নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাবাজান

বাবাজান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রকৃত মূত্রমনা\'র সন্ধানে....

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

ইসলাম ধর্মে কি উটের মুত্র খেতে বলা হয়েছে??!! 

চলুন প্রথমে একটা হাদিস দেখে আসা যাক

Sahih Bukhari: Volume 001, Book 004, Hadith Number 234.

Narated By Abu Qilaba : Anas said, "Some people of 'Ukl or 'Uraina tribe came to Medina and its climate did not suit them. So the Prophet ordered them to go to the herd of (Milch) camels and to drink their milk and urine (as a medicine). So they went as directed and after they became healthy, they killed the shepherd of the Prophet and drove away all the camels. .........

সাহিহ বুখারিঃ

ভলিউম ১, বুক ৪, হাদিস নঃ ২৩৪

আবু কিলাবা বর্ণনা করেছেনঃ আনাস বলেছেন, “উকল ও উরাইনা গোত্রের কিছু লোক মদিনাতে আসে এবং মদিনার আবহাওয়া তাদের খাপ খায় নি। সুতরাং [{নবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] তাদের উটের পাল থেকে দুধ ও মুত্র খেতে হুকুম করেন। সুতরাং তারা হুকুম মত কাজ করে, এবং তারা সুস্থ্য হবার পর, তারা নবীর রাখালকেই হত্যা করে, এবং সব উট নিয়ে পালিয়ে যায়............

এ হাদিসে আমরা জানলাম যে ২টি গোত্রের লোক মদিনাতে আসে এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে। [{নবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}]
তখন তাদের উটের দুধ, ও মুত্র, পান করতে বলেন, এবং তারা মুত্র ও দুধ খাবার পর সুস্থ হয়ে যায়। এরপর তারা নবীর রাখালকেই হত্যা করে, ও উটের পাল নিয়ে পালিয়ে যায়। 
(এই হাদিছটিতে [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] এর বিরাট মানবতার দৃষ্টান্ত রয়েছে তিনি তাদের জিবন বাচানোর জন্য চিকিৎসা করলেন ও নিজের উটের দুগ্ধ পান করতে বললেন যখন তারা বললো তাদের অসুখের কথা তখন[{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] ডাক্তারও ছিলেন এবং তিনি দেখলেন তাদের যে অসুখ
তা উটের মূত্র পান করলেই সেড়ে যাবে
তাই তিনি তাদেরকে তা পান করতে বললেন ও তারা তা পান করলো, আর সত্যি সত্যিই তারা সুস্থ্য হয়ে গেলো কিন্তূ সুস্থ্য হওয়ার পর তারা নিমক হারামি করলো ও যিনি তাদের আশ্রয় দিয়েছিলেন,এমনকি মারাত্মক রোগের চিকিৎসাও করলেন অর্থাৎ জিবন বাচিয়ে দিলেন, তার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করে তারই রাখালকে নির্মমভাবে হত্যা করে, তারই সব উটের পাল নিয়ে পালিয়ে গেলো...; হায়....!
তবুও [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] তাদের জন্য বদদোয়া করলেন না। কতো মহান জিবন আদর্শ তার )

""আর ধর্মকারী বনাম পর্ণকারী ব্লগের চামচা কাফেররা জানেইনা যে তারা কোন্ বংশ থেকে এসেছে [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}]এর হাদিছের ভুল ব্যাখ্যা করছে ও টিটকারি মারছে...!
তাদের বংশই ছিলো সেই বংশ যে বংশের লোকের কথা এই হাদিছটিতে রয়েছে
সেদিন [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}]
যাদেরকে উটের মূত্র পান করতে বলেছিলেন ও তারা তা পান করে তার রাখালকেই হত্যা করে সব উট চুরি করে [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] এর ক্ষতি করে (নিমক হারামি করে)
উটের মূত্র খেয়ে পালিয়ে
গিয়েছিলো.... আজকের নাস্তিক মুর্তাদরা ও যারা মুছলমানদের থেকেই লাভ বুঝে নিয়ে মু্ছলমানদেরকেই টিটকারি করে, এরাই সেই বংশধর
আর এরাই সেই দিন মূত্র খেয়ে উপকারের কথা ভুলে গিয়ে উল্টা ক্ষতি করে গিয়েছিলো
আজও সেই মূত্র পানকারী বংশের সন্তানরাই সেদিনের মূত্র পান করে সুস্থ হয়ে যাওয়ার কথা ভুলে গিয়ে আজ তারা সেই মূত্রের কথা বলেই মুছলমানদেরকেই টিটকারি করে, "পুরাই উল্টা কাজ কর্ম" সেইদিনের মূত্রপানকারীদের ঘটনার সাথে এই সমস্ত শয়তানদের মিল রয়েছে, আচরনেই প্রমান পাওয়া যায়
আর আমাদের মনে রাখা উচিৎ যারা সেইদিন, [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] এর বাড়িতে আসে তার ক্ষতি করতে, কিন্তূ তিনি তাদের কোনো ক্ষতি করেননি বরং মেহমানদারী করলেন সংবর্ধনা জানালেন ও বিনামূল্যে চিকিৎসাও করলেন
তারা সুস্থ হলো কিন্তূ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলোনা, বরং জানোয়ারের দল
সর্ব নিকৃষ্টের মতন লুন্ঠন ও খুন করে সব নিয়ে পালিয়ে গেলো, তবুও [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] তাদের জন্য বদদোয়া করলেননা, কতো মহান তিনি... কতো মহান তার জিবন আদর্শ...! মানবতার মহান দৃষ্টান্ত...

অনেকে ভাবতে পারে, ইসলাম কেমন ধর্ম যে এর নবী মানুষকে মুত্র খাওয়ার হুকুম করে?!!

প্রথমে আমাদের বুঝতে হবে যে এই হাদিসটিতে লোকগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ে, এবং সেই রোগ এর ঔষধ হিসেবে আমাদের [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}] তাদের মুত্র খেতে বলেন । কারন নবী জানতেন, তাদের ওই বিশেষ অসুস্থতার নিরাময় রয়েছে উটের মুত্রতে। এবং লোকগুলো তা খেয়ে সুস্থ হয়। 

মুত্র খাওয়া ইসলাম ধর্মের কোনো রিতী নয়। ইসলাম পরিছন্নতা কে বিশেষ গুরুত্ত দেয়। এবং মল মুত্র থেকে পরিছন্ন থাকার হুকুম দেয় (সাহিহ বুখারি, book 23, hadith number 460) ।

তবে এই হাদিসে কেন নবী মুত্র খেতে বললেন?

ইসলাম বাস্তব্বাদি ধর্ম। কোন বিশেষ অসুখের নিরাময় যদি শুধু মুত্রে থেকে থাকে, তবে তা খেতে ইসলামে কোনো বাধা নেই।

আজকের উন্নত পৃথিবীতেও কিছু বিশেষ রোগের ঔষধ মুত্র থেকে তৈরি হয়। কিছু উদাহারন নিচে দেওয়া হলঃ

PREMARIN নামে একটি ঔষধ যেটা বহুল প্রচলিত, বানানো হয় ঘোড়ার মুত্র থেকে। এই লিঙ্ক এ যেয়ে পড়ুনঃ 

http://www.premarin.org/

অনেক সময় মানুষের মুত্র দিয়ে বানানো ঔষুধও আমরা খেয়ে থাকি, হয়ত আমাদের অজান্তেইঃ 
এই যে লিংক
http://healthland.time.com/2010/09/13/the-strange-world-of-drug-origins-nuns-urine-yew-trees-and-rooster-combs/

হিন্দু, মুসলমান, খ্রিষ্টাণ, নাস্তিক, সবার কাছেই মানুষ এর জীবন অতি মুল্যবান জিনিস। সেই জীবন রক্ষার জন্য যদি কখনো মুত্র খেতে হয়, তবে তা নিশ্চই কোনো অন্যায় নয়।
আর চিকিৎসা বিজ্ঞানও "মূত্রকে" চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করে আসছে
অর্থাৎ ঔষুধ হিসেবে প্রয়োগ করছে,সুতরাং বিষেশ রোগের জন্য তাদের যে চিকিৎসা করেছিলেন [{আল্লাহর রছুল ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}]
তাতে তাদের রুগ সেড়ে গিয়েছিলো তা এই হাদিছটিতেই উল্লেখ রয়েছে।
আর এ থেকে ইছলাম মানবতার প্রতি দয়া করেছে
এবং বুঝিয়ে দিয়েছে, মূত্র পান হারাম বা নিষিদ্ধ হলেও মানুষের জিবন বাচানোর জন্য তা পান করা যাবে ঔষুধ হিসেবে ।
আজকের বিজ্ঞানও মূত্র দিয়ে ঔষুধ বানাচ্ছে ও রুগিকে খাওয়াচ্ছে, রুগির অজান্তেই তাই মনে রাখতে হবে আজ থেকে ১৪শত বছর আগে যখন বিজ্ঞান ছিলোনা তখন [{আল্লাহর রছুল ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}]
এইসব জানতেন।
আর আল্লাহর রছুল ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম
ছিলেন মানবতার জন্য রহমত স্বরূপ
ও বিরাট ডাক্তারও বটে, নিশ্চয় কাফেররা তা স্বীকার করেনা ও হাসাহাসি করে, অভিশাপ তাদের সেই হাসি মুখের উপর
আর ধর্মকারী বনাম পর্ণকারী ব্লগে যতো কাফের আছে যারা [{মহানবী ছল্লাল্লহু য়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}]কে নিয়ে কটুক্তি ও অভদ্রতা প্রকাশ করে ও এইসব হাদিছের ভুল ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করে তাদের যেনো মৃত্যুর আগে সেই রোগ হয় যে রোগের ঔষুধ "মূত্র"
আর তারা যেনো সবসময় মূত্রের চিন্তায় ব্যস্ত থাকে(মূত্র নিয়ে মুছলমানদের টিটকারি করতে করতে মূত্রের কথা বলতে বলতে প্রকৃত মূত্রমনা হতে পারে) আমিন ।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের সৃষ্টিকর্তার বিধান হওয়ার পক্ষে কুরআনের প্রমান ও তা খন্ডন

২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

বিবেক ও সত্য বলেছেন: কুরআনের সম্মোহনী শক্তিঃইসলামের ইতিহাস কি বলে এবং বাস্তব সত্য কি বলে

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪

বিবেক ও সত্য বলেছেন: মিথ্যার মানদন্ড:ইসলাম কি সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ?

৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

বিবেক ও সত্য বলেছেন: আল কুরআনের আলোকে নারী অধিকার (সত্য উম্মোচিত)/আল কুরআন মানব রচিত নাকি স্রষ্টার তার বিচারের দায় পাঠকের বিবেকের উপর

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১২

বাবাজান বলেছেন: ঐ ভোদাই পুলাপান কিছু বিবেক বুদ্ধিও কি মাথায় নাই...?
নিজের নিক নামটা তো ঠিকই বিবেক ও সত্য দিয়েছিস...; কিন্তূ কাজ কর্ম এতো হাবাগোবা কেনো...?
এইসব সাধারন প্রশ্নের উত্তর ১৯৯৯ সালেই দিয়ে এসেছি...!!

৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: @বাবাজান, ঐসব "সাধারন প্রশ্নের উত্তর" এখানে পোস্ট করেন, দেখি সেগুলোর মধ্যকার ত্রুটি বের করে দেওয়া হয়েছে কিনা, আপনার জন্মের আগে হয়তো।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৮

বাবাজান বলেছেন: এগুলো কোনো ত্রুটিই নয়, যার জ্ঞান কম সে এগুলোর মাঝে ত্রুটি দেখতে পায়..
"বাদড় বলে সূর্যে কোনো আলো নেইরে ভাই
দিনে নিজেই চোখে দেখেনা বলবে কি আর তাই..?"

৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০০

বিবেক ও সত্য বলেছেন: @বাবাজান,হাতি ঘোড়া গেল তল মশা বলে কত জল
আপনার মুখের ভাষা দেখে বোঝা যায় আপনি ও আপনার আদর্শের শ্রেষ্ঠত্ব।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

বাবাজান বলেছেন: ছি ছি ভাবতে অবাক লাগছে..
তুর মতো @ছেলে আমি কিভাবে জন্ম দিয়েছিলাম...!?

আমাকে @বাবাজান বলিসনা সবাই বললেও অন্তত তুই বলিসনা...!! কারন তুকে আমি তেজ্য পুত্র করে দিলাম;
"
হাতি ঘোড়া গেল তল মশা বলে কত জল
আপনার মুখের ভাষা দেখে বোঝা যায় আপনি ও আপনার আদর্শের শ্রেষ্ঠত্ব।

হ তুরে আমি তেজ্য পুত্র করছি কি এমনিই..?
যখন তুই বাপের ধর্ম বাদ দিয়া সমালোচনা করলি তখন তুরে আমিও তেজ্য পুত্র করে দিলাম
আর তুই বললি বাবাজান,আমি আপনার ধর্ম মানিতে পারবোনা কারন ধর্ম মানুষের বানানো
কিতাব মানুষের বানানো ইত্যাদী
: বেটা কানের নিচে একটি ঠাস করে মেরে দিলেই ধান্দা কেটে যাবে তুর..!!
ধর্ম ছেড়ে বিবেক ও সত্য হয়েছিস নাকি অবিবেক ও মাতাল হয়েছিস..?
তুই যখন বাবাজানের (বাপের ধর্ম) ছাড়লি তখন তো বুঝিয়েছিলি যে ধর্মের আশ্রয় আমার আর লাগবেনা তাহলে এহন ধর্মের দোহায় দিয়ে আদর্শের দোহায় দিয়ে ধর্মের ভালো আচরন প্রত্যাশা করিস ক্যান...?
ঐ বেটা উত্তর দে..?
ও বুজছি এহন তুই ধর্ম ছেড়ে গিয়ে ভাবতেছিস, যে ধর্মে তো ভালো আদর্শ আছে ; মানুষের সাথে ভদ্র ও সুন্দর আচরনের আদর্শ আছে; এটা তো বাবাজান মানতেছেনা..!
তাহলে মানতে বলি..!
বাবাজান যদি ধর্মের আদর্শ মানে তবেই বাবাজানের ভাষা ও বলার ভঙ্গীতে ভদ্রতা প্রকাশ পাবে তখন বাবাজানকেও আমার মতো অবিবেক মাতালের ভকর বকর হুনাইতে পারবো...!!!!!;'-
ঐ হুন্ তুর মতো কতো অবিবেক আর মাতাল দেকছি, বাইরাইয়া সুজা করতে, মানে মাতলামি দূর করতে....!!!
তাহলে নিজেই যখন ধর্মের দোহায় দিয়ে, ও ধর্মীয় আদর্শের দোহায় দিয়ে, তুর সাথে ধর্মীয় আচরন করতে বলছিস তবে কি তুর মাতলামি এখনো ছুটে নাই.. যে ধার্মীকরা অসভ্য ও অভদ্র নয়.. তাদের কাছ থেকে ভালো ভাষা ও আচরন পাওয়া যাওয়ার কথা ও পাওয়া যায়...!!
আবার তা পেতেও বুক ভরা আশা করতেছিস, সুন্দর একটি যুক্তি তর্কের আলোচনা প্রত্যাশা করতেছিস
তাহলে ধর্মের বিরুধিতা করিস কেনো...??
মনে রাখিস তুই গ খেলেও আমি গ খাইনি
বেশি ক্লিয়ার করে বললাম না
বিবেক বুদ্ধি অর্জনের চেষ্টায় থাকিস গ্যাদা....।
আর না হয় মানুষকে ধুকা দিসনা বিবেক নাম দিয়ে, নামটা পাল্টে "অবিবেক ও মাতাল" অথবা "অবিবেক ও মিথ্যা" করে দিস।

৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে শেষ।

১২ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩২

বাবাজান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য....এই পোস্ট যেনো সুশোভিত হলো, আপনার ছোয়া পেয়ে....

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১১

সজীব মোহন্ত বলেছেন: উঠের মূত্র হোক জাতীয় পানীয়

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৪

বাবাজান বলেছেন: কেনো....?
তুরা নিজেরা সেই উটের মূত্র পানকারী'র বংশধর...!
মুখুশ উন্মোচন করে দিয়েছি, এখন উটের মূত্রকে জাতীয় পানীয় বানিয়ে সব মানুষকে খাওয়াইতে চাইছিস..??
লেজকাটা শেয়ালের মতো...?
এক শেয়াল পরের বাড়িতে মুরগী চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়ে, লোকজন তার লেজ কেটে দ্যায়
তারপর সেই শেয়াল নিজের লেজ হারিয়ে খুব আফছুছ করতে থাকে, এবং যে শেয়ালকেই দ্যাখে তাকে বলে ভাই তুমিও তুমার লেজ কেটে ফেলে দাঁও, কারন এটা নতুন মডেল, দেখো আমি কেটে ফেলে দিয়েছি...
এদিকে সব শেয়ালেরা লেজ কাটা শেয়ালের চালাকি বুঝে ফেলে শেয়ালরা সবাই সেই শেয়ালকে তাদের বন থেকে তাড়িয়ে দেয়...
এখন তুদের অবস্থা হয়েছে ঠিক সেই রকম।
তুরা সেইদিন মূত্রপান করেছিলি আর নবিজির ক্ষতি করে পালিয়ে এসেছিলি... অভিশাপ তুদের সেদিনের নিমক হারামির জন্য...
তুরাই মূত্র পান কর গিয়ে, এটাকে জাতীয় পানীয় বানানোর বাজে পরিকল্পনা বাদ দে;

