নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমাজের প্রতিটি ছোট বড় সমস্যার প্রকৃতি নির্ধারণ করা, আমাদের আচার ব্যবহার, সমাজের প্রচলিত কৃষ্টি কালচার, সৃষ্টিশীলতা, চারিত্রিক উদারতা এবং বক্রতা, অপরাধ প্রবৃত্তি, অপরাধ সঙ্ঘঠনের ধাঁচ ইত্যাদির স্থানীয় জ্ঞানের আলোকে সমাজের সমস্যার সমাধান বাতলে দেয়াই অগ্রসর নাগরিকের দায়িত্ব। বাংলাদেশে দুর্নীতি রোধ, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরন এবং টেকনোলজির কার্যকরীতার সাথে স্থানীয় অপরাধের জ্ঞান কে সমন্বয় ঘটিয়ে দেশের ছোট বড় সমস্যা সমাধান এর জন্য লিখা লিখি করি। আমার নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি আছে কিন্তু দলীয় সীমাবদ্ধতা নেই বলেই মনে করি, চোর কে চোর বলার সৎ সাহস আমার আছে বলেই বিশ্বাস করি। রাষ্ট্রের অনৈতিক কাঠামোকে এবং দুর্নীতিবাজদের সবাইকে তীক্ষ্ণ ভাবে চ্যালেঞ্জ করার চেষ্টা করি। রাষ্ট্র কে চ্যালেঞ্জ করতে চাই প্রতিটি অক্ষমতার আর অজ্ঞতার জন্য, তবে আঘাত নয়। ব্যক্তিগত ভাবে নাগরিকের জীবনমান উন্নয়ন কে দেশের ঐক্যের ভিত্তিমূল মনে করি। ডাটাবেইজ এবং টেকনোলজি বেইজড পলিসি দিয়ে সমস্যা সমাধানের প্রোপজাল দেবার চেষ্টা করি। আমি মূলত সাস্টেইন এবল ডেভেলপমেন্ট (টেকসই উন্নয়ন) এর নিরিখে- অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ডিজাইন ত্রুটি, কৃষি শিক্ষা খাতে কারিগরি ব্যবস্থাপনা ভিত্তিক সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তন, মাইক্রো ইকনমিক ব্যাপার গুলো, ফিনান্সিয়াল মাইগ্রেশন এইসব ক্রিটিক্যাল ব্যাপার নিয়ে লিখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে চোরকে চোর বলার জন্য দুর্নিতি নিয়ে লিখি। পেশাঃ প্রকৌশলী, টেকনিক্যাল আর্কিটেক্ট, ভোডাফোন।
বাংলাদেশ এর রাজনৈতিক কালচারে সাধারণত একটি দল নির্বাচনের ঠিক কয়েক দিন পূর্বে অতি তড়িঘড়ি করে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করে থাকে। এই ইশতেহার মুখরোচক এবং দায়সারা। এতে জনগনের অংশগ্রহণ, রাজনৈতিক নেতৃত্বের দায়বদ্ধতা এবং জবাবদিহিতা থাকে না। সমাজে এই নিয়ে বিস্তারিত এবং সময় সাপেক্ষ আলোচনা হয় না। এই ইশতেহার পূর্বের প্রতিশ্রুতির পুনারবৃত্তিতে ভরা থাকে কিন্তু সেসব কেন পূর্বের মেয়াদে বাস্তবায়িত হয়নি সেই জবাবদিহিতা থাকে না। এর বাইরে, কোন আঞ্চলিক ইশতেহার দেয়া হয় না অথবা আসন ভিত্তিক নির্বাচন হলেও আসন ভিত্তিক উন্নয়নের কোন প্রতিশ্রুতি থাকে না। নির্বাচন কমিশন কিংবা সংসদ সচিবালয় এইসব ইশতেহার বাস্তবায়িত হল কিনা সেসব নিয়ে ভাবে না। প্রতারনা পূর্ণ প্রতিশ্রুতি সম্পূর্ণ অবাস্তবায়িত রয়ে গেলেও সংসদে মেম্বারশিপ বহাল থাকে কিংবা পুনরায় নির্বাচন করার অনুমতি থাকে।
