| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু সস্তা প্রশ্নের উত্তর আমি কীভাবে দেই দেখাই।
1.
-তোরা কোন ঈশ্বরে বিশ্বাস করস?
-ঈশ্বর আবার চৌদ্দটা কবে হইল?
-না, তোদের তো অনেকগুলো ঈশ্বর।
-বালডা জানো তুমি।
-তাইলে?
- অনেক দেবদেবতা আছে। বিষয়টা এইরকম, ধর ফাতেমা মিস আমাদের মিস, আমাদের পড়ায়। ওনার বাচ্চার আম্মু, তারে পালে। ওনার হাজবেন্ডের বউ, সংসার করে। এখন যদি বলি ফাতেমা মিস চৌদ্দজন, তুই কয়ডারে বিশ্বাস করস?
-ও আচ্ছা। বুঝতে পারছি।
-মনে হইতাছে না।
-না না বুঝছি।
(Topic change)
[তারা ব্যাখ্যা চায় না। তারা কেবল তোমারে বেকুব বানাইতে চায়]
2.
-তোমরা নজর না লাগার জন্য কী বলো?
-কী বলা লাগত?
-এই যেমন আমরা মাশাল্লাহ বলি। তোমরা কী বলো?
-কিছু বলি না। বাপ মা দোয়া করে দিলে কখনো নজর লাগে না। বাপ মার দোয়াই আসল। কেউ থুক দিয়ে দেয়, কেউ নখ কেটে দেয়। এগুলো কালচার। দোয়ার উপ্রে ওষুধ নাই।
(tpic change)
[ওরা ভাবে তোমার word নাই। তোমার আরও বড় কিছু আছে।]
##
পয়েন্ট টু বি নোটেড,
আলহামদুলিল্লাহ: ঠাকুর আশির্বাদে।
নাউজুবিল্লাহ: ঠাকুর না করুক।
আল্লাহ হাফেজ: দুর্গা, দুর্গা।
ইন্না-লিল্লাহ: হায় ভগবান!
কেউ মরলে: ঠাকুর মুক্তি দিক, ঠাকুর স্বর্গবাসী করুক।
[ছোটবেলা এগুলি শিখলে আজকে এসব নিয়া বিপদে পড়তেন না]
3.
-অনেক হিন্দু তো গরু খায়।
-অনেক মুসলিম শুওর খায়। তাই বলে তুইও খা?
(ওয়াক ওয়াক শুরু)
-যেই প্রশ্ন হজম করতে পারবি না করস কেন?
[Pinch at the point]
4.
দাওয়াত পাইছি বহুবার। বহুবার মানে বহুবার। একবার খুব কাছের বন্ধু দাওয়াত দিছে।
-তোরে যদি আমি দাওয়াত দেই তুই কি রাগ করবি?
-রাগ কেন করবো? তোদের দাওয়াত দেওয়ার সিস্টেম তুই দিলি, আমি রাগ করবো কেন আজব।
-তুই দাওয়াত কবুল করবি?
-(মিষ্টি করে একটা হাসি দিলাম) তোর কী কারণে মনে হইল কবুল করবো?
-দেখ, আমরা বিশ্বাস করি এটাই সত্য ধর্ম।
-ওইটা আমরাও আমাদেরটারে সত্য বিশ্বাস করি। ইহুদিরাও বিশ্বাস করে। নাস্তিকরাও তাইই করে। যদিও নাস্তিকের বিশ্বাসটা ডিবেটেবল।
(topic changed to atheism)
[আমি তারে নাড়াইয়া দিতে পারি। প্রসঙ্গ থামানো উত্তম]
5.
-তোদের স্বর্গ নরকের কনসেপ্টটা কী?
-ভালো কাজে স্বর্গ, খারাপ কাজে নরক।
-এটা তো আমাদেরও।
-তোদের স্বর্গ আলাদা নাকি?
-আমাদের তো জান্নাতে শুধু মুসলিমরা যাবে। জান্নাতে যাইতে হইলে মুসলিম হইতে হবে।
-দুঃখজনক। আমাদের ঈশ্বর আবার সবার জন্য সমান। পৃথিবীর সব মানুষ অমৃতের সন্তান। তোরে ফালায় দিব না।
(quickly changed the topic)
[আমাদের ঈশ্বরকে ভালো লেগে যাইতে শুরু করলে ঈমান থাকবে না। প্রসঙ্গ থামানো উত্তম]
6.
-তোদের ধর্মে কনভারশন নাই?