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৮

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:



দারুন পোষ্ট ......
কিন্তু ভাষা কিন্চিৎ পরিবর্তন করা দরকার
ইশ্বর নেই এটা নাস্তিকের বিশ্বাস তেমনি ইশ্বর আছে এটা আস্তিকের বিশ্বাস এর কোনটাও প্রমাণিত নয়,,, এটা বিশ্বাস
আর ইসলাম যাবতীয় ধর্মের মধ্যে শ্রেষ্ট যা প্রমানীত এখন শুধু বাকি ইশ্বর আছে কিনা??? উত্তরঃ ভবিষ্যত দিবে হয়ত

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

বাবাজান বলেছেন: আহ্ রে ভাই..! কেমন করে মানুষ ইছলাম থেকে বেড় হয়ে যায়..! তার কারন, স্রষ্টার প্রেরিত [♥{রছুল ছল্লাল্লহুয়ালাইহি ওয়াছাল্লাম}♥]
বলে গেছেন.. অবাক তো..?
"এমন এক সময় আসবে যখন কিছু কিছু তরুন ছেলেরা হবে স্থুল বুদ্ধির অধীকারি,যারা নীতি বাক্য আউড়াবে,(কুরআন ও হাদিছ পড়বে কিন্তূ তা তাদের কাজে আসবেনা),তারা ইছলাম থেকে এমন ভাবে বেড় হয়ে যাবে যেমন ভাবে ধনুক থেকে তীর বেড়িয়ে যায়,অতপর তারা হবে ইছলামের দুশমন, মুছলমানরা তাদের পরিচয় পেলে তাদের হত্যা করবে" আল-হাদিস
কতো সত্য একটি ভবিষ্যতবানী ' এই ব্লগাররাই সেই স্থুল বুদ্ধির অধিকারী যারা কুরআন পড়ে ও হাদিছ পড়ে,কিন্তূ তা তাদের কোনো কাজে আসেনা, তারা ইছলাম থেকে এমন ভাবে বেড় হয়ে গেছে ও যাচ্ছে যেমন ভাবে ধনুক থেকে তীর বেড়িয়ে যায়,,আর যদি কোনো নাস্তিক ব্লগার ধর্ম ছেড়ে যে বেড়িয়ে গেছে, এই হাদিছের সত্যতা প্রমানিত, এই নাস্তিক ব্লগারের পরিচয় ও ঠিকানা যদি কখনো প্রকাশ হয়ে যায় তবে সে হত্যা হয়ে যাচ্ছে...!! এসব সত্যই ঘটছে...
এবার কেনো তুদের মতো অশিক্ষিত পোলাপান ধর্ম থেকে বেড়িয়ে যায়, তার আরো একটি প্রধান কারন বলছি...
"হে ইমনদারগন তুমরা কাফেরদদের (বিধর্মী,ধর্মবিদ্যেষী, নাস্তিকদের) সাথে বন্ধুত্ব রেখোনো"
"এবং তাদের সাথে সহানুভূতিশীল,(বা বন্ধুত্বের মনোভাবও রেখোনা, যদি তুমরা তা রাখো তবে তুমরাও তাদেরই মতোই হয়ে যাবে" আল-কুরআন

ঠিক, ঠিক,ঠিক, ধরেছি,, এইসব কারনেই তুদের মতো মুছলমানের বাচ্চারা, নিজেদের সর্বনাশ নিজেরাই করছে,

সৃষ্টিকর্তা নেই তার প্রমান কি..?


