![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট
মধ্য প্রাচ্যের শুন্যতা পুরনে কারা?
ক্রমবর্ধমান সাম্প্রদায়িকতা, রাজনৈতিক শুন্যতা ও পশ্চিম দোটানা পরিস্থিতির পরিণতির থেকে লাভবান করার দল হিসেবে আইএসআই গড়ে উঠেছে বলে মনে করছেন “লা মঁদ” এর সেপ্টেম্বর ইসুর লেখক জনাব পিটার হার্লিং।
ক্রমবর্ধমান বিশৃঙ্খল মধ্য প্রাচ্য মধ্যে অঞ্চলের উঠতি (পশ্চিমার মতে) চরম পন্থি দলের একটি সংগঠন এই আইএস আই এস।
আরবদের মাঝে হানিকর প্রবাদ দিয়ে এদেরকে পরিচিত করানো হয়।
অনেকে মনে করেন আইএসআইএস সি আই এর ই সৃষ্টি। যেমনটা আফগানিস্থানের মুজাহেদিনদের বেলায় ঘটেছিল।
ঘটনা যাই হোক আইএসআইএস এখন উত্তরপূর্বে সিরিয়া এবং উত্তর পশ্চিম ইরাকের অনেক নিয়ন্ত্রণ করছে। একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের এলাকা, বিভ্রান্তির সঙ্গে জড়িয়ে যেই অঞ্চল, এই অনিশ্চয়তা বিভ্রান্তির পুরো সুযোগ গ্রহণ করছে আইএসআইএস।
যুক্তরাষ্ট্র মনে হচ্ছে বিশ্বব্যাপী শত্রু ও মিত্র দুজনকেই যোগান দিচ্ছে। তাতে তার অস্ত্র ব্যবসা বর্তমানে ভাল হলেও, ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রকে কেউই বিশ্বাস করবে না, এই একটি বিরাটরকম ঝুঁকি রয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে আশা করি অবশ্যই ওয়াকিবহাল আছেন।
প্রাক্তন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জনাব জর্জ বুশ যে অনৈতিক এবং অযৌক্তিক যুদ্ধ ইরাকের বিরুদ্ধে শুরু করেছিলেন, তার খেসারতই যুক্তরাষ্ট্রকে মধ্যপ্রাচ্যে এখন দিতে হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে। এই মধ্যপ্রাচ্য কবে স্থিতিস্থাপকতায় ফিরে আসবে, তা স্বয়ং বিধাতাই বলতে পারবেন। তেলের প্রয়োজন ফুরানো না হওয়া পর্যন্ত এই দামামা মনে হয় চলতেই থাকবে। সাধারন মানুষের ভোগান্তি শুধু শুধু চরমে পৌঁছাবে।
আইএসআইএস এর উত্স এবং এর বিভিন্ন জায়গা থেকে স্বেচ্ছাসেবকদের যোগদান দেয়া একটি আশ্চর্যজনক ঘটনা। এর থেকে হয়তো কিছটা স্পষ্ট যে মধ্য প্রাচ্যে আইএসআই এর মাধ্যমে একটি আক্রমনাত্মক আন্দোলনে রুপ নিতে যাচ্ছে; অন্ততঃ পশ্চিমা সংবাদ মিডিয়া তাই ফুটিয়ে তুলতে অব্যাহত প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আর এটি যেহেতু চরমপন্থি, এটিকে দমন করা উচিত। আরও যেহেতু পশ্চিমা সংবাদ মিডিয়া ঈহুদিদের দখলে, তারা তথা পশ্চিমার মিডিয়া যাই প্রচারণা চালাবে, সাধারন জনগন তা ক্রমাগত প্রচারণার কারনে বিশ্বাসও করতে শুরু করবে। লক্ষ করুন আইএসআইএস কোন মুখপাত্র তাদের মিডিয়াতে দেখানো হয় না বা চেষ্টাও করা হয় না। ভবিষ্যতে যদিও আানা হবে, দেখা যাবে য়ে সে অনর্গল ইংরেজিতে কথা বলতে পারে না বা ইংরেজি একেবারেই বলে না। যা বর্তমান বিশ্বের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিবেচনায় মূর্খতা ছাড়া কিছুই নয়।
যদি আইএসআইএস মূখপাত্র পশ্চিমার মিডিয়াতে প্রদর্শনে বা প্রচারণায় বিলম্বে আবির্ভাব হয়, তা হলে কিছুটা হলেও অনুমান করতে হবে আইএসআইএস পশ্চিমাদেরই সৃষ্টি।
(চলবে) ০১।১০।১৪ ইসলামি প্রদেশ !!
©somewhere in net ltd.