদের সঙ্গে এমন একজন আছে যে কিনা ঐ সুদর্শন বা সুদর্শনার সঙ্গী বা সঙ্গিনী হবার যোগ্য নয়।
১২১। কোনো একজনের সাথে আপনার বন্ধুত্বের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে আপনার অন্য ঘনিষ্ঠ বন্ধুর প্রতি আপনি কী পরিমাণ টান অনুভব করেন তার ওপর। মনে করুন, আপনার নাম পাখি। আমার প্রিয়তমা বান্ধবীর নাম রাখি। রাখির প্রতি আমার টান যতো বেশি থাকবে পাখির প্রতি ঐ টান ততো কম অনুভূত হবে। রাখির প্রতি যদি আমার আকর্ষণ ধীরে ধীরে কমতে থাকে, দেখা যাবে সেই একই অনুপাতে পাখির প্রতি আমার ভালোবাসা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
১২২। জীবনে যে মুহূর্তে রোমান্সের উন্মেষ, তখনই কমন সেন্সের জানালা গলে প্রস্থান।
১২৩। বিপরীত পক্ষের কৌসুলি সর্বদাই শ্রেয়তর।
১২৪। আপনি যাকে চাইবেন সে আপনাকে চাইবে না। আবার যারা আপনাকে পেতে চায় আপনি কিন্তু তাদেরকে চান না।
১২৫। Any ‘Why’ question has no answer, and if it does, that answer is not logical. কোনো 'কেন'রই উত্তর নেই, যদিও বা থাকে তা যুক্তিসঙ্গত নয়।
১২৬। ভালোবাসা মানুষকে বাজে ও বিশ্রী কাজ করায়।
১২৭। যখন কেউ আপনাকে আশাতিরিক্ত ভালোবাসে, বুঝতে হবে এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো অভিসন্ধি আছে।
১২৮। যদি কাউকে ভালোবাসেন, সে চলে যেতে চাইলে যেতে দিন। যদি আর কোনোদিন সে ফিরে না আসে, বুঝবেন সে আপনার ভালোবাসার যোগ্য ছিল না।
১২৯। মাথায় সবচেয়ে বুদ্ধিদীপ্ত বিবৃতিটি জাগ্রত হয় সবচাইতে অপ্রয়োজনীয় মুহূর্তে।
১৩০। বিয়ে হলো কুকুরের সামনে পড়ে থাকা এক টুকরো হাড়ের মতো, কুকুরটি হয়তো হাড়টি স্পর্শও করবে না, কিন্তু অন্যান্য কুকুরকে সে হাড়ের ধারে কাছেও ঘেঁষতে দেবে না।
১৩১। প্রেমে পড়লে বুদ্ধিমান ও বোকার মধ্যে কোনো তফাত থাকে না।
১৩২। পৃথিবীর সবচাইতে সেরা সুন্দরীরা সর্বদাই সর্বাপেক্ষা কুৎসিত পুরুষকে বিয়ে করে। সবচাইতে সুদর্শন পুরুষ সবচাইতে কুৎসিত কিন্তু সর্বাপেক্ষা যৌনশক্তি সম্পন্ন মহিলাকে বিয়ে করে থাকে।
১৩৩। If a beautiful wo(man) loves you, it is fake. আপনি যখন সুদর্শন(না) না, যখন কোনো সুদর্শনা নারী বা সুদর্শন পুরুষ আপনাকে ভালোবাসে, সেই ভালোবাসা অকৃত্রিম নয়।
১৩৪। দুজন অন্তরঙ্গ বন্ধুর মাঝখানে প্রায় অনিবার্যভাবেই একটি মেয়ে এসে ঢুকে পড়বে, যে মেয়েটি এই দু বন্ধুর বন্ধুত্বের ইতি ঘটাবে।
১৩৫। কোনো রমণীর মন পাওয়ার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা হলো অপর রমণীর প্রতি অনুরাগ প্রদর্শন।
১৩৬। একজন পুরুষ যে কোনো রমণীকে নিয়ে সুখী জীবন যাপন করতে পারে, যদ্দিন পর্যন্ত না সে ঐ রমণীকে ভালোবেসে ফেলে।
১৩৭। ক্লান্ত কিংবা বিশ্রামরত রমণীর সাথে কখনো তর্ক করতে নেই।
১৩৮। সৌন্দর্যের গভীরতা ত্বক অব্দি। নোংরামি হাড়ের ভিতরে ঢুকে যায়।
