![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসা ব্যাপারটা সম্ভবত একটা ছোট্ট শিশিতে ভরা থাকে।মাঝে মাঝে সেই শিশিটা খুলে দিলে হয়তো ঘ্রান সব জায়গায় ছড়িয়ে পরে।নীরার প্রতি আমার ভালবাসাটাও হয়তো তেমনই।
নীরা ছিল আমার ক্লাসমেট।দীর্ঘ ছয় বছর প্রেম করার পর আমাদের বিয়ে হল।নীরা দেখতে বেশ ভাল।আমি জানতাম ক্যাম্পাসের অনেক ছেলে ওর প্রেমে দিশেহারা ছিল।ও এদের সবাইকে বাদ দিয়ে আমার মত মুখচোরা মানুষটার প্রেমে পড়েছিল-এটা ভাবলে আমার এখনো ওর প্রতি কৃতজ্ঞতা জন্মে।
ভার্সিটিতে থাকতে মাঝে মাঝেই দেখতাম নীরার সেল ফোনে অযাচিত সব মানুষেরা ফোন দিত,ম্যাসেজ পাঠাতো!সেই ম্যাসেজে ভালবাসা উপচে পড়তো।আমার ওসব দেখলে কেন যেন মাথা ঠিক থাকত না।প্রচন্ড রাগ হত।এমনিতেই আমার একটু রাগ বেশী।এসব দেখে মাথা ঠান্ডা রাখাই কষ্টকর হয়ে যেত।আর রাগলে কেন যেন আমার মুখ থেকে কেবল তুই-তোকারিই বের হয়।
একদিন ক্যাম্পাসে এক সাথে দুজন বসেছিলাম।ঐসময় নীরার মোবাইলে একটা ম্যাসেজ আসল।সেই ম্যাসেজেও ছিল সীমাহীন সব ভালবাসার কথা লেখা।ম্যাসেজ দেখে আমার মাথা গরম হয়ে গেল।সবার সামনেই চিৎকার করে বললাম-হারামজাদী বেশ্যা,তুই আমার সাথে প্রেম করতে আসছিস ক্যান?তোর কাছে যে নাগর ম্যাসেজ পাঠায়্ তার কাছে যা!
নীরা অবাক হয়ে আমার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে আসতে করে শুধু বলল-এসব তুমি কি বলছ?
তারপর কথা না বাড়িয়ে ছোট ছোট পা ফেলে চলে গেল।এই ঘটনার দুইদিন যেতে না যেতেই আমার রাগ পড়ে গেল।আমি বুঝলাম বড় বেশী ভুল করে ফেলেছি।আমি আবার নীরার কাছে গিয়ে মাফ চাইলাম।নীরাও আমার প্রতি এত বেশী দূর্বল ছিল যে ও আবার আমার কাছে ফিরে আসত।নীরার সাথে আমার সম্পর্কটা সাংসারিক জীবন পর্যন্ত গড়িয়েছিল কেবলই ওর সংযমের কারণে।
কি অপরিসীম ধৈর্য ছিল মেয়েটার!সব ব্যাপারেই যা বলেছি মেনে নিয়েছিল।নীরার রেজাল্ট আমার চেয়ে অনেক ভাল ছিল।বিয়ের পর আমরা দুইজন অস্ট্রেলিয়াতে একটা স্কলারশিপের জন্য চেষ্টা করেছিলাম।ভাল রেজাল্ট থাকার কারণে নীরা স্কলারশীপটা পেয়ে গেল।কিন্তু আমি পেলাম না।আমার ভিতরে রোখ চেপে গেল।নীরাকে এক কথায় বলে দিলাম-“যদি স্কলারশীপ নিয়ে অস্ট্রেলিয়া যেতে হয় তাহলে সংসার ভেঙ্গে দিয়ে যাও।আর কখনও আসবে না।”সেদিনও নীড়া সামান্যতম কথা বাড়ায়নি।
