নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফুটবলকেএস

ফুটবলকেএস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার পথে বিরোধিতার সেকাল-একাল

০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭

ইসলামের রাজনৈতিক ব্যবস্হার নাম খিলাফত,খিলাফতের শাসন ব্যবস্হা বিশ্বের অন্য সকল শাসন ব্যবস্হা সমূহের ভিত্তি, চিন্তা, ধারণা, গঠন, কাঠামো, আইন ও সংবিধান- এক কথায় সকল দিক থেকে পৃথক।ইসলামের খিলাফত ব্যবস্হা আল্লাহ প্রদত্ত একটি স্বতন্ত্র শাসন ব্যবস্হা যা কোন ক্রমেই রাজতান্ত্রিক, সাম্রাজ্যবাদী, ফেডারেল,প্রজাতান্ত্রিক কিংবা গণতান্ত্রিক নয়। খিলাফত প্রসংগে প্রবিত্র কোরআনে আল্লাহ

" “আবার সেই সময়ের কথা স্মরণ কর যখন তোমার রব ফেরেশতাদেরকে বলেছিল আমি পৃথিবীতে খলিফা নিযুক্ত করতে চাই” (সূরা আল বাকারা ৩০)

এ আয়াতে খিলাফত দ্বারা বুঝানো হচ্ছে “আল্লাহর দেয়া ক্ষমতার অধিকারী হওয়া” এ অর্থ অনুযায়ী সকল আদম সন্তান খিলাফতের দায়িত্ব প্রাপ্ত।



“আমি তাকে বললাম হে দাউদ !আমি তোমাকে পৃথিবীতে খলিফা নিযুক্ত করেছি,কাজেই তুমি জনগণের মধ্যে সত্য সহকারে শাসন কর্তৃত্ব পরিচালনা করো এবং প্রবৃত্তির অনুসরণ করোনা। (সূরা সাদ ২৬)"

এখানে খিলাফত দ্বারা বুঝানো হচ্ছে এমন এক রাষ্ট্র ব্যবস্হা যা আল্লাহর সর্বোচ্চ কর্তৃত্ব মেনে নিয়ে তার প্রদত্ত শরীয়তের বিধান মোতাবেক তার প্রতিনিধিত্বে্র যথাযথ হক আদায় করে।



“আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন,তোমাদের মধ্যে থেকে যারা ঈমান আনবে ও মা’রুফ কাজ করবে তাদেরকে তিনি পৃত্থিবীতে ঠিক তেমনিভাবে খিলাফত দান করবেন যেমন তাদের পূর্বে অতিক্রান্ত লোকদেরকে দান করেছিলেন (সূরা আন নূর ৫৫)



খিলাফত প্রসংগে রাসূল সঃ বলেন,

“তোমাদের মধ্যে নবুয়ত থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করেন, তারপর আল্লাহ তার সমাপ্তি ঘটাবেন।তারপর প্রতিষ্ঠিত হবে নবুয়তের আদলে খিলাফত তা তোমাদের মধ্যে থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করেন, অতঃপর তিনি তা্রও সমাপ্তি ঘটাবেন। তারপর আসবে যন্ত্রণদায়ক বংশের শাসন, তা থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করবেন।এক সময় আল্লাহর ইচ্ছায় এ্ররও অবসান ঘটবে।তারপর প্রতষ্ঠিত হবে জুলুমের শাসন এবং তা তোমাদের উপর থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করবেন।তারপর তিনি তা অপসারণ করবেন তারপর আবার ফিরে আসবে নবুয়তের আদলে খিলাফত। (আহমদ)

নবুয়ত, খিলাফতে রাশেদা, যন্ত্রণদায়ক বংশের শাসন সবই শেষ হয়ে গেছে। বর্তমান সময়ে আমরা শাসন ব্যবস্থার যে পিরিয়ড অতিক্রম করছি তা হল জুলুমের শাসন। খিলাফতে রাশেদা বলতে আমরা প্রথম চার খলিফার সময় কাল কে বুঝে থাকি। যন্ত্রণাদায়ক বংশের শাসন বলতে বুঝানো হয় খিলাফতের সেই সময় কাল যখন জোর পূর্বক বাইয়াত গ্রহন করা হতো এবং উত্তরাধিকর সূএে বাইয়াত হস্তান্তর করা হতো।এক কথায় বাইয়াত ব্যবস্থার অপ ব্যবহার ও শরীয়তের অপ ব্যবহারকে বুঝানো হয়েছে। জুলুমের শাসন বলতে সেই শাসন কালকে বুঝানো হয়েছে যখন ইসলামি শাসন ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল কি্ন্তু শাসকগণ শরিয়তের অপ প্রয়োগ করে জনগণের উপর অত্যাচার করতো এবং বর্তমান সময়ের শাসন ব্যবস্হা যেখানে মুসলিম নামধারী জালিম শাসকগণ কুফুরী ব্যবস্হা দ্বারা মুসলমানদেরকে শাসন করছে। হাদিসের শেষে মুসলিম উম্মাহকে সুসংবাদ দেয়া হয়েছে এ বলে যে, জুলুমের শাসনের অবসান ঘটবে এবং পুনরায় খিলাফত ফিরে আসবে।



