![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ২৩ টি বছর পেড়িয়ে অনেক ক্লান্ত আমি। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িত এবং ইলেক্ট্রনিক কৌশল বিভাগে পতনভাগ্য বর্জিত উল্কার মত ঝুলে আছি। মাঝে মাঝে খুব ডিসএপিয়ার করতে ইচ্ছা করে, সামাজিক সম্পর্কের স্তুপে দমবন্ধ লাগে। নির্বান খুজি কবিতায়, পদার্থবিজ্ঞানে, মিউজিকে। তারপরও অভ্যন্তরে থেকে যেতে হয় দন্ডিত, বিচ্ছিন্ন।
ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে ব্লগার বর্নের একটি পোস্ট পড়ে কিছু প্রশ্ন মাথায় আসলো।প্রথম প্রশ্নটিই হচ্ছে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা মানে কি?
প্রশ্নটা পোস্টের অথরকেও করা হয়েছিল তিনি তখন নীচের উত্তরটি দেন।
১২ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:০৫
"লেখক বলেছেন: ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা মানে মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা না। এইটা আগে মাথায় গেথে নেন।
ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা একটি নীতিমালা। তাবৎ শিক্ষার সাথে সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য ও আগ্রহ, মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্যে, মানুষের প্রতি আল্লাহ তায়ালার দায়ীত্ব, মানবতা ও বিশ্বজগতের কল্যাণ- এই নীতিমালাগুলোর সামঞ্জস্যই হচ্ছে সংক্ষেপে ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা।
তুমি যদি জান আগামী কাল কিয়ামত, তবে আজ একটি বৃক্ষরোপণ কর, এভাবেই রসূল সা. এর বাণী মানুষকে সদা কর্মচঞ্চল হতে উদ্বুদ্ধ করে।
সে মুমিন নয় যে প্রতিবেশিকে অভুক্ত রেখে পেট পুরো রাত্রী যাপন করে।- এ হাদিস মানবতাকে দারিদ্র বিমোচনে বাধ্য করে।
যার মুখ ও হাত থেকে অন্যে নিরাপদ নয়, সে মুমিন নয়।- এভাবে সুশৃঙ্খল হতে শেখায়।
প্রার্থী ঘোড়ায় চরে এলেও তাকে দান কর- এ হাদিস দানশীল হতে নির্দেশ দেয়।
ভিক্ষুক কিয়ামতের দিন তার মুখমণ্ডলে গোশত বিহিন কঙ্ঙ্কাল হয়ে উঠবে- এ হাদিস সমাজ থেকে ভিক্ষা বৃত্তি নিষিদ্ধ করে।
কত বলবো-- মাত্র কয়েকটা বললাম। এ হলো ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার ছোট্ট নমুনা।"
উত্তরটি অনেকাংশেই অসম্পূর্ন এবং আবেগতাড়িত।ধর্মানুভূতির বিপক্ষে আমি নই কিন্তু কিছুটা কৌতুহল জাগা স্বাভাবিক।
আমি আমার প্রশ্ন গুলো সাজিয়ে দিচ্ছি বর্ন বা যারা এই ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার কথা বলছেন তারা প্লীজ জবাব দেবেন।আর সকল মতই স্বাগত,আমি কাউকে ব্লক করি না ।সেই সাথে ধরে নিচ্ছি জামায়াতে ইসলামী সরকার গঠন করেছে একক ভাবে তাই আপনাদের ইচ্ছা অনুসারে আপনারা শিক্ষা নীতি চালাতে পারবেন।
১।আমি শিক্ষার কেবল মাত্র একটি স্তর নিয়ে আলোচনা করব সেটি হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর ।আর আমি নিজে বিজ্ঞানের ছাত্র তাই বিজ্ঞান শিক্ষাই আমার আলোচনায় প্রাধান্য পাবে ।
২।ইসলামী বিজ্ঞান শিক্ষা কেমন হবে?যেহেতু আপনারা প্রচলিত পদ্ধতি থেকে পৃথক সেহেতু প্রচলিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি চালু থাকবে নাকি সবগুলোই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপান্তর হবে?