একটি শক্তিশালী কিন্তু জনকল্যাণ ভিত্তিক বিরোধী দল, সংবিধান এবং নাগরিকের কাছে দায়বদ্ধ আদালতের এর অবর্তমানে লুটেরা এবং দুর্বৃত্ত রাজনৈতিক প্রশাসনের নিষ্পসনে মানুষের জীবন হাফিয়ে উঠতে বাধ্য। দুর্বিত্তায়িত রাজনৈতিক দুরভিসন্ধিতে রাষ্ট্রীয় এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংসের কারণে বাংলাদেশে আজ মানুষ সহ সকল প্রাণ পরিবেশ সরকার, প্রসাশন এর মদদ পুষ্ট, লোভী এবং নীতিহীন দের অবিচার আর অবহেলায় বিষিয়ে উঠেছে। হুমকির মুখে আছে দেশের প্রাণ বৈচিত্র, বনজ, জলজ, খনিজ সম্পদ। এমনকি বিপর্যয়কর পরিবেশ দূষণ এবং খাদ্যে চক্রে অতি মাত্রায় বিষাক্ত ভেজালের কারণে ঝুকিতে আছে সামগ্রিক নাগরিক স্বাস্থ্য ও জীবন।
রাজনৈতিক দলের কার্যালয় কেন্দ্রিক প্যারালাল প্রশাসন এর দৌরাত্ব , নিয়মতান্ত্রিকতার উপর অবিচার আর অনিয়মের আস্ফালন কলঙ্ক লেপন করেছে সকল রাষ্ট্রীয় এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠান সমূহে। ভেঙ্গে গেছে রাষ্ট্রীয় এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠান স্বকীয়তা, তারা সব দুর্বিত্তায়িত রাজনৈতিক দুরভিসন্ধি বাস্তবায়নের আর রাষ্ট্রের অর্থ লোপাটের হাতিয়ার, বাংলাদেশের আদালত এই দুর্বিত্তায়নের অবিচ্ছেদ্দ পার্টনার। অতি দুর্নীতির ফলে সামগ্রিক অর্থনীতির আকার দৃশত অনেক বড় মনে হলেও রাষ্ট্রের বাস্তবায়ন উপযোগী আর্থিক সক্ষমতা দিনকে দিন কমে যাচ্ছে। ফলে একটি বর্ধিত অবাধ লুটপাটকারী শোষক এবং ধনিক শ্রেণী তৈরী হচ্ছে, বিস্তৃত মধ্য বিত্ত সংকীর্ণ হয়ে আসছে।
জন কল্যাণ মুখী রাজনীতির একটি শোভন ধারা এই মুহুর্তে বিএনপি শুরু করতে পারে। ক্ষমতা পরিবর্তনের আন্দোলনের সাথে সাথে দলটি তার ভবিষ্যতের পরিকল্পনাকে (ইশতেহার আকারে) এখনই একটি সৎ অবস্থান থেকে নাগরিকের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে পারে। আর অবস্থানটি সৎ করতে হলে অতীতের সকল প্রশাসনিক ব্যর্থতা কে সামনে এনে তা উত্তরণের পথ ও বাতলে দেয়া জরুরি। দেশের হাজার হাজার নাগরিক সমস্যা রাজনৈতিক নেতৃত্ব কে অবশ্যই অবশ্যই এটেন্ড এবং আড্ড্রেস করতে হবে।
দুর্বিনীত দলীয় ক্ষমতার একচ্ছত্র প্রভাবে রাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠান গুলোতে ঘুষ, অনিয়ম আর দুর্নীতি কে নিয়ম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার যে কলঙ্কের দায়, তা একটা উল্লেখযোগ্য সময় দেশ শাসনকারী হিসেবে বি এন পির রয়েছে সেটা মেনে নিয়ে ভুল স্বীকার করতে হবে, সেখান থেকে বেরিয়ে কিভাবে মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে নিবেদিত একটি সরকার এবং কল্যাণ মুখী রাষ্ট্র কাঠামো বানানো যায় সেসব নিয়ে ভাবতে হবে, সেই ভাবনা ছড়িয়ে দিতে হবে দেশের আনাচে কানাচে এমন সৎ কায়দায় যাতে মানুষ বিশ্বাস করতে পারে। বক্তৃতা, বিবৃতিতে জন কল্যাণ মুখী প্রস্তাবনা সৎ ভাবে উপস্থাপন করা আজ সময়ের দাবি। পশ্চাত মুখী রাজনৈতিক বাহাস দলটিকে পিছনেই নিতে পারে কেবল। এতে প্রাপ্তির যোগ নেই বরং রয়েছে প্রতরোধ প্রাপ্ত হবার গ্রানি, কারণ আর একটি অতি অসহিষ্ণু দল ক্ষমতাসীন।
