নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হামাসের সমর্থনে দেখলাম ভারতের আলিগড় মুসলিম ইউনিভার্সিটির “ছাত্ররা” মিছিল বার করেছে। মিছিলের স্লোগান, “তেরা মেরা রিস্তা কেয়া, লা ইলা হা ই ল্লা হ”।
হামাসের সমর্থনে হঠাৎ মিছিল কেন? কারণ তাদের মতে হামাস বিশাল বিপ্লব করে ফেলেছে।
বিপ্লবের ধরণটা ঠিক কিরকম?
একটা ভিডিওতে দেখলাম এক হামাস জঙ্গী একটি চার পাঁচ বছরের মেয়েকে অপহরণ করে তাকে মলেস্ট করছে এবং রীতিমতো গর্বিত ভঙ্গীতে তা ভিডিও করেছে।
আরেকটি ভিডিও, এক ইজরায়েলি মহিলা, তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ছুটির দিনে আউটিঙে গেছিল। তাকে অপহরণ করে প্রায় নগ্ন করে পিটিয়ে মারা হচ্ছে। এমনকি মৃতদেহে পরিণত হওয়ার পরেও যৌন নির্যাতন চালাচ্ছে হাজার হাজার বীরপুঙ্গব।
আরেকটি ভিডিও, একটি গাড়িতে তিনটি নাবালিকা বসে আছে।বীরপুঙ্গবরা তাদের টেনে বার করে এনে ছিঁড়ে খাচ্ছে।
আরেকটি ভিডিও, পাঁচ ছয়টি এক থেকে দুই বছরের শিশুকে একটি খাঁচায় আটকে রেখে দেওয়া হয়েছে।
আয়লান কুর্দী নিয়ে যারা মাটিতে গড়াগড়ি দিয়ে হাহাকার করেছিল আজ তারা হামাসের “স্বাধীনতার” লড়াই নিয়ে উচ্ছ্বসিত। কিন্তু কাল যখন ইজরায়েল পাল্টা দেবেন তখন দেখবেন এদের হাহাকার।
আরও এরকম অগণিত ভিডিও হামাস ছড়িয়ে দিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়, তাদের ক্ষমতার নিদর্শন জাহির করতে।
আর তাতেই একদল তাদের সমর্থন দিতে নেমে পরেছে। আলিগড় থেকে লন্ডন, তারা উল্লসিত।তারা উল্লসিত অসহায় শিশু, নারীদের উপরে অত্যাচার হতে দেখে। কারণ ঐ শিশু, নারীরা কা ফে র। তারা সবাই একই সম্পর্কে সম্পর্কিত, “তেরা মেরা রিস্তা কেয়া, লা ইলা হা ই ল্লা হ”।
সেই “রিস্তা” থেকেই কাশ্মীরের মাটিতে স্লোগান ওঠে, “কাশ্মীর বানাওন পাকিস্তান, বাতাও ভারিয়ে, বাতনায়ে সান”। অর্থাৎ কাশ্মীরি পন্ডিতরা কাশ্মীর ছেড়ে চলে যাও, আর তোমাদের মেয়েদের আমাদের কাছে রেখে যাও।”।
আবার সেই রিস্তা থেকেই বাংলার মাটিতে স্লোগান ওঠে, “পাক পাক পাকি স্তান, হেঁদুর ভা তার মুস ল মান”।
মনে পরে গিরিজা টিক্কুর কথা, মনে পরে পূর্ণিমা শীলের কথা? বাংলা থেকে ইজরায়েল দিকে দিকে অসহায় মায়েদের হাহাকার শোনা যায়, “বাবারা তোমরা এক এক করে যাও”।
এরপরেও কিছু লোক আছে যারা এই রিস্তার সম্পর্কে আবদ্ধ।তারা বলে ইসমাইল হানিয়ে, বুরহান ওয়ানী, গোলাম সারওয়াররা নাকি স্বাধীনতার লড়াই লড়েছে। অসহায় নারী শিশুদের উপর ধর্ষণ, অত্যাচারকে যারা মনে করে স্বাধীনতার লড়াই, তারা কি এক একজন পোটেনশিয়াল রেপিস্ট নয়? এই সমাজে কি তাদের কোন জায়গা আছে?
