![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রয়োজনে মেইল করুন [email protected] । অথবা ফেসবুকে আসুন https://www.facebook.com/projonmo.chiyashi আমি একজন দর্শক মাত্র।কিছু দেখলে বাকি সবাই কে দেখাতে ইচ্ছে জাগে তাই ব্লগ লেখার ইচ্ছা
নারী, তুমি স্বাধীন তোমার জীবনের সকল বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার জন্য। তুমি জন্মেছো নিজের পছন্দ অপছন্দ অনুযায়ী বেঁচে থাকার অধিকার নিয়ে, বাক স্বাধীনতা'র অধিকার নিয়ে ,ধর্মীয় এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকার নিয়ে।
কখনো মা, কখনো বোনের স্নেহে অথবা কখনো স্ত্রী'র ভালবাসায় মানবসমাজকে ধন্য করেছো। নিজের শরীরে ধারন করে অনেক কষ্ট ও বেদনা সহ্য করে আমাদের দেখিয়েছো পৃথিবী'র আলো। তোমার প্রাকৃতিক স্নিগ্ধ আচরনে পৃথিবী'র বুকে বিচরন করা এই সমাজকে বসবাসযোগ্য করে তুলেছ।
তোমরা স্নেহময়ী তাই তোমরা রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জটিলতায় বুঝতে সচেতন নও। তোমরা লাভ-ক্ষতি'র নিষ্ঠুর হিসাব কষতে জানো না তাই তোমাদের পরকালের ভয় দেখিয়ে অথবা ইহকালের প্রলোভন দেখিয়ে কিছু মানুষ নামের সাব-হিউম্যান ধর্মের অথবা পণ্যের ব্যাবসা করে।
কিন্তু তোমরা থেকে যাও সেই দুঃখ ও বঞ্চনার তিমিরেই যেখানে ছিলে।
আজকে এই টেকনোলজিক্যাল উন্নতি'র যুগে তোমাদের সামনে সুযোগ এসেছে সব বাধা অতিক্রম করে সকল জানোয়ারের মুখে আঘাত করার।
পেডোফিলিয়া, হেবেফিলিয়া, এফেবোফিলিয়া আক্রান্ত আজকের সমাজে তোমাদের ব্যাক্তিগত জীবন বিপন্ন হবার আশংকা তৈরী হয়েছে। তোমাদের দিকে যারা কামাতুর দৃষ্টিতে তাকায় তাদের চোখের আক্রমন থেকে বাঁচতে তুমি যদি নিজেকে ঢেকে রাখতে চাও তাহলে এটা তোমার একান্ত ইচ্ছা।
কেউ যেমন তোমাকে জোরপুর্বক ঢেকে রাখতে পারবে না তেমন কেউ তোমাকে জোরপুর্বক উদোম করেও রাখতে পারবে না।
আমাকে ক্ষমা করো, এই পৃথিবীকে আজো তোমার জন্য উপযুক্ত করে তুলতে পারলাম না তোমাদেরই ভাই, সন্তান অথবা স্বামী হয়ে। সমাজের কলংক কিছু মানুষ তোমাদের কোমলতার সুযোগ নিয়ে তোমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রিত করতে চায় তাদের বিকৃত মানসিকতা অনুযায়ী। তোমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তোমাদের পরিচালিত করতে চায়। ঘরে, বাইরে এবং কর্ম ক্ষেত্রে। ধর্মের নামে তোমাদের চারদেয়ালে বন্দী করে রাখে মানুষরুপী কিছু বর্বর। আবার স্বাধীনতার নামে তোমার আদর্শ ভেঙ্গে চুরমার করে তোমাকে পণ্যরুপে শতকোটি মানুষের চোখের সামনে বে-আব্রু করে কিছু মানুষরুপী জানোয়ার।
তাই আজকে সাবেক সাম্রাজ্যবাদি সমাজে তোমাদের আব্রু কেড়ে নিতে আইন করা হয়। আমি তোমার ভাই,কিন্তু আজ তোমায় সাহয্যে করার ক্ষমতা আমার সীমিত, আমি বিপন্ন। সংখ্যাগুরু অসৎদের মাঝে আমি পারি না কোন ব্যাতিক্রম কন্ঠস্বর হতে কারন আমার কন্ঠরোধ করে দেবার জন্য ওরা বদ্ধপরিকর, আমার এই অক্ষমতা ক্ষমা করে তুমি তোমার নিজে অধিকার আদায়ে সচেষ্ট হও। তুমি শক্তিশালী মা'য়ের জাত। তুমি আমাদের জীবনদান করেছো, বিপন্ন শিশু থেকে সবল মানুষ করে গড়েছ। আজকে তুমি নিজের অধিকার আদায় করে নিতে পারবে না?
তুমি পারবে মিছিলের ভীড় ঠেলে সামনে আসতে। যেমনটা এসেছো এই ছবিগুলোতে। তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন, কোন বর্বর ধার্মিক বা কোন ব্যাবসায়ী জানোয়ারের বা সাম্প্রদায়িক সাব-হিউম্যান সমাজের দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না।
আমরা আজ বিপন্ন তবুও লিখে, বলে তোমাদের সমর্থন করে যাবোই।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ভীরু বলেছেন: ধন্যবাদ।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।মুসলিম নারীদের হিজাব পরার স্বাধীনতা চাই।
৩| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: নারীদের প্রচলিত বোরখা কোরআন সম্মত নয়। তবে নারীরা কি ধরনের কাপড় পড়রে এটাও কিন্তু আপনার বলে দেওয়া উচিত ছিলো।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: নারীরা যেমন পছন্দ করবে তেমন কাপড় পরবে।
আমার বলে দেয়া উচিৎ ছিল কথাটা ভুল। আমি বড়জোর সাজেস্ট করতে পারি।
সাজেস্ট করতে হলে আমি বলবো, আজকের পেডোফিলিয়া, হেবেফিলিয়া, এফেবোফিলিয়ায় আক্রান্ত এবং চরম নীতিহীন এই সমাজে শালীন পোষাক পড়া দরকার। যেহেতু পুরুষেরা নারীদের শরীর দেখলে উত্তেজিত হয় তাই শরীর ঢাকা কাপড় পরার দরকার রয়েছে। একটু ঢোলা পোষাক এবং গায়ে ওড়না থাকলেই সেটা আদর্শ হতে পারে।
আর এই পোষাক সাজেশন শুধু মুসলিমদের জন্য নয় বরং সবার জন্যই। মুসলিমরা তাদের পারিবারিক শিক্ষা ও ব্যাক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী কাপড় পরবে অন্য সবার মত করেই।
ধন্যবাদ।
৪| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শুভ রাত্রি বলেছেন: @লেখক: মুসলিম নারীদের হিজাব পরার পরাধীনতা চানন !!!!!! ??????
আপনাকে গদামমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমমম।
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার দেয়া ছবিটা মুছে দিলাম, কারন আপনি যতই কুলাঙ্গারই হন না কেন আপনিও নিশ্চয়ই কোন মায়ের গর্ভে জন্মেছেন। সেই মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই ছবিটা মুছলাম।
আর গদাম আপনার হা করা মুখে ভরে দিলাম।
৫| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
তোমার জ্ঞান প্রজ্ঞা আর রুচিতে তুমি সাজাও নিজেকে।
"কেউ যেমন তোমাকে জোরপুর্বক ঢেকে রাখতে পারবে না তেমন কেউ তোমাকে জোরপুর্বক উদোম করেও রাখতে পারবে না। "
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ইদানিং নারীদের উদোম করার জন্য ক্যাম্পেইন চালু করা হয়েছে।
জোরপুর্বক ওদের ইচ্ছার বাইরে ফোর্স করে পণ্য বানানো হচ্ছে তাদের
৬| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫৭
chin২ বলেছেন: তোমাদের দেয়ালে শিশ্ন উঁচিয়ে প্রকাশ্য প্রস্রাব শ্লীল, প্রস্রাবশেষে শিশ্ন চেপে কুলুখহাতে চল্লিশ কদম হেঁটে যাওয়া শ্লীল, প্রকাশ্য স্ত্রী-প্রহার শ্লীল! আর প্রেমিকার পবিত্র হাত ধরে নিরীহ প্রেমিকের হেঁটে যাওয়া অশ্লীল!
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কথা বলার স্বাধীনতা আপনার রয়েছে কিন্তু আপনার প্রোফাইলের গে টাইপের এই ছবিটা প্রত্যাহার করার দাবী জানানোর অধিকার আমারো রয়েছে বলেই বলছি এই অশ্লীল ছবিটা বদলে শ্লীল অশ্লীল ডায়ালগ কপচান।
৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:০০
ত্রিনিত্রি বলেছেন: চমৎকার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ত্রিনিত্রি।
৮| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৫
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ও চমৎকার কিছু কমেন্টসের জন্য প্লাস।
০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:১৭
রিজেল বলেছেন: কেউ যেমন তোমাকে জোরপুর্বক ঢেকে রাখতে পারবে না তেমন কেউ তোমাকে জোরপুর্বক উদোম করেও রাখতে পারবে না.
তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন
০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ইদানিং ফোর্সফুলি ওদের কাপড় কেড়ে নেয়া হচ্ছে। শালীন পোষাক পড়তে বাধা দেয়া হচ্ছে এবং পুরুষরা নিজেদের ইচ্ছামত পোষাকে নারীকে দেখার জন্য প্রচারনা পর্যন্ত চালাচ্ছে।
১০| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২১
আইজউদদীন বলেছেন: hasa kotha koisen vaida......vala kotta vala pai
০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ভাল কথা ভাল পাওয়া ভাল।
১১| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৫
উপদেশ গুরু বলেছেন: পেডোফিলিয়া, হেবেফিলিয়া, এফেবোফিলিয়ায় কি?????
