![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলোর সন্ধানে
ওসামা বিন লাদেনের জন্ম সউদী আরবের রিয়াদে(পূর্বের নাজদ শহর যা থেকে শয়তানে সিং বের হবে বলে হাদীস শরীফে বলা আছে), ১৯৫৭ সালে। বাবা মোহাম্মদ বিন লাদেন ছিলেন ধনকুবের, নামকরা নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের মালিক। কট্টর ওয়াহাবি মুসলমান পরিবারের সন্তান বিন লাদেন বড় হন তাই প্রাচুর্যের মধ্যে। শিক্ষিত হন আধুনিক শিক্ষায়। ৫২ ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সপ্তদশ সন্তান। তাঁর মা ছিলেন সিরীয় নাগরিক।
ইসলামপন্থী সংগঠন আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা বিন লাদেনের পুরো নাম ওসামা বিন মুহাম্মদ বিন আয়াদ বিন লাদেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের তথ্য মতে, যুক্তরাষ্ট্রের 'মোস্ট ওয়ান্টেড' তালিকার শীর্ষে থাকা লাদেন 'প্রিন্স', 'এমির', 'আবু আবদুল্লাহ' 'মুজাহিদ শায়েখ', 'হাজ' ও 'ডিরেক্টর' নামেও পরিচিত ছিলেন মার্কিন প্রশাসনের কাছে।
লাদেনের স্কুলজীবন কাটে সউদীর বন্দরনগরী জেদ্দার আল থাগহার মডেল স্কুলে। ব্রিটিশ পদ্ধতিতে ও সেক্যুলার ধারায় পরিচালিত ওই স্কুলে তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত ছাত্র ছিলেন। এরপর ১৯৭৯ সালে জেদ্দার কিং আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক হন।
এর মাস কয়েক পরেই তিনি আফগানিস্তানে সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশ নেন। তরুণ লাদেন সে সময় তাঁর গুরু আবদুল্লাহ আজমের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পান। যুদ্ধকালীন আফগানিস্তানে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন মক্তব আল-খাদামাত নামের একটি সংগঠন। এ জন্য পৈতৃক সূত্রে পাওয়া সম্পদ ব্যয় করে তিনি একটি তহবিল গড়ে তোলেন এবং যুদ্ধের জন্য অস্ত্র কেনেন বলে প্রচলিত ধারণা কিন্তু আসলে সে সম্পূর্ন সাহায্য সহযোগিতা পায় ইহুদী মাফিয়া চক্রের কাছ থেকে কারণ তাদের মূল টার্গেট যা ছিল তা মোটা মুটি হচ্ছে গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেল পপি চাষের বিপুল এলাকার মাধ্যমে আয় করা, এই আয় থেকে অস্ত্র কেনা, মাদক আশেপাশের দেশ(মুসলিম) গুলোতে সাপ্লাই করে সামাজিক বিপর্যয় তৈরি করা কম জ্ঞান মুসলমানদের মাঝে ইসলামী আন্দোলনের নাম করে তৃতীয় পক্ষের নিয়ন্ত্রনে মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি বরা। রাশিয়ানদের পরাজয়ের পর আশির দশকের শেষের দিকে 'মুজাহিদ' লাদেন সউদী ফিরে যান। গড়ে তোলেন নিজের সংগঠন আল-কায়েদা।
১৭ বছরে লাদেন প্রথম বিয়ে করেন তাঁর সিরীয় এক কাজিনকে। এরপর তিনি আরো কয়েকটি বিয়ে করেন। ধারণা করা হয়, কমপক্ষে পাঁচ স্ত্রীর সংসারে লাদেন অন্তত ২৩ সন্তানের বাবা হন। ১৯৬৭ সালে এক বিমান দুর্ঘটনায় তাঁর বাবা মারা যান। তার এক ছেলে হল ওমর যাকে মিডিয়ায় দেখাযায় সে সউদী হলেও তার চলন বলন দেখে বুঝার উপায় নেই যে সে একজন মুসলমান।
