নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি খালি পড়ি

আমি নিজেকে আর নিজের ঘরকে ঠিক করবার চেষ্টা করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম

আমি ভাল না, তাই খারাপ কিছু দেখে অবাক হই না!! আমি খারাপ, তাই সমাজ খারাপ।

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি কি শিবির কর্মি, আপনাকেই আমি খুজছি :|:|:|

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩১

শিবিরের সকল ভালো কাজের কথা মাইনা নিলাম। ওরা শিক্ষা এবং ইসলাম শিক্ষায় বাস্তব সাহায্য করে। ঠিক আছে মানলাম । আর ধরে নিন জামাত বা ১৯৭১ বিষয়ক আমার কোন চুলকানি নাই।





কিন্তু আমার উত্তর দেন



১) শিবির যদি ইসলামি ভাব ধারার দল হয়ে থাকে তবে কেন ওরা রগ কাটা ,মানুষ খুন করা ,পুলিশ পিটানো ইত্যাদির সাথে জরিত??? ইসলাম কি এগুলা এলাও করে ?? আর যদি করে তবে তা বিস্তারিত যানাবেন!! কিভাবে???



২) এই ব্লগেই যারা শিবির সমর্থক তারা কি ভাবে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে ??



৩) শিবির কেন তার কর্মিদের ঢিল মারা শেখেবে???





৪) শিবির কি পুরাপুরি ইসলামিক কোড মানে ? যদি না মানে তাহলে এইটা কোন ভার্ষন অফ ইসলাম ???



৫) তারা যদি ইসলামকেই আদর্শ মানে তবে কেন খালাদা জিয়ার মত ওড লুকিং ,ভ্রু ছিলা, বেপর্দা এক জন মহিলার সমাবেশে যায় ??? নাকি তাদের দলের সুবিধা মত ইসলামের নিয়ম গুল পরিবর্তিত হয়????



সৎ ভাবে আমার প্রশ্নের উত্তর গুল দিন।

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৭

অনিমেষ রহমান বলেছেন: একটা প্রশ্ন যোগ করেনঃ

আমেরিকান এম্বেসীর গাড়ী ভাইঙ্গা কান্দা-কাটি করছে কেনু? যেখানে সাধারন মানুষ আর রাষ্ট্রের শত শত গাড়ী ভাংছে!
আমেরিকা তাগো কি লাগে?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: যারা ইসলামের কথা বলবে তার কেন অন্য মানুষের গাড়ি ভাংবে ? আর যদি ভাংবে তাহলে কি ধরে নিতে হবে যে , যাদের গাড়ি তারা ভাংছে তারা তাদের প্রকাশ্য শত্রু ????

২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯

ক্লান্তিশেষে বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছি...
১। আপনার এলাকার কারো রগ কি শিবির কাটছে? আমি যদি আপনাকে বিনা দোষে একটি ঘুষি দিই? অথবা আমি যদি এই ব্লগে আপনাকে গালি দেই? আপনি কি দেবেন? নিউটনের সূত্র- তাইনা? আর ইট্টি মারলে পাটকেল খেতে হয়।

২। গালী দেয়া নীচুতা তারা প্রকৃত শিবির কর্মী না।

৩। অবশ্যই মানে না মানা প্রমাণ দিন।

৪। আমাদের রাসূল কিন্তু হুদায়বিয়ার সন্ধি করেছিলেন? তারা কি খালেদা থেকে ভাল ছিল?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ১) গত সপ্তাহেই তো খবরে দেখলাম শিবির রগ কাটল !!! আমার এলাকায় শিবির বোলতে কিছুই নাই , অন্তত প্রকাশস্যে , তাই নাকি নিউটনের মারা মারি সংক্রান্ত কোন সূত্র আছে নাকি ?? জান তাম না!!!! আর আপনারা এত ভালো সবাই আপনাদের মারতে চায় কেন ??

২) আপনি তো হাসিনার মত কথা বলেন ," ছাত্র লীগে যারা মারামারি করে তারা শিবির থেকে আগত "" !!!!!!!!