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এগুলো মানসিক যৌনরোগ। এইসব রোগীরা অস্বাভাবিক যৌনআচরন করে যা প্রচলিত আইনে অপরাধ।
এবং বর্তমান সমাজে এরকম অস্বাভাবিক রোগীদের সংখ্যা ভয়াবহ আকারের।
বৈজ্ঞানিক গবেষনায় লব্ধ এসব তথ্যের ভিত্তিতেই আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে কিন্তু বর্তমানে শালীন পোষাক বিরোধী অপপ্রচার চালাচ্ছে ঐসব রোগীদেরই কয়েকজন যারা বিভিন্ন গণমাধ্যমে শালীন পোষাক বিরোধী প্রচারনা করে নিজেদের অসুস্থ স্বার্থসিদ্ধি করে চলছে।
১২| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪
রাখালীয়া বলেছেন: ভালো লাগলো
+++
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
ভাল লাগছে যে আমাদের নারী ব্লগার'রা এই পোস্টে এসে সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছেন।
সত্য ও সৎ কথার গ্রহনযোগ্যতা এখনো হারিয়ে যায় নাই দেখে খুব ভাল লাগলো।
১৩| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩০
পারভেজ আলম বলেছেন: তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন, কোন বর্বর ধার্মিক বা কোন ব্যাবসায়ী জানোয়ারের বা সাম্প্রদায়িক সাব-হিউম্যান সমাজের দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না।
এই বক্তব্যের সাথে শতভাগ সহমত পোষন করছি। কিন্তু সেই সাথে যতটুকু বুঝলাম আপনি নিজেই এই বক্তব্যের সাথে শতভাগ সহমত না।
প্রথমত, আপনার এই পোস্ট বেশ আবেগের আশ্রয় নিয়া মুসলিম নারীদের হিজাব পড়ানোর লক্ষ্যে হেজিমনি তৈরি করে। কেননা, আপনার এই পোস্ট মূলত মুসলিম নারীদের উদ্দেশ্যে এবং প্রতিটা ছবি হিজাব পরিহিত মুসলিম নারীর। হিজাব পরতে চাওয়া বেশকিছু সংগ্রামী নারীর ছবি দেখলাম, হিজাব পরতে না চাওয়া কারো ছবি দেখলাম না।
দ্বিতীয়ত, আপনার পোস্ট আপনার নিজের অজান্তেই কিনা জানিনা, নারী সম্পর্কে প্রবল পুরুষতান্ত্রিক হেজিমনি তৈরি করে। নারী মা এবং বোনের জাতি, তারা স্নেহময়ী, সন্তান বৎসল অর্থাৎ সহজ সরল, ফলশ্রুতিতে দুনিয়ার অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক জটিলতা সম্পর্কে অজ্ঞ। এইটা হইল পুরুষতান্ত্রিক স্টেরিওটাইপ। নারীর বর্তমান রাজনৈতিক অসচেতনতা তাদের শিক্ষা এবং সামাজিক বহুক্ষেত্রে সামাজিক কারনেই পিছিয়ে থাকা, স্নেহ বেশী থাকা অথবা প্রাকৃতিক কোন দুর্বলতার কারণে না। এহেন রাজনৈতিক ভাবে অসচেতন জাতের ক্ষেত্রে নিজের পোষাক নিজে নির্বাচন করে বোঝার কথা না। এবং আপনি নিজে চাপিয়ে দিচ্ছেন না বলেও বারবার উল্লেখ করছেন যে তোমাকে বেআব্রু করার চেষ্টা হচ্ছে, তুমি বেআব্রু হয়োনা। এর বিপরিতে কোথাও কোথাও নারীকে যে এখনো বস্তাবন্দী করে রাখা হচ্ছে, তার বিরুদ্ধে কাউকে প্রতিবাদ করতে আপনি উদ্বুদ্ধ করছেন না। এখানে শুধু আপনি নারীদের জন্য পোশাক সাজেস্টই করছেন না বরং আবেগ মিশ্রিত যুক্তি তৈরি করছেন তার পক্ষে, এবং সেই যুক্তি নারী সম্পর্কে বাস্তবতার বদলে বরং বেশ ভালো রকম পুরুষতান্ত্রিক ভ্রমযুক্ত যুক্তি।
সাজেস্ট করতে হলে আমি বলবো, আজকের পেডোফিলিয়া, হেবেফিলিয়া, এফেবোফিলিয়ায় আক্রান্ত এবং চরম নীতিহীন এই সমাজে শালীন পোষাক পড়া দরকার। যেহেতু পুরুষেরা নারীদের শরীর দেখলে উত্তেজিত হয় তাই শরীর ঢাকা কাপড় পরার দরকার রয়েছে। একটু ঢোলা পোষাক এবং গায়ে ওড়না থাকলেই সেটা আদর্শ হতে পারে।
সেলিম জাহাঙ্গীরের মন্তব্যের জবাবে উপরের কথাগুলো বলেছেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে যে এইগুলা মোটেও সাজেশন না বরং ভুল যুক্তি সহকারে এমন এক হেজিমনি তৈরি করার চেষ্টা বাস্তবতা যারচেয়ে ভিন্ন। পেডোফিলিয়া, হেবেফিলিয়া, এফেবফিলিয়া এইসব আজকের সমাজের বিষয় না, এইসব আগের যুগেও ছিল, বরং এখনকার চেয়ে অনেক বেশি ছিল। আগের যুগে এমনকি এসবকে বৈধ গন্য করা হতো। এমনকি বর্তমান দুনিয়ায় যেসব দেশে মেয়েরা হিজাব পরে থাকে সেইসব দেশেই বরং এইসব অল্প বয়সী মেয়দের প্রতি পুরুষদের আগ্রহ অধিক। পুরুষরা নারীদের শরীর দেখলেই উত্তেজিত হয়ে যায় এইটা যেমন একিসাথে অসংলগ্ন, অসম্পুর্ণ একটা স্টেটমেন্ট তেমনি নারীদেরকে ব্যক্তির চেয়ে বস্তু হিসাবে গন্য করে একধরণের পুরুষতান্ত্রিকতা তৈরি করে। নারী পুরুষ এই দুইজনের ক্ষেত্রেই শালিনতা জিনিসটা আছে এবং এইটা সমাজভেদে ভিন্ন। ইউরোপে একটা হাফ প্যান্ট এবং টিশার্ট পড়া মেয়েও রাস্তায় হেটে গেলে সেইটা পুরুষদের জন্য বিশেষ লোভনিয় মনে না হতে পারে, বাংলাদেশে একটু মার্জিতভাবে শাড়ি পরা অথবা মাথায় হিজাব না পরে সাধারণ সালোয়ার কামিজ পরা মেয়েও যথেষ্ট শালিন বলে গন্য হয় এবং পুরুষ মানুষ তাদের দেখলেই লোল ফেলেনা। আমাজন জঙ্গলের আদিবাসী একটা উর্ধাঙ্গ নগ্ন হয়ে ঘোরা মেয়েও এই নগ্নতার জন্যও পুরুষদের কাছে বাড়তি আকর্ষন পায়না, আবার আরবে বোরকা পরা একটা ৯ বছরের মেয়ের গোড়ালি দেখেই অনেক পুরুষের প্রবল কামভাব জাগ্রত হয়। এইসব হচ্ছে বাস্তবতা। আপনি সারা দুনিয়ার মেয়েদের এইরকম অবাস্তব থিওরি দিয়ে আপনার নিজের সাজেশন গেলানোর চেষ্টা করছেন। আপনি সাজেস্ট করতে পারতেন যে প্রত্যেকেরই তার নিজস্ব সংস্কৃতি, বিশ্বাস এবং মূল্যবোধ অনুযায়ী পোশাক পরার অধিকার আছে, এইক্ষেত্রে জোর জুলুম এবং আধিপত্যবাদী আইন অন্যায়। এই সাজেশন দিলে আপনার পোস্টের কি লাইনের প্রতি আপনার সমর্থন প্রকাশ পেতো। আদতে এই কি লাইনের বাইরে আর কোথাও তেমনটা দেখা যায়নাই।
সাবেক সাম্রাজ্যবাদী শক্তি বলতে কি বুঝিয়েছেন আমি জানিনা, সাম্রাজ্যবাদ কোন সাবেক বিষয় না, জাজ্যল্যমান বর্তমান। ইসলামোফোবিয়া সাম্রাজ্যবাদী দুনিয়ার নতুন জুজু, এই জুজু তার সাম্রাজ্যবাদ টিকিয়ে রাখার পক্ষে সহায়ক, যার বলী বিভিন্ন মুসলিম ধর্ম পরিচয়ের রাষ্ট্র এবং সমাজের সাধারণ মানুষ। এই সাম্রাজ্যবাদ পুঁজিবাদী দুনিয়ার রাজনৈতিক ক্ষমতার কাঠামো, যার বলি দুনিয়ার তাবৎ প্রান্তিক এবং উত্তর উপনিবেশী ভূখন্ডের মানুষ। এই নয়া উপনিবেশ অথবা সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করা দুনিয়ার যে কোন নিপিড়িত ভুখন্ডের সচেতন এবং মুক্তিকামী ও নিজের স্বাধীনতা ও অধিকার সম্বন্ধে সচেতন মানুষের পরম নৈতিক দায়িত্ব। যদি এই দায়িত্ব পালনের আপনার আগ্রহ থাকে তো নিজের চোখ ফেরান। আরব ঐতিহ্যের দিকে না তাকিয়ে নিজের দেশের দিকে তাকান। আপনার শেষ লেখাটা আমি পড়েছি, এই লেখাটাও পড়লাম। আপনার নিজের দেশের নারীরা কতভাবে দ্বিমুখীভাবে নির্জাতিত হচ্ছে সে আমি খুজে পেলাম না। একদিকে ধর্মীয় মৌলবাদ আরেকদিকে সাম্রাজ্যবাদী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। একটা তাকে আরবী বানাতে চায় আরেকটা তাকে ইউরোপিয়। অথচ সে এই দেশের মেয়ে, ইতিহাস ঐতিহ্যগত ভাবে সে শুধু শাড়ি গায়ে হিজাব ছাড়া এই বাংলাদেশে সম্মানের সাথে ঘুরে বেরিয়েছে, ক্ষেতে খামাড়ে কাজ করেছে। আপনার লেখায় তারা নাই।
নারী কে যারা হিজাব পড়িয়ে রাখতে চায় এবং যারা নারী স্বাধীনতার নামে তাকে পণ্য বানায় এরা কেউই নারীকে পুরোপুরি ভাবে মানুষ ভাবতে পারেনা। আপনার লেখাতেও নারী মানুষ আকারে নাই, মা আকারে আছে, বোন আকারে আছে, স্নেহময়ী এবং সরল আকারে আছে, পুরুষের লোভের বস্তু আকারে আছে, মানুষ আকারে নাই।
আমার মন্তব্য আপনার হয়তো ভালো লাগবেনা। কিন্তু একটা জিনিস মনে রাইখেন, যেই মত বা পথএর জয়ের জন্য আপনি তর্ক বিতর্ক লড়াই করবেন সেই মতবাদের চেয়ে সেই মতবাদ যাদের জন্য প্রয়োগ করতে চান তাদের জয় হওয়াটা জরুরি বেশি।
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:০৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
শুরুতে আপনার মন্তব্যটি'র আউটলাইন হিসেবে বলি:
আপনি মন্তব্যের শুরুতেই আমার যেই কথার সাথে সহমত প্রকাশ করলেন পরের লাইনেই কিন্তু আমার অবস্থানকে যে সন্দেহ করলেন তা পুরো মন্তব্যেই ধারাবাহিকতা পেয়েছে। সহমতের জায়গায় দাড়িয়েও থেকে আমার অবস্থানকে প্রত্যাখ্যান করে সুন্দর মন্তব্যটুকু করলেন এবং পরবর্তী পুরো মন্তব্যেই সন্দেহমুক্ত হতে পারলেন না।যার প্রধান কারন আপনি হয়তো কোন কারনে পোস্টের স্পিরিটটাই মিস করে গেছেন।
সার্বজনীন প্রেক্ষাপটে বর্তমানে নারীদের দেহস্বর্বস্ব একটি স্টেরিওটাইপিং করার উদ্দেশ্যে প্রচারের কাজ চলছে এবং কিছু ক্ষেত্রে ফোর্স করা হচ্ছে যা আপনিও জানেন। ফ্রান্সের ঐ আইনের ফলে হিজাব পরতে চাওয়া মুসলিম নারীদের বাইরে অন্য কারো বেসিক হিউম্যান রাইটস লঙ্ঘন করা হয় নাই ( নান'রা সংখ্যায় নগণ তাই উল্লেখ করি নাই)।হিজাব নিষিদ্ধ করা আইনের ফলে আধুনিক বিশ্বে প্রথমবারের মত নারী'র পোষাক নিষিদ্ধ করার ঘটনা ঘটলো। এটি নারীদের স্বাধীনতা খর্ব করতে একটি ইলিগ্যাল ফোর্সে'র উদাহরন এবং আমার পোস্টের উদ্দেশ্যই হলো, পোষাক নির্বাচনে নারীদের স্বাধীনতা বাধা দেয়া এবং উন্মুক্ত থাকতে বাধ্য করার প্রতিবাদ করা । যারা হিজাব পরতে চায় না তাদের সমর্থনে বিশ্বের অধিকাংশ দেশেই ইতিমধ্যে আইন করা আছে তাই ঐসব ছবি ও খবর এই পোস্ট সংশ্লিষ্ট নয়।
দ্বিতীয়তে আপনি অস্বাভাবিক কিছু বললেন!
"নারীর বর্তমান রাজনৈতিক অসচেতনতা তাদের শিক্ষা এবং সামাজিক বহুক্ষেত্রে সামাজিক কারনেই পিছিয়ে থাকা, স্নেহ বেশী থাকা অথবা প্রাকৃতিক কোন দুর্বলতার কারণে না। এহেন রাজনৈতিক ভাবে অসচেতন জাতের ক্ষেত্রে নিজের পোষাক নিজে নির্বাচন করে বোঝার কথা না। "!!!!!!
এই জায়গাটুকুতে আশ্চর্য হলাম, নারী'র রাজনৈতিক অসেচেতনতা বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা না দিয়েই আপনি সিদ্ধান্ত দিলেন যে তারা রাজনৈতিক অসচেতন বলেই পোষাক নির্বাচনের মত সাধারন একটি বিষয় তারা বুঝবে না!!!! এতো ডিসক্রিমিনিশন!
আর এখানে আমি নারী'র অবস্থান সম্পর্কে ফেমিনিজম স্বীকৃত পার্সপেক্টিভ থেকেই আলোচনা করছি। কোন প্রকারের স্টেরিওটাইপ ব্যাবহার করি নাই।
সমাজে নারীদের অংশগ্রহনের বাধা সৃষ্ঠি'র মুলেই ছিল পরিবার প্রথা এবং যার পুরোটাই চাপিয়ে দেয়া ছিল না বরং নারী অনেকেই মহানুভবতা থেকে নিজ থেকে দায়িত্ব নিয়েছিল।
এই পোস্টে সঙ্গত কারনেই হিজাব পরার বাধ্যতামুলকতার প্রতিবাদ করি নাই বলে তাদের জোরপুর্বক বে-আব্রু করার প্রতিবাদে আমার আহবানকে আপনি নারীদের বাস্তবতার বদলে পুরুষতান্ত্রিক ভ্রমযুক্তি বললেন! যেটা শ্রদ্ধার সাথে বলছি আপনার বুঝতে ভুল হচ্ছে।
কারন একটি মন্তব্যে আমাকে বলা হলো যে, আমার নাকি ড্রেস কোড বলে দেয়া উচিৎ ছিল! আমি কিন্তু কিছুই বলতে যাই নাই বরং বলেছি । "নারীরা যেমন পছন্দ করবে তেমন কাপড় পরবে। আমার বলে দেয়া উচিৎ ছিল কথাটা ভুল। আমি বড়জোর সাজেস্ট করতে পারি।"
আপনি নিজেই বলছেন , " আপনি সাজেস্ট করতে পারতেন যে প্রত্যেকেরই তার নিজস্ব সংস্কৃতি, বিশ্বাস এবং মূল্যবোধ অনুযায়ী পোশাক পরার অধিকার আছে, এইক্ষেত্রে জোর জুলুম এবং আধিপত্যবাদী আইন অন্যায়।"
কিন্তু সেই একই মন্তব্যে আমি আপনার কাঙ্ক্ষিত জবাবটাই দিয়েছি,
"আর এই পোষাক সাজেশন শুধু মুসলিমদের জন্য নয় বরং সবার জন্যই। মুসলিমরা তাদের পারিবারিক শিক্ষা ও ব্যাক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী কাপড় পরবে অন্য সবার মত করেই।"
আপনি যেটা চাইছেন সেটা সেখানেই বলা ছিল কিন্তু সেই যে প্রথমেই আপনি একমাত্র সহমতের জায়গাটুকু থেকেও আমাকে সন্দেহ করেছেন সেজন্যই এভাবে পোস্টের বিষয়টা থেকে দুরে চলে গেছেন। সাবেক সাম্রাজ্যবাদি বলে ফ্রান্সকে বুঝিয়েছি এর বেশী কিছু নয়। কিন্তু এই ভুল বোঝাটুকু না থাকলে আপনি বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে করা এই পোস্টে নিও এম্পিরিয়ালিজমের আঞ্চলিক ও আভ্যন্তরীন এফেক্টের কথা বলছিনা কেন এই অভিযোগ তুলতেন না। হিউম্যান রাইটসের মত বেসিক আইডিয়ায় সাধারন করেই লেখা হয়েছে এই পোস্ট। আর সেটা আমার দায়িত্ববোধ থেকেই লেখা যা পালনের আহবান আপনার মন্তব্যেই করেছেন।
"নারী কে যারা হিজাব পড়িয়ে রাখতে চায় এবং যারা নারী স্বাধীনতার নামে তাকে পণ্য বানায় এরা কেউই নারীকে পুরোপুরি ভাবে মানুষ ভাবতে পারেনা। আপনার লেখাতেও নারী মানুষ আকারে নাই, মা আকারে আছে, বোন আকারে আছে, স্নেহময়ী এবং সরল আকারে আছে, পুরুষের লোভের বস্তু আকারে আছে, মানুষ আকারে নাই।"
এই অংশটুকুর প্রথমভাগের সাথে একমত কিন্তু বোল্ড করা শব্দে আবারো কেন যেন আপনি ভুল ক্লাসিফাইড করলেন আমার কথাগুলোকে। মানুষ আকারে নেই বলে। কারন,
পোস্টে লিখেছি, " আমি তোমার ভাই,কিন্তু আজ তোমায় সাহয্যে করার ক্ষমতা আমার সীমিত, আমি বিপন্ন"। মানে এই লেখাটি নারীদের সামাজিক অবস্থানকে বিশ্লেষন করে তাদের আইডেন্টিটি বের করার প্রয়াসে লেখি নাই বরং মানবিক সম্পর্কের তাগিদে লিখেছি তাই এখানে মা-বোন ও স্নেহময়ী এবং সরল আকারে এবং পুরুষের লোভের আকারে আছে এবং এগুলো মিলিয়েই পুর্নাঙ্গ মানুষ। মানবিক সম্পর্ক ও গুনাবলী ছাড়া মানুষ আকারে আপনি কিভাবে দেখতে চাইছেন সেটা বুঝলাম না।
তারপরেও আমি পো্স্টের প্রথম প্যারাতেই তাদের কে বেসিক হিউম্যান রাইটসগুলোর কথা স্বরন করিয়েছি, কোন স্টেরিওটাইপড ও অমানবিক "নারী অধিকারের" বা বিশেষ অধিকারের কথা বলি নাই।
পুরো লেখাটিতেই আমি নারীদের সম্পুর্ণ সন্মন ও স্বাধীনতা ও অধিকার এবং তাদের বিপন্ন সময়ে ভাই পরিচয়ে মানবিক আদর্শে লিখেছি কিন্তু আপনি কেন যেন সন্দেহমুলক পাঠ করলেন যার কারনে স্পিরিটটা মিস হয়ে যায়।
তবে আপনার মন্তব্যের মাঝেও শিক্ষনীয় অনেক কিছুই আমি খুজে নিয়েছি। আগামীতে কিরকম পোস্ট করা প্রয়োজন এবং কি আশা করছেন সেটা সম্পর্কে নিশ্চিন্ত হলাম।
তবে শেষ করার জন্য আপনার মন্তব্যের শেষ অংশটুকুই আমি কোট করতে চাই কারন আমার বক্তব্যও ঠিক একই রকম
"আমার মন্তব্য আপনার হয়তো ভালো লাগবেনা। কিন্তু একটা জিনিস মনে রাইখেন, যেই মত বা পথএর জয়ের জন্য আপনি তর্ক বিতর্ক লড়াই করবেন সেই মতবাদের চেয়ে সেই মতবাদ যাদের জন্য প্রয়োগ করতে চান তাদের জয় হওয়াটা জরুরি বেশি।"
***রাত ১টা ৪৩ মিনিটেই জবাবটি দিয়েছিলাম। এখন আবার ভাষাগত কিছু সংশোধন করে দিলাম।
১৪| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৪৭
রাজসোহান বলেছেন: পুরা পোস্টেই আপ্নে নারীকে নারী হিসেবে দেখসেন আর ঘুরায় ফিরায় হিজাবের পক্ষে স্লোগান কর্সেন...জয় হোক আপ্নার...
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৫৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কষ্ট করে পুরো পোস্টটাই পড়েছেন বলে ধন্যবাদ।
তবে বুঝতে পারেন নাই যে পোস্টের মুল থিমটাই ছিল, " কেউ যেমন তোমাকে জোরপুর্বক ঢেকে রাখতে পারবে না তেমন কেউ তোমাকে জোরপুর্বক উদোম করেও রাখতে পারবে না"।
সত্যের পথে আপনারও জয় হোক।
১৫| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:০৭
দূর্জয় বলেছেন: বর্তমান সুছিলগুলো চায় নারীরা গায়ের খুলেই চলুক, তাতে তাদের লাভটাই বেশি। আবালমার্কা সুছিলগুলো ওইগুলো দেখে লুল ফেলতে পারে। নিজ সুবিধার্তে কতো যুক্তি ।
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:১০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সুশীল নাকি কোন এক যৌন মানসিক রোগে আক্রান্ত?
গবেষনার প্রয়োজন আছে, তবে সুশীলরা এই গবেষনার বিরোধীতা করবে।
১৬| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:১৬
মামুন বিদ্রোহী বলেছেন:
একদিকে ধর্মীয় মৌলবাদ আরেকদিকে সাম্রাজ্যবাদী সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। একটা তাকে আরবী বানাতে চায় আরেকটা তাকে ইউরোপিয়। অথচ সে এই দেশের মেয়ে, ইতিহাস ঐতিহ্যগত ভাবে সে শুধু শাড়ি গায়ে হিজাব ছাড়া এই বাংলাদেশে সম্মানের সাথে ঘুরে বেরিয়েছে, ক্ষেতে খামাড়ে কাজ করেছে।
পারভেজ ভাই সত্যি অসাধারণ বলেছেন।
আমি জন্ম থেকে প্রায় ১৩ বছর সৌদি আরবে ছিলাম। সেখানে বোরখা পড়া মেয়েদের আরবিরা রাস্তাঘাটে যতটা টর্চার করতো এদেশে হাপপেন্ট পড়া মেয়েদেরও এতটা কুকথা শোনানো হয় না। সেখানে ৯-১০ বছরের একটা বাচ্চার মোবাইলে যতটা পর্ণ ভিডিও পাওয়া যাবে, এখানে একজন পর্ণ সিডি বিক্রেতার কাছেও এত কালেকশন হবে না। ইয়াং ছেলেমেয়ের কথোপকথনের হিংসভাগ জুড়েই আছে ঐসব কথাবার্ত।
ধর্মীয় পোষাক দিয়ে ডেকে রাখলেই স্বভাব পাল্টানো যায় না। চরিত্র ঠিক রাখাটাই বড় ব্যাপার। মানুষের আচার-ব্যাবহার, পোষাক-আষাক নির্ধারণ করে দিবে তার শিক্ষা আর সংস্কৃতি।
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:২১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সত্যিই অসাধারন কথা।
এক মন্তব্যে আমার কাছে ড্রেস কোড জানতে চাওয়ায় আমিও সাজেস্ট করেছি "একটু ঢোলা পোষাক এবং গায়ে ওড়না থাকলেই সেটা আদর্শ হতে পারে"---শ্বাশত বাংলার ঐতিহ্য অনুযায়ীই।
পারভেজ ভাই বোধহয় খেয়াল করে নাই তাই আপনার মন্তব্যের সুযোগে উল্লেখ করলাম।
আপনিও ভাল বলেছেন,
মানুষের আচার-ব্যাবহার, পোষাক-আষাক নির্ধারণ করে দিবে তার শিক্ষা আর সংস্কৃতি। সাথে যোগ করে দেই,ডিগনিটি / মুল্যবোধ!
১৭| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:২৪
সজীব আকিব বলেছেন:
//তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন//
> সুন্দর বলেছেন। আপনার বোন যদি অল্প কাপড় পরে, বেপর্দা হয়ে চলতে চায় তবে তাও মেনে নিন। তা মেনে নিতে চান না বলেই তো সমস্যা।
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:২৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার কাছ থেকেও প্রিজাজড মন্তব্য আশা করি নাই।
আমাকে উল্লেখ করে লেখা মন্তব্যে আপনি কি কারনে ধরেই নিলেন যে আমি আমার বোনের পোষাক নির্বাচনের স্বাধীনতা মেনে নেই না?
আমার বোন তার ইচ্ছামত কাপড় পরে এবং আগামীতেও পরবে। আমার পছন্দ এক্ষেত্রে কোন ফ্যাক্টর ছিল না এবং হবেও না।
১৮| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:২৮
মনির৭১ বলেছেন: @লেখক , লেখাটা বেশ মনোযোগ দিয়ে পড়লাম । একটা বিষয় খেয়াল করলাম লেখক বেশ কৌশলী কিন্তু কৌশলটা বেশ পুরনো ও খোলনলচে । অবাক হলাম টাস্কিও খেলাম ! লেখাটার সম্বোধন নারী অথচ একটা বিশেষ ধর্মের নারীদের ধর্মীয় পোশাক কে নিয়ে লেখক লেখাটার যবনিকা টেনেছেন ! ব্যবহৃত ছবিগুলাও ঐ বিশেষ ধর্মের নারীদের ! এখন কথা হইল , সেইটা লেখক করতেই পারেন কিন্তু করতে গিয়া ক্যান এই ছলাকলা !
খেয়াল করলাম লেখক সাবধানে লিখতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গ্যাছেন । কথিত বুদ্ধিবাদের বাইরে জামাতি-আমিনি বাদে বাম ধারা প্রচল আছে । এর বাইরে একটা ধারা বাংলাদেশে বেশ সচল । এনারা না প্রচল না সচল তবে সবটার রসাস্বদন নিয়ে একটা হোমোজেনিক ইসলামি বাতাবরণ গরতে চাইছে ! এই লেখাটা তারই ইঙ্গিত বহন করে !
@রাখালীয়া , কী বুঝে আপনি আসিফ সাহেবের লেখায় কমেন্ট করেছিলেন ! আর এই লেখায় ই কী বুঝে আপনি কমেন্ট করছেন ভেবে পেলাম না ! আরেকবার এই কমেন্ট আর ঐ কমেন্টটা মিলিয়ে দেখতে বলি । সাধে কি আর বলে . . . নারী ই নারীর শত্রু !
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৩৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনের সংক্ষিপ্ত থিসিসটা ডিফেন্ড করতে পারবেন না মনির৭১ ভাই।
আপনে যেই কলা-কৌশল খুজে পাইলেন এইটাও প্রাগঐতিহাসিক টেকনিক।
অন্যান্য ধর্মের নারীদের বা অন্য কোন প্রটেস্টের ছবি অথবা খবর দেই নাই কেন সেটা জানতে হলে রকেট সায়েন্স পড়তে হয় না। শুধু জানলেই হইতো যে, দুনিয়াতে আইনের কারনে একমাত্র মুসলিমদের হিজাবই ব্যাপকভাবে পাবলিক প্লেসে নিষিদ্ধ হইছে। নানদের উদাহরন টানতে পারেন দেখেই সচেতন শব্দ ব্যাবহার করলাম!
বামদের নিয়া কিছু বলার নাই, লিবারেলদের বলা হয় ইউটোপিয়ান তো সেই ক্ষেত্রে বামদের সিম্পলি ড্রিমার বলেলেও কারেক্ট হবে। দুনিয়ায় বাম আর ধর্ম ছাড়াও অনেক কিছু আছে মনির ভাই।
আর রাখালীয়ারে আপনে এভাবে থ্রেট করা সুরে কথা বললেন কি প্রমান করতে যে নারীদের উপর সমাজে অন্যায় স্টেরীওটাইপ ও স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হয়?
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:০২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এই পোস্টটা যদি খালি আমার না হইয়া আপনার বন্ধু মহলের কারো হইতো আর রাখালীয়ারে বলা কথাটা যদি আপনাদের বাইরের কেউ বলতো তাহলে তার উপর ভয়াবহ আক্রমন হইতো কিন্তু মনির ভাই।
১৯| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৪৩
যোগিনী বলেছেন: +++
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ২:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার নিক থেকে ধারনা করছি আপনি নারী। তাই খুবই ভাল লাগছে দেখে যে নারীরা এই পোস্ট পছন্দ করছে কারন মুলত আপনাদের জন্যই লেখা এটি।
তবে অনুরোধ করবো ১৯ নম্বর মন্তব্যে রাখালীয়াকে উদ্দেশ্য করা অংশটুকু দেখে মন্তব্য করতে বিব্রত হবেন না। এটি নারীদের নিয়ে পোস্ট তাই আপনাদের অংশগ্রহন সবচেয়ে বেশী জরুরী।
দয়া করে কেউ কাউকে মত প্রকাশের জন্য দায়ী করে মতপ্রকাশে বাধা দিবেন না। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে কারো কাছে জবাবদিহিতা ছাড়াই। (সবার=নারী, পুরুষ নির্বিশেষে সকল মানুষ )
২০| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৩২
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৪৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার কমেন্টটাও চমৎকার লাগলো।
২১| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৪১
জোবায়েন সন্ধি বলেছেন: ইছলামের পূণ্যভূমি সউদি প্রভাবশালী (নীতিনির্ধারক) পরিবার এবং সাধারণ পরিবার উভয় পরিবার সম্পর্কেই সম্যক ধারণা রয়েছে। অনেক ডকুমেন্টও আছে। কিন্তু সউদি তরুণীরা বাড়ীর ভিতরে কী করে সেটার একটু খণ্ডচিত্রও বাঙালি মা-বোনদের দেখা উচিত। বাঙালি মা-বোনরা নিজেদের বাড়ীতে এরকম দৃশ্য কল্পনা করতে পারে কী না সেটা জানার আগ্রহ রইল।
০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্যটা যে মোটেও পরিষ্কার নয় সেটা বুঝা যাচ্ছে।
সৌদি যেই অন্দরমহলের ছবিটা আপনি এখানে দিলেন সেটাতে আপত্তিকর দৃশ্য কোথায় বলে যান।
বাঙ্গালী মা-বোনরা নিজেদের বাড়ীতে চাইলে এরকম পোষাক পরতে সমস্যা কিসের? সবারইতো গায়ে যথেষ্ট পোষাক রয়েছে এবং ততটুকুই আছে যতটুকু আমাদের দেশের ঘরেও গ্রহনযোগ্য এবং প্রচলিত।
ইছলাম লিখে এমন মন্তব্যটি আপনার পরিচয় ও চরিত্র এবং উদ্দেশ্য কি সেটা বুঝতে পাঠকদের সাহায্য করবে।
২২| ০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৪৬
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন:
যা বলার তা তো পারভেজ আলম বলে গেল, আমিও তার মতের সাথে এমমত পোষণ করি।
''নারী কে যারা হিজাব পড়িয়ে রাখতে চায় এবং যারা নারী স্বাধীনতার নামে তাকে পণ্য বানায় এরা কেউই নারীকে পুরোপুরি ভাবে মানুষ ভাবতে পারেনা। আপনার লেখাতেও নারী মানুষ আকারে নাই, মা আকারে আছে, বোন আকারে আছে, স্নেহময়ী এবং সরল আকারে আছে, পুরুষের লোভের বস্তু আকারে আছে, মানুষ আকারে নাই।''
===========
আপনার ''স্টেরিওটাইপড'' শব্দটার অর্থ সম্পর্কে আপনার নিজের বিশ্লেষণ কি? জানতে মন চায়।
নারীকে মানুষ হিসেবে না দেখে শুধু নারী হিসাবে দেখা, পুরুষের তুলনায় অর্ধেক হিসেবে দেখা, মানবাধিকারকে সাম্প্রদায়িক অধিকারে নিয়ে যাওয়া কি আপনার ঐ ''স্টেরিওটাইপড'' শব্দের সাথে যায় না কি যায় না?
০৬ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:০১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনের জন্য এই পোস্ট কমন পরে নাই তাই মুখস্ত অসংলগ্ন একটা মন্তব্য করলেন।
পোস্টে আমি যা বলছি পারভেজ ভাইও অন্য স্ট্যান্ড থিকা তাই বলছে কিন্তু তিনি আমার মতামতকেই সন্দেহ করে আমারে আমার স্ট্যান্ড থিকা সরায়ে ক্রিটিসাইজ করতে চাইছিল।
এরবাইরেও আমি বলছি নারীরা সম্পুর্ণ স্বাধীন এবং সবল আর উনি বলছে ওরা রাজনৈতিক অসচেতন তাই পোষান নির্বাচন করতে পারে না। আপনে আবার তা সমর্থন দেন!!!