ওসামাকে লাইম লাইটে আনার জন্য প্রয়াস সুরু হয়ে যায় তার বেশ পাল্টে যায় সে পরিধান করতে সুরু করে পাগরি তার দাড়ি বেড়ে এক মুষ্টি পরিমাণ হয়ে যায় সাথে সোভাপায় বন্দুক। এর পর সুরু হয় সন্তাসি কার্যকলাপ এই বর্ণনা- ১৯৯০ সালে কুয়েত আক্রমণ করে ইরাক। কুয়েত থেকে ইরাকী সেনাদের পিছু হটাতে মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র সউদী আরবে ঘাঁটি গাড়ে। শুরু হয় উপসাগরীয় যুদ্ধ। সউদী আরবের মাটিতে মার্কিন সেনাদের আশ্রয় দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হন লাদেন। তিনি সরকারের তীব্র নিন্দা করেন। ফলে সরকারের বিরাগভাজন হওয়া লাদেনের দেশের মাটিতে ঠাঁই হলো না। তিনি তাঁর অনুগত মুজাহিদ সেনাদের নিয়ে সুদানে পাড়ি জমান। তখন ১৯৯২ সাল। নির্বাসিত লাদেনের সঙ্গে তখন আয়মান আল-জাওয়াহিরির নেতৃত্বাধীন ইসলামপন্থী 'ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ' গ্রুপের গভীর সখ্য গড়ে ওঠে।
১৯৯৫ সালে মিসরের প্রেসিডেন্ট হোসনি মুবারককে গুপ্তহত্যার চেষ্টা চালায় ইজিপশিয়ান ইসলামিক জিহাদ। কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়ে সুদান থেকে বিতাড়িত হয়। ফলে সদলবলে লাদেনও আফগানিস্তানে ফিরে যান। তখন সেখানে তালেবানের শাসন চলছিল। মোল্লা মোহাম্মদ ওমরের ছত্রচ্ছায়ায় বিশ্বব্যাপী জিহাদি তৈরির লক্ষ্যে আল-কায়েদার প্রশিক্ষণ শিবির গড়ে তোলেন লাদেন।
১৯৯৮ সালের ৭ আগস্ট তানজানিয়ার দারুস সালাম ও কেনিয়ার নাইরোবির মার্কিন দূতাবাসে একযোগে বোমা বিস্ফোরণে দুই শতাধিক মানুষ নিহত হয়। এ ছাড়া ইয়েমেনের এডেন বন্দরে মার্কিন জাহাজ ইউএসএস কোলে আত্মঘাতী বোমা হামলাসহ অনেক আত্মঘাতী হামলায় আল-কায়েদার সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠে। আজ পর্যন্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রায় দুই হাজার আত্মঘাতী হামলা চালিয়েছে আল-কায়েদা।
(লাদেন কে দেখা যাচ্ছে ইহুদী মাফিয়ার সাথে)
২০০১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর টুইন টাওয়ার ও পেন্টাগনে সন্ত্রাসী হামলার মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন লাদেন বলে মার্কিনীদের মিডিয়ায় প্রকাশ পায় তার বক্তব্য যদিও এর কিছু কাল আগেও দুবাইএ আমেরিকান হাসপাতালে ৪ঠা জুলাইথেকে ১৪ই জুলাই পর্যন্ত কিডনি চিকিৎসার জন্য অবস্হান করেন এবং সেখানে তার সাথে CIA দুবাই প্রতিনিধির সাথে বৈঠক করে। Click This Link এর পর মার্কিন ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এ হামলার পরপরই 'সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ' ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। লাদেনকে পাকড়াও করতে আফগানিস্তানে তাঁর সুরক্ষিত ঘাঁটি তোরাবোরা পাহাড়ের গুহায় হামলা চালায় মার্কিন সেনারা। কিন্তু লাদেনকে হত্যা করা সম্ভব হয়নি(বাতির নিচে