নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ কত দিন বা কত বছর হওয়া বাঞ্ছনীয়?

১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

রাজনীতির মাঠে সমান ক্ষমতা বা জনসমর্থনযুক্ত একাধিক দল না থাকলে ক্ষমতার ভারসাম্য সৃষ্টি হয় না। কোনো দল নিরঙ্কুশ ক্ষমতার অধিকারী হলে সরকার গঠন করা মাত্রই তা স্বৈরশাসকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়, যা আমরা ২০১৩ সাল থেকে ০৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারে দেখেছি। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ চালাচ্ছে। শেখ হাসিনা প্রধান মন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ফেলে ভারতে পালিয়ে গেছেন এবং জানা মতে এখনো সেখানেই অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের শাসন আমলে দলের নেতা কর্মীরা মানুষের উপর যারপরনাই জুলুম ও অত্যাচার করায় এবং দেশের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতির ডালপালা ছড়িয়ে দেয়ায় আওয়ামী লীগের উপর মানুষের ক্ষোভ এখন চরমে। ফলে, বাংলাদেশে বর্তমানে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম ও পদচারণা নাই বললেই চলে। এ অবস্থায় আগামী ৩ মাসের মধ্যে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা দেশের অনেক স্থানেই বাঁধাপ্রাপ্ত হবেন, এতে নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ হয়ে যেতে পারে নাম মাত্র অংশগ্রহণ। ফলে, একটা সুষ্ঠু নির্বাচন হলে বিএনপি, জামাত, জাতীয় পার্টি - এ ৩টা দলই ক্ষমতা ভাগাভাগি করবে ও সরকার গঠন করবে।

অনেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলন দ্বারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের কথা বলছেন। তাদের দ্বারা দল গঠন করা হলেও গ্রাসরুট লেভেল পর্যন্ত তারা স্বল্প সময়ের মধ্যে, এমনকি ২-৪-৫ বছরের মধ্যেও সংগঠিত হয়ে নির্বাচনে জয়ী হতে পারবে বলে মনে হয় না। সাম্প্রতিক আন্দোলনে যে গণ-জোয়ার দেখা গেল, তাতে আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য সব দলেরই ছাত্র, নেতাকর্মী ছিলেন। কাজেই, এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক দল গঠন করলে গণজোয়ারের সবাই সেই দলের সমর্থক হবেন বা সেই দলে যোগ দেবেন।

আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যের পিঠ; তা সত্ত্বেও আমরা যদি খুব সূক্ষ্মভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে সব দলের মধ্য থেকে কোনো কোনো দলকে অন্য দলের চাইতে ভয়ঙ্কর, কোনো কোনো দলকে অন্য দলের চাইতে একটু মডারেট বা নমনীয় দেখতে পাব। ১৯৮১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষ ৯ (১৯৮১-১৯৯০-এরশাদ) ও ১১ (২০১৩-২০২৪-শেখ হাসিনা) বছরের দুইটা স্বৈরশাসন দেখলো। আমার মনে হয়, সাম্প্রতিক স্বৈরশাসনের মতো আগের স্বৈরশাসন এত ভয়ঙ্কর ও একরোখা ছিল না। অন্য দিকে, জনরোষের কবলে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার দেশ থেকে পলায়নে দেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় অধ্যায় রচিত হলো, আগামীর শাসক ও স্বৈরশাসকগণ, আশা করি, এ থেকে কিছুটা হলেও শিক্ষা নেবেন এবং সতর্ক থাকবেন (যদিও ইতিহাসের শিক্ষা হলো কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না - প্রোভার্ব)।

এখন ধরুন আগামী ৩ মাস, বা ৬ মাসের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো, যাতে বিএনপি, জামাত, জাতীয় পার্টি ব্যাপক ভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ পেল, এবং কোণঠাসা হয়ে পড়া আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ হলো খুবই সীমিত। তাই যদি হয়, তাহলে (উপরেই লিখেছি) যারা ক্ষমতায় আসবেন তারা আমাদের চিরচেনা আগের মুখগুলোই, এবং তারা যে অসীম ক্ষমতা পেয়ে বিগত শেখ হাসিনা সরকারের মতো অচিরেই স্বৈরতন্ত্র কায়েমে উন্মত্ত হয়ে উঠবেন না, তা কি বুকে টোকা দিয়ে কেউ বলতে পারবেন?