এক বামপন্হী নেতা দেখলাম লিখেছেন প্যালেস্টাইন পুরুষের জন্ম দেয়। দুঃখিত, অকারণ ঘৃণা, খালি ধর্ষকের জন্ম দেয়। ঠিক যেমন কাশ্মীরে দিয়েছে, বাংলাদেশে দিয়েছে, আফগানিস্তানে দিয়েছে, সিরিয়ায় দিয়েছে, পাকিস্তানে দিয়েছে। যারা যারাই “লা ইলা হা ইল্লা লাহর” রিস্তায় জুড়েছে, তারা সবাই ধর্ষকের, খুনীর জন্ম দিয়েছে। ৯/১১ এর আমেরিকা, ২৬/১১ এর মুম্বাই, ৭/১০ এর ইজরায়েল তার সাক্ষ্য দেয়।
মনে আছে ঢাকার হোলি আর্টিজান হামলার কথা? তারিশি জৈনকে মাথার ঠিক মাঝ বরাবর গুলি করে মারা হয়েছিল সে কো রা নের সুরা বলতে পারেনি বলে।
ইজরায়েল আজ যে লড়াই লড়ছে তা আসলে মানবতা রক্ষার লড়াই। সমগ্র মানবজাতির ভবিষ্যত এই লড়াইয়ের উপরে নির্ভর করছে। আজ যা ইজরায়েলে হচ্ছে কাল তা আমার আপনার মাটিতে হবে যদি হামাসকে আর হামাস সমর্থক তথাকথিত “গুড” মুস লিমদের সমূলে বিনাশ না করা হয়। প্যালেস্টাইন দেশটাই ম্যাপ থেকে মুছে দেওয়া দরকার। যাতে এরপরে কেউ অন্য কোথাও “রালিভ, গালিভ, চালিভ” বলার আগে নিজের মনেই শিউরে ওঠে।
এই লড়াইতে দুটো পক্ষ।একদিকে মানব সমাজ, আরেকদিকে রাক্ষস জাতি। মানবসমাজের কল্যাণেই রাক্ষসের বংশ ধ্বংস হওয়া দরকার। ইজরায়েল পুরো মানবসমাজের লড়াই একা লড়ছে।
যারা এই লড়াইয়ে ইজরায়েলের পক্ষে তারা আসলে মানবতার পূজারী, আর তাদের বিপক্ষে যারা তারা এক একটি পোটেনশিয়াল রেপিস্ট, খুনী।তাদের সভ্য সমাজে কোন জায়গা নেই।
#IStandWithIsrael
(দীপ্তাস্য যস)
২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উত্তেজনার বসে পুরো ফিলিস্তিনের ধ্বংস চাওয়া ঠিক নয়।
বাংলাদেশের মত সালাফী পন্থী জামাত শিবির তথা ব্রাদারহুড পন্থি হামাস হচ্ছে সকল সন্ত্রাসের হোতা।
ফিলিস্তিন মুক্তি পাক, বর্বর মানবতাবিরোধী হামাস ধংস হোক।
ফিলিস্তিনিদের মুক্তির জন্যই হামাসের মতো অসভ্যদের চিরতরে নির্মূল করা দরকার।
৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৫৩
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: সুন্দর লেখা।
যারা ইসরায়েলের ইমিগ্রান্ট হতে চায় তাদের জন্য গাইড হতে পারে এই লেখা।
৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:০৭
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: দেখাইলেন মুরগী খাওয়াইলেন ডাইল। হামাসের শিরঃনাম দিয়ে ধর্ম বিদ্বেষের প্রচারনা চালালেন। যেকোন ভাবেই হোক একটা বিশেষ ধর্মকে টার্গেট করতেই হবে। যদিও তাদের এসব বিষোধগার বিশেষ কোন যোগ্যতাই না। সমাজে এমন একজন ধর্ম বিদ্বেষী নেই যে আত্মবিশ্বাসের সাথে বলতে পারবে যে তাদের পরিবারের সবাই ধর্ম বিদ্বেষী। নিজের পরিবারের লোকজনই তার মতবাদে বিশ্বাস করে না অথচ সে নিজে ধর্ম বিদ্বেষের বিষ সমাজের ছড়িয়ে বেরায়।
যদিও এই এতসব বিদ্বেষমূলক কথা বলে কি লাভ হয়?