১৩৯। ভালোবাসা ফিনকি দিয়ে বের হয়। ভালোবাসা আসে উদ্দাম জলোচ্ছ্বাসের মতো।
১৪০। হাসুন। আপনার হাসিতে মানুষ অবাক হবে আপনি না জানি কী ভাবছেন।
১৪১। প্রেম এমনই যার সংঞ্চা একেক রমণীর কাছে একেক রকম।
মারফির সেক্সসূত্র
১৪২। Do it only with the best. কেবল সর্বোত্তমের সাথেই সেক্স করুন।
১৪৩। Never say 'no.' এ কাজে কাউকে কখনো 'না' বলতে নেই।
১৪৪। এটা গোনার মধ্যেই পড়ে না ইতোপূর্বে কতোবার আপনি এ কাজটি করেছেন, কেউ সাধলেই নিয়ে নিন। কেননা, জীবনে আর কক্ষণোই ঠিক এভাবে দ্বিতীয় সুযোগ আপনার জীবনে আসবে না। পড়ুন বনফুলের 'দুই নারী' ছোটগল্পটি।
১৪৫। সেক্স ন্যূনতম সময় ক্ষেপণ করে এবং সর্বাধিক ব্যাঘাত সৃষ্টি করে।
১৪৬। যৌন আবেদনের ৫০ ভাগ আপনার প্রকৃতিগত, বাকি ৫০ ভাগ মানুষের দৃষ্টিভ্রম।
১৪৭। সেক্স হলো বরফে গর্ত খোঁড়ার মতো, আপনি কখনোই নিশ্চিত নন কতো ইঞ্চি খুঁড়তে পারবেন এবং তা কতোক্ষণ স্থায়ী হবে।
১৪৮। ভালোবাসা রসায়নবিদ্যার বিষয়, পক্ষান্তরে সেক্স পদার্থবিদ্যার অন্তর্ভুক্ত।
১৪৯। When the lights are out, all women are beautiful. অন্ধকারে নারীমাত্রই সুন্দরী।
১৫০। আপনার চেয়ে অধিকতর ক্রেজি কাউকে নিয়ে কখনো বিছানায় যাবেন না।
১৫১। সেক্সের চেয়ে ভালো কিংবা খারাপ বহু জিনিসই আছে, কিন্তু হুবহু সেক্সের স্বাদ আর অন্য কিছুতেই নেই।
১৫২। প্রতিবেশীকে ভালোবাসুন, কিন্তু সাবধান, ধরা পড়বেন না যেন।
১৫৩। নয় রমণীকে গর্ভবতী করে একমাসে বাচ্চা জন্ম দেয়া যায় না।
১৫৪। এমন কাউকে নিয়ে কখনো বিছানায় যাবেন না যে আপনার চেয়ে অনেক অনেক বেশি সমস্যাগ্রস্ত।
১৫৫। A woman never forgets the men she could have had; a man, the women he could not. একজন নারী কখনো ঐ পুরুষকে ভুলতে পারে না যার সাথে সেক্স করার সুযোগ তার জীবনে এসেছিল, কিন্তু বাস্তবে তা ঘটেনি। কিন্তু একজন পুরুষ? অনেক সাধ ও সাধনার পরও যে নারীর সাথে সঙ্গম সম্ভব হলো না (নারীর উপেক্ষা/অনিচ্ছার কারণে), পুরুষ কোনোদিন তাকে ভুলতে পারে না।
১৫৬। শেষ পর্যন্ত ধরে না রাখতে না পারলে এটা করবেন না।
১৫৭। বিছানায় গিয়ে অধৈর্য্য হতে নেই। ধীরে সুস্থে কাজ চালিয়ে যেতে থাকুন।
১৫৮। আপনার জন্য সর্বাপেক্ষা অনুপযুক্ত পুরুষ/রমণীর কাছ থেকে সবচেয়ে উপভোগ্য সঙ্গম লাভ করবেন।
১৫৯। ঐ রমণীকে কখনোই বিশ্বাস করবেন না, যিনি এমন ভান করেন যে আপনি প্রচণ্ড যৌনাবেদনময়, আপনাকে তাঁর না হলেই নয় এবং এরূপ ছল করেই অবশেষে আপনাকে বিছানায় যেতে বাধ্য করান।
১৬০। Sex ends all interest. সেক্স অন্য সকল আগ্রেহর ধ্বংস ঘটায়।
১৬১। In the eternal battle of the sexes, women are already the winners. শাশ্বত যৌনযুদ্ধে নারীরা বরাবরই বিজয়ী।
১৬২। দেখতে যতো বেশি যৌন উত্তেজক বাস্তবে ততোই যৌন দুর্বল।
১৬৩। জেনে রাখুন, পৃথিবীর সবচাইতে সেরা সুন্দরীরও কমপক্ষে একজন পুরুষ আছে যে ঐ সুন্দরীর প্রতি উদাসীন ও তার প্রেমে ক্লান্ত।