পরের অংশে যা বলছেন বলছেন আর কাউরে বইলেন না সব প্রশ্নের একই উত্তর দেয়ার পদ্ধতি বন্ধ হয়ে সৃজনশীল পদ্ধতি চালু হইছে।
২৩| ০৬ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৩৪
জোবায়েন সন্ধি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার উদ্দেশ্যটা যে মোটেও পরিষ্কার নয় সেটা বুঝা যাচ্ছে।
সৌদি যেই অন্দরমহলের ছবিটা আপনি এখানে দিলেন সেটাতে আপত্তিকর দৃশ্য কোথায় বলে যান।
আমার মন্তব্যে কী উদ্দেশ্য প্রত্যাশা করেছিলেন আপনি? আপনার মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারলাম আপনার মনের মতো আপনার চোখটাও অন্ধ হইয়া গেছে। নেশার কলকি নিয়ে পাশ্চাত্য ধারার (প্যান্ট গেঞ্জী, হাতাকাটা টপস পরিহিত) কিছু তরুণী নেশায় মত্ত হয়ে নেশা করছে অথচ এর মধ্যে আপত্তির কিছু চোখে পড়ে না আপনার। বাহ্ বাহ্ বাহ্।
ইছলাম লিখে এমন মন্তব্যটি আপনার পরিচয় ও চরিত্র এবং উদ্দেশ্য কি সেটা বুঝতে পাঠকদের সাহায্য করবে।
"ইছলাম" বানান কী ভুল হয়েছে? নাকী ইছলামকে কটুক্তি করা হয়েছে?
শোনেন ভাই, আপনার জবাব পড়ে পাঠকরাই বুঝতে পারবে আপনার চরিত্র ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে। কারণ আপনি নিজেই বলা শুরু করেছেন "আমি কলা খাই নি"।
আর "ইছলাম" বানান ভুল হয়েছে এটা বাংলা ভাষার যে কোন পণ্ডিতকে দিয়ে যাচাই করে তারপর কমেন্টস করবেন। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের টপ লেভেলের বাংলা বানান বিশারদদের শিক্ষার্থী ছিলাম এবং উনাদের কাছেই প্রমিত বাংলা বানান শিক্ষা নিয়েছি আমি, কোন মক্তবে নয়। তাই বিদেশি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ ও বানানে ভুল হয়েছে সেটা সত্য নয়। বরং আপনার মতো "উদ্দেশ্য" খুঁজতে যাওয়া অন্ধ'রা ভুল বানানকে, ভুল তথ্যকে বিশ্বাস করে পৃথিবীময় উন্মদনা সৃষ্টিতে সিদ্ধহস্ত।
আর গায়ে পড়ে ঝগড়া-ফ্যাসাদ লাগানোও এই প্রজাতির মনুষ্যকুলের চিরাচরিত স্বভাব।
তাই এদের কাছ থেকে দ্রুত নিরাপদে সরে যাওয়াই মঙ্গল।
০৬ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:৪৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনি আপনার মন্তব্যে নিজের পরিচয় ঘোলাটে করে তুলেছেন।
ছবি'র ব্যাপারে আপনাকে বলি, যেটা নেশার কলকি বলছেন সেটা ঢাকায় বর্তমানে খুব চালু আইটেম "শিশা"। আরবদের কালচারেই রয়েছে এটা।
এবং টাইট গেন্জি ও প্যান্ট পরা খারাপ নয় এবং বাংলাদেশের প্রচলিত।
ব্লগে ইসলামকে কটাক্ষ করে কিছু ঘৃণাজীবি ইছলাম লিখে তাই আপনার উপর সন্দেহ হয়েছিল।
আপনি যেই আদর্শেরই হন না কেন আপনার উচিত নিজের মানসিকতার প্রতি আরো গুরুত্ব দিয়া চিন্তা করা। আর শেষের লাইনটা ভাল বলেছেন, আপনাকেই বলছি,এরকম মানসিকতা নিয়ে আমাদের কাছ থেকে দ্রুত নিরাপদে সরে যাওয়াই মঙ্গল। তবে, যেকোন সময় চাইলে ফিরে আসতে পারেন। যেরকম কথা বলবেন সেরকম জবাব পাবেন।
ধন্যবাদ।
২৪| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৩২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: মশিউর মামা বলেছেন: @ জোবায়েন সন্ধি, থাবড়াইয়া তর সন্ধি বিচ্ছেদ কইরা দিমু | এই ছবি যে তর ঘরের না এর কি প্রমান আছে |
===========
মামা দেখি রক্স। নিজে যে বাউলরা সবাই প্রেমভাজা খায় বলে অন্যের পোস্টে পোস্টে কমেন্ট করে বেড়ান তখন প্রমাণের দরকার পড়ে না তাই না? (প্রেমভাজা আপনার ঘরের জিনিস কিনা সেটার প্রমাণ কোনোদিন দিয়েছেন?)
আপনার কথার প্রমাণ লাগবে না, অন্যদের কথার লাগবে? নাইলে থাবড়াইয়া চুপ করাইবেন? আপনাকে আগেই চিনেছিলাম। আপনার সাথে তাল মেলানো লেখককেও চিনলাম। অবশ্য আজকাল ইনি সাম্প্রদায়িক প্রোপাগান্ডা করতে এতটাই ওস্তাদ হয়ে গেছেন যে আপনার চাইতে কোনোদিকেই কম যান না
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:২৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সে তো কোন মন্তব্যকারী ব্লগারের টেলিফোন নাম্বার যোগাড় করে স্বর্গ-নরক দেখানোর জন্য বাস্তবে দেখা করতে চায় নাই যেমনটা আপনি আপনার বেশ কিছু বন্ধু-বান্ধব নিয়ে চেয়েছিলেন।
এখন আপনিই এখানে এসে যদি বলেন চিনে ফেলছেন তাহলে বলি আপনাকেও অনেক আগেই চেনা হয়ে গেছে সবার।
আর একটি বর্বর খুনের প্রতিবাদে আমার করা পোস্টে, গর্ভবতী মুসলিম নারী'র কোর্ট রুমে খুন হওয়া সম্পর্কে আপনি বলছেন "বলা হইছে এই খুনের উস্কানি আপনার সাধের নবীর বোলচাল এর মধ্যেই আছে"। ১১৩ নম্বর কমেন্টে।
Click This Link
সেই আপনিই বলতেছেন আমি আজকাল সাম্প্রদায়িক প্রোপাগান্ডা করতে ওস্তাদ হয়ে গেছি!!!!
এসব বলার একমাত্র কারন আমি সাম্প্রদায়িক প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে বলা শুরু করছি এবং এর ফলে কারো কারো কাজে কর্মে সমস্য হচ্ছে।
আপনার নিকের পেছনে একজন আছে সে যথেষ্ট র্যাশনাল মন্তব্য করে তাই বলি দু-পেয়ে গাধ নিকটাকে একটি সন্মানিত নাস্তিক আদর্শের নিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করুন।
আর মশিউর মামা'র কমেন্টটা আমি ওনার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা পূর্বক ১০ মিনিট পরে মুছে দিমু কারন ঐ মন্তব্যটা এই পোস্টের স্পিরিটের সাথে যায় না। এখনই জানাইলাম কারন পরে তাহলে আবার এটাকেই ইস্যু করে পোস্ট ডাইভার্ট হতে পারে।
২৫| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৪৪
বিবর্ন বেদনা বলেছেন: তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন, কোন বর্বর ধার্মিক বা কোন ব্যাবসায়ী জানোয়ারের বা সাম্প্রদায়িক সাব-হিউম্যান সমাজের দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না।
খুব ভাল লাগলো কথাতা।সহমত
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সত্য সবারই ভালো লাগে। ভাল থাকুন।
২৬| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:১৫
পারভেজ আলম বলেছেন: নারী'র রাজনৈতিক অসেচেতনতা বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা না দিয়েই আপনি বললেন যে নারী রাজনৈতিক অসচেতন বলেই পোষাক নির্বাচনের মত সাধারন একটি বিষয় তারা বুঝবে না
খুবি অবাক হলাম, এমন দাবি আমি করি নাই। এবং আমার পুরো বক্তব্য পড়ে এমন আন্তাজ কারো হওয়ার কথা না। আমি কি বলেছি আবার পড়েন। আমি বলতে চেয়েছি, আপনার লেখাতেই এইরকম সূর আছে। আপনি নারীদের প্রাকৃতিকভাবেই স্নেহময়ী এবং রাজনৈতিক ভাবে অসচেতন দাবি করেছেন, এটা আমার দাবি না, এটা আপনার দাবি। স্বাভাবিক ভাবেই রাজনৈতিক অসচেতনদের পক্ষে নিজেদের বহু বিষয়ে স্বিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা থাকার কথা না। একিসাথে আপনি যেমন তাদের অসচেতনতার প্রাকৃতিক কারণ ধার্য্য করেছেন আবার একিসাথে আপনার লেখায় হিজাবের প্রতি প্রচ্ছন্ন যুক্তি আছে। সহজ হিসাবটা যা হয় আমি সেটাই উপরে উল্লেখ করেছি। তুমি দুর্বল, সরল, অসচেতন, পুরুষরা তোমার শরীরের জন্য সদাই খাই খাই করে, তোমার পোশাক খুলে নিতে চায়, তুমি হিজাব পর। এইটা আপনার লেখার মূল বক্তব্য যা শেষ কি লাইনের সাথে যায়না। যেই কথাটা আপনি আমার দাবি করেছেন তা আমি আপনার লেখাতেই খুজে পেয়েছি, আমি বরং এইরকম দাবির পুরোপুরি বিরুদ্ধে। আমি আগেই উল্লেখ করেছি যে নারীদের রাজনৈতিক অথবা অর্থনৈতিক অসচেতনতা কোন প্রাকৃতিক বিষয় না, কোন ইনহেরিটেড গুন বা দুর্বলতা না, নেহায়েতই সামাজিক এবং পরিবর্তনযোগ্য।
আমার আগের মন্তব্যের জবাবে বললেন,
প্রাচীন ঐতিহ্যের পরিবার গঠনের কঠিন দায়িত্ব পালনের কারনেই নারীরা যুদ্ধ, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এতদিন ভূমিকা রাখতে পারে নাই। এবং সেই দায়িত্ব নারী তার কাঁধে তুলে নিয়েছিল শুধুমাত্র তার স্নেহ ও মমতাময়ী চরিত্রের কারনেই।এটা পুরুষদের স্টেরিওটাইপ নয় বরং ফেমিনিস্ট মত।
এটা কোন ধারার ফেমিনিস্ট মত জানাবেন কি? যদি কোন ধারার হয়েও থাকে এর সাথে জ়ীব বৈজ্ঞানিক অথবা নৃতাত্ত্বিক বাস্তবতার কোন সম্পর্ক আছে বলে আমার জানা নাই। মা হওয়ায় সন্তান বাৎসল্য পুরুষের চেয়ে নারীর মধ্যে প্রবল বটে, কিন্তু স্নেহময়ী, মমতাময়ী এইসব নারীর কোন প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট না। সেই সাথে এমন কোন বৈশিষ্টের কারনেও নারী পুরুষের শ্রম বিভাজন হয়নাই। যদি তাই হতো তা হলে দুনিয়ার কোথাও মাতৃতান্ত্রিক সমাজের উদ্ভব হতো না, নারী শিকারী, নারী যোদ্ধা এদের আবির্ভাব হতোনা। আর নারীরা যুদ্ধ, অর্থনীতি আর রাজনীতিতে বিভিন্ন সময় জরুরি অবদান রেখেছে, তাই এতদিন রাখেনাই এই কথাটা পুরাপুরি ঠিক না।