৩।যদি হয় তাহলে অমুসলিম রা কোথায় পড়বে?তাদের জন্যে কি আলাদা শিক্ষা পদ্ধতি আপনারা তৈরী করবেন ?যদি তারা আপনাদের শিক্ষানীতির আওতা বহির্ভূত হয় তাহলে তাদের শিক্ষার রিকগনিশন কি আপনদের পদ্ধতির সমমানের হবে?
৪।আপনাদের পদ্ধতি যেহেতু ভিন্ন সেহেতু আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম ভিন্ন হবে।বাংলাদেশের অধিকাংশ বিজ্ঞান শিক্ষার বিভাগগুলির পাঠক্রম পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর অনুসারে সাজানো।আর দেশী পদার্থবিদ্যা,ফলিত পদার্থবিদ্যা,প্রকৌশল,চিকিতসা ইত্যাদির বই বলতে গেলে নেই।তাই বই কোথা থেকে যোগান দেবেন?কারন বাইরের বই গুলো তাদের পাঠক্রম অনুসারে রচিত,আপনাদের পাঠক্রম তো ভিন্ন হবে।
৫।ধরে নিলাম আপনারা নিজেরাই বই লেখার উদ্যোগ নিবেন ।তাহলে বিভিন্ন বিষয়ে কমপক্ষে একটি বই আপনাদের যোগান দিতে হলেও কমবেশী কয়েক হাজার বই আপনাদের লিখতে হবে,যতদিন আপনারা এই ম্যমথ টাস্ক সম্পন্ন না করবেন ততদিন আপনাদের বিশ্বদিদ্যালয়গুলো কিভাবে চলবে?
৬।বিজ্ঞানের যে বিষয়গুলো ধর্মকে বিপদে ফেলে দেয় এমন বিষয়গুলো কি আপনারা পড়াবেন?যেমন কোষ বংশবিদ্যা বা জেনেটিক প্রকৌশল পড়াতে গেলে আপনাদের মিউটেশন তথা নব্য বিবর্তনবিদ্যা পড়াতে হবে।আপনারা যদি এগুলো পড়াতে চান তাহলে কিভাবে পড়াবেন?
৭।পদার্থবিদ্যা কিভাবে পড়াবেন?আপনারা কি জেনারেল রিলেটিভিটিতে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশনের সুযোগ দিবেন?আন্ডার গ্র্যাজুয়েট লেভেলে কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়াবেন?এ বিষয়ের বই আপনারা লিখতে পারবেন?জেনারেল রিলেটিভিটি পড়াতে গেলে মহাবিশ্বের শুরু এবং শেষ সম্পর্কে বিজ্ঞানের মতামত পড়াবেন নাকি কুরআন তেলাওয়াত করাবেন?
৮।বিজ্ঞান শিক্ষায় এখন মোটামুটি ১৬০ এর কাছাকাছি ক্রেডিট আওয়ার শেষ করতে হয়।আপনাদের পাঠক্রমে অবশ্যই তমুদ্দিনী শিক্ষা এবং হাদিস কুরআনের যায়গা দিতে হবে।এটা করার জন্যে ধরলাম ৪০ ক্রেডিট আপনারা ন্যুনতম পরিমান ধরে নিবে।এই ৪০ক্রেডিট কি ঐ বিভাগের অপরিহার্য বিষয় বাদ দিয়ে পড়াবেন নাকি আলাদা যোগ করে ২০০ ক্রেডিট করবেন?যদি বাদ দিয়ে করেন তাহলে সেই ছাত্রটি তুলনামূলক ভাবে কম শিখল এটা কি তার প্রফেশনে প্রতিফলিত হবে না?আর যদি আলাদা যোগ করেন তাহলে....১৬০ ক্রেডিটেই জান বাহির হয়ে যায় ২০০ তে যে পড়বে তার জন্যে শুভ কামনা ।
৯।দর্শন সম্ভবত ইসলামী দর্শন পড়াবেন।আধুনিক দর্শন পড়ানোর কোনো সুযোগ রাখবেন?আধুনিক বিখ্যাত দার্শনিকরা অবশ্য প্রায় সবই নাস্তিক।তাদের প্রভাব নিশ্চয়ই আপনারা ছাত্রদের উপর পরতে দেবেন না।
১০।শেষে কর্মজীবন,
ধরুন ঘোরাশাল পাওয়ার প্লান্টের একজন সিস্টেম ইন্জ্ঞিনিয়ার দরকার।
তিন জন প্রার্থী ,দুইজন শিবির বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরজন অমুসলিম হওয়াতে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ।কাকে নেবেন?এক্ষেত্রে সিস্টেম ইন্জ্ঞিনিয়ারিং জানা গুরুত্বপূর্ন হবে নাকি সাচ্চা মুসলমান হওয়াটা?