সুতরাং আজ মুসলিম উম্মাহর সর্ব প্রথম এবং সর্ব প্রধান কাজ হচ্ছে পুনরায় খিলাফত ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুস্টি হাসিল করা এবং পূর্ণাঙ্গ ভাবে ইসলামে প্রবেশ করা ।আল্লাহ পথভ্রষ্ঠ মানব জাতিকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে আসার জন্যে যুগে যুগে নবী রাসুল পাঠিয়েছেন। .............................. চলবে





মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৪:০৫

Neelpoddo বলেছেন: হুম। /:) /:) /:) /:) /:)

২| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

শ্যামসাগর০০৭ বলেছেন: :|| :|| :|| :|| :|| :||

৩| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৪:৩৭

আদিম দেবতা বলেছেন: এই সব বাদ দেন--------- /:)

৪| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

নভোচারী বলেছেন: খিলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা কিভাবে সম্ভব বলে আপনি মনে করেন? খিলাফত বলতে বোঝায় কুরআন হাদীসের আইনানুসারে পরিচালিত রাষ্ট্র। এটি মুসলিমদের দ্বারা পরিচালিত হবে। কিন্তু বর্তমান রাষ্ট্রকাঠামোর মূল ভিত্তি ভৌগলিকতা। এতে রাষ্ট্রের যেকোন নাগরিক দেশ পরিচালনা করতে পারে। আর বর্তমান রাষ্ট্রের মূল কাজ হল নাগরিকদের নিরাপত্তা দেয়া, তাদের জীবনযাপনের ব্যবস্থা ইত্যাদি। খিলাফত কি এর চাইতে ভিন্ন কিছু?

কিছু মনে করবেন না, যারা এই বিষয় নিয়ে কথা বলে তারা খুব বেশি আগায় না। আমি অনেককে দেখেছি যারা খিলাফত এর পক্ষে কিন্তু রাজনৈতিক বিষয়গুলো নিয়ে উদাসীন। বরং অমুসলিমদেরকে মুসলিম বানাতে বেশী আগ্রহী। একটা হল ধর্মপ্রচার আর অন্যটি হল একটি নির্দিষ্ট মতাদর্শভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। এমনকি আমাদের দেশের রাজনৈতিক গোলযোগের সময়ও তারা চুপ থাকেন। কিন্তু মুখে খিলাফতের কথা ঠিকই বলেন।

ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বললাম, আপনার খারাপ লাগলে দুঃখিত। পরবর্তী পোস্টগুলোর অপেক্ষায় আছি।

০২ রা মে, ২০১১ বিকাল ৩:১৯

ফুটবলকেএস বলেছেন: িখলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা পদ্ধতি হল রাসুল (স) এর পদ্ধতি। িতনি িকভাব ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন তার তরিকা জানতে হবে েসটা তার জীবনি। এই িখলাফত প্রতিষ্ঠার উপরে একটা হািদসে বলা হয়েেছ, Imam Ahmad extracted on the authority of Al-Nu'man Ibnu Bashir (R) who said: We were sitting in the mosque with the Messenger of Allah (SAW), and Bashir was a man who used to follow his Hadith (SAW). Then Abu Tha'alaba Al-Khashni came and said: O Bashir, do you recall the Hadith of the Messenger of Allah (SAW) about the Amirs? Upon this Huthayfa said: I do recall his speech. So Abu Tha'alaba sat down and then Huthayfa said: The Messenger of Allah (SAW) said: The prophecy will remain among you for as long as Allah wills, then Allah will lift it when He wishes to, then it will be a Khilafah Rashida (rightly guided) on the method of the prophecy, it will remain for as long as Allah wills, then Allah will lift it if He wishes, then it will be a hereditary leadership which will remain for as long as Allah wills, then He will lift it if he wishes, then it will be a tyrannic rule, and it will remain so for as long as Allah wills, then He will lift it if He wishes, then it will be a Khilafah Rashida on the method of the prophecy, then he kept silent. (Musnad of Imam Ahmad 4/273).ভৌগলিক িদয়ে েকান সমস্য হবে না কারন আপনি ১৯২৪ সােলর আগে আপনি মানচিত্র টা েদখেন তখন শাষন হত এক েচটিয়া। আর এখন একই হচ্ছে। সীমানাটা শুধু মাত্র েশা।