-না। কনভারশনের কনসেপ্ট আমরা বিশ্বাস করি না। ধর্ম একটা ওয়ে অব লাইফ। তুই এক ওয়েতে সারাজীবন চললি, এরপর ওইটা জীবনেও চেঞ্জ করতে পারবি না।
-বিশ্বাস চেঞ্জ হইতে পারে না? একজন মানুষ অনেক দিন পর হেদায়েত হইল। সে বুঝল সে ভুল পথে আছে।
-এইটা বিশ্বাসের বিষয় না। ধর একজন হিন্দু মুসলিম হইয়া গেলো। সে সারাজীবন আল্লাহ্রে ত্রিভঙ্গ শ্রীকৃষ্ণ কল্পনা করে যাবে। কনশাসনেসের কোনো কনভারশন হয় না।
(নাউজুবিল্লাহ পড়ছে)
তাছাড়া যে হিন্দু থেকে মুসলিম হইতে পারে, সে মুসলিম থেকেও খ্রিস্টান হইতে পারে। যার ছোটবেলার বিশ্বাস চেঞ্জ হয়, এর বিশ্বাসের কোনো বিশ্বাস নাই।
(ignored me)
[আমাকে এইজন্য কেউ কিছু বলত না। শুরু করলে রেলগাড়ি চলতেই থাকত। কিন্তু সেখান থেকে ওরা পিক করার কিছু পাইত না]
7.
-আচ্ছা, তোকে দাওয়াত দিলে কবুল করবি?
-করলে লাভ?
-মুসলিম হইলে অনেক কিছু পাবি।
-কী পাবো?
-এই যেমন ভালো কাজ করলে স্বর্গে, আই মিন জান্নাতে যাইতে পারবি।
-তোর কী কারণে মনে হইল আমি স্বর্গে যেতে চাই?
-তুই স্বর্গে যাইতে চাস না! কী কস?
-নাহ্। স্বর্গেটার্গে আমি যাইতে চাই না। গিয়া লাভ নাই।
-তাইলে কি নরকে যাইতে চাস?
-নরকে কেন যাইতে চাবো?
-স্বর্গেও যাবি না নরকেও যাবি না যাবিটা কই?
-স্বর্গনরক গেলে ফেরত আওয়া লাগবে। আমি মোক্ষ চাই। আমি চাই আমার মোক্ষপ্রাপ্তি হোক।
-মোক্ষ কী?
(topic moved to moksha, karma, Geeta, gyan yoga)
[যাদের জানার আগ্রহ আছে, তাদের জানানো যায়]
8.
-তোদের প্রেম করলে পাপ হয় না?
-প্রেম একটা বায়োলজিক্যাল বিষয়। পুরা সৃষ্টিজগত দাঁড়ায় আছে প্রেমের উপর। প্রেম করলে পাপ হবে কেন? কুকাম করলে পাপ হয়। যেটা ন্যাচারাল ওইটায় পাপ কেন হবে? যতক্ষণ পর্যন্ত কোনো লজিক্যাল ক্ষতি না হচ্ছে, পাপ হবে কেন?
-তোদের পাপপূন্যের সিস্টেম কী?
-এবসলিউট পাপ বা এবসলিউট পুন্য বলে কিছু নাই। সিচুয়েশন ডিমান্ড। তবে দুইটা জিনিস পাপ, অজ্ঞানতা এবং ষড়রিপু। না জানা বা না জানতে চাওয়া পাপ। আর কাম ক্রোধ লোভ মোহ মদ মাৎসর্য এই ছয়টার বশে পইড়া কিছু করলে ওইটা পাপ।
(topic changed to example of shara ripu)
[খুব ক্লোজ বন্ধু প্রশ্ন করছে। তাই ভুগিচুগি বলতে পারি নাই।]
9.
-তোমাদের পর্দার সিস্টেম নাই?
-আমগো ঈশ্বরের মনে হয় বেডি মাইনশের কাপড়জামা ঠিক করা ছাড়া আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাম আছে।
(ignored me)
10.
-তোরা কি কাস্ট সিস্টেম মানস?
-না মানার কিছু নাই। কাস্ট সিস্টেম ইজ নাথিং বাট এ মার্ক্সিজম। একজন ইউনিভার্সিটি প্রফেসর তার মেয়েরে প্রফেসরের কাছে বিয়া দিতে চাবে, পোলারে প্রফেসর বানাইতে চাবে। একজন আলেম কখনো নাস্তিকের কাছে মেয়ে বিয়া দিবে না। সিম্পল।
-এইটা ভালো না খারাপ?
-ভালও না খারাপও না। এইটা মিসরিপ্রেজেনটেড জিনিস। এত সিরিয়াস কিছু না। গল্প উপন্যাস বা হিস্ট্রি যেমনভাবে দেখায় অত জটিল কিছু না। জাস্ট একটা কালচার। ক্লাস মেনটেইন করার ফিল্টার। আগে যখন পারিবারিক বিজনেস ছিল এইটা তখনকার প্রথা। এখন কেউ মানে না।
[আমি জানি এটা আমাদের বিতর্কিত বিষয়। কিন্তু তারে বলবো কেন? বর্ণপ্রথা কেমনে মিসরিপ্রেজেন্টেড প্রথা এত ডিটেইলস তো তার দরকার নাই জানার।]
11.
