নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখবোই

আমি একজন লেখক । আগে আইটিবিষয়র ওপর লিখতাম এখন পাশাপাশি সাম্প্রতিক অনেক বিষয় নিয়েই লিখছি ।http://www.aitoami.com/ এ সাইটটিতেও আমি লিখছি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে।

ফারুক আহমেদ ফারুক

পত্র পত্রিকায় আইটি বিষয়ক লেখালিখির পাশাপাশি অন্যান্য বিষয় নিয়ে লিখে এগিয়ে যাচ্ছি। ভাবছি কি হতে পারি ভবিষ্যতে।

ফারুক আহমেদ ফারুক › বিস্তারিত পোস্টঃ

জনসংখ্যা বেশি নিয়েই দেশ অনেক এগিয়ে যাবে

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

আমাদের দেশেই এখন নতুন নতুন অনেক কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে।ডিজিটাল ইলাস্ট্রেশন অর্থাৎ ডিজিটাল পদ্ধতিতে আকাঁআকিঁ একটি পেশা।আবার আছে অ্যানিমেশন।আছে গ্রাফিক্স ডিজাইন।কার্টুনিস্ট,ভিজুয়াল ইফেক্ট, গেইম ডেভেলপমেন্ট, থ্রিডি মোশন গ্রাফিক্স,ওয়েব ডিজাইন ইত্যাদি নিয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ পেশাগুলো অনেকের কাছেই নতুন বলে মনে হবে।আমাদের দেশে আরও কিছু কর্মক্ষেত্র রয়েছে আগ থেকেই।সাংবাদিক,ডেটা এন্ট্রি অপারেটর,সংবাদ পাঠক, ফটোগ্রাফার,ভিডিও এডিটর,ক্যামেরামেন ইত্যাদি বিভিন্ন রকম পেশায় পেশাজীবি হিসাবে কাজ করছে অনেকেই। আরও কিছু পেশার কথা বলতে পারি।মার্কটিং, প্রুফ রিডার,দরজি, হিসাব রক্ষক, স্টোর কিপার,ইলেকট্রিক ইঞ্জিনিয়ার,কমপিউটার অপারেটর ইত্যাদি। এখানেই শেষ না করি।অফিস মনিটরিং ও কিন্তু একটি পেশা।ফটো এডিটিং একটি পেশা।ডিজিটাল মার্কটিং আরও একটি পেশা।ভাবলে এমন আরও কিছু পেশার কথা মনে আসবে।আমি যেটা বলতে চাচ্ছিলাম সে কথাটাই এখন বলি। লক্ষ্য করবেন উপরোক্ত প্রত্যেকটি পেশার সঙ্গে নিজেকে জড়িত করতে কিন্তু অনেকের মাঝেই একঘেয়িমি আসবে না এবং আসেও না।কারণ উপরোক্ত পেশাগুলোর যে কোনো একটিতে নিজেকে পেশাজীবি হিসাবে দেখতে চাইলে আপনি একঘেয়েমি পড়াশোনার হাত থেকে রক্ষা পাবেন। উপরোক্ত বিষয়গুলোতেও কিন্তু পড়াশোনা করতে হয়। কিন্তু এ পড়াশোনাটা হয় শতকরা ৯০ ভাগই হাতে কলমে। একটি দেশের প্রত্যেক ছেলে মেয়েকেই যে হয় বিজ্ঞানে দক্ষ হতে হবে কিংবা বিজনেস অ্যাডমিনিষ্ট্রেশনে দক্ষ হতে হবে এমনতো কোনো কথা নেই।আবার প্রফেসর কিংবা অধ্যাপক হতে হবে এমনো তো কথা নেই।আমাদের খুঁজে বের করতে হবে কোন কোন বিষয়গুলোতে আমাদের ছেলে মেয়েদের আগ্রহ রয়েছে।যে বিষয়ে যার আগ্রহ রয়েছে সে বিষয়ের উপরই তাকে শিক্ষা প্রদান করাই কি শ্রেয় নয়?বাজার চাহিদাকে গুরত্ব দিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থাকে সাজানো কি খুব কঠিন বা অবিবেচকের কাজ হবে? এ বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে পঞ্চম কিংবা ষষ্ঠ শ্রেণীর পর পরই যদি ছেলে মেয়েদের পড়াশোনার বিষয়কে সাজানো হয় তাহলে কি খুব মন্দ বা অস্বাভাবিক দেখাবে? আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে বিষয়টি আসলো। তাই তুলে ধরলাম ব্লগের মাধ্যমে।আপনারা আপনাদের মতামত জানান। এতে যদি সমস্যা হয় তাও জানান।আসলে কি, আমাদের দেশের জনসংখ্যা অনেক বেশি। তাই এ জনসংখ্যা দেশের বোঝা নয় দেশের সম্পদ হিসাবে কিভাবে ব্যবহৃত হবে সে বিষয়কেই আমাদের প্রাধান্য দিতে হবে।তাহলেই দেশে বৈষম্যতা দূর হবে। দেশের সামগ্রিক উন্নতি হবে।জনসংখ্যা বেশি নিয়েই দেশ অনেক এগিয়ে যাবে

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: এই কথাটাই আমি মানুষকে বুঝাতে পারি না- জনসংখ্যা অভিশাপ নয় আর্শীবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.