![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অর্ন্তনীল পথ অন্তসারশূন্য হয় অঘোষিত মত নির্বাসিতই থেকে যায় যা বাঁচে তা মরার জন্যেই বাঁচে আর যা মরে যায়, তা কখনও বাঁচানো যায়না। ফেইসবুক আইডিঃ https://www.facebook.com/Arefin.Fathin1
পরিচয়ের শুরুটা হয়েছিল অনলাইনে, যদিও দুজনেই একই ব্যাচে বিবিএ ফ্যাকাল্টিতে পড়তাম, তবে কখনও দ্যাখা হয়নি। ২৭ হাজার স্টুডেন্টের ভিড়ে পরিচয় না হওয়াটাই অনেকটা স্বাভাবিক। পরিচয়টা একটা কবিতার গ্রুপে, বেশকিছুদিন ধরে একজন আরেকজনের কবিতায় কমেন্ট করে যাচ্ছিলাম। এরপর শুরু হলো জানাজানি-- জানতে গিয়ে দেখি আমরা তো একই উদ্যানের পথচারী। যা হোক, সেই থেকে শুরু, প্রায় তিন বছরের পথচলায় আমার বিশ্বস্ত প্রিয় বন্ধু কবি কালপুরুষ। যদিও আমাদের মাঝে মতের অমিল আছে অনেককিছুতে-- কিন্তু সবকিছুর উর্ধ্বে উঠে এসেছে আমাদের ঐকান্তিক সাহিত্যপ্রেম এবং সত্য ও সুন্দরকে ধারণ করার অবিরত প্রচেষ্টা। উন্মুক্ত হৃদয়কে ধারণ করে আমরা হেঁটে এসেছি এতোটা পথ-- যেখানে এসে দেখি এতো সময় পরে এতো কাছে চলে এসেছি আমরা যে, দু'জনার ব্যক্তি জীবনের ঘাত/প্রতিঘাত যেনো এক হয়ে গ্যাছে। জীবনের উপলব্ধিগুলো যেনো একই নদীর উতসমূলের মত বহমান। এজন্যে কবি হিসেবে কালপুরুষকে মূল্যায়নের পূর্বে আমি আমার বন্ধু হিসেবেই তাঁকে আগে মূল্যায়ন করছি। ইদানীংকালের কবিদের অনেক বদনাম শুনতে হয় তাদের কবিতা এবং জীবনপ্রনালীর বিস্তর পার্থক্য নিয়ে। কিন্তু আমি কাছ থেকে কালপুরুষকে দেখেছি একজন মানুষ হয়েও যে সাধকের মত কবিতা সাধনা করে গ্যাছে-- যখন প্রেমের কবিতা লিখেছে, হৃদয়কে এতোটা প্রেমময় করে তুলেছে যে মনে হতো সে যেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রেমিক। যখন দুঃখের কবিতা লিখেছে, তাঁর চারপাশ থেকে বিরহ যেনো চুয়ে চুয়ে প্রবাহিত হতো। কবিতা যে কিভাবে সাধনার বস্তু হতে পারে তাঁর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত কবি কালপুরুষ। তাঁর ব্যক্তিজীবনের এমন কোন জায়গা খুঁজে পাওয়া দুস্কর যেখানে কবিতার রেশ লেগে নেই।
কবিতা একটা সাহিত্য উপাদানমাত্র, কবিতার মূল আত্মাটা তাঁর দর্শনে। কালপুরুষের সাথে আমার সম্পর্কটা কেবল কবিতায় বলবো না বরং অনেকটাই সত্যাগ্রহী জীবন দর্শনে। একটা মহৎ জীবনের উদ্দেশ্যে আমাদের যাত্রা। তাই, আমাদের জীবন ভ্রমণটা কেবল কবিতায় সীমাবদ্ধ নয়। ব্যক্তিজীবনের প্রায় প্রতিটি সত্তায় যেনো আমরা একজন অন্যজনার।
প্রতিদিন লিখবো লিখবো করে ব্যস্ততার কারণে লিখে উঠতে পারছিলাম না। কালপুরুষের কবিতার আলোচনা করা কষ্টসাধ্য কাজ। কবিতা নিয়ে সে এতো বেশি কাজ করেছে যে তাঁর কবিতার আলোচনা করতে যথেষ্ট সময় দরকার। অধিকিন্তু কবিতা আলোচনায় আমি নিজেও তেমন একটা পারদর্শী নই। আজ শুধু ব্যক্তি কালপুরুষকে স্বল্প পরিসরে আপনাদের কাছে পরিচিত করার চেষ্টা করলাম। এবারের বইমেলায় এসেছে কবি কালপুরুষের প্রথম কবিতার বই এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ। ৭১টি কবিতা সম্বলিত বইটি পাওয়া যাচ্ছে কুঁড়েঘর প্রকাশনীর ২৫০ নং স্টলে। পাঠকদের সুবিধার্তে শীঘ্রই বইটির কবিতাগুলোর পিডিএফ কপি অনলাইনে ফ্রি পাওয়া যাবে। আগামী পর্বে কালপুরুষের অনবদ্য সৃষ্টি 'এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ' বইটি নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ সবাইকে।
২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:১৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: কালপুরুষ এর জন্য অনেক দোয়া রইলো। তাকে আমার শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন জানাবে। ওর বইটা পাঠক সমাদৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস। বাংলা সাহিত্যে ওর প্রথম পদার্পণ। ধীরে ধীরে ও বহুদূর এগিয়ে যাবে, আমার বিশ্বাস। অনেক শুভ কামনা রইলো ওর জন্য।
বন্ধুকে যথার্থভাবে এবং সম্মানের সহিত আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য তোমাকেও ধন্যবাদ ফাতিন। ভালো থেকো।
৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: গতকাল ব্লগে একটি পোষ্ট এসেছিল,
দৃষ্টি আকর্ষণ ও প্রতিবাদ
পোষ্টের কিছু অংশ আমি এখানে দিলাম,
“এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ” শিরোনামের একটি বইয়ের মলাটে লেখকের নাম হিসেবে “কালপুরুষ” উল্লেখ করা হয়েছে। বিষয়টি আমার কাছে “নিক” চুরি বলে মনে হয়েছে এবং এটা এক ধরণের জালিয়াতি বা প্রতারণা। আর এহেন ঘৃণ্য অপকর্মের জন্য আমি একজন ব্লগার হিসেবে তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এই পোস্টের মাধ্যমে। আমার জানা মতে সামহয়্যার ইন ব্লগ কর্তৃক বাংলা ব্লগিংয়ের সূচনালগ্ন থেকেই (ডিসেম্ব, ২০০৫) “কালপুরুষ” নিকটি নিবন্ধিত।
উক্ত বইয়ের যিনি লেখক তিনি ব্লগার “কালপুরুষ” নন। “কালপুরুষ” নিকে তিনি সামহয়্যার ইন ব্লগে নিবন্ধিত নন। তাই একজন নতুন ও অন্য নিকের ব্লগার কিভাবে নির্লজ্জের মতো আরেকজন পুরোনো ব্লগারের নিক ব্যবহার করে, তার জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে বই বের করে এটা ভেবে অবাক হই। আমি এ ব্যাপারে সকল ব্লগারদের জানাচ্ছি উল্লেখিত বইয়ের লেখক ব্লগার “কালপুরুষ” নয় এবং এই নিকটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে ও সস্তা জনপ্রিয়তা পাবার লোভে ব্যবহার করা হয়েছে।
আ,আর মনে হচ্ছে বিষয়টি এভাবে হেলায় ছেড়ে দেয়া ঠিক না। আমি এখন যদি ফিফা বা দূর্যোধন নাম দিয়ে কোন বই বের করি তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই সেই বইয়ের কাটতি ভাল যাবে। তাই উক্ত পোষ্টদাতার মতো আমারো মনে হচ্ছে নিক চুরি একটি জালিয়াতি ছাড়া আর কিছুই না।
যেহেতু আপনার পোষ্টে উল্লেখ করেছেন তিনি আপনার বন্ধু মানুষ এবং আপনি তার বইয়ের রিভিউ লিখে প্রচারণা চালাচ্ছেন তাই তাই আপনার কাছেই উত্তর আশা করছি 'এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ' বইয়ের লেখক কি আমাদের প্রিয় ব্লগার কালপুরুষ ?????
৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
শায়মা বলেছেন: আমিও ভেবেছিলাম এটা আমার অনেক অনেক প্রিয় কালপুরুষভাইয়ার বই।
সে যাই হোক এই কালপুরুষ ভাইয়ার বই এর জন্যও শুভকামনা।
৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কবিতার তরুণসাধক 'আমি কালপুরুষকে' অভিনন্দন....
কবি ফাতিন আরফিকে ধন্যবাদ
৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
সকাল রয় বলেছেন:
"এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ"
ভাগ্যিস পাতি হাঁস নিষিদ্ধ হয় নাই, তাহলে তো আর মাংস খাওয়া যেত না।
অভিনন্দন....
৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
আরজু পনি বলেছেন:
প্রথমেই অভিনন্দন রইল, ব্লগার কালপুরুষ পোয়েট্রির বই এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ এর জন্যে...যিনি কালপুরুষ নামে লিখেছেন।
আমার পোস্টে একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে...তারপর ফেসবুকে আমি দু'জনের সাথেই কথা বলেছি।
যা পেলাম তা হচ্ছে...
কালপুরুষ পোয়েট্রি ২০০৯ সাল থেকে "কালপুরুষ" নামে বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকায় লিখেন।
আর ব্লগার কালপুরুষ ২০০৫ থেকে সামহোয়্যারইন-এ লিখেন।
কালপুরুষ পোয়েট্রি জানিয়েছেন যে হুমায়ুন বাদশা ভাই নাকি কখনো বই বের করলে নিজের নাম মানে "হুমায়ুন বাদশা" নামেই প্রকাশ করবেন।
এখন কথা হচ্ছে কালপুরুষ পোয়েট্রি যে "কালপুরুষ" নামে সাহিত্য পত্রিকায় লিখেন এই নাম তিনি কোথা থেকে পেলেন এই বিষয়টি আশা করি নিশ্চিত করবেন।
কালপুরুষ পোয়েট্রিকে যারা ব্যক্তিগতভাবে চিনেন আগে থেকেই তারা হয়তো জানেন যে সে কালপুরুষ নামে বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকায় লিখে ২০০৯ সাল থেকে ।
কিন্তু আমরা সামহোয়্যারইন এর ব্লগার যারা কালপুরুষ (হুমায়ুন বাদশা ভাই)কে চিনি তাদের নিশ্চিত করার দায়িত্ব আপনার যেহেতু এই পোস্টটি আপনি দিয়েছেন।
আর পুরোনো ব্লগার হিসেবে কালপুরুষ (হুমায়ুন বাদশা ভাই) এর প্রতি যেনো পূর্ণ সম্মান দেখানো হয় সে ব্যাপারে একান্ত অনুরোধ রইল ।
আশা করি কালপুরুষ পোয়েট্রি হুমায়ুন বাদশা ভাইয়ের কালপুরুষ নিকের জনপ্রিয়তা দেখে এটি করেন নি...আর
ব্লগার কালপুরুষ আর "এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ" বই-এর লেখক "কালপুরুষ" একব্যক্তি নয় এই ব্যাপারটা সবাই জানুক ।
কালপুরুষ নিকে লিখে ব্লগার কালপুরুষ/হুমায়ুন বাদশা ভাই পরিচিত । আর বইয়ের লেখক কালপুরুষ আশা করি হুমায়ুন বাদশা ভাইয়ের লেখার অনুকরণ করবেন না।
আমি কালপুরুষ/হুমায়ুন বাদশা ভাইয়ের ব্লগও পড়বো আর এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ বইও পড়বো ...
৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪
ফাতিন আরফি বলেছেন: আমারবন্ধু কালপুরুষ ২০০৯ থেকে বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকায় "কালপুরুষ" নামে লিখে।
"কালপুরুষ" নামটা সে হুমায়ুন বাদশার "কালপুরুষ" থেকে নয় বরং সমরেশের "কালপুরুষ" থেকে নিয়েছে। আর এই নাম হুমায়ুন বাদশার সমরেশের কাছ থেকে রেজির্স্ট্রাড ট্রেডমার্ক কৃত নাম না।
একই নামে কতো লেখকই তো থাকতে পারে, এটা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। আর হুমায়ূন ভাই আর কালপুরুষের লেখার ধরন ও টপিক দুইই ভিন্ন। কালপুরুষ আধও চিনতোই না হুমায়ূন ভাইকে। অনেক অনেক ধন্যবাদ সবাইকে।
৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
সুমন কর বলেছেন: কিছু জানা গেল।
বইটির জন্য শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো।
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৮
কালপুরুষ পোয়েট্রি বলেছেন: ধন্যবাদ ফাতিন।
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
এনামুল রেজা বলেছেন: আমার বন্ধু কালপুরুষ আর হুমায়ুন বাদশা, দুজনকেই আমি চিনি। দুজনের লেখার স্টাইলও সম্পূর্ণ আলাদা। সমরেশের কালপুরুষ থেকেই বন্ধু কালপুরুষ নিজের নাম নিয়েছে, এই নামেই তার প্রিন্টেড কবিতা নানান পত্রপত্রিকায় ছাপা হয়েছে। এমন কি তিরন্দাজ নামের একটা সাহিত্যপত্র সম্পাদনা সে করছে কালপুরুষ নামে। এখন কথা হচ্ছে, হুমায়ুন বাদশার অযৌক্তিক দাবি। একটা নাম কারও ট্রেডমার্ক মা লাইসেন্সড করা হইতে পারেনা।
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৪
মেহেদী আনডিফাইন্ড বলেছেন: অনেক আগে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন- ' নাম মানুষকে বড় করে না, বরং মানুষই নামকে জাকাইয়া তোলে' --অতএব এই প্রয়াস তাহলে কেন?
শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন বাদশাহ কালপুরুষ নাম নিয়ে আপত্তি তুলেছেন, তার মতে তিনি 'কালপুরুষ' নামে অধিক জনপ্রিয় (!), তাই অন্যজন তার নাম ব্যবহার করছে। ব্যাপারটা এই কাওরনে হাস্যকর যে, 'এই শহরে রাজহাস নিষিদ্ধ' বইয়ের লেখক কালপুরুষ'কে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি, তিনি ২০০৯ থেকে এই নামে লিখছেন এবং প্রিন্ট মিডিয়াতেও তার সমান পদচারনা।
তার লেখার স্টাইল কিংবা সাহিত্যমান দুটোই শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন বাদশাহকে যোজন যোজন পার্থক্য রেখে গেছে। আর উনি যদি এত বেশিই জনপ্রিয় হয়ে থাকেন তাহলে উনার পরিচিতজনেরা নিশ্চয়ই বিভ্রান্ত হবেন না, নাকি নিজের লেখার উপর তার এতটুকুও আস্থা নেই?