-শিব কি সত্যিই গাঁজা খাইত?
-হ। সত্যি। অমুকজায়গা থেকে নিত। আমি নিজে দেখসি। পোলাদের হলে সাপ্লাই দিবার সময় আমার সাথে কথা হইছে।
(laughter)
-আরে তা বলি নাই। আসল কাহিনি কী?
-আসল কাহিনি কিছুই না। প্রচলিত মিথ। শিব একজন দেবতা। সে গাঁজা খাইতে যাবে কিসের জন্য? তার কিসের অভাব?
-প্রচুর স্টোরি শুনসি। টিভিতে দেখসি।
-“প্রচুর স্টোরি”গুলা স্টোরিই। শিবের সুখের আকাল পড়ছে গাঁজা খেয়ে সুখ পাওয়া লাগবে। ভালো কিছু খুঁইজা পাস নাই?
[আমি জানি না আসল বিষয়টা। কিন্তু তারে বলবো কেন]
11.
-তোদের শ্রীকৃষ্ণ নাকি মামির সাথে পরকিয়া করত?
-হ। চণ্ডীদাসের মামির সাথে। ধরাও খাইসিল। জানস না?
-আমি শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনে পড়ছি। রাধা কৃষ্ণের মামি ছিল।
-উত্তম করেছো বৎস। বিসিএসটা দিয়ে ফেলো। তারপর হরিবংশপুরাণ কিংবা মহাভারত পড়ে কৃষ্ণের হিস্ট্রি জেনে নিও। তোমার হবে।
-এটা সত্যি না?
-আরে কিসের সত্যি? এইটা চণ্ডীদাসের লেখা সাহিত্য। ব্যাটায় একটা স্টোরি লিখে নাম দিছে রাধা কৃষ্ণের। জাস্ট সাহিত্য, তাও বাতিল সাহিত্য। ওই যুগেও সেন্সর পায় নাই। গোয়াল ঘরে ফালায় থুইছে। বাঙালি ওইটা তুলে এনে হুজুর হুজুর করে।
(make sense. Yah?)
12.
-বেদে নাকি মূর্তিপূজা নাই। তোমরা কেন করো?
-বেদ পড়ছিলি নাকি?
-না। পড়বো কোত্থেকে। শুনসি।
-পড়লে তোর কথা মেনে নিতাম।
-কেন এইটা সত্যি না?
-আমাদের প্রচুর গ্রন্থ আছে। একটা বাইবেলে আমাদের সবকিছু নাই।
-তাইলে বেদ কি তোদের আসল গ্রন্থ না?
-অবশ্যই আসল গ্রন্থ। তবে গ্রন্থ আরও আছে। উপনিষদ আছে, বিভিন্ন সংহিতা আছে, মাঙ্গলিক আছে। আমি সবকিছুর নামও জানি না। এত সস্তা না তো একটা বাইবেলে সব আঁটানো যাবে।
(Use Bibel for safety)
13.
-তোরা কি আসলেই গরুর পেশাব খাস?
-হ খাই। আমার জলের বোতল থেকে জল খাইস না।
-হ্যাট্!
-তো কী? এমনভাবে কইলি যেন গ্লাসভরে খাইতে দেখসস?
-ইউটিউবে দেখসি।
-এসব বালের ভিডিও কে দেয় তোদের?
-না, তুই জানস না তাইলে।
-না জানার কিছু নাই। পূজার সময় দূর্বার আগায় এক ফোঁটা গোচনা ব্যবহার করাটা একটা রিচুয়েল। যেহেতু গরু কৃষিতে প্রচুর সাহায্য করে, এইজন্য সম্মান দেখায়। ওয়াজে হিন্দুধর্ম শুনিস না। আমার কাছে আসিস শুনতে চাইলে।
14.
কখনওই অনলাইনে এসব প্রশ্নের উত্তর আমি দেই নাই।
-যেকোনো প্রশ্ন।
- গুগল ইট।
(এক বাংলাদেশী হিন্দু ছাত্রের কাছ থেকে পাওয়া)
২|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২৩
গেছো দাদা বলেছেন: কর্মব্যস্ততার কারনে বেশিরভাগ মন্তব্যের উত্তর দিতে পারি না। এজন্য sorry । তবে আজকে আমার ছুটি আছে। আজকের মধ্যে মন্তব্য কারী প্রত্যেকের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো।
৩|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
আমি নই বলেছেন: যার কাছ থেকে পাইছেন তিনি "ওভার থিংকিং" নামক মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। তিনি নিজেকেই নিজের প্রতিপক্ষ বানিয়ে কাল্পনিক তর্ক করেছেন এবং নিজেই নিজেকে জয়ী ভাবতেছেন। যার প্রমান লেখাতেই আছে। ঐ ছাত্রের শুভাকাঙ্খী হয়ে থাকলে মানসিক ডাক্তারের কাছে যেতে বলেন।
৪|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব জানতে চাইনি কখনো ।
৫|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৫
গেছো দাদা বলেছেন: @আমি নই। যেকোনো social media তে এই ধরনের ফাউল প্রশ্নের ছড়াছড়ি। তারপরেও অস্বীকার করবেন ?