৫| ০১ লা মে, ২০১১ বিকাল ৫:২৯

মুহাম্মাদ তারিক সাইফুল্লাহ বলেছেন: ভাই আপনার লেখা পড়ে বুঝা যায় আপনি জ্ঞানী লোক। দয়া করে কুরআন ভালো করে পড়ে দেখুন, ওখানে সবকিছুই গণতিন্ত্রিক। আপনি লিখেছেন, 'ইসলামের খিলাফত ব্যবস্হা আল্লাহ প্রদত্ত একটি স্বতন্ত্র শাসন ব্যবস্হা যা কোন ক্রমেই রাজতান্ত্রিক, সাম্রাজ্যবাদী, ফেডারেল,প্রজাতান্ত্রিক কিংবা গণতান্ত্রিক নয়।' অথচ প্রথম চার খলীফারা সমাজের প্রতিনিধিত্বকারী মানুষদের দ্বারাই গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

৬| ০২ রা মে, ২০১১ বিকাল ৩:৩২

ফুটবলকেএস বলেছেন: ভাই সবই বুঝলাম খলিফারা আল্লাহ প্রতিনীিধ সুরা বাকারা ৩০ আয়ােত বলা হয়েছে। আপনি বলেছেন গণতািন্ত্রক িভত্তিেত ভাই আমি মানবিকের ছাত্র তাই গণতন্ত্র সম্পরকে আমার ভােলা জ্ঞান আছে । গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত হল রাষ্ট্র হল জনগনের সার্বভেৌমত্ব িকন্তু সুরা মুলকে ত বলা হয়েছে দুিনয়া আল্লাহর সার্বভেৌমত্ব তাহলে িক এক হল? হযরত আবু বকর (র) খলিফা হয়েিছলেন আল্লাহ ইচ্ছায়, ঐ সময়ের খলিফারা দেশ জয়ে ব্যস্ত িছল তা তােদর েভাটে দারান েকান প্রয়োজনো িছল না। তাদের চরিত্র িছল ফুলের মত পবিত্র। আর আপনি দয়া করে মুসলিম শরীফ টা পড়েন না পড়ার কারনে আপনি অজ্ঞ। আমি আপনার সাথে চ্যালেঞ্জ িদলাম মুসলিম শরীফে যদি গণতান্ত্রিক ভিত্তি যদি হাদীস থােক আমি আমার ধর্ম ত্যাগ করব। না হলে আপনি ত্যাগ করবেন বলেন আপনি রাজি আছেন। আরো আপনি মুসলি শরীফসহ অন্যান্য হাদীস শরীেফ েদখতে পােরন। দরকার হলে আপনি বড় বড় আলেমের সাহােয্য িনতে পাড়েন। যদি আপনার ইমান থাকে।

৭| ০৩ রা মে, ২০১১ রাত ১:১৬

নভোচারী বলেছেন: ১৯২৪ সালের আগের যে মানচিত্রের কথা আপনি বললেন সেটা বোধহয় অটোমান সাম্রাজ্যের কথা বলেছেন। যদি তাই হয় তাহলেও কিন্তু সমস্যা থেকে যায়। কারণ অটোমান সাম্রাজ্যের বাইরেও মুসলিমদের বসবাস আছে। এই যেমন আমরা বাংলাদেশের মুসলিমরা এমন একটা অংশে আছি যে কোন মুসলিম রাষ্ট্রের সাথে সীমানা আমাদের সম্ভব নয়। তাছাড়া ওই মানচিত্রে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, এছাড়াও বিভিন্ন অমুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের মুসলিমরা বাদ পড়েছে।

আরও একটা ব্যাপার হল ইরানের শিয়ারা। যতদূর জানি তারা অটোমানদের অধীনে কোনোকালেই ছিল না। শিয়ারা খিলাফত মানে না। তারা ইমামতে বিশ্বাস করে। আমার জানা মতে তারা মনে করে মুসলিমদের নেতৃত্ব শুধু নবীর পরিবার বংশধরদের থেকেই আসতে পারে। এছাড়া আরো কিছু ব্যাপারে তারা ভিন্ন। তাদেরকে এই ব্যাপারে বেশ শক্ত প্রতিপক্ষ হিসেবে পাওয়া যাবে বলে আমার ধারণা।

এছাড়া আরো কিছু বিষয় খিলাফতের পথে প্রতিবন্ধক। খিলাফত হলে কে খলিফা হবে? এটা একটা বড় প্রশ্ন। কারণ রাশেদীনদের যুগের মত এখন আর মুসলিমরা এক নেই। এখন মুসলিমরা অসংখ্য দলে বিভক্ত। প্রত্যেক দল চাইবে তার দল থেকে খলিফা নিযুক্ত হোক। তাছাড়া খলিফা কিভাবে নিয়োগ করা হবে তারও কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই। মসজিদুল হারাম ও মসজিদুল নববী যেহেতু সৌদি আরবে অবস্থিত তাই সৌদিরা চাইবে তারা খলিফা হবে। তালেবানরাও এগিয়ে আসবে এই পদের জন্য।

০৩ রা মে, ২০১১ সকাল ৯:৫৪

ফুটবলকেএস বলেছেন: নভোচারী ভাই, মুসলিমদের বিরুদ্ধে বৃটিশরা ছিল প্রধান শত্রু। রসুল (স) এর সময় ইহুদিরা িছল প্রধান শত্রু তাদের প্রধান পদক্ষেপ িছল মুসলমানদের েয ভাবে েহাক িবভক্ত করতে হবে। তার প্রথম চাল ছিল িশয়া ো শুিন্ন। এই থেকে িবভক্ত শুরু ইসলাম ঐ সময়ে দ্রুত হারে চারিদিকে ছরিয়ে পড়ছিল। এইটা দেখে ইহুদিরা ষড়যন্ত্র করা শুরু করল । ভাই একটা মনে রাখবেন রাসুল (স) সময়ে মুনািফক িছল এখন থাকবে, ইহুদিরা ঐ সময়ে ষড়যন্ত্র করছিল এখন করছে। আর আল্লাহ (সুবা) আমাদের নানান ভাবে পরীক্ষা নিবেন আসলে িক আমরা সঠিক পথে আছি কি না? খলিফা েয কেউ হতে পারবেনা তােক ৭ িট গুন থাকতে হবে , ১. তােক মুসলিম হতে হবে,২. থােক সুস্থ মস্তিেকর িচন্তা ভাবনা করতে হবে ৩. থাকে েসনাবাহিনী েথকে প্রশিক্ষন িনতে হবে, ৪. তাকে মুস্তাহিদ হতে হবে,৫ তাকে পুরুষ হতে হবে,৬.তার কুরআন সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে৭.তাকে প্রাপ্ত বয়স্ক হতে হবে. িযনি খলিফা হবেন তার প্রথম কাজ হল ইসলাম সম্পর্কে সঠিক তথ্য তুলে ধরা এবং মুসলিমদের কে এক করা। এখন প্রশ্ন এক হোয়া কি আদৌ সম্ভব । হ্যা আমার জীবনের অভিজ্ঞতা েথকে আপনাকে কিছু তথ্য দিয় আমি মিশরের কায়রো ইউনিভার্সিটির একজন িসনিয়র ইংিলশ িশক্ষকের সাথে আমি কথা বলেছি। োখানে মানুষ খেলাফত চায় । আমি আশ্চর্য হয়ে তাকে প্রশ্ন করলাম মিডিয়াত বলছে গণতন্ত্রের জন্য তাহলে িমডিয়া কি ভুল বলছে ? েস আমাকে উত্তরে বলল িমশরে িক হচ্ছে েসটা মিশরবাসী জানে।িমডিয়া হল আমেরিকার দালাল ।আমি আর নিশ্চিত হলাম যখন িমশরের জনগন ইসরায়েলের এমব্যাসি িঘরে একটা সতর্ক দিল আমরা িফলিস্তিনিদের মুিক্তর জন্য সুত্রঃ http://www.presstv.com/detail/173769.html তারা এত বছরে কেন ইসরােয়লের সাথে চুিক্ত ভঙ্গ করছে। তারা যদি সত্তি কারের গণতন্ত্র চায় তাহলে ইসরায়েলের সাথে চুিক্ত করত। িখলাফা সম্পরকে জানতে হলে আপনি এই সাইট সব তথ্য নিতে আশা করি আপনি অনেক তথ্য পাবেন। http://www.khilafah.com

৮| ০৪ ঠা মে, ২০১১ রাত ২:৩৬

addabuzz বলেছেন: @ আলবার্ট_আইনস্টাইন ভাই আপনি কার থেকে কত কি পান তা তো জানিনা, তবে যারা খিলাফাতের প্রত্যাশী ও তার জন্য যৎসামান্য চেষ্টাও করে আমি তাদের একজন হিসেবে বলতে পারি যে খিলাফাত ব্যাবস্থার যিনি প্রবর্তক সেই মহান আল্লাহর কাছ থেকে আমি একটা লাইফ পাইছি,(বুঝতে চাইলে বেশি বেশি Embryology, Physiology পড়েন), যাবতীয় প্রয়োজন আমি তাঁর কাছ থেকেই পুরা করেছি, করছি ও করব যদি তিনি চান। মৃত্যুর পর তাঁর কাছেই ফিরে যাবো।

