![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রয়োজনে মেইল করুন [email protected] । অথবা ফেসবুকে আসুন https://www.facebook.com/projonmo.chiyashi আমি একজন দর্শক মাত্র।কিছু দেখলে বাকি সবাই কে দেখাতে ইচ্ছে জাগে তাই ব্লগ লেখার ইচ্ছা
জাতীয়তাবাদ একটা ঘটনা।
ন্যাশনালিজমকে ৫ ভাগে ভাগ করা যায়, ১- সিভিক ন্যাশনালিজম ২- এথনিক ন্যাশনালিজম ৩- রিলিজিয়াস ন্যাশনালিজম, ৪- লিঙ্গুইস্টিক ন্যাশনালিজম এবং ৫- ঔপনিবেশ বিরোধী ন্যাশনালিজম।
--------------
আমি মনে করি, ন্যাশনালিজম কনসেপ্টটা ফরাসী বিপ্লবের বাইপ্রোডাক্ট। ১ম বিশ্বযুদ্ধে'র আগে হাবসবুর্গ এবং অটোমানবিরোধীদের মাধ্যমে এবং ১ম বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ ও ফ্রেঞ্চবিরোধীদের মাধ্যমে এটা সারা বিশ্বে ছড়িয়েছে।
ভারতীয় উপমহাদেশে এই জাতীয়তাবাদ প্রথমে ব্রিটিশ বিরোধী এ্যান্টাই কলোনিয়াল রূপে প্রবেশ করে। এবং যেহেতু উপনিবেশবিরোধী জাতীয়তাবাদ এখন ইনভ্যালিড, তাই কালের পরিক্রমায় আজকে আমরা অদ্ভুত এক রূপ ধারন করে বসে আছি!
পাকিস্তান ছিল এ্যান্টাই কলোনিয়াল ও পরবর্তীতে রিলিজিয়াস ন্যাশনালিজমের বাইপ্রোডাক্ট। যার ভিত্তি ছিল ব্রিটিশবিরোধীতা এবং ধর্মের ভিত্তিতে গঠিত জাতিরাষ্ট্র। সমস্যা হলো, ব্রিটিশরা চলে যাওয়ার পর ঐ জাতীয়তাবাদ চালিকাশক্তি হারালো। এবং ধর্মের ভিত্তিতে জাতিরাষ্ট্র গঠিত হওয়ায়, মুসলমান ছাড়া অন্য সবাই রাষ্ট্রটাকে নিজেদের বলে গ্রহন করতে পারলো না। তাছাড়া, ধর্মের জোরে ভাষা এবং জাতিগত পার্থক্যও ঘুচলো না, ব্যাবসা-চাকরীসহ রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডে বৈষম্য তৈরী হলো এবং ফলাফল জাতিরাষ্ট্রে'র পতন!
পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম বঙ্গবন্ধু'র নেতৃত্বে এথনো-লিঙ্গুয়াল ( ভাষা-জাতিভিত্তিক) ন্যাশনালিজম কায়েমের চেষ্টা করা হয়েছিল, যার ভিত্তি ছিল এথনিক বাঙ্গালি ও বাংলাভাষী জাতিরাষ্ট্র। যা বাংলাদেশে বসবাসরত চট্টগ্রামের আবাঙ্গালী উপজাতিদের অস্বীকার করলো এবং যেহেতু প্রায় অর্ধেক বাংলাভাষী ভারতীয় এবং ভারতের সাথে বিরোধপূর্ণ ইতিহাসের কারনে যারা ভারতবিরোধী তাদের দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হলো। ফলাফল, গনঅসন্তোষ, বাংলাদেশের অভ্যান্তরে ভারতীয় প্রভাববৃদ্ধি এবং সামরিক অভ্যুত্থানে বঙ্গবন্ধু'র মৃত্যু!