নারীদের স্বাধীন ইচ্ছার প্রতি যেই সমর্থন আপনি অন্তত আপনার পোস্টের সামারিতে হলেও উল্লেখ করেছেন তাতে স্বাধুবাদ জানাই, সহমত আগেই জানাইছি। তবে সেই সমর্থন জানানো এবং নারীদের প্রতি নারী মুক্তি অথবা অধিকারের প্রশ্নে প্রতিবাদের আহবান জানানোর জন্য যতটুকু নারীবাদী আপনার হওয়া উচিত তা আপনি হতে পারেন নাই, এর প্রমান আপনার লেখার বহু জায়গায় আছে, যেইটা আমি আমার আগের কমেন্টে দেখাইছি। যে কোন শক্তিশালী তন্ত্রের মতই পুরুষতন্ত্রও শুধুমাত্র রূঢ় এবং আক্রমনাত্বক চেহারা নিয়া টিকে থাকেনা, বরং অনেক সহজ সরল, বন্ধুত্বপূর্ণ, এমনকি নারী মুক্তির জন্য প্রতিবাদী ভাষায়ও নিজের প্রভাব বিস্তার করে। আমরা পুরোদোস্তুর পুরুষতান্ত্রিক সমাজে বেড়ে উঠেছি, একজন পুরুষের পক্ষে শতভাগ নারীবাদী হওয়া বা নারীমুক্তির পক্ষে কথা বলা বলা যায় একেবারেই সম্ভব না। আমি নিজেই সেই যোগ্যতার দাবি রাখিনা, আর আপনার লেখায় পুরুষতন্ত্র এখন পর্যন্ত অনেক উৎকট। ভুলে যাবেন না যে নারীদের বন্ধু হিসাবে নিজেদের হাজির করে, নারী মুক্তির কথা বলেই কিন্তু কর্পোরেট দুনিয়া নারীদের পণ্য বানিয়েছে। তেমনি আপনার এই বন্ধুসুলভ নারী মুক্তির আহবানেও পুরুষতন্ত্র কিভাবে লুকিয়ে আছে এবং নারীকে কিভাবে মানুষ হতে দিলনা, স্টেরিওটাইপড করলো, হিজাব পরার উৎসাহ যোগালো তাই এইখানে উল্লেখ করেছি। সত্যের পথের কথা বলছেন দেখলাম বেশ কয়েক জায়গায়।
আর এইখানে হিম্যান রাইটস মোটেই বৈশ্বিক সাম্রাজ্যবাদী ক্ষমতা কাঠামোর বাইরের বিষয় না, শ্রেফ রিলেটেডও না, একেবারে ভেতরের বিষয়। পশ্চিমা সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ যখন প্রাচ্যের মুসলমানদের স্টেরিওটাইপড করছে, তাদের ওপর নিজেদের মূল্যবোধ চাপিয়ে দিচ্ছে আইন করে তখনি হিজাব পরার ব্যক্তিগত অধিকারের প্রশ্ন আসছে। এই মানবাধিকারের প্রশ্ন মোটেই বৈশ্বিক রাজনীতির বাইরের কিছু না। আবার এই মুসলমানরা কিন্তু এত আগ্রাসনের পরও সেইসব দেশে পরে আছে যেইসব দেশের সংস্কৃতি এবং মূল্যবোধ তার সাথে খাপ খায়না। এইখানে মানবাধিকার রাজনীতির বাইরে যাওয়ার উপায়ই রাখেনা। আপনি স্বিকার করেন বা না করেন আপনার লেখাগুলো পরে আমার মতো যে কারোই মনে হতে পারে যে বৈশ্বিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে আপনি একধরণের প্যান ইসলামিক জাতীয়তাবাদে আপ্লুত হচ্ছেন তা না হলে বৈশ্বিক রাজনীতি বলি অথবা নারীদের মৌলিক মানবাধিকারের কথাই বলি, নিজে দেশের নারীদের মানবাধিকারের বদলে আপনার কাছে মূলত আরব ঐতিহ্যের ইউরোপ আম্রিকা প্রবাসী নারীদের মানবাধিকারই বারবার বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে কেনো?
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: দুঃখিত পারভেজ ভাই, আমি ভেবেছিলাম আপনি মন্তব্য করার আগেই আপনার করা আগের মন্তব্যের জবাবটা পরিমার্জন করে দিব। তাৎক্ষনিক জবাব দেয়াতে ভাষাগত জটিলতা ছিল বলেই এডিট করেছি তবে কন্টেন্ট বদল হয়নি একটুও।
এই মন্তব্যের জবাবে কিছু বলছি। কিন্তু গত মন্তব্যটির ব্যাপারে আগেই জানালাম।
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: "তুমি দুর্বল, সরল, অসচেতন, পুরুষরা তোমার শরীরের জন্য সদাই খাই খাই করে, তোমার পোশাক খুলে নিতে চায়, তুমি হিজাব পর। এইটা আপনার লেখার মূল বক্তব্য যা শেষ কি লাইনের সাথে যায়না।"
এটা দুঃখজনক যে প্রেজ্যুডিসের কারনে আপনি আমার বক্তব্যকে ভুল বুঝছেন।পোস্টেই বলেছি, "আজকে এই টেকনোলজিক্যাল উন্নতি'র যুগে তোমাদের সামনে সুযোগ এসেছে সব বাধা অতিক্রম করে সকল জানোয়ারের মুখে আঘাত করার। এবং কে জানোয়ার সেটা তারা স্বাধীনভাবেই বিবেচনা করবে বলেই আমি কোন রকমের পদ্ধতি সাজেস্ট করি নাই বরং সারা লেখায় তাদের সিদ্ধান্ত তাদেরই নিতে বলেছি। এমন ভুল বোঝা তো বিস্ময়জনক ও দুঃখজনক কারন ভুল বোঝাটুকু বাদ দিলে বাকী অংশটুকু তো আমারও কথা।
রাজনৈতিক অসচেতনতা বিষয়ে আমিও আপনার মত বিষয়টা বুঝতে ভুল করেছি মনে হচ্ছে।
--------------------------------------------
সমরনীতি প্রভাবিত রাজনৈতিক বিশ্লেষনে একজন ফেমিনিস্টের কথা সেটা। ব্যাসিক ফেমিনিজমেই আছে। নারীদের সাহায্যের বিষয়ে যেটা বললেন সেটা ক্রিটিকস কিন্তু নারী উন্নয়নে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাহায্য ও সহায়তা করাই গঠনমুলক এবং অন্যান্য সকল উন্নয়নমুলক মতবাদের সুযোগেও নানা রকমের ফাটকাবাজী খেলা চলে। বর্তমানে নিও লিবেরাল যা করছে।
-------------------------------------
হিজাব পরতে উৎসাহ খুজে পাচ্ছেন আপনি! যেখানে আমি বারবার উল্লেখ করে লিখেছি যে, নারী তার ইচ্ছা অনুযায়ী পোষাক নির্ধারন করবে। সন্দেহটুকু নিয়ে শুরু না করলে হিজাব পরতে উৎসাহিত করা আমাকে দেখতেন না নিশ্চিত।
------------------------------------------
হিউম্যান রাইটস আজ আর তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ না বলেই এ সম্পর্কে বলা বিষয়টি মানা যায় না। কারন , আন্তর্জাতিক আইনই নয় বরং আন্তর্জাতিক আইন তৈরীর মুল কাঠামো গড়ে দিচ্ছে "ইউনিভার্সাল প্রিন্সিপ্যাল" বলে স্বীকৃত এই বেসিক হিউম্যান রাইটস। মানবাধিকার নিয়েও রাজনীতি হচ্ছে তবে এটা আর রাজনীতির বিষয় নয় বরং রাজনীতি এখন একে কেন্দ্র করে পরিচালিত হয়।
------------------------------------------
শেষে বোধহয় বুঝালেন কেন সন্দেহ করেন। আমার লেখাগুলো পড়ে প্যান ইসলামিক জাতীয়তাবাদে আপ্লুত মনে করছেন আমাকে। কিন্তু বিষয়টি হচ্ছে, এই ব্লগে এ্যান্টি ইসলামিক আবহাওয়া এতই জোরালো যে আমাকে আজকে প্যান ইসলামিক জাতীয়তাবাদি পরিচয় নিতে হচ্ছে। যেখানে জাতীয়তাবাদকেই আমি খারিজ করি একটি সোশ্যাল কনস্ট্রাকশন বলে।
------------------------------------------------------
নিজ দেশের নারীদের নিয়ে কেন বলি নাই সেটা বলেছি যে, আমার দেশের নারীদের পোষাক নির্বাচনের স্বাধীনতায় আঘাত হানা হয় নাই কিন্তু আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে সেটা হয়েছে এবং এই ব্লগে এ্যান্টি ইসলামিক প্রচারনাও করা হয় প্রচুর আন্তর্জাতিক ঘটনা নিয়ে।
আর সবে তো মাত্র শুরু, আমি বিশ্বাস করি আন্তর্জাতিক রাজনীতি দ্বারা বাংলাদেশের রাজনীতিও প্রভাবিত হয় তাই মেইন প্লে গ্রাউন্ড থেকে শুরু করলাম। আগামীতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যা লিখবো সেটা বুঝতে সহজ হবে। ততদিন অমুলক সন্দেহ'র চোখে না দেখে সমালোচনা অব্যাহত রাখুন এবং ধৈর্য্য ধরে দেখুনই না আগামীতে কি করি।
ভাল থাকবেন। মন্তব্যের জন্য স্বাগতম এবং ধন্যবাদ।
২৭| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৩
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: হ, বুইলাম। আপনার মতে হিজাব পরবে কি পরবে না সেটা স্বাধীন সিদ্ধান্ত। যারা এই স্বাধীনতায় বাধা দেয় তারা সাব-হিউম্যান।
তাইলেই ত আপনার বোলচাল দেওয়া নবী একটি সাব হিউম্যান বলে দাবী করলেন! তিনি তো এই সিদ্ধান্ত নেবার অধিকার দেন নাই। তা সেই পেডোফিলিক সাব হিউম্যান এর আদর্শ নিয়া প্রোপাগান্ডা আর কতো করবেন? যে পেডোফিলিয়া প্রাচীন ধর্মের আমদানী, সেটা নিয়া প্রতিবাদ নাই। যে ধর্মে পেডোফিলিক নবীর জীবন আদর্শ, সেই সমাজের গুণ গাইছেন আর যে সমাজে পেডোফিলিকদের জেল হয় সেই সমাজের উপরেই দেখি আপনার বেশি রাগ। কেন বলেন তো?
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কারন ওরাও আপনার মত আউট অফ কনটেক্সট মুসলমানদের দোষ ধরে।
বিশ্বের প্রায় প্রতিটা দেশেই প্রাপ্তবয়সের নিচে মেয়েদের বিবাহ দেয়া নিষিদ্ধ করা আইন আছে। এই বাস্তব এবং অতি সহজ বিষয়টা আপনে বুঝেন না যে সমাধান করা বিষয়ে বার বার সমাধান দেয়া যায় না। আপনে চান বায়তুল মোকারমে প্রতি জুম্মায় খুতবায় বলা হোক প্রাগঐতিহাসিক যুগে কি কি ঘটছে এবং তার বিচার করা হোক এবং সবশেষে খুৎবায় বলুক যে , আগামী জুম্মা থিকা চলেন নাস্তিক হই!
