![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
2026:
- ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়টা কোন দিকে?
- ভাই ঐটার তো এখন আর দাম নাই। কেউ ভর্তি হয় না।হল গুলাতে ছাত্র ছাত্রী নাই। হল সংকট ও নাই। ঐগুলাতে সরকারের আমলারা বাস করে। মেট্রোরেলের নিচে দিয়া কিছু বস্তি বাস করে। তারাই এখন এই ক্যাম্পাস দখল করছে। বস্তিবাসীদের হাগুর গন্ধে রাস্তায়ও কেউ যায় না। আপনি বরং শিশু পার্কটা ঘুইরা আসেন।
২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৩
নিমগ্ন বলেছেন: কুনদিকে যাইতাম!!! কিছুই বুঝতার্তাসিন্না।
৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২২
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মেট্রোরেল হবে শহরের ওভারহেড সিঙ্গেল লেনে চলা সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন সেইফ বাহন
৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: রিফাত_হাসান @ এর সাথে একমত।
৫| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
সারাফাত রাজ বলেছেন: আমার মনে হয় যারা ঢাবির মধ্য দিয়ে মেট্রোরেলের বিরোধিতা করছে তারা মেট্রোরেল কি এই জিনিসটাই জানে না।
মেট্রোরেলের পিলারের নিচে যদি বস্তি বসে তাহলে সেটা ঢাবিরই ব্যারথতা। কুড়িল বা বনানির ফ্লাইওভারের পিলারের নিচে কোন বস্তি নেই। এখনই তো ঢাবির ভিতরে মেট্রোরেলের পিলার নেই, তাহলেও ঢাবির ফুটপাত আর রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে পায়খানা-প্রসাব ছড়িয়ে থাকে কেন? আর ময়লা আবর্জনা তো সব জায়গায়।
মেট্রোরেল কি জিনিস এটা বোঝার জন্য একটু কষ্ট করে দিল্লী, নাহলেও কলকাতা ঘুরে আসা উচিত।
মেট্রো রেলের দরজা জরুরি প্রয়োজন ছাড়া স্টেশনের বাইরে খোলে না। আর এটি পুরোপুরি এসি। অর্থাৎ এর জানালা খোলা যায় না। অর্থাৎ মেট্রোরেলের মধ্য থেকে কোন ময়লা বাইরে ছুড়ে ফেলা একেবারেই সম্ভব না।
তবে ব্যাক্তিগত ভাবে আমিও ঢাবির মধ্য দিয়ে মেট্রোরেল চাই না। কারণ দুপক্ষের ছাত্ররা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে মেট্ররেলের দিকে ইট ছুড়ে মারবে, টিকিট না কেটে ঊঠতে না পারার কারনে ষ্টেশন ভাঙ্গচুর করবে, নিজেদের কোন দাবি আদায়কে কেন্দ্র করে ফ্লাইওভারের উপর উঠে ট্রেন রাস্তা অবরোধ করবে।
তবে প্রথম পর্যায়ে তো উত্তরা থেকে আগারগাও পর্যন্ত মেট্রোরেল ব্যাবস্থা চালু হবার কথা, সেটির সুবিধা ভোগ করার পর শুভ বুদ্ধির উদয় হবে আশা করি।
আমি কাউকে আঘাত করে কথা বলতে চাইনি। কিন্তু প্রতিদিন ৬৭ ঘন্টা রাস্তায় আটকে থাকার কষ্ট থেকে বলতে বাধ্য হয়েছি। ধন্যবাদ।
৬| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০০
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: আমি কোনো কথা বলব না, শুধু একটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন? ২০১১ সালে (সালটা ২০১১ ই হওয়ার কথা) যখন মেট্রো রেলের রুট পত্রিকায় প্রকাশিত হয় তখন আপনারা কি করেছেন? এয়ারফোর্স তখন এইটা নিয়ে বাধা দিছে, বাধ্য হয়ে রুট চেইঞ্জ করতে হয়েছে। আমি একদিন ও শুনিনাই যে ঢাবিতে আন্দোলন হয়েছে।
৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯
এসএসনাইনএস বলেছেন: ফকীরন্নীর পোলারা না বুইযাই ফালায়।
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০০
ফিরোজ শাহ্ বলেছেন: আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলা হচ্ছে যে, মেট্রোর রুট নির্ধারণ করা হয়েছে সেই ২০১১ সালে। তাহলে কেন এখন হাউকাউ করা হচ্ছে? তারা কি জানেন না প্রকল্পের ইআইএ (Environmental Impact Assessment) এসেছে ২০১৫ সালের নভেম্বরে (জ্বি, ঠিকই পড়েছেন ২০১৫ সালে!&zwj? তারা প্রকল্পের রুট করেছেন ২০১১ সালে কিন্তু প্রকল্পের “ঐতিহাসিক গুরুত্ব বা প্রত্মতাত্ত্বিক সার্ভে” করেছেন ২০১৫ সালের জুন মাসে (জ্বি, এটিও ২০১৫ সালে)। একই সময়ে নভেম্বরের শেষের দিয়ে চারুকলার সামনে ও টিএসসিতে খোঁড়াখুড়ি করে মেট্রোর ভূমি জরিপের কাজ শুরু হয়।
নভেম্বরের এই ডকুমেন্ট এবং জমি খোড়া দেখে তথ্য হাতে পেয়ে নিশ্চিত হয়েই তো শিক্ষার্থীদের ভেতরে জেগেছে শংকা। কারণ, এরা যুক্তি দিয়েই মুক্তিতে বিশ্বাসী। সব দেখে, শুনে, পড়ে নিশ্চিত হয়েই ২০১৫ এর ডিসেম্বরে তারা স্লোগান তুলেছে, “উন্নয়ন বিরোধী নই, বিকল্প রুট চাই”, “মেট্রোরেল চাই, তবে বিকল্প রুটে“। তাহলে আগে কেন করা হলো না এই টাইপের হাস্যকর যুক্তি অবান্তর।
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল!
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
ফিরোজ শাহ্ বলেছেন: ভাই রিফাত হাসান! ২০১৬ থেকে ২০২৬ পর্যন্ত এই দশ বছর ক্যাম্পাসের অবস্থা কি হবে? মৌচাক, মগবাজার গেছেন কখনো? সেখানে তো হাগু করারও জায়গা নাই। আর আপনার অহনার মত কোটিপতির ছেলে মেয়ে ক্যাম্পাসে কমই আছে যারা রোজ ১০০ টাকা যাওয়া আসার পিছনে খরচ করবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
রিফাত_হাসান বলেছেন: 2026:
বসে ছিলাম চমৎকার করে সাজানো ছোট বাগানটাতে। বাগানের সাথেই বিশাল পিলারের উপর দিয়ে চলে গেছে মেট্রো রেল। ঢাবির রাস্তাটা আগের তুলনায় খুবই চমৎকার হয়েছে। মেট্রোরেলের পিলারগুলোর ঠিক নিচেই ছোট ছোট বাগান করা আছে পুরো ঢাবি জুড়েই। ছাত্রছাত্রীরা সেখানে বসে আড্ডা দেয়, নোট আদান প্রদান করে। আমি বসে বসে চা খাচ্ছিলাম।
একটু আগে অহনা ফোন দিয়েছিল। উত্তরা থেকে রওনা দিয়েছে। আর কিছুক্ষণ পরেই শাহবাগ চলে আসবে।