ধর্মের অবশ্য কিছুই হয় না। ধর্মীয় আর্দশ/মতবাদ তো তার আপন গতিতে চলে।
লাভের লাভ অবশ্য যা হয় তা হলো এসাইলাম ভিসা পাওয়া যায়।
৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: ইহুদি,খৃস্টান,হিন্দু,মুসলমান সকল ধর্মের মৌলবাদীরাই খারাপ।ধর্মকে আধুনিক করতে হবে।যুগের সাথে তালমিলিয়ে চলার জন্য ধর্মের পরিবর্তন দরকার।
৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৪৩
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার দেয়া স্ক্রীণশট-ই প্রমাণ করছে কে বা কারা রাক্ষস। কারা ভূমি-খেকো, কারা ১৯৪৭ সালে পর থেকে আর্ন্তজাতিক আইন অমান্য করে ধীরে ধীরে প্যালেস্টাইন রাষ্ট্রের জমি জোর করে দখল করে নিজেদের বলে দাবী করছে। আপনি ছবিটির তথ্যসূত্র উল্লেখ করেন নি, তাই আমিই দিয়ে দিচ্ছি (তথ্যসূত্র)।
হামাসের র্নিবিচারে সাধারণ ইসরায়েলিদের উপর এভাবে আক্রমণ কোনভাবেই সমর্থনযোগ্যনয়, এ ধরনের সন্ত্রাসীমূলক ও ন্যাক্কারজনক কর্মকান্ড বন্ধ না করলে তাদের স্বাধীন রাষ্ট্রের দাবীর ন্যায্যতা হারাবে সন্দেহ নেই। তদুপরি পুরো বিষয়টিকে আমি একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে করি না বরং যা ঘটেছে তা দীর্ঘদিনের ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। বিগত দু'দশকে কতজন প্যালেস্টাইন আর কতজন ইসরায়েলি নাগরিকের প্রাণহানি হয়েছে সেটাও দেখে নিতে পারেন। ২০০৮ - ২০২০ সালের হিসেব অনুযায়ী বিভিন্ন সহিংসতায় ৫৫০০+ প্যালেস্টাইন নাগরিক ও ২৫১ জন ইসরায়েলি নাগরিক নিহত হয়েছেন (সূত্র)। ধন্যবাদ।
৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: প্যালেস্টাইনদের উচিত পড়াশুনায় মন দেয়া। নিজেদের কে মেধাবী প্রমান করে বিশ্ব দরবার কে জানান দেয়া একটি মেধাবী জাতিকে অন্যের ইশাড়ায় চলা নামকা ওয়াস্তে পরাশক্তী কিভাবে নির্যাতন করছে।
৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:৪৭
আমি নই বলেছেন: আইএস, আলকায়েদা, তালেবানের বড় ভাই জংগী আরএসএস এর জারজ সন্তান কসাই মুদির ভক্তের মুখে আজ একি কথা? আপনারা নিজেরাইতো ধর্মের নামে একটু সুযোগ পেলে মায়ের পেটের ভিতরে থাকা সন্তানকেও পেট কেটে বের করে ত্রিশুল মারেন, অন্য ধর্মের মেয়ে শিশুকে মন্দিরে নিয়ে ধর্ষন করে নির্মম ভাবে হত্যা করেন, নিজ ধর্মের হলেও শুধু নিচু জাতের হওয়ার কারনে আপনারা মেয়েদের উলংগ করে গ্রাম ঘুরান, নিচু জাতের অল্প বয়সি কিশোরিদের ধর্ষন করে রক্তাক্ত করে রাস্তায় ছেরে দ্যান, শুধু সন্দেহের বসে পিটিয়ে অন্য ধর্মেরকে মানুষ হত্যা করেন। উদাহরন দিলে শেষ হবেনা এমন নিষ্ঠুরতার শীর্ষে থেকে আবার ব্লগে এসে মানবতা সেখাচ্ছেন? আহারে বীরপুঙ্গব।
