নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মোদি ভক্ত ! এটা জেনে আপনি দুঃখ পেলে আমি আনন্দিত হব।

গেছো দাদা

গেছো দাদা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের দুই প্রতিবেশী !

১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৫২

ভারতের দুটো প্রতিবেশী রাষ্ট্র।
দুটোই মোটামুটি ইস্লামিক রাষ্ট্র।
এরা অতীতে এক ছিল।
পশ্চিমের রাষ্ট্রটির সাথে ভারতের বিবাদ শত্রুতা সর্বজনবিদিত।
কিন্তু পুর্বের রাস্ট্রটি স্বাধীনতা পায় ভারতের দৌলতে।
সে রাষ্ট্রটি ঘোষিত ভারতের মিত্র দেশ।
আজ পর্যন্ত পুর্বের দেশটার সাথে ভারতের তেমন বিবাদ লক্ষ্য করা যায় নি।
টুকটাক সীমান্ত পাহাড়াদারদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে এই পর্যন্ত।
এতো পররাষ্ট্র নীতির কথা গেল।
কিন্তু দুটো রাষ্ট্রের জনগণের মানসিকতায় আকাশ পাতাল ফারাক।
হ্যাঁ পশ্চিম দিকের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের বন্ধু না হতে পারে কিন্তু সেখানকার জনগণ পুর্বপারের জনগণের থেকে আচার আচরণে অনেক এগিয়ে।
সত্যি কথা বলতে পুর্বপারের জনগণ বিরাট অংশ একদম অসভ্য।
এর জন্যই ইতিহাস চর্চায় মেন্ডেলের দরকার।
পশ্চিম পাড়ে জনগণের বিরাট এক অংশ জেনেটিক ভাবে উৎকর্ষ।
এরপর এদেশের যারা খান্দানী রহিস ছিল তারা দেশভাগের পর ওই পশ্চিমের দেশটায় চলে যায়।
ফলে জনগণের মধ্যে একটা উৎকর্ষতা বজায় থাকে।
পুর্বপারের দেশটিতে এই রহিস বা খানদানী জনগণের ছিটা ফোটা ছিল না।
শত্রু সম্পত্তি আইনের জোরে জমি দখল করে এদের রমরমা।
কালের প্রভাবে জমির দাম উর্ধমূখী হওয়ার কারণে এদের রমরমা।
যেমন দেখবেন উঠতি বড়লোকের পয়সা থাকলেও আভিজাত্য বা ব্যবহার সেই একই রকম থাকে।
তেমনি এই দেশটির জনগণের কিছু অংশের পয়সা হলেও সেই ব্যবহার রয়ে গেছে।
আসলে এখানে যারা কনভার্টেড হয়েছিল বিভিন্ন সময় তাদের মধ্যে কোনো উৎকর্ষতা ছিল না।
বিভিন্ন কর ও শাসকের অনুগ্রহ পাওয়ার জন্য এরা কনভার্টেড হয়েছিল।
মেন্ডেলের যে বংশগতি পরীক্ষা সেখানে কিন্তু এই উৎকর্ষতার মাপকাঠিতে করা হয়েছিল।
এই কারণে পশ্চিম দিকের রাষ্ট্র আমাদের বন্ধু দেশ না হলেও তাদের জনগণকে সহ্য করা যায়।
কিন্তু পুর্বদিকের দেশটার জনগণের এক অংশ একদম অসহ্য।
এখন সোস্যাল মিডিয়ার দৌলতে এই বিষয়টা প্রকট ভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
একটা মজার ব্যপার দেখুন ধর্ম এক হওয়ার কারণে এরা বিভিন্ন আরব দেশ ও ইসলামিক দেশগুলোকে নিয়ে লাফালাফি করে।
কিন্তু সেই সব দেশের জনগণ এই দেশের জনগণকে মানুষ বলেই মানে না। ক্রীতদাস বা চাকরবাকরের মত মনে করে। এদেরকে ঘৃণা করে।
এমনকি পশ্চিম দিকের রাষ্ট্র যারা দীর্ঘদিন এদের শোষণ করেছিল। তাদের প্রতি ও এই দেশের জনগণের লালা ঝরে।
কিন্তু পশ্চিম দিকের রাষ্ট্রের জনগণ এদেরকে ঘৃণা করে।
এটা একদম বাস্তব চিত্র এর মধ্যে কিন্তু রাজনীতি বা সাম্প্রদায়িকতার বিষয় নেই।
স্রেফ মেন্ডেলের থিওরি মেনে বিশ্লেষণ।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০২

গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু রা এক এক করে আসেন। আপনাদের গালি দেওয়ার এই সুযোগ যেন মিস না হয় ! =p~

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



এক সময় পশ্চিম বংগের মানুষ পড়ালেখায় একটু এগিয়ে ছিলো; আপনাদের মতো হনুমানের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াতে পশ্চিম বংগের জীবনযাত্রার মান নীচে নেমে এসেছে। কলকাতায়, নিজ শহরে চাকুরী করছেন হিন্দিভাষীদের ব্যবসায়, কথা বলছেন হিন্দিতে; বাংলায় কথা বলতে হলে ঢাকায় আসতে হবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৩২

গেছো দাদা বলেছেন: লা*খোর আবার আইছে লা* খাইতে !!

