নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনারে গেছি ভুলে, চাও গো মুখানি তুলে / ধর সখি দুইটি চুম্বন !

ফয়সল নোই

বৃথা আসি, বৃথা যাই / কিছুই উদ্দেশ্য নাই

ফয়সল নোই › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেঘের মানচিত্র

২৪ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১

অভিধানগুলোতে মেঘের অর্থ , সমজাতীয় শব্দ ইত্যাদি অনেক থাকলেও মেঘের বাংলা নাম নেই।আবহাওয়া বিষয়ক একটা বইয়ে ১০ টি মেঘের নাম পেলাম। তবে ইংরেজীতে । ওখানেই জানলাম লিউক হাওয়ার্ড নামের বিশেষজ্ঞ ১৮০৩ সালে ( বাংলা উইকিপিডিয়ায় ১৮০২ বলা হয়েছে) প্রথম মেঘের শ্রেণীবিভাগ করেন। ল্যাটিন ভাষায় তিনিই বিভিন্ন মেঘের নামকরণ করেন। সিরাস , কিউমুলাস , নিম্বাস এবং স্ট্রেটাস নামগুলি তাঁরই দেওয়া। আবহাওয়া অফিসের বর্তমান উপপরিচালক শাহ আলমের কাছে মেঘের বাংলা নাম জানতে চাইলে তিনি ১৬ ধরনের মেঘের কথা জানান। তিনি জানান মেঘের বাংলা নাম নেই। ইংরেজি নামেই তারা ডাকেন এগুলোকে।তিনি নিম্বোস্ট্র্যাটাসকে বাংলায় বললেন ঠাণ্ডার মেঘ। বাংলা উইকিপিডিয়ায় মেঘকে প্রধান ৪ শ্রেণীতে বিভিক্ত করে মোট ১৮ ধরনের মেঘের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।



এই স্তরগুলো হচ্ছেঃ



ক. উঁচু মেঘ ( এই গোত্র ভুক্ত মেঘ হচ্ছেঃ সিরোকিউমুলাস,সিরাস ও সিরোস্ট্রাটাস মেঘ) খ.মধ্য উচ্চতার মেঘ (অলটোস্ট্রাটাস ও অলটোকিউমুলাস)। গ. নিচু মেঘ ( এই গোত্র ভুক্ত মেঘ হচ্ছেঃ কিউমুলাস,কিউমুলাস হিমিলিউস,কিউমুলাস মেডিওক্রিস,স্ট্রাটোকিউমুলাস,নিম্বোস্ট্রাটাস,স্ট্রাটাস)। আর ঘ গোত্রের মধ্যে রয়েছে উলম্ব মেঘ(এই গোত্রের মধ্যে রয়েছেঃ আরো ৭ ধরনের যথা, কিউমুলোনিম্বাস,কিউমুলোনিম্বাস ইনকাস,ম্যামাটাসযুক্ত কিউমুলোনিম্বাস,কিউমুলাস,কিউমুলাস কংস্টাস,পাইরোকিউমুলাস)



মৌসুমি বায়ু নিয়ে একটা বইয়ে মেঘ নিয়ে অনেক লেখা। শুধু বাংলা নাম ছাড়া। এখানে অবশ্য লিউক হাওয়ার্ডএর দেখানো ১০ টি প্রধান মেঘের নামের সঙ্গে বাংলায় মেঘগুলোর প্রকৃতি পাওয়া গেল। এগুলো হচ্ছেঃ



উচ্চস্তরের মেঘ




মেঘের পাদমূলের উচ্চতা ৬ কি.মি. (২০০০০ ফিট) বা বেশী



১) সিরাস (Cirrus) : শ্বেত পালক কিংবা সঙ্কীর্ণ ফিতার বা ব্যান্ডের আকারে ছিন্ন তন্তু বা আঁশের মত মেঘ।