আর তাই তথাকাথিত 'দেশের সার্বভৌমত্ববিরোধী এইসব প্রচার প্রকাশ্যে' করি ঠিক তার উল্টাভাবে যেভাবে কিছু অবুঝ না বুঝে বা ইনটেনশনালি সার্বভৌমত্বের একচ্ছত্র অধিপতির সার্বভৌমত্ববিরোধী প্রচার প্রকাশ্যে করে।

আশা করি ব্যাপারটা বুঝতে সমস্যা হবে না

৯| ০৪ ঠা মে, ২০১১ সকাল ৭:৩১

addabuzz বলেছেন: @ নভোচারী ভাই আল্লাহ তাআলা পৃথিবীর সব সিস্টেম কে একটা স্বাভাবিক নিয়মের অধীন করেছেন, আর তা হল আপনা থেকে কোন কিছুই হয় না। আর কোন কিছু ঘটতে হলে পরস্পর বিপরীত দুটি শক্তি সবসময়ই ক্রিয়াশীল।অনেকটা দড়ি টানাটানি খেলার মত।যেদিকটা বেশি শক্তিশালী ঘটনাটি তার অনুকুলে ঘটে।
খিলাফাত প্রতিষ্ঠার ব্যাপারটও অনুরূপ।
কিভাবে হবে তার বিস্তারিত বিবরণ জানতে পিছনে ফিরে তাকাতে হবে।
রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সময় মৌলিক যে প্রসিডিউরগুলো ব্যাবহৃত হয়েছিল তা বর্তমান সময় ও প্রেক্ষাপটেও সমভাবে প্রজোয্য।
প্রসিডিউরগুলো হলো-
১) দাওয়াত; (ইসলামে দাওয়াত কিন্তু কখনই শুধুমাত্র বুদ্ধিবৃত্তিক Motivation বা Brainwash নয় বরং পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও সত্যাসত্য বিশ্লেষনমূলক অনুধাবনভিত্তিক; উদ্দেশ্য আল্লাহ ও তার রসুলের পূর্ণ আনুগত্যে বিশ্বাসী লোক তৈরী করা as maximum as possible )

২) তা'লিম;(ইসলামী জীবন বিধান শিক্ষা দেওয়া; ইসলামী জীবন বিধানের একটি স্পেশাল বৈশিষ্ট্য হলো তা পরিপূর্ণভাবে মানবজীবনের প্রাত্যহিক জীবন যাত্রার নিয়মকানুন ও বাস্তব সমস্যা সমাধানের উপায়; ফলে এই শিক্ষায় শিক্ষিতদেরকে আলাদা করে অর্থনীতি,শিক্ষানীতি,রাষ্ট্রনীতি,সমরনীতি,বিচারব্যবস্থা ও পররাষ্ট্রনীতি শেখা বা জানার দরকার পড়ে না। এক্ষেত্রে প্রশ্ন হতে পারে মানুষের সমস্যা তো পরিবর্তনশীল, হ্যাঁ এ জন্য আপনার নিরুৎসাহিত হবার কোন কারণ নেই কেননা ইসলামী জীবন বিধানের মূল ২টি উৎস ক্কুরআন ও হাদিস এমন এক সর্বঞ্জ সত্বার পক্ষ থেকে প্রেরিত যিনি নিজেই সমস্যা ও সমাধান দুই জিনিষেরই স্রষ্টা এবং তিনিই আমাদের এ বিষয়টা নিষ্চিত করেছেন যে তাঁর দেওয়া বিধান ক্কেয়ামত পর্যন্ত সর্বপ্রকার সমস্যার সর্বাধিক লাভজনক সমাধানে সক্ষম, আর নতুন সৃষ্ট সমাস্যার জন্য যে দুটি হাতিয়ার ব্যবহৃত হবে তা হলো ইজমা ও কিয়াস)