ইসরাইলের সমর্থকরা কোনোকালেই মানবতা, শান্তির পক্ষে ছিলনা, থাকলে আর যাইহোক নুন্যতম ইসরাইলের অবৈধ বসতি স্থাপনের সমালোচনা করত। এবার হামাস আগে শুরু করেছে এখন হামাস জংগি হয়ে গেছে এর আগেতো প্রতিবারই যে ইসরাইল শুরু করত, তখন? লাস্ট এক বছরে কোনো কারন ছারাই শতাধিক নিরিহ, নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করেছে জংগী ইসরাইল। ওরা নিজেরাও এক একটা রাক্ষস, মানবতার শত্রু যারা ইসরাইল নামের একটা সন্ত্রাসী, রাক্ষস রাস্ট্রকে সমর্থন করে।
অবস্য আপনাকে এগুলো বলে লাভ নাই, কারন আপনার উদ্দেশ্য ফিলিস্তিন-ইসরাইল সমস্যা নিয়ে আলোচনা নয় বরং ইসলাম ধর্মকে আক্রমন করা। তাছারা ফিলিস্তিন-ইসরাইল সমস্যা আপনার মত গোবর খেকোর মাথায় ঢুকবেও না। গাজায় এখন নিরিহ, নিরস্ত্র মুসলমানদের হত্যা করবে আপনার বীরপুঙ্গব সন্ত্রাসী ইসরাইলি ভাই-ব্রাদাররা। এই সুখে আপনি বরং আপনার কংগনাকে দিদিকে নিয়ে গুরু কসাই মুদির পায়ু সেবা করেন।
আর রাক্ষস শুধু এই যুগে না সব যুগেই ছিল এবং আছে আর রাক্ষসের ভক্তরা দেখতে এরকম,
৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:১৩
জগতারন বলেছেন:
তুই এ যুগের রাক্ষস !
কু*ত্তার বাচ্চা!!!
১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:১৩
জগতারন বলেছেন:
তুই এ যুগের রাক্ষস !
কু* ত্তার বাচ্চা!!!
১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:১৫
জগতারন বলেছেন:
তুই এ যুগের রাক্ষস !
কু*ত্তার বাচ্চা!!!
১২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৭:৩৮
অহরহ বলেছেন: যত কিছুই বলেন্না কেন, হামাস আসলে আল্যার সৈনিক। দেখলেন্না : পিছে হাত বাঁধা নগ্নপদ আহত একজন ইহুদী নারীকে অপহরণ করে গাড়িতে bundled up করার সময় হামাস জেহাদীরা কী ভাবে আল্যহুআকবর বলে চিল্লাপাল্লা করেছে।
মন খারাপ করবেন্না ভাইয়া, দেখবেন আল্যার ফেরেস্তারা আসমান থেকে নেমে এসে হামাসকে হেফাজত করবে। বেশি না, আর ৭ দিন পর দেখবেন গাজার চেহারা পাল্টে গেছে।
১৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: গেছো দাদা,
প্যালেষ্টাইনী সমস্যার জন্যে ধর্মকে গালি দেয়া একটা ফ্যাসান, যা আপনি করেছেন। কাঁচ লাগিয়ে না দেখলে দেখবেন, পৃথিবীর সব সমস্যাই মানুষের লোভ, ক্ষমতার আস্ফালন, আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতারই ফল, ধর্মের নয়।
আপনার দেয়া ম্যাপের ছবিই তো বলছে, সবুজ ছাওয়া এলাকাগুলো সাদা হয়ে গেছে ক্রমে ক্রমে । কেন ? পঙ্গপালের কারনে। এই পঙ্গপাল নিয়ে যুগের পর যুগ কেউ কথা বলেনি। ফিলিস্তিনিদের মেরে কেটে ইসরাইলের অবৈধ বসতি স্থাপনের সমালোচনা করেনি কেউ। তাহলে সবুজ ছাওয়া এলাকাগুলোর লোকজন যাবে কই, কি করতেই বা পারতো? পঙ্গপালেরা আমার বাগান ছাড়খার করবে আর আমি চুপচাপ বসে থাকবো ? কতোকাল ?