২) সিরোকিউমুলাস (Cirrocumulus ) : ছায়া-বিহীন হাল্কা সাদা মেঘের স্তর।

৩) সিরোস্ট্র্যাটাস (Cirrostratus ) : স্বচ্ছ সাদা মেঘ। প্রায়ই বর্ণবলয় দৃষ্ট হয়।



মধ্যস্তরের মেঘ




মেঘের পাদমূলের উচ্চতা ২ কি.মি. (৭০০০ ফিট)



৪) অল্টোকিউমুলাস (Altocumulus ) : সাদা বা ধুসর রঙের মেঘের স্তর। প্রায়ই বেলন বা বটিকার আকারে দৃষ্ট হয়।

৫) অল্টোস্ট্র্যাটাস (Altostratus ) : ধূসর মেঘের আচ্ছাদন। এই মেঘের মধ্য দিয়ে বর্ণবলয় দেখা যায় না।



নিম্নস্তরের মেঘ




ভূপৃষ্ঠ থেকে ২ কি.মি পর্যন্ত প্রসারিত মেঘ



৬) স্ট্র্যাটাস (Stratus ) : সাধারনতঃ ধূসর মেঘের স্তর। তলদেশের উচ্চতা সর্বত্র সমান।

৭) স্ট্র্র্যাটো-কিউমুলাস (Stratocumulus ) : সাদা বা ধূসর মেঘের টুকরো। প্রায়ই বেলন আকারে বা গোলাকার টুকরো মেঘের দল।



এছাড়াঃ



৮) কিউমুলাস (Cumulus ) : ছাড়া ছাড়া মেঘ। স্পষ্ট অবয়ব। গম্বুজের মতো, অট্টালিকার মতো মেঘ এ দলের মেঘে প্রায়ই দেখা যায়।

৯) কিউমুলোনিম্বাস (Cumulonimbus ) : ঘন ও গুরুভাব, মেঘ, পশলা আকারে বৃষ্টি, প্রায়ই শীর্ষ নেহাইর আকারে ছড়িয়ে যায়।

১০) নিম্বোস্ট্র্যাটাস (Nimbostratus ) : ধুসর বা কৃষ্ণকায় মেঘের স্তর। বিরামহীন বৃষ্টি।



বাণিজ্যিক বিমানচালকদের পর্যবেক্ষণ সূত্রে এখানে জানানো হয়, কিউমুলো নিম্বাস মেঘের শীর্ষ ১৬.৭ কি.মি (৫৫,০০০ ফিট) পর্যন্ত উচ্চে যেতে পারে।





অভিধানগুলোতে দেয়া মেঘের অর্থগুলো খুব পরিচিত।

মেঘ মানেঃ ঘন,জলধর,জলদ,জীমূত,নীরদ,পয়োদ,বলাহক,বারিদ...



বাংলা একাডেমীর আঞ্চলিক ভাষার অভিধানে মেঘ দিয়ে শব্দই আছে একটা তাও মেঘলি । মানে কটিবন্ধ। ঊদাহরণ আছে একটা বাক্যের এমন, মেঘলি বান্দি ঠাশি কাম কর। ম্যাগ্ অর্থে বৃষ্টি ডাকে কেউ। আবার স্ত্রী ও মনে করে । ( ম্যাগক্ ভাত দিবার মুরাদ তো বিহা করিচিলা কায়বা ? )



তবে অনেকগুলো সুন্দর শব্দ আছে দেখলাম মেঘ নিয়ে ।



মেঘ: বারিবাহ, ঘন, জলধর, দৈত্যবিশেষ, রাগবিশেষ, রাক্ষসবিশেষ।

মেঘকজ্জল: কাজলের মতো ঘন কালো মেঘে ঢাকা।

মেঘকফ: ঘনোপল, করকা।

মেঘকাল: বর্ষা ঋতু।

মেঘগর্জন: মেঘের ডাক।

মেঘজ: জলদ জাত।

মেঘজাল: মেঘসমূহ।

মেঘজ্যোতি: ইরম্মদ, বজ্রাগ্নি।

মেঘড়ম্বর: মেঘাড়ম্বর, মেঘগর্জন

মেঘড়ম্বর শাড়ি: মেঘডুম্বুর শাড়ি, নীলাম্বরী শাড়ি, মেঘবরণ শাড়ি।

মেঘতিমির: মেঘাচ্ছন্ন দিন। মেঘজনিত তিমির যৎকালে, বহু।

মেঘদীপ: বিদ্যুৎ।

মেঘদূত: কালিদাস রচিত কাব্য।

মেঘনাদ : মেঘগর্জন, বরুণ-রাবণপুত্র, মেঘের নাদের ন্যায় নাদ যাহার।

মেঘনাদজিৎ: রামানুজ লক্ষ্মণ।

মেঘনির্ঘোষ: মেঘধ্বনি, মেঘগর্জন।

মেঘপুস্প: জল, নদীজল।

মেঘবর্ণ: মেঘের ন্যায় কালো রং।

মেঘবত: বেশ্ম, আকাশ।

মেঘবহ্নি: বজ্রাগ্নি।

মেঘবাহন: ইন্দ্র।

মেঘবিচ্ছুরিত: মেঘনিঃসৃত, মেঘের মধ্যে থাকিয়া দীপ্তিপ্রাপ্ত।

মেঘমন্ডিত: মেঘশোভিত।

মেঘমন্দ্র: মেঘের গম্ভীরধ্বনি।

মেঘমন্দ্রস্বরে: মেঘের ধ্বনির ন্যায় গম্ভীর রবে।

মেঘমল্লার: সংগীতের বর্ষাকালীন রাগবিশেষ।

মেঘমালা: জলধরশ্রেণী, কাদম্বিনী।

মেঘযুদ্ধ: মেঘে মেঘে ঘর্ষণ।

মেঘমেদুর: মেঘাচ্ছন্ন হওয়ার ফলে স্নিগ্ধ।

মেঘযোনি: ধূম, ধোঁয়া, মেঘের যোনি (উৎপত্তিস্থান)

মেঘরুচি: মেঘবর্ণ।

মেঘলা: মেঘাচ্ছন্ন।

মেঘাগম: বর্ষাকাল। মেঘের আগম হয় যে সময়ে।

মেঘাগ্নি: বিদুৎ। মেঘের অগ্নি।

মেঘাচ্ছন্ন, মেঘাবৃত: মেঘে ঢাকা। মেঘ দ্বারা আচ্ছন্ন বা আবৃত।

মেঘাড়ম্বর: মেঘগর্জন, মেঘের ডাক, মেঘের আড়ম্বর।

মেঘাত্যয়, মেঘান্ত: শরৎকাল। মেঘের অত্যয়।

মেঘাস্থি: করকা। মেঘের অস্থি।



মেঘদীপ মানে বিদ্যুৎ জানতাম না। মেঘ মানে রাক্ষস বা দৈত্য হয় তাও জানতাম না। মেঘের অস্থি হয় তাও জানতাম না। এক ডিজুজ বন্ধু ইনফো সেল অভিধান থেকে কয়টা নাম বের করে

দিল ।এগুলো হলোঃ



সিরাস: অলক মেঘ

সিরোকিউমুলাস: অলকস্তুপ

সিরোস্ট্র্যাটাস: অরকস্তর

স্ট্র্যাটাস: স্তর মেঘ

কিউমুলাস: স্তরে স্তরে পূঞ্জীভূত মেঘ



অলোক মেঘা নামটা ছোট বেলার ছড়াটায় ছিল ছিল এমন আবছা মনে পড়ছে !









নোট : গত কয়েকদিন শারীরীক অসুস্থতার সময় নানা বাস্তব অবাস্তব চিন্তার মধ্যে হঠাৎ খেয়াল পড়লো মেঘের বাংলা নামগুলো ভুলে গেছি। ছোট বেলায় পড়া কোন একটা ছড়ায় ছিল। এখন মনে নেই তো নেইই! জানতে পারেন অনুমান করি এমন বেশ কয়েকজনকে জিগ্যেস করে বিব্রত করেছি শুধু। মেঘকুণ্ডলি খোঁজ খবরের নোটগুলো নানা কাগজ থেকে আজ দিনভর এক খানে কম্পোজ করে রাখলাম। মেঘের নাম ভোলা সময়টার একটা স্মৃতি থাকুক।



পরিশিষ্ট ১



যাদের আগে জিগ্যেস করেছিলাম তাদের কেউ কেউ এখনো মেঘের খবর জানাচ্ছেন ।

সেই সূত্রে আজ একজন আবহাওয়া অফিস থেকে মেঘের বাংলা নামগুলো জোগার করে ফ্যাক্স করলেন।

এগুলোর নাম তারা দিয়েছেনঃ

১. ঊর্দ্ধ মেঘ



ক.পালক মেঘ

খ.পালকপুঞ্জ মেঘ

গ.ঊর্দ্ধ স্তর মেঘ



২.মধ্যম উচ্চতার মেঘ



ক.উন্মেঘ পুঞ্জ মেঘ

খ.উন্মেঘ স্তর মেঘ

গ.বর্ষন মেঘ বা বর্ষন স্তর মেঘ

৩. নিচের স্তরের মেঘ

ক. স্তর পুঞ্জ মেঘ বা স্তুপ মেঘ

খ. স্তর মেঘ

গ. পুঞ্জ মেঘ

ঘ. ঝড়ো পুঞ্জ মেঘ

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০৮

হিমাংশু বলেছেন:
অসুস্থতারও দেখি অনেক উপকারী দিক আছে... :)
অসুস্থ হয়েছিলেন বলেই না এমন দরকারি পোস্ট পাওয়া গেল।

থ্যাংকস, নোই!

২৪ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১২

ফয়সল নোই বলেছেন:
ব্যক্তিগত ভাল লাগার লেখাটায় আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ হিমাংশু।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার শারিরীক অসুস্থতার সময় নানা বাস্তব অবাস্তব চিন্তার ফসল আমার জানার পরিধি সমৃদ্ধ করেছে। সুস্থ্যতা কামনা এবং অসংখ্য ধন্যবাদ।

প্রিয়তে এবং প্লাস।

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:১৪

ফয়সল নোই বলেছেন:
জুল ভার্ন অনেক পুরানা বন্ধু । :)

এই লেখাটা আপনার মতো একজন গুনী মানুষের মনযোগ টেনেছে দেখে ভাল লাগছে।

অনেক অনেক আন্তরিক শুভেচ্ছা জুল ভার্ন।

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:১৬

সবাক বলেছেন: মাই গড! কি পরিশ্রমী লেখারে বাপ! নো মোর কমেন্টিং, সোজা শোকেস! :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪

ফয়সল নোই বলেছেন:
লেখাটা সবাকের ভাল লেগেছে এটাতো বিশাল ব্যপার আমার কাছে।

থ্যাংকুস।:)

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
এত দারুণ তথ্যবহুল লেখার জন্য অন্তর থেকে ধন্যবাদ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৪

ফয়সল নোই বলেছেন:
স্বদেশ হাসনাইন , লেখাটা আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো।

মেঘের নাম ভুলে গিয়েছি অনুভবের পর খুব অস্থির লাগছিল।হাতের কাছে যা ছিল খুঁজেছি।
নামগুলো না পাওয়ায় এখনো একটু একটু খারাপ লাগা আছে।পেলে ভাল হতো।

ভাল থাকবেন স্বদেশ হাসনাইন।আমার ব্লগে স্বাগতম।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫১

সুবিদ্ বলেছেন: ছবিগুলোই আপাতত দেখলাম...

ভালো লাগলো

২৯ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৭

ফয়সল নোই বলেছেন: সুবিদ্ ভাই, ছবিগুলো উইকিপিডিয়া থকে নেয়া।তবে মেঘের নামের সাথে মেলানো আছে।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৪

তারার হাসি বলেছেন:
মেঘ নিয়ে আমিও বেশ কিছু লেখা পড়েছি কারণ মেঘ, আকাশ, বৃষ্টিতে আমার অনেক দূর্বলতা।
মেঘ কি আমি জানি তারপরেও ইচ্ছে করে জমাট সাদা মেঘের উপর শুয়ে শুয়ে বই পড়ি।
এখন নিশ্চয় সুস্থ।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫১

ফয়সল নোই বলেছেন:
বাহ, দারুণ সুন্দর ইচ্ছে।

আমারও ভীষণ ভালো লাগে।এ নিয়ে একটা ইচ্ছেও সম্প্রতি দানা বাঁধছে।

বুড়ো বয়সটা শ্রীমঙ্গলে কাটাবো।এখন থেকেই গিয়ে থাকা শুরু করতাম সম্ভব হলে।

জি, এখন সুস্থ।

৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৬

ফয়সল নোই বলেছেন:
আজ ঢাকাই আসমানে এমন মেঘ করেছে।এগুলোর নাম কি হবে ? মনে হয় কিউমুলাস ।

৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৫

ফয়সল নোই বলেছেন: গতকাল দুপুরে চন্দ্রিমা উদ্যানের সামনের রাস্তা থেকে তোলা পশ্চিম আকাশের ছবি।(মোবাইল দিয়া)
এই মেঘ কোন জাতের বুঝতে পারছি না। একেক প্রান্ত একেক রকম।এর মাঝ দিয়ে আবার উপরের মেঘও দেখা যায়।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৭

ফয়সল নোই বলেছেন: জানালার ফাঁকা দিয়ে তোলা ২ খানা মেঘের ছবি খুঁজে পেলাম। (২০০৮ এর ১৭ সেপ্টেম্বর)

কোন সন্দেহ নেই , এটা কেইস নং ১০।নিম্বোস্ট্র্যাটাস: ধুসর বা কৃষ্ণকায় মেঘের স্তর। এর ফলাফল বিরামহীন বৃষ্টি।

১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

ফয়সল নোই বলেছেন: চেয়ে দেখি আজ আবার ঢাকার আকাশে ( ২টার দিকে ) চুপচাপ বসে ছিলে কিউমুলাস । ছাড়া ছাড়া মেঘ। স্পষ্ট অবয়ব। গম্বুজের মতো।
মন ভাল করে দে , মেঘ !

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৩

ফয়সল নোই বলেছেন: গতকাল শেষ বিকেলে তোলা অল্টোকিউমুলাস । সাদা বা ধুসর রঙের মেঘের স্তর।

১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫

ফয়সল নোই বলেছেন: আজ সকালে দেখলাম।নিম্বোস্ট্র্যাটাস ।বর্ষণ মেঘ। এটাই বেশি ভাল লাগে।



১৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট ভাই।

আপনার গবেষক মনকে সালাম।

ঘুরে যাবার আমন্ত্রন রইল আমার ব্লগ থেকে।

ঈদের শুভেচ্ছা

১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

ফয়সল নোই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজওয়ান মাহবুব তানিম।
ভাল আছেন আশা করি। উত্তর দিতে দেরি হওয়ায় দুঃখিত।

১৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৭

ফয়সল নোই বলেছেন: কালো মেঘা নামো নামো, ফুল-তোলা মেঘ নামো,
ধুলট মেঘা, তুলট মেঘা, তোমরা সবে ঘামো!
কানা মেঘা, টলমল বারো মেঘার ভাই,
আরও ফুটিক ডলক দিলে চিনার ভাত খাই!

কাজল মেঘা নামো নামো চোখের কাজল দিয়া,
তোমার ভালে টিপ আঁকিব মোদের হলে বিয়া !
আড়িয়া মেঘা, হাড়িয়া মেঘা, কুড়িয়া মেঘার নাতি,
নাকের নোলক বেচিয়া দিব তোমার মাথার ছাতি।...


নক্সী কাঁথার মাঠ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.