একটা সময় নীরা সম্ভবত আমার ভয়েই কেমন চুপ মেরে গিয়েছিল।দুইজনের চাকরীর সংসারে কেবল রাতের খাবারটাই আমরা এক সাথে খেতাম।কিন্তু খাবার টেবিলে দেখা যেত ও আমার সাথে খেতে বসত না।আমাকে খাবার দিয়ে চুপচাপ চোখ বড়বড় করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকত।খাবার পছন্দ না হলে তা বাটি সহ ছুড়ে ফেলে দেয়াটা আসলে আমার অভ্যাসে পরিনত হয়েছিল।আমি কোনো খাবার ছুড়ে ফেলে দিলেই ও আবার তাড়াতাড়ি দৌড়ে গিয়ে আমাকে একটা ডিমভাজি করে এনে দিত কিংবা অন্য কোনো খাবার বানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করত।
মাঝখানে ঘটে গেল একটা অঘটন।আমরা একই অফিসে চাকরী করতাম।কিন্তু ও হঠাৎ করে প্রোমোশন পেয়ে গেল।এটাতে আমার যথেষ্ট রোখ চেপেছিল কিন্তু এই একটা ব্যাপারেই চুপ করেছিলাম।মাঝেমাঝেই নীরাকে পুরুষ কলিগদের সাথে এখানে ওখানে যেতে হত।একদিন শুনলাম নীরা একপুরুষ কলিগের সাথে লাঞ্চ করে এসেছে।আমার এবারো রোখ চেপে গেল।আমি ঐদিন নীরাকে ফেলে একাই বাসায় চলে আসলাম।অফিস ছুটির অর নীরা যখন এসে দরজা নক করল তখন দরজা খুলে বললাম-“খবরদার তুই আমার ঘরে ঢুকবিনা।যার সাথে দুপুরে খাইছিস তার কাছে গিয়ে ঘুমা!”
নীরা আসতে করে বলল-প্লিজ আসলাম,এত জোরে কথা বোলনা।অন্য ফ্লাটের সবাই শুনতে পাবে।
-শুনলে শুনুক।তুই আরেক ব্যাটার সাথে ঢলাঢলি করতে পারবি আর সেইটা আমি বলতে পারব না?
-বিশ্বাস কর আসলাম,মুজাহিদ ভাইয়ের সাথে দুইটা ব্রাঞ্চে এক সাথে যেতে হয়েছে।হাতে সময় ছিল না।তাই বাইরে এক সাথে খেতে হয়েছে।
-তুই আর কথা বাড়াবি না।তুই যেখানে ইচ্ছা হয় যা।
নীরা হঠাৎ আমার পা ধরে কান্নাকাটি শুরু করে দিল।আমি এক ঝটকায় আমার পা ছাড়িয়ে দরজা বন্ধ করে দিলাম।নীরা আর কথা না বাড়িয়ে চলে গেল।
এই ঘটনার ঘটার এক সপ্তাহের ভিতর নীরা একদিনও অফিসে আসল না।একদিন আমিই ওকে ফোন দিলাম।দেখলাম ও ফোনটা কেটে দিচ্ছে।ওদের বাসায় গেলাম।ও তবুও দেখা করল না।মাস ছয় এভাবে চলল।এরই ভিতর শুনলাম নীরা অন্য কোম্পানীতে চাকরী নিয়েছে।আমি এর ভিতর বহুবার ওর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি।কিন্তু পারিনি।কিন্তু এক মুহূর্তের জন্যও মনে হয়নি নীরা আমাকে ছেড়ে একদম চলে যাবে।এরই ভিতর ডিভোর্স লেটার পেয়ে গেলাম।আশ্চর্য নীরা আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে!
