১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮

নষ্ট কবি বলেছেন: আমি এই রায়কে স্বাদুবাদ জানাই- কেউ না করলে আমিই একটা মামলা করে দিতাম..........

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪৯

জ্বীন বলেছেন: ঘুষের রেট ঠিক করা !!

ঘুষ দিলে রিসিট পাওয়ার নিশ্চয়তা !!

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫০

এস এইচ খান বলেছেন:

কালিপদ মৃধারা এত খ্যাপা ক্যা ওহে জ্ঞানী বালক?

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

টুন্টু কুমার নাথ বলেছেন: সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে আদালত। যেনতেন তো না জাতীয় সংঙ্গীত বলে কথা।

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

মুখ ও মুখোশ বলেছেন: ওহে জ্ঞানী বালক সাবধান!!!!!! আদালত অবমাননা কেইসে ফাসাইয়া দিবে

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

জ্ঞানী বালক বলেছেন: হাইকোর্টের ঊপর মানুষের শ্রদ্ধা উঠে যাওয়ার আশঙ্কা করছি।

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

নোমান০৮ বলেছেন: কাল রাতে বিদ্যুতের জন্য ঘুমাতে পারি নাই। আমি কি হাইকোর্টে যাব।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

প্যাঁচনাই বলেছেন: ওক্কে !!!

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

অলস ছেলে বলেছেন:

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫

যাদুকর... বলেছেন: জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান জানাতে গিয়ে জাতীয় সঙ্গীতের প্রসার ও প্রচারতা বন্ধ করা হল। এমনিতেই তো আমাদের হৃদয়ে "রূপবান কোমর ঢুলাইয়া" নাচে বেশি। যেটুকু ফাঁকফোঁকড় দিয়ে ঢোকার চান্স ছিল, তাও বিজ্ঞ (!) বিচারকগণ বন্ধ করে দিলেন।

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৫৫

বডটজসৃ বলেছেন: পক্ষে এবং একই সাথে বিপক্ষে!! কি মুশকিল!!!

১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০১

যুদ্ধবাজ বলেছেন: খ্যাক খ্যাক খ্যাক

১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৬

গুপী গায়েন বলেছেন: জাতীয় সংগীতের অবমাননা যেমন বন্ধ হলো. তেমনই ওয়েলকাম টিউন হিসেবে আল কোরআনের আয়াত বাজানো অবশ্যই নিষিদ্ধ হওয়া দরকার।

কারণ হিসেবে বলতে পারি, একটা আয়াত মাঝ পথে বন্ধ করে দিলে তার মানে বদলে যেতে পারে.. যেমন 'লা ইলাহা' (নাউজুবিল্লাহ) .. বলার পরে যদি 'ইল্লাল্লাহু' না বলা হয় তাহলে কি দাঁড়ায়।

জাতীয় সংগীতের অবমাননা অবশ্যই বন্ধ হওয়া দরকার। এর জন্য এত উত্তেজিত হবেন না। কয়জন জাতীয় সংগীত বাজার সময় জাতীয়তা বোধ নিয়ে উঠে দাঁড়ায় ভাবুন।

১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০

সাইফুর বলেছেন: আমার জাতীয় সংগীত। সন্মান আমরাই রাখবো। জোর করে করার দরকার কি

১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০

নাহিদ বলেছেন: অন্তত আমি একজন দাড়াই আর কেউ না দাড়াক.@গুপি

১৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১১

নাজমুল হক রাসেল বলেছেন: কমেন্ট ১০ এর জবাব: জাতীয় সঙ্গীত এতো ঠুঙ্কো না যে মোবাইলে রিংটোন হিসাবে ব্যবহার না করলে এর প্রচার প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে। মোবাইলের আগেও লোকজন গাইতো। আপনি এমনভাবে বললেন যে এখন থেকে জাতীয় সংগীত লোকজন ভুলে যাবে। আমাদের জাতীয় সঙ্গীত যদি এই কারনে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যায় তাহলে আমাদের জাতীয় সঙ্গীতই বাদ দেয়া ঊচিত।

আর জাতীয় পতাকা, সংগীত এগুলো ব্যাবহারের কিছু নির্দিষ্ট আইন কানুন আছে। এইসব রিংটোন মোন হিসাবে ব্যাবহারে এগুলো অপব্যাবহার [বিকৃত] হবার সুযোগ থাকে।

১৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৮

গুপী গায়েন বলেছেন: @ নাহিদ, আমিও অবশ্যই দাঁড়াই । এজন্য রাষ্ট্রকে আইন দিয়ে শিক্সা দিতে হয়নি, দেশের প্রতি অকুন্ঠ ভালবাসাই আমাকে দাঁড়াতে বাধ্য করে।

@ জ্ঞানী বালক, নিজেরে বেশী জ্ঞানী ভাবার চেষ্টা করবেন না। ভুদাই কোথাকার। আমি মুসলমান হিসেবে ইসলাম প্রীতি থাকা অস্বাভাবিক কিছু না। আর এরকম রিংটোন হিসেবে আমি কোন শ্লোকও সমর্থন করবোনা।

১৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:২১

অণুসন্ধানী বলেছেন: জাতিয় সঙ্গিতের যথেচ্ছা ব্যবহার রোধে যদি রিংটোন হিসেবে এর ব্যবহার বন্ধ করা হয় তাহলে হাইকোর্টের কি এই দিকে লক্ষ্য নাই যে হাইকোর্টের যথেচ্ছা ব্যবহারে হাইকোর্টের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে।

১৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

আজমান আন্দালিব বলেছেন: রিংটোন এবং ওয়েলকাম টোন হিসেবে জাতীয় সংগীতের ব্যবহার অপব্যবহার হয় কেমনে বুঝতে পারলাম না। আমি দেশের বাইরে যখন ছিলাম মোবাইলে জাতীয় সংগীত রিংটোন হিসেবে ব্যবহার করছিলাম। আহা! কিযে ভাল লাগত। বিদেশীরা ফোন দিয়ে আমার মোবাইলে জাতীয় সংগীত শুনতে পাইত। বিদেশী কতজনরে যে আমি মোবাইলে সেভ করা আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি গানটি শোনাইছি তার ইয়ত্তা নাই। হেরা কিছু না বুঝলেও আমি অনুবাদ কইরা বুঝাইয়া দিতাম। খুব ভাল লাগত।

সরকার এই রিংটোন এবং ওয়েলকাম টোন ব্যবহার বাবদ মোবাইল কোম্পানিগুলার কাছ থেকে রয়্যালটি ইনকাম করতে পারত।

২০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৩

ফেরারী... বলেছেন: @জ্ঞানী বালকঃ ধরেন আপনি মনের সুখে কষা হাগা হাগছেন তখন আপনার পকেটে থাকা ফোনে জাতীয় সংগীত বেজে উঠলো । সন্মান দেখানো হিসাবে আপনার তখন দাঁড়ানো উচিত । কি করবেন আপনি তখন? পাছার কষা হাগু নিয়ে দাঁড়িয়ে যাবেন?

আর জাতীয় সঙ্গীত এতো ঠুঙ্কো না যে মোবাইলে রিংটোন হিসাবে ব্যবহার না করলে এর প্রচার প্রসার বন্ধ হয়ে যাবে।

নিজের নাম দিছেন জ্ঞানী বালক আর কথা বলেন অর্বাচীন এর মত !!! নূন্যতম জ্ঞান থাকলে এই পোষ্ট দিতেন না

২১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮

আবু মুনসুর বলেছেন: জাতীয় পতাকার কিছু বিকল্প ব্যবহার দেখুন। এসব দেশে জাতীয় পতাকার অবমাননা হয়েছে বলে শোনা যায়নি। অন্তর থেকে যদি শ্রদ্ধা না আসে, তাহলে আইন করেও জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে কাউকে বাধ্য করা যাবে না।

২২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: আমার মতে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত কে একমাত্র রিংটোন হিসেবে বাধ্য করা উচিৎ ছিল। যাই হোক, যা না আবার সঙ্গীত মনে হয় যেন আমের গান শুনছি, আমার জীবণে আম নিয়ে এই একটাই গান শুনেছিলাম। যাক তবে জাতীয় সঙ্গীত বিক্রি করা ঠিক না।

২৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:২৩

রানা বলেছেন: যাদুকর... বলেছেন: জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান জানাতে গিয়ে জাতীয় সঙ্গীতের প্রসার ও প্রচারতা বন্ধ করা হল। এমনিতেই তো আমাদের হৃদয়ে "রূপবান কোমর ঢুলাইয়া" নাচে বেশি। যেটুকু ফাঁকফোঁকড় দিয়ে ঢোকার চান্স ছিল, তাও বিজ্ঞ (!) বিচারকগণ বন্ধ করে দিলেন।

২৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৪

রাজসোহান বলেছেন: ঠিক !

২৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৫১

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: রিংটোনে জাতীয় সঙ্গীত ব্যাপক ভালা পাইতাম। কিন্তু সবসময় সব অবস্থায় এটা শোনা যায় না শুনলেও উঠে দাঁড়ানো যায় না বলে মাইনষে আমারে বাধ্য করলো এইটারে রিংটোন হিসাবে ইউজ না করতে! তারপর আবার আদালত দিলো এই ফালতু রায়! ধৈরা কিলানির কাম।

১০ নং কমেন্টটা আসলেই ভালো হৈছে।

২৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৬:২৪

যাদুকর... বলেছেন: সিনেমা হলগুলোতে দেখতাম জাতীয় সংগীত সমেত পর্দায় জাতীয় পতাকা প্রদর্শণ প্রাক্কালে কেউ কেউ উঠে দাঁড়াতেন। কেউ কেউ কোনমতে দাঁড়িয়ে দায় সেরে বসে পড়তেন ঝপ্ করে পরক্ষণেই। কেউ তো সিটে বসেই হাতটাকে দাঁড়া করাতেন (টাটা)।
গুপি গাইনের কাছে প্রশ্ন। জাতীয় পতাকা প্রদর্শণকালে আপনি কিভাবে দাঁড়ান? যা'ই করুন, দয়া করে সিটে বসে টাটা দিয়েন না যেন।

আসলে হাইকোর্ট যদি 'বানিজ্য' নীতিতে জাতীয় সংগীতের অবমাননা গণ্য করেন, তাহলে নিষেধাজ্ঞা ও মোটা টাকা জরিমানা না করে, মোবাইল কোম্পানীগুলোকে এগুলো বিনামূল্যে সেবাদানে বাধ্য করাটা কি ভাল হত না?

বাঁধ দিতে দিতে নদী তো শুকিয়ে গেল। কৃষক চাষবে কি?
প্রজন্ম খাবে কি?????