আর ভবিষ্যত কবে আসবে..??
আমাদের মৃত্যুর পর... হাঁ হাঁ হাঁ..
'পুরাতন পাগলে ভাত পায়না, নতুন পাগলের আমদানী'
একটা কথা আমি বাবাজান বলে দিচ্ছি 'কোনো দিনিই তুদের সেই ভবিষ্যত আসবেনা' কারন দুনিয়াতে স্রষ্টাকে না দেখে বিশ্বাস করার জায়গা
কারন এটা পরিক্ষার জায়গা, সব কিছুই নিয়মতান্ত্রিক ভাবে চলে, 'ভদ্রতা বলে একটা কথা আছেনা'..!!
কারন মানুষের হায়াত খুব কম, তাই স্রষ্টাকে বিশ্বাস করতে ভবিষ্যতের আশা করতে গেলে সব গুল্লায় যাবে,
"নিশ্চয় যারা আমার কুরআনকে মিথ্যে প্রতিপন্ন করে, আমি তার জন্য একজন শয়তান নির্ধারিত করে দিই যে তাকে সর্বদা পেরেশান করতে থাকে" আল-কুরআন।
অর্থাৎ যারা স্রষ্টার কুরআনকে মিথ্যে বলে, কুরআন বাদ দিয়ে স্রষ্টাকে বা সত্যকে খুজ করে তারা কখনোই সত্যকে খুজে পায়না,হাছা কথা আল্লাহ বলছেন এই আয়াতে আর তার শেষের অংশ হলো, এরা সবসময় সত্যকে না পাওয়ার ব্যথায়, অস্থির থাকে, তথা পেরেশান থাকে, হেঁ হেঁ হেঁ,মজা পাইলাম;কারন এইটা একদম হাছা কথা,...!!!

আর এই ধারনা ভুল, 'সবসময় চিন্তা করতে হয় নিরপেক্ষ ভাবে'
এই ধারনা, হইলো শয়তানের একটা আমান বড় বাঁশ, মানে ধুকা...... স্রষ্টার ৯৯টা প্রমান নিয়ে আমার একটি পোস্ট আসতেছে.. ইংশাআল্লহ;
বিঃদ্রঃ(মন্তব্যে যে ভাবে কথা বলা হয়েছে তার জন্য দুঃখিত, আপনার প্রতি শুভ কামনা রইলো.. স্রষ্টার কাছে। যদি জ্ঞানী হন তবে শয়তানের চাবি ফেলে দিয়ে, স্রষ্টাকে ভালো বাসবেন ধন্যবাদ।)

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: উত্তর বর্তমানেই দেওয়া হয়েছে। আমার ব্লগ ঘুরে আসলেই বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যাবে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বাবাজান বলেছেন: উত্তরটি খুব সুন্দর..!!

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:০৬

মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/farid792 ভুয়া তথ্যকে সত্য উত্তর হিসাবে উপস্থাপনের চেষ্টা করছে। http://www.somewhereinblog.net/blog/SAGAR69 এর কমেন্টে কথিত "প্রমান" অনস্তিত্বে মানে আদৌ নেই।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৪

বাবাজান বলেছেন: তুই তো আরেক মাতাল,কারন ব্লগে খুজে কখনো স্রষ্টার অস্তিত্ব পাওয়া যায়না,
তার অস্তিত্বের প্রমান পেতে কুরআন বুঝতে হবে, ব্যস্..!
"নিশ্চয় কাফেররা কুরআনের অপব্যাখ্যা করে"
অর্থাৎ স্রষ্টার কুরআনকে নিজেদের মন তো ব্যাখ্যা করে,প্রকিত সত্যকে লোকায়, আর মিথ্যার আড়ালে সত্যকে ঢাকে,
বিশেষ করে ধর্মকারী বনাম পর্ণকারী ব্লগ থেকে এসব অপব্যাখ্যা আসে, যা পাঠ করে মানুষ (বাঁশ)ধুকা খায়, ও স্রষ্টাকে মিথ্যা মনে করে,
স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমান নিয়ে আসছে আমার একটি পোস্ট, ইংশাআল্লহ...! সাথে থাকতে পারিস,
(মন্তব্যের ভাষার জন্য দুঃখিত, কারন স্রষ্টার প্রতি অবিশ্বাসীর প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারছিনা, ধন্যবাদ। সত্যকে পেতে মেনে নাও, মেনে যাও,মানামানি না থাকিলে সড়ে যাও সড়ে যাও)

১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:



বাবাজান শান্ত হয় বাছা
প্রমানীত নয় বিধায় এখানে বিশ্বাস এর কথা এসেছে বিশ্বাসই ঈমান
আর আমি ঈমানদার অর্থ্যাৎ বিশ্বাসী

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৯

বাবাজান বলেছেন: হ্যা, আপনি ইমানদার জেনে খুব খুশী হলাম...
"তবে নিরপেক্ষতা, বিষেশ করে ধর্মের ব্যাপারে,, একান্ত সত্য ধর্মের ব্যাপারে তথা ইছলামকে সত্য জানার পরে উচিৎ নয়, নিরপেক্ষতা, কিন্তূ আপনি লিখেছেন "চিন্তা নিরপেক্ষ ভাবেই করা উচিৎ" যেমন কথা শেখ হাছিনা বলে থাকে, যদি ইছলামই ব্যক্তির কাছে শ্রেষ্ঠ ধর্ম তথা স্রষ্টার মনোনিত ধর্ম বলে বিশ্বাস হয় তবে তার পক্ষে উচিৎ, নিরপেক্ষতা পরিত্যাগ করে, ইছলামই পরিপূর্ণ জিবন ব্যবস্থা কথাটি মেনে নিয়ে, এই জিবন ব্যবস্থার আলোকেই কথা বলা, এখানে নিরপেক্ষতার স্থান নেই, তাহলে ইছলামকেই সর্ব শ্রেষ্ঠ মনে করা হলোনা, আলেমগন বলেন নিরপেক্ষতার এক নাম সবপক্ষের প্রতিই সমান আস্থা রাখা ও সব দলের পক্ষেই কথা বলা,সত্যের পক্ষেও, আবার মিথ্যার পক্ষেও, সুতরাং এক ইছলামের প্রচার কাজে নিয়জিত থাকা উচিৎ আর সব মিথ্যা বলে পরিপূর্ণ বিশ্বাস রাখা কর্তব্য, কারন এটা আল্লাহপাক নিষেধ করেছেন," আর তাদের সাথে বন্ধুত্ত্ব বা বন্ধুত্বের মনোভাবও রেখোনা, যদি তা রাখো তবে তুমরাও তাদের মতই হয়ে যাবে" আল-কুরআন
"মমিনগন মমিনদের প্রতি সহানুভূতিশীল, আর কাফেরদের প্রতি কঠুর"
তাদের সাথে মিশা বা বন্ধুত্বের সম্পর্ক বা মনোভাব, বা তাদের পোস্টে গিয়ে তাদের পক্ষে কমেন্ট করাও নিষেধ, আর তাদের পোস্ট পড়াই উচিৎ নয়,, "কারন কাফেররা যাই বলে তা মিথ্যা"
তারা মমিনদের আঘাৎ দ্যায়, ও মমিনদের মতবাদ বা পোস্ট অথবা মন্তব্য নিয়ে ওরা ঠাট্টা মজাক করে, "আল্লাহ বলেন ওরা হাসাহাসি করে"
সুতরাং তাদের পোস্টে গিয়ে সহানুভূতি বা নিরপেক্ষতা প্রদর্শন করা উচিৎ নয়।
"যারা মমিন তাদের অভিবাবক আল্লাহ, তারা মানুষকে অন্ধকার তথা কুফুরী হইতে আলোর দিকে নিয়ে যায়,
আর যারা কাফের তারা মানুষদেরকে (ইমানদারগনকে) আলো হইতে অন্ধকারে নিয়ে যায়"আল-কুরআন ।
তাই তাদের পোস্ট না পড়ে পাদের মতো ত্যাগ করা চাই,
আর পড়লেও এই কাফেরের পোস্টে যে মিথ্যে তথ্য দিয়েছে, তার তিব্র নিন্দা ও খন্ডন করা তথা উপযোক্ত দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেয়া উচিৎ, কারন তারা নিজেরা পথ হারা, মমিনদের ইমান কেড়ে নিতে চাই, অর্থাৎ পথহারা বানিয়ে দিতে চাই...!
আপনি ইমানদার জেনে খুব ভালো লাগলো, এবার তাহলে আপনার প্রতি আন্তরিক ভালোবাসা রইলো....

(অবশ্য সবার সাথে সুন্দর আচরন করা উচিৎ তবে আমি একটি অভিযানে নেমেছি, অভিযান শেষ হলেই ভালো আচরন প্রকাশ পাবে ধন্যবাদ)
আন্তরিক ভালোবাসা রইলো....