আমার অনেক প্রশ্নই বিভিন্ন অনুমানের উপর নির্ভর করে করা,যদি আপনাদের মনে হয় আমার অনুমানে ভুল আছে তাহলে ঠিক কোথায় কোথায় ভুল আছে এবং সঠিক টি কি হবে তা প্লীজ দেখিয়ে দেবেন।
ধন্যবাদ ।
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:১৮
প্রণব আচার্য্য বলেছেন: ফরহাদ উদ্দিন স্বপন এর পোষ্টে মন্তব্য দেখে আপনার ব্লগে আসলাম। অনেক ভালো লেখেন আপনি।
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:২৪
প্রবাস কন্ঠ বলেছেন: @আরিফুল হোসেন তুহিন, ভয় পাবার কোনো কারন নাই।
জামাত এককভাবে বাংলাদেশে কখনো ক্ষমতায় যাবার সম্ভবনা নাই।
সূতরাং আপনার ধারনাগুলো বাস্তবায়নেরও সম্ভবনা নাই।
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৫:০১
শিট সুজি বলেছেন: ভাই তুহিন ইরান এর শিক্ষা ব্যাবস্থা কি বাংলাদেশ এর থেকে খারাপ ?
আর অমুসলিম রা পড়তে পারবে না কেন?
সমস্যা টা কোথায় ? তবে তার জন্য অনেক reform করার দরকার হবে ।
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: প্রায়ই মানুষ ইরানের উদাহরন দেয়,
আমি তাদের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে জানি না ,আগে তাদের শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন সেটা আমাকে বলেন তার পর বোঝা যাবে যুক্তিটা কোথায় ।
৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৮
শিট সুজি বলেছেন: আরিপুল ভাই ।আপনি প্রোকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় এর ছাত্র । আপনার চারপাশে একবার ভালভাবে তাকিয়ে দেখেন । ঘোড়াশালে চাকরি করার জন্য অনেক সাচ্চা মুসলমান এবং পাক্কা প্রোকৌশলী পাওয়া যাবে ।
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৪
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: আমি তো ভাই সাচ্চা মুসলমান হওয়াটা দোষের বলছি না।
আমার প্রশ্ন ছিল প্রায়োরিটি কি হবে?
আপনারা পয়েন্টে উত্তরগুলো না দিয়ে পিছলাচ্ছেন ।
প্লীজ পয়েন্টে উত্তর দেন ।
আমি আপনাদের সুবিধার জন্যেই প্রশ্ন গুলো পয়েন্ট আকারে সাজিয়েছি ।
আর @ সাহেব হ্যাপি
অপ্রাসঙ্গিক কথা বলছেন কেন?এখানে তো ইসলাম পুর্নাঙ্গ না অপুর্নাঙ্গ সেই তর্ক হচ্ছে না ।
৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৮
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: @ভালো,
ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থা টা কি?জানতে মন চায় ।
এই প্রশ্ন করে একটা পোস্ট দিছিলাম,
আপনাদের তখন কাউকে দেখলাম না,আপনার আরেক দোস্ত সেটা নিয়া গবেষনা করতে গেছে এখনও শেষ হয় নাই।আপনি জ্ঞানী গুনী মানুষ আপনি একটু কন না ।
--- তুহিন, ভালো আলোচনার সূত্রপাত করেছেন। একটা নিশ্চয়তা দেই আপনাকে , যিনি সময় নিয়ে বসতে গেছেন - তার আর বসা হবে না। গত কয়েক পোস্টে তার পিছলানো দেখেছি। যাদের কাছে আপনি এ প্রশ্ন রেখেছেন, তারা এর সোজা উত্তর দেবে না , ত্যানা প্যাঁচাবে। অপেক্ষায় থাকেন।
৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬
অচন্দ্রচেতন বলেছেন: আমি আগ্রহ নিয়ে বসে আছি বর্ণের উত্তরের অপেক্ষায়। তর্ক জমে উঠুক।
১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:০১
আরিফুর রহমান বলেছেন: বর্ন. পিছলাচ্ছে... বর্ন. এই পোস্টে জীবনেও আর পাড়া দিবে না।
এরা প্রথমত চায় না ভিন্নধর্মাবলম্বী বলে কিছুর অস্ত্বিত্ব থাকুক।
এরা হাটুপানিতে দাড়িয়ে মাছ শিকার করতে চায় ফলে, এইরকম গভীর কোন আলোচনায়া তারা ধারে কাছেও আসবে না।
সোজা বাংলায় এরা চায় না স্কুল বা শিক্ষাব্যাবস্থা থেকে কোন বুদ্ধিমান ও চিন্তাশীল মানুষ আসুক।
এরা শুধু চায় ধর্মান্ধ ও ব্রেনওয়াশড্ কতগুলো বাছুর উৎপাদকন করতে।
সুতরাং...
