নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান সাইন্স এ্যাণ্ড টেকনোলজী ইনভার্সিটির ছয় স্টুন্টেকে সম্প্রতি কর্তৃপক্ষ আজীবন বহিষ্কার করেছে। তাদের নামে মামলা-মোকদ্দমাও হবে শুনলাম। তাদের অপরাধ? তারা ফার্স্ট ইয়ারের দুই জুনিয়রকে ragging করেছে। এই ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।
আজীবন বহিষ্কার - শব্দটার মানে হলো, তারা আর এই ইন্সটিটিউশনে পড়তে পারবেনা। তারা সেকেণ্ড ইয়ারের ইলেকট্রনিক্স এ্যাণ্ড টেলিকমিউনিকেশনের ছাত্র ছিল। সবাই এই সাবজেক্টে চান্স পায়না। এইখানে পড়তে মেধা লাগে। মেধাবী এই ছয়জনকে কর্তৃপক্ষ বের করে দিল?
এরপর তাদের লাইফে কী হবে? একবারও কী আমরা কেউ ভেবে দেখেছি? বের করে দেওয়াটা সহজ কাজ। কিন্তু এরাওতো আমাদেরই কারও না কারও সন্তান, এরাও বাংলাদেশী। নাকি এরা এলিয়েন? এরা ভিনগ্রহের বাসিন্দা?
এরা এখন কী করবে? অন্যকোথাও ভর্তির চেষ্টা করবে? পড়াশুনা চালিয়ে যাবে? এত সহজ? তাদের পরিবার, সমাজ তাদেরকে সাপোর্ট করবে? তারা সমাজে এখন অচ্ছুত। এরা ড্রপ আউট হবে। এবং এভাবেই নতুন ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হিসেবে তারা আত্মপ্রকাশ করার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তারা যদি ভবিষ্যতে সন্ত্রাসী হয়, তাহলে এই দায়বার কে নিবে? বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষতো তাদের বের করে দিয়েই খালাশ।
সমস্যার মূলে সমাধান করা দরকার। পড়াশুনা থেকে বের করে দিয়ে জীবন নষ্ট করাটা সমাধান না। এদের জীবন নষ্ট করে দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিচার কে করবে?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৮
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: রেগিং করলে তার আইনানুগ বিচার করেন, কে মানা করেছে? কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দিবেন, তারপর এদের দায়িত্ব কী আপনি নিবেন? এরা বখে গেলে তখনতো আপনার মতো সুশীল সমাজ হায় হায় করে উঠবে, বলবে, এরা খারাপ। এদেরকে আবারও মারো। কিন্তু এদেরকে পড়াশুনা থেকে বের করে দিয়ে খারাপ বানালো কে? তাদের বিচার কে করবে?
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৩
কহিনূর বলেছেন: এসব নিয়ম পরিবর্তনের প্রয়োজন । কথায় কথায় ছাত্রছাত্রী বহিস্কার ঠিক নয়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৩৬
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: ছাত্রছাত্রী বহিষ্কার করা সমাধান না। গোড়ায় গলদকে ঠিক করতে হবে আগে।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫১
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এইটা যদি প্রথম বারের মত অপরাধ হয় তাহলে এত কঠোর শাস্তি দেয়াটা ঠিক হবে না। ক্ষমা প্রার্থনার সাপেক্ষে শাস্তি কমানো উচিত।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৩৭
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য। সর্বদা ভালো থাকবেন।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
চুরি করলে হাত কাটো,
হত্যা করলে মৃত্যুদন্ড।
রেগিং এর নামে অন্যায়
অত্যাচার কিংবা নির্যাতন করলে
তারা পার পাবে কেন্? নির্বোধ, মূর্খরা
যা করবে সেটা কেন ছাত্ররা করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম নীতির তোয়াক্কা
না করলে ভবিষ্যতে তাদের দিয়ে জাতি
কি আশা করতে পারে? তবে লঘু পাপে
গুরু দন্ড দেওয়া ঠিক হবে না। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
রেগিং প্রথা উঠিয়ে দেওয়া হোক।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৩৯
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: দারুণ বলেছেন নূরু ভাই। রেগিং বিষয়টা ব্যান করুন। কিন্তু শাস্তি যদি এমন হয় যে, জীবন নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কারও, এর দায়ভার কে নেবে?