৩)তাযকিয়াহ (বা সংশোধন যেটা মুলত: একটা Life long Continuous process, যা কেবলমাত্র আল্লহ তাআলার জন্য নির্ধারিত ইবাদাত গুলো যেমন নামাজ, রোজা,যিকর ইত্যাদির পরিপুর্ণ চর্চার মাধ্যমে প্রথমে ব্যক্তিপর্যায়ে আয়ত্বে আসে এবং তা'লিম অনুযায়ী জীবনের প্রতিটি কাজ করার দ্বারা সামাজিকভাবে তা প্রতিষ্ঠিত হয়।সামাজিকভাবে ইসলাম প্র‌্যাকটিসের এই স্তর হতেই মুলত: ইসলামের এই নবগঠিত দলটি প্রথমত: ব্যক্তিগত ও সামাজিকভাবে বাঁধার সম্মুখীন হতে শুরু করে।আস্তে আস্তে দাওয়াত,তা'লিম ও তাযকিয়াহর পরিধি নিরবচ্ছিন্ন ভাবে বাড়তেই থাকে, সেইসাথে বাড়তে থাকে প্রতিরোধ।প্রাথমিক ভাবে দুর্বলতার দরুণ বিপক্ষের সাথে শুধুই ভালো আচরণ, তারপর ভালো আচরণ ও ভদ্রোচিত মৌখিক বাকবিতন্ডা, তারপর তারপর ভালো আচরণ, ভদ্রোচিত মৌখিক বাকবিতন্ডা ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে বা ক্ষুদ্র পরিসরে আল্লাহর পছন্দনীয় জীবনব্যবস্থা কে প্রতিষ্ঠিত করতে বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে শক্তিপ্রয়োগ and finally......... )

৪) জিহাদ (শব্দটি ব্যপক অর্থবোধক, এবং আল্লাহর পছন্দনীয় জীবনব্যবস্থা কে প্রতিষ্ঠিত করতে বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে এতক্ষন যে তিনটি বিষয় আলোচনা হয়েছে তার প্রত্যেকটিই আভিধানিক ভাবে জিহাদের ভিতরই পড়ে তবুও শরিয়তের পরিভাষা অনুযায়ী জিহাদ বলতে specifically শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে সম্মিলিতভাবে বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করাকেই বুঝায় )

আর যেহেতু একটি পরিপূর্ণ ও সম্পুর্ণ আলাদা জাতি গড়তেও যেমন সময় লাগে ধ্বংস হতেও তেমন সময় লাগে।

সুনানে আহমাদ এর ঐ হাদিস টিতে মুলত: এই চিরসত্য নিয়মটার কথাই যেন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হচ্ছে যে "মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে"
“তোমাদের মধ্যে নবুয়ত থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করেন, তারপর আল্লাহ তার সমাপ্তি ঘটাবেন।তারপর প্রতিষ্ঠিত হবে নবুয়তের আদলে খিলাফত তা তোমাদের মধ্যে থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করেন, অতঃপর তিনি তা্রও সমাপ্তি ঘটাবেন। তারপর আসবে যন্ত্রণদায়ক বংশের শাসন, তা থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করবেন।এক সময় আল্লাহর ইচ্ছায় এ্ররও অবসান ঘটবে।তারপর প্রতষ্ঠিত হবে জুলুমের শাসন এবং তা তোমাদের উপর থাকবে যতক্ষণ আল্লাহ ইচ্ছা করবেন।তারপর তিনি তা অপসারণ করবেন তারপর আবার ফিরে আসবে নবুয়তের আদলে খিলাফত। (আহমদ)

আমরা আমাদের দুরদর্শী মুরুব্বী ওলামায়ে কিরামের থেকে এ ব্যপারে কিছু টাচ পাচ্ছি যে ইনশাআল্লাহ বিশ্ব আবারও মুসলমানদের করতলগত হতে যাচ্ছে।
(এবং খুব সম্ভবত: সেটা ইমাম মাহদি আলাইহিসসালামের নেতৃত্বে)

আল্লাহ তাআলা যদি আসমানে এরকমই ফায়সালা করে থাকেন তবে তা তো অবশ্যম্ভাবী।
وَعَدَ اللَّهُ الَّذِينَ آمَنُوا مِنكُمْ وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ لَيَسْتَخْلِفَنَّهُمْ فِي الْأَرْضِ كَمَا اسْتَخْلَفَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ وَلَيُمَكِّنَنَّ لَهُمْ دِينَهُمُ الَّذِي ارْتَضَىٰ لَهُمْ وَلَيُبَدِّلَنَّهُم مِّن بَعْدِ خَوْفِهِمْ أَمْنًا ۚ يَعْبُدُونَنِي لَا يُشْرِكُونَ بِي شَيْئًا ۚ وَمَن كَفَرَ بَعْدَ ذَٰلِكَ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْفَاسِقُونَ

"তোমাদের ভিতর যারা ইমান এনেছে ও আল্লাহ পছন্দনীয় ভাল ভাল কাজ করেছে তাদের সাথে আল্লাহ ওয়াদা করেছেন যে পৃথিবীতে তাদেরকে খিলাফাত দান করবেন যেমন তাদের পউর্ববর্তীদের দিয়েছিলেন, এবং তাদের জন্য যে জীবনব্যবস্থাকে আল্লাহ পছন্দ করেছেন তাকে,(অন্যান্য জীবনব্যবস্থার উপর ) বিজয়ী করবেন এবং তাদের ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থাকে নিরাপত্তা দিয়ে বদলিয়ে দিবেন। (তোমরা যেটা করবে তা হল) শুধুই আমার ইবাদাত করবে এবং আমার সাথে কাউকে কোনওভাবে সমকক্ষ মনে করবে না।(এতদসত্বেও ) যে অস্বীকার করে সে প্রকৃতই অনাচারী।"

এখন আমাদের কাজ হল উপরের নির্দেশনা মূলক আ্য়াত অনুযায়ী নিজেদেরকে তৈরি করা।
পন্থা হতে পারে এরুপ:
১) আল্লাহ ও তাঁর রসুলের ডাকে সাড়া দেওয়া, আর এ জন্য সবার আগে যেটা করতে হবে তা হলো স্বেচ্ছাচারিতা কে কুরবানি করে দেওয়া। কাজটা আদৌ সহজ নয়। তবে তুলনামুলকভাবে সহজ ও ব্যাপক ভাবে প্রচলিত একটি পন্থা আমার জানা আছে যেখানে কিছু সময় ও সামান্য কিছু সম্পদ খরচ করে এই কঠিন কাজটাকে প্রাথমিকভাবে বেশ ভালই আয়ত্ব করা যায়। আর তা হল নিজের কর্মব্যস্ত সময় থেকে ১২০ দিন বা ৪০ দিন অথবা নিদেনপক্ষে ১০ দিন/৭ দিন/৩দিন সময় হলেও দাওয়াত ও তাবলীগে বের হওয়া আর খুব মনযোগ সহকারে যেভাবে বলা হয় সেভাবে সময়টুকুর সদ্ব্যবহার করা। এভাবে যে যত বেশী সময় ও শ্রম দিবে তার উন্নতিও তত বেশী হবে।

২) যেকোন একজন নির্ভরযোগ্য আলেমের পরামর্শমত চলা এবং শরিয়াতের অবশ্যপালনীয় বিষয়গুলোর জ্ঞান অর্জন করা। ওনার পরামর্শমত Suitable বইপুস্তক পড়া।
৩) নামাজ ও তিলাওয়াত ঠিক করা; দিনের/রাতের কিছু সময় সুন্নাত যিকর গুলো করা।
৪) সালামের ব্যপক প্রচার করা;মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে কারও দোষত্রুটি না খোঁজা, কম কথা বলা, গীবত না করা; আত্মীয়দের সাথে ভাল সম্পর্ক রাখা;উত্তরাধিকারে তাদের প্রাপ্য দিয়ে দেওয়া;যাকাত আদায় করা, উপরন্তু বেশী বেশী দান করা;সম্পর্ক ও স্ট্যাটাস অনুযায়ী প্রত্যেক মুসলমানের হক আদায় করা যেমন প্রোপারলি বড়দের সম্মান করা ছোটদের স্নেহ করা এবং আলেম গণকে ভক্তিসহ সম্মান করা, দারিদ্রের দরুণ তাঁদেরকে অবমুল্যয়ন না করা;উচ্চপদস্থ অফিসার বা শিক্ষকগণের প্রাপ্য মর্যাদা দেওয়া; প্রত্যেক পেশাজীবির জন্য ঐ পেশার হালাল হারামের খুটিনাটি জ্ঞান অর্জন;সুদ ও ঘুষ বর্জন;প্রতারণা না করা ইত্যাদি কাজগুলো সামাজিকভাবে ইসলামের সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তোলে এবং ইসলাম মানার লাভকে হাতে হাতে পাওয়ার ব্যবস্থা করে।
৫) মানুষকে অন্যায় কাজ থেকে ফিরানোর সাধ্যমত চেষ্টা করা। নিজেও গান না শোনা, অন্যদেরকেও নিষেধ করা,কমপক্ষে উচ্চ স্বরে যাতে না শোনে তা বুঝিয়ে বলা; স্ত্রী,মা,বোন দেরকে পর্দা করতে হুকুম করা, অন্য মহিলাদের থেকে নিজের চোখ হেফাজত করা, পর্দা ও আল্লাহর হুকুম মেনে চলার সুফল বলে বলে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা।তরুণ সমাজকে অশ্লীলতা ও মাদক থেকে বাচানোর জন্য চেষ্টা অব্যহত রাখা, এ ব্যপারে আইন শৃংখলা বাহিনীকে সহায়তা করা একটি বড় নেক আমল।
৬) আল্লাহর হুকুম অমান্য করতে উৎসাহ দেয় এমন লোকবা দল আল্লাহর শত্রু। কাজেই এমন লোক, গোষ্ঠী বা দল ত্যাগ করা জরুরী।
৭)রাজনৈতিক দলের জন্যও উপরের নীতিটি মেনে না চললে মুনাফিক হবার সম্ভাবনা খুবই বেশী। কেননা শান্তিপুর্ণভাবে খিলাফাত প্রতিষ্ঠার জন্য রাজনীতি একটি বড় হাতিয়ার।অনেকে রাজনীতি থেকে ধর্মকে আলাদা করার পক্ষপাতি আমি বলব তাদের এ ধারণা ভুল-এ থেকে তাওবাহ করা উচিৎ।ইসলামকে শাসনব্যবস্থায় প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পারলে ইসলামি রাজনীতি করা সময়ের দাবী।