১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮
হুমায়ুন কবির হাকিম বলেছেন: আমি একটা বই দিচ্ছি, ডঃ মরিস্ বুকাইলি’র লেখা। একটু পড়েন, বিজ্ঞান সম্পর্কিত অনেক প্রশ্নের উত্তর পাবেন। আর থিওরি অব রিলেটিভিটি অবশ্যই পড়ান যাবে। মিরাজের বিষয়টা একটু চিন্তা করুন। মিরাজের ঘটনা অবসশ্যই রিলেটিভিটি দ্বারা ব্যাখ্যা করা যাবে ভবিষ্যতে। হয়তো কাজ চলতেছে।
Click This Link
আর ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থা’র সাথে জামাতের কি সম্পর্ক !!!!!!!!! ওদের কি ধর্ম আছে বলে আপনি বিশ্বাস করেন !!!!!
১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: @হাকিম
মরিস বুকাইলির বই আমার পড়া আছে....বাইবেল কোরআন সায়েন্স আর অরিজিন অফ ম্যান,...আমার প্রশ্ন তো ইসলামে বিজ্ঞানের অস্তিত্ব নিয়ে নয়.।সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ।
এখানকার উত্তর গুলো পেলাম না এখনও।
আর মেরাজ এবং বিজ্ঞানের দ্বন্দ নিয়ে আগে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম..
Click This Link
১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:১৩
অচন্দ্রচেতন বলেছেন:
@ মোঃ আব্দুল হাকিম। প্রথমেই বলে নেই এগুলো আমার মতামত নয়। তবু পড়ে দেখেন। কয়েকটা আর্টিকেলের সূত্র দিচ্ছি -
Click This Link
পুরোটা না পড়তে পারলে শুধু এইটুকু পড়েন -
Click This Linkchap4/Bigganmoy_kitab_avijit.pdf
১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:১৭
অচন্দ্রচেতন বলেছেন:
দ্বিতীয় লিংকটা কাজ করবে না। তাই প্রথম লিংকের চতুর্থ অধ্যায়ে অভিজিৎ রায়ের ***বিজ্ঞানময় কিতাব*** অংশটুকু শুধু পড়েন।
১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:০১
সীমান্ত আহমেদ বলেছেন: হুম পোস্ট অনেক যুক্তিযুক্ত কথা প্রতিফলিত হয়েছে।তা বর্ন পলাইলো কেন?
হোসেন,যেসব প্রশ্ন করছ তুমি নিজেই এর উত্তর জানো তাই না।আর সেটা হইলো,ওরা তোমার প্রশ্নের উত্তর দিবেনা।কারণ ওরা এর উত্তর ওদের কাছে নেই।।
১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৮ ভোর ৫:০৩
প্রশ্নোত্তর বলেছেন:
বর্ণ গেলো কই...?
১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০০৯ সকাল ৮:৪৮
ভালো-মানুষ বলেছেন: হায় হায় আমি এই পুষ্ট মিস করছিলাম! বর্ণ বাবাজি দেকি এখনো সময় বাইর করতে পারে নাই! কেমতে কি!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৯
বর্ণ. বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট। আলোচনা করা যাবে। এখন সময় কম। যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ তাই একটু সময় নিয়ে বসতে হবে।
আমার জবাবের এক যায়গায় আছে মানুষের প্রতি আল্লাহ তায়ালার দায়িত্ব, ওখানে হবে আল্লাহর প্রতি. . ।