এরপর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আসার পর, ধর্ম-ভাষা বা বর্ণে'র মত কোন প্রাকৃতিক জাতিগত বৈশিষ্ট ধারনের বদলে আধুনিক এবং প্র্যাক্টিক্যাল কনসেপ্টে'র সিভিক ন্যাশনালিজম বিল্ডআপ করেন, যার ভিত্তি হচ্ছে, রাষ্ট্রে'র বর্ডারের ভেতর বসবাসরত বর্তমান সব নাগরিক মিলে জাতিরাষ্ট্র। এরফলে ধর্ম-ভাষা বা বর্ণ'র ভিত্তিতে কেউ বাদ পড়লো না। সবাই একটা কমন প্ল্যাটফর্ম খুঁজে পেল।
যেহেতু ধর্ম-ভাষা বা বর্ণভিত্তিক জাতীয়তাবাদ একই সময়ে সকল নাগরিককে একত্রিত করতে পারে না, এবং প্রাকৃতিক বৈষম্য সৃষ্টিকরে তাই, বাংলাদেশের মত একাধিক ধর্ম-ভাষা ও বর্ণে'র মানুষ অধ্যুষিত দেশে সিভিক ন্যাশনালিজমই শ্রেষ্ঠ। এমনিতেও অন্যান্য সকল প্রকারের ন্যাশনালিজমের ভেতর সিভিক ন্যাশনালিজমই বেস্ট। কারন, বিশ্বের কোন দেশই কোন একক ধর্মাবলম্বী, একক ভাষাভাষী অথবা একক বর্ণে'র মানুষের নয়। হিটলার বর্ণ'র ভিত্তিতে (এথনিক ন্যাশনালিজম) জার্মানী বানাতে চেয়ে বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম বর্বরতা দেখিয়েছে। ( রিলিজিয়াস ন্যাশনালিজম) ইসরাইল ধর্মে'র ভিত্তিতে রাষ্ট্র বানাতে চেয়ে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বর্বর আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। কানাডা-বেলজিয়ামের মত দেশ ভাষাগত জাতীয়তাবাদের হুমকীর মুখোমুখি। উল্টোদিকে, বহুভাষা, বহুধর্ম ও বহুবর্ণ'র দেশ হয়েও সিভিক ন্যাশনালিজম কায়েম করায় যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে নিজ নাগরিকদের জন্য অন্যতম সেরা একটা রাষ্ট্র।
যেখানে অন্যসব জাতীয়তাবাদ মানুষে মানুষে বিভেদ ও বৈষম্য তৈরী করে সেখানে একমাত্র সিভিক ন্যাশনালিজমই পারে সবাইকে এক ছাদের নিচে নিয়ে আসতে।
জিয়াউর রহমান দুরদৃষ্টি'র মাধ্যমে সেটা বুঝতে পেরে, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের মাধ্যমে সিভিক ন্যাশনালিজম কায়েম করে গেছেন।
আমাদের প্রত্যেকের উচিত বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের উদারতা এবং মর্ম অনুধাবন করে গর্বিত হওয়া এবং সম্পূর্ণভাবে একে কায়েমে রাষ্ট্রকে সাহায্য করা। এজন্য আমাদের সবাইকে রাজনৈতিক দল বিএনপি'কে সমর্থন করতে হবে না, শুধু বাংলাদেশ'কে ভালবাসলেই চলবে।
আরেকটা কথা, দেশকে ভালবাসতে হলে অন্য দেশকে খারাপবাসতে হবে না, অথবা একঘরে হয়ে থাকতে হবে না, শুধু সবার আগে বাংলাদেশ এবং সবার আগে বাংলাদেশী, এই মানসিকতাটা ধারন করতে হবে।
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সহমত
২| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৩
মর্গের লাশ বলেছেন: শেষের কথা গুলো চমৎকার লিখেছেন। অসম্ভব ভালো লাগল।
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৩| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
নিঝুম আখতার বলেছেন: জাতীয়তাবাদ কোন জাতির উপর চাপিয়ে দেয়া যায় না, জাতির নিজস্ব ধ্যান-ধারনা থেকেই জাতীয়তাবোধ জাগ্রত হয়।
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হ্যা, বাংলাদেশে'র অতীত- বর্তমান- ভবিষ্যত সবকিছুর প্রতি সুবিচার হয় বলেই সিভিক ন্যাশনালিজমই আমাদের পাথেয় হয়ে দাড়িয়েছে
৪| ২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
আয়রন ম্যান বলেছেন: মনে করুন আমি বাংলাদেশের কোন উপজাতির ঘরে জন্ম নেয়া একজন মানুষ। আমার মায়ের ভাষা বাংলা নয় এবং জাতিতে আমি বাঙালীও নই। আমার নিজস্ব একটি ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি আছে। কিন্তু আমি একজন বাংলাদেশী। বাংলাদেশেই আমার জন্ম। এদেশের আলো বাতাসেই আমি বড় হয়েছি।
তাহলে আমার কাছে কোন পরিচয়টা সবচেয়ে বড় হবে?
১. আমি একজন বাঙালী
২. আমি একজন বাংলাদেশী।
আমি মনে হয় ২নং কথাটিই আমার জন্য সবচেয়ে যথাযোগ্য। যেহেতু আমার ভাষা বাংলা নয়, বাঙালী সংস্কৃতির বাইরে আমার নিজস্ব একটি ভাষা ও সংস্কৃতি আছে, তাই বাঙালীর চাইতে বাংলাদেশী পরিচয় দেয়াটাই আমার কাছে বড়।
---------------------
অপ-টপিক : বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করলেই বিএনপি করতে হবে না। কিন্তু বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করতে হলে দেশ প্রেমের প্রয়োজন আছে।
-----------------------------
ভারতে প্রায় ২৫-৩০ টি ভাষাবাসীর সবাই যদি একযোগে ভারতীয় জাতীয়বাদে বিশ্বাস করতে পারে, এবং সকল ভারতীয় নাগরিকরা যদি এক একজন নিজেকে ভারত মাতার সন্তান হিসাবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করে তাহলে আমরা কেন বাংলাদেশী হিসাবে নিজেকে পরিচয় দিতে পারবো না?