১/১১-তে আর্মি ব্যাক্‌ড সরকার ২ বছর সময় পেয়েছিল। আমার মতে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ আগের বারের চাইতে একটু বেশি হওয়াই ভালো হবে (ছাত্র আন্দোলন ৩-৬ বছরের প্রস্তাব দিয়েছে)। এতে বিএনপি, জামাত যেমন ফাঁকা মাঠে গোল দিয়ে সরকারে এসে অতি দ্রুত স্বৈরচারী মনোভাবপুষ্ট হবার সুযোগ পাবে না, অন্যদিকে সদ্য পরাজিত আওয়ামী লীগ ধীরে ধীরে রাজনীতির মাঠে পদচারণা করতে পারবে। রাজনীতির মাঠে সমান সমান দলের বিরাজ ক্ষমতায় একটা ভারসাম্য সৃষ্টি করে। সবগুলো দলের অংশগ্রহণে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করা গেলে আশা করি জনতার কাতার থেকে যোগ্য প্রার্থীরা উঠে আসবে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচনই সকল নৈরাজ্য ও দুর্নীতি দূর করতে সক্ষম।

অন্তর্বর্তী সরকার ৩-৫ বছরের একটা সময় পেলে জনগণের প্রত্যাশা ও দাবি অনুযায়ী রাষ্ট্রের অনেকগুলো সংস্কারকার্য সম্পন্ন করতে পারবে। রাজনৈতিক দলগুলোও সাম্প্রতিক ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে অনুধাবন করতে পারবে যে, সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া দেশ ও জনগণের মঙ্গল করা সম্ভব নয়। দলগুলোর কমান্ড এশলনেরও একটা তাগিদ থাকবে যে, দলের জন্য ত্যাগী ও যোগ্য নেতৃত্ব বাছাই করার কোনো বিকল্প নাই।

৩-৫ বছর পর সবগুলো দলের অংশগ্রহণে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করা গেলে সব দল থেকেই যোগ্য নেতারা উঠে আসতে পারবেন বলে আমার ধারণা। সবগুলো বড়ো দলের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সংখ্যক সাংসদ নির্বাচিত হলে দেশে ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা হবে। তখন তারেক জিয়া, সজীব ওয়াজেদ, কিংবা শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়া ক্ষমতা হাতে পেয়েই ক্ষমতার দম্ভ প্রকাশ করে হুংকার ছাড়তে পারবেন না।

দেশের শান্তি চাই, সমৃদ্ধি যাই হোক না কেন।

১১ আগস্ট ২০২৪

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আপনি পোস্টে যা বলেছেন , তা এই দেশের অধিকাংশ মানুষের চাওয়া। কারন দেশের মানুষ শুধু গনতন্ত্র নয় সেই সাথে রাজনৈ্তিক সংস্কার চায়। এক দল লুটেরার বদলে আরেকদল লুটেরার আগমন দেখতে চায় না। কিন্ত এখন পর্যন্ত বিচারিক কার্যক্রম শুরু না হওয়ায় জনমনে একটা ভয় তৈ্রি হয়েছে। ১/১১ এর সময় যেভাবে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহনের পরপরই দুর্নীতিবাজদের ধরপাকর শুরু হয়েছিল , তার ছিটেফোটাও এখন দেখা যাচ্ছে না। ছাত্রলীগ যেভাবে এখনও সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে এবং পলাতক নেত্রী এখনও যেভাবে বক্তব্য রাখছে , তাতে সবার মাঝেই একটা ভয় তৈরী হয়েছে যে, প্রতিবিপ্লবের মাঝে আবার না এরা ক্ষমতায় ফিরে আসে। কারন এদের পেছনে আছে পার্শ্ববর্তী দেশের বিড়াট সাপোর্ট। তার ওপড় স্বরাস্ট্র উপদেষ্টা যেভাবে নিজেদের দুর্বলতা প্রকাশ করে চলেছে , তা ভয় ধরানোর জন্য যথেষ্ঠ।

তবে ইতিবাচক খবর হচ্ছে যে , পুলিশ কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে কাজে ফিরেছে। আশা করছি যে আগামীকাল থেকেই দুধর্ষ অপরাধীদের ধর পাকর শুরু করে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনার কাজ শুরু হবে। মানুষ এখন বিগত ১৫ বছরে সংগঠিত সকল অপরাধের কঠিন সাস্তি দেখতে চায় , যাতে ভবিষ্যতে আর কোন সরকার এ ধরনের অপকর্ম করার দুঃসাহস না দেখায়।

১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কমেন্টের উপর কাল মন্তব্য করবো। ধন্যবাদ।

২| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪১

নয়া পাঠক বলেছেন: শুধু সংস্কার করলেই তো চলবে না ভাইয়া, ৩-৬ বছর লাগিয়ে যে সংস্কার হবে তা যে তার পরের নির্বাচিত পরিবারতন্ত্রের অধীনে চলে গিয়ে আবার পুর্বের রূপে ফিরে আসবে না তার গ্যারান্টি কি? বর্তমানে যে পরিস্থিতি দেখেছি আমরা তাতে মনে হয় "গোখরো সাপকে বিশ্বাস করে গৃহপালিত প্রাণী করা সম্ভব কিন্তু কোন রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করা সম্ভব নয়।" এরা বিষধর সাপের চেয়েও ভয়ংকর, এদের মুখে থাকে এককথা আর গোপনে রাতের আঁধারে কাজ করে ঠিক উল্টো।

এদেশ থেকে পরিবারতন্ত্র চিরতরে মুছে ফেলতে হবে, আর সত্যিকারের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। রাস্ট্রের প্রতিটি স্তর থেকে অন্যায়, দূর্ণীতি, ঘুষ এবং সর্বোপরি রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের কালো হাত সরাতে হবে। কোন সরকারী প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেন রাজনীতির বিষে কলঙ্কিত না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে, স্বাধীন বিচার বিভাগ গঠন করতে হবে, যেন যে কেউ অন্যায় করলে তা খোদ বর্তমান সরকারপ্রধানই করুন আর একজন সাধারণ জনতা তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবে।

১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কমেন্টের উপরও কাল মন্তব্য করবো। ধন্যবাদ।

৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করতে যতদিন লাগে।ছয়মাসের বেশি লাগার কথা না।তারা যদি বেশি সময় নেন তবে জনগন তাদেরকে ঝাটাপেটা করে তাড়াবে।

১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কামাল ভাই, আমার কাছে ৬ মাস সময়কে খুব ইনসাফিশিয়েন্ট মনে হয়। ২ বছর থাকার নজির তো অলরেডি আছেই, সাধারণ মানুষের আশা এ সরকার আরো বড়ো সময় নিয়ে থাকুক, তাদের পক্ষে যে-সব সংস্কার করা সম্ভব, সেগুলো তারা করুক। ছাত্র আন্দোলনের তেজ ও রেশ যদ্দিন থাকে, অন্তত তদ্দিন তারা নির্বিঘ্নে ক্ষমতায় থাকতে পারবে। তবে একটা কথা ঠিক, ১/১১'র থেকে পরিস্থিতি বেশ ভিন্ন এবার।

কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:০৯

দীপ্ত একাত্তর বলেছেন: সেটা নির্ভর করছে তারা কতদিন দেশ পরিচালনা করতে মুন্সিয়ানা দেখাতে পারেন। একটা কিংস পার্টি গঠনের সম্ভাবনার কথা শোনা যাচ্ছে। উপদেষ্টারা যেরকম মেজাজ দেখাচ্ছেন তাতে বেশিদিন থাকতে পারবেন কিনা সন্দেহ আছে।
বিএনপি ৬ মাসের বেশি ধৈর্য্য ধরতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না। এদের লোকজন যে হারে জমি দখল শুরু করছে।
আজ পত্রিকায় দেখলাম এস আলমের হয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের এক নেতা ইসলামি ব্যাংকে হাঙ্গামা করেছেন।
আনসার বাহিনী আন্দোলন করছে। ভবিষ্যতে অনেকে করবে।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:১৯

শেরজা তপন বলেছেন: এই নিয়ে তর্ক বিতর্ক সামনের দিনগুলোতে বেশ জমে উঠবে বলে মনে হচ্ছে!
আমার মনে হচ্ছে আওয়ামীলীগ, বি এন পি , জামায়াত কেউই চায়না আগামী দুই তিন বছরের আগে নির্বাচন হোক- কেননা সব দলই বিপর্যন্ত, এদের ঘর গোছাতে সময়ের প্রয়োজন। কিন্তু এদের ভয় হয়- আইন, বিচার বিভাগ ও নির্বাচন কমিশন ঢেলে সাজানো হয় ও এসব বিভাগকে পরিপূর্ণ স্বাধীনভাবে চলার ক্ষমতা দেয়া হয় তবে ভবিষ্যতে ক্ষমতা কুক্ষিগত, বাকস্বাধীনতা হরন, ও স্বৈরাচারী হবার পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। সব দলেরই এই লোভে জিভ লিক লিক করে- তাই এরা ভাঙ্গা চোরা দল নিয়ে দুই এক মাসের মধ্যে দ্রুত নির্বাচন দেবার জন্য আল্টিমেটাম দেয়া, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে চাপ দিতে শুরু করবে। আর এক দল আছে দোষ ধরার তালে - এদের সব কিছুতেই দোশ খুঁজে তিল কে তাল বানাবে। মহান নেতা নেত্রীরা যে আসলেই কতটা মাহা মানব বা মানবী ছিলেন সেটা প্রচারের জন্য আরেকদল মুক্তকচ্ছ হয়ে লেগে যাবে। শত সহস্র মানুষের ইমোশন নিয়ে খেলে তাদের রক্ত পায়ে দলে ক্ষমতার চেয়ারে বসা ব্যাপক মজা রে ভাই! একবার গেলেই নশ্বর পৃথিবীতে ঈশ্বর হবার টিকেট পাওয়া যায়।