আপনে যে বাস্তবতা বুঝেন না এমন ভান আমারে দেখাইয়া লাভ নাই। আপনে এই অভিযোগ করার বহু আগেই দেশে দেশে আইন করে সমাধান করা হইয়া গেছে।
আর আপনে এখন আমারে ঐ প্রাগঐতিহাসিক কথা তুইলা বলেন আমি প্রপাগান্ডা করি!!!!!!!
প্রশ্নের জবাবে প্রশ্ন করা ভালো লাগে না নাইলে আপনেরে অন্তত ৬ মাসের মত চিন্তা করার প্রশ্ন দিতে পারতাম।
২৮| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩২
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আপনি তো ফাটায়া ফেললেন দেখি। নিশ্চয় গাজীসাহেবের কথা কইছেন?
সেই পোস্টে এক নাস্তিকের প্রশ্ন ছিল, আল্লায় সর্বশক্তিমান হয় কেমনে? যেখানে তিনি একটা অমর জীব বানিয়ে ফেললে তাকে আর মারতে পারবেন না?
তার উত্তরে গাজীসাহেব রামছাগল বলে গালি দিলেন। বাল খাওয়ানোর দাওয়াত দিলেন। আপনার প্রতিবাদ দেখা গেল না।
দাওয়াত রাখার জন্য যখন গাজীসাহেবের ঠিকানা চাইলাম তখন তিনি পিছলে পালালেন। ওনার ফোন নম্বর জোগাড় হয়ে যাওয়ার পর আপনার বিবেক জেগে উঠল। এটাই আপনার সাম্প্রদায়িকতার বিরোধী আদর্শ? আপনার দলের লোকের থ্রেট দেওয়া গালাগালিও অমৃত সমান বলে ধরতে হবে?
যাইহোক সেদিন আপনার কথাতেই গাজীকে ছাড় দিয়েছিলাম। আজ আপনি চুলকানি দিয়ে সমস্যা করে দিলেন।
গাজীসাহেব এর ঠিকানা সন্ধান করা আবার শুরু করছি। তিনি যখন বাল খাওয়ানোর দাওয়াত এখনো ক্যানসেল করেন নাই তখন একবার তেনার বালের জোর দেখে আসা দরকার।
গাজীসাহেবের সাথে যদি যোগাযোগ করতে পারেন তো বলবেন ফ্রন্ট পেজে পোস্ট দিয়ে বাল খাওয়ানোর দাওয়াত ক্যানসেল করতে। না হলে আমি তেনার দাওয়াত গ্রহণ করে দেখা করব।
(নোটঃ "বাল খাওয়ানোর দাওয়াত" কথাটা গাজীসাহেবের। এর জন্য আমার কোনো দায়িত্ব নাই।)
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ পুরো ঘটনাটাকে নিজ দায়িত্ব সবার সামনে তুলে ধরার জন্য।
আপনার সৎ সাহস এখনো আছে।
ওনার ঠিকানা চাইলে তিনি পালালেন।এরপর ওনার ফোন নাম্বার যোগাড় করলেন। ভার্চুয়াল জগতের ঝামেলা বাস্তবতায় টেনে নেয়াকে দুর্বৃত্ত আচরন এবং ভার্চুয়াল বুলিং ছাড়া কি বলবেন?
ঐরকম একটি ধর্মীয় ক্যাচালের পোস্টে গালাগালি হয়েছে আগেও এবং এখনো হয় কিন্তু কারো ফোন নম্বর বের করে জান্নাত দেখা দেখি'র কথা বলা বিরল আর কারো বিবেকে এই ঘটনার ফলাফল সম্পর্কে কোন বিকার ঘটে নাই। হয়তো আপনাদের কথাকে কেউ গোনায় ধরে না কিন্তু আমার বিবেক জেগে উঠায় আমি পরিস্থিতি শান্ত করতে চেয়ে আপনাদের অনুরোধ করেছিলাম কারন ঐ লোক ভয়ে তার পুরোনো পোস্ট মুছে দেয় এবং পরবর্তীতে আর কোন মন্তব্য করার সাহসও পায় নাই।
সে রাতে আপনিই একমাত্র যিনি অনুরোধ রক্ষা করবেন বলেছিলেন।
তাই আপনার সেই র্যাশনাল চরিত্রের সাথে বর্তমানের আচরন দুর্বোধ্য!
যেমন এইমাত্র বললেন, " যাইহোক সেদিন আপনার কথাতেই গাজীকে ছাড় দিয়েছিলাম। আজ আপনি চুলকানি দিয়ে সমস্যা করে দিলেন।
গাজীসাহেব এর ঠিকানা সন্ধান করা আবার শুরু করছি। তিনি যখন বাল খাওয়ানোর দাওয়াত এখনো ক্যানসেল করেন নাই তখন একবার তেনার বালের জোর দেখে আসা দরকার।"
এগুলো হলো গাঁয়ে পরে ভার্চুয়াল জগতের জের ধরে বাস্তবে দুর্ঘটনা ঘটানোর ইচ্ছা। যেটা নিঃসন্দেহে দুর্বৃত্ত মানসিকতা এবং বেআইনী। এটা পরিষ্কার "ভার্চুয়াল বুলিং" এবং আপনাদের বিপক্ষে সাধারন ব্লগারদের করা অভিযোগগুলোর প্রত্যক্ষ প্রমান।
এগুলো করে কি মানবতাবাদি হওয়া যায় দু-পেয়ে ভাই?
মানবতা কাকে বলে আমি বলছি, আপনি আর আমার এই পোস্টে মন্তব্য করে নিজ ও নিজ দলের বিপক্ষের অভিযোগগুলোকে সবার সামনে তুলে ধরে তার সত্যতা প্রমান করে নিশ্চিন্হ হবার পথে যাইয়েন না। আমি মানবতাবাদী তাই চাই আপনার / আপনাদের মত ভিন্নমতালম্বীরা আমার যৌক্তিক সমালোচনা করুক এবং পরিচিত সহব্লগারের মত সুসম্পর্ক বজায় রাখুক।
তা আপনি যতই বুলিং ও আউট অফ কনটেক্সট মন্তব্য করুন না কেন।
২৯| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪১
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: গাজীসাহেবকে পারলে জানিয়ে দিয়েন যে তেনার সাথে যেদিন দেখা হবে সেদিন বডিতে একটা বালও রেখে আসব না। তিনি বাল খাওয়াতে চেয়েছেন, কাজেই আপত্তি করার কোনো কারণ নাই। যদি এতে তেনার আপত্তি থাকে তবে ফ্রন্ট পেজে পোস্ট দিয়ে যেন বাল খাওয়ানোর দাওয়াত ফেরত নেন। আশা করি ঠিকানা পেতে খুব বেশি দেরী হবে না। তার পর বাল-বিহীন গাজীসাহেবের ছবি সমেত পোস্ট পাবেন।
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবেই বলছি। আপনি কিন্তু মন্তব্যে মন্তব্যে বেআইনী স্টেটমেন্ট রেখে যাচ্ছেন। এভাবে কারো ঠিকানা বের করে তার প্রতি ব্যাবস্থা নেবার হুমকী দিচ্ছেন আবার বলছেন ছবিও পোস্ট করবেন!!!!
গাজী চাইলে আইনি ব্যাবস্থা নিতে পারে কিন্তু।
কুল ডাউন ম্যান, থিংক টোয়াইস বিফোর ইউ মেক আ কমেন্ট - (বিদেশী ভাষায় বললাম যেন নিরপেক্ষ ভাবে চিন্তা করতে পারেন )
এরপরে পাঠকেরা কি বিশ্বাস করবে যে নাস্তিকরা আস্তিকদের কাছ থেকে হুমকি পেতে পেতে বিপন্ন যদিও বাস্তবে নাস্তিকরাই ক্ষতিগ্রস্থ হয় তারপরেও ব্লগে কেন ছেলেখেলা করে নিজেদের চরিত্রকে ডেমোনাইজ করছেন যখন আদৌ আপনার শিক্ষা আপনাকে এমন হতে মানা করে???
৩০| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৪৬
নীলতারা বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট...
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩১| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫০
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: গাইড বই পইড়া মুখস্ত করলে সৃজনশীল প্রশ্ন কেমনে বুঝবেন?
প্রচারণা চালাইতাছেন, হিজাব নিয়া আর নিজেরে প্রগতিশীল ভাব প্রকাশ করতাছেন। দুই মুখা সাপ। আবার নিজের আবর্জনা মাইখা দিবার চান অন্যরে।
ভাল, ভাল.................................
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আবর্জনা হাতে ঢুকছিলেন বলেই নিজ হাতের আত্মঘাতি আবর্জনায় নিজেই আক্রান্ত হয়ে গেলেন।
আগামীতে হাত ধুয়ে আইসেন একবাসনে খাবার খাবো।আমি অন্ধ সমালোচক না।
৩২| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: কেও হিজাব পরতে বলবে , কেউ খোলামেলা
কেউ বলবে চোখ সামলে রাখো
কই যাই
আমি মুসলমান , আমার পরিবার মুসলমান , আমার বন্ধুজন ,স্বজন যারা মুসলমান তাদের জন্য সংযমীত (অবনত) চোখ ও উপযুক্ত কাপড়ের ( হিজাব )কথাই বলবো !
সৌদিআরবকে মেনে চলার কথা ইসলামে নাই !
০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৫৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: কে কি বলে তার বেইল দিয়েন না ভাই।নিজের বিবেকবোধ অনুযায়ী যৌক্তিক অবস্থানেই শক্ত হয়ে থাকেন।
কুন সৈদি-মৈদি মানার দরকার নাই। আমি-আপনে-সবাই যার যার নিজের মেধা ও সংস্কৃতি অনুযায়ী চলুম। কেউ বাধা দিলে প্রতিবাদ করুম।
৩৩| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০৫
একলা বাঁশিওয়ালা বলেছেন: লেখক আপনি যেভাবে উত্তর দিচ্ছেন আপনার ধৈর্যের প্রশংসা করতে হয়।সরাসরি বলে দিন আপনি মুসলিম নারীদের কথা বলছেন! বলতে কি ভয় পান?কিসের ভয় ভ্রাতা?
খোদ সৌদি আরবে ২৫-৩০ লাখ বাংলাদেশী কাজ করে,পুরো মধ্য প্রাচ্যে কতজন বাঙালী আছে আল্লা মালুম!কত গুলা পরিবার তাদের উপর নির্ভরশীল জানেন?বাংলাদেশের টিকে থাকার পেছনে এইসব লোকজনের অবদান আছে!
যারা মধ্যপ্রাচ্য নিয়া দিনরাত আহা উহু করে, বলে হায় হায় কি রকম একটা বাজে ধর্ম আমদানি হইল, তাদের জ্ঞান, রক্ত মাংসের পেছনে ওই অর্থের অবদান আছে!
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধৈর্য্যের প্রশংসা করেছেন সেজন্য ধন্যবাদ।
তবে মুসলিম নারীরা তো এই মানবজাতিরই অংশ। তাদের মুসলিম করে আলাদা করে বলার কোন প্রয়োজন আছে কি ভাই?