প্যালেষ্টাইনীদের সাথে যা যা ঘটেছে এবং ঘটছে তার পরিনাম এই হামলা। নৃশংস, অমানবিক বটে কিন্তু ইজরাইল তাদের জন্যে এছাড়া আর কোনও রাস্তাই তো খোলা রাখেনি। রেখেছে কি ?
কার্য্যকরণ ছাড়া কোনও ঘটনাই ঘটেনা। পৃথিবীতে আজ পর্য্যন্ত ঘটে যাওয়া সব ঘটনার পেছনেই কোনও না কোনও কার্য্যকরণ ছিলো। বিচার করার বুদ্ধির ঘাটতির কারনেই সাদা চোখে অনেকেই কোনও কার্য্যকরণ খুঁজে পাননা। ঘটনাটাই শুধু দেখেন, পেছনের ঘটনা খুঁজতে যান না।
তবুও বলি, প্যালেষ্টাইনে শান্তি ফিরে আসুক। উভয়পক্ষই নিজ নিজ স্বার্থে শান্তির প্রক্রিয়া নিয়ে এক টেবিলে বসুক।
১৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এটা তো ভারতীয় গেরুয়া জঙ্গী। বিজেপি, আরএসএস, বজরঙ্গ , শিবনো দলের জঙ্গী।
১৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কি সুন্দর বানী পুরো ফিলিস্তিন ধ্বংস হোক!!!
কেন ??? তাহলে পুরো দখলদার ইসরায়েল বাহিনী ফিলিস্তিন দখল করতে পারবে যা আপনার মত কিছু লোক এর কাম্য। ছি : ছি:
ফিলিস্তিনে শান্তি ফিরে আসুক। কোন মানুষ আর অন্যায় হত্যার শিকার না হোক।
১৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনার দেখা ভিডিও গুলি আমার চোখে পরেনি, আর কেউ দেখেছে বলেও মনে হয় না।
সম্ভবত আপনি একাই দেখেছেন
১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২২
জুন বলেছেন: আপনি তো রম্য দিয়ে ব্লগে ঢুকেছিলেন এখন সাম্প্রদায়িক চেহারা বেরিয়ে আসছে। কাঠুয়া গোত্রের সাত বছরের মেয়েটিকে বাবা ছেলে সহ সাত জন মিলে মাদক খাইয়ে ধর্ষণ করে মেরে ফেললো তখন কি আপনি ব্লগ লেখা শুরু করেন নাই! তফসিল জাতির ছেলেটা আপনাদের তথাকথিত উচ্চ বর্নের টিউবওয়েল থেকে পানি খেয়ে লাথি চড়ের আঘাতে জীবন দিন সেটা নিয়ে তো এক কলম ব্লগের পাতায় লিখেছেন বলে তো মনে হয় না। লিখলে সব কিছু নিয়েই লিখুন। এক চোখ বন্ধ করে লিখবেন না।
১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার উপরে উল্লেখিত ম্যাপেই দেখা যাচ্ছে সময়ের ব্যবধানে কিভাবে গ্রিন এড়িয়াগুলো পর্যায়ক্রমে সাধা হয়ে যাচ্ছে। গত মাসের পত্রিকায় এসেছিল ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের আল-খলিল শহরের একটি বাড়িতে পাঁচ নারীকে তল্লাশির নামে বিবস্ত্র করে ইসরাইলের সেনারা। ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ যেন এ ঘৃণ্য অপরাধের নিন্দা জানিয়ে সঠিক তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ । আপনার হয়ত চোখ এড়িয়ে গেছে ব্যাপারটির [সূত্র]।