৩) ৩-৪ দিন আগে শিবিরের স্বভাপতি এক নিউজ চ্যানেলে সাক্ষাৎকারে বলেছে , ভিডিও আছে , আমার মত লক্ষ লক্ষ মানুষ হয়তো দেখেছে

৪) শিবির বি এন পি চুক্তি যদি হুদায়বিয়ার চুক্তির মত কিছু হয় তবে , ক) আপনি বি এন পি কে কাফের মুসরিক বলে আক্ষা দিলেন খ) আপনি কি বোলতে চান হুদায়বিয়ার সন্ধির পর হযরত মুহাম্মাদ সাঃ কাফের দের সাথে সমাবেশ করেছে গ) একই সাধারন বিষয় নিয়ে এক সাধারন প্রতি পক্ষের বিরুদ্ধআন্দোলন করেছে ঘ) এই চুক্তির মাধ্যমে কি কোন রাজনৈতিক জোট হয়েছিল নাকি ??

ভাই তাগুত না , আল্লাহের পথে আসুন , আসসালামু আলাই কুম

৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪০

ক্লান্তিশেষে বলেছেন: ভায়া আমেরিকা আমাদের মেহমান.....

ইসলাম মেহমানের হেফাজতে বদ্ধ পরিকর.

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: হ্যাঁ ইসলাম প্রতিবেশীর আমানতের খেয়ানত করে মেহমানের সমাদার করতে বলেছে ???????!!!!!!!!!


ইসলামের জন্য লড়তে হলে পড়ালেখা করতে হবে, এই রকম মূর্খের মত কথা বললে মানুষ হাসবে!!!!!!!!!!!!

৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪০

রিয়াদ চৌধুরী বলেছেন: এখন কাউকে খুঁজে পাবেন না। তারা এখন জাফর সার নিয়ে মিথ্যা প্রচারণা ও গালি গালাজ নিয়া ব্যাস্ত আছে।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: জাফর ইকবালের মত কাপুরুষের সাথে কাপুরুষ রাই তো যুদ্ধ করবে !!!!!!!

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬

অনিমেষ রহমান বলেছেন: ক্লান্তিশেষে@ হায়রে আমেরিকা মেহামান আর দেশের মানুষ আপনাগো শত্রু?
এখুন আমেরিকা-সাউদীরা মেহামান তাইলে ইসরালীরা কি?
:)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: হুদাই লাইন ছাড়া কথা , ইসরাইলের প্রসংগ আই লো কই থেকা ?????????

৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৮

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ছাগুরা কই রে ......আয়া পর তগো পরীক্ষা......

উত্তর দিয়া যা....

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: গালা গালি ছাড়াও কথা বলা যায়

৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৪

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ক্লান্তিশেষে যে গাড়ি গুলা ভাংছে ঐগুলা যদি আপনার বাপের হইত বুঝতেন....যার গাড়ি সে বুজতেছে কেমন লাগে....

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: কেউ কারো বাপের গাড়ি ভাঙ্গে না , এই রকম বিচি বাংলাদেশে নাই

৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০

শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: আমার একটি প্রশ্ন ছিল, কোন জামাতী এ নিয়ে আলোচনা করবেন আশা করি -

Click This Link

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনার মত আমিও অপেক্ষা করবো, তবে আমি বর্তমান নিয়ে বেশী ভাবি এই আর কি

৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০

মাহবুবুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: (ক্লান্তিশেষে) আমেরিকার সহজ খেটাটাই আপনারা ধরতে পারেননা... আবার করেন রাজনীতি।
আপনাদের মত গাধা যতদিন কোন দলে থাকবে, তত দিন সেই দলের কোন উন্নতি হবেনা।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: হুম

১০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২

ওলকচু বলেছেন: আপনার চুল্কানি নেই জেনে ভাল লাগলো, ডাক্তারদের চুলকানি না থাকাটাই স্বাভাবিক!
ভাই, আপনি কি শিবির করেন? তা'নাহলে জানলেন কিভাবে যে শিবির তার কর্মীদের ঢিল মারা শিখায়?
শিবির ১০০% ইসলামিক কোড মানে না ঠিক, তবে আমি যতদুর জানি ইসলামের মূল বিষয়গুলো মেনে চলে।
"শিবির রগ কাটে" এখন আর মানুষ এটা খায়না! কারা রগ কাটে দেখুনঃ
View this link

