![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদেশে ছিল এক কিউরিয়াস মাইন্ড। কিউরিয়াস মাইন্ড সিমেনা দেখতে ভালবাসে।বিশেষ করে একটু ভিন্ন ধারার সিনেমা। হঠাৎ কিউরিয়াস মাইন্ড শুনল একটা নতুন সিনেমা বের হয়েছে।একটু অন্য রকম।কেমন অন্য রকম তা কিউরিয়াস মাইন্ড জানে না।সিনেমার নাম-উধাও!কিউরিয়াস মাইন্ড তার বান্ধবীকে নিয়ে বড় শখ করে সেই সিনেমা দেখতে গেল।‘উধাও’-দেখতে যাওয়ার আগে তার বান্ধবী তাকে খুব করে বলল, “কিউরিয়াস মাইন্ড, উধাও হইতেছে সিরিয়াস টাইপ সিনেমা।ওটা দেখে লাভ নাই।চল ‘হোয়াট ইজ ল্যাব’ দেখি!মজা পাবা!”
কিউরিয়াস মাইন্ড অবাক হয়ে জানতে চাইল, “হোয়াট ইজ ল্যাব’ আবার কোন সিনেমা?
- “আরে মিয়া বুঝনা ক্যান?নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কথা কইছি!”
-ওহ তাই কও!না উধাও দেখুম!অন্য রকম একটা সিমেনা!কুতুকুতু মার্কা সিনেমা দেখার চেয়ে অন্যরকমের সিরিয়াস সিনেমা দেখা ভাল!”
-ওক্কে।চল তাইলে দেখি!
কিউরিয়াস মাইন্ড তার বান্ধবীকে নিয়ে সিনেমা দেখতে ঢুকল।সিনেমার ঝাঁ চকচকে ফ্রেম দেখে কিউরিয়াস মাইন্ড সেই মানের পুলকিত।যাক,প্রথম অংশ দেখে মনে হচ্ছে ২০০টাকার টিকেট জলে যাবে না।শুরুতে দেখা গেল বাবু নামের স্কুল ভ্যান চালককে।তিনি গ্রাম থেকে যেসব লোক তাদের বউ ছেলেমেয়েদের রেখে শহরে এসে তাদের আর কোনো খোজ নেয় না তিনি তাদের ধরে এনে আবার বউ ছেলেমেয়ের কাছে সোপর্দ করেন।তারপর বউ ছেলেমেয়েরা সেই লোককে কঠিন ধোলাই দেয়।এজন্য বাবুকে সবাই রবিন-হুড বলে ডাকে!এই দৃশ্য দেখে কিউরিয়াস মাইন্ড তার শিশু কালে ফিরে গেল।তখন কিউরিয়াস মাইন্ড বিটিভিতে নায়ক জসিমের সিনেমা দেখত।অধিকাংশ সিনেমাতেই জসিমের নাম থাকত-‘রাজা-গুণ্ডা’।রাজা গুন্ডারও কাজ ছিল গরীবদের সাহায্য করা।তারমানে কি পরিচালক পুরা্তন বাসি রুটিই নতুন প্যাকেটে ভরে দর্শকদের গেলানোর চেষ্টা করছেন?আবার কিউরিয়াস মাইন্ডের কলিজা ধুক-পুক করে ওঠে।আহারে ২০০টাকার টিকেট জলে গেল নাতো?