কোন জনগোষ্ঠী থেকে উগ্রবাধী বিভিন্ন কারণে বের হতে পারে, তার মাঝে অগণতান্ত্রিক পরবেশ, স্বৈরাচার-তন্ত্র, কোন জনগোষ্ঠীকে লম্বা সময় ধরে অধিকার থেকে বঞ্চিত এবং নিপীড়ন ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে কোন জনগোষ্ঠী থেকে উগ্রবাধী উৎপাদন হয়। আপনার জানা থাকার কথা হামাস কেমন একটি পরিবেশ থেকে তৈরি হয়েছে। যাইহোক আমি বলছিনা, হামাসের ইজরাইল আক্রমণ সঠিক কাজ হয়েছে। আমি বলতে চাইছি হামাস সৃষ্টির দায় ইজরাইল কখনো এড়াতে পারে না। তবে এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এক সমগ্র জনগোষ্ঠীর ধ্বংস চাচ্ছেন তার মানে দাঁড়ায় এখানে আপনি হামাসের ইজরাইল আক্রমণের প্রতিবাদের নামে আপনি আসলে একটি বিশেষ ধর্মকে টার্গেট করে নিজের ক্ষোভ এবং প্রতিহিংসার প্রতিফলন ঘটালেন।
আমার মনে হয় না অন্তত আপনাকে মানায় এগুলো, কারণ আপনি নিজেই ভারতের কট্টরপন্থি দল বিজেপীর সমর্থক এবং প্রতিনিধিত্ব করেন। আপনাদের কয়েকটি ঘটনার উদাহারন দিচ্ছি, বছর দুয়েক আগের দিল্লির কাছে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ এলাকার এক মন্দিরে পানি খাওয়ার অপরাধে ১২-১৩ বছরের এক ছেলেকে মাটিতে ফেলে নৃশংসভাবে মারধর করছিল উগ্র-বিজেপী সমর্থক হিন্দুরা। ছেলেটির নাম আসিফ, তার ভাষায় "প্রথমে মাটিতে ফেলে রড দিয়ে পেটায়, তারপর হাত-পা মুচড়ে দিয়ে লাথি মারতে থাকে আমাকে।" তাছাড়া এই ঘটনায় কয়েক মাস পরেই গাজিয়াবাদের কাছে লোনিতে সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ আবদুস সামাদকে একটি নির্জন জায়গায় টেনে নিয়ে গিয়ে প্রবল মারধর করা হয়।জোর করে তাকে 'জয় শ্রীরাম' বলতে বাধ্য করা হয়, কাঁচি দিয়ে কেটে দেওয়া হয় লম্বা দাড়ি - আর এখানেও ভিডিও ধারণ করা হয় গোটা ঘটনাটির। এই ঘটনাগুলো খোদ বিবিসিতেই এসেছিল। তাছাড়া আরও কিছু ভিডিও সাড়া বিশ্ব দেখেছিল, একটি আতঙ্কিত ছোট মেয়ে তার মুসলিম পিতাকে জড়িয়ে ধরেছিল যখন হিন্দু জনতা তাকে আক্রমণ করেছিল। আরও শুনবেন, ৪৫ বছর বয়সী অসহায় রিকশাচালকটিকে অনেক মানুষ মিলে মারতে মারতে কানপুর শহরের রাস্তায় প্যারেড করাচ্ছিল। হামলাকারীরা রিক্সা চালককে ‘হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ’ বা ‘দীর্ঘজীবী ভারত’ এবং ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে বলেছিল। তাছাড়া ভারতের বিজেপি-শাসিত মধ্যপ্রদেশে এক মুসলিম চুড়ি বিক্রেতাকে বেধড়ক মারধর করেছে কিছু উগ্রবাদী, তার অপরাধ সে হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় চুড়ি বিক্রি করতে গিয়েছিল । কিছুদিন আগেই এক মুসলিম ছাত্রকে ক্লাসের সবাইকে দিয়ে চড় মাড়াচ্ছিল স্বয়ং শিক্ষিকা। লিস্টটি অনেক বড়!
