নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার জন্য ভালোবাসা।

গেছো দাদা

গেছো দাদা › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ : ২১ শে ফেব্রুয়ারি !

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

বাঙ্গালা ভাষার ইতিহাসে সবথেকে বড় চিটিংবাজির দিন ২১ শে ফেব্রুয়ারি।

গোলাম মোস্তফা বাংলার শিক্ষক হলেও কঠিন পাকিস্তানপন্থী ছিলেন এবং পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উর্দু করার পক্ষে ছিলেন। মৌলানা আকরাম খান বাংলাকে পৌত্তলিকদের ভাষা মনে করতেন। লীগ সরকারের চাপে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতীক থেকে "শ্রী" শব্দটি বাদ গিয়েছিল, ওটা নাকি পৌত্তলিকতার প্রতীক। মজার কথা, এই আকরাম খান ভাষা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
একটা তেঁতো সত্যি বলি? ভাষা আন্দোলন মাতৃভাষার প্রতি ভালোবাসার থেকে হয়নি! হয়েছে স্রেফ পাকিস্তানের সরকারি চাকরি না পাওয়ার ভয় থেকে।
উর্দু সরকারি ভাষা হলে পাকিস্তানের বাংলাভাষীরা সরকারি চাকরিতে পিছিয়ে পড়তো পশ্চিম পাকিস্তানি কিংবা বিহারীদের থেকে‚ তাই বাংলা চাই বাংলা চাই বলে অমন হল্লা জুড়ে দিয়েছিলো। যেটাকেই পরে রোম্যান্টিসিজমের পালিশ দিয়ে‚ গুচ্ছ গুচ্ছ কবিতা গল্প নাটকের ভেতর দিয়ে ফিল্টার করে সার্ভ করা হয়েছিল ইতিহাসের পাতায় মাতৃভাষা রক্ষার আন্দোলন বলে।
প্রথমে ফিরিঙ্গি আমাদের বাপের দেশ দখল করে নিয়েছে। এই অভিমানে ইংলিশ শিখলোনা! ফলে ব্রিটিশ আমলে সরকারি ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়লো হিন্দুদের থেকে। যখন হুঁশ ফিরলো তখন তো আর প্রতিযোগিতা করে হিন্দুদের সমান হওয়ার সুযোগ নেই! সুতরাং বাই উঠলো ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণ চাই! তাও দেওয়া হল [ বেঙ্গল প্যাক্ট‚ সাম্প্রতিক বাঁটোয়ারা etc etc ]! কিন্তু এত সংরক্ষণ দিয়েও যখন সমান হওয়া গেলোনা‚ হিন্দুরা যথারীতি এগিয়েই থাকলো তখন বায়নাক্কা উঠলো দেশভাগের। আমাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলগুলো নিয়ে আলাদা দেশ চাই। [ লাহোর প্রস্তাব‚ ১৯৪০]
বহু খুন - জখম - দাঙ্গা - গনহত্যা - গনধর্ষনের দ্বারা অবশেষে দেশ ভাগ হল। এখন পাকিস্তানে হিন্দুরাই সংখ্যালঘু। বেশিরভাগ প্রাণ নিয়ে ইন্ডিয়ায় পালাল‚ বাকিদের বেশিরভাগকে মেরে কেটে ফেলা হল আর বাকিদের স্রেফ গায়ের জোরে দাবিয়ে দেওয়া হল। ফলে সরকারি চাকরিতে হিন্দুদের প্রাধান্য স্বাভাবিকভাবেই কমে গেল।
কিন্তু এর মাঝে সব হিসাব গুবলেট করে দিলো পাকিস্তানের শাসকরা! এতদিন পর্যন্ত নজরুল থেকে শুরু করে জসীমুদ্দীন হয়ে প্রত্যেকে‚ each and everyone‚ বাংলা ভাষার ভেতর আরবি ফারসি ঢুকিয়ে ভাষার আক্ষরিক অর্থেই শ্রাদ্ধ করে রেখেছিলো! রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত একবার ভয়ানক রেগে গিয়েছিলেন রক্তের যায়গায় খুন ব্যবহার করতে দেখে! কবির নামোল্লেখ না করেই এইসব ধ্যাস্টামির প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ!
কই তখনতো কারও একবারও প্রান কাঁদেনি ওরে মাতৃভাষারে‚ ওরে মাতৃদুগ্ধরে বলে!
আর যেই দেখলো উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা বানিয়ে সব চাকরি বিহারী বা পাঞ্জাবিরা নিয়ে নিচ্ছে‚ এত কষ্ট করে ক্যালকাটা বা নোয়াখালী করেও কোনো লাভ হোলোনা‚ লাভের দই খেয়ে যাচ্ছে বিহারী বা পাঞ্জাবি নেপোয় ‚ তখন এসে হৈহল্লা শুরু হলো মাতৃভাষা মাতৃভাষা বলে। উপচে উপচে পড়তে লাগলো বাঙ্গালা প্রেম ! মিটিং মিছিল ডেপুটেশন আরও কতকিছু!
আর‚ এত যাদের মাতৃভাষার প্রতি উথলে ওঠা ভালোবাসা তারা নিজেদের ছেলেমেয়েদের নাম বিদেশি ভাষায় রাখে ক্যামনে ভাই ? হ্যাঁ ?