৬|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪৭
গেছো দাদা বলেছেন: @সৈয়দ কুতুব। আপনি তাহলে ভালো মানুষ।
৭|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৫০
গেছো দাদা বলেছেন: মোবাইল থেকে সামু করার জন্য কাউকে সঠিক ভাবে মেনশন করে উত্তর দিতে পারছি না। সেজন্য @নাম use করতে হচ্ছে। ![]()
৮|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:১১
আমি নই বলেছেন: গেছো দাদা বলেছেন: @আমি নই। যেকোনো social media তে এই ধরনের ফাউল প্রশ্নের ছড়াছড়ি। তারপরেও অস্বীকার করবেন ?
এখানে যে ১৪টা বিষয়ে লিখেছে তার প্রশ্নগুলো ফাউল নয়, বরং উত্তর গুলোই ফাউল এবং ফাউল উত্তর দিয়ে নিজেকে বিজয়ী ভাবা মেন্টাল ইস্যু। হাতে কিছু সময় ছিল তাই দ্রুত মাথায় যা আসল লিখলাম।
১। আপনাদের ধর্মতে অনেক দেবতা আছে, এব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ আছে কি? যেহেতু অনেক দেবতা আছে তার মানে প্রশ্নটা ভ্যালিড। এখানে কল্পিত ফাতেমা মিসের উদাহরন দেয়ার অর্থ নিজেকেই বোকা প্রমান করা, কারন ফাতেমা মিসের ভুমিকা অনেক হলেও মিসের ছেলে-মেয়েকে কেউ ফাতেমা মিস মনে করবেনা, বা ফাতেমা মিসের স্বামীকেও কেউ ফাতেমা মিস মনে করবেনা। যদি কেউ মিসের ছেলে-মেয়েকে বা স্বামীকেও ফাতেমা মিসই মনে করে তাহলে তার অবস্যই সমস্যা আছে।
প্রশ্নটা তখনই ফাউল হবে যদি আপনারা এক ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন।
২। নজর লাগার বিষয়টা একটা কুসংস্কার এটা ধর্মিয় কোনো বিষয় নয়। এটা নিয়ে কোনো মুসলিম হিন্দুকে প্রশ্ন করাটাই বেমানান।
৩। জি না, কোনো প্রাক্টিসিং মুসলিমই ইচ্ছে করে শুয়োর খায় না। হয়ত মুসলিম নাম আছে কিন্তু তার মাঝে মুসলিমের কোনো পরিচয় নেই (নামাজ-রোজা কিছুই নাই বা ধর্মত্যাগ করেছে) এমন কেউ হয়ত খেতে পারে, কিন্তু রেয়ার। প্রাক্টিসিং অনেক হিন্দুই গরু খায়, প্রকাশ্যেই খায়। কোনো মুসলিমের শুয়োর খাওয়ার কথা শুনে অতটা রিয়্যাক্ট করাটাও নাটকিয়, বেশি বেশিই লিখেছে। আজ থেকে ২০০ বছর আগে হলে হয়ত ওয়াক-ওয়াক করত কিন্তু এখন অলমোষ্ট ইম্পসিবল।
৪। হাস্যকর, একজন আর একজন কে দাওয়াত (হিন্দু-মুসলিম উভয় পক্ষই)দিতেই পারে, এখানে নাড়া দেয়ার কি হল? বেচারা কল্পনার জগতে নিজেই সম্রাট।
৫। এটাও হাস্যকর, টপিক কি আসলেই চেন্জ হইছে? কারন মুসলিম ব্যক্তিটি তখন ঈশ্বরের উদ্দেশ্য নিয়েই প্রশ্ন করত। দুনিয়া, মানুষ কেন সৃষ্টি করা হল, সেই উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন করত। স্বর্গ-নরকেরই বা দরকার কি?
৬। নিজের কল্পনায় রেলগাড়ী কেন প্লেন, জাহাজ সবই চলতে থাকবে। যিনি এগুলো লিখেছেন তার পুর্ব পুরুষইতো কনভার্টেড (যদি আর্য না হয়ে থাকেন)। কারন আর্যরা উপমহাদেশে এসে দ্রাবিরদের কনভার্ট করেছে। আবার ইসকন দুনিয়ার বিভিন্য দেশে গিয়ে কনভার্ট করছে সুতরাং কনভার্সন নাই বলে কিভাবে?