এরপর আসল রাজনীতিবিদ আকবর।তিনি যেকোনো মূল্যে নির্বাচনে জিততে চান।এরজন্যে তিনি নানান জায়গায় টাকা ঢালছেন।এক পর্যা্য়ে দেখা গেল আকবর পতিতাদের নিয়ে আনন্দফূ্র্তি হচ্ছে এরকম একটা জায়গার ভিতর দিয়ে হেটে-হেটে তার সহোযোগীদের সাথে দেখা করতে গেলেন।তারমানে আকবর অসৎ রাজনীতিবিদ।
ওদিকে ভ্যান চালক বাবু রাজনীতিবিদ আকবরকে কিডন্যাপ করার পরিকল্পনা করে।যেই ভাবা সেই কাজ।সে ময়লাওয়ালা সেজে ময়লা নিতে আসে আকবরের বাড়িতে।আকবরের বিশ্বস্ত সহযোগী রাজ ওরফে অনিমেষ আইচকে গেটের সামনেই সিগারেট খাইয়ে অজ্ঞান করে ফেলে।এক্ষেত্রে কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নো- “খোলা গেটের সামনে একটা মানুষরে অজ্ঞান কইরালাইলে রাস্তাঘাটের বাকি মানুষগুনা কি আঙ্গুল চুষতাছিল?”যাই হোক!এরপর বাবু সবার অলক্ষ্যে আকবরের বাড়িতে ঢুকে চায়ের ভিতর ঘুমের ঔষধ মিশায়!আবার শালার কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নো- “বাবু কেমনে জানল যে তখন আকবরের বাড়ির বুয়া চা বানাবে?সেই চা যে আকবরের জন্যই বানানো হবে তাই বা সে কেমনে বুঝল?তারচেয়েও বড় প্রশ্ন-এত্ত বড় জলজ্যান্ত একটা মানুষ ঘরে ঢুইকা চা নাড়তেছে সেইটা কেউ টের পায়নাই?”যাই হোক!দর্শকদের অতদিকে তাকালে চলবে না।তাই কিউরিয়াস মাইন্ড আবার সিনেমায় মনোযোগ দিতে চেষ্টা করল।ওদিকে কিউরিয়াস মাইন্ডের বান্ধবী বারবার ঘুমে ঢুলে পড়ছে।কিউরিয়াস মাইন্ড তার বান্ধবীর দিকে তাকাতেই বান্ধবী বলল-এই সিনেমা না দেইখা নীলক্ষ্যাত গেলেও কাজ হইত।কয়েকটা বইয়ের নাম অন্তত জানতে পারতাম।
কিউরিয়াস মাইন্ড আবার দীর্ঘশ্বাস ফেলল।আহারে তার ২০০টা টাকা মনে হয় সত্যই জলে গিয়েছে।
বাবু আকবরকে অপহরন করে স্কুল ভ্যানে ঢুকিয়ে রাখে।তারপর তাকে নিয়ে যায় একটা মন্দিরে।সেই মন্দিরের পুরোহিত আকবরকে মারতে থাকে আর বলতে থাকে আকবরকে নাকি একটা দুষ্ট জ্বীন আছড় করেছে।কিউরিয়াস মাইন্ড এগেইন ওয়ান্টস টু নো-তাহলে কি দেশের সকল অসৎ রাজনীতিকদের দুষ্টজ্বীন আছড় করে থাকে?তাদেরও কি এরকম ছ্যাচা মারা দরকার?যাই হোক!
এরপর বাবু পুরোহিতের কথা মত বউয়ের জন্য কই মাছ কিনে আকবরকে নিয়ে আবার ভ্যান চালাতে শুরু করে।মাঝে বাবু একবার আনিমেষ আইচের সামনে পড়ে যায়।অনিমেষ আইচ পিস্তল নিয়ে তাকে হেব্বি একটা লড়ানী দেয়।কিন্তু বাবু তো রবিনহুড।তাই অনিমেষ আইচকে বাবু সহজেই ফাকি দিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।কিন্তু যাওয়ার আগে কৈ-মাছের ব্যাগ থেকে একটা কৈ-মাছ পড়ে যায়।অনিমেষ আইচ সেই কৈ-মাছ তুলে নেয়।এরপরের দৃশ্যে বাবু আকবরকে নিয়ে ভ্যান চালিয়ে গ্রামের দিকে যায়।আর পথে পথে একটা একটা করে কৈ মাছ পড়তে থাকে।আর অনিমেষ আইচ সেই মাছ টোকাতে থাকে।কিউরিয়াস মাইণ্ড অবাক হয়ে ভাবে এই ব্যাটা এইরকম কৈ মাছ টোকাইতেছে ক্যান?বেকুবটা কৈ-মাছ টোকায়ে টাইম লস না কইরাতো গ্যাং নিয়া আইসা আকবররে উদ্ধার করতে পারে!তা না করে অনিমেষ আইচ একাই পুরো রাস্তা কৈ মাছ তুলে তুলে একাই আকবর আলীকে খুজতে লাগল!তবে একটা কথা না বললেই নয়।অনিমেষ আইচের মাছ টোকানোর অভিনয় কিউরিয়াস মাইণ্ডের খারাপ লাগেনি।বেচারা তো ক্যামেরার পিছনেই কাজ করে।তাই হয়তো কৈ মাছ টোকানোর জন্য ক্যামেরার সামনে আসার লোভ লোকটা সামলাতে পারেনি।
