নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপাততঃ ঢাকা থেকে

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

ফেরদাউস আল আমিন

সুন্দর এই পৃথিবীতে আগমন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে। স্কুল ........... সে অনেক.. মিশনারি স্কুল, ডি এন হাই স্কুল চাঁদপুর, চাকলালা বাংলা মিডিয়াম রাওয়ালপিন্ডি, ইংলিশ মিডিয়াম মুযাফ্ফরাবাদ, ক্লাশ সিক্স বাদ শেষমেষ এবোটাবাদ পাবলিক স্কুল। চিটগাং কলেজ ও বুয়েট

ফেরদাউস আল আমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গতকাল ঢাকা - চট্টগ্রাম সড়ক

১৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২৬

এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কটির জ্যম নিয়ে আমি বেশ কয়েকবার লিখেছি।
একই বিষয় বস্তু নিয়ে বার বার লিখতেও ইচ্ছে করে না।

কিন্তু বার বার ই লিখতে হচ্ছে।
কারন ট্রাফিক জ্যাম এ পরে সাধারন জনগনের ভোগান্তি দেখলে আর না লিখে পারা যায় না।

গতকাল দুপুরে ১২:৩০ মিনিটে উত্তরা থেকে রওয়ানা হই। উদ্দেশ্য চট্টগাম যাব। ট্র‍্যফিক জ্যম পাশ কাটিয়ে যাবার জন্যই শুক্রবার দুপুর বেছে নিয়েছিলাম।
কাঞ্চন বৃজের ঢাকা বাইপাশ সড়কে ট্রাকের ভিড় হয়, তাই ওটা বাদ দিলাম।
বনশ্রী এর রাম্পুরা বাইপাশ সড়ক বাদ দিলাম, কারন জুম্মা নামাযের সময় মেইন রাস্তা ব্লক করে নামাযীরা জুম্মা নামায আদায় করেন বিধায়, ঐ রাস্তা জুম্মা নামাযের খোদ পুলিশ সদস্যরাই ঐ সময়টুকু রাস্তা বন্ধ করে রাখেন।

সুতরাং, মেয়র হানিফ উড়াল সড়কই যাত্রার প্রাথমিক চয়নে পরল।
কাঁচপুর বৃজ পর্যন্ত কোন জ্যম পেলাম না। মনে হোল সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ ই চট্টগ্রাম পৌঁছাতে কোন অসুবিধা হবে না।
যেই না মনে করেছি, ঠিক সাথে সাথেই খড়্গটা পরল মনে হোল।

সোনারগাঁও উপজিলার কিছু আগেই শুরু হয়ে গেল সেই চির পরিচিত জ্যম। কাউকে কিছু জিগ্যেস করলাম না, একটু অন্যভাবে জানলাম জিম মেঘনা সেতু পর্যন্ত।

স্মার্ট ফোনের জিপিএস এ্যপ খুললাম।
Destination = Meghna bridge দিলাম।
জ্যম এর দৈর্ঘ চলে এল ১২(বার) কিলমিটার।
শুক্রবারেই যদি এই অবস্থা হয়, তবে অন্যান্য দিন জ্যম কত দির্ঘ্য তা আর বোধ হয় কাউকে বলতে হয় না।

একটি বাস বা ট্রাকের দৈর্ঘ যদি ২০ মিটার ধরি, তা হলে ১২ কিলোমিটার জ্যম এ ১২০০০/২০= ৬০০(ছয় শত) বাস বা ট্রাক এই জ্যম অতিক্রম করবে।

টোল প্লাযার ধাক্কা ধাক্কি আর বর্ণনায় নাই আনলাম।
ছোট গাড়ি তথা কার জাতিয় বাহনকে ট্রাক বাস ওয়ালারা তো আমলেই আনে না।

যাক প্রচন্ড গরমে দু ঘন্টা তিরিশ মিনিট এই অংশ পার হতে।
বেশ কয়েক জন লিফট চাইল, গৌরীপুর বা শধু বৃজ পার করার জন্য।
ইচ্ছা থাকলেও এই ধরনের জনহিতকর কাজে আজকাল সায় দেয়া যায় না।
কারন চেহারা দেখে তো বোঝা যায় না কে আসল যাত্রি এবং কে ছিন্তাই কারি।

আসল যাত্রিদের কাছে ক্ষমা প্রার্থী।

সরকার, সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছে একান্ত অনুরোধ, যতদিন পর্যন্ত মেঘনা ও দাউদকান্দির নতুন চার বা ছয় লেইনের বৃজ চালু হচ্ছে, ততদিন যেন এই দুই সেতুর নিকটে, ট্রাক পারাপারের জন্য অন্ততঃ ফেরি সার্ভিস পূণরায় চাল করা হোক

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.