৭। ঐ যে বলেছি নিজের কল্পনায় নিজেই সম্রাট। একজন মুসলিম মোক্ষ নিয়ে কোনো আগ্রহই দেখাবেনা কারন জীবন একটাই, ব্যাক আসার কোনো ওয়ে নাই। একজন দুইলাইন বলল আর একজন আগ্রহি হয়ে উঠল (হিন্দু-মুসলিম উভয় ক্ষেত্রে) এটা কম্পিলিট বুলশিট কথা।
৮। একবার কয় পাপ নাই আবার পাপের ডেফিনেসন দেয়। পাপ/পুন্য না থাকলে স্বর্গ-নরকের দরকার কি?
৯। হুমম, অনেক কাজ যেমন একজন আর একজনের পিছে লেগে থাকা, নিজের মেয়েকে বিয়ে করা, অন্য মেয়েরা গোসলে নামলে গাছে চরে লুকিয়ে দেখা, কাপর লুকিয়ে রাখা, ইত্যাদি। পর্দা করলে নিজের মেয়ের দিকে লালসার দৃষ্টিতে তাকাবে কেমনে?? স্মার্ট উত্তর, হা হা।
১০। হা হা, এখানে নিজের কাছেও জয়ী হতে পারে নাই, বেচারা।
১১।
জানে না কিন্তু ভাব নেয় জানার। এই মিথ্যাবাদী অন্যবিষয়ে যে জানে তার প্রমান কি??
১২। শ্রীকৃষ্ণ চণ্ডীদাসের লেখা না হরিদাসের লেখা তা মুসলিমের জানার প্রয়োজন নাই। যেই প্রশ্নটা করেছে সেইটা ভ্যালিড কারন হিন্দুরা ঐভাবেই মানে। কিন্তু বিষয়টা আনইথিক্যাল তাই এভয়েড করেছে কিন্তু হেরে গিয়েও নিজেকে জয়ী দাবী করেছে।
১৩। হিন্দু ধর্মে মুর্তিপুজা না থাকার কথা অনেক হিন্দুও বলেছে, আচ্ছা দুর্গাপুজা চালু হল কবে আর কিভাবে?
১৪।
কঠিন উত্তর!!! আরে গরুর মুত খাওয়া অস্বীকার করে কেমনে??
যিনি এগুলো লিখেছেন আমার মনে হয় মনগড়া কথা লিখেছেন। যাষ্ট নিজেকে একটু বড় দেখানোর ব্যার্থ চেষ্টা। আর প্রশ্নগুলো অবস্যই ভ্যালিড, ফাউল নয়।
৯|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৫
নতুন বলেছেন: এই সব প্রশ্ন কোন মূর্খ করে ?
যারা বিভিন্ন ধর্ম নিয়ে পড়াশুনা না করে তারাই কেবল এমন প্রশ্ন করতে পারে।
১০|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
গেছো দাদা বলেছেন: @আমি নই। পয়েন্ট ধরে ধরে আলোচনা করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। তবে আপনি প্রথম পয়েন্ট টি বুঝতে ভুল হয়েছে। এক্ষেত্রে ফাতেমা মিস কেই বোঝানো হয়েছে। আমি আরো সহজ করে বলি। ধরেন আপনি কারো পিতা,পুত্র,জামাই,ছাত্র,শিক্ষক। অর্থাৎ আপনার role পাঁচটি। কিন্তু এই পাঁচটি ক্ষেত্রেই কাজগুলো আলাদা আলাদা। কিন্তু আপনি মানুষটি তো একটাই। একই মানুষ হিসাবে আপনি আলাদা আলাদা কাজের জন্য আলাদা আলাদা role play করছেন। আমাদের ঈশ্বর concept টাও অনেকটা এরকমই। দেব,দেবী ঈশ্বরের একেকটা কাজের জন্য একেক রকম role । আশা করছি,আমার বক্তব্য কিছুটা বোঝাতে পারলাম। এই প্রথম পয়েন্ট টা একবার বুঝে নিতে পারলে বাকি পয়েন্ট গুলো আপনার বুঝতে আর একটু সুবিধা হবে হয়তো! ভালো থাকুন।
১১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৯
গেছো দাদা বলেছেন: @নতুন। সঠিক বলেছেন। আসলেই বিভিন্ন ধর্ম সম্বন্ধে পড়াশোনা না করা লোকেদেরই এসব নিয়ে চুলকানিটা বেশি।
১২|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কলিকাতার দাদা কিভাবে হনুমানে পরিণত হলো?
ঘরে থেকে এখন ঘরের ছালে? ইলিশ-ভাতের স্হানে কলা?
১৩|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৯
গেছো দাদা বলেছেন: @জেনারেশন একাত্তর। কলা খামু। কই পামু ?
১৪|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
আমি নই বলেছেন: গেছো দাদা বলেছেন: @আমি নই। পয়েন্ট ধরে ধরে আলোচনা করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। তবে আপনি প্রথম পয়েন্ট টি বুঝতে ভুল হয়েছে। এক্ষেত্রে ফাতেমা মিস কেই বোঝানো হয়েছে। আমি আরো সহজ করে বলি। ধরেন আপনি কারো পিতা,পুত্র,জামাই,ছাত্র,শিক্ষক। অর্থাৎ আপনার role পাঁচটি। কিন্তু এই পাঁচটি ক্ষেত্রেই কাজগুলো আলাদা আলাদা। কিন্তু আপনি মানুষটি তো একটাই। একই মানুষ হিসাবে আপনি আলাদা আলাদা কাজের জন্য আলাদা আলাদা role play করছেন। আমাদের ঈশ্বর concept টাও অনেকটা এরকমই। দেব,দেবী ঈশ্বরের একেকটা কাজের জন্য একেক রকম role । আশা করছি,আমার বক্তব্য কিছুটা বোঝাতে পারলাম।
আমি খুব ভালো ভাবেই বুঝেছি। কিন্তু আপনিই মনে হচ্ছে কনফিউজড।
আপনার দেয়া উদাহরনটি মানুষের জন্যে প্রযোজ্য। সর্বশক্তিমান সত্তায় নয়। একজন মানুষ একাধিক ভূমিকা পালন করে ঠিকই, কিন্তু সব ভূমিকায় তার সীমাবদ্ধতা আছে, সময়, শক্তি, জ্ঞান ইত্যাদিতে। কিন্তু ঈশ্বর মানুষ নয়, তিনি যদি সর্বশক্তিমান, সর্বজ্ঞানী ও সর্বব্যাপী হন, তাহলে তাঁকে একাধিক রূপে ভাগ হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ঈশ্বরের ক্ষমতা অসীম হলে তিনি একক সত্তা হিসেবেই সমস্ত কাজ করতে পারেন।
“রোল” আর “সত্তা”র ফারাকটাও গুরুত্বপূর্ণ। রোল বদলাতে পারে কিন্তু সত্তা বদলায় না (আপনার উদাহরনেই আছে আমি একক সত্তা কিন্তু আমার রোল পিতা,পুত্র,জামাই,ছাত্র,শিক্ষক হতে পারে)। কিন্তু হিন্দু ধর্মাচারে শিব, বিষ্ণু, ব্রহ্মা, দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, প্রত্যেকে পৃথক সত্তা, পৃথক পূজা-পদ্ধতি ও পরিচয় আছে। এটা একজন ঈশ্বরের ভিন্ন রোল নয়, বাস্তবে বহু এন্টিটি।
আবার যদি বলেন সব দেবতা আসলে এক ঈশ্বরের প্রতীক, তবে আপনি কার্যত একেশ্বরবাদকেই মানছেন। কিন্তু তখন আলাদা আলাদা স্বতন্ত্র দেবতা হিসেবে মানা/পূজা করার যৌক্তিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে যায়। সুতরাং বলা যায় আপনার কনসেপ্টেই ভুল আছে।
এই প্রথম পয়েন্ট টা একবার বুঝে নিতে পারলে বাকি পয়েন্ট গুলো আপনার বুঝতে আর একটু সুবিধা হবে হয়তো! ভালো থাকুন।
প্রথম পয়েন্ট টার সাথে বাকিগুলোর মিল কোথায়? মোটামুটি সবইতো আলাদা।
১৫|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১০:৪৩
গেছো দাদা বলেছেন: @আমি নই। interesting লাগছে আপনার সাথে আলোচনা করে।আমার বড়ো করে উত্তর লিখতে আলসেমি লাগে। একটা পোস্ট 5/6 দিন ধরে লিখি। এছাড়া সময়ও খুব একটা পাই না।
তবে আপনার মন্তব্যের সূত্র ধরে বলছি। আপনি যে পরমসত্তার কথা বলছেন সেটা একমাত্র ঈশ্বর। বাদবাকি দেবী দেবতা উনার ক্ষমতা প্রকাশের মাধ্যম মাত্র। উনাদের সত্তা স্বয়ং পরম ঈশ্বরের কাছ থেকেই আসে। যেমন মনে করুন আপনার ঘরে একটা বড় মোমবাতি জ্বলছে। এবার আপনার ছেলে তার পড়াশোনার জন্য একটা ছোট মোমবাতি ঐ বড় মোমবাতি থেকেই জ্বালিয়ে নিয়ে পাশের ঘরে পড়তে বসলো।আপনার স্ত্রী তার রান্না করার জন্য আরেকটা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিয়ে রান্নাঘরে গেলেন। এখানে বড় মোমবাতি টাকে ঈশ্বর ভাবলে বাকি ছোট মোমবাতি গুলো একেকটা দেবী বা দেবতা। এর বেশি বোঝানোর ক্ষমতা আমার নেই।