আজ দেড় বছর হল,নীরা এই বাড়িতে আমার সাথে থাকে না।ও এখন হাজার মাইল দূরে সিডনি নামের একটা জায়গায় বসবাস শুরু করেছে।নতুন করে সংসার বেধেছে।ও এখন অন্যের স্ত্রী।তবু অফিস শেষ করে ঘরে ফিরলে আমি কেন জানি এখনও নীরাকেই আশা করি।আমার ঘরজুড়ে ছড়িয়ে আছে নীরার ভালবাসা।আমি এঘর-ওঘর ঘুরে নীরার ভালবাসাকে হাতড়ে বেড়াই।নীরা আমায় ক্ষমা করে দিও!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ইডিয়টের জন্য কোনো মায়া নাই।
অটঃওইক পুলাপান,আইসক্রিম খাইয়া ঠাণ্ডা লাগাইয়া পড়া বন্ধের তাল?
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
জ্যোৎস্না পরী বলেছেন: গল্পটা ভালই লিখেছেন। তবে একটা কথা কি, একটা মেয়ের আত্নসম্মানবোধ প্রবল হলে ছেলেটার সাথে সম্পর্ক তখনই শেষ হয়ে যেত যখন সে তাকে 'বেশ্যা, হারামজাদী' বলে গালি দিয়েছে। কারণ, যেকোন সম্পর্কের ভিত্তিই হচ্ছে আস্থা, সম্মান, ভালোবাসা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার কাছে কি মনে হয় আপু-ভালবাসার জন্য মানুষ সব করতে পারে।সব কিছু বিসর্জণ দিতে পারে!!!!!!!
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
না পারভীন বলেছেন: বেশ গভীর গল্প । গ্লপে প্লাস ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু!!!!ভাল থাকবেন!!!
৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন:
তবু অফিস শেষ করে ঘরে ফিরলে আমি কেন জানি এখনও নীরাকেই আশা করি। আমার ঘরজুড়ে ছড়িয়ে আছে নীরার ভালবাসা।
আসলে এটাই ভালবাসা....................।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ্যা এটাই ভালবাসা।কিন্তু ততক্ষণ পর্যন্ত যতক্ষণ আমরা ভালবাসার মানুষতার মর্ত্যবা বুঝতে পারব।ভালবাসার মানুষ দূরে চলে যাওয়ার পর তাকে অনুভব করাটা হয়তো ভালবাসা,কিন্তু প্রয়োজনের ব্যাপারটাও সেই সাথে চলে আসে।
৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
স্বপনচারিণী বলেছেন: আমিও সহমত সবার সাথে। গল্প পড়তে পড়তেই ভাবছিলাম নীরা ডিভোর্স দিতে এতো দেরি করলো কেন। যেই ভালবাসা অন্যকে সম্মান দিতে জানেনা সেটা ভালবাসা নয় বরং সে নিজে মানসিক রোগী।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ঠিক।ভালবাসার সম্মান দিতে না পারাটা ভালবাসা নয়।আর নীরার ব্যাপারে আমি বলব,সে তার শেষ চেষ্টাটা করেছে,তার চেষ্টার ত্রুটি ছিল না।
৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
সািহদা বলেছেন:
নীরা আপনাকে ভালোবেসেছিল,
না হলে যেদিন আপনি তাকে 'বেশ্যা, হারামজাদী' বলে গালি দিয়েছিলেন সেদিনই আপনাকে ফেলে চলে যেত।
তার ভালোবাসাকে আপনি নিজে হাতে গলা টিপে হত্যা করেছেন।
যখন তোমার ভুল ভাঙবে ,উদাস মনে,
মেঘের ভিড়ে, আমায় সোনা,
খুঁজোনা তখন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ইন্নালিল্লাহ!
আমি ক্যান হব?আমি তো মেয়ে!এইটা একটা গল্প আপু!!!!!!বানায়ে বানায়ে লিখছি!!!!!