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: উপরে দ্রষ্টব্য

১১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩

মাহবুবুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: (ক্লান্তিশেষে) আমেরিকার সহজ খেলাটাই আপনারা ধরতে পারেননা... আবার করেন রাজনীতি।
আপনাদের মত গাধা যতদিন কোন দলে থাকবে, তত দিন সেই দলের কোন উন্নতি হবেনা।
আপনি মতে হয় পাগল হয়েগেছেন,
”আমেরিকা আমাদের মেহমান.....
ইসলাম মেহমানের হেফাজতে বদ্ধ পরিকর।” আর নিজের দেশের দেশের মানুষের রগ কাটতে বলছে তাইনা....!

১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

বোকা_ছেলে বলেছেন: মুসলমান হিসাবে আপনাকে ইসলামি দল করতে হবে। শিবির জামাত করা ফরজ না । আপনে জে kono একটা দল করলেই হবে। অদের নিয়া এত না চুল্কায়া জার জেটা ভাল লাগে করেন। আপ্নে মন থেকে আল্লার আইন সব খেত্রে মানেন আর আল্লার আইনেরপক্ষে কথা বলেন। জদি বর্তমান kono দলকেই প ছন্দ না হয় তবে নিজে আলাদা দল করেন। কারন মুসলমান হিসাবে দল বদ্ধ থাকা ফরজ।
বেক্তিগত ভাবে আমি নিজে জামাত সিবির এর সব কাজ ইসলাম সম্মত পাই না।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: "মুসলমান হিসাবে দল বদ্ধ থাকা ফরজ " এই কথা টার রেফারেন্স কি ?

সবার ঘরে ঘরে একটা করে দল থাকুক নাকি বলেন ??

১৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩

অনিমেষ রহমান বলেছেন: বোকা ছেলে@ ইসলামী দল করলে খুব মজা। দেশের মুসল্মানের গাড়ী পোড়ানো যায় আর বিদেশী নাসারারা মেহমান হয়ে যায়।
B:-)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাইয়ের কি ইসলাম নিয়া চু্কানি নাকি ???

তাইলে ভাই এই ব্লগ আপনার যায়গা না !!! অন্য কোথাও যান

১৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৬

বাকপ্রবাস বলেছেন: ০. না আমি শিবির করিনা তবে আমি আপনার সাথে শেয়ার করতে চাই কিছু কথা, এজন্য করতে চাই যে আমরা আলোচনা করব সবাই সবার মতো করে পজিটিভলি (গালাগালি নয়) তখন আমরা আরো জানতে পারব ব্যাপারগুলো নিয়ে, হয়তো আমার ক্ষুদ্য আলোচনা থেকে দুই একটা পয়েন্ট আপানার অজানা থাকতে পারে ঠিক তেমনে আপনার পয়েন্ট থেকে আমারও জানা হবে সেই সুত্রে আমি কিছু লিখার চেষ্টা করছি

১) শিবির যদি ইসলামি ভাব ধারার দল হয়ে থাকে তবে কেন ওরা রগ কাটা ,মানুষ খুন করা ,পুলিশ পিটানো ইত্যাদির সাথে জরিত???

উচিত না এসব করা সহমত

ইসলাম কি এগুলা এলাও করে ?? আর যদি করে তবে তা বিস্তারিত যানাবেন!! কিভাবে???

ইসলাম সম্পর্কে আমার ধারণা কম এসব বিষয়ে তবে আমার ব্যাক্তিগত অভিত হলো ইসলাম এসব এলাও করবেনা, ইসলাম জিহাদ নামক বিষয় দিয়ে বিষয়টা আলোচনা করলে বের হয়ে আসবে প্রকৃত সত্যটা, জিহাদ সম্পর্কে ইসলাম কি বলে আর শিবির যেটা করছে সেটা আদৌ ইসলাম আর জিহাদ কিনা সেই প্রশ্ন উথাপন হলে হয়তো তর্ক আরো অনেক বেড়ে যাবে এবং সেটা আমার পক্ষে সম্ভব না কারণ আমি শিবির এর ভেতরের খবর জানিনা

২) এই ব্লগেই যারা শিবির সমর্থক তারা কি ভাবে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে ??

