নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটু খানি.......

পরির্বতনের সময় এখন....

আবু সালেহ

আমি ভালোবাসি গান শুনতে,গল্প পড়তে,কাজ করে সময় কাটাতে আর সবচেয়ে ভালো লাগে বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে ।

আমি তাদের দলে নই যারা বয়স হলেই কিংবা অল্প বয়সেই বুড়িয়ে যায় ....
কেননা র্বেঁচে থাকা মানে জীবনে থাকা....আর তা উপভোগ করে যেতে চাই চুটিয়ে..

হাজার স্বপ্ন আমার.......একদিন পূরন হবে সেই আশায় ..........স্বপ্নগুলো নয়তো পূরন হবার...তবু আশা বুকে...

আমার ভেতর লুকিয়ে থাকা অন্য এক আমি......আমি খুজে ফিরি নিজেকে ...নিজের মাঝে...

আবু সালেহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

“হে প্রিয় তুমি এসো।হাজার বছরের শ্বাস্রুদ্ধকর অন্ধকার অন্তঃপূর থেকে তুমি বেরিয়ে এসো-হে প্রিয় তুমি এসো”...বান্দরবন ভ্রমন ৭ম পর্ব..উৎসর্গ জুল ভার্ন....

১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৭

ভোর ৬টায় ঘুম ভাঙ্গলেও প্রচন্ড ঠান্ডায় লেপ এর ভিতর থেকে বের হতে ইচ্ছে করছিলো না...সবাই তখনও ঘুমিয়ে.....



আধা ঘন্টা পরে ৫ জনের দল যাত্রার আগেই জানিয়ে দিলো তাদের এক সহকর্মীর পাহাড়ে উঠার সময় পাঁয়ে ব্যাথা পেয়েছিলো যা এখন বৃদ্ধি পাচ্ছে...যার ফলে তারা সফর এখানেই ইতি টানছে....অন্য ৪ জনের সাথে তারাও ফেরত চলে যাবে...../:)/:)/:)



১২ জনের দল থেকে তিন জনে পরিনত হওয়ায় নিজেদেরই খারাপ লাগলো....পুরো পোগ্রাম এখন পরিবর্তন হয়ে যাবে....গাড়ি থেকে গাইড সব চলে যাবে.....আমরা তিনজন দ্রুত সিন্ধান্ত নিলাম.....আমরা ক্রেওক্রাডং পর্যন্ত যাবোই...এবং আজ ৩.০০ টায় বকা লেক থেকে ছেড়ে যাওয়া শেষ গাড়িটা ধরবোই....:):):)



সেই হিসেব মতে সকলের সাথে নাস্তা সেরে বিদেয় নিলাম আর আমাদের সাথে যুক্ত হলো নতুন গাইড(ইমরান)। ৮.০০টায় শুরু হলো আমাদের যাত্রা..... সামনে আমাদের পথ প্রদর্শক...



একধরনের উত্তেজনা নিয়েই আমাদের পথচলা শুরু হলো...শুরুতেই কলাবাগান পাড়ি দিতে বেশ পুলকিত হলাম....যাত্রার ২০ মিনিট পর অনুভব করলাম ভুল করে অতি প্রয়োজনীয় পানির বোতল ফেলে আসলাম.....:|:|



কলাবাগান এবং আমাদের যাত্রা .....



গাইড অভয় দিলো কোন সমস্যা নেই ঝরনা আছে দুটো.....আর লোকালয় থেকে পানির বোতল কিনে নেওয়া যাবে......





পথচলা...



আমরাও খানিকটা দ্রুত পথচলা শুরু করলাম....পাহাড়ি এবড়ো থেবড়ো পথ বেয়ে....তবে এখানকার বেশীরভাগ পথই সরু এবং পাহাড়ের এক পাশ দিয়ে....পা ফেলতে হয় সাবধানে..এরই মাঝে শুকনো ঝরনার অস্তিত্ব খুঝে পেলাম দুবার যেখানে সারি সারি শিলা পাথর...যানা যায় এগুলো বর্ষকালে সরব থাকে আর শীতকালে নিরব........এভাবে চলতে চলতেই ক্ষনিক পরেই পানির ঝরঝর শব্দ শুনতে পেলাম......অনায়াসে একধরনের উত্তেজনা চলে আসলো আমাদের মাঝে....কাছে পাবার ব্যাকুলতা ..... কখন দেখা পাবো তার.....:D:D:D:D



ফেলে আসা বকা লেক



শুকনো ঝরনা...



ব্যাকুলতা থেকেই হয়তো আমরা একটু তাড়াতাড়ি নামতে শরু করলাম....সাবধান করলো গাইড....ধীরে ধীরে চলুন ...এখনও অনেক পথ বাকি....পা মচকে গেলে সমস্যা হবে........আমরাও সাবধান হয়ে গেলাম....;);)





ভাঙ্গা পথ

পিপাসা মেটাতে ঝরনার পানির চেয়ে উৎকৃষ্ট আর কিছু আছে কিনা জানা নেই......এই পথ পাড়ি দিয়ে যে পরিমান ক্লান্তি ছিলো তা যেন এক চুমুকেই শেষ।তারপরও পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করে নিলাম কারন আমাদের পানি ধারক নেই...../:)/:)/:)





ঝরনার পানি



ক্ষনিক বিরতির পর আবার পথচলা....পাহাড়ি উঁচু, নিচু, সরু পথ আর ভাঙ্গা বাঁশের ব্রীজ আবারো আমাদের সঙ্গী....মাঝে মাঝে পথগুলো এতটাই খাড়া যে আমাদের অনেকটা হাত পা চারটাই ব্যবহার করতে হয়...আর শীত যে কোথায় পালাইছে তা আর বলতে..ভাইগনাদ্বয় থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট পরতে বাধ্য হইছে.....:D:D:D:D





সাপের ন্যায় পথ





ভাঙ্গা বাঁশের ব্রীজ...



ঘন্টাখানেক এর মাঝে আমরা আবারো পানির ঝরঝর শব্দে পুলকিত হলাম... এবার আরো বেশী....শব্দের উঠানামায় বুঝতে পারলাম....আমাদের পুলকিত হওয়ার স্থান আরো দূরে....চলার পথে এই প্রথম তাজিংডং থেকে ফেরত আসা একটি দলের সাথে দেখা....অভয় দিলো তারা....সাথে কিছু টিপস...

১. ভুলেও মুখ দিয়ে শ্বাস নিবেন না.....

২. বাঁশের লাঠির উপর কিছুটা ভর দিন...

৩. দৈাড়ে ওঠার চেষ্টা করবেন না এতে দ্রুত শক্তি ক্ষয় হবে....

৪. নামার পথে বেশী সতর্কতা অবলম্বন করুন।




ধন্যবাদ দিয়ে হাঁটা শুরু করলাম.....অল্পকিছুক্ষনের মধ্যেই আমরা চলে এলাম চিংড়ি ঝরনার কাছে.....দেখেই মুগ্ধ..................নিজের অজান্তে মুখ থেকে বের হয়ে গেলো....ওয়াও..........

মনে হয় যেন স্বপ্নরাজ্যে....সবুজে ঘেরা..পাথরে ঘেরা....আর নির্মল স্বচ্ছ পানি.....সবার আগে আবারো পিয়াস মিটালাম পর্যাপ্ত পরিমানে.......হাত মুখ ধুয়ে নিলাম...এই অপার সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করবো ফেরার পথে। তাই এবার বেশী সময় না নিয়ে আবার চার হাত পা ব্যবহার করে উঠতে শুরু করলাম.....



চিংড়ি ঝরনা....

ওদের জন্য দুঃখ হলো....অন্তত এই পর্যন্ত ওরা আসতে পারতো........:P:P:P:P:P



চলার পথে এবার দুই বিদেশীর সাথে দেখা হলো....এরা নিউজিল্যান্ড প্রবাসী...এই বয়সেও ওরা পাহাড়ে ওঠে!!!



ভাইগনাদের সাথে তাদের একজন



মাথার উপরে সূর্য আর আমাদের পাহাড় বেয়ে যাওয়া...গলা শুকিয়ে কাঠ.....পা চলছে না.....:|:|নি:শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে....:((:((একটানা দুই ঘন্টা হাঁটার কারনে আমরা অসম্ভব ক্লান্ত বিশেষ করে মটু ভাইগনা বেশী কাহিল হয়ে পড়লো.....কিন্তু গাইড বেটার কোন ভাবান্তর দেখলাম না....:-/:-/



সে জানালো সামনে একটা বিশ্রামাগার আছে ওখানে গিয়ে বিশ্রাম নেওয়া যাবে....আমরাও ৫ মিনিটের একটা বিরতি দিয়ে আবার হাঁটা শুরু করলাম.....তবে এখন একটু একটু বিরতি দিয়ে আমরা এগিয়ে চলছি....অবশেষে বিশ্রামাগারে এসে আরেকটি ফেরত দলের দেখা পেলাম এখানে আমরা প্রায় ২০ মিনিটের একটা বিরতি দিলাম....আর জানতে পারলাম আমরা পথের অর্ধেক শেষ করে ফেলেছি.....এখন আর কষ্টের পথ তেমন নেই.......



আড়াই ঘন্টা হাঁটার পর আমরা একটা লোকালয় এর দেখা পেলাম.....এবং অন্যরকম আনন্দ উপলব্দি করলাম..........কিন্তু বিদিবাম আজ ওদের বন্ধের দিন, এই দিনে ওরা কোন বেচা-কেনা করেনা.......অতপর অনুরোধ করে ওদের কাছ থেকে (ফেরত দেবো এই শর্তে)/:) দুই লিটার এর একটা পানির বোতল নিয়ে নিলাম।







লোকালয়....



লোকালয় পেরিয়ে আবার এগিয়ে চলা....গাইড অনেক দূরে একটা পাহাড় দেখিয়ে জানান দিলো ঐযে চুড়াটা দখেছেন ওখানে আমরা যাবো.....সেও মেলা দূর...তবে দূরে হলেও চূড়া দখেতে পেয়েছি সেটাই যেন আশার আলো হয়ে দেখা দিলো....আরো ঘন্টা দেড়েকের পথ....



ফেলে আসা লোকালয়...



তবে এদিকটায় পাহাড় কেটে চলার পথ বেশ প্রশস্ত করা হয়েছে....জানতে পারলাম ক্রেওক্রাডং পর্যন্ত গাড়ি চলার ব্যবস্থা করা হচ্ছে....



ভালো উদ্যেগ, কিন্তু হেঁটে চলার পথে যে আনন্দ বা উত্তেজনা সেটা কি পাওয়া যাবে.....কিংবা কষ্টের মাধ্যমে সৌন্দর্য উপভোগ করার যে আনন্দ সেটা কি তখন উপভোগ করা যাবে...?



দেড় ঘন্টা হাঁটার পর আমরা অবশেষে আমরা চলে এলাম আমাদের গন্তব্যে......চুড়ায় উঠার জন্য এখানে কয়েক ধাপ সিঁড়ি রয়েছে....চুড়ার নিচে রয়েছে দোকান....সেখানে আমরা চা পানের বিরতি নিলাম......



চূড়ায় উঠার সিঁড়ি...



সব ক্লান্তি যেন এখন যেন শেষ.....কোথায় যেন হারিয়ে গেছে...এখন শুধু সিঁড়ির কয়েকটি ধাপ পার হলেই সেই প্রত্যাশিত স্থান.....কেন যেন মনে হতে লাগলো দেখলেই তো শেষ......একটু ধীরেলয়ে দেখি......



সিঁড়ি বেয়ে চলে এলাম উপরে......সবুজ সবুজ সবুজ....সারি সারি....ধাপে ধাপে.....পাহাড় আর পাহাড়....এ যেন সবুজ পাহাড়ের সমুদ্র......সবুজ নীল আর সাদা কুয়াশার সংমিশ্রনে এ যেন স্বপ্নপুরী....আমি সত্যি বিমহিতো.....নিজের অজান্তেই গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিলাম "হ্যালো বাংলাদেশ"..........প্রতিধ্বনি হতে লাগলো সমস্ত পাহাড় জুড়ে....



আমরা তিনজন...

























ক্রেওক্রাডং এর চূড়া থেকে চারপাশের ছবি....



আমরা তিনজন চূড়ার সব দিকেই অনেকটা ছুটোছুটি করতে লাগলাম.......ইচ্ছে হচ্ছে রাতটা এখানে থেকেই যাই....কিন্তু সময় যে স্বল্প....



(চলবে)

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩০

ভজঘট বলেছেন: পিলাস।

১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

আবু সালেহ বলেছেন: ধইন্যাপাতা.....

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৫৪

বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: দেশীয় ভ্রমন পোস্ট অধিকতর ভাল লাগল। +

১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:১০

আবু সালেহ বলেছেন: ভালো লাগছে জেনে খুশি হলাম........................

৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:০৬

শ।মসীর বলেছেন: ঘুরাঘুরি আর ঘুরাঘুরি
ভাল লাগেনা এই অফিসের জীবন জলাঞ্জলী !!!

১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২০

আবু সালেহ বলেছেন: যাবেন নাকি ....খুব শীগ্রই আবার যাবো......

মাঝে মাঝে অফিস ফাকি দিতে হয়....... :P :P :P

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫

শায়মা বলেছেন: +++

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৪১

আবু সালেহ বলেছেন: ধইন্যা.....

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা রইল ভাইয়া :)

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:৫২

আবু সালেহ বলেছেন: ভালো লাগছে জেনে খুশি হলাম.....

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৬

বড় বিলাই বলেছেন: কি দারুণ! যেন স্বপ্নের মত।

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:০৭

আবু সালেহ বলেছেন: সত্যি চূড়ায় উঠার পর সবকিছু স্বপ্নের মতই মনে হচ্ছিলো...........

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: এই পর্বও অন্য পর্বগুলোরমতই খুব সুন্দর হয়েছে। আসলেই ভ্রমন পোস্টে ছবি থাকা একান্তই বাঞ্চনীয়। তাতে বিশয়বস্তু পাঠকদের অন্তরের অন্তঃস্থলে স্থায়ী হয়ে থাকে। আপনি সেটা সুন্দর ভাবেই সম্পন্ন করেছেন।

(পোস্টের শিরোনামটা চেনা চেনা লাগছে :)

ষষ্ঠ ভাল লাগা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮

আবু সালেহ বলেছেন: গঠনশীল মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ.......

শিরোনামটা আপনারই দেয়া......মনে পড়েছে নিশ্চই......

৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২১

জীবনকেসি বলেছেন: আপসোস হয় । গতকাল মাত্র বগালেক থেকে ফেরত এসেছি। আকাশ ভাল ছিলনা তাই গাইড যেতে দেয়নি। এখন মনে হয় একদিন বগায় থেকে ট্রাই করতে পারতাম।
যাকগে পরের বার ডাইরেক্ট এ্যাকশানে যামূ। ধন্যবাদ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪৮

আবু সালেহ বলেছেন: বর্ষায় এই এক সমস্যা...তবে পাহাড়ে মেঘের ভেসে বেড়ানো আর মেঘ ধরতে চাইলে এর চেয়ে উৎকৃষ্ট সময় আর হয়না....তাই এবার রর্ষায় যাওয়ার ইচ্ছে আছে....দেখা যাক...

হ পরের বার ডাইরেক্ট এ্যাকশন...

৯| ১১ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫৩

সালমাহ্যাপী বলেছেন: সুন্দর +++

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:০১

আবু সালেহ বলেছেন: প্রোফাইল পিক জোশ....ধইন্যাপাতা.... :D :D ;)

১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:১৯

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
সুন্দর ভ্রমন পোষ্ট
ছবি এবং এর সাথের বর্ননা চমৎকার হয়েছে ......

শুভকামনা ..........

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০২

আবু সালেহ বলেছেন:
ধন্যবাদ....শুভ কামনা আপনার জন্যও...

১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩৬

পাব্লিক বলেছেন: ভাল লাগল।

আপনারমত একজন ভাল মানুষের পোস্টে লুলশান এরমত দুষ্কৃতিকারীর আনাঘোনা সুবিধার মনে হইতাসেনা।

+ ১০

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:২৮

আবু সালেহ বলেছেন: ভালো লাগছে জেনে খুশি হলাম.....

কে লুল না কি সেটা তার ব্যাপার .....

ধইন্যাপাতা....

১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:২৩

রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:

বাঙলাদেশ যে কি ভীষণ সুন্দর........তা এসব জায়গায় গেলে টের পাওয়া যায়।

কেওক্রাডাং যাওয়ার পথে গাড়ীর ব্যবস্থা মোটেও পছন্দ হোলনা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

আবু সালেহ বলেছেন: সত্যি অসম্ভব সুন্দর জায়গা.....এর চেয়েও সুন্দর জায়গা আছে যেখানে এখনও যেতে পারি নাই.....তবে ভবিষ্যতে এর জৌলস অনেকখানি হয়তো কমে যাবে.......

১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১:৪৫

রেজোওয়ানা বলেছেন: কি সুন্দর সব ছবি!



পানির বোতল ভুলে কেউ ফেলে যায়, ছি ছি ছি /:)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:১৮

আবু সালেহ বলেছেন: ভূল কি কেউ আর ইচ্ছে করে করে..... :( :( ..যার জন্য ভুগতে হয়েছে.......

ধন্যবাদ....

১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:০৩

~মাইনাচ~ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++

১৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

আবু সালেহ বলেছেন: ঘটনা প্যাঁচ খাইলো কেমনে??????...মাইনাচ এর মুখে এত +!!!!!!!!!! :-* :-* :-* :-*

১৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬

নিঃসংগ যোদ্ধা বলেছেন: প্রিয় জন্ম ভূমির অসাধারন সৌন্দর্য সুন্দর করে তুলে ধরেছেন। শিরোনাম দেখে প্রেমের গল্প ভেবেছিলাম। খুব সুন্দর কাব্যিক শিরোনাম।

ভাল লাগল। +১২

১৫ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:১০

আবু সালেহ বলেছেন: শিরোনামটা যাকে উৎসর্গ করেছি তার দেওয়া.....ভালো লাগলে জেনে খুশি হলাম......
ধন্যবাদ ....

১৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: ভাল লাগল।

পহেলা বৈশাখ থেকে আজ ভোর বেলা পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় ছিলাম বিদেশী ডেলিকেটদের নিয়ে...... আজ আছি কক্স বাজার।

পোস্টে প্লাস।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৫৬

আবু সালেহ বলেছেন: যাক ভালেই কাটছে তাহলে আপনার সময়................

ধন্যবাদ...........

১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৫৩

শিশিরের শব্দ বলেছেন: চমৎকার সব ছবি :)

১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৫০

আবু সালেহ বলেছেন: ছবির চেয়ে চোখে দেখাটা আরো চমৎকার.........

১৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫

নিখিলেস প্যারিসে বলেছেন: চমতকার ছবি তুলেছেন...