বি এন পি র নেত্রিত্ব ভাবনা
খালেদা জিয়া এখনো বি এন পির অবিসংবাদিত নেতা, উনি তুমুল জনপ্রিয় এবং গ্রহণযোগ্যও বটে কিন্তু বৃদ্ধ । কিন্তু রাজনৈতিক বাস্তবতা ভিন্ন। বি এন পি এই সময়ে একটি শক্ত সরকার বিরোধী আন্দোলন গড়ে তুলতে সক্ষম হলে ‘জিয়া অরফ্যানেজ’ আর ‘জিয়া চ্যারিটেবল’ এই দুই মামলা ট্রাম্প কার্ড হিসেবে ব্যবহার করে আওয়ামীলীগ খালেদা জিয়া কে কারাবন্দী করার পরিকল্পনা করতে পারে। ভীতু এবং অসহিষ্নু সরকার কোন ভাবেই রিস্ক নিতে যাবে না| তাই প্রয়োজন বি এন পির বিকল্প নেত্রিত্ব ভাবনার। সময়ের বাস্তবতায় তারেক রহমান এই সময়ের কান্ডারী নন. চাইলেও হতে পারবেন না| তাই উনাকে কেন্দ্র করে আন্দোলন সংগ্রাম অসম্ভভ। বরং উনার অধিক রিমোট উপস্থিতি অস্বস্তির কারণ। এই বাস্তবতা দ্রুতই মেনে নেয়া দরকার।
এক. খালেদা জিয়ার অনুপুস্থিতিতে দলের ভিতর থেকে তারেক রহমান ব্যতিরেকে অন্য একজন প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী খুঁজে বের করা যিনি একজন স্টেট ম্যান হবার মত ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন এবং মেধাবী। যিনি দেশ কে এগিয়ে নিবার ভিশন এবং মিশন নাগরিকের সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন সরল ভাবে, বিস্তারিত ভাবে, আন্তরিক ভাবে। নাগরিকের সাথে যার কমুনিকেশন হবে নান্দনিক এবং সততা ভিত্তিক।
দুই. বিএনপি যদি জিয়া পরিবারের কাউকে নিকট বা দূর ভবিষ্যতে রাজনীতিতে আনতে চায় (জোবায়দা রহমান ). উনাকে/ উনাদেরকে যেন একজন সাধারণ কর্মী হিসেবে শুরু করানো হয় , যারা মাঠে কাজ করবে একটি মোটামুটি দীর্ঘ পরিসরে, যাতে তারা ব্যক্তি, দল, সমাজ, সামাজিক প্রতিষ্ঠান, সরকার, রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এবং রাষ্ট্র এর স্বকীয়তা গুরুত্ব এবং তাদের ফাংশনাল এসেন্স বুঝতে পারেন। নতুন বা পরিকল্পিত নেত্রিত্ব যাতে জ্ঞান ভিত্তিক বলয়ের প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন কিংবা একটি জ্ঞান ভিত্তিক প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা সূচনা তৈরী করতে পারেন সেই পর্যায়ের যোগ্যতা সম্পন্ন হন। উনারা যেন অর্বাচীন হয়ে আবির্ভূত না হন. এই ধরনের পরিকল্পনা থাকলে এর বাস্তবায়ন দ্রুততার সাথেই করা দরকার। তৃণ মূল এবং জনগনের মাঝে থেকে তাদের জীবনমান উন্নয়নের অংশীদার না হয়ে নেতা করা হলে সেই নেতা বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারেন, এর জলন্ত প্রমান খোদ বিএনপি ই বহন করছে। লিডারশীপ কোয়ালিটি অংশ গ্রহণ মূলক, তাত্ত্বিক নয়|