যদি এটা সত্য হয়ে থাকে তাহলে আমি নিশ্চিত সেটা সাপোর্ট করা যায়না, এটা বুঝতে খুব গভীর জ্ঞান বা শিবির করার প্রয়োজন নেই

৩) শিবির কেন তার কর্মিদের ঢিল মারা শেখেবে???

কেন ঢিল মারবে? কোথায় মারবে এটা প্রশ্ন সাপেক্ষ, শুধু শুধু মারে নাকি অন্য কোন হেতু আছে তার উপর ডিপেন্ড করে উত্তর

৪) শিবির কি পুরাপুরি ইসলামিক কোড মানে ? যদি না মানে তাহলে এইটা কোন ভার্ষন অফ ইসলাম ???

এই প্রশ্নটার উত্তর আদৌ সম্ভব কিনা জানিনা, খোদ ইসলামেই অনেক মতভেদ এর উত্তর ইসলাম জানেনা, একটা প্রশ্ন কেউ গন্ডোগল লাগবে তাই কেউ উথাপন করেনা সেটা হল শিয়ারা কি আদৌ মুসলমান? কাদিয়ানির ব্যাপারে সাহস করে মওদুদি ফতোয়া দিয়েছেন, ঠিক তেমনি শিবির (পুরাপুরি) ইসলাম কোড মেনে চলে এটা হয়তো বলা যাবেনা, চেষ্টা করছে ইসলামি কোড মেনে চলার এটা হয়তো বলা যাবে। এটার সঠিক উত্তর সম্ভব না, কেননা আপনি মাওলাদের বসিয়ে দিলেও এক একজন এক একটা বলবে সমাধান আসবেনা যেমন আসেনি উপরোক্ত বিষয়গুলোর



৫) তারা যদি ইসলামকেই আদর্শ মানে তবে কেন খালাদা জিয়ার মত ওড লুকিং ,ভ্রু ছিলা, বেপর্দা এক জন মহিলার সমাবেশে যায় ??? নাকি তাদের দলের সুবিধা মত ইসলামের নিয়ম গুল পরিবর্তিত হয়????

আপনার অড লুকিং বলাটা হয়তো উচিত হয়নি, আর দলের সুবিধামত ইসলাম হলে ওখানে আর ইসলাম থাকেনা, সত্যিই কি দলের সুবিধামত ইসলাম করে ওরা? তাহলে কি দরকার মিছিল করে জীবন দেয়ার, যখন যেটা সুবিধা সেটা করলেই তো হয়ে যায়,

উপসংহার : এবার আসুন সামগ্রীক বিষয় নিয়ে কিছু বলা যাক,

** জামাত শিবির বলতে চাচ্ছে তারা ইসলামিক কোড মেনে রাজনীতি করতে ইচ্ছুক, এখন আপনার দ্বিমত থাকতে পারে এটা নিয়ে তার সাথে তর্ক হতে পারে, আমরা বলতে পারি আপনি বলছেন ইসলাম কিন্তু করছেননা, এই প্রশ্নটা করা যায়, কিন্তু তাকে তো যুক্তি দিয়ে এখন মোকাবেলা করা হচ্ছেনা, তাকে অস্ত্র, মামলা এসব দিয়ে মোকাবেলা করা হচ্ছে,

** খালেদা জিয়ার পর্দার কতা উঠেছে, আসতেই পারে, এখন আপনি আমি আমরা সবাইকি সত্যিই চাই পর্দা মেনটেন করতে? আমি আমরা আমাদের মা বোনদের কি বলছি পর্দা মেনটেন কর, জামাত তো ছাত্রী সংস্থা কে দিয়ে কিছুটা হলেও নমুনা দেখাল, ওর আওতায় যতদুর সম্ভব চেষ্টা করছে, আমাদের প্রেক্ষাপট টা ও চিন্তা করতে হবে, আমার চার পাশে সবাই যদি পর্দা মেনটেