নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আজ ৩রা জুন; ২০১২ সালের রোহিঙ্গা নিধন স্মরনে

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

মনে পরে এই ছবিটি





বা এই ছবিটি





তৎকালিন সন্মানিত পররাষ্ট্র মন্ত্রী সিদ্ধান্ত দিয়ে দিয়েছিলেন, এদেরকে ভেড়ানো যাবে না।

কিভাবে আমারা বলব যে, আমরা মানবাধিকার সংরক্ষন করি।



আজ মালেশিয়ায় অবস্থানরত রোহিঙ্গারা ৩রা জুন ২০১২খৃঃ ঘটে যাওয়া এই নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরন সভা করছে।

অথচ আমরা কি করছি? কিছুই না, চট্টগ্রামের সাথে আরাকানের ঐতিহাসিক যোগাযোগ সেই যখন মুসলমানরা এই প্রদেশে বসবাসের জন্য আসে।



মালেশিয়ার চাইতে দায়িত্ব আমাদের ছিল বেশি।



মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১:১৬

পংবাড়ী বলেছেন: রোহিংগারা ভুল দেশে আসে, তাদের উচিত মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া চলে যাওয়া।

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৩৫

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আপনার বাড়ি ঘর জ্বলতে থাকলে আপনি কি সাত সমুদ্র তের নদীর পার সাহায্য চাইবেন, না প্রতিবেশীর কাছে?

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১:২৯

জীনের বাদশা বলেছেন: ভাই এদের দায়িত্ব মালেশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া নেয় না কেন?? এতই যদি দরদ খালি বাংলাদেশে ঠেলে দেয় কেন?

০৪ ঠা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৩৯

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আপনার বাড়ি ঘর জ্বলতে থাকলে আপনি কি সাত সমুদ্র তের নদীর পার সাহায্য চাইবেন, না প্রতিবেশীর কাছে?
আরাকান রাজ্য স্বাধীনতা চাইলে আমাদের উচিত তাদের তথা রোহিঙ্গাদের সাহায্য করা।
১৯৭১ সালে প্রতিবেশী ভারত আমাদের স্বরনার্থীদের আশ্রয় ও স্বয়ং যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে আমাদের সাহায্য করেছিল, ভুলে গেছেন কি?

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ রাত ১:৪৬

পংবাড়ী বলেছেন:

@জীনের বাদশা ,
যেতে হয়, নেয়ার জন্য কেহ বসে নেই।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ ভোর ৬:৫৯

জগ বলেছেন: @ঢংবাড়ী & জীনের বাল-শাহ, "বি হিউম্যান - ডোন্ট বি এ শাহবাগী হনুমান।"

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

জামিল হাসান বলেছেন: ইমরানের সাগরেদদের ম্যাতকারে ব্লগ আজকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে
এদের লেখাগুলো পড়লে মনে হয় মগজ কারও কাছে বন্দক রেখেছে

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩

জামিল হাসান বলেছেন: ইমরানের সাগরেদদের ম্যাতকারে ব্লগ আজকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে
এদের লেখাগুলো পড়লে মনে হয় মগজ কারও কাছে বন্দক রেখেছে

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৪ রাত ১:৫৫

জীনের বাদশা বলেছেন: আরাকান রাজ্য স্বাধীনতা চাইলে আমাদের উচিত তাদের তথা রোহিঙ্গাদের সাহায্য করা।
১৯৭১ সালে প্রতিবেশী ভারত আমাদের স্বরনার্থীদের আশ্রয় ও স্বয়ং যুদ্ধে অংশ গ্রহণ করে আমাদের সাহায্য করেছিল, ভুলে গেছেন কি?