১৬৪। সেক্স করার জন্য মূল্য পরিশোধ করা হয় না। সঙ্গম শেষে সঙ্গী (নী)কে চলে যাওয়ার জন্য কিছু দাম দেয়া হয়।
১৬৫। বিয়ে হলো একটি যথার্থ ও উপভোগ্য যৌন জীবনের পরিসমাপ্তি।
১৬৬। যতো নির্ভুলভাবেই কোনো একটি কাজ করা হোক না কেন, মারফি-সূত্র তার বারটা বাজিয়ে ছাড়বে।
১৬৭। মারফি-সূত্র আপনি যতোই জানেন না কেন, বিরূপ পরিস্থিতিতে তা আপনার কোনো কাজেই আসবে না। মারফি-সূত্র প্রয়োগ করতে গিয়ে দেখবেন এর কোনো সতত্যই নেই।
সূত্র : ইন্টারনেট ঐ লিংকটিংক এখন মনে নাই। কত জায়গায় কত লিংক ব্রাউজ করেছিলাম, তা কি আমি নোট করেছি?
বি: দ্র : মনে রাখবেন, মার্ফিসূত্রের কোন বঙ্গানুবাদ হয় না। তাতে আসল রস থাকে না। তবে আমি চেষ্টা করেছি অন্য রকমের রস দেয়ার জন্য। কতোটুকু পাঠক পাবেন তা পাঠকেরই ভালো জানা থাকবে। আর দয়া করে এই সূত্রগুলো প্রিন্ট করে লেমিনেট করে রাখুন। রাতে শোবার আগে পড়ুন, কাজে লাগবে।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মন্দ বলেন নি। এখন ১৩৩/৬। ১৬২ করতে হবে। মনে হচ্ছে হয়ে যাবে, বিধি যদি ডানবাম কিছু না করে এখন
২| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ৮৫ থেকে ১৬৭ পর্যন্ত পড়া শেষ। এগুলিকে আসলে আগে দেয়া উচিত ছিল। আমার কাছে উপরেরগুলি বেশী দরকারি মনে হয় নাই। আপনার বাবার শ্যালকের ভাগ্নের মামাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মারফিমামা যেভাবে সাজাইছেন, আমার সিরিয়াল মোটামুটি ঐরকমই। তবে, আপনি ১-৮৪ পড়েন নাই? বলেন কী?
এটা পাইলাম একজনের কাছ থেকে
The severity of the itch is proportionate to the difficulty of the reach!
যেইখানে হাত যায় না, সেইখানেই সবচে বেশী চুলকায়!
৩| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩৭
ঢুকিচেপা বলেছেন: মমিনুলের মধ্যে ভয় ঢুকে আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়ে গেছে মনে হয়।
তবে নতুনদের মধ্যে মাহমুদুল হাসান জয় ভবিষ্যতে ভালো করতে পারে।
১ নম্বর হলো ঠেকে শেখা, আগে গ্রীলের মাঝখানের ফাঁকা জায়গা টার্গেট করতাম, ফলাফল শুন্য। তারপর থেকে কোন জিনিষ বাইরে ফেলতে আমি গ্রীল টার্গেট করি আর তাতেই ফাঁক গলে বেরিয়ে যায়।
সূত্রগুলো মজার প্রিয়তে রাখলাম, অনেকগুলোই পড়া বাঁকী।
১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৪৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা। আমি এসব ক্ষেত্রে টার্গেটই করি না
১৬৫/৬
যাক, এবার অন্য কিছু ভাবা যাক।
মোটামুটি ১৫০ এর একটা টার্গেট দিলে উইন্ডিজের খবর হইয়া যাইতে পারে।
কিছু না। রাত হইয়া গেছে তো, তাই নিশিস্বপ্নের কথা বললুম
৪| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:৩১
এস এম মামুন অর রশীদ বলেছেন: প্রথম থেকে না পড়ে, সাড়ে চুয়াত্তর কীভাবে বুঝলেন কোথা থেকে পড়তে হবে, কোথা সেই দরকারি জিনিস!