এখানে অতি উল্লেখ যোগ্য দীর্ঘ চার দশকের পরিবার তান্ত্রিক তোষামুদে রাজনীতি এই দেশের মানুষের কল্যাণ বয়ে আনতে পারে নি বরং নাগরিকের উন্নয়ন প্রতিবন্ধকতার কারণ হয়েছে, নাগরিক জীবনে যন্ত্রণা বৃদ্ধির একমাত্র কারণ হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। সুতরাং নাগরিক পারিবারিক রাজনীতিতে ভীতশ্রদ্ধ। তাই একজন সজ্জন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী ব্যক্তিত্ব বিএনপি র হাল ধরলে আদতে ইহা কৌশল এর রাজনীতিতে প্রাপ্তির কারণই হবে. এর বাইরে খালেদা জিয়া কিংবা অন্য কেউ দলটির স্পিরিচুয়াল নেতা হয়ে থাকবেনই কেননা আমাদের নেতাদের কলহ প্রিয় স্বভাব কখনই সমস্যা এবং দলীয় কোন্দল মিটানোর উপযুক্ত নয়|
জন কল্যাণ ভাবনা: বি এন পি কি ভাবে এগুতে পারে
জনকল্যানকে সামনে রেখে বি এন পি কে তার সমুদয় পরিকল্পনা নাগরিকের সামনে বিস্তারিত বিবরণ সহ উপূর্যপুরি পেশ করতে হবে। অন্তত এই ধরনের পরিকল্পনা সমূহ বিস্তারিত গণ যোগাযোগের আসরে নামিয়ে আনতে হবে,
মানুষের বিঘ্নিত সামাজিক নিরাপত্তা কিভাবে পুনস্থাপন করা হবে?
মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি এবং করর্মসংস্থান এর বন্দোবস্ত কিভাবে করবেন?
সার্বিক জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন কিভাবে হবে?
দেশের স্বাধীনতার ৫০, ৭৫ এবং ১০০ বছর এর মাইল স্টোন সমূহে সামগ্রিক জীবন যাত্রার মানের, অর্থনৈতিক/অবকাঠামো উন্নয়নে, কর্মসংস্থানে , দারিদ্র দূরীকরণে এবং দুর্নীতি প্রতিরোধী প্রশাসন কাঠামো বাস্তবায়নে, সর্ব পরি নাগরিকের সব ধরনের রাষ্ট্রীয় সুরক্ষায় দলটির অঙ্গীকার কি? বাস্তবায়ন প্রস্তাবনা কি? দায়বদ্ধতা কি?
#দেশের জ্বালানী সমস্যার সমাধান কিভাবে হবে?
#দেশের প্রচলিত আইন কে কিভাবে ব্যবসা এবং শিল্প উত্পাদন বান্ধব করা হবে?
#চাদাবাজি এবং রাজনৈতিক বখরা কিভাবে বন্ধ হবে?
#আর্থিক বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে সুস্পষ্ট কর্মসূচী কি? তরুণ উদ্যোক্তা গনের আইডিয়া কে প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসে রুপান্তরের কাঠামো কি?
#দেশের উত্তর দক্ষিন এবং পূর্ব পশ্চিমে আধুনিক সড়ক রেল নৌ পথ অবকাঠামো, নগর পরিবহণ ব্যবস্থাপনা- ম্যসিভ কানেক্টিভিটি ভিত্তিক মেট্রো, ট্রাম এবং বি আর টি ব্যবস্থাপনা কিভাবে করবেন?
#অন্ত নগর এবং অন্ত নগর পরিবহনের ট্রাফিক জ্যাম এবং সড়ক নিরাপত্তাকে কিভাবে কাটিয়ে কিভাবে আগামী প্রজন্মের ব্যবহার বিবেচনায় দেশের সড়ক রেল নৌ পথ অবকাঠামো পরিকল্পনা এবং সময় নিয়ন্ত্রণ ভিত্তিক বাস্তবায়ন করা হবে?
#নগর সমূহে গণ পরিবহণ এবং মাস পরিবহণ প্রবর্তন করে মানুষের কর্ম ঘন্টা অপচয় রোধ করবেন?