--------------------------
ন্যশনালিটি আর ন্যাশনালিজম এর মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে কি? আমার ন্যাশনালিটি যদি হয় বাংলাদেশী, তাহলে আমি বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করবো কোন যুক্তিতে!
-----------------------------
আমি মনে করি বাংলাদেশ যেদিন স্বাধীন হয়েছে সেদিন থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের জাতীয়তাবাদ হলো বাংলাদেশী। কারণ আমাদের দেশে অনেক ভাষার, অনেক ধর্মের, এবং অনেক বর্ণের মানুষ থাকতে পারে। কিন্তু সবারই পরিচয় একটা, আর সেটা হলো বাংলাদেশী। সুতরাং যারা নিজেকে একজন বাংলাদেশী পরিচয় না দিয়ে বাঙালী হিসাবে পরিচয় তাদের মধ্যে দেশে প্রেমের অভাব আছে।
লেখকের শেষের কথাগুলো আমার ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৭
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: সহমত।
অনেক ধন্যবাদ
৫| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০৯
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: বিএনপির এই ভন্ডামীটা দেখতে আমার খুব ভাল লাগে। ১০% হিন্দুরে অপমান মইরা রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম আর সংবিধানে বিসমিল্লাহ লাগিয়ে ০,৯% উপজাতিদের জন্য মায়াকান্না করা এবং উপজাতিদের প্রতি বাস্তবে নির্যাতনের বুলডোজার চালানো।
অপর দিকে উপজাতিরা বাংলাদেশি বাংলাদেশি করলেও থাকে ঐ বাঙ্গালি আম্লীগের সাথেই।
২০% অ-রুশ নিয়া রুশরা রুশই আছে।
২০% অ-জার্মান(তুর্কি, পোল ইত্যাদি) নিয়া জার্মানরা জার্মানই আছে।
ফরাসিরা আলজেরিয়ানগোরে নিয়াও ঐ ফরাসিই আছে।
ইংরেজরা ইংলিশই আছে। ক্রিকেট আর ফুটবলটা ব্রিটিশ পতাকায় না খেইলা ইংলিশ পতাকাতেই খেলে।
সব উদারতা খালি বাঙ্গালির ঘাড়ে আইয়া পড়ছে।
রক্ত দিয়া ভাষা, জাতি, দেশ স্বাধীন করছি, মাগনা কেউ দিয়া যায় নাই। এইসব উদারতার আলাপ অন্য যায়গায় যাইয়া পাড়লে ভাল হয়। মাগনা মাগনা যারা ভাষা, দেশ পাইছে তাগোর এইসব সাজে, আমাগোর সাজে না।
বাঙ্গালিস্তান জিন্দাবাদ!
২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: একমাত্র বর্ণবাদী সাম্প্রদায়িক শ্রেণী'র সদস্য অথবা ভারতের দাদা প্রেমিক না হইলে কোন বাংলাদেশীরই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ নিয়া কোন সমস্যা থাকতে পারে না, এর বিপক্ষে কথা বলতে পারে না।
আপনি কোনটা?
৬| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৫
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: আর যাদের এইসব বহুজাতি, বহুভাষার, বহুরুপী জিনিস পছন্দ হয় তাদের জন্য উপযুক্ত দেশ ভারত। ঐখানে এইসবের খুব দাম আছে। ওরা খুব ফলাও কইরা এইসব প্রচার করে। শত শত বছর ধইরা আবাঙ্গালির হাতে মাইর খাইছে বাঙ্গালিরা। কোন অবাঙ্গালি জাতিয়তাবাদের মাধ্যমে বাঙ্গালিরে কোন অবাঙ্গালির শাসনের আনতে দেয়া যাবে না। আবাঙ্গালি জাতিয়তাবাদ মানে সেই ভাষার অধিকারের জন্য আবার রক্ত ঝরানো, অবাঙ্গালিদের পায়ের নিচে অর্থনৈতিক গোলামী করা। অবাঙ্গালি জাতিয়তাবাদ বাঙ্গালির শত্রু।
২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ঐটা ভারতে সম্ভব, ৯৮.৫% বাংগালীদের দেশে এসব জুজু দেখায়া লাভ নাই।
৭| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২২
অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
ভাল। অনেক কিছু জানলাম।
শেষের কথাগুলো ভালো লেগেছে।
জাতীয়তাবাদ নিয়ে আমারও কিছু কথা ছিল। হয়তো অন্য কোন দিন বলব।।
২৫ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
আপনার পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম
৮| ২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী, রাষ্ট্রধর্মের স্পন্সরকারী লোকদের হাতেই এই অবাঙ্গালি বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদের জন্ম এবং এরাই এর লালনকারী। সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী যখন অসাম্প্রদায়িকতার কথা বলে তখন বুঝতে হবে হিসাবে গড়মিল আছে। একমাত্র বাঙ্গালির শত্রু, বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিনষ্টকারী, বাংলাদেশের জাতিরাষ্ট্র হিসাবে উত্থানকে থামিয়ে দেয়ার জন্য ভারতীয় "র" এর নিয়োগকারী এজেন্ট ছাড়া আর কেউ বাঙ্গালি জাতিয়তাবাদের বিপক্ষে না। আপনি কোনটা?