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালোবাসার কারণে অনেক মেয়েই অন্যায় আচরন মেনে নেয় তার স্বামীর। তবে সেই মেনে নেয়াটা যে ভালোবাসা থেকে সেটা বেকুব, দাম্ভিক পুরুষ অনেক সময়ই বুঝতে পারে না। ভাবে যে নারীটা দুর্বল, যাওয়ার জায়গা নেই। অথচ নীরা ভালো স্টুডেন্ট, ভালো জব করছে সে চাইলেই পারতো আরও আগেই চলে যেতে কিন্তু আসলামের মতো মানুষেরা বোঝে অনেক দেরীতে, সব হারিয়ে।
গল্প ভালো লেগেছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার আশে পাশের অনেক মহিলাকেই এরকম দেখেছি যে স্বামীর নানা অন্যায় মুখ বুজে সহ্য করে কেবল ভালবাসার তাগিদে।এভাবে সংসারটা হয়ত টেকে কিন্তু ভালবাসা কতটা অবশিষ্ট থাকে তা আমার জানা নেই।
ভাল থাকবেন আপু!!!!
৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
রাধাচূড়া ফুল বলেছেন: নীরার উচিত ছিল আরও আগে যাওয়া।
মেয়েরা আসলে বিয়ের পর মানিয়ে নিতে খুব চেষ্টা করে। কিন্তু যখন সবকিছু সহ্যের বাহিরে চলে যায় তখনি তাকে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
গল্পে ভালোলাগা রইল। খুব ভালো হয়েছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সেটাই।কিছু ব্যাপারে মেয়েরা ইচ্ছাকৃত ভাবে নিজেকে অসহায় বানিয়ে রাখে।ভাল থাকবেন।
৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
রোহান খান বলেছেন: মানসিক রোগী - আমি বলবো না মানসিক রোগী না। ভালবাসা...। নীড়া তার ভালোবাসার মানুষটিকে না বুজতে পেরেই ভালবেসেছিল।যেটাকে মানসিক রোগ বলে আমরা আক্ষা দিচ্ছি তা ছিল মেয়েটার কাছে ছেলেটার জন্য কিছু চাওয়া। যেটাকে সহজেই নীরা পুরন করতে পারত শুধু একটু চেস্টা করলেই। আসলে সে যাওয়ারি ছিল তাই সে গিয়েছে...। ভাবতে কস্ট হচ্ছে ছেলেটার জন্য যে দেরী করে হলেও সে নিজেকে চেন্জ করতে চেস্টা করেছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি একটু ভুল বুঝছহেন।নীরা আসলে শেষ পর্যন্ত চেষ্টা করেছিল।
ভাল থাকবেন,।
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
কাজী মিতুল বলেছেন: গল্পটা সুলিখিত না হলেও একবারে বাস্তব। আশাকরি সবাই ঠিক মেসেজটা পাবে... লেখককে ধন্যবাদ। আরো লিখুন...
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাড।ভালো থাকবেন।
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: নীরা সঠিক জীবনই বেছে নিয়েছে । এই প্রত্যাখান আসলামের প্রাপ্য ।
গল্পে ভাললাগা
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ্যা।এটা নীরার সঠিক সিদ্ধান্ত এবং আসলামের এটা প্রাপ্য।
ভাল আছেন তো ভাইয়া?
১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: উচিত শিক্ষা পাইছে হালায়। নীরার জন্যে শুভকামনা। আসলামের জন্যে নো মার্সি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ।হেইডাই!জন্তু জানোয়ারের জন্য দয়া দেখায়ে লাভ নাই।
১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
আল ইফরান বলেছেন: এই সাইকোটাকে আরো আগেই লাথি দিয়ে নীরার চলে যাওয়া উচিত ছিলো।
বিয়ে করাটাই একটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।
নীরার মত মেয়েগুলা কেন যে আমাদের দিকে একটু ফিরেও তাকায় না, বুঝি না
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: তাও তো শেষে নীরা একটা ভাল সিদ্ধান্তই নিল।বিয়ের আগে জ়দি নিত আরো ভাল হত।
আপনার জন্য সমবেদনা ইরফান ভাই!!!!!!!!!!