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫২
উদয় শঙ্কর রায় বলেছেন: Onek bisshobidyaloyer gothontontrei lekha thake ragging er shastishorup bohishkrito hote pare
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪০
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: বহিষ্কার করা সমাধান না। বহিষ্কার করে আমরা সমাজে অপরাধী, বেকার তৈরি করতে পারিনা।
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৩৭
সাফকাত আজিজ বলেছেন: আপনি যেভাবে চিন্তা করছেন সেভাবেও কিন্তু কোনো সমাধানের পথ না... দুষ্কৃতিকারীও কিন্তু মেধাবী হয়..
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪১
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: তাদেরকে শাস্তি দেবার কথা যেমন বলছেন, তেমনি তাদেরকে শোধরানোর কথাও কিন্তু এই আমাদেরকেই বলতে হবে। তাইনা?
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:৫৩
সোহানাজোহা বলেছেন: ও তারা র্যাগিং করেছে, তা এটা আর এমন কি দুষ্টুমি করেছে মাত্র। র্যাগিংয়ের কারণে কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে দশ বিশ জন যদি আত্মহত্যা করে তাহলে কি আসে যায়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪২
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: এভাবে বহিষ্কার করে কী আপনি রেগিং বন্ধ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে পারবেন?
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৭
আল ইফরান বলেছেন: এদের জন্য এই শাস্তি খুব বেশি হয় নাই, ফৌজদারি দন্ড না দিলে এদের মত অসভ্য ছেলেপেলের শিক্ষা হবে না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৩
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: তাহলে মৃত্যুদণ্ড দিয়ে দিন। মামলা খতম।
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫২
নন্দিত নিন্দুক বলেছেন: বহিষ্কার কোন সমাধান না। এদেরকে সাইকিয়াট্রিস্টের কাছে পাঠানো হোক।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৩
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: এটা একটা সমাধান হতে পারে। ধন্যবাদ।
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:১৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: পরাদীর শাস্তি হবে নএই নিয়ম কোথায় পেলেন ?
উন্নত দেশে একথা বলার অপরাধে,অাপনারও শাস্তি হতো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৩:৪৫
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: ভাগ্য ভালো যে, উন্নত দেশে আমি নাই। আমি আছি বাংলাদেশে। এখানকার নিয়মে সমাধান করাটাই যৌক্তিক।
১১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৪৯
বর্ণিল হিমু বলেছেন: বহিষ্কার করছে ভালোই করছে এরা মেধাবী হলেও আগামীর ঘুষখোর কর্মকতা হবে....
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৫৩
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: বহিষ্কার না হয়েও যারা ঘুষখোর, তাদের ব্যাপারে কী বলবেন?
১২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৫১
বর্ণিল হিমু বলেছেন: র্যার্গিং একটা জঘন্য জিনিস.....। এরা এদের প্রাপ্যটাই পাইছে
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৫৪
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: প্রাপ্যটা পেলে তারা ভাগ্যবান হতো, লেখাপড়া করতো, সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারতো।
১৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:২৭
নাগা০০ বলেছেন: বাংলা সিনেমা তে কয়
খুন - র বদলা খুন
আর র্যার্গিং - র বদলা র্যার্গিং
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:১৭
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: বদলা-বদলির খেলা ভালো কিছু বয়ে আনেনা। আমাদেরকে ধৈর্য্যশীল হতে হবে। সঠিক সমাধানের পথ খুঁজে নিতে হবে।
১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
রেগিং খারাপ।
তবে এদের শাস্তির মাত্রাটা বেশী হয়ে গেছে।
আমার মনে হয় পরবর্তীতে শাস্তি কমানো হবে।
কোর্ট কাছারী তো আছে।
তবে সবারই উচিত উদার মনের মানুষ হওয়া।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:২৯
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে বলেই কী সরকার নিজের পাছা বাঁচানোর জন্য এত কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে ছয়জনের জীবন শেষ করে দিল? যে ঘটনাগুলো ভাইরাল হয়না, তাদের চোখের পানি কে মুছবে? আর যে বেইমান এই ভিডিও করে ফেসবুকে ছেড়ে দিল অন্য ভাষায় নিজের ছয় সহপাঠীর সাথে গাদ্দারী করে তাদের জীবন ধ্বংস করে দিল, সেই মীরজাফরের কী বিচার হয়েছে তা সাংবাদিকরা কেন লিখছেনা? আর যে গণ্ডমুর্খ ফেসবুকাররা চোখ বন্ধ করে অন্ধের মতো এই ভিডিওকে শেয়ার করে ভাইরাল করে চলেছে, তাদের ব্যাপারে কিছু বলার আমার রুচি নেই।
১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: এটা ভালো হয়েছে।
এরপর কোনো ছাত্র আর র্যাগিং করতে সাহস পাবে না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৪১
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: এটা কী বললেন? তারাতো আপনার ভাই-ও হতে পারতো? আপনার নিজের ভাই হলে আপনি কী তাকে কাউন্সেলিং করতেন নাকি তার পড়াশুনা বন্ধ করে দিয়ে তার জীবন শেষ করে দিতেন?
১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:১৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সন্ধ্যে ৭-১২ পর্যন্ত র্যাগিং করেছে। র্যাগিং যে কী যন্ত্রণার ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ বুঝবে না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৫
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: কেউ মায়ের পেট থেকে পড়েই খারাপ কাজ শিখে না। সে খারাপ কাজ করতে শিখে তার আশেপাশের মানুষের সংস্পর্শে এসে। তাই সামাজিক অবক্ষয় রোধের জন্যে সচেতনতা দরকার। কাউন্সেলিং দরকার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কার করে জীবন নষ্ট করে দেওয়াটা ক্রাইম।
১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ## ছয়জনের জীবন ধ্বংস হয়ে গেল কেন? জবাব চাই
.. আকাম করার কারণে।
ভিডিওটা দেখেছিস? ওদের ব্যান করাই দরকার। দেখে সবাই শিক্ষা নিক। আবালের দল, ম্যানার শেখানোর ঠিকাদারি নিছে..
##শেখ মুজিবর রহমান, বানানটা ভুল করেছিস ক্যান?
মুজিবর না হয়ে মুজিবুর হবে, এরপর বানানে ভুল করলে তরে ধরে র্যাগ দিমু।
পুনশ্চঃ কমেন্ট পড়ে কী প্রতিক্রিয়া হলো, জানা। আমারে ব্যান করবার মুনচায়??
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪২
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: বয়স হয়ে গিয়েছে, চোখে এখন এমনিতেই কম দেখি। তাই অনিচ্ছাকৃতভাবে বানান ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন। ব্যান করা, বহিষ্কার করা, এগুলো বিভেদ বাড়ায়, দূরত্ব তৈরি করে। তাই এগুলো পরিহার করে আমাদেরকে ক্ষমা করা শিখতে হবে। যাদের জীবন নষ্ট করার পরিকল্পনা হচ্ছে, তাদেরকে কাউন্সেলিং করতে হবে। তারাও আমাদেরই কারও না কারো ভাই।
১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৯
চাঙ্কু বলেছেন: দূর্জন বিদ্ব্যান হলেও পরিতাজ্য!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৪৬
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: তারা বিদ্বান এখনও হতে পারে নাই। মাত্র সেকেণ্ড ইয়ারে পড়ে। কাজেই তাদেরকে ত্যাজ্য করার প্রশ্ন আসেনা।
১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রতিউত্তরে ধন্যবাদ।
প্রথম মন্তব্যের জন্য দু:খিত। আপনার রিঅ্যাক্ট দেখার জন্য মন্তব্যটা ওভাবে করেছিলাম।
আজীবন বহি:ষ্কার করায় শাস্তিটা একটু বেশীই হয়ে গিয়েছে। তবে আমি চাই, যে কোন মূল্যে অপসংস্কৃতিটা বন্ধ হোক। তাতে যদি ১০০জনও বহি:ষ্কৃত হয়, তবুও...
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৯
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: ইনভার্সিটিি থেকে বের করে দিলে এরা এরপর ইয়াবা ব্যবসা ধরবে। বদির সহযোগি হবে।
২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৯
তারেক ফাহিম বলেছেন: তারপরও দেখি র্যাগিং বন্ধ হয় কি না
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২০
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: দোয়া খায়ের করে দেখতে পারেন।
২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যারা রেগিং করেছে তারা কি দুদু খায় নাকি? তারা কি প্রাপ্ত বয়স্ক না? অবশ্যই চরম শাস্তি প্রাপ্য ছিল। আজীবন বহিস্কার করা ঠিক হয়েছে কিনা সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে। তবে তাদের একটা চরম শাস্তি দেয়া ঠিক হয়েছে...