# সুপারিশ ভিত্তিক প্রশাসনিক ব্যবস্থা কিভাবে সংস্কার বা পরিবর্তন করে সার্ভিস বা সেবা মুখী করা হবে?
# টেকনলজি ভিত্তিক প্রশাসনিক এবং সেবা ব্যবস্থা প্রবর্তন করে কিভাবে ঘুষ দুর্র্নীতি প্রতিহত করা হবে?
# সময় নিয়ন্ত্রিত সেবা খাতের (পুলিশ, আদালত, স্বাস্থ্য , শিক্ষা ইত্যাদি ) প্রবর্তন কিভাবে হবে?
# দুর্র্নীতি কমিয়ে রাষ্ট্রের আর্থিক সামর্থ্য কিভাবে বাড়ানো হবে?
# রাজনৈতিক বিবেচনায় উন্নয়ণ বরাদ্দ এবং রাজনৈতিক প্রকল্প বাস্তবায়ন প্রথা বাতিল করে দেশের মানুষের প্রয়োজন ভিত্তিক প্রকল্প বাস্তবায়নের কৌশল কিভাবে নেয়া হবে?
# রাজনৈতিক নেতৃত্বের স্বচ্চতা এবং জবাবদিহিতা কিভাবে নিশ্চিত করা হবে?
# ক্ষমতার চুড়ান্ত বিকেন্দ্রীকরণ ঘটিয়ে কিভাবে অপ্রধান নগর সমূহে কর্ম সংস্থান এর বন্দোবস্ত করা হবে?
# কৃষি পণ্যের বাজার চাহিদা নির্ধারণ করত উত্পাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য কিভাবে নির্ধারণ হবে?
# অতি মধ্যস্বত্ব ভোগী দৌরাত্ব কমিয়ে উত্পাদিত কৃষি পণ্যের স্থানীয়, আন্তর্জাতিক বাজার খোঁজা হবে, কৃষি পণ্য পরিবহণ, প্রক্রিয়া জাতকরণ , প্যাকেজিং এবং বিপণন এর নিশ্চয়তা কিভাবে দিবেন?
# পানি নিরর্ভরতা কাটিয়ে কিভাবে কৃষি কে কার্যকর ভাবে খাদ্য অভ্যাস কে ভবিষ্যত মুখী করা হবে?
# কিভাবে সার বীজ কীটনাশক বালাই নাশক ছত্রাক নাশক ইত্যাদির সুবন্দোবস্ত করা হবে?
# বহুজাতিক কোম্পানির রাসায়নিক সার এবং বীজ আগ্রাসনের বিপরীতে কিভাবে স্থানীয় বীজ, দেশীয় উদ্ভাবন এবং জৈব ব্যবস্থাপনা কে নিরাপদ এবং সুলভ করা হবে?
# কিভাবে প্রাথমিক বিদ্যালয় কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কে মানসম্পন্ন , মানবিক, কর্ম সংস্থান এবং উত্পাদন মুখী করা হবে?
# কিভাবে সবার জন্য উচ্চ শিক্ষা কিংবা কারিগরি শিক্ষা কে সর্বজনীন করা হবে?
# কিভাবে শিখা খাতে দূর্নীতি অব্যবস্থাপনা হটিয়ে মেধা ভিত্তিক , উন্নত সিলেবাস ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা , মেধা ভিত্তিক শিক্ষক তৈরী , উন্নত শিক্ষক প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা, গবেষণা সুবিধা এবং ল্যাব তৈরী করার রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠ পোষকতা করা হবে?
# কিভাবে অঞ্চল ভিত্তিক উন্নয়ন, কৃষি এবং শিল্প উত্পাদন , অঞ্চল ভিত্তিক নুন্যতম প্রবৃদ্ধি অর্জন নিশ্চিত করা হবে?
# বাজেট কিভাবে জনমুখী, নাগরিক বান্ধব কল্যাণমুখী করা হবে? বাজেট বাস্তবায়ন কিভাবে দুর্নীতি মুক্ত হবে?
#রাষ্ট্রের নিয়োগ প্রক্রিয়া কিভাবে সচ্ছ করা হবে?
#আদালত কে কিভাবে দুর্নীতি মুক্ত এবং সেবা মূলক করা হবে?