১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
মেজাজ টেজাজ গরম হয়ে গেল।হারামজাদা কোথাকার, একদম ভালো হৈসে ||
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: এক্কেরে ভালা হইছে ।আসলামের কপাল ভালা যে ব্যাডা আপ্নের সামনে পরে নাই।
১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কালীদাস বলেছেন: ঠিক সেম কিসিমের ফ্রীক এই লাইফে বেশ কয়েকটা দেখছি। একদম সেম টাইপের
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমিও এইরকম কাহিনী দেখছি ভাই।মাইয়া গুলা আসলে ভালবাসায় অন্ধ হইয়া যায়।
১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
আম্মানসুরা বলেছেন: কি মন্তব্য করব বুঝতে পারছি না! সবাই আমার মনের কথা বলে দিয়েছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কেমন আছেন আপূ??????????????
১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: নীরার জন্য শুভকামনা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ্যা শংকু ভাই।নীরা এখন হয়তো ভাল আছে।
১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯
সুমন কর বলেছেন: মোটামুটি লাগল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দা!
১৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: পাঠককে চমৎকারভাবে একটা বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলেছেন। মন্তব্য পড়ে বুঝলাম, গল্প পড়ার পর একটা মিশ্র প্রতিক্রিয়া হচ্ছে সবার। একবার মনে হচ্ছে "আহারে বেচারা! একা হয়ে গেল।", আবার পর মুহূর্তে মনে হচ্ছে "নাহ, ঠিকই আছে। হারামজাদার এই শাস্তিই পাওয়া উচিৎ।"
খুব ভালো লাগলো।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: অনুভুতি আসলে সবারই থাকে।অন্যের অনুভূতির সম্মানও দিতে জানতে হয়।যেটা আসলাম দেয়নি।তার এটা প্রাপ্য ছিল।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ রায়ান ভাই!
২০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
বোকামানুষ বলেছেন: আমি আর কি বলবো যা বলতে চেয়েছি সবাই আগেই বলে দিয়েছে
শুধু বলবো নীরার আরও আগে ফাজিলটাকে ছেড়ে চলে যাওয়া দরকার ছিল
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: তারপরেও নীরা চলে গিয়েছে।এটাই কম কিসে?
২১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: নীরার আরো আগেই চলে যাওয়া উচিত ছিলো
ঐ বদমাশটাকে রেখে
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহাহহাহাহ।ঠিক বলেছেন আপু!!!!!!!!!!!!!!!
২২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: ভালো লিখছেন । একটানে পড়ে গেলাম বিরতি ছাড়া । সামনে আরও ভালো লেখেন এই প্রত্যাশা করি । পৃথিবীতে একটা ভালো গল্পের অনেক অভাব । একদিন অনেক ভালো গল্প লিখবেন এই আশা করি । ভালো থাকবেন ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনার প্রশংসা আমার সব সময় মনে থাকবে ভাই।আমার মনে হচ্ছে এতটা প্রশংসার যোগ্য হয়তো আমি না।অনেক ভাল লাগল।ভাল থাকবেন।
২৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো, এটকু ছাড়া আমি আর কোন প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করছি না। শুধু কিছু ব্যাপার গোপনে নিজের মাঝে ধারণ করলাম।
আপনাকে ধন্যবাদ এতো চমৎকার গল্প লেখার জন্য এবং আপনি অনুসারিত। ভালো থাকবেন
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কি ধারণ করেছেন সেটা জানার কৌতূহল হচ্ছে মহা ভাই।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ যে কষ্ট করে গল্পটা পড়েছেন।ভাল থাওবেন ভাই।
২৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
ছেলেটার এই শিক্ষাই প্রাপ্য ছিল। তবে শেষদিকে এসে তার জন্য একটু খারাপ লেগেছে!