২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: অটো ত্যানা প্যাচান্তিসে রুচি নাই।
খোয়াড়ে প্লিজ।
৯| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৫
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম বঙ্গবন্ধু'র নেতৃত্বে এথনো-লিঙ্গুয়াল ( ভাষা-জাতিভিত্তিক) ন্যাশনালিজম কায়েমের চেষ্টা করা হয়েছিল, যার ভিত্তি ছিল এথনিক বাঙ্গালি ও বাংলাভাষী জাতিরাষ্ট্র।
++++++
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি ত্যানা কম প্যাচান দাদা
২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: উনি আর ত্যানা প্যাঁচাবে না
১০| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৯
নষ্ট ছেলে বলেছেন: যাদের বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ নিয়া চুলকানি আছে তাদের উচিত বাংলাদেশ নাম পরিবর্তন করে পূর্ব বঙ্গ করার দাবি তোলা।
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ মানলে তো নিজেদের ভারতীয় পরিচয় দিতে সমস্যা হয়!!
২৭ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:০৬
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: হ, দাবী তুলুক আর বেঘরে মরুক!
১১| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
নেক্সাস বলেছেন: বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদের দর্শন দেশের ধর্ম- বর্ণ- গোত্র- নৃ গোষ্ঠী তথা আপামর সকল মানুষ কে অভিন্ন প্লাটফরমে এনে দাঁড় করানোর এক যাদুকরী দর্শন । আমাদের জাতীয় জীবনে যে আত্মপরিচয়ের সংকট প্রকট হয়ে উঠেছিল- দেশ টা কেন? কাদের জন্য? এদেশের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী? গন্তব্য কী? স্বপ্ন কী - এর সব কিছুর সমাধান জিয়াউর রহমান তার রাজনৈতিক দর্শন বাংলাদেশী জাতিয়তাবাদের মধ্যে সংস্থাপন করেন। ফলে বাংলাদেশ বিভেদ ও হানাহানির বাইরে জাতীয় ঐক্যও সংহতি তৈরির জন্য একটা সুনির্দিষ্ট পাটাতন লাভ করে।
বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ যেদিন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের মর্ম ও তাৎপর্য উপলব্ধি করে জাতীয়তাবাদের এই আদর্শ কে অন্তরে ধারণ করবে সেদিন বাংলাদেশ সত্যকারভাবে আত্ম-ক্ষমতায় বলীয়ান হয়ে মাথা ঊঁচু করে দাঁড়াবে।
বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ জিন্দাবাদ
২৭ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ যেদিন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের মর্ম ও তাৎপর্য উপলব্ধি করে জাতীয়তাবাদের এই আদর্শ কে অন্তরে ধারণ করবে সেদিন বাংলাদেশ সত্যকারভাবে আত্ম-ক্ষমতায় বলীয়ান হয়ে মাথা ঊঁচু করে দাঁড়াবে
-------------
+++++ একেবারে ঠিক। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৩
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আমাদের প্রত্যেকের উচিত বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের উদারতা এবং মর্ম অনুধাবন করে গর্বিত হওয়া এবং সম্পূর্ণভাবে একে কায়েমে রাষ্ট্রকে সাহায্য করা। এজন্য আমাদের সবাইকে রাজনৈতিক দল বিএনপি'কে সমর্থন করতে হবে না, শুধু বাংলাদেশ'কে ভালবাসলেই চলবে।
আরেকটা কথা, দেশকে ভালবাসতে হলে অন্য দেশকে খারাপবাসতে হবে না, অথবা একঘরে হয়ে থাকতে হবে না, শুধু সবার আগে বাংলাদেশ এবং সবার আগে বাংলাদেশী, এই মানসিকতাটা ধারন করতে হবে।