নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বাংলাদেশী

ভাদা পাকি সবগুলানরে গদাম

গেদু চাচা

আমি বাংলাদেশী।

গেদু চাচা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাস কথা বলে

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩







এখন যে লিখাটি লিখছি তা নিকট অতীতের এক নৃশংস ইতিহাস কে নিয়ে। যে ইতিহাস এখনো বাংলার ঘরে ঘরে নীরব কান্না ও ঘৃণার উপলক্ষ্য হয়ে বার বার ফিরে আসে। ২৮ অক্টোবর ২০০৬ , আন্দোলনের নামে আওয়ামী যুবলীগ ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা সেদিন যে নৃশংসতার জন্ম দিয়েছিল তা গোটা সভ্যতা কে লজ্জিত করে দিয়েছিল।

সেদিন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে লগি বৈঠা নিয়ে হত্যার উৎসবে মেতে উঠেছিল আওয়ামী বাকশালী সন্ত্রাসীরা। ঢাকার রাজপথে লগি বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে মানুষ মেরে অতঃপর মৃত লাশের উপর উঠে পিচাশ নিত্য করে ঘৃণার ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সুচনা করেছিল সেদিনের আওয়ামী সন্ত্রাসীরা, যারা আজকে মানুষকে তথাকথিত শান্তির ললিতবাণী শুনায়।



মিডিয়া এবং বিবেক এই শব্দদুটো এখন হাস্যষ্পদ। কিছু শুশীল ভেক ধারী মানুষের কাছে বিবেক হল বিষ্টার মাঝে মুখ ডুবিয়ে বলা আহা কি সুস্বাদু ! তারই প্রকৃষ্ট উদাহরণ দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত কিছু হলুদ মিডিয়া এবং তার পোষ্য তথাকতিত কিছু সাংবাদিক। এড়া প্রায়শই নানা টকশোতে বলে এখন বিরোধী দল দাবি আদায়ের জন্য অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে সহিংস্র। এই কথাটা যখন শুনি তখন ইচ্ছে করে ওদের মুখে উগরে দিই একদলা থুথু। আজকে পুলিশ গনতান্ত্রিক আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি চালায়। এই সুশীলেরা একবারো বলেনা এটাও বাংলার ইতিহাসে প্রথম। আজকের হাসিনার পুলিশ যত মানুষ মেরেছে স্বৈরাচারী এরশাদের পুলিশও এত মানুষ মারেনি।



এদেশে রাজনৈতিক কর্মসুচীতে লগি বৈঠা লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মানুষ মারার সংস্কৃতি চালু করেছে আওয়ামিলীগ। এদেশে মিছিল মিটিংয়ে পুলিশের গুলি করে মানুষ হত্যাে সংস্কৃতি চালু করেছে আওয়ামিলীগ। এদেশের রাজনীতিতেযত নেতিবাচক সংস্কৃতি তার সবগুলোই আওয়ামিলীগের অবদান।



যারা বলেন আজকের বিরোধীদল দাবি আদায়ের জন্য অনেক সহিংস্র তাদের বিবেকের কাছে প্রশ্ন করব সভা সমাবেশ আর হরতাল করা কি ২৮ অক্টোবর ২০০৬ সালের নরহত্যার চাইতেও বেশী সহিংস্র।



সেদিন ( উপরের ছবিতে প্রমাণ) লগি বৈঠা নিয়ে রাজপথে আওয়ামিলীগ যে ত্রাসের ভুবন সৃষ্টি করেছিল আজকের বিএনপির আন্দোলনব কি তার চাইতেও বেশী সহিংস্র??



সেদিন এত মানুষ হত্যা করা হয়েছিল তবুও পুলিশ গুলি চালায়নি। তবে আজকে কেন সামান্য মিছিল বের হলে নেমে আসে বুলেটের আঘাত??



ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনা। খুনিদের যেমন একদিন বিচার হবে তেমনি বিচার হবে তথাকথিত সুশীলদের যারা আওয়ামী নৃশংতা কে কালে কালে ইনডেমেনিটি দিয়ে এসেছে বাক চাতুর্যে আর প্রপাগান্ডায়।



ছবিসহ আজকের লিখাটি ইতিহাসের জলন্ত সত্য। এই সত্য নতুন প্রজন্মের জানা দরকার। জানি আমার এই লিখা নির্বাচিত পাতায় যাবেনা। কেননা সব স্থান সত্য প্রকাশের জন্য উন্মুক্ত থাকেনা। তবুও লিখলাম। কিছু না হোক ইতিহাসের প্রমাণতো থেকে যাবে।



মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছাগু পিটানো সোয়াবের কাজ!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

গেদু চাচা বলেছেন: হাম্বা পেটানো আরো বেশি সোয়াবের।

ওরে পিচাশ

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

আমাজোন বলেছেন: সাহসী পোষ্ট.....

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

বাধা মানিনা বলেছেন: খাইসে, সত্য কখনো গোপন থাকে না। কোন না কোনভাবে কারো না কারো মাধ্যমে প্রকাশ পেয়ে যায়।

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

আমাজোন বলেছেন: আওয়ামী লীগের সব পাগলা কুত্তা.....

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রকৃষ্ট উদাহরণ দলীয় ক্যাডার দ্বারা পরিচালিত কিছু হলুদ মিডিয়া এবং তার পোষ্য তথাকতিত কিছু সাংবাদিক। এড়া প্রায়শই নানা টকশোতে বলে এখন বিরোধী দল দাবি আদায়ের জন্য অতীতের যে কোন সময়ের চেয়ে সহিংস্র। এই কথাটা যখন শুনি তখন ইচ্ছে করে ওদের মুখে উগরে দিই একদলা থুথু। আজকে পুলিশ গনতান্ত্রিক আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি চালায়। এই সুশীলেরা একবারো বলেনা এটাও বাংলার ইতিহাসে প্রথম। আজকের হাসিনার পুলিশ যত মানুষ মেরেছে স্বৈরাচারী এরশাদের পুলিশও এত মানুষ মারেনি।

এদেশে রাজনৈতিক কর্মসুচীতে লগি বৈঠা লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মানুষ মারার সংস্কৃতি চালু করেছে আওয়ামিলীগ। এদেশে মিছিল মিটিংয়ে পুলিশের গুলি করে মানুষ হত্যাে সংস্কৃতি চালু করেছে আওয়ামিলীগ। এদেশের রাজনীতিতেযত নেতিবাচক সংস্কৃতি তার সবগুলোই আওয়ামিলীগের অবদান।

++++++++++

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

বিডি আমিনুর বলেছেন: আওয়ামী লীগের সব শুয়োয়ের জন্ম ।আওয়ামী লীগ নাম শুনলেই থু থু ফেলি !

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: শুয়োরে কুকুর তাদের কাজ করবে আর আমরা ধৈর্য ধরাব ,কারন আমাদের অল্লাহ আমাদের সাথে আছে...
এখন সময় ধৈর্যশীলদের জন্য সবসময় খেয়াল রাখতে হবে তাদের মত আচরন যাতে নিজেদের না হয়।

পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ///

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

শূণ্য_আমি বলেছেন: আসলেই খুব সাহসী ও সত্যবাদি পোস্ট........অন্যায় কখনও চাপা থাকে না....

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

স্বাধীকার বলেছেন:
সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে দলীয় সন্ত্রাসী রক্ষীবাহিনী গঠন;
মুক্তিযুদ্ধা কমরেডকে গ্রেফতার করে ঠান্ডামাথায় ক্রসফায়ার;
দলীয় প্রয়োজনে জরুরী অবস্থা জারিকরণ;
বিশেষ ক্ষমতার নামে বিনা কারণে গ্রেফতার বিধান;
গণতন্ত্র হত্যা করে বাকশালী এক নায়কত্ব কায়েম করা;
স্বাধীন দেশে প্রথম সামরিক শাসন জারিকরণ;
এরশাদের মতো স্বৈরাচারকে ক্ষমতাগ্রহনে সাধুবাদ জানানো;
জামাতের সাথে প্রথম স্বৈরাচারের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহন
জেনারেল নাসিমের সামরিক ক্যু-পরিচালনাকারী;
জামা-তে’র সাথে মিশে রাজপথ দখলকারী;
গো আযমের কাছে দোয়া প্রার্থনাকারী;
হরতালে অফিস যাত্রীকে উলংগকরণ;
স্বাধীনদেশের জনপ্রশাসনের বুকে ছুরি চালিয়ে জনতার মঞ্চ তৈরীকরণ;
লগি বৈঠা নিয়ে রাজধানীতে প্রকাশ্যে খুনের উৎসব পালন;
খিলাফতের সাথে ফতোয়া জারির চুক্তি সম্পাদন;
আর্মিটেকার ঘোড়ামইনদের ক্ষমতা প্রদানের ষড়যন্ত্রকারী
আইয়ুব খানের পর স্বাধীন বাংলাদেশে হরতালে ভ্রাম্যমান আদালত নামিয়ে বিনা বিচারে জেল প্রদান;
পুলিশকর্তৃক গণতান্ত্রিক আন্দোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি;
বিরোধীদলীয় আন্দোলন সংগ্রামকে বিনাশ করতে নজিরবিহীনভাবে রাজধানীর আবাসিক হোটেল গুলো বন্ধ করে দেওয়া;
রাষ্ট্রের সংবিধানকে জনমতের বাইরে নিয়ে দলীয় ইস্তেহারকরণ;
কোনো দলীয় মহাসচিবকে স্বাধীন বাংলাদেশে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতারকারণ;
বিরোধীদলীয় নেত্রীকে বাড়ীছাড়া করা;
বিরোধীদলীয় অফিসে নজিরবিহীন আক্রমন ভাঙ্চুর;
বাংলাদেশে প্রথম গুম আমদানীকারক;
বিশ্বে প্রথম ৫৭জন সেনা অফিসার একসাথে হত্যাকান্ডের শিকার কোনো যুদ্ধবিগ্রহ ছাড়াই;
বিনা কারণে সম্পাদক গ্রেফতার ও পত্রিকা-প্রেসে তালাদান;
বিনা কারণে টিভি চ্যানেল বন্ধকরণ;
বিরোধী দলীয় হুইপকে প্রকাশ্যে পার্লামেন্টের সামনে খুন করার উদ্যোগগ্রহন;
নিরস্ত্র, অনাহারী, ঘুমন্ত মানুষদের উপর অন্ধকারে আক্রমন;
নোবেল বিজয়ীকে নাজেহাল ও ব্যাংক দখল’--------------------------------এসবই বাংলাদেশে প্রথম চালুকরার কৃতিত্ব আম্লীগের। বাংলাদেশের ইতিহাসে ন্যাক্কারজনক যত ঘটনা আছে, তার সবই হয়েছে আম্লীগের হাতে ও তাদের প্রযোজনায়। আপাতত কয়েকটি দিলাম। তাই তাদের মুখে গণতন্ত্র, সংবিধান, স্বাধীনতা চেতনা-এসব মানার কথা শুনলে ওদের মুখে থুথুঁ দেওয়া নাগরিক দায়িত্ব।


১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৪

রাফা বলেছেন: ওরা মানুষ হত্যা করেছিলো-৭১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত।
আসুন আমরা কিছু পশু হত্যা করি...২৮শে অক্টোবর তেমনি একটি পশু হত্যা করা হয়েছিলো।
এটা নিয়ে নাচানাচি করে শুধু তাদের জাত ভাইরা।আপনি মনে হয় একই খোয়াড়ের বরাহ শাবক।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

গেদু চাচা বলেছেন: যারা পশু তাদের বিবেক থাকে হাটুতে রাফা। যে ছেলেগুলোকে মেরে ফেলা হয়েছিল সেদিন ৭১ তাদের জন্ম হয়নি। সেখানে সেদিন সাধারণ পথচারীও ছিল আর একাত্তরে যারা মানুষ মেরেছিল তাদের ভারতের দাদাদের স্বার্থে ক্ষমা করে দিয়েছিল তোমাদের পীর।

১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৮

নিয়েল হিমু বলেছেন: ইতিহাস শিখাইতে আসাছো ? তাইলে তো তত্তাভোদাই সরকার নিয়া আন্দলন করার কোন অধিকার তোমগো নাই ছাগলের বাচ্চা । খালি ২০০৬ এ বসে না থেকে আরেকটু পিছনের দিকে যাও । ইতিহাস এখনো জানার বাকি আছে অনেক ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

গেদু চাচা বলেছেন: হে হাম্বা দ্যা গ্রেট অধিকার কি শুধু বাকশালীদের?
পিছনের দিকে তাকালে দেখি ৭৪/৭৫ বাকশালের রণ হুংকার
লাল ঘোড়ার দাবড়ানি

রক্ষী বাহিনীর গনহত্যা।

ক্লীয়ার হাম্বা???

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

নেক্সাস বলেছেন: ঐ পতনের ঘন্টা বাজে কালবৈশাখি ঝড়ে

১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

গেদু চাচা বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.