গ্রামে যাওয়ার এক পর্যা্য়ে বাবু আকবরকে নিয়ে গেল এক পতিতার কাছে।সেই পতিতা সিগারেট খায় দেখে আকবর অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি মেয়ে হইয়া সিগারেট খাও!তোমার লজ্জা লাগে না?”এই ডায়ালগ শুনে কিউরিয়াস মাইন্ডার আর তার বান্ধবী তাজ্জব!এত ঘাগু রাজনীতিবিদ কাম গডফাদারের মুখে এইটা কেমন ডায়ালগ?যে লোক এত আকাম-কুকাম করে,তার সামনে একটা মেয়ে সিগারেট খাইতেছে এইটা তো আস্বাভাবিক লাগার কথা না!এরকম আরো কিছু আজগুবি ডায়ালগ ছিল,যা শুনতে হলে আপনাদেরকে সিনেমাটা দেখতে হবে।
কিউরিয়াস মাইন্ড আর তার বান্ধবী উধাও দেখে যারপনাই হতাশ।যতটা হতাশ তার বান্ধবী,তার থেকে হাজারগুণ হতাশ কিউরিয়াস মাইন্ড।দর্শকদের বোকা মনে করা খুতপূর্ণ ছবি দেখার চেয়ে অবাস্তব বোকা বোকা কুতুকুতু দেয়া সিনেমা দেখা ঢের ভাল ছিল।
পরিচালক অমিত আশরাফ যতটা শ্বাসরুদ্ধকর কিংবা মানবিক ভাবে ঘটনা ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছেন তা দেখাতে তিনি অনেকটাই ব্যর্থ হয়েছেন।কাহিনী যেমন দূর্বল,ডায়ালগও তেমন শক্তিশালী ছিল না।তবে কিউরিয়াস মাইন্ডের কাছে ছবির সতেজ চিত্রগ্রহন বেশ ভাল লেগেছে।ছবির অনেক অনেক দূর্বলতার মধ্যে এই একটা ব্যাপার বেশ প্রশংসনীয়।তাছাড়া বেশীর ভাগ অভিনয় শিল্পীদের অভিনয়ও ভাল ছিল। কিন্তু নতুন এক পরিচালকের কাছে প্রত্যাশাটা হয়তো একটু বেশী ছিল। “ছাগল দিয়ে হালচাষ হয়না”-এমন কথা কিউরিয়াস মাইন্ডের ভাবতে ভাল লাগে না।নতুন সতেজ মস্তিষ্কের পরিচালক ছবি বানিয়েছেন বলেই কিউরিয়াস মাইন্ডের মত কিছু মানুষরা আগ্রহ নিয়ে ছবি দেখতে যায়।পরিচালক অমিত আশ্রাফ তার এই ছবির দূর্বলতাগুলোকে পরিহার করে ভবিষ্যতে আরো ভাল ছবি উপহার দেবে এমনটাই কিউরিয়াস মাইন্ডের প্রত্যাশা!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!!!!!!!!!!!!
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১০
কাউসার রুশো বলেছেন: প্রথম অংশে ছবিটা বেশ অগোছালো। ছবির ক্যামেরার কাজ দারুন। ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরও ভালো তবে এত লাউড ছিল যে মাঝে মাঝে ডায়লগ মিস হযে যাচ্ছিল। অভিনয় অত ভালো লাগে নাই। অনিমেষ আইচের ক্যারেক্টারটা আকর্ষনীয় হওয়া উচিত ছিল কিন্তু পরিচালক সেটা করে দেখতে পারেন নাই।
ছবিটিতে কিছু ত্রুটি আছে সন্দেহ নেই কিন্তু সব মিলিয়ে আমার ভালোই লেগেছে। আমি হতাশ না।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার কেমন লাগছে তা বলুম না।তয় কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়াজ ভেরি বিরক্ত!!!!!!!!!
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এরকম আরো কিছু আজগুবি ডায়ালগ ছিল,যা শুনতে হলে আপনাদেরকে সিনেমাটা দেখতে হবে।- অ্যাডভার্টিজমেন্ট করার জন্য মাইনাচ
||
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ও ভাই!!!!!!ভাই!!!!!!
আপ্নে আমারে এত্ত বড় একটা কথা কইতে পারলেন?এম্নে মাইনাচ দিতে পারলেন??????????????????
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম.......তাড়াতাড়ি দেখতে হবে।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল.......
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: দেইখো!!!!!!!!!!তয় মানসিক প্রস্তুতি নিয়া যাইয়ো!
তুমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা!!!!!!!!!
৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ছবিটা দেখার আগ্রহ পাচ্ছি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আগ্রহ তৈরী হইছে?ওক্কে ফাইন।অল ক্রেডিট গোজ টু কিউরিয়াস মাইন্ড!!!!!
৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: পঁচানি রিভিউ পড়ে মজা পেলাম ।
তবে সিনেমাটা নাকি অত খারাপ না!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কিউরিয়াস মাইন্ডও তেমনি শুনেছিল।কিন্তু বেচারীর টাকাটাই জলে গেল!!!!!!!!
৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
আপেক্ষিক বলেছেন: সিনেমা দেখার কৌতুহল কিউরিয়াস মাইন্ড টু এর দেখা দিসে। সে বলাকায় ১০০ টাকা জলে ফালাইতে ইচ্ছা ফিল করতেসে। মজা পাইসি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বলাকার টিকেটের দাম তো মনে হয় ১২০টাকা!!!!!এত টাকা জাইনা শুইনা খরচ করবা!!!!ওক্কে পাইন!কতৃপক্ষ যেন দায়ী না থাকে!
৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এই ছবি নিয়া হামা ভাইয়ের পজেটিভ এফবি ষ্টেটাস দেখে ঠিক করেছিলাম ছবিটা দেখুম, বাট আপনার এই লেখা পড়ে তো ভাবতাছি................।
ছায়াছবির ব্যাপারে আমি খুবই চুজি, চেন্নাই এক্সপ্রেস নিয়া পাবলিকের এত লাফালাফি দেখে সেটা দেখছিলাম, পুরাই হতাশ হইছি!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: চেন্নাই এক্সপ্রেস ভাল্লাগেনাই????????তাইলে তো হইয়াই গেল।আমারও বিরক্ত লাগছে।
উধাও-এর ব্যাপারে বলব-লাস্টের পাচ মিনিট বাদে পুরা সময়টা বোরিং লাগছে।আমার কথা কইয়া দিলাম।বাকি সিদ্ধান্ত আপনার!!!!!
৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন:
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৬
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: রিভিও মজা পাইলাম। বাংলা ছিনেমা দেখা হয় না। তবে এই মুভিটা দেখার ইচ্ছা আছে। আমাদের ছিনেমা আমরা না দেখলে হিন্দুস্তানিরা আইসা দেখবে??
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সেইটাই!আমাদের সিনেমা আমাদেরই দেখতে হবে।প্রথম দিকে উল্টা-পাল্টা কাহিনী দেখে আমাদের কষ্ট হবে,তারপরেও দেখতে হবে!!!!!!!!!
১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
শীতল৬৯ বলেছেন: ভালো! আমি What is Love দেখে তাহলে মন্ধ করিনাই!
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: তা আর কইতে!!!!!!!!!!!!!আপ্নে তো ভাই অনেক ল্যাব করছেন।আমার পাক্কা ২০০টাকা লস হইছে!!!!!!!!!!
১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইলে মজা আছে মিয়া ।
কিপ ইট পাথর আপ !
মুভি দেখি নাই । আপনার রিভিও পড়ে দেখার ইচ্ছাও জাগলো না ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধইন্যবাদ মন্ত্রী মহোদয়!!!!!!!আপনারে এত্তগুনা ধইন্যা!!!!!!!!
ইচ্ছা না জাগাই ভাল।টাকাডা মাটির ব্যাংকে ভইরা রাখেন!কামে দিব!!!!!!!
১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
সালাউদ্দিন আহমেদ বলেছেন: মুভি দেখলেন, প্রেমিকা পাশে ছিল, গল্প করলেন।। তারপরেও টাকা জলে গেল কেমনে???
মুরি খাইতে মুন চায়
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আহারে খোদা!!!!!!! :-& :-& :-& :-&
ভাই আমি একজন মাইয়া!বান্ধবী কইছি বইলা প্রেমিকা ধইরা নিলেন?একটা মাইয়ার কি আরেকটা মাইয়ার লগে বন্ধুত্ব থাকবার পারেনা????????
১৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৮
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: সালাউদ্দিন সাব জেন্ডারে ভুল কইরা মিচটেক কইরা ফেলচেন। কান ধইরা মাফ চান।
মাইয়াগো প্রেমিকা মাইয়ারা হইতে পারেনা??
পেচান হেহ??
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মজা লন ক্যান ভাই?????????
১৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫০
খেয়া ঘাট বলেছেন:
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কেমন আছেন আপু ওরফে ভাই?????
১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! তবে শুনেছিলাম মুভিটা নাকি বেশ ভালো! যাই হোক, ভালো মন্দ মিলিয়ে একটা আইডিয়া পাওয়া গেল। দেখি কিছু টাকা অতিরিক্ত আছে, খরচ করে আসবনে। আচ্ছা কোন হলে চলছে বলতে পারেন কি? মানে বলাকা নাকি সিনেপ্লেক্সে?
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সিনেপ্লেক্সে চলতেছে সেইটা সিওর।তবে বলাকার খবর জানিনা।
আর একটা কথা,টাকা পয়সা নিজ দায়িত্বে খরচ কইরেন কিন্তুক!!!!!!
১৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪৯
কাউসার রুশো বলেছেন:
বলাকা, সিনেপ্লেক্স আর ব্লকবাস্টার সিনেমাস এ চলছে উধাও
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
১৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: মজার লেখা
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু!!!!!!!!!!!
১৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইখানে হয়েছে সমস্যা। সিনেমাটায় বাস্তবতা দুইরকম। একটা সত্যিকারের ঘটমান বাস্তব। যেখানে আকবর বড় নেতা আর বাবু ভ্যানচালক। আরেকটায় বাবু অপহরণকারী, নেতা বন্দী। সাদা দৃষ্টিতে দেখলে মনে হতে পারে সিনেমাটায় অনেক ভুল, অনেক অবাস্তব জিনিস, অনেক অসঙ্গতি। অমিত আশরাফ যা বলার চেষ্টা করেছেন তা আক্ষরিকভাবে নিলে ছবি বোগাস লাগবে আর এরকম রিভিউ দিবেন। শেষের দৃশ্য আপনার খুব ভালো লাগসে, সেটাও কি খুব বাস্তব কোন দৃশ্য? আসলেই কি সেরকম কিছু ঘটেছিলো? নেতা তার ছেলেমেয়েকে ফিরিয়ে নিয়ে এসে সমুদ্রের তীরে নিয়ে গিয়ে গুলি করে মেরে ফেলেছিলো? না। উধাও ছবির মূল কনসেপ্ট হলো অন্যবাস্তবতার পথে অন্য সঙ্গীসাথী নিয়ে স্মৃতি পুনরুদ্ধারের অভিযানে বের হওয়া। কিন্তু আমরা এত ওপরে উঠে যাই, বা এত নীচে থাকি যে পুরোনো স্মৃতি সবসময় অধরাই থেকে যায়। ধরতে গেলেই উধাও। বাবুর ইচ্ছে করে তার হারিয়ে যাওয়া বাবাকে ফিরে পেতে, আকবরেরও হয়তো বা কখনও ইচ্ছে করে স্মৃতির গ্রামে ফিরতে। সেসব ইচ্ছা বাস্তবায়িত হয়না কারো। উধাও এর ভ্যান স্মৃতিপথে যাত্রার একটি মেটাফরিক এলিমেন্ট, কই মাছ এর ডাবল মিনিং, একটা হলো বাবু তার পরিবারের জন্যে নিয়ে যাচ্ছে, আরেকটা তার বাবার হিটম্যান তাকে ধাওয়া করছে, স্মৃতির কবল থেকে তুমি বাঁচতে পারবে না। বাবুর ইচ্ছে আর আকবরের ইচ্ছে এই দুই ইচ্ছের সন্নিকটবর্তী হবার সময়টার মানসিক বিবর্তনই উধাও ছবির মূল কনসেপ্ট। এই দুই ইচ্ছে কখনও একসাথে হতে পারে না। একসাথে হতে গেলেই উধাও! Bang!
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হামা ভাই আমি কিন্তু রিভিউ লিখি নাই।মাইন্ড ইট।আমি দর্শক হিসাবে হা পিত্যেশ জানাইছি।বাস্তব আর অবাস্তব ব্যবচ্ছেদ করার দায়িত্ব সমালোচকের।আমি সমালোচক না।আমি আমজনতা।আমি হইলাম সাধারণ দর্শক।আমি বাস্তব অবাস্তব চিন্তা কইরা ভাললাগা বিচার করিনা।আমার কাছে ভাললাগা সেইটাই যেটা আমি আগা গোড়া উপভোগ করতে পারব।উধাও দেখে সত্যি বলতেই আমি বিরক্ত হইছি।লাস্টের পাচ মিনিট থ্রিলিং ছিল।সেইটা অস্বীকার করার উপায় নাই।
আমার ভাল লাগে নাই সেইটা আমি জানায়ে আমার অভিমত ব্যক্ত করলাম।আপনার ভাল লাগলে নাহয় আপ্নেও একটা লিখ্যা হালান!
২০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: ভাল হোক বা খারাপ, মুভিটা দেখার ইচ্ছা আছে । দেখি কেমন লাগে । তবে রিভিউ মজার হয়েছে ।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সামনে তো বন্ধ আছে।এই সময়ে দেখে ফেলুন।
ধন্যবাদ আশ্রু ভাই!!!!!!!!!!ভাল থাকবেন!
২১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: নামের বানানে ভুল আছে, মাইন্ড করমু কিন্তু
.।.।.।.।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই ভাই সরি সরি!!!!!!
অশ্রু ভাই!!!!!!!
এইবার হইছে????????????
(এইবার লিখার পর দুইবার চেক করছি)
২২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: হুম, হইছে ।
দুইবার চেক করছেন জেনে দিল খোশ হইয়া গেছে . ।
মারহাবা হাবামার
।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপ্নারেও ধইন্যাপাতা ভাই!!!!!!
২৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
নেক্সাস বলেছেন: সিনেমা দেখার টাইম নাই
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: এইটা একটা কথা কইলেন???????
২৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
আমি সাজিদ বলেছেন: মজা লাগলো
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ ভাই!!!!!!
২৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
গেরিলা রুমি বলেছেন: মজা পেলাম
মুভিটা মোটামুটি লেগেছে
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: থ্যাংকিউ রুমি ভাই!!!!!!!!!!!!
২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
জুন বলেছেন: আপনার লেখার স্টাইলে মজা আছেকিন্ত পচাইছেন সিনেমাডারে
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার দুইশো দুইশো চাইশ্যো টাকা জলে গেছে!!
আমার কি তাইলে সিনেমাটারে আহ্লাদ করার মেন্টালিটি থাকে? আপনেই বলেন বোন?
২৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
আরুশা বলেছেন: হা-পিত্যেশ -মাত্র
আমিও তাই করে গেলাম
+++
০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
পড়ার জন্য ধন্যবাদ!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
শাহরিয়ার নীল বলেছেন: মজা পাইলাম ভাই