নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আধার চিরে আনবো বিজয়

কোনো বাধাই আমাদের রুখতে পারবেনা

ফারুক মৃধা

আমি পেশায় ১ জন ছাত্র।

ফারুক মৃধা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইদীর বিরুদ্বের সাক্ষী,সরকারী অনুদানের জন্য সাইদীর সুপারিশ প্রাপ্ত মাহবুব কে? ৭১ এ তার বয়স কত ছিলো ?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৪







আজকের একটি উল্লেখযোগ্য খবর হলো মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে বাদী ও সাক্ষীর পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে অর্থ সহায়তা দেয়া হয়েছে



আপনারা কি জানেন কেন এই টাকা দেওয়া হয়েছে ? কারণ তিনি আল্লামা সাইদীর বিরুদ্বে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন। আর আজকেই তার প্রতিদান দেওয়া হয়েছে। শুধু এই টাকা না। আগে ও তাকে পাকা বাড়ির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলো সরকার।



মাহবুবুল আলম হাওলাদার আরো দাবি করেছে যে, সে একজন মুক্তিযোদ্ধা। ৭১ সালে রণাঙ্গনে সে সরাসরি যুদ্ধ করেছে। সে ছিল পিরোজপুরে মেজর জিয়াউদ্দিন নিযুক্ত যুদ্ধকালীন গোয়েন্দা। যুদ্ধের প্রয়োজনে ৭১ সালে সে নাকি ৫০ বারের অধিক (!) পিরোজপুর থেকে সুন্দরবনে গিয়েছে।



এতোবড় একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার (?) বয়স ৭১ সালে কত ছিল ? আসুন দেখি, মাহবুবুল আলম হাওলাদার এর জন্মনিবন্ধন :





স্কুল সার্টিফিকেট কি বলে ?



মাহবুবুল আলম হাওলাদার এর স্কুল সার্টিফিকেটে তার জন্ম তারিখ উল্লেখ আছে ২০/০৩/১৯৫৯| নিবন্ধন নম্বর ৫১৫৪৪| শিক্ষাবর্ষ ১৯৭৪-৭৫।



কিন্তু মাহবুবুল আলম হাওলাদার মামলার এজাহারে এবং ট্রাইব্যুনালে দেয়া স্বাক্ষ্যে দাবি করেছে তার বয়স ১৯৭১ সালে ছিল ২০/২১ বছর।

যা সম্পুর্ন মিথ্যাচার।



যে ছেলেটির জন্ম ১৯৫৯ সালে, যুদ্ধের সময় যার বয়স মাত্র ১১ থেকে সাড়ে ১১ বছর সে কিনা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছে !! সে নাকি যুদ্ধের প্রয়োজনে ৫০ বারের অধিক (!) পিরোজপুর থেকে সুন্দরবনে গিয়েছে !!



মাহবুবুল আলম সম্পর্কে আরো জানুন :



মামলার বাদী এবং প্রথম সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদার চুরির মামলায় জেল খেটেছেন। এছাড়া স্ত্রীর যৌতুক মামলায় তার সাজা বহাল রয়েছে এবং বর্তমানে মামলাটি হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে।



সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদার নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আদালতে দাবি করলেও তার বিরুদ্ধে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ আনা হয়েছে । জেরায় তিনি স্বীকার করেছেন বিএনপি আমলে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছেন। জিয়ানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল তাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্তি করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।



এমনকি পিরোজপুরের বর্তমান আওয়ামী লীগ এমপি এম এ আউয়ালের কাছে মাহবুবুল আলমের বিরুদ্ধে ভয়া মুক্তিযোদ্ধার অভিযোগ করা হলে তিনি তার ভাতা বন্ধের মৌখিক নির্দেশ দেন বলেও আদালতকে জানান মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা।