লিখলেন লুৎফর তামিম।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৩

কামাল১৮ বলেছেন: সত্যি কথা একটু তেতই হয়।ইউরোপের মতো একত্র হবার সম্ভাবনা কি আছে।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৯

গেছো দাদা বলেছেন: // ইউরোপের মতো একত্র হবার সম্ভাবনা কি আছে। //

না।

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪১

গেছো দাদা বলেছেন: "খুশ আমদিদ পাকিস্তানের রাষ্ট্রনায়ক আয়ুব খান
মরণ আহত জাতির জীবনে জীবনে নয়া জিন্দিগী মূর্তিমান
আয়ুব তোমার হাতে তলোয়ার,অঙ্গে জঙ্গি বীরের বেশ
ক্ষতি কি তাহাতে,জঙ্গি লেবাসে শাসন করা কি চলে না দেশ?
মিথ্যা ধারণা, ইসলাম কভু বলে না একথা, শাসন তার
শ্বাশ্বত এক নীতির উপরে চলে চিরদিন চমৎকার।"

পাকিস্তানের ডিক্টেটর আয়ুব খানের প্রতি এই প্রশস্তি কবি গোলাম মোস্তফার, সেই গোলাম মোস্তফা যিনি সত্যজিত রায় ছাত্র থাকাকালীন বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট স্কুলের বাংলার শিক্ষক ছিলেন, যিনি চল্লিশের দশকে দ্বিজাতিতত্ত্ব এবং পাকিস্তান আন্দোলনের একনিষ্ঠ সমর্থক হয়ে উঠেছিলেন, এবং পূর্ব পাকিস্তানের " ভাষা সংস্কার কমিটির" সেক্রেটারী ছিলেন। গোলাম মোস্তফা নিজে বাংলার শিক্ষক হলেও ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উর্দু করার কট্টর সমর্থক ।
আয়ুব খানের ডিক্টেটরশিপের সময় কবি "পাকিস্তানের অভাব কি " বলে একটি শিশুপাঠ্য কবিতা লেখেন, এবং এবং আয়ুব খানের নজরে পড়েন। আয়ুব খান কবিকে "তমঘায়ে খিদমত" উপাধিতে ভূষিত করেন।

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: কেন না?আমরাতো হাজার হাজার বছর একত্রে ছিলাম।নিকট অতীতে বৃটিশদের দুইশত বছর।ধর্মছাড়া আর কোথায় সমস্য।পাকিস্তানকে ধর্ম একত্র রাখতে পালো না।রাজনৈতিক সমস্যা প্রধান কারণ।এটা বেশি দিন স্থায়ী হবে না।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

গেছো দাদা বলেছেন: ধর্ম আমাদের আর এক হতে দেবেনা। এটইি তিতা সত্য ।

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫৫

কামাল১৮ বলেছেন: ৫০ বছর পর মানুষের জীবনে ধর্মের প্রভাব থাকবে১০% মতো।ভারতে কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকলে রাম মন্দির হতো?বিজেপি চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না।আবার ধর্মনিরপেক্ষরা ক্ষমতায় আসবে।তাতেই ভারতের মঙ্গল।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩০