গল্প চমৎকার হয়েছে।
আপনার লেখার হাত ভাল। বর্ণনাভঙ্গীটা সুন্দর।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ছেলেটার সঠিক শিক্ষা হয়েছে।
প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ নাজিম ভাই।ভাল থাকবেন।
২৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২০
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: মেয়েরা আসলে বিয়ের পর মানিয়ে নিতে খুব চেষ্টা করে। কিন্তু যখন সবকিছু সহ্যের বাহিরে চলে যায় তখনি তাকে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আসলে আমার মনে হয়,মেয়েরা যে অসহায়ত্ব নিয়ে চলে তা অনেকটাই তাদের নিজের সৃষ্টি।মেয়েদের কাছে ভালবাসার অনেক মূল্য।
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
আপেক্ষিক বলেছেন: ভালবাসার মানুষ কে শাসন করার ব্যাপার তখনি আসবে যখন সেই মানুষ্টার কাছ থেকে প্রাপ্য ভালবাসাটা অন্যজন পাবে না।কিন্তু এখানে দেখা গেল এত ভালবেসেও তাকে অনেক কিছুই সহ্য করতে হয়েছে যার জন্য আবশ্যই সে দায়ী নয়।ভালবাসা কখনো একপেশে হয়ে চলতে পারে না। তাই শেষ কষ্টের পরিণতি দোষী কেই বহন করতে হয়েছে। বাস্তব অনেক ঘটনার সাথে কো রিলেট করলাম। গল্পটা মিররের মত লাগছে। ভাল লিখেছ
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুম।ভালোবাসার মানুষ থাকতে থাকতেই তার মর্ম বুঝতে হয়।
২৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এইটা না হয় রহস্যই থাকল !!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
২৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
শ্রাবণধারা বলেছেন: বেশ চমৎকার লিখেছেন। প্রথমে কিন্তু ভেবেছিলাম প্রেমের আমি তুমি মার্কা গল্প হবে বোধহয়। কিন্তু পড়ে মুগ্ধ হলাম।
পাঠকেরা বেচারা আসলাম মিয়ার উপর এত খেপলো কেন বুঝলাম না - সে তো এই সমজের বেশ কমন টাইপের প্রোডাক্ট। শুধু পার্থক্যটা এই যে তাদের অধিকাংশের সাথে যে নীরাদের সংসার করতে হয় তারা হয়ত নীরার মত কোয়ালিফাইড নয়। তাই তারা মুখ বুজে সহ্য করে যায় - বছরের পর বছর আর সহ্য করাটাই হয়ত একটা সময় একেবারে অভ্যাস বানিয়ে ফেলতে পারে তারা................।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সেটাই আমাদের সমাজে এটা আসলে খুব দূর্লভ চিত্র নয়।মেয়েরা অনেকসময় অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল বলে থাকে বলে স্বামীর সংসারে কষ্ট করে টিকে থাকতে হয়।তবে আসলাম ব্যাটার উপর না ক্ষেপে উপায় নাই।
২৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
নেক্সাস বলেছেন: চমৎকার গল্প
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!!!!!!!!!
৩০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: এইসব অমানুষের জন্যই বিয়া সাদির কথা চিন্তা করলে চোখে মুখে আন্ধার দেখি।
গল্প ভালই লিখেছ শুটকি বাবু।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কথা মন্দ কও নাই।আমারো সেইম কেস।কপালে এই রকম একটা বাজলে কিছু করার নাই।
ধন্যবাদ বান্ধবী!!!!!!!!!!
৩১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১০
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: কপালে এই রকম একটা বাজলে কিছু করার নাই।
কিছু করার নাই মানে ? ধুমায়া কিলাইয়া ভর্তা বানায় তারপর ছাড়বা ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাইরে বলা অনেক সহজ।করা ঢের কঠিন।
৩২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪০
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: প্রিয় শুঁটকি মাছ, আপনি গল্প কিন্তু একদম খারাপ লেখেন না। এই গল্পের সবচেয়ে অসাধারণ যে ব্যাপারটি কিংবা যেখানে আপনার মুনশিয়ানা ফুটে উঠেছে তা হল, গল্পের শেষে এসে ভিলেনের প্রতি একটা নরম অনুভূতির জন্ম দিতে পারা। এটা এই গল্পের সবচেয়ে শক্তিশালী দিক। এবং এজন্য মনেমনে আপনাকে একচোট বকেছিও, ধ্যাত্তেরি, বেশি পাকনা বুড়ি! ইডিয়েটটারে যখন প্রস্তুত হচ্ছি ঝাড়ুপেটা করার জন্য ঠিক তখনি রাগের পরিবর্তে শুঁটকিটা দিল শালার জন্য করুণা তৈরি করে! যত্তসব!