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:২০

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:



সঠিক কথা তবে একটা বিষয় হচ্ছে নিরপেক্ষ ভাবে না ভাবলে আপনি ইসলাম কি ঈমান কি এগুলোর অন্তর্নীহিত কথা বুঝবেন না কারন হলো ভাই কোনআন এমন একটা কিতাব যা তখন থেকে আজঅব্দি এবং ভবিশ্যতেও এর মুল্য কমবে না এবং পরিবর্তনও হবেনা অতএব এর পার্থিব ব্যপকতা অনেক যখন আপনি অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে এর ব্যখ্যা খুজবেন তখন আপনি এর এর ব্যপকতা ধরতে পারবেন না এর জন্য আপনার ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে এর বিশ্লেষন করতে হবে। নিরপেক্ষ অর্থ এখানে বিভিন্ন দৃষ্টিকোন। তাই নিরপেক্ষ ভাবে চিন্তা করতে হবে তবে আমার অবস্থান অবশ্যই নিরপেক্ষ হবে না(স্থান কাল ভেদে)। একজন অমুসলিম কিভাবে ইসলাম গ্রহন করবে যদি তার ভাবনা নিরপেক্ষ না হয়
সুতরাং তাদের পোস্টে গিয়ে সহানুভূতি বা নিরপেক্ষতা প্রদর্শন করা উচিৎ নয় এটাও সম্পুর্ন ঠিকনা কারন যেটা সত্য তাকে সত্য বলা পক্ষপাতিত্ত না আমি বল্গার তাই বল্গ এ বিভিন্ন লোকের সাথে সম্পর্ক, ইসলাম অগ্রাধিকার হিসাবে সম্পর্ক করতে বলেছে আপনি আমার ভাই আপনার গুরুত্ব বেশী সে আমার মুসলমান প্রতিবেশী তার অগ্রাধিকার আপনার থেকে একটু কম ব্যাপারটা এমন যে অর্থ দান করব এখন ভাই আগে তারপর আত্মীয় পরে মুসলমান প্রতিবেশী সবাই ধনী হলে অমুসলিম দের দান করব
আর যারা নাস্তিক তারাও একধরনের বিশ্বাস নিয়ে আছে তার ফল তারা পাবে, আমার ঘনিষ্ট বন্ধু নাস্তিক সে তার বিশ্বাস নিয়ে আছে আর আমি আমার বিশ্বাস নিয়ে আছি ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ী করা যাবে না শুধু দাওয়াত দিতে হবে গ্রহণ করলেও সওয়াব না করলেও সওয়াব নবীজি অনেক কষ্ট করছে শুধু দাওয়াত দেওয়ার জন্য অনেক ঠাট্টা সহ্য করছে কারন তাদের কাজ ওইটাই আপনিও ঠাট্টা করলেন তো তাদের সাখে ফারাক থাকলনা। তবে ঠিক তাদের সাথে বন্ধুত্ত করা যাবে না, সম্পর্ক হবে সাধারন চেনা লোকের মত আমিও তাই চেষ্টা করছি সময় লাগবে
আর অবশ্যই আমার জন্য দোয়া করবেন
إن شاء الله আপনার অভিযান সফল হবে

১৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:১০

বাবাজান বলেছেন: কথা গুলো স্বাভাবিক দৃষ্টি ভঙ্গী থেকে ঠিক থাকলেও
সমস্যা একটু আছে..!

সমস্যার কথা গুলো বলবো ইংশাআল্লহ তবে একটি কথা এখন বলি
আল্লাহর স্পষ্ট নিষেধ তাদের সাথে বন্ধুত্ত্ব বা সহানুভূতি তথা বন্ধুত্ত্ব সুলভ আচরন, উভয়ই সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, কারন হিসেবে প্রভু বলেন
তাহলে তুমরাও তাদের মতো হয়ে যাবে, অর্থাৎ তারা তুমার ইমানে ছিন্ন ভিন্ন করে নস্ট করে দিবে, সাবধান..!
বিস্তারিত পরে একসময়...এই আয়াত মাথায় রেখে আচরন করু,, সুন্দর ভাবে, হেকমতের সাথে তবে সহানুভূতিশীল না হয়, তবে সব শেষ..

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.