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১২:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি রহস্যটা ধরতে পেরেছি। মারফি'র সাথে সোনাবীজার্ফির কোনো সূত্রের ইঙ্গিত করে থাকবেন তিনি। তিনি বলতে পারতেন- ৭৯ থেকে ৯০ নম্বর সিরিয়ালগুলো বেশি গুরুত্বপুর্ণ
৫| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১:০১
অপু তানভীর বলেছেন: রেমন্ড মার্ফি নামে একজন লেখক আছেন । তার একটা ইংরেজি গ্রামার বই আছে । বইটা আমার খুব পছন্দ । এই বইটা পড়েই মূলত আমার ইংরেজি গ্রামারের হাতে খড়ি হয়েছে ।
আজকে আপনার মারফির ল পড়লাম বেশ কিছু । তবে মনে হল যে এই জিনিস একবারে পড়ে শেষ করলে মজা পাওয়া যাবে না । সম্পর্ক টেক্সকটা দিয়ে একটা পিডিএফ বানিয়ে নিলাম । এটা ফোনে থাকুক । আরও ভাল করে সময় নিয়ে সব গুলো পড়ে শেষ করতে হবে !
১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন, এ বস্তু এক বসায় পড়ে শেষ করার বস্তু না। এগুলো ধীরে ধীরে অল্প অল্প করে পড়লেই মজা বেশি।
ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য।
৬| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৩:০৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মারফি বেডার সুত্র গুলো ভাল্লাগছে,
তবে সেক্স নিয়া আমার একটা কথা
আছে। এক পুরুষ চাইলে এক মাসে
একাধিক নারীকে গভ'বতী করতে পার কিন্তু কোন মহিলা
দশ মাসের আগে সন্তানের মা হতে পারে না। প্রুভড!
১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
এক পুরুষ চাইলে এক মাসে একাধিক নারীকে গভ'বতী করতে পার কিন্তু কোন মহিলা
দশ মাসের আগে সন্তানের মা হতে পারে না। প্রুভড! ১০ মাস না, ২৭০ দিন প্লাস মাইনাস দশ মাস দশ দিন - এই কথাটা কই থেকে আসছিল কে জানে!! ইয়ে, আপনি এক মাসে যতগুলো শুক্তাণু যতগুলো পাত্রে ঢালতে পারবেন, ততগুলো ভ্রূণই সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। এক মাস তো অনেক লম্বা সময়- একদিনের হিসাবও বের করতে পারেন
৭| ১৯ শে জুন, ২০২২ ভোর ৬:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
দুবছর আগেই বারো বছর আগের পোষ্টে কমেন্ট করেছিলাম, তাই নতুন করে বলার কিছু নেই
১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কী কমেন্ট করেছিলেন?
৮| ১৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সবগুলেই পড়লাম তবে ১৪৭ পড়ে বেশি মজা পেলাম।
১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমারে আবার স্ক্রল করে উপরে যেয়ে দেখতে হলো ১৪৭-এ কী আছে
৯| ১৯ শে জুন, ২০২২ দুপুর ২:২১
রাজীব নুর বলেছেন: বাংলাদেশে ক্রিকেট বন্ধ করে দিলে ভালো হবে।
১৯ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ ব্যাপারে মারফি মামা কোন সূত্র সৃষ্টি করে গেছেন?