অন্ধকার) তার পরউ আফগানিস্থানে চলে টনে টনে বোমবিং নির্বিচারে চলে সিভিলয়ানদের হত্যা, সেখানে ইসলমী কলচার ভেঙ্গে ফেলার জন্য মা বোন দের প্রলুব্ধ করা হয় জনস্ংখ্যা কমানোর জন্য জন্মনিয়ন্ত্রন সামগ্রী মসজিদের ইমাম(দুনিয়াদার উলামায়ে ছু) দের হাতে তুলে দেয়া হয় কন্ডম। ইরানী শিয়া থেকে আমদানী করা হয় মোতা(Contract Mirage)বিবাহ সুন্নীদের হত্যাকরানোর জন্য সাহায়তার হাত বাড়ায় ইরানী শিয়ারা ফলে আত্মঘাতী বোমা যেখান থেকে রেহাই পায়নি শবযাত্রীরা ডাকাতি করে নিয়ে যাওয়া হয় আফগানিস্থানের খনিজ সম্পদ ভেঙ্গে ফেলাহয় সমস্ত infrastructure। এবার গুঞ্জন উঠান হয়, লাদেন পালিয়ে পাকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছেন। জীবিত অথবা মৃত লাদেনকে ধরার জন্য মরিয়া যুক্তরাষ্ট্র আড়াই কোটি মার্কিন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে। আর আফগানিস্তানে চলতে থাকে মার্কিন সামরিক বাহিনীর অভিযান। কিন্তু একের পর এক অভিযান ব্যর্থ হতে থাকে(এই অজুহাতে মাদ্রাসায় ছাত্র হত্যা করা হয় অসংখ্য বার ট্রোন হামলা করে হত্যা করা হয় নিরীহ সাধারণ মুসলমানদের)। ছয় ফুট চার ইঞ্চি উচ্চতার লাদেন 'হাওয়ায়' মিলিয়ে যান।
তার পর থেকে থেকে বিদ্যুৎ ঝলকের মতো হঠাৎ দেখা দিতেন তিনি। কোনো ভিডিওবার্তা বা অডিওবার্তায় নিজের উপস্থিতির জানান দিয়ে পশ্চিমাদের সতর্ক করে দিতেন। পাশাপাশি নিজের অনুগতদের বার্তা দিতেন লাদেন। একটি উদাহরন দিলে না বলে পারছিনা যখন ওবামার আগে বুশ ক্ষমতায় ছিল তার দ্বিতীয় বার নির্বাচনে পরাজিত হবার আশংকা দেখাদেয় কারণ যুদ্ধবাজ হিসেবে বুশের পরিবার ইতিমধ্যে বেশ সুনাম অর্জন করে। তাই তার ২য় বার নির্বাচিত হবার পিছনে সংকা দেখা দেয় আর তাই প্রয়োজন ছিল একটি চমকের আর সেই চমকটি ছিল ওসামার একটি ভিডিও টেপ যাতে সে বলে বুশ আর যেই আমেরিকার ক্ষমতায় আসুকনা আলকায়দা তাদের কর্মকান্ড আমেরিকার বিরুদ্ধে চালিয়ে যাবে আর এই ভিডিও টেপটি বুশের জন্য আর্শিবাদ বা চাল ছিল। আপনারা পত্রিকার মারফত অনেকে জানেন যে লাদেন ও বুশের পারিবারিক যোগাযোগ ছিল আগেথেকেই।
২০১১ সালের মে ২ তারিখে দিবাগত রাতে পাকিস্তানের আ্যবোটাবাদ শহরে মার্কিন কমান্ডোদের হামলায় ওসামা বিন লাদেন নিহত হন। গোপনসূত্রে খবর পেয়ে মার্কিন কমান্ডোরা ২টি হেলিকপ্টারযোগে লাদেনের বাসভবনে হামলা চালায়। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পাকিস্তান মিলিটারি একাডেমির মাত্র ১০০০ ফুট দূরে লাদেনের এই গোপন আস্তানাটি ২০০৫ সালে নির্মাণ করা হয়। এখানে লাদেন তাঁর কনিষ্ঠ স্ত্রী এবং পুত্র সহ বাস করতেন। যদিও বলাহয় এই আক্রমনে পাকিস্থানী বাহিনী জানতোনা এবং এটি পাকিস্থানীদের জন্য অপমান জনক কিন্তু আমার এ বিষয়ে মত হল পাকিস্থান সরাসরি জড়িত থাকলে আলকায়দা পাকিস্থানে আত্মঘাতী হামলা বের জেতে পারে। আর তাদের মনোনীত আসিফরাজা গিলানী তো ক্ষমতায়। তাকে সরালে কিভাবে ট্রোন হামলা চালাবে?