প্রসঙ্গত,সর্বশক্তিমান আল্লাহ তার মেসেজ জিব্রাইল নামক মাধ্যম দের মাধ্যমেই হজরত মহম্মদের কাছে পাঠাতেন। direct মানুষ কে পাঠান নি। তুলনা করে দেখলে, এক্ষেত্রে ঈশ্বর হলেন আল্লাহ। জিব্রাইল হলেন দেবতা। আর হজরত মুহাম্মদ হলেন আমাদের মুনি বা ঋষি।
আপাতত এখানেই ক্ষান্ত হলাম। ধন্যবাদ।
১৬|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১১:১৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দুই শ্রেণির ছাগল প্রজাতি এরা।
১৭|
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১২:৫০
আমি নই বলেছেন: গেছো দাদা বলেছেন: তবে আপনার মন্তব্যের সূত্র ধরে বলছি। আপনি যে পরমসত্তার কথা বলছেন সেটা একমাত্র ঈশ্বর। বাদবাকি দেবী দেবতা উনার ক্ষমতা প্রকাশের মাধ্যম মাত্র। উনাদের সত্তা স্বয়ং পরম ঈশ্বরের কাছ থেকেই আসে। যেমন মনে করুন আপনার ঘরে একটা বড় মোমবাতি জ্বলছে। এবার আপনার ছেলে তার পড়াশোনার জন্য একটা ছোট মোমবাতি ঐ বড় মোমবাতি থেকেই জ্বালিয়ে নিয়ে পাশের ঘরে পড়তে বসলো।আপনার স্ত্রী তার রান্না করার জন্য আরেকটা মোমবাতি জ্বালিয়ে নিয়ে রান্নাঘরে গেলেন। এখানে বড় মোমবাতি টাকে ঈশ্বর ভাবলে বাকি ছোট মোমবাতি গুলো একেকটা দেবী বা দেবতা। এর বেশি বোঝানোর ক্ষমতা আমার নেই।
মোমবাতির উদাহরণটা সুন্দর, কিন্তু এতে একটা মৌলিক অসঙ্গতি আছে। এই উপমায় সব মোমবাতি নিজ নিজ আলোয় আলাদা জায়গা আলোকিত করছে, তারা পরস্পর নির্ভর নয়, বরং স্বতন্ত্র উৎস হয়ে গেছে। অর্থাৎ, বড় মোমবাতি থেকেই আলো এলেও, প্রতিটি ছোট মোমবাতি এখন নিজ নিজ জায়গায় স্বাধীন আলো দিচ্ছে। এই স্বাধীনতাই একত্ব ভেঙে দেয়। ছোট মোমবাতিগুলোর আর বড় মোমবাতির ওপর নির্ভরশীলতা থাকে না। আর যদি দেবতারা শুধুই ক্ষমতার মাধ্যম হয়ে থাকেন, তাহলে আলাদা করে পূজা করার প্রয়োজনই বা কেন? এক পরম ঈশ্বরের পূজা করলেই তো যথেষ্ট। আপনার উদাহরণ সুন্দর, কিন্তু যুক্তির দিক থেকে একেশ্বরবাদ মানতে চাইলে বহু-দেবতার পূজা-পদ্ধতি টিকিয়ে রাখা যায় না।
আলাদা করে পূজা করা হয় কারন হিন্দু দেবদেবীদের মধ্যে প্রতিটি দেবতারই স্বাধীন ক্ষমতা, ইচ্ছা ও পূজার অধিকার আছে। যেমন, শিব রুষ্ট হলে পৃথিবী ধ্বংস করেন, বিষ্ণু আবার রক্ষা করেন ও বিভিন্ন অবতারে (রাম, কৃষ্ণ ইত্যাদি) অবতীর্ণ হয়ে অশুভ শক্তিকে দমন করেন। ব্রহ্মা সৃষ্টি করেন, কিন্তু তাঁরও সীমাবদ্ধতা আছে যেমন শিব তাঁকে একবার অভিশাপ দিয়েছিলেন যেন কেউ তাঁর পূজা না করে। এক দেবতা অসুরকে ক্ষমতা দ্যান আবার দেবী দুর্গা সেই অশুরের নাশ করেন। অনেক সময় দেখা যায় শিব, বিষ্ণু ও ব্রহ্মা তিনজনই দেবী দুর্গার কাছে সাহায্য চান। যদি তারা একই সত্তা হতেন, তাহলে একজন অন্যের কাছে সাহায্য চাওয়ার কোনো মানে থাকত না। আমিই আমার কাছে সাহায্য চাওয়াটা কতটা লজিক্যাল?? এটা প্রমান করে হিন্দুধর্মের দেবদেবীরা প্রত্যেকেই স্বতন্ত্র সত্তা, যাঁদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক ও দ্বন্দ্ব রয়েছে।
