নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপেক্ষার পালা শেষ-----

http://vutoo.blogspot.com

ফিউজিটিভ

জাতিসংঘের কোন এক সংস্থায় কর্মরত। [email protected]

ফিউজিটিভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিরোনামহীন ৪

০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৩৪

সকালবেলা এটা দেখার পরথেকে মাথাই নষ্ট!

আমি নাকি আমাদের সৌরজগতের সাথে প্রতি ঘন্টায় সাড়ে চারলাখ মাইল গতিতে আমাদের 'মিল্কিওয়ে' নামক গ্যালাক্সীর ঘুর্নিচক্করের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি!!

আজকের হিসাবে আমার বয়স আনুমানিক ৪ লাখ ঘন্টার মতো।
সে হিসাবে জন্মের পর থেকে আজ পর্যন্ত আমি আমাদের সৌরজগতের সাথে মোটামুটি ১৮ হাজার কোটি মাইল ভ্রমন করে ফেলেছি!

বাপরে! আমি যে মহাশুন‌্যে বিনা পয়সায় এতোদুর ভ্রমন করে ফেলেছি সেটাই তো জানতাম না!!

তবে 'মিল্কিওয়ে'র কেন্দ্রে যে ব্লাক হোল আছে সেটা নাকি আমাদের সৌরজগত থেকে মাত্র ২৬ হাজার আলোকবর্ষ দুরে! 'মিল্কিওয়ে' গ্যালাক্সীর ঘুর্নিচক্করে ঘুরতে ঘুরতে সবাই একদিন ওইখানে পড়ে যাব এটা নিয়ে দুশ্চিন্তায়ও আছি!!

যাই হোক 'মিল্কিওয়ে'র চারদিকে একটা চক্কর দেবার খুব খায়েস ছিলো!
তবে দু:খের কথা হইলো একচক্কর দিতে নাকি মাত্র ২৫ কোটি বছর লাগে!!

এতোদিন কি বাঁচুম?

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১১

রাশিয়া বলেছেন: পঁচিশ কোটি বছর তো আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি টিকবে না। আনুমানিক সাড়ে ১৫ কোটি বছর পরে নিকটবর্তী এন্ড্রমিডা গ্যালাক্সির সাথে সঙ্ঘর্ষে দুইটাই ধ্বংস হয়ে যাবে। সেই সাথে এই দুই গ্যালাক্সিকে চক্কর দেওয়া কিছু মিনি গ্যালাক্সিরও একই পরিণতি হবে। তবে তার আগেই আমাদের সূর্য নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। তাই টেনশনের কিছু নেই।

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গ্যালাক্সির সাথে গ্যালাক্সির সংঘর্ষ হওয়ার সম্ভাবনা একদমই নেই।
কারন এখন সময়টা বিগব্যাং হওয়ার পর 'এক্সপ্যান্ডিং কাল' চলছে, মাঝারি অবস্থায়। এতে গ্যালাক্সিগুলো কেন্দ্র থেকে ও পরস্পর থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। আরো বিলিয়ন বিলিয়ন বছর বিস্তার হবে, এরপর একসময় থামবে।
এরপর আবার কেন্দ্রমুখি গতি শুরু হবে, বিলিয়ন বিলিয়ন বছরে কেন্দ্রমুখি সব কাছাকাছি বিন্দুতে মিলিত ও আরেকটি বিগব্যাং হওয়ার অনেক আগেই সুর্য সহ তারকাগুলো নিভে যাবে, গ্যালাক্সিগুলোর তারকাগুলোও নেভা শুরু করবে।

অগ্যাত বড় কোন অঘটন না ঘটলে সুর্য ও পৃথিবী আরো ১ বিলিয়ন বছর এভাবেই থাকবে। মানব জাতী বেচে থাকবে। থাকার কথা।
কারন মানুষ মাত্র ১৫০ বছরে যে পরিমান বিজ্ঞান ও টেকনলজি রিসোর্স অর্জন করেছে, এই গতিতে চললে আগামি এক হাজার বছরের ভেতর মানুষ প্রায় অসীম ক্ষমতা অর্জন করবে। ২-৩ হাজার বছরের ভেতর মানুষ ইন্টারস্টেলার চলাচল ডালভাতের মত সহজ হয়ে যাবে। হয়ে যাবে ইন্টারস্টেলার ইন্টারপ্লেনেটরি বসতিও, মিলিয়ন বছরে প্রকৃতিক শক্তিকে নিয়ন্ত্রনে আনার সক্ষমতা অর্জন হয়ে যাবে বলেই মনে হয়। ১ বিলিয়ন বছরে কতটুকু কি হয় কিছুই ধারনা করা যায় না ...

নাসার ইন্টারস্টেলার অভিযান নিয়ে আমার একটি পোষ্ট, সময় থাকলে দেখতে পারেন।
view this link

০৮ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:১৭

ফিউজিটিভ বলেছেন: পড়লাম। মাথা ঘুড়ায় :(

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:১৪

একাল-সেকাল বলেছেন:
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ্‌ কিয়ামতের যে বর্ননা দিয়েছেনঃ

ইসরাফিল (আ) শিঙ্গায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে আসবে। আর আসমান খুলে দেয়া হবে, ফলে তা হবে বহু দ্বার বিশিষ্ট। (নাবা, ৭৮ : ১৮-১৯)

আর আসমান বিদীর্ণ হয়ে যাবে। ফলে সেদিন তা হয়ে যাবে দুর্বল বিক্ষিপ্ত। (হাক্কা, ৬৯ : ১৬)

আসমানের দ্বার উন্মোচনের বিষয়টি এমন একটি ধারণা যা ‘Black Holes’ বা কৃষ্ণগহবরের সঙ্গে সম্পর্ক রাখে। এধরনের দরজা উন্মোচন হতে পারে অন্যজগত যেমন- জান্নাত কিংবা জাহান্নামের প্রবেশপথ হিসেবে।

আল্লাহ্‌ আমাদের কে বিশ্বাসীদের সঙ্গী করুন। আমিন।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩০

একাল-সেকাল বলেছেন:
বিজ্ঞান যে ক্যাল্কুলেসনের পিছনে দৌড়ুচ্ছে, নিশ্চয়ই কোন সত্তা আছেন, যিনি এই ক্যাল্কুলেসনের উদ্ভাবক।

@ হাসান কালবৈশাখীঃ আপনার পোষ্টের লিংক টা কোন নাস্তিক যদি মনোযোগের সাথে পড়ে, তাহলে সে আস্তিক হতে বাধ্য। তথাপিও যদি ডাইভার্ট না হয় তাহলে ধরে নিতে হবে, নাস্তিক শব্দের সমার্থক নাম গুয়ার্তুমি/ মুর্খতা / বিকার গ্রস্থ।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ২৫ কোটি বছর !!!!!!!!!!

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৫০

শের শায়রী বলেছেন: টেনশান নিয়েন না ভাই, একটা কিছু হবে। এই জন্যই শেক্সপীয়ার বইলা গ্যাছে দেয়ার আর মেনি থিংকস ইন হ্যাভেন এ্যান্ড আর্থ হোরাশিও :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.