ফেরদাউস আল আমিন ভাই আপনার কথায় যুক্তি আছে,কিন্তু


আমি যেইসব রোহিঙ্গা রিফিউজি ক্যাম্পে আছে তাদের কথা বলছি না, তারা বেশিরভাগই নিবন্ধিত আর চলাফেরাও সীমিত। আমি সেইসব রোহিঙ্গার কথা বলছি যাদের একটি বড় অংশ আমাদের বাংলাদেশীদের মূল জনগোষ্ঠীদের সাথে মিশে গেছে। চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, খুন, ছিনতাই, দেহ ব্যবসা, ধর্ষন, অস্ত্র চোরাকারবার আর ব্যবসা, মাদক ব্যবসা, নাইট কোচে ডাকাতি, জায়গা জমিন দখল, পাহাড় দখল করে কেটে সাফ করা, বন জঙ্গল দখল করে গাছ পালা কেটে উজাড় করা এসব তো আছেই কিন্তু রোহিঙ্গাদের সমন্ধে যে অভিযোগটা সবচেয়ে ভয়ংকর তা হল তারা আমাদের বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ আর সার্বভৌমত্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি স্বরূপ। এক বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী আমাদের দেশে ঢুকেছে বহাল তবিয়তে তারপর এই দেশের কিছু জারজ সন্তানদের সহযোগিতায় ভোটার আইডি কার্ড বানিয়েছে, জন্ম নিবন্ধন, জাতীয়তা সনদপত্র এইসবও বানায়, তারপর বানায় মহামূল্যবান পাসপোর্ট আর তারপরই এইসব রোহিঙ্গারা বাংলাদেশী ট্যাগধারী হয়ে এই দেশ থেকে পাড়ি দেয় অন্য দেশে। বিশ্বাস করুন বা নাই করুন শুধুমাত্র এই প্রক্রিয়ায় রোহিঙ্গাদের এক বিশাল জনগোষ্ঠী আমাদের দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি দিয়েছে যার বিন্দু বিসর্গও আমাদের জানা নেই। শুধুমাত্র আমাদের দেশের এয়ারপোর্টগুলোতে ইমিগ্রেশনে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা ধরা পড়ার পর আমরা পত্র-পত্রিকা মারফত জানতে পারি। তারপরও আমাদের মত একটা নিকৃষ্ট জাতির কর্তাব্যক্তিদের টনক নড়ে না।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বরনার্থীরা কি ভারতে গিয়ে এইগুলা করেছিলো ??

অকৃতজ্ঞ আর প্রচন্ড ইনসিকিউরিটি তে ভোগা এই জাতিটি হয়ত ছোটবেলা থেকেই শিখে ফেলছে যে করেই হোক যেখানেই হোক, তাদের শিকড় প্রতিষ্ঠা করতে হবে, কিন্তু শিকড় প্রতিষ্ঠা করতে হলে যে সেটা কৃতজ্ঞ হয়ে করতে হয় কৃতঘ্ন হয়ে নয় সে শিক্ষাটা মনে হয় তারা পায়নি।

৮| ০৭ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: "এক বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী আমাদের দেশে ঢুকেছে বহাল তবিয়তে তারপর এই দেশের কিছু জারজ সন্তানদের সহযোগিতায় ভোটার আইডি কার্ড বানিয়েছে, জন্ম নিবন্ধন, জাতীয়তা সনদপত্র এইসবও বানায়, তারপর বানায় মহামূল্যবান পাসপোর্ট আর তারপরই এইসব রোহিঙ্গারা বাংলাদেশী ট্যাগধারী হয়ে এই দেশ থেকে পাড়ি দেয় অন্য দেশে।"

জীনের বাদশা ভাই,
আপনার সাথে একমত হলেও, এধরনের ঘটনা আমাদের "জারজ সন্তান" রাই করছে, কিন্তু সংখ্যায় অনেক কম। আমাদের কিছু স্বরনার্থি ১৯৭১ সালে ভারতীয় নাগরিকত্ব গ্রহণ করেনি, তাইই বা আপনি কেমন করে বলতে পারেন!!

বিষয়টা কিন্তু ভিন্ন। রোহিঙ্গাদের বৌদ্ধ ধর্মান্ধরা হত্যা করেছে এবং নীপিড়ন করেই চলেছে। সেই সংখ্যা গরিষ্ঠ রোহিঙ্গাদের কথা বলছি যারা আরাকান এ এখনও আছে এবং ভয়ে ভয়ে বাস করছে। কেউ তাদের পাশে দাড়াচ্ছে না বলে মিয়ানমারের রাখাইন জনগোষ্ঠি সরকারের সহযোগিতায় "তালিবানের" মত আচরন করছে।
মুসলমান জাতি সর্বদাই নীপিড়িত জনগনের পক্ষে কাজ করেছে।

৯| ০৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ২:২২

জীনের বাদশা বলেছেন: এইদেশে যেইসব রোহিঙ্গা আছে তারা কোন লেভেলের অপরাধের সাথে জড়িত তার কোন ধারনায় নাই আপনার, কেন এই স্বাধীন দেশে ভিসা আর পেপারস ছাড়া বিজাতীয় লোক থাকবে ?? এরা আর কত বাংলাদেশীদের মাথায় কাঠাল ভেংগে খাবে ?? আপনি আমি কেন সুইজারল্যান্ড থাকতে পারিনা পেপারস ছাড়া ??
বিষয়গুলো নিয়ে সচেতন হন।

১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১২:২২

ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: আপনি একেবারে ভিন্ন বিষয়ের অবতারনা করেছেন এখানে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.