মানুষকে প্রায়োরিটি দিতে হবে তাহলে মুসলিম-হিন্দু সবাই অন্তর্ভুক্ত হবে।
যারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে নিদৃষ্ট দেশ বা জাতি'র প্রতি বিষেদগার করে তারা পরিচিত মিথ্যুক ও ঘৃণাবাদী বলে।
৩৪| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: গাজীসাহেবকে বলবেন সাহস থাকলে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে দেখাতে। থ্রেট খেয়ে সুশীলগিরি করার আমার কোনো দরকার নাই। সেই রকম মানসিকতা থাকলে আল্লার দেওয়া থ্রেট খেয়ে মুমিন হয়ে যেতাম।
গাজীসাহেব ব্লগে ভারচুয়াল থ্রেট দিলে দোষ নাই? আর তসলিমার গল্প কিম্বা রুশদীর কবিতার বেলায় কল্লা চাই? এই না হলে মুমিন মুসলমান?
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আমি বোধহয় তাই বলেছি যা আপনি সহ্য করতে পারছেন না। আপনার পরিপাকে বিঘ্ন ঘটানোয় আমি দুঃখিত।
গাজী আপনের সাথে দেখা করুম বলে ভয় দেখাইয়া আপনাকে বা অন্য কাউকে ব্লগ থেকে পালাতে বাধ্য করে নাই এবং পলায়নের পরেও ফোন নম্বর বের করে খুজতে যায় নাই বলেই তার থ্রেটের প্রতিবাদ হয় নাই।
আপনে পানি খেয়ে শান্ত হোন জয়প্রকাশ ভাই। পরে আরো কি কি বলেন তার ঠিক নাই আপনের তো ইমেজটাই নষ্ট হইতেছে।
(দেখছেন আমি এখনো ধৈর্য্য ধইরা আপনেরে ভাল ভাল কথা বলতেছি। যেটা মানবতাবাদী'র বাই ডিফল্ট বুঝা প্রয়োজন ছিল। ব্যাপার না, এরর হতেই পারে)
৩৫| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
কামাল২০১০ বলেছেন: rubelboss বলেছেন: তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন, কোন বর্বর ধার্মিক বা কোন ব্যাবসায়ী জানোয়ারের বা সাম্প্রদায়িক সাব-হিউম্যান
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৩৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: রাইট কোটিং কত সোজা! খালি কিছু ব্লগার ভাইদেরই খুজে পেতে কষ্ট হচ্ছে
আপনাকে ধন্যবাদ।
৩৬| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: দেখেন, আমার 'ইমেজ' কারো চোখে ধুলা দিয়া তার মাথা খাওয়ার জন্য বানাই না। পাঁচটা শান্তির বুলি দিয়া দল ভারি করার পর জিহাদী বোলচালও মারি না। আপনার মতন নারী স্বাধীনতার জিগির এর আড়ালে পিডোফিলিক ধর্মের আদর্শও প্রচার করি না। আমাকে যেমন দেখেন আমি তেমনই। কাজেই ইমেজ বাঁচানির জন্য সুশীলগিরি করার আমার কোনো দরকার নাই।
গাজীসাহেব আমাকে বাল খাওয়ানোর জন্য 'বাড়িতে' যেতে দাওয়াত দিয়ে গেলেন। এটা ভারচুয়াল না রিয়েল সেটা আপনার কাছ থেকে শুনতে হবে কেন? আপনিই বা এত নিশ্চিত হলেন কিভাবে? যদি ভারচুয়াল হয় সেটা গাজীসাহেবের কাছেই শুনে নেব। তাঁকেই বলুন না, এটা ভারচুয়াল কিনা জানিয়ে যেতে। নাকি তিনি সত্যি কথা বলতে লজ্জা পাবেন?
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:০৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আচ্ছা ভাই।
ভাল থাকেন। আপনার জন্য শুভকামনা করি।
মন্তব্য করে সাথে থাকবেন আগামীতে
৩৭| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:১১
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আর একটা সত্য কথা কই। যে যতো বেশি ধান্দাবাজ সে ততো বেশি আল-আমিন মার্কা ইমেজ বানানোর চেষ্টা করে। সেটা না পারলে তার ধান্দা চলে না।
আপনি যদি আমার ইমেজ দেখে আমার কথা চোখ বুজে বিশ্বাস করেন সেটা আমার সবচেয়ে বড়ো দুঃখের কারণ হবে। কারো আল-আমিন মার্কা ইমেজ না দেখে তার কথার পিছনে যুক্তি আছে কিনা দেখুন।
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:২০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন:
আমিও তো কই প্রজন্ম৮৬ দেইখাই সিদ্ধান্ত নিয়েন না তার কথার পেছনে যুক্তি আছে কিনা দেখুন।
ভাই, এরকম মন্তব্যের কারনে পোস্টের কন্টেন্ট বুঝতে অন্যান্য ব্লগারদের অসুবিধা হবে। আপনার সাথে অনেকগুলো মন্তব্যে যথেষ্ট আলোচনা হয়েছে মনে করে অনুরোধ করছি পরে অন্য কোন ব্লগে কথা বলি।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
৩৮| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৭
হাওড়ার যোগী বলেছেন:
তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন, কোন বর্বর ধার্মিক বা কোন ব্যাবসায়ী জানোয়ারের বা সাম্প্রদায়িক সাব-হিউম্যান সমাজের দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না।
আমরা আজ বিপন্ন তবুও লিখে, বলে তোমাদের সমর্থন করে যাবোই।
সহমত
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আমরা আজ বিপন্ন তবুও লিখে, বলে তোমাদের সমর্থন করে যাবোই।
সমর্থন দেবার জন্য ধন্যবাদ।
৩৯| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৭
দূর্জয় বলেছেন: রাষ্ট্রপ্রধান সুন্দর বলেছেন। পিলাচ ওনাকে ++
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন:
৪০| ০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৮
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: হিজাব না পরা মানে, কোন ছেলেকে চোখ ও মন দিয়ে ধর্ষন করার সুযোগ দেয়া। নারী, আপনি অবশ্যই চাইবেননা ধর্ষিত হতে।
নিজেকে উন্মুক্ত করে দেওয়ার মানে...............
০৬ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: উল্টাপাল্টা কথা বলে নিজের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ করবেন না।
নারী কি চায় না চায় সেটা নারীরা আপনার চেয়ে ভাল বুঝে।
একজন মুসলিম হিসেবে অন্যের উপর নিজ সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চেয়ে কারো মানবাধিকার লঙ্ঘন করবেন না।
৪১| ০৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৯
দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: যদি কোনো মন্তব্যের কারণে পোস্ট এর বক্তব্য বুঝতে অসুবিধা হবে বলে মনে হয় তবে সেটা মুছে দিতে পারেন। আপনার বক্তব্য যথাসম্ভব পরিষ্কার করে বোঝানোর অধিকার এবং দায়িত্ব আপনার।
প্রজন্ম৮৬ দেখেই সিদ্ধান্ত আমি করি নাই বস! আপনার লেখায় তথ্য এবং বিশ্লেষনের অভাব আছে। আপনি যেটা করেছেন সেটা শুধুমাত্র আপনার সিদ্ধান্ত প্রচার।
আপনার লেখা পড়লে নমে হয় আপনি "পেডোফিলিয়া, হেবেফিলিয়া, এফেবোফিলিয়া আক্রান্ত" সমাজকে সুস্থ করার কোনো দাবী না তুলে তাদের জুজু দেখিয়ে মেয়েদের বস্তায় ঢুকে থাকতে পরামর্শ দিচ্ছেন। ছেলেবেলায় আমাকেও মামদো ভূতের ভয় দেখিয়ে ঘরে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হত। রাস্তায় খ্যাপা কুত্তা ঘুরলে দোর বন্ধ করে বসে থাকার অধিকার আপনার থাকতে পারে, কিন্তু সেটা ভালো সমাধান না। তার চেয়ে খ্যাপা কুত্তাটার কি করা যায় সেটা নিয়ে ভাবলে ভালো হয়। ঘরে বন্ধ থাকার অধিকার দাবী করা একটা হাস্যকর আত্মপ্রতারণা ছাড়া কিছু না।
০৬ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: প্রকৃতি / ঈশ্বর আমাদের সকলের মনকে উন্মুক্ত করুক।
৪২| ০৬ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯
নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: লেখক বলেছেন: উল্টাপাল্টা কথা বলে নিজের সীমাবদ্ধতা প্রকাশ করবেন না।
নারী কি চায় না চায় সেটা নারীরা আপনার চেয়ে ভাল বুঝে।
আপনি তর্কের ইস্যু হিসেবে এই ব্লগ দিয়েছেন। নইলে বুজতে পারতেন,আমি কারো উপর কিছু চাপিয়ে দেইনাই। নারী কি চায়, সেটা নারী অবশ্যই ভালো বোঝে। আমি কি জানি তাই বললাম। সে চাইলে পশ্চিমা বিশ্বের নারীদের মত লীভ টুগেদার করতে পারে। আমার কি? তবে এটা সত্য,আমি আমার মা,বোন,বউ,মেয়েকে এমনভাবে বের হতে উৎসাহিত করবোনা যে,তাদের শরীরের অংশ দেখে কিছু পুরুষ তৃপ্তি পাক।
০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এই মন্তব্যে আপনি কিন্তু তাদের স্বাধীনতাকে সমর্থন করেছেন।
ধন্যবাদ নিশাচর ভবঘুরে।
৪৩| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৫
৪৪| ১১ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:০৪
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: আপনার ব্লগে কারো কারো সাহসের পরিমান দেখে টাসকি খাইলাম। এতো সাহস থাকলে নিজ ঠিকানা রেখে যাক যাদের ওনাকে দরকার সময়মতো খুজে নিবে।
১১ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৪৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: যত গর্জে তত বর্ষে না। আর এই ক্ষেত্রে যে একটা ফোঁটাও বর্ষাবে না সেটা নিশ্চিত।
৪৫| ১১ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৩
মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: কিছু লেখার চেষ্টা করলাম সময় পেলে দেখবেন
Click This Link
৪৬| ১২ ই জুন, ২০১১ রাত ২:২৮
৪৭| ১৮ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৮
শাহানা বলেছেন: অন্যকে নিজের মতোন চলতে দেয়ার আপনার এই মতামত ভাল লাগল। ভাল থাকবেন।
১৮ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১:৫৯
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ধন্যবাদ আপা, আপনিও অনেক ভাল থাকুন।
৪৮| ২০ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫২
ডিগবাজি বলেছেন: দারুন পোস্ট , আসলে বিধর্মীদের উদ্দেশ্যই কুটিলতা পুর্ন তারা শিখরা দাড়ি পাগড়ী পরলে কিছু আসে যায়না, নানেরা বোরখা পরলে কিছু হয়না, কিন্তু মুসলিম নামেই তাদের যত চুলকানি।
২০ শে জুন, ২০১২ বিকাল ৫:১০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আসলেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২১
rubelboss বলেছেন: তোমার শরীরে কি পরিমান কাপড় পড়বে সেটা তুমিই ঠিক করো বোন, কোন বর্বর ধার্মিক বা কোন ব্যাবসায়ী জানোয়ারের বা সাম্প্রদায়িক সাব-হিউম্যান সমাজের দ্বারা প্রভাবিত হয়ো না।
সহমত