ইত্যাদি বহুবিধ পরিকল্পনা দিনের পর দিন পরিবর্তনের স্লোগানে মানুষের কানের কাছে এসে বাজাতে হবে। বিচ্ছিন্ন ভাবে দুই এক দিন বলে চ্যাপ্টার ক্লোজ করলেই দায় শেষ হবে না। দলের বিশাল সক্রিয় এবং অসক্রিয় কর্মী বাহিনীকে এই জনকল্যাণ মুখী ধারার সাথে সংযোগ ঘটিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় এই কর্মী বাহিনীর দুর্বিত্ত আচরনই দলটির উন্নয়ন অভিযাত্রার পথে বড় প্রতিবন্ধক হয়ে থাকবে।
বি এন পি কে নাগরিক জীবনের দৈনিক সমস্যা গুলো নিয়ে ভাবতে হবে। নগরে বায়ু পানি শব্দ দূষণ, জ্যাম জট , ছিনতাই, চাদাবাজি, বিদ্যুত পনি গ্যাস বিভ্রাট, পুলিশী হয়রানি, সেবা খাতের হয়রানি, আদালতের অতি সময় ক্ষেপন ইত্যাদি সমাধানের স্বল্প এবং দীর্ঘ মেয়াদী পথ বাতলাতে হবে। পরিবর্তনের জন্য দেশের তরুনদের কিভাবে উদ্ভুদ্দ করা যায় তার বিস্তারিত কর্ম পরিকল্পনা নিয়ে হাজির হতে হবে মিডিয়ার সামনে প্রতিদিন, সেসব বাস্তবায়নের লিখিত নিশ্চয়তা প্রদানও জরুরি। দেশের মানুষ প্রতারণা পূর্ণ রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি শুনতে শুনতে বহু বিরক্ত।
দেশের রাজনীতিতে দুর্বৃত্তায়ন ও বাণিজ্যিকীকরণ ই নিয়ম। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে শিষ্টাচার এবং নিয়মতন্ত্রের চর্চা নেই। দলের কোন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ব্যবস্থা নেই। রাজনীতি মানেই চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, বলপ্রয়োগ, অর্থ আত্মসাৎ, অবৈধ ক্ষমতার প্রয়োগ। সকল ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রী দফতরে কেন্দ্রীভূত। সংসদ, নির্বাহী বিভাগ এর স্তর সমুহ্, আদালত এবং স্থানীয় প্রশাসনের ভুমিকা নিতান্তই সাংবিধানিক, কার্যত আজ্ঞাবাহী। রাজনৈতিক ব্যবস্থা দুর্বৃত্তায়ন এবং বাণিজ্যিকীকরণের প্রক্রিয়ার অংশ হয়ে গেছে। সেই রাজনৈতিক বাণিজ্যিকীকরণের জাঁতাকলে পিষ্ট হয়ে চূরমার হয়ে গেসে তাঁর স্বপ্ন এবং সম্ভাবনা।
প্রাতিষ্ঠানিক ভ্যালূ (মূল্যবোধ এবং গুরুত্ব) না জানা, নাগরিক এবং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এর পক্ষ থেকে প্রাতিষ্ঠানিক ভ্যালূ রক্ষার রেসিস্টেন্স না করা দেশের জন্য বাংলাদেশ মডেলের সংসদীয় গনতন্ত্র চরম ভজঘট পাকানো কুখাদ্য।এর কার্যকরীতা শুধুমাত্র ভন্ড প্রশাসক ও দুরবিত্ত রাজনীতিবাজদের অবাধ লূটপাট সহজীকরনে এবং গনতান্ত্রিক কাঠামোর আইনি জটিলতায় রাষ্ট্রকে উদোম করে ফেলার মধ্যে।
এখানে চোর, বাটপার, অযোজ্য, অদক্ষ, অশিক্ষিত আইন প্রনেতা বা সংসদ সদস্য হয়ে (এ এক বিচিত্র সার্কাস!) হয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থের অনুকুলে আইন বানায় আর দুর্নীতিবাজ বিচারব্যবস্থা "শুঁটকির হাঁটে বিড়াল চৌকিদার" হয়ে যাবতীয় ঘুষ, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা, আর্থিক-মানবিক অপরাধ এবং সর্বোপরি লূটপাটের যাবতীয় সুরক্ষা দেয়।
