| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ড: আলী আজকে কোরানের আয়াত ও চাষাবাদের বি্ষয় নিয়ে ১টি পোষ্ট দিয়েছেন; উনি যদি পোষ্ট পড়ার জন্য প্রতি পাঠককে ৫ পাউন্ড দেন, তারপরও কেহ পুরো পোষ্ট পড়বে না।
ড: আলী যথাসম্ভব এগ্রিকালচারের কোন ১ সাবজেক্টে পিএইচডি করেছেন; তিনি আজকের ১ পোষ্টে বলছেন যে, কোরানের আয়াতে চাষ আবাদের উপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে! কোরান নাজিল হওয়ার আগে মানব জাতি এজন্য চাষবাস করতো না; আফ্রিকার পিগমীরা আজো কোরান পড়েনি, তাই আজো তারা শিকার করে বেড়ায়, চাষবাস করে না; ঢাকা শহরের লোকেরা কোরান পড়ে না, তাই তারা চাষবাস করে না।
আমার ধারণা উনি সঠিক: কোরানই চাষবাসের মুল বই, উনি যথাসম্ভব পিএইচডিতে মুল টেক্সট হিসেবে কোরানকেই ফলো করেছেন। বাংগালীরা গরু দিয়ে হাল চষে আসছে ২০০০ বছর; ইউরোপ আমেরিকা আগে হালচাষ করতো ঘোড়া দিয়ে; ওরা কোরান পড়ার পর, ট্রাক্টর দিয়ে চাষবাস করছে; কিন্তু বাংগালীরা কোরান না'পড়ার ফলে, গরু দিয়ে চাষবাস চালিয়ে যাচ্ছে এখনো।
ড: আলী শারীরিক সমস্যার কারণে অনেকদিন ব্লগিং করেননি; এখন আসল ব্লগিং শুরু করেছেন। সেদিন দেখলাম উনার ১ পোষ্টে, ১ মন্তব্যের বিপরিতে তিনি ৫৪ লাইনের উত্তর লিখেছেন। সামুতে আজব আজব কান্ড ঘটছে, ব্লগার করুণাধারার ১ পোষ্টে ব্লগার নীল আকাশ ১৩ পৃষ্ঠার একটি কমেন্ট করেছিলেন; উহা নিয়ে আমি কথা বলায়, তিনি আমাকে গালি দিয়ে সামু থেকে আধা অবসর নিয়েছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি ভর করেছেন আমার মনের উপর; সামুতে আপনার লেখা, সত্যপথিক, না'হল তরকারীর লেখা, ভুয়া ও জুল ভার্ণের লেখা দেখলে আমার মগজ কাজ করে না; এখন দেখছি, ব্লগার এম আলী আপনার শিষ্য হয়ে গেছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি উনার বেকুবী পোষ্টে "লাইক" দিয়েছি। আপনি ও মহাজাগতিক কমেন্ট করেছেন "না পড়ে"। সবাই মন্তব্য করবে "না পড়ে"।
২|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
ড. এম আলী সঠিক পথে আছেন। আপনি চূড়ান্ত বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
শুনেছিলাম উনার শারীরিক সমস্যার কারণে অনেকদিন ব্লগিং করতে পারেননি; আসলে, মনে হচ্ছে সমস্যা উনার মাথায়!
কিভাবে তিনি ১টি মন্তব্যর উত্তর লিখছেন ৫৪ লাইনে?
৩|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার মুরিদ বলে বেড়ায়, আপনি নাকি পিএইচডি গবেষক। আপনি কীসের উপরে পিএইচডি করেছেন? গোবর নিয়ে গবেষণা করেছেন? নাকি, গার্বেজ নিয়ে?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি অর্থনীতির "GAME THEORY"র একটি সমস্যার কয়েকটি সমাধানের মাঝে কোনটি কম্প্যুটিং এ ব্যবহার করলে সঠিক রেজল্ট পাওয়া যাবে, সেটার উপর লিখেছি। এটা বুঝতে আপনার জন্মটাই কালা হয়ে যেতে পারে।
৪|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
সামুতে আপনি এখনও একজন লুকোচুরি করা ব্লগার।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৭
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
সামু আপনাদেরকে ছাগল হিসেবে পালন করে লাভবান হচ্ছে।
৫|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি পিএইচডি করেছেন কোত্থেকে? হাটহাজারী মাদরাসায়?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
লন্ডনের পাকিদের কাবাব হাউজে।
আমি করেছি PACE University থেকে।
৬|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৮
এ পথের পথিক বলেছেন: YOLO মডেলের বর্তমান যে আপডেট এসেছে সে সম্পর্কে আপনি কি জানেন ?