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৭:২৬

কামাল১৮ বলেছেন: এক আগারোর সরকারের ক্ষমতা ছিলো সেটা টের পেয়েছে তারেক জিয়া সহ অনেক ব্যবসায়ী।আমিও টের পেয়েছি,আমার মাল অনেক দিন বেনাপোলে আটকা ছিলো।যে মালের ডিউটি আসার কথা চার থেকে পাছ লাখ টাকা সেই মালের ডিউটি আসছে উনিশ লাখ টাকা।এই আর্মি তো তেমন না।এরা ছাত্রদের ভয়ে জামা কাপর নষ্ট করে ফেলে।এদের কার্ফু কেউ মানে না।যত তাড়াতাড়ি গনতান্ত্রিক ধারায় ফিরবে সেটাই হবে দেশের জন্য মঙ্গল।

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



যত দিন খুশী থাকুক।
আমার কি!
আমার তো যেই লাউ সেই কদু

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৬

আহসানের ব্লগ বলেছেন: যেই অবস্থা দেখছি। তাতে মনে হচ্ছে খুব শিঘ্র নির্বাচন দিলে বিএনপি জয়লাভ করবে। দেরী হলে আওয়ামী লীগ জয়ী হবে।

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই সরকারকে একটা পূর্ণ মেয়াদ (পাচ ক্ষমতায় থাকতে হবে)।

সব রকমের রিফর্ম (পুলিশ, বিচার, আইন, জন-প্রশাসন, দূর্ণীতি দমন, রাজনৈতিক দল পরিচালনা) শেষ করার পরে একটা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরী হবে। তখন যে কেউই ক্ষমতায় আসতে পারে, সবার সমান সুযোগ। আমার মতে কোয়ালিশান সরকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশী। সেটা আমাদের জন্য খুবই ভালো হবে।

এই সময়ের মধ্যে সমন্বয়করা একটা রাজনৈতিক দল গঠন করবে নিশ্চিত। সেই দলটার ভালো সম্ভাবনা আছে। তবে সবকিছু নির্ভর করবে এই সরকারের রিফর্ম কর্মকান্ডের সফলতার উপরে।

পোষ্টে আপনার কথাগুলো আমারও কথা। :)

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মিনিমাম ৫ বছর।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:





বিড়াল কখন গাছে ওঠে জানেন তো!
তিন চার মাস যেতে দিন।
বিড়াল এমনিতেই গাছে উঠে যাবে!!!

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০১

করুণাধারা বলেছেন: যতদিন সময় থাকলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান আর ব্যক্তিগত দুর্নীতি কমে আসে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়, মানুষের বাক স্বাধীনতা কায়েম হয়। যতদিন থাকলে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো বুঝতে পারে যে দেশের নানা অনিয়ম দূর করে জনগণের জীবন মানের উন্নতি সাধন করার জন্য তাদের নির্বাচিত হওয়া দরকার।

এই লক্ষ্য অর্জন করার পর অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ শেষ হবে।

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১১:০১

বাকপ্রবাস বলেছেন: আন্দোলন এর সূত্রপাত নির্বাচন নয়, বৈষম্য। যেটা প্রাক্তন সরকার না মেনে দেশ ছাড়া হতে হল। সুতরাং আমাদের মূখ্য বিষয় হল, বৈষম্য দূর, ঘুষ দুর্নীতির অবসান, জুলুম থেকে রেহায়। এসব তেকে উত্তরণে পথ বাতাতে হবে অন্তরর্তী সরকারকে, তারা এগুলো রূপরেখা প্রণয়ন ও বাস্তবায় এর জন্য কী করবে সেটা ব্যাখ্যা করত কতদিন থাকবে সেটা নির্ধারণ করে সবাই মেনে নেবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.