১৯ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১১:১৩

আবু সালেহ বলেছেন: যে স্থানটি এত চমৎকার তার ছবি এমনিতেই চমৎকার হবে..........ধন্যবাদ....

১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:১৯

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ছবিগুলো দারুন আসছে :)

২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৫৭

দীপান্বিতা বলেছেন: খুব সুন্দর...আমিও একবার পাহাড়ের চূড়ায় উঠে এমন মেতে উঠেছিলাম- মনে পরে গেল:)

২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:২৭

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: নতুন পোস্ট কোথায়?

৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ১২:৪২

আবু সালেহ বলেছেন: বাবার অসুস্থতায় হাসপাতালের দৌড়াদৌড়িতে ব্লগে আসার সময় হয় না....তাই লিখারও সময় পাই না...দোয়া করবেন..

২২| ০২ রা মে, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩

~মাইনাচ~ বলেছেন: মাইনাচ X((

২৩| ০৬ ই মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৬

~মাইনাচ~ বলেছেন: আপনার বাবা কেমন আছেন? কি অবস্থারে ভাই উনার?? দোয়া করি যেন সুস্থ হয়ে উঠেন

০৭ ই মে, ২০১২ সকাল ১০:৪০

আবু সালেহ বলেছেন: কিছুটা উন্নতির দিকে....গত শুক্রবার বাসায় নিয়ে আসছি.......দোয়া করবেন.....

২৪| ১৩ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৫০

মাস্টার বলেছেন: একটা প্রশ্নঃ লেকটার নাম কি বকা না বগা? আমি শুনেছিলাম বগা :|

আমরা ২০০৬-০৭ এর দিকে প্ল্যান করেছিলাম বগা (বা বকা) লেকে যাবো। মোটামুটি অনেকখানি এগিয়েছিলাম প্রিপারেশন নিয়ে। কিন্তু শেষে সব ভেস্তে গিয়েছিলো :(

আচ্ছা, মুখ দিয়ে শ্বাস নিতে মানা করেছিলো কেন? দ্রুত হাপিয়ে যাবেন বলে নাকি?

পোস্টে ৫ তারা

১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:০৬

আবু সালেহ বলেছেন: লেকটার নাম বগালেক .........

মুখ দিয়ে শ্বাস নিলে আপনি দ্রুত হাঁপিয়ে যাবেন....গলা শুকিয়ে যাবে খুব দ্রুত...এছাড়া শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হবে......মোটকথা আপনি খুব দ্রুত সময়ে আপনার শক্তি হারিয়ে ফেলবেন..

২৫| ১৪ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:১৫

দা লর্ড বলেছেন: মনটাই খারাপ করে দিলেন ভাই। অফিসে আর ভালো লাগে না। ঘুরতে যেতে চাই।
তবে পোষ্টে +
আর আপনাকে ধন্যবাদ।

১৪ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫১

আবু সালেহ বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকেও .....যাবেন নাকি....আবারও যাবো.....ইচ্ছে আছে.....

২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৪

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: মানুষ কি খারাপ! পাহাড়ে যায় আবার ছবিও দেখায়! লোভ হয়না আমার? X((

০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

আবু সালেহ বলেছেন: লোভটাই তো জাগাতে চাই....আমার দেশটা যে কত সুন্দর তা দেখতে হবে যে......তাই আরো বেশী বেশী দিবো... :P :P :P

২৭| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৬

তাসবীর আহমাদ বলেছেন: সুন্দর !!!

২৮| ০২ রা জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৬

তাসবীর আহমাদ বলেছেন: সুন্দর !!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৭

আবু সালেহ বলেছেন: ধন্যবাদ তাসবীর আহমাদ.....

২৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:১৪

সম্রাট১৯৯১ বলেছেন: অসাধারন B-)

৩০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১১

ফারজুল আরেফিন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। +++

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৭

আবু সালেহ বলেছেন: ধন্যবাদ ফারজুল আরেফিন ভাই........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.