৮) মিডিয়ার ব্যপারে সাবধান হওয়া উচিৎ, কেননা মিডিয়া দাওয়াতের বড় শক্তিশালী হাতিয়ার;মিডিয়ার জগতে বিশেষত অবিশ্বাসীদের ব্যপক প্রাধান্য থাকায় তারা খুব সহজেই আমাদের মাঝে এমন সব মতবাদ ও ধ্যান ধারণা ছড়াতে পারে যাতে ঈমান নষ্ট হয়ে যায়। অথচ ভিক্টিম লোকটা হয়ত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ বেশ আদায় করে কিন্তু সে হয়তো কমিউনিজমে আস্থাশীল হবার কারণে ইসলামকে আফিম মনে করে বা কুরআন কে ১৪০০ বসর পরের সমাজের জন্য Inappropriate মনে করে , ফলে তার যে ইমান নষ্ট হয়ে গেছে সে হয়ত তা জানেই না। এই ব্যাপার গুলো সম্বন্ধেই হাদিসে এসেছে,
"بادروا بالاعمال فتنا كقطع الليل المظلم يصبح الرجل مؤمنا و يمسي كافرا و يمسي
"مؤمنا و يصبح كافرا يبيع دينه بعرض من الدنيا
"তোমরা দ্রুত ভাল কাজের দিকে অগ্রসর হও ঘুটঘুটে অন্ধকার রাতের ন্যায় ফিতনা আসার আগেই, সেই সময় কোন ব্যক্তি সকালে ঈমানদার অবস্থায় উঠবে আর সন্ধ্যায় কাফির হয়ে যাবে, এবং সন্ধ্যা করবে ঈমানদার অবস্থায় আর সকালে উঠবে কাফির হয়ে; সে দুনিয়ার সামান্য সম্পদের বিনিময়ে নিজের দ্বীনকে বিক্রি করে দিবে।

مَّن كَانَ يُرِيدُ الْعَاجِلَةَ عَجَّلْنَا لَهُ فِيهَا مَا نَشَاءُ لِمَن نُّرِيدُ ثُمَّ جَعَلْنَا لَهُ جَهَنَّمَ يَصْلَاهَا مَذْمُومًا مَّدْحُورًا

যে ব্যক্তি দুনিয়া চায় আমি তাকে এখান থেকে আমার ইচ্ছামত সামান্য অংশ দিয়ে দেই অত:পর তার জন্য প্রস্তত রেখেছি জাহান্নাম যাতে সে অপদস্থ হয়ে প্রবেশ করবে

وَمَنْ أَرَادَ الْآخِرَةَ وَسَعَىٰ لَهَا سَعْيَهَا وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَأُولَٰئِكَ كَانَ سَعْيُهُم مَّشْكُورًا

আর যে আখিরাত চায় এবং সে জন্য ঈমান সহকারে চেষ্টাও করে, তার সে চেষ্টা প্রশংসনীয় ও কবুল।


আল্লাহ আমাদের সবাইকে অনুধাবন করার তৌফিক দিন।

লেখাটি আমার ব্লগে পোস্ট হিসেবে দিলাম।

১০| ০৬ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২

নিহান বলেছেন: নবুয়তের আদলে খিলাফত নিয়ে আরও জানতে নিচের লিংক গুলো ভিজিট করেন --->
১. Click This Link
২. Click This Link
৩. Click This Link
৪. Click This Link
৫. Click This Link
৬. Click This Link
৭. Click This Link

০৭ ই মে, ২০১১ সকাল ৯:৩৬

ফুটবলকেএস বলেছেন: ভাই এই ব্যািক্ত টা েক হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.