![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে ধর্ষন একটি সামাজিক ব্যাধি। একজন নারী বা শিশু ধর্ষিতা হবার পর আদালতে বিচার প্রার্থনা করলে বহুলাংশে নাজেহাল হয়ে থাকে। তার যৌন জীবনের বিবরণ আদালতে ব্যাক্ত করতে বাধ্য করা হয়। তদুপরি গোটা সমাজ তাকে ঘৃণার চোখে দেখে। অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষনিকভাবে ধর্ষিতাকে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা করানো সম্ভব হয়না। ফলে মেডিকেল রিপোর্ট সটিকভাবে পাওয়া যায়না। ধর্ষনের মত জঘন্য কাজ সহজে ঘটানো যায় কিন্তু এটা প্রমান করা খুবই কটিন বিষয়। বিচারকালে ধর্ষিতা তার যৌন সম্পর্কের অতীত ইতিহাস ব্যাখ্যা করতে সংকোচবোধ করে। কিন্তু জেরা তাকে নিস্তার দেয়না।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯ ধারায় ধর্ষনের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। উক্ত সংজ্ঞানুসারে যদি কোন পুরুষ বিবাহ বন্ধন ব্যতীত ষোল বত্সরের অধিক বয়সের কোন নারীর সাথে তার সম্মতি ছাড়া বা ভীতি প্রদর্শন বা প্রতারণামূলকভাবে তার সম্মতি আদায় করে, অথবা ষোল বত্সরের কম বয়সের কোন নারীর সাথে তার সম্মতিসহ বা সম্মতি ব্যতিরেকে যৌন সঙ্গম করেন, তাহলে তিনি উক্ত নারীকে ধর্ষণ করেছেন বলে গণ্য হবেন।
ধর্ষনের বিরুদ্ধে সবার কাছে বার্তা পৌছে দেওয়া আমার আপনার সবার দায়িত্ব । একটি সামাজিক আন্দোলন ই পারে ধর্ষনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে।
©somewhere in net ltd.