গেছো দাদা বলেছেন: B:-)

৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এসব ফাল্তু বকবাজ করে ইতিহাস পাল্টানো যায়না। যারা ভাষার জন্য প্রাণ দিল সেটাও আপনার কাছে নাটক মনে হবে। বিরোধিতা করবার আর সবাজেক্ট পেলেননা। ধন্য ধন্য জন্ম আপনার ভারত তারই জন্য।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪১

গেছো দাদা বলেছেন: সত্যি কথা একটু তেতই হয়।

৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: যদিও এটা বলতে চাচ্ছি না, কিন্তু আপনার পোস্টটাকে ধরে বলতে হচ্ছে, ভারতবর্ষে অনেকেই ফিরিঙ্গিদের ভাষা খুব দ্রুত শিখেছে কারণ তারা তাদের সাথে মিশে যেতে চেয়েছে এবং চাটুকারিতা করার জন্য তাদের ফিরিঙ্গিদের ভাষা জানার দরকার ছিল।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৩

গেছো দাদা বলেছেন: বেশ ।

৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪০

এম ডি মুসা বলেছেন: ভাই আপনার কথা অনার্থক , দর্জি ছিল বরকতের ডাক নাম ছিলো=আবাই (তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ছাত্র) -ভাষা শহীদ পেশায় ছিলেন=একজন দর্জি। তিনি কী চাকরি পেতেন? রিক্সায় চালক কী পেতেন। বাঙালি জাতি ছিল বেইমান জাতি নিমক হারামী। নিজের মায়ের মুখে থেকে ভাষা বাংলা ভাষার। স্বীকৃতি কে অস্বীকার করে ‌। নিজের দেশের ভাষার সাথে সংশ্লিষ্ট। বাংলা আমার ভাষা বাংলা আমারদেশ বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান পক্ষে রাজাকার আলবদর বাহিনী, নিজের মায়ের দেশের বিরুদ্ধে গেছে। কত বড় অসভ্য জাতি নিয়ে বসবাস করছি। আপনার এইসব কথার ইতিহাস বিকৃতি করতে পারবেন না। মূলতঃ আপনি ইতিহাস একটি মানুষের কাছে পিছলে যাবেন।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৯

গেছো দাদা বলেছেন: বরকত একজন পাকি গুপ্তচর ছিল। সমসাময়িক নিউজে এটা বেড়িয়েছিল।

৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:০৯

এম ডি মুসা বলেছেন: আপনার কথা আমার কাছে ভালো লাগে নাই - আপনি ভুল ইতিহাস পড়েছেন

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৯

গেছো দাদা বলেছেন: আচ্ছা ।

৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনো মন্তব্য করবো না।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫০

গেছো দাদা বলেছেন: কেন ?

১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: জনাব লুতফর তামিম আপনাগো স্নেহধন্য হবার জন্যই ইতিহাস বিকৃতি করেছে। তার মিশন সফল। ধুমায়ে ফেসবুকে শেয়ার দিচ্ছে দাদারা। আপনিও ব্লগে শেয়ার দিয়ে তার মিশন সফলে অবদান রাখলেন!!

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫১

গেছো দাদা বলেছেন: আচ্ছা ।

১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

বাউন্ডেলে বলেছেন: আজাইরা প্যাঁচাল । ২০০১-২০০৩ পর্যন্ত কোলকাতায় ছিলুম । শান্তিনিকেতন ছাড়া বাঙ্গালী -থুক্যু বাংলাভাষী পেয়েচি কালে-ভদ্রে রাস্তাঘাটে। তাও মাঝখানে কোন হিন্দুস্থানী সমবয়সী বন্ধু এলে হিন্দি খই ফুটে দাদাদের। আহারে বঙ্গ দরদী গেছো সোনা !

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৪

গেছো দাদা বলেছেন: বাংলায় আপনার নামটি কি ? সন্তানের নাম বাংলায় রেখেছেন ?