সাক্ষী মাহবুবুল আলম স্বীকার করেছেন ২০০৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এবং ২০০৫ সালে পিরোজপুর জেলার ডিসির কাছে একজন অসহায় বেকার মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আর্থিক সাহায্য চেয়ে যে আবেদন করেন তাতে তিনি মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সুপারিশ গ্রহণ করেন।




তাহলে এটি সুস্পস্ট এই মামলার বাদী ভুয়া। শুধু মাত্র সরকারেররাজনৈতিক প্রতিহিংসা বাস্তবায়নের জন্য বিচারের নামে অবিচার চলছে আল্লামা সাইদীর উপর

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৩

ভোলা বাবা বলেছেন: দেল্লা রাজাকারের মেশিন বৃথা যায়নি। জারজগুলা কদাচিৎ মেতকার দিয়া উঠে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪

ফারুক মৃধা বলেছেন: দেল্লা রাজাকারের মেশিনের সুপারিশে যখন আপনাদের ঘরে অন্ন আসে তখন দেইল্লা রাজাকার মুক্তিযুদ্বা

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

পানকৌড়ি বলেছেন: তারাই হাল্লা চিল্লা করে যারা যুক্তিতে পেরে উঠেনা । ভোলা বাবার কমেন্ট পড়ে আমার তাই মনে হলো । আপনি পাল্টা যুক্তি দেখান অযথা সাঈদীর মেশিনের প্রতি উৎসাহী হবেন না ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪

ফারুক মৃধা বলেছেন: কি করবে। শাহবাগী বংশে জন্ম নিলেই এই রকমই বলবে

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

মারজ সোহাগ বলেছেন: আমি আব্বার চাকরীর কারনে সাঈদির এলাকায় বড় হয়েছি। আমি দেখেছি তার এলাকার লোকজন এখন পর্যন্ত জানে না সাইদী কবে-কোথায় রাজাকারগীরী করছে। কিছুদিন আগেও সেই এলাকার এক বন্ধুা কে জিগ্ঞাসা করায় সে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, ''তাকে শুধুমাত্র রাজনৈতিকভাবে ফাসানো হল"। কিন্তু ঢাকায় বসে কিছু লোক সব জানে তিনি কবে কোথায় কি করছেন। "ডিজিটাল স্বাক্ষ্মী"।
এর তিনি যে তার এলাকায় জনপ্রিয় তার প্রমান হল সেই এলকাটি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ হওয়া স্বত্ত্বেও নিরঙ্কুশ ভাবে জয়ী হওয়া।
যদি ধরেও নেই তিনি রাজাকার ছিলেন কিন্তু তার রেটিংকি কখনোই প্রথম ৫-১০জন রাজাকারের মধ্য পড়ে?
শুধু শুধু আমাদের জাতির কাংখিত বিচারকে কলঙ্কিত করল এই গোয়ার-গবিন্দ আ.লীগ।
আ.লীগকে মনে রাখতে আমরা যুবক সম্প্রদায়ের ভোট কেড়েছিল আ.লীগ এই যুদ্ধাপরাধীর বিচারের বাহানা দেখিয়ে। কিন্তু রাজনৈতিক চরিতার্থ করতে এই বিচারে কলঙ্কের যে দাগ আ.লীগ লাগাল তার জবাব একদিন নিশ্চয়ই আ.লীগ দিবে। ঘটনাক্রমে এই দেশে কোন কুকর্মকারী-ই পার পায় নাই। আ.লীগ যে পার পাবে তার নিশ্চয়তা নাই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৭

ফারুক মৃধা বলেছেন: এদেরকে কেউ বুঝাতে পারবে না।
কারণ এরা অন্ধ কানা বধির

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

ভোলা বাবা বলেছেন: আমার ঘরে অন্ন আসার সাথে দেল্লার কি সম্পর্ক?? কেমনে কার কাছে সুপারিশ করলো??
মাহবুবুল আলম হাওলাদার এর জন্মনিবন্ধন আপনি পাইলেন কেমনে??

