![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নতুন একটি গবেষনায় দেখা যায় বিগ ব্যাং এই মহাবিশ্বের জন্ম দেয়নি এবং এই মহাবিশ্বের কোন শুরু বা শেষ নেই অনন্ত-অসীম।
আহাম্মেদ ফারাগ আলী বেনহা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সৌরা দাস লেথব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই দুই অধ্যাপক দাবি করেছেন যে তারা একটি প্রশ্নের সমাধান দিতে সক্ষম যা ঘটেছিল সিঙ্গুলারিটির সময় যাকে মহাবিশ্বের শুরু হিসেবে বিবেচনা করা হয় । যাদি তারা এর প্রমান দিতে পারেন থাওলে তারা তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যার বিভ্রান্তিকর প্রশ্নের সমাধান দিতে সক্ষম। যদি তাদের এই মডেল সত্যি প্রমাণিত হয় তাহলে তারা আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা সুত্রের অনেক অজানা প্রশ্নের সমাধান এবং বিগ ব্যাং এর পর কি ঘটে ছিল তারও।
সৌরা দাস দাবি করেছেন তাদের এই গবেষণা বিগব্যাং থিওরির অনেক ধাধার সমধান করেছে এবং আপেক্ষিকতা বাদ সুত্রের অনেক সঙ্গতিহীন যুক্তির সমাধান দিয়ে এটা প্রমান করে যে মহাবিশ্ব অসীম। মডেলে বলা হয়েছে মহাবিশ্বের প্রকৃতি সম্পর্কে উত্তরহীন প্রশ্নের সমাধান করেতে কোন ডার্ক এনার্জি বা ডার্ক ম্যটারের কোন প্রয়োজন নেই। এরপরেও ধরে নেওয়া যায় এই মহাবিশ্ব কোয়ান্টাম ফ্লুইডে পরিপূর্ন্য এবং যা হতে বের হয়ে আসতে পারে অনাবিষ্কৃত মহাকর্ষ । ধারনা করা হচ্ছে এই ভরহীন কনিকা অভিকর্ষ বলের কারন হয়ে থাকতে পারে।
আলী এবং দাশ বোহমিয়া ট্রাজেকটরি ব্যাবহার করেছেন যা ১৯৫০ সালে পদার্থবিদ অমল কুমার রায়চৌধুরি তৈরি করেছিলেন কলকাতা প্রেসিডেন্সী বিশ্ববিদ্যালয়ে। আলী এবং দাশ classical geodesics এবং Bohmian trajectories এর পার্থ্যকের কারনে সিঙ্গুলারিটিকে এড়িয়ে গিয়েছেন। classical geodesics পরস্পরকে ক্রস করে এবং Bohmian trajectories তা করে না, তাই এখানে সিঙ্গুলারিটির কোন প্রশ্ন আসে না।
গবেষকরা ব্যখ্যা প্রদান করেন , মহাজাগতিক পরিভাষায় কোয়ান্টাম সংশোধন কে বিবেচনা করা যেতে পারে মহাজাগতিক ধ্রুবক এবং মহাজাগতিক বিকিরন হিসেবে। এই শর্তের কারনে মহবিশ্বে একটি নিদির্ষ্ট আকারের এবং যে কারনে অসীম বয়স প্রদান করেন যা মহবিশ্বে ঘনত্বের উপর বর্তমানে যে পর্যবেক্ষন আছে তার সাথে সামঞ্জস্যপুর্ন্য। অন্যেএকটি গবেষণায় দাশ এবং ভাদুরী নতুন এই তত্ত্বের উপর আস্থা পোষণ করেছেন।
আহাম্মেদ আলি ফারাগ এবং সৌরা দাস নতুন একটি গাণিতিক মডেল দেন যাতে দেখানো হয়েছে অতীতে কোন বিগ ব্যাং সিঙ্গুলারিটি সৃষ্টি হয়নি ।
সুত্রঃ বিডিনিউজ ব্লগ
লেখক
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: দেখি শেষ পর্যন্ত কতদূর এগোয়| পারলে সেসবের আপডেট দিয়েন| আমাদের ব্লগে সায়েন্স আলোচনা প্রায় নেই বললেই চলে
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
সরদার হারুন বলেছেন: শুধুমাত্র একটি গভেষনার ফলাফলে একটি প্রতিষ্ঠিত ফলা ফলকে ভুল বলা যায়না। অবশ্য হকিং বলেছেন যে এর আরম্ভ ও শেষ নেই ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: বস তাইলে হকিং কি নিজের তত্ত্বের ভুল ব্যাখ্যা দিয়েছেন ?
"আরম্ভ ও শেষ নেই" বললে তো সিঙ্গুলারিটি থাকে না ।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
সরদার হারুন বলেছেন: হকিংস ইংলন্ডের মানুষ তাই ওরা যা বলে সবাই প্রথমে চোখ বুঝে মেনে নেয়। পরে্ তা থাকেনা যেমন জেমস জিন বলেছিলেন অন্য একটি বিশাল তারকা সূর্যের পাশ কাটিয়ে যাবার সময় গ্যাস পিন্ডের বুকে জোয়ার ওঠে তার ফলে গ্রহ
গুলির সৃষ্টি হয়েছে । এখন তার মতামত বাতিল ।
হকিংসও একদিন ভুল প্রমানিত হবে বলে আমার বিশ্বাস ।কেননা দেড় হাজার বছর আগেই পবিএ কোরআনেও বলা হয়েছে যে আকাশ ও পৃথিবী মিলিত শক্তি
ছিল ।পরে আল্লাহতালা দুভাগ করেছেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
সোহানী বলেছেন: তাই নাকি.... হকিং স্যার তাইলে কি বলেন?