১২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি গাছেই থাকুন, ওখানেই মানায়, ভুলেও মাটিতে নামবেন না ওখানে বাঘ ঘোরাফেরা করে। পশ্চিমবংগের বাংলা উহা কে বাংলা না বলে ভাংগা বলাই উত্তম যাহা আস্তাকুড়ে ফেলাই উচিত। আমাদের জাতীয় বীরদের নিয়ে আপনি অযথা আর একটা শব্দ উচ্চারন করবেন তো এই বাঘেরা গাছেও চড়তে জানে সেই সাথে হনুমান কি করে কলা দেখিয়ে নিচে নামাতে হয় ওটাও জানে। /:)

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

গেছো দাদা বলেছেন: খাইসে !! B:-/

১৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: খুবই সারফেস লেভেলের কথাবার্তা। এগুলি কোনো শক্ত আর্গুমেন্ট না। চাকরি অবশ্যই একটা বিষয়। কিন্তু সেটাকেই বা ছোট করে দেখছেন কেন? মানুষের কি খেয়ে পড়ে বাঁচতে হবে না? এত এত উর্দু আরবী শব্দ ঢোকানো হয়েছে, তাও কি 'বাঙ্গাল' তার আদি ভাষা, টান ছাড়তে পেরেছে? ইন্ডিয়ায় গেলে তো ঠিকই আমাদের কথার টান বুঝে ফেলবেন। বাঙ্গাল বলে খোঁটা দেবেন। চাকরি যেমন ব্যাপার, তেমন রবীন্দ্র সঙ্গীত নিষিদ্ধ করা, উর্দু হরফে বাংলা না লিখতে চাওয়া, এসব ব্যাপারও তো আছে! পছন্দমতো একটা বেছে নিয়ে নিজের ইচ্ছামতো যুক্তি চাইলেই বানানো যায়।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

গেছো দাদা বলেছেন: point to be noted ! :)

১৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫২

শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখাটার প্রথমদিকে অনেকটা ভালো ছিলো, পরে পুরোটা পড়ে দেখি বিশুদ্ধ আবর্জনা। অবশ্য শেষের দুটি প্যারাকে আবর্জনা বললে কম বলা হয়!

শেষে লক্ষ করলাম লেখক আমাদের গেছো দাদা নয়। লেখাটি অন্য কোন হনুমানজীর ল্যান্জা থেকে বের হওয়া। না পড়ে, না বুঝে অযথা রবীন্দ্রনাথকে টেনে নিয়ে আসা এবং তার সম্পর্কে মিথ্যা বলাটা অন্যায়।

রক্তের জায়গায় নজরুল "খুন" লিখেছেন দেখে রবীন্দ্রনাথ "ভয়ানক রেগে গিয়েছিলেন" এমন মিথ্যাচারের প্রয়োজন দেখিনা।
আমি নিশ্চিৎ আপনি এবং আপনার অপর হনুমান বন্ধু রবীন্দ্রনাথের "ভাষা-শিক্ষায় সাম্প্রদায়িকতা" প্রবন্ধটি পড়েন নি, যেখানে এই "খুন" শব্দটির প্রসঙ্গ এসেছে। রবীন্দ্রনাথের লেখাটির লিংক এখানে দিলাম।এর প্রথম কথাই হলো "সর্বপ্রথমে বলে রাখি আমার স্বভাবে এবং ব্যবহারে হিন্দু-মুসলমানের দ্বন্দ্ব নেই। দুই পক্ষেরই অত্যাচারে আমি সমান লজ্জিত ও ক্ষুব্ধ হই এবং সে রকম উপদ্রবকে সমস্ত দেশেরই অগৌরব বলে মনে করে থাকি।" আর এর শেষ কথা হলো "মুসলমান সমাজের নিত্যব্যবহৃত শব্দ যদি ভাষায় স্বতই প্রবেশলাভ করে তবে তাতে সাহিত্যের ক্ষতি হবে না, বরং বলবৃদ্ধি হবে, বাংলা ভাষার অভিব্যক্তির ইতিহাসে তার দৃষ্টান্ত আছে"
ভাষা-শিক্ষায় সাম্প্রদায়িকতা

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৬

গেছো দাদা বলেছেন: আচ্ছা।

১৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১৭

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


মওলানা আকরম খাঁ সম্পর্কে আপনার ধারণার সঠিক নয়।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৪

গেছো দাদা বলেছেন: তাহলে সঠিক টা আপনিই বলুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.