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২১
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ইহা নিয়ে আমার ধারণা নেই; ইহা ভিশনের অংশ
৭|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
গার্বেজ নিয়ে যেহেতু পিএইচডি করেছেন। গোমূত্র নিয়ে আরেকটা করতে পারেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২০
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
স্কুল ও কলেজ জীবনে আমি চাষবাস করেছি, ১৬টি গরু ছিলো এক সময়ে; গোমুত্র ও মেজর জিয়া নিয়ে আমি লিখতে পারবো।
৮|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৫
এ পথের পথিক বলেছেন: চলেন কম্পিউটার ভিশন নিয়ে আলোচনা করি । এইসব কু ফু, একজনের পোষ্ট নিয়ে আর কত গার্বেজ পোষ্ট লিখবেন ।
এইসব বাল ছাল বাদ দেন । বয়স তো কম হইল না ।
ট্রাক্টর, গাজী থাকতে মানুষদের এভাবে আলতু ফালতু কমেন্ট করে বহুত বিরক্ত করেছেন ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
কম্প্যুটার ভিশনের উপর আমার কোন নলেজ নেই।
আমার কমেন্ট লেখককে সঠিক ডিফব্যাক দিয়েছে সব সময়।
৯|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: উনি উনার ধারা বাহিকতা বজায় রেখেছেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৩
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এরা জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন।
১০|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:২৯
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন:
@নতুন নকিব আপনার সমস্যা কি বুঝলাম না? সীতাকুণ্ডের এই পাহাড়ী সন্ত্রাসীদের "চুসকামি" মুলক আবর্জনা মাখা পোষ্ট একের পর এক মন্তব্য আলোচিত পাতায় নিয়ে পুরো ব্লগে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছেন? ভূমিকম্প নিয়ে জ্ঞান মুলক বিশ্লেষণ সহ ডাঃ আলী কৃষি আর ধর্মের সমন্বয় নিয়ে ভাবনা বাদ দিয়ে বাকশালীদের চটি-মটি আলোচিত পাতায় নিয়ে যাচ্ছেন?
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
নতুন নকিব সাহেব মাদ্রাসার প্রোডাক্ট, উনি থাই-মেয়েদের ভালোবাসা ক্রয় করে আপনার মতো জ্ঞানী হননি এখনো।
১১|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩২
কলাবাগান১ বলেছেন: গত সপ্তাহের সিনিয়র কম্প্রিহিনসিভ পরীক্ষায় প্রশ্ন করেছিলাম Compare and contrast between C3 and C4 plants in terms of genes, tissues, and mechanisms. What molecular role makes C4 more efficient under stress conditions....explain.....দু:খ ১১৬ জন পরীক্ষার্থীর মাঝে একজনও দোয়া-দুরুদ এর রোল এর ডিফারেন্স নিয়ে লিখে নাই.....
এ পর্যন্ত্য কয়েক বিলিয়ন ডলার খরচ হয়ে গিয়েছে গত ২০-২৫ বছর ধরে এই illusive goal এর পিছনে (convert C3 to C4) without any significant advance. নেচার এ এই ইভ্যুলিয়শন হতে মিলিয়নস অফ ইয়ারস লেগেছে (৩০ মিলিয়ন বছর)। হাজার হাজার জিন এর মাঝে চেন্জ হয়েছে C3 to C4 হওয়ার জন্য। ২-৩ টা জিন চেন্জ করে C3 কে C4 convert করা অলিক স্বপ্ন। হয়ত আরো কয়েক স বিলিয়ন ডলার খরচ করে C3 কে C4 convert করা হল কিন্তু দেখবেন যে তার উৎপাদন ক্ষমতা হাফ হয়ে গেছে....নেচার চায় না C3 কে C4 convert করা.....তাই বলেছি যে এটা illusive goal
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:০৩
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ড: আলী দেশের অবস্হা নিয়ে মোটামুটি রেশানেল ব্যাখ্যা দিতেন; চোখের সামনে কিভাবে কি হলো, এখন মক্তবের বাচ্চাদের মতো লিখছেন।
১২|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার লেখা কে কতটুকু এ ব্লগে পড়বেন তা আমার ভাল করেই জানা ।
আমার কাছে সময় খুবই মুল্যবান । সময় নিয়ে কষ্ট করে আমার লেখা
কে কতটুকু পড়বে তা আমার বিলক্ষন জানা । আমি ভাল করেই জানি
এখানে হাতে গোনা দু চারজন এই লেখা পড়বেন । এই লেখাটির ভিতরেও
আমি এ কথা বলে দিয়েছি। আমার লেখাটি মুলত বিষয় সংস্লিস্টদের উদ্দেশ্যে