যাই হউক লাদেনের মরদেহ মার্কিন কমান্ডোরা হেলিকপ্টারযোগে প্রথমে আফগানিস্থানে এবং পরে মার্কিন রণতরীতে নিয়ে যায়। সনাক্তকরণ শেষে ইসলামী প্রথা অনুযায়ী লাদেনের মরদেহ আরব সাগরে দাফন করা হয় বলে খবরে প্রকাশ। আসলে লাদেন এখন আর কোন ফেক্টর নয়। কারন তাকে দিয়ে যা যা করার তা আদায় করা হয়েছে। এবার লাদেনের জুজু আর দরকার নেই। এবার লিবিয়া, সুদান, সিরিয়া ইস্যুকে প্রধান্য দিতে হবে। এভাবেই যবনিকা হল ওসামা বিন লাদেনের।
ইহুদীদের প্রটকলে রয়েছে তারা যাদের ধ্বংস করবে তাদের মধ্যে মুনাফিক সৃষ্টি করবে অতপর তাকে তারা শাস্তি দিবে আর তাই হল ওসামা বিন লাদেন ও সাদ্দমের কপালে। অপেক্ষায় মিশরের মুবারক, লিবিয়ার গাদ্দফী, পাকিস্তানের গিলানী, ইরানের আহমেদী জান প্রমুখ।
২| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:৩৯
কালো চিতা বলেছেন: ভাই এই লাদেন কে নিয়া মিথ্যা ষড়যন্ত্রটা কইদিন দইরা বানাইছেন না আপনে তার সাথে আছিলেন আপনে হচ্ছেন বড় মোনাফেক যদি চোখে না দেখে থাকে তাহলে চোরকেও চোর বলা যাইনা আর আপনাদের মত নাস্তিকরা কি করে তা আমাদের জানা আছে একজন ভালো মানুষকে আপনারা কত ধরনের অপবাদ তুলতে পারেন এই পোষ্টের প্রমান। দয়া করে আপনাদের নাস্তিক বাবাকে জিজ্ঞাসা করেন আর জারজ সন্তানদের মাথার গিলু একটু বেশিই থাকে আর হাদিসটা কোন খান থেকে পাইছেন এইটার সূত্র দেন জলদি।আমি জানি আপনারা এইটার সূত্র দিতে পারবেন না কারন আপনারা............যাই হোক ভালো হয়ে যায়েন আপনার পোষ্টে এই প্রথম কমেন্ট করলাম তাই বেশি কিছু দেখালাম না
৩| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:৪১
নাঈম১২৩৪ বলেছেন: লেখক, পশ্চিমা বিশ্বের সংবাদ বেশি বিশ্বাস করে লেখাটা ঠিক নয়। প্রতিটা মানুষের কিছু কিছু ভুল থাকা স্বাভাবিক। তাই বলে ঢালাও ভাবে কারো সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করা অনুচিত। লাদেন ঠিক পথেই ছিলেন। অর্থ সম্পদ সব বাদ দিয়ে পাহাড় পর্বতে পালিয়ে বেড়ানো মানুষটা চাইলেই বিলাস বহুল জীবন যাপন করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। আপনি মুসলমান হয়ে মুসলমানদের জন্য কি করতে পেরেছেন। লাদেন আতঙ্ক না থাকলে আমেরিকা অনেক আগেই মুসলমান দেশগুলোর উপর হামলা চালাত। তাই লেখার শিরোনাম পাল্টানো লেখকের প্রথমও প্রধান কর্তব্য বলে মনে করি।
৪| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:৪৪
নাঈম১২৩৪ বলেছেন: মহিলার সাথে কালো জ্যাকেট পড়া ছবিটা ওসামা বিন লাদেন এর ছেলে ওমরের।
৫| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:৪৪
কালো চিতা বলেছেন: ওকে পোষ্টা প্রয়তে নিয়ে গেলাম আরো ভালো করে পরবো আর উপরে যে অর্ধ নগ্ন যে মেয়েটার ছবি এটাইকি ওসামার কাজিন ? এই খানেই আপনে বড় দরা খাইছেন
৬| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:৫১
মোরশেদুল আজাদ পলাশ বলেছেন: বক্তব্যের চেয়ে ছবিগুলো বেশি ভাল লাগল।
আপনি একজিনিস দুইবার লিখেছেন।
++++
৭| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ৩:২৬
ফারুক আলম হাওলাদার বলেছেন: লেখক, পশ্চিমা বিশ্বের সংবাদ বেশি বিশ্বাস করে লেখাটা ঠিক নয়। প্রতিটা মানুষের কিছু কিছু ভুল থাকা স্বাভাবিক। তাই বলে ঢালাও ভাবে কারো সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করা অনুচিত। লাদেন ঠিক পথেই ছিলেন। অর্থ সম্পদ সব বাদ দিয়ে পাহাড় পর্বতে পালিয়ে বেড়ানো মানুষটা চাইলেই বিলাস বহুল জীবন যাপন করতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। আপনি মুসলমান হয়ে মুসলমানদের জন্য কি করতে পেরেছেন। লাদেন আতঙ্ক না থাকলে আমেরিকা অনেক আগেই মুসলমান দেশগুলোর উপর হামলা চালাত। তাই লেখার শিরোনাম পাল্টানো লেখকের প্রথমও প্রধান কর্তব্য বলে মনে করি। shaha math
৮| ০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৩৭
নয়ন01 বলেছেন: হমমমমমমমমমমমম .মাথা আমার ঝিমঝিম করছে ...এত জিলাপির প্যাচ
৯| ০৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৫৩
জন রাসেল বলেছেন: লাদেন টাদেন নিয়ে মাথাব্যথা নেই। তবে আমেরিকা খুব তাড়াতাড়ি নিজের ধবংস দেখবে বলে আমার ধারণা। ইসলামি রাস্ট্রগুলোকে তারা লাদেন অমুক তমুক ইত্যাদি অজুহাত দেখিয়ে আক্রমন করে যাচ্ছে তাদের প্রতিবাদের ক্ষমতা নেই বলে। লাদেন এখানে নেই সেটা শিওর হওয়ার পরও তারা চালিয়ে গেছে নারকীয় অত্যাচার। কখনো এটা শোনা যায়নি যে চীন, কোরিয়া, জাপানে লাদেন লুকিয়ে আছে কারণ ওসব দেশের সাথে ঝামেলা করতে গেলেই বারাক, বুশ এগুলোর চান্দি উড়ে যাবে সাথে সাথে। আবার আমেরিকা লাদেনকে মারার সাথে সাথে লাশও গায়েব করে দিয়েছে যাতে এটা প্রকাশ না হয়ে যায় যে লাদেন যুক্তরাষ্ট্রেরই এক অনবদ্য আবিষ্কার। কিছুদিন পরে দেখা যাবে বাংলাদেশকেও এসবের সাথে জড়ানোর চেষ্টা করা হবে নানা রকম জংগীবাদের ইস্যু বানিয়ে। তবে ভারতকে এসবের বাইরেই রাখা হবে যেহেতু ভারত আমেরিকাকে তেল মেরে চলে।
আমার ধারণা মুসলমানদের দরকার পরবে না। আমেরিকার মত কোন খ্রিটান দেশের হাতেই ওদের যবনিকাপাত হবে। আর তাও যদি না হয় তাহলে সৃষ্টিকর্তা (আল্লাহ) নিজেই ব্যাপারটি দেখবেন বলেও আমি বিশ্বাস করি।
১০| ০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০৭
ভালো কথা বলেছেন: আমেরিকা বাংলাদেশকে কিছুই বলবেনা। বাংলাদেশে তেলের খনিও নাই, স্বর্ণের খনিও নাই। এখানে ওরা কিছুই পাবে না। স্বার্থ ছারা আমেরিকা কাউকে কিছুই বলে না। টুইন টাওয়ার ভাংগা, লাদেন, গাদদাফী এসবগুলো ইস্যু মাত্র। তাদের আসল কাজ এসব দেশের প্রাকৃতিক/ সম্পদ লুট করা।
১১| ০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:৫৮
ভুইললাগেছি বলেছেন: ভাই আপনার ফুল নামটা জানি কি? মুসলিম নাকি চারাল? মুসলিম হইলে নতুন কইরা কালেমা পরেন। এতক্খনে মোনাফেক হইয়া গেছেন..
১২| ০৫ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৪৭
আহমদ বসির বলেছেন: ফালতু
১৩| ০৬ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৫৩
সোহাগহোসেন বলেছেন: মোনাফেক কারে কয় মামা বুঝো????
১৪| ১৪ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:০৫
নিভৃত পথচারী বলেছেন: আপনার বক্তব্যে যৌক্তিক । তবে কোন মত প্রকাশ হতে বিরত থাকলাম। আমার মনে হয়ে এ বিষয়ে আরও সতর্ক পর্যবেক্ষণ আবশ্যক।
১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪২
জানতেএলাম বলেছেন: ++++++++++++++++++্
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১:৩৩
অথৈ সাগর বলেছেন: লাদেন নিয়ে যত গুলো পোস্ট পড়েছি । এটাই বেস্ট । লেখকের সাথে একমত।বিশ্ববাসী সাবধান !! খুব শীঘ্রই আসছে নতুন ভয়ানক সন্ত্রাসী ।