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: শান্ত হোন। এবং রম্যে ফিরে যান।

১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২৯

গেছো দাদা বলেছেন: আচ্ছা।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:০১

কামাল১৮ বলেছেন: সত্য কথা খারাপই লাগে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

গেছো দাদা বলেছেন: সত্য তিতকুটে হয়। চিরতার মতো। খেতে খারাপ কিন্তু পেটের পক্ষে ভালো। ধন্যবাদ দাদা মন্তব্য করার জন্য। ভালো থাকবেন।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

আমি নই বলেছেন: যদিও যুক্তি তোর গোবর খেকো মাথায় ঢুকবেনা তার পরেও একটা কথা বলি, তোর মত কিছু আরএসএস জংগির কারনেই বাংলাদেশ অনেক মানুষ ভারত বিরোধীতা করে।

কিন্তু পুর্বের রাস্ট্রটি স্বাধীনতা পায় ভারতের দৌলতে।

তোরা নিজেদের স্বার্থে সামান্য সহযোগীতা করেছিলি, তোরা ভালো করেই জানতিস দুই ফ্রন্টে যুদ্ধ করে টিকে থাকা সম্ভব নয়। তার উপর আবার পরাশক্তি চীনের সাথেও সিমানা আছে। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল ৯৯% নিজের যোগ্যতায়। তোরা সাহায্য না করলে সর্বোচ্চ যুদ্ধ আরো কয়েক বছর চলত, ৭১ এর জায়গায় ৮১তে স্বাধীন হতো, ৩০ লাখের জায়গায় ৩ কোটি শহীদ হতো, কিন্তু দেশ আমরা স্বাধীন করেই ছারতাম।

এইজে আপনি থেকেশুরু করে এখন তোরে তুই করে বলতেছি এটার কারনও তুই নিজেই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:১৮

গেছো দাদা বলেছেন: জ ঙ্গীর বাচ্চা পুটপুটে সোন্দর !!

এই যে লিঙ্ক : https://www.youtube.com/watch?v=rScLY0_qW-w

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫

সুদীপ কুমার বলেছেন: হনুমানকে চিড়িয়াখানায় মানায়।মানুষের ভেতর নয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:২০

গেছো দাদা বলেছেন: খতনা হয়ে গেছে ?

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের অনেক দোষ আছে সেটা আমরা ভালো করেই জানি- পাকিস্তানিরাও যে অনেক গুনী রইস খানদানি জাতি আপনাদের চেয়েও সেটাও আমরা অনেক ভালো করেই জানি।
তবে একজন বাঙালি, যে আরেকজন বাঙালির শুধু ধর্মীয় কারণে এমন ভয়ংকর বিষেদগার করতে পারে সেটাই প্রথম জানলাম।
আপনি যুগ যুগ বেঁচে থাকুন এভাবে বাঙ্গালীদের/ বাংলাদেশীদের গালি দিতে থাকুন- এতে যদি আপনি বিমলানন্দ উপভোগ করে থাকেন তাহলে খুব ভালো,খুব ভালো গেছো দাদা।
* ও একটা ব্যাপার খোলসা করবেন তো পাকিস্তানিরা কেন আপনাদের শত্রু?

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

বনজোসনা বলেছেন: এইযে মাংকি সোনামনি তোর গন্ধে এখানেও চলে এসেছি।কথা দিচ্ছি যতোটা সম্ভব তোর পুরানো পোস্টে গিয়ে তোর কুত্তার নাচন দেখে আসবো।

হেহে হে বড়ভাই তপন ভাই গেছো মাংকির কাছে সৌজন্যতা দেখাচ্ছে। দেখ দেখ গেছো মাংকি ব্লগিং তো অনেকদিন ধরে করছিস সৌজন্যতা কাকে বলে।আসলে মাংকি পুত্র হাজার বছরে সে যে মাংকিই রয়ে যায়।ব্লগ হলো ভদ্রলোকের জায়গা।তোর মতো মাংকিকে চিনতে না পেরে অনেকেই বড়ভাই তপন ভাইয়ের মতো সৌজন্যতা আশা করে।এক কাজ কর নুতন পোস্ট দিয়ে তোর জন্ম বৃত্তান্ত তুলে ধর। আশা করি সেটা দেখার পর তোর কাছ থেকে কেউ আর মানুষের সন্তানের আশা করবে না।
জয়তু কুত্তার বাচ্চা মাংকি সোনামনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.