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: দুধ একটি পুষ্টিকর খাদ্য। প্রচুর প্রোটিন আর ভাইটামিন আছে। রেগিং এর মতো বিষয়টা তারা যখন করতে পেরেছে, তারা অবশ্যই দুধের মতো পুষ্টিকর খাদ্য খেয়েছে। বিষয় সেটা না। বিষয় হলো বের করে দেওয়াটা কী চরম শাস্তি? আপনিতো তাহলে আরব-মারবদের মতো কথা বলছেন। হাতের বিনিময়ে হাত কাটো। পা কাটো। রক্তের বিনিময়ে রক্ত। এ কারণেই যতই পয়সা থাকুক, আরবরা কোনদিন মানুষ হতে পারবেনা।
২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
ইনাম আহমদ বলেছেন: বাঙালি শক্তের ভক্ত, নরমের যম।
এদের অন্তত ছয়মাস জেলও দেয়া যেতে পারে। হিসাবটা সোজা। এমনভাবে উদাহরণ দিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ এমন কাজ করার সাহস না পায়।
আমি জিনিসটার সমর্থন করছি। আর এরা অলরেডি ইন্টার পাশ, কিছু করে খেতে অন্তত পারবে। এধরণের ছাত্রদের উচ্চশিক্ষার প্রয়োজন নেই।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: বাংলাদেশে এমবিবিএস পাশ করেই যেখানে ডাক্তাররা হালে পানি পাচ্ছেনা, ব্যাচেলর, মাস্টার্স বেকার ফকিরাপুল, হাতিরপুল, ফার্মগেটে ভ্যাগাবণ্ড হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, সেখানে ইন্টারপাশ ছেলে কী করে খাবে? ইয়াবা ব্যবসা? সন্ধ্যাবেলা চুরি-চামারি? নাকি তারা পুলিশ হবে? সমাজ থেকে তাদেরকে এভাবে বের করে দিলে, শিক্ষার অভাব থাকলে তারা নিশ্চিতভাবে বাংলাদেশী পুলিশ হবে। তখন বুঝবেন, কত পাউরুটিতে কত বার্গার।
২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩১
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: দারুণ বলেছেন।আসলে আপনার মত যারা এসব কালপ্রিটদের জম্য সেন্টিমেন্ট তৈরি করতে লেগে পরে এজন্যই র্যাগিং বন্ধ হয় না।যাকে র্যাগ দেয়া হয়, তার মানসিক অবস্থাও বিবেচনা করবেন। শাস্তিটা ঠিকই আছে,পরে কমিয়ে না দিলেই হল।এসব শাস্তি আপনাদের মত লোকদের ছাগলামির জন্য আবার কমিয়েও দেয়া হয়। এমন নজির আরও তৈরি করা হোক,যাতে কেউ র্যাগ দেয়ার আগে নিজের ভবিষ্যৎ চোখের সামনে দেখতে পায়। আর এমন সেন্টিমেন্ট তৈরির ছাগলামিও বন্ধ হোক।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৯
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: সেন্টিমেন্ট দিয়ে কথা বলার সময় বা ক্ষেত্র এটা না। এটা বাস্তবিকভাবে চিন্তা করার সময়। সব অপরাধের শাস্তি আছে। কিন্তু শাস্তি যেন এমন না হয়ে যায় যে, কারও জীবন শেষ হয়ে গেল। কেউ সমাজে মানুষ হিসেবে আর বাঁচতে পারলোনা। সমাজে সন্ত্রাসী তৈরি হলো। কিংবা এদের মধ্যে কেউ লজ্জায় আত্মহত্যাও করতে পারে। এর দায়ভার কে নেবে?
২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
শেখ মফিজ বলেছেন: যারা রেগিং করেছে তারা জেনে শুনে করেছে , অপরাধ ।
যারা এর শিকার হয়েছে তাদের কাছে এ দুঃসহ স্মৃতি হয়ে
হয়ে থাকবে র্দীঘদিন ।
যারা অপরাধ করেছে তারা শাস্তি পাবে,
অপরাধের শিকার তারা কি মেধাহীন ?
শাস্তিটা যথাযত ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩১
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: তাদের শাস্তিতে আপনি খুশী? ওই ছয়জন কে আর কী কী করলে আপনি আরও খুশী হতেন?
২৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৫
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
প্রত্যেক অপরাধেরই একটি শাস্তি আছে। কেউ অপরাধ করলে শাস্তি হবেই।
এই ছেলেগুলোকে তাদের নিজ অপরাধ বুঝতে দিন। এই শাস্তি তাদের নিজেদের ভুল বুঝতে সাহায্য করবে।
এই ছেলেগুলোর ছাত্রত্ব বজায় থাকলে, ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারো একই ঘটনা ঘটবে।
আর, মেধা থাকলে, ছেলেগুলো অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে জায়গা কর নিক।
তারচেয়েও বড় সমাধান হচ্ছে- ''ছেলেগুলো যদি এঁকে অপরের কান ধরে সত্যিকার কান্না করে মাপ চেয়ে একটি ভিডিও যদি সামাজিক মাধ্যমে ছেড়ে দেয়'', তাহলে হয়তো সবার মনে একটু দয়া জন্মাতেও পারে।
ভাগ্যিস, ক্রসফায়ারে দেওয়ার সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় কমিটির হাতে নেই। নাহলে, হয়তো এদেরকে সেটা দিতেই অনুরোধ করে একটা চিঠি লিখতাম প্রক্টর বরাবর।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫২
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: ক্রস ফায়ার কে আপনি সমর্থন করেন? তার মানে বিচার বহির্ভূত হত্যাকে আপনি সমর্থন করেন। দু:খজনক। ইয়ং কয়েকটি ছেলে, যাদের জীবন এখনো শুরুই হয়নি, তাদের ব্যাপারে আপনার এই কঠিন মনোভাব আমাকে বিচলিত করছে। আর ফেসবুকে ভিডিও ছড়ানোর এই কালচার কবে বন্ধ হবে, জানিনা। ছয়টি ছেলেকে আপনারা সুস্থ্যভাবে বাঁচতে দিন। সবার শুভবুদ্ধির উদয় হোক।
২৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৯
জাহিদ হাসান বলেছেন: দূর্জন বিদ্যান হইলেও পরিতাজ্য
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৪
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: আপনাকে তো কেউ পরিত্যাজ্য করেনি। তাহলে ওই কথা লিখলেন কেন?
২৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:২৪
মেহরাব হাসান খান বলেছেন: Click This Link
আপনাকে লিংক দিলাম,ভিডিওগুলো দেখে নিন। এখানে যে ছেলেটা না নামতার সাথে রোল প্লে করলো, সে যে আত্মহত্যা করবে না। তার নিশ্চয়তা আপনি দিচ্ছেন?হুদাই না জেনে, না বুঝে লেগে গেলেন দালালীতে? আপনাকে ধিক্কার জানাই।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৫৬
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: এটা দালালী নয়। একটা সুস্থ্য মানুষ কখনো কারও জীবন নষ্ট করে দিতে পারেনা - এই সহজ কথাটা আপনি বুঝতে পারেননাই। দু:খজনক।
২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:২৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: ভাগ্য ভালো যে, উন্নত দেশে আমি নাই। আমি আছি বাংলাদেশে। এখানকার নিয়মে সমাধান করাটাই যৌক্তিক[/sb- এজন্যই তো বাংলাদেশ দুর্নীতি আর যানজটে বিশ্বসেরা, পৃথিবীর ১ নং বসবাসের অযোগ্য দেশ।
কারণ এখানে সিরিয়ার মতো যুদ্ধ চলছে না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৫৯
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: আপনি মনে হয় অনেক বছর আগে বাংলাদেশ ছেড়েছেন। তাই আপনার মস্তিষ্ক বাংলাদেশের ব্যাপারে ১৯৭১-৭২ সালেই ঠেকে আছে। বাংলাদেশ এখন অনেক উন্নত। সামনে আরও ভালো হবে সবকিছু। একজন গর্বিত বাংলাদেশী হিসেবে আমি আশাবাদী। আপনার মতো নিরাশ এবং হতাশ নই।
২৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৬:৫৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: মেহরাব হাসান খানের ফরোয়ার্ড করা ভিডিওটা দেখলাম। কি জঘন্য! আমি পুরোটা দেখতে পারিনি। রুচিতে বেধেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কি করে এতটা বিকৃত মনা হতে পারে! এটা তো রীতিমত আইনের আওতায় পড়ে! শুধু বহিষ্কার নয়, বরং কয়েক মাসের জেল হওয়া উচিত। এইসব নোংরামি যারা করে বেড়ায় তারা পড়াশোনা করে কি করে?
ভিডিওর কিছু জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ নিয়ে কিছু কটুক্তি করা হয়েছে। "এখানে সবাই মাগীবাজি করতে আসে" ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো কতটুকু সত্য? এই বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সচেতনতা দরকার। আমার মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিষয়ে সবার আরো মনোযোগী হওয়া দরকার। উন্নত বিশ্বের মত ক্যাম্পাস পুলিশ নিয়োগ করা যেতে পারে, যারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অধীনে কাজ করে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:১৬
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: উন্নত বিশ্বের মত ক্যাম্পাস পুলিশ নিয়োগ করা যেতে পারে, যারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অধীনে কাজ করে। - সুন্দর পরামর্শ দিয়েছেন। এরকমভাবে পরিবেশের আরও অনেক ইমপ্রুভমেন্ট করা যায়। কিন্তু ছাত্রত্ব বাতিল করা কী ধরণের ছোটলোকী কাজ?
৩০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০২
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "কিন্তু ছাত্রত্ব বাতিল করা কী ধরণের ছোটলোকী কাজ?"
ছাত্রত্ব নিয়ে ক্যাম্পাসে অবাধ বিচরন তাদের থাকতে পারে না যারা পরিবেশ কলুষিত করতেই থাকে। সেক্ষেত্রে তা সাধারন ছাত্রদের অধিকারে হস্তক্ষেপ হয়ে থাকে। তারপরেও বলছি, বছর খানেক জেল খাটলে না হয় ক্ষমা প্রার্থনা সাপেক্ষে বহিষ্কার প্রত্যাহার হতে পারে।
পড়াশোনা করা কোন অন্যায় নয়। এই আমেরিকাতে জেলখানায় বসে মানুষজন পড়াশোনা করে ডিগ্রি নেয়। এর পর জেল থেকে বের হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে। তাই পড়াশোনা করতে চাইলে এর একটি সমাধান অবশ্যই পাওয়া যাবে। একটি হতে পারে অপরাধী ছাত্র/ছাত্রীদের জন্য আলাদা ক্লাসের ব্যবস্থা করা বা সেরকম। তারা যদি সত্যই পড়াশোনা করতে চায় তবে সেই সুযোগ থাকা উচিত। কিন্তু অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপের শাস্তি তাদের পেতেই হবে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৬
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: আমরা জানলাম, বুঝলাম যে, আপনি আম্রিকা থাকেন। এইটা কিন্তু বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কথা বলেন। কথায় কথায় আম্রিকা টেনে আনবেননা। আম্রিকা আমাদের থেকে আটহাজার মাইল দূরে। তাদের সিস্টেম থেকেও আমরা বহু দূরে।
৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ভিকটিম ছাত্ররা এই নির্যাতনে মানসিকভাবে ভেংগে পড়তে পারে। তাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের উচিত হবে তাদের জন্য কোন উৎসাহ মূলক ব্যবস্থা নেয়া। যেমন টিউশন কমিয়ে দেয়া বা এককালীন কিছু ক্ষতিপূরন দেয়া। এসব পদক্ষেপ যত ছোটই হোক না কেন তা ভিকটিমকে সাহস এবং অনুপ্রেরনা দেয়।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৭
ফ্লেভার অব বুক বলেছেন: ভিকটিমদেরকে উৎসাহ দেন ভালো কথা কিন্তু বাকী ছয়জনকে আপনি ভবিষ্যতের সন্ত্রাসীতে পরিণত করার জঘন্যতম চক্রান্ত করছেন। দু:খজনক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৫
পবন সরকার বলেছেন: এই ছয়জন রেগিং করতে গিয়ে কি ধরনের অপরাধ করেছে সেটা বিস্তারিত উল্লেখ করলে ঐ ইনস্টিটিউশনকে গালি দিতে পারতাম না জেনে গালি দিতে পারতেছি না। কারণ এই রেগিং-এর নামে অনেক জুনিয়রকে অমানুষিক অত্যাচার করা হয়, যা একটা সভ্য মানুষের জন্য উচিৎ নয়।