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: আপনার রিল্পে দেবার ধরণ দেখে আপনার সাথে আমার আর কথা বাড়ানোর রুচি নেই। এবং আপনি যার কবিতা নেট থেকে খুঁজে পড়তে বললেন তার রুচি নিয়েও আমার প্রশ্ন আছে। খুব ছোট বেলায় একটা কবিতা পড়েছিলাম, "আপনাকে বড় বলে বড় সেই নয়/ লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়"। আপনার বন্ধু মহান কবি মনে এই কবিতাটিই কখনোই পড়েননি।
আর হ্যা দূর্যোধন কে নিয়ে আপনি যা লিখেছেন, দূর্যধন ব্যাটাভাই নিজেকে তুচ্ছ মনে করবে কালপুরুষের কবিতা পড়ে।
আপনি যে লেবেলের মানুষ তাতে আপনার বা আপনার সিন্ডিকেটের জন্য এটা কোন ব্যাপার না।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৩
ফাতিন আরফি বলেছেন: নীতিবাক্য বললেই নীতিবান সাজা যায় না, আপনি কমেন্টে কি বলেছেন সেটা ভাবুন, কালপুরুষ কখন বলেছে সেটা বলেন না ক্যানো-- বার বার যাকে চর চোর বলে অপমানের চেষ্টা চালাচ্ছে তখন তো তাকে কথা না পেঁচিয়ে প্রমাণ দেখাতেই হয়-- তাঁর নাম নেয়ার প্রয়োজন কালপুরুষের আছে কি না?
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৪
ফাতিন আরফি বলেছেন: এসব কে লিখেছে দাদাভাই, উক্ত বইয়ের যিনি লেখক তিনি ব্লগার “কালপুরুষ” নন। “কালপুরুষ” নিকে তিনি সামহয়্যার ইন ব্লগে নিবন্ধিত নন। তাই একজন নতুন ও অন্য নিকের ব্লগার কিভাবে নির্লজ্জের মতো আরেকজন পুরোনো ব্লগারের নিক ব্যবহার করে, তার জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে বই বের করে এটা ভেবে অবাক হই। আমি এ ব্যাপারে সকল ব্লগারদের জানাচ্ছি উল্লেখিত বইয়ের লেখক ব্লগার “কালপুরুষ” নয় এবং এই নিকটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে ও সস্তা জনপ্রিয়তা পাবার লোভে ব্যবহার করা হয়েছে।
আ,আর মনে হচ্ছে বিষয়টি এভাবে হেলায় ছেড়ে দেয়া ঠিক না। আমি এখন যদি ফিফা বা দূর্যোধন নাম দিয়ে কোন বই বের করি তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই সেই বইয়ের কাটতি ভাল যাবে। তাই উক্ত পোষ্টদাতার মতো আমারো মনে হচ্ছে নিক চুরি একটি জালিয়াতি ছাড়া আর কিছুই না।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭
আবু শাকিল বলেছেন: সকাল রয় বলেছেন:
"এই শহরে রাজহাঁস নিষিদ্ধ"
ভাগ্যিস পাতি হাঁস নিষিদ্ধ হয় নাই, তাহলে তো আর মাংস খাওয়া যেত না।
১৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩১
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: প্রিয় একজন কবিকে নিয়ে লেখ এই লেখাটি পড়ে অনেক ভালো লাগল।ভালো থাকুন সবসময়।শুভকামনা
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪৭
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
এই কালপুরুষ কি সেই প্রিয় কবি কালপুরুষ যে এক সময় 'প্রথম আলো ব্লগে লিখতো তার পর সেখানে আর এক 'আমি কালপুরুষ' নামে লিখতে আরম্ভ করলে সেখান থেকে অভিমান করে চলে গেলেন । ঠিক একই কারনে সামু' থেকেও অভিমান করে ঘোষনা দিয়ে চলে গেলেন । সেই থেকে আমরা সাধারন পাঠকরা একজন মেধাবী সুসাহিত্যিককে হারালাম ।
এই 'কালপুরুষ' যদি সেই 'কালপুরুষ।' হয়ে থাকে তবে আমার অন্তরের অন্তস্থল থেকে কবি 'কালপুরুষ'এর প্রতি অভিন্দন রহিল ।
গতকাল একটি পোষ্ট দেখলাম এ কালপুরুষ নাকি সেই 'কালপুরুষ' না ।
দয়া করে আমাদের জানাবেন, অনুরোধ করছি ।