লেখা । যাদের জন্য লেখা তাদের কাছে আমার নীজের পরিচিতির
ডিটে্ইল আছে । লেখাটি তাদের গোচরীভুত হয়েছে এবং ইতিমধ্যে
তাদের মধ্য থেকে পরিচিত কয়েকজন যোগাযোগ করে পোস্টে
থাকা ধানকে C3 থেকে C4 এ রূপান্তর প্রকল্পের বিষয়ে আরো বিস্তারিত
আপ টু ডেট অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন । কারণ প্রকল্পটির অফিসিয়াল
তথ্য উপাত্ত অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে দেখা
যায়। যেখানে সকলে প্রবেশ করতে পারেন না , কারন সেখানে একটি
নিয়ম ও স্ট্যাটাস মেইনটেইন করে লগইন করতে হয় । যা সকলের
পক্ষে সম্ভব নয় ।তাই আমার বিষয় আমাকেই ভাবতে দিন ।
আমার মাথা কোন জাযগায় কতটুকু খাটাতে হবে তা আমি ভাল
করেই জানি । এ নিয়ে আপনার মত মহা বিজ্ঞের মাথা খাটানো
একেবারেই মানায় না । এখানে দেখতে পেলাম আপনি অর্থনীতির
গেইম থিউরীতে কম্পিউটিং এ পারদর্শী । জেনে প্রীত হলাম ।
আমরা সকলেই কম বেশী জানি যে গেম থিওরি আধুনিক কম্পিউটিং
গবেষণার একটি কেন্দ্রীয় ফ্রেমওয়ার্ক। মাল্টি এজেন্ট সিস্টেম, বিতরণ
ব্যবস্থা (distributed systems), মেশিন লার্নিং, নেটওয়ার্ক রাউটিং
সবক্ষেত্রেই এজেন্টদের কৌশলগত পারস্পরিক ক্রিয়া বিশ্লেষণে
এটি অপরিহার্য। গেম থিওরি সমস্যায় বিভিন্ন solution concept
থাকলেও তাদের computational efficiency, stability ও predictability
ভিন্ন। তাই কোন সমাধান, কম্পিউটিং-এ সর্বাধিক সঠিক ফলাফল দেয় তা
জানার জন্য গ্রাফ ও payoff-heatmap বিশ্লেষণ ভাল ফল দেয়।
তাই নীচে কোডের মাধ্যমে দুজন খেলোয়াড়ের payoff matrix-এর
গ্রাফ (heatmap) তৈরি করে এখানে এই মন্তব্যের ঘরে রেখে গেলাম
যাতে আপনি payoff-structure সহজে অবলোকন করতে পারেন।
Heatmap-এ রঙের তীব্রতা payoff এর মান নির্দেশ করে।
আপনি নীচে দুটি গ্রাফ দেখতে পাচ্ছেন:
গ্রাফ–১: Player A এর Payoff Heatmap
গ্রাফ–২: Player B এর Payoff Heatmap
visual form-এ দেয়া এই গ্রাফ দুটি দেখায়
কোন স্ট্র্যাটেজি প্রোফাইল উভয়ের জন্য বেশি লাভজনক,
এবং এরNash equilibrium কোথায় হতে পারে।
এখন গেইম থিউরির যথোপযুক্ত computing method
প্রয়োগ করে
Payoff Matrix-এর গ্রাফ কীভাবে Nash Equilibrium নির্দেশ করে?
সে সম্পর্কে আমাদেরকে একটু জ্ঞান দান করা পুর্বক
উপরে গ্রাফ আকারে দেয়া দুজন গেইম প্লেয়ারের
Payoff Matrix স্ট্র্যাটেজির মধ্যে
কোন স্ট্র্যাটেজি প্রোফাইল উভয়ের জন্য বেশি লাভজনক,
এবং এরNash equilibrium কোথায় হতে পারে তা
দয়া করে নির্ণয় করে দিন ।
ধারনা করি এ সামু ব্লগের অনেকেই অর্থনীতির
গেইম থিউরির সাথে বেশ ওয়াকেবহাল ।
আমি সহ তাদের মধ্য থেকে অনেকেই
আপনার দেয়া কম্পিউটিং সমাধানে
পুলকিত হবেন!!!
আপনিতো মন্তব্যের লাইন গুনতে পারদর্শী
এখানেও গুনে দেখেন লাইন কটি হয়েছে
মনে হয় এখানেও ৫৪ লাইন ছাড়িয়ে গেছে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:১৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আপনি একটুখানি রেগেছেন, গেম থিওরিতে আপনার দেয়া পরীক্ষাতে অংশ নিচ্ছি না।
আমার বক্তব্য হচ্ছে এগ্রো-পিএইচডি কোরানের আয়াত নিয়ে লেখার কোন দরকার নেই, উহা নিয়ে লেখের জন্য মক্তব ও মাদ্রাসার পংগুরাই যথেষ্ট। আপনি কোরানে যা আছে বলছেনতা কোরানের বিষয় নয়; এগ্রিকাল হচ্ছে সায়েন্স, কোরান সায়েন্স নয়।
১৩|
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আলোচিত পাতায় যাওয়ায় আপনার লেখায় comment করতে সংকোচ হয় ।
মানুষ কিভাবে এতো বড়ো লেখা সামুতে ছাড়তে সেটা ভেবে হতবাক যাই । আমি পারি না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ১:২২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
উনি রেগেমেগে এত বড় এক লেখা ছেড়েছেন; ইহা কেহ পড়ে দেখার কথা নয়।
উনি মুল যায়গায় ভুল করছেন, এগ্রিকালচার হচ্ছে বিজ্ঞান, কিন্তু কোরান বিজ্ঞান নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৭
নতুন নকিব বলেছেন:
কুরআনের নাম শুনলেই আপনার গায়ে জ্বর আসে কেন? আপনার উপরে শয়তান ভর করেছে?