১০| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ এস এম মামুন অর রশিদ ভাই- আমি মারফির সুত্র অনুযায়ী সব সময় শেষের দিক থেকে পড়া শুরু করি। যতক্ষণ ভালো লাগে ততক্ষণ পড়ি।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ৮৫'র উপরের গুলো, আই মিন, ৮৪ থেকে ১ পর্যন্ত সিরিয়ালগুলো যে কাজের না, তা কীভাবে বুঝিলেন তাহা ম্যাভেরিক ভাইকে বোঝান, যাহাতে আমিও বুঝিতে পারি
১১| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,
ভালো সংগ্রহ।
দিনেরাতে কয়েকবারই এই সূত্রের সাথে মোলাকাত ঘটবেই।
কতোক্ষন আগেই চিরুনীটাকে দেখলুম টেবিলের উপরে অথচ যেই বাইরে যাবার জন্যে চুল আঁচড়াবো তখনই আর সেটা খুঁজে পাইনা।
কলমের ক্যাপখানা পড়বি তো পড় টেবিলের নীচের হেই কোনাকাঞ্চিতে, যেখানে হাত যায়না।
যে রাস্তায় জ্যামে পড়তে হবেনা ভেবে পা দিলুম , সেদিন সেই রাস্তাতেই রাজ্যের জ্যাম।
আর সিগ্রেটের টুকরো ছুঁড়ে মারলে তা ১০০% বারান্দার গ্রীলে লেগে বারান্দাতেই পড়বে দিনে আট - দশবার।
মারফির মারফতি সূত্রের হাত থেকে মনে হয় কারো রেহাই নেই।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওয়াও, মারফিমামা তো মনে হচ্ছে সফল এবং সাকসেসফুল তেনি সব সূত্র আপনার উপর অ্যাপ্লাই করে সূত্রের নিত্যতা নিশ্চিত করেছেন বটে
আমি মাঝে মাঝে কমেন্ট পোস্ট করার আগে কপি করে রাখি, বাই চান্স যদি এরর আসে। মাঝে মাঝে গুরুত্বপূর্ণ কোনো দীর্ঘ কমেন্ট মনে থাকা সত্ত্বেও কপি না করে সেন্ড বাটন টিপি। ওমা, দেখি কী, আমি লগাউট হইয়া গেছি, অথবা ইন্টারনেট কানেকশন নাই, অথবা হুট করে কী একটা বাটনে প্রেস করেছি, মূহূর্তে সব উধাও হয়ে গেছে
মারফির মারফতি সূত্রের হাত থেকে মনে হয় কারো রেহাই নেই। আসলেই
১২| ১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শুধুই মজা করার জন্য বলা।
সুত্রগুলি সবই ভালো।
১৯ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ও, তাই!!! আমি তো ভেবেছিলাম স্রেফ মজা করার জন্য কথাটা বলেছেন। এখন তো দেখতে পাচ্ছি স্রেফ মজা করার জন্যই কথাটা বলেছিলেন
১৩| ২০ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৫৬
মিরোরডডল বলেছেন:
আহারে !!! সাচুটা বেফাস কথা বলে কি বিপদেই না পড়লো, এখন জবাবদিহিতা করতে হচ্ছে
দোষটা আসলে ধুলোরই । ওই যে হেডিং দিয়েছে ৮৫ থেকে প্রেম আর পরবর্তী হেডিং ইউ নো ।
সাচুর ইন্টারেস্ট ছিলো সেখানেই আর তাই শুধু সেটুকুই পড়েছে ।
এটাই সত্যি আর বাকি সব এক্সকিউজেস ভুয়া
২০ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আসলে ৮৫ থেকে উল্টোদিকে যত উপরে যাওয়া যাবে, তত মজা। আশা করি আপনি এ পোস্ট পড়েন নি। আগের চাইতে এখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংযোজনী আছে
১৪| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডল খুব বুদ্ধিমতি মেয়ে। সে শুধু ১ - ৮৪ পর্যন্ত পড়েছে। আর কিছু পড়েনি। আমি হলাম বোকা।
২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১-৮৪'র মধ্যে সবচাইতে মজাদার কোনটা?
১৫| ২০ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মনে রাখা তো কঠিন এতগুলি !
মাঝে মাঝে এসে পড়তে হবে। বিশাল সংগ্রহ ভাই।
২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা নিয়েন।
১৬| ২১ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৫২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ১২৮টা কি রবীন্দ্রনাথও বলেছিলেন নাকি?
২৯ শে জুন, ২০২২ সকাল ৮:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অতি সম্প্রতি ওটা নিয়ে একটা আলোচনা দেখলাম। রবীন্দ্রনাথ ওটা বলেছেন বলে কেউ কেউ কোথাও কোথাও আলোচনা করেছেন। কিন্তু রিলায়েবল কোনোম সোর্স পাওয়া যায় নি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৫৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমকে উড়িয়ে এনে সিলেটে ভলান্টিয়ারের কাজ দেয়া দরকার।