জনপ্রতিনিধিত্ব আইন, নির্বাচনী বিধি, নির্বাচন কমিশন, তাদের নিয়োগ, সততা, সক্ষমতা, নির্বাচন পরিচালনার বাস্তব প্রকৃতি, নির্বাচন করার বাস্তবিক আর্থিক সামর্থ্য সব মিলে, এ এমন এক সিস্টেম যেখানে চোর ডাকাত আর লূটপাটকারি ভিন্ন অন্য কারো সংসদ সদস্য হবার উপায় নাই। নির্বাচিত রা একজন সর্দার বানায়, আক্ষরিক অর্থে সেই সর্দার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবির্ভূত হলেও বাস্তবে সে আসলে রাষ্ট্রের আর নাগরিকের সম্পদ লুণ্ঠনকারী একদল মহাচোর এবং মহাডাকাত দলের মহাসর্দার। এই সর্দার রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার এক সর্বাধিনায়ক হিসেবে আবির্ভূত, প্রবল পরাক্রমে! এই পদ রাষ্ট্রপতি সহ, রাষ্ট্রের সকল স্বাধীন স্বায়ত্তশাসিত অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী এবং বিচার বিভাগের সকল পদ পদবীকে দেয়া সাংবিধানিক ক্ষমতা কে সুপারসিড করে।
ক্ষমতার যাত্রী হিসেবে দাবী করা বি এন পির তাই আজ সময় হয়েছে সংসদীয় গণতন্ত্র নামের এই অচলায়তন এবং এই দুর্বিত্তায়িত শাসন কাঠামো থেকে মুক্তির এবং প্রধানমন্ত্রী দফতর থেকে নির্বাহী ক্ষমতার চুড়ান্ত বিকেন্দ্রীকরণের বিস্তারিত পথ বাতলে দেবার। অন্যথায় যৌক্তিক হলেও বি এন পির জনস্বার্থ বঞ্চিত নির্বাচন এবং ক্ষমতা কেন্দ্রিক আন্দোলন বেগবান হবে না, সে সাথে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বলয় আরো বেশি থেকে বেশি স্বৈর তান্ত্রিক , জন বিচ্ছিন্ন , অসহিস্নু এবং লুটেরা নিয়ন্ত্রিত হবে। মানুষের জীবন আরো বেশি দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।
সরকারী হোক কিংবা বিরোধী হোক, একটি কল্যাণমুখী রাজনৈতিক দলের চাই একটি স্বাধীন ও সংকীর্ণ দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি মুক্ত গবেষণা এবং পলিসি স্ট্যাডি সেন্টার, যেখানে সত্যিকারের উন্নয়ন রোডম্যাপ, পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন কৌশল প্রনয়ন করবেন বহুবিধ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ শত শত নিবেদিত জ্ঞানী সাবজেক্ট ম্যাটার এক্সপার্ট, টেকনোলজিস্ট, সমাজ উন্নয়ন কর্মী, পলিসি মেকার, স্ট্রাটেজি ডেভেলপার, ফিনান্সিয়াল মডেলার, প্রকৌশলী, স্থপতি, চিকিত্সক সহ বিভিন্ন পেশাজীবী । যাদের সাথে ওয়েল ডিফাইনড রিসার্চ ইন্টারফেইস থাকবে দেশের এবং দেশের বাইরের সরকারী ও বেসরকারী গবেষণা সেন্টার সমূহের, ডাটাবেইজ এবং পরিসংখ্যান ব্যুরো সমূহের, বিশ্ব বিদ্যালয় সমূহের, দেশের ভিতরে এবং বাইরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি সাবজেক্ট সাবজেক্ট ম্যাটার এক্সপার্ট দের, দেশের ডিবেটিং ক্লাব সমূহের। যেখানে স্বল্প এবং দীর্ঘ মেয়াদে দেশের সকল সমস্যা, তাদের প্রকৃতি , গভীরতা এবং সমাধানের রোডম্যাপ প্রণীত হবে। যেখানে বাজেট বাস্তবায়নের খুটি নাটি , দুর্বলতা, প্রকল্প সমূহের গুরুত্ব নির্ণয়, দুর্নীতি , অব্যবস্থাপনা, পূর্বের ভুল, প্রশাসনিক জটিলতা , ব্যক্তি বিশেষের দুর্বিত্ত্য়িত প্রতিবন্ধকতা ইত্যাদি নির্ণয়ে বিভিন্ন উইং থাকবে। ব্যক্তি নাগরিক এখানে এসে পরামর্শ, উপদেশ , সমস্যার সমাধান কিংবা দলের নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করতে পারবেন। এই গবেষণা সংস্থা সচ্ছতা রেখে বৈধ ভাবে ব্যবসায়ীদের এবং নাগরিকের নিকট থেকে ফান্ড বা ডোনেশন নিতে পারে।
জ্ঞান এবং কল্যাণ ভিত্তিক রাজনীতির উদ্ভাসিত আলোর পথে আসার আহ্বান জানাই বিএনপি এবং ক্ষমতা বলয়ের রাজনৈতিক দল সমূহকে!