যাইহোক, আপনাকে কমেন্টে আক্রমণ করা আমার উদ্দেশ্য নয় কিন্তু আপনার এই পোষ্টে সম্পূর্ণ একটি জনগোষ্ঠীকে হেয় প্রতিপন্ন এবং ধ্বংস চাওয়া কোন সুস্থ মানুষের কাজ নয়। সাম্প্রদায়িকতা আমাদের উপমহাদেশে আছে, সংখ্যালঘুরা আমাদের এই উপমহাদেশে শান্তিতে নেই, দিস ইজ ফ্যাক্ট, এটাকে মেনে নিয়ে কিভাবে মিনি-মাইজ বা নির্মুল করা যায় সেটা দেখতে হবে। তবে আপনি নিজের ভিতর যেই হিংসা পুষে রাখেন, আমি জানিনা ভারতের সংখ্যালঘুরা আপনার থেকে নিরাপদ কিনা। আমি জানি আমার মন্তব্যে আপনি হয়ত বড় ধরনের আক্রমণাত্মক-মূলক প্রতিউত্তর নিয়ে হাজির হবেন তবে সেই সম্ভাবনা সত্যেও নিজের বিবেকের দায় বদ্ধতা থেকেই আপনাকে কিছু বলা উচিৎ মনে করলাম! আমি এখনো বলছি হামাসের আক্রমণ আমি সমর্থন করছি না, তাদের বোকার মত আক্রমণ করে পুরো গাজাকে বিপদে ফেলা বোকামি হয়েছে, এটা অন্য আলোচনা কিন্তু আপনি যেটা চাইছেন সেটা ইনহিউমেন!
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: Fact Check: ‘Lost girl’ video predates October Israel-Hamas clashes
By Reuters Fact Check
Accounts on X, formerly known as Twitter, and Facebook, shared the video as if filmed after the shock Oct. 7 attack on Israel by Islamist militant group Hamas, by writing: “Hamas terrorist with kidnapped Jewish baby girl.”
However, the video was posted on TikTok on Sept. 8, a month prior to the ambush.
The TikTok clip did not provide information on where the footage was filmed. It has since been deleted.
রয়টার Fact Check শুরু করেছে। ইসরাইলি বাচ্চা মেয়েকে অপহরনের যে ভিডীও ভাইরাল করা হয়েছে তা ফেক।এই ভিডীও টিকটকে সেপ্টেম্বর ৮ তারিখে পোস্ট করা হয়েছিল।
২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হামাস : এ যুগের রাক্ষস - এমন কথা গেছো দাদারাই বলতে পারে। ম্যাপ দিবে একটা, কথা বলবে অন্যটা। বিষয়টা তবে কি হলো?
২১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: এই জঙ্গীরে এখান থেকে ঝেটিয়ে বিদায় করা উচিত।
২২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
সুদীপ কুমার বলেছেন: দাদা, মোসাদের ভাইরাল করা ভিডিও ফ্যাক্ট চেক না করেই বলে ফেললেন।
২৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
কাঁউটাল বলেছেন:
২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:০৩
শাহ আজিজ বলেছেন: এবার মনে হয় গাজার চেহারা পাল্টে যাবে , তাই যাক , হামাস উৎখাত হোক । ফিলিস্তিনি আর ইহুদিরা রক্ষা পাক ।
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৩৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মানবিকতা দেখা যায় না কারও মধ্যে। সবাই যার যার পক্ষে সাফাই গায়। অথচ সহমর্মিতা সব ধর্ম, সব জাতির মানুষের জন্য দেখানো উচিত।
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৪৬
ক্লোন রাফা বলেছেন: একটু ভাবনার বিষয় দিয়ে যাচ্ছি ।দেখুন’তো সমিকরন মেলাতে পারেন কিন!পৃথিবিতে যত বড় বড় সংস্থাগুলো কার স্বার্থ রক্ষা করছে। যেমন ন্যাটো, জাতিসংঘ, ইউরোপিয় ইউনিয়ন, জি টুয়েন্টি সহ আরো অসংখ্য! তালেবান, আলকায়েদা,আই এস হিজবুল্লার মত সংঘঠণগুলো কার পারপাস সার্ভ করছে⁉️
অস্র যাঁদের প্রধান ব্যাবসা তারা। শান্তির জন্য কাজ করছে সমিকরনগুলো মিলিয়ে দেখুন একটু।
ধন্যবাদ, গে.দাদা।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: হামাস এবং ন্যাটো এরা বিশ্ব ধ্বংস করতে চায়।