দেবদেবীদের নামে পূজা, স্তোত্র, আশীর্বাদ প্রার্থনা, এমনকি রুষ্ট দেবতার ভয়ে যজ্ঞ পর্যন্ত হয়। অর্থাৎ, তারা আলাদা ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন, ক্ষমতা সম্পন্ন। তাদের পূজা ও উৎসবের মাঝেও আবার পার্থক্য আছে। যেমন শিবের জন্য মহাশিবরাত্রি, লক্ষ্মীর জন্য লক্ষ্মীপূজা, সরস্বতীর জন্য সরস্বতী পূজা, বিষ্ণুর জন্য জন্মাষ্টমী ও রামনবমী। এক ঈশ্বরের ভিন্ন রোল হলে, এত পৃথক আচার-পদ্ধতির প্রয়োজন হতো না। এটি স্পষ্ট করে, তাঁরা শুধু মাধ্যম নন, বরং নিজস্ব ইচ্ছাশক্তিসম্পন্ন, দেবত্বধারী সত্তা।
গেছো দাদা বলেছেন: প্রসঙ্গত,সর্বশক্তিমান আল্লাহ তার মেসেজ জিব্রাইল নামক মাধ্যম দের মাধ্যমেই হজরত মহম্মদের কাছে পাঠাতেন। direct মানুষ কে পাঠান নি। তুলনা করে দেখলে, এক্ষেত্রে ঈশ্বর হলেন আল্লাহ। জিব্রাইল হলেন দেবতা। আর হজরত মুহাম্মদ হলেন আমাদের মুনি বা ঋষি।
জিবরাইল (আঃ ) এর তুলনাটাও ভুল। তিনি আল্লাহর অংশ বা ক্ষমতার রূপ নন, বরং আল্লাহর সৃষ্টি, আলাদা সত্তা। তাঁর কাজ কেবল বার্তা পৌঁছে দেওয়া। কোনো দেবত্ব বা ইচ্ছাশক্তি তাঁর নেই। তাঁকে কেউ পূজা করেন না, তাঁর নামে কোনো উৎসব নেই। তাই জিবরাইল (আঃ )কে দেবতার মত মনে করা যুক্তিগতভাবে ভুল।
গেছো দাদা বলেছেন: এর বেশি বোঝানোর ক্ষমতা আমার নেই। আপাতত এখানেই ক্ষান্ত হলাম।
আহ... কেবলতো মাত্র ১ নাম্বারে ছিলাম। ওকে সমস্যা নেই, আপনি চেষ্টা করেছেন আর আমি আপনার যুক্তিগুলো আমার যুক্তি দিয়ে খন্ডন করেছি। আলোচনা এভাবেই হয়। কিন্তু আপনার পোষ্টের সেই হিন্দু ছাত্রটি নিজেকে বিশাল জ্ঞানী প্রমানের চেষ্টা করেছে, আদতে সে নিজ ধর্ম সম্পর্কেই বেশি ধারনা রাখেনা। তবে আমি ভেবেছিলাম আপনি পারবেন।
বিদ্রঃ আমি আপনার ধর্ম সম্পর্কে খুব বেশি জানিনা, আমার কয়েকজন খুব ভাল হিন্দু বন্ধু আছে, বেশির ভাগই ওদের কাছে শোনা। সুতরাং ভুল কিছু লিখে থাকলে উপযুক্ত প্রমান সহ জানাবেন।
১৮|
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: আপনি অনেক জ্ঞানী
১৯|
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৩৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি ও আমি নই এই দুজনের আলোচনা ভালো হয়েছে। আপনার ১৫ নং উত্তরটাও সুন্দর হয়েছে। আসল কথা হলো হিন্দুরা কি একেশ্বরবাদী বিশ্বাসী? যদি হয় তাহলে বহু-দেবতার পূজা-পদ্ধতি একেশ্বরবাদী বিশ্বাসের সংগে তা যায় না আর যদি একেশ্বরবাদী বিশ্বাসী না হয় তাহলে সেটা অন্য কথা।
আপনি যে বিষয়গুলোর অবতারনা করেছে সেগুলো আমাদের দেশে হয় না বললেই চলে যদি হয় সেটা পারস্পারিক আলোচলানার সময় হয়। ভারত যেমন প্রচন্ড ঘৃণা ও বিভেদের দেশ বাংলাদেশ সেরকম নয়; ভারতে যেমন গোমাংস খেলে পিটিয়ে মানুষ মারা হয় এখানে কেউ গোমূত্র খেলে তার কিছুই হবেনা, প্রকাশ্যে খেলেও কিছু হবেনা।
সর্বোপরি আপনার অনেক লেখা পড়ে আমি বুঝেছি আপনি কট্টক গোমাতা, গোমূত্র, গোবর বলয়ের লোক এবং সেই সংগে আপনার দেশের সংখ্যালঘু নিপীড়ক লোক আপনি।
২০|
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আলোচনা করা মানেই সময়ের অপচয়।
ধর্ম আজাইরা জিনিস।
২১|
২৯ শে অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: গেছো দাদা বলেছেন: @রাজীব নুর। আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
আমি সব সময় আপনার সব পোষ্টেই মন্তব্য করি।
চেষ্টা করি ঝামেলাহীন ভাবে মন্তব্য করতে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:১৯
গেছো দাদা বলেছেন: @রাজীব নুর। আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।