আলোর পথে চলে আসুক আমাদের রাজনীতি !
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক !
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০১
নিলু বলেছেন: বি এন পির অতীতকে শুধরাতে কি পদক্ষেপ নিয়েছে বা ঘোষণা এসেছে যদি না আসে তাহলে ভবিষ্যৎ কি অপেক্ষা করছে বলা মুশকিল ?
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
রাফা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন....সত্যকারের রাজনিতিবিদদেরই ভাবার কথা ছিলো এগুলো নিয়ে।
মনে হয়না বিএনপি নামক দলটির এগুলো ভাবার সময় আছে।তারা যেনো-তেনো প্রকারে ক্ষমতায় যেতে চায় শুধু।
বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দল দেশের কল্যাণের কথা চিন্তা করেনা।
একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বাদ গেছে আপনার লিখায়।যুদ্ধাপরাধীদের প্রশ্নে বিএনপি-কে সরাসরি জবাব দিতে হবে ।
গাছেরটা এবং তলারটা ২টোই যদি চায় তাহলে বিএনপির ভবিষ্যত অন্ধকারে নিমজ্জিত এর গ্যারান্টি আমি আপনাকে দিতে পারি।
ধন্যবাদ,এক নিরুদ্দেশ পথিক~~
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
খেলাঘর বলেছেন:
রাজনৈতিক পোস্ট হয়নি,
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
এম মিজান রহমান বলেছেন: কি বলবো খুঁজে পাচ্ছি না ।
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
রুমি৯৯ বলেছেন: ভালো লিখেছেন,তবে একটু বড় হয়ে গেল যে :-O
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩০
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ধৈর্য নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
জিনিয়াস পাগল বলেছেন: পারফেক্ট কিছু কথা শুনালেন। সেলুট
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩১
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ধৈর্য নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ , জিনিয়াস ভাই!
৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২২
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: কিছু মন্তব্য মডারেশন প্যানেল থেকে আনতে পারছি না বলে দুঃখিত, সামু ওয়েব ব্লগ পোর্টাল ঠিক মতো কাজ করছে না।
৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন:
িনলু বলেছেন:
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:০১
বি এন পির অতীতকে শুধরাতে কি পদক্ষেপ নিয়েছে বা ঘোষণা এসেছে যদি না আসে তাহলে ভবিষ্যৎ কি অপেক্ষা করছে বলা মুশকিল ?
রাফা বলেছেন:
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১৫
চমৎকার লিখেছেন....সত্যকারের রাজনিতিবিদদেরই ভাবার কথা ছিলো এগুলো নিয়ে।
মনে হয়না বিএনপি নামক দলটির এগুলো ভাবার সময় আছে।তারা যেনো-তেনো প্রকারে ক্ষমতায় যেতে চায় শুধু।
বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দল দেশের কল্যাণের কথা চিন্তা করেনা।
একটি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বাদ গেছে আপনার লিখায়।যুদ্ধাপরাধীদের প্রশ্নে বিএনপি-কে সরাসরি জবাব দিতে হবে ।
গাছেরটা এবং তলারটা ২টোই যদি চায় তাহলে বিএনপির ভবিষ্যত অন্ধকারে নিমজ্জিত এর গ্যারান্টি আমি আপনাকে দিতে পারি।
ধন্যবাদ,এক নিরুদ্দেশ পথিক~~
খেলাঘর বলেছেন:
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
রাজনৈতিক পোস্ট হয়নি,
এম মিজান রহমান বলেছেন:
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
কি বলবো খুঁজে পাচ্ছি না ।
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭
খেলাঘর বলেছেন:
লিখেছেন ভালো, কিন্তু যারা বাংলাদেশের বাহিরে বসবাস করেনি; তারা পড়েও বুঝতে পারবে না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:২৩
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ভাইয়া, আমাদের দায়িত্ব তাইলে আরো বেড়ে গেলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: একটি রাজনৈতক পোস্ট লিখে ফেললাম, যা আমার ব্যক্তি এবং লিখার ধাঁচের সাথে একটু বেমানান !