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৭

ফারুক মৃধা বলেছেন: পিরোজপুরের জন্মনিবন্ধন অফিস থেকে।

৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৩

ভোলা বাবা বলেছেন: মহামান্য লেখক বংশ নিয়া কথা তুললেন.।.। ধরে নিলাম আপনি সম্ভ্রান্ত মুস্লিম পরিবারে জন্ম এবং ঈমান রক্ষার তাগিদে জামায়াতে যোগদান করলেন ( জামায়াত ইসলামের কপিরাইট নিয়া রাখছে) । আপনার বাপ দাদাও জামায়াতের সাথে যুক্ত । বাদ নেই আপনার ঘরের মা খালা এবং আরও যারা নারী আছেন। তাহারা যোগদান করলো ছাত্রী সংস্থায়। তো আপনার মা খালা বোন তাইলে এই কাম কইরা বেড়ায়।
কঠিন বংশতো আপনার??

ফাতেমা খানম নামে ছাত্রী সংস্থার এক কেন্দ্রীয় নেত্রীর বিরুদ্ধে স্তন যুগল দিয়ে প্রেমিককে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। তার প্রেমিক এনামুল হক সাতকানিয়ার বাজালিয়া এলাকার উপজেলা ছাত্র শিবিরের সাবেক সভাপতি।

জানা গেছে, ছাত্রী সংস্থার কর্মকাণ্ড, প্রেম ও আর্থিক লেনদেনের কারণে ফাতেমা ও এনামুলের সাথে দীর্ঘদিন যাবত শীতল সম্পর্ক চলছিল। বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোতে ফাতেমা এনামুলকে তার প্রাপ্য ২ লক্ষ টাকা ফেরত দিতে বলে। টাকা ফেরত না দেয়ায় ফাতেমা তাকে খুন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কি উপলক্ষে টাকা পায় তা জানা যায়নি।

সাতকানিয়া থানায় ফাতেমার বিরুদ্ধে স্তনকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ এনেছে এনামুল। অভিযোগে বলা হয়, মনোমালিন্যের কারণে হত্যা করার উদ্দেশ্যে ফাতেমা তাকে যৌনক্রিয়ার আহবান জানায়। এ সময় খেলার ছলে স্তন দিয়ে মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করা হয়।

ফাতেমা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, যৌনক্রিয়ার সময় এটা হঠাৎ অসাবধানতাবশত স্তন দুটি তার নাক মুখ বন্ধ করতে সহায়ক হয়। কিন্তু এনামুল পুলিশকে জানায়, স্তন ব্যবহার করে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করা হয়। এভাবে আর কয়েক সেকেন্ড থাকলে আমি মারা যেতাম।

এনামুল জানায়, মনোমালিন্যের কারণে ফাতেমা তাকে সহ্য করতে পারছিল না। এ থেকেই আমাকে খুন করার প্রবৃত্তি জাগে। তাই কোন প্রকারে তার স্তন থেকে মুক্ত হয়ে উলঙ্গ অবস্থায় ঘর থেকে বেরিয়ে এসে পালিয়ে বাঁচে।

এনামুল আরও জানায় ফাতেমা তাকে আনন্দঘন মৃত্যু দেয়ার কথা বলেছিল।

সাতকানিয়া থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা বলেন, আমরা তদন্ত করছি। পারিবারিক সূত্রে জানতে পেরেছি প্রেমঘটিত মনোমালিন্য ও টাকার লেনদেনের বিষয় ছিল।

মামলার আইগত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও তিনি জানান।
এ ঘটনায় সাতকানিয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

লিংকে গুতা দেন।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০২

ফারুক মৃধা বলেছেন: আমার ১৪ গুষ্টিতে কেউ জামায়াত করে না। যারা ব্লগে লিখে আমি তো মনে করেছি তারা পড়ালেখা করে। এখন দেখি সেই ধারণা ভুল।
আসল খবর দেখেন

বন্ধুর মৃত্যুকে “আনন্দঘন” করতে চেয়েছিল জার্মান তরুণী ফ্রানজিস্কা হ্যানসেন! আর এজন্য অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে নিজের স্তন যুগলকে। এনিয়ে অভিযোগ উঠেছে জার্মানির এক আদালতে। ৩৩ বছর বয়স্ক হ্যানসেনের বিরুদ্ধে স্তনকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে আদালতে। অভিযোগটি করেছেন তাঁর ছেলে বন্ধু। তরুণী হ্যানসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে তাঁর স্তনযুগল ব্যবহার করে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যা করতে চেয়েছে তাঁর ছেলে বন্ধু ৩০ বছরের টিমকে। অভিযোগে বলা হয়, যৌনক্রিয়ার সময় খেলার ছলে স্তন দিয়ে মুখ চেপে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করা হয়। টিম কোনপ্রকারে তাঁর স্তন থেকে মুক্ত হয়ে উলঙ্গ অবস্থায় ঘর থেকে বেরিয়ে এসে পালিয়ে বাঁচে। যদিও ফ্রানজিস্কা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, শারীরিক মিলনের সময় এটা একটা খেলা মাত্র, হত্যা করার কোন পরিকল্পনা তাঁর ছিল না । তবে মেয়ে বন্ধুর একথা মানতে নারাজ টিম। সে বলছে, আমরা তখন মজা করছিলাম। আমি তার স্তনের প্রশংসা করি। হঠাৎ করে সে তার স্তন দিয়ে আমাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা চালায়। ওইভাবে আর কয়েক সেকেন্ড থাকলেই নিশ্চিত আমার মৃত্যু হত। হত্যা চেষ্টার কারণ হিসেবে টিমের দাবি, আমার সফল ক্যারিয়ার তাকে ঈর্ষান্বিত করেছে। বেশ কিছুদিন থেকেই লক্ষ্য করেছি সে নিজের অবস্থায় হতাশ ছিল। আমাকে সহ্য করতে পারছিল না। হয়তো এ থেকেই আমাকে খুন করার প্রবৃত্তি জাগে। আদালতে টিম বারবার দাবি করছে ফ্রানজিস্কা তাকে খুন করার জন্য এমনটি করেছে। কারণ পরবর্তীতে টিম যখন ফোনে তাঁর মেয়ে বন্ধুটিকে জিজ্ঞাসা করে কেন সে তাকে খুন করতে চেয়েছিল, ফ্রানজিস্কা নাকি বলেছিল, সে তার মৃত্যুটিকে আনন্দঘন করতে চেয়েছিল।

Click This Link

৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১০

বেঈমান আমি. বলেছেন: সব ভুয়া।সাইদি তোমার আব্বু এবং আব্বুর পক্ষে দালালি হালাল যেমন ছাগু পাইলে গদাম দেওয়া হালাল।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫১

ফারুক মৃধা বলেছেন: সব ভুয়া।সাইদি তোমার আব্বু এবং আব্বুর পক্ষে দালালি হালাল যেমন গাজাকার পাইলে গদাম দেওয়া হালাল।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৫

ইমরান হক সজীব বলেছেন: বহুত যুক্তি দেয়া যাই কিন্তু তোমার মত মানুষের ব্লগে যুক্তি উপস্থাপনের প্রশ্নই আসে না, ছিঃ । দয়া করে পাকিস্থানে চলে যাও, ওইখানে আত্মঘাতীটাতি হামলা চালিয়েও বহুত পুন্য অর্জন করতে পারবা, আমার দেশটা ছাড়ো ।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫১

ফারুক মৃধা বলেছেন: তোমার বাপের দেশ পাকিস্তানে তুমি চলে যাও গাজাকার

৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৮

হাসিব০৭ বলেছেন: @ ইমরান হক সজীব মুজিবরে কি তোমার বাপ মনে কর যদি মনে কইরা থাক তাইলে তো তোমরা এই দেশরে নিজের বাপের সম্পত্তি মনে কর। সালা চেতনধারী নব্য রাজাকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.