এবার আসেন, এই গল্পের দুর্বল দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করি। কোথাও কোথাও অতিকথন মনে হয়েছে। নীরাকে উপস্থাপন করেছেন আত্মমর্যাদাহীনারূপে। এবং বিভিন্ন মন্তব্যের জবাবে সেই আত্মমর্যাদাহীনতাকে প্রমাণ করতে চেয়েছেন ভালবাসা হিসাবে। এখানেই আমার তীব্র প্রতিবাদ। হয় আপনি ভালবাসা কী জানেন না, বোঝেন না, টেরও পান না কিংবা সবি জানেন, বোঝেন, টের পান শুধু অকারণ মেয়েলি ভড়ংয়ের আশ্রয় নিয়েছেন।
আত্মমর্যাদাহীন হয়ে ভালবাসা যায় না। মেনে নেয়া যায়, মানিয়ে নেয়া যায়। আপনার আত্মমর্যাদাবোধ যদি অন্যজনের কাছ থেকে প্রাপ্য আনুকূল্য না পায় তাহলে কিছুতেই সম্ভব না আপনি সেই অন্যজনকে ভালবাসবেন এবং ভালবাসবেন এবং ভালবাসবেন। অথচ আপনি দিনের পর দিন নীরাকে দিয়ে সেটাই করিয়েছেন। (আসলেই কি করাতে পেরেছেন? ভুল সবই ভুল) যদিও এটা আপনার ধারণা যে, নীরা ভালবেসে এই সময়টা সয়ে গেছে, আসলে কিন্তু তা নয়। আপনি যে প্রতিমন্তব্যগুলি করেছেন সেখানেও বলতে চেয়েছেন, নীরা যে মুখ বুজে সয়ে যাচ্ছিল সেটা ছিল নীরার ভালবাসা। কয়েকজন পাঠিকাও দেখলাম তাই বলতে চেয়েছেন। হা মোর কপাল! সারারাত রামায়ণ পইড়া বেয়ানবেলা কয় সীতা কার বাপ?
আপনারা তাহলে নীরাকে বুঝতেই পারেন নি কিংবা চিনতেই পারেন নি। যদিও আপনিই সৃষ্টি করেছেন নীরাকে, তাতে কি?
নীরা চিরন্তন বাঙালি নারীর প্রতিনিধি – সহনশীলা! সংগঠনে ঝোঁক, ভাঙ্গনে নয়। এদেশের মেয়েরা বিয়েটাকে ঠুনকো কাঁচ মনে করে না। তাই ভালবাসতে না পারলেও মেনে নিতে চায়, মানিয়ে নিতে চায়। বিয়ে নামের এই সামাজিক সংগঠনটিকে শেষ পর্যন্ত টিকিয়ে রাখতে চায়। এটাকে যদি কেউ ভালবাসা বলে তাহলে নিঃসন্দেহে সে বোকার স্বর্গে বাস করছে। নীরার মতো সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে বের হওয়া স্বাবলম্বী একজন নারী বিনা অপরাধে স্বামীর পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়বে আর সেটাকে আপনি তার চরিত্রের আপোসকামিতা হিসাবে উল্লেখ না করে ভালবাসার স্বর্গীয় আবেশে ঢেকে দেবেন তা আদৌ সঠিক নয়। আর ঠিক এই বিন্দুতেই আমার তীব্র-তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে গেলাম।
ভাল থাকবেন। শুভকামনা। বিশাল বক্তৃতা ঝেড়ে বিরক্তির কারণ ঘটালাম বলে দুঃখিত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনার কথাগুলোকে অযথা ভাবতে মন সায় দিচ্ছে না।বরং এটা দেখে ভাল লাগছে যে গল্পটা আপনাকে ভাবিয়েছে।
নীরাকে আমি আত্মমর্যাদাহীন ভাবে মোটেই উপস্থাপন করিনি।বরং দেখুন,নীরার প্রতি আপনাদের জ়ে কেবল সহানুভূতি জন্ম নিয়েছে তাই নয়,বরং একই সাথে সম্মানও জন্মেছে।নীরা কোনো কল্পিত চরিত্র নয়।আমি কল্পিত চরিত্র নিয়ে লেখতে পারিনা।অনেক বাস্তব ঘটনাকেই আমি বাড়িয়ে কমিয়ে রঙ ছড়িয়ে গল্পে পরিনত করি।নীরা বাস্তবেরই কেউ একজন।এমন নীরারা খুব বিরল কেউ নয়।অনেক ঘরেই নীরারা এভাবে টিকে থাকে মুখবুজে।
ভাল থাকবেন।শুভকামনা।
৩৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০১
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
নীরা ওরে ধরে থাবড়ায় নাই ক্যান?
সেকেন্ড পার্ট লেখেন, ঐখানে নীরার সাথে হারামজাদার দেখা করায় দেন। হালারে কিছুক্ষন পারাক।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহহাহাহাহাহা
না থাক ভাই।নীরা এখন যথেষ্ট সুখে আছে।নীরার মত মেয়েকে আমি আর আসলাম নামক গাধাটার দেখা করিয়ে তাকে অসুখী বানাতে চাই না।
আর কিল-ঘুষি আপনারাও কিন্তু কম দেন নি।এরপরেও যদি ঐ বলদটার শিক্ষা না হয়,তাহলে মরলেও ওর শিক্ষা হবেনা।ভাল থাকবেন রিয়াদ ভাই!!!!
৩৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: ভালো লাগলো। জীবনের গল্প।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকু দোস্ত!!!!!!!!!!
৩৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২২
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আমি হইলে আগে এমন জামাইয়ের হাত পা ভাঙ্গতাম, তারপর ডিভোর্স দিতাম। ফাইজলামি করার জায়গা পায় না?? মেয়েদের বান্দি মনে করে???
০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাহাহাহহাহাহা...।
থাক ভাই।ঐসবে কাজ নাই।দোয়া করি,আপনার জামাইটা আপনাকে অনেক অনেক ভালবাসুক!!!!!!!!!!!!!!
৩৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: তাহলেই হইছে। আমি তো বিয়াই করুম না। বিয়া কইরা তো ঐ বান্দিই হওয়া লাগবো। আমি ভাই মাথা গরম মানুষ। দেখা যাইবো হয় জামাইরে মাইরা ফেলাইছি নাইলে নিজেই মইরা গেছি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: না আপু।প্লিজ একটা বিয়া কইরো।বেশী করা লাগবেনা।আল্লাহর রহমতে তোমার জামাই খারাপ হবে না।আর পিলিজ বিয়াতে দাওয়াত দিও!!!!!!
৩৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: নারে আপি, তুমি বিয়া করে আমাকে দাওয়াত দিও। প্রমিজ করতেছি যত খামু তার সবটুকুই নেচে হজম করে রেখে আসব। এইটা একদম পাক্কা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: উফ আপু বিয়ার কথা বইল না।আমার শরম লাগে!!!!!!! :!> :!> :!> :!>
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নীরা ডিভোর্স দিতে অনেক দেরি করছে, ইডিয়েটারে আরও আগে লাত্তি দিয়ে ডিভোর্স দেয়া উচিত!
যদিও শেষের দিকে ইডিয়েটার জন্য কিছুটা মায়া লাগছে!
অট - আইসক্রিম প্লিজ, ভেনিলা ফ্লেবার!