![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ১০ ফেব্রুয়ারী এরশাদের বিরুদ্বে মঞ্জুর হত্যা মামলার রায় দেওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু অদৃশ্য কারণে ২২ বারের মত বিচারপতি পদত্যাগ করেন। এই বিচারপতি পদত্যাগের পর এরশাদের মামলার কি হবে এই নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়।
এই নিয়ে প্রথম আলো রিপোর্ট করে..রিপোর্টের কিছু অংশ দেখুন : .......
সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের বিরুদ্ধে চলমান এ মামলার গতকাল রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু রায়ের তারিখ ঘোষণার পর বিচারক পরিবর্তন করা হয়। নতুন বিচারক খন্দকার হাসান মাহমুদ ফিরোজ গতকাল নতুন করে যুক্তিতর্ক শুনানি এবং একজন আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য ২৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন।
সূত্র : প্রথম আলো
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সরকারপক্ষের কৌঁসুলি আসাদুজ্জামান খান প্রথম আলোকে বলেন, গত ২৯ জানুয়ারি এই আদালতের বিচারক রদবদল হয়। গতকালের আদেশ অনুযায়ী, বর্তমান বিচারকের সামনে এ মামলার এজাহার, অভিযোগপত্র ও সাক্ষীদের জবানবন্দি নতুন করে উপস্থাপন করতে হবে। আসামিপক্ষকে রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক খণ্ডন করে তাঁদের বক্তব্য উপস্থাপন করতে হবে। তা শেষ হওয়ার পর আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করবেন।
তার মানে হলো বিচারক যদি বদল হয় তাহলে আবার পুরো বিচারের শুনানি হবে।
ঠিক একইভাবে স্কাইপে কেলেংকারীর পর,ট্রাইবুনাল ১ এর বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের পদত্যাগের পর আইন অনুযায়ী গোলাম আযম,নিজামী,সাঈদী ও কামারুজ্জামানের মামলার শুনানি আবার নতুন করে শুরু করার কথা। পরে এই আইন অনুযায়ী পুনরায় শুনানির জন্য তাদের আইনজীবিরা ট্রাইবুনালে আবেদন করে
বিচারপতি নাসিম পদত্যাগের পর, গোলাম আযম নিজামী সাঈদী ও কামারুজ্জামানের মামলা আবার শুনানির জন্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির টকশোতে, একই মতামত দেন বিশিস্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিকুল হক। তিনি ও বলেন এই মামলা আবার শুনানি হবে।
কিন্তু ট্রাইবুনাল আইনের তোয়াক্কা না করে, গোলাম আযম নিজামী সাঈদী ও কামারুজ্জামানের পক্ষের সেই আবেদন খারিজ করে দেয়
এখন কথা হলো এক দেশে ২ আইন কেন ? এরশাদের মামলায় যদি বিচারক পরিবর্তনের কারণে পুনরায় শুনানি শুরু হয় তাহলে নিজামুল হক নাসিমের পদত্যাগের কারণে বিচারক পরিবর্তন হলে , গোলাম আযম নিজামী সাঈদী ও কামারুজ্জামানের মামলার শুনানি হবে না কেন ? পুনরায় শুনানি না হওয়ার আগেই চূড়ান্ত রায় দিয়ে ট্রাইবুনাল আইন লঙ্গন করেছে। কেউ যদি আইন লঙ্গন করে তাহলে তার জন্য আইন আদালত আছে। কিন্তু যদি খোদ আদালত ও তার বিচারপতি আইন লঙ্গন করে তাহলে মানুষ বিচার পাবে কোথায় ??
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৬
ফারুক মৃধা বলেছেন: সাবধানে কমেন্ট করবেন। নাহলে ফিল্টারে আটকে যাবেন
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৬
বেঈমান আমি. বলেছেন: আমি আইন বুঝিনা বাট ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্ট আর দেশের সাধারন বিচার ব্যাবস্থা কি সেম?
বাল্পোস্ট ছাগু ব্রেইন
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৫
ফারুক মৃধা বলেছেন: অবশ্যই সেইম আইন। ব্যারিস্টার রফিকের বক্তব্য দেখুন।
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৬
বেঈমান আমি. বলেছেন: ছাগু পোস্ৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎ..........তুই ছাগূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূু
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:০৫
ফারুক মৃধা বলেছেন: গাজাকার শাহবাগী
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪৭
বেঈমান আমি. বলেছেন: ছাগু পোস্ৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎৎ..........তুই ছাগূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূূু
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:০৪
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: বিচারের কোন দরকার নাই, জামাতসহ সব দলের রাজাকারদের ধরে ফাসি দেয়া হোক; বিচারের কোন দরকার নাই।
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৬:০০
এলিয়ান বলেছেন: রাজাকার কে যে বিচারের সুযোগ দিতেছে তাই বেশি। আবার রাজাকারের পেন পেনানি শুনার সময় নেই।
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১৩
শেষসময় বলেছেন: ভাগ্যিস পুলিশ এইসব নাস্তিক শাহাবাগীদের সামনে পিছনে পাহারা দিয়ে রাখে তা না হলে পিঠে ছালা দেওয়া লাগতো।
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: ল্যান্জা ইজ এ্য থিংক ডিফিকাল্ট টু হাইড। তুইইইইইইইই ছাগু
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৪৯
ফারুক মৃধা বলেছেন: এনি প্রবলেম শাহবাগী গাজাকার ?
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪০
উপপাদ্য বলেছেন: এক দেশে ২ আইন কেন ?
কি যে কন ভাইজান, হিরক রাজার দেশে ২ টা কেন ২০০ টা আিন হতেও মানা নাই। তাছাড়া এ ধরনের দ্বিমুখী আইন ও ব্যাবস্থাকে কায়েজ করার জন্য জাফ্রিল্টার (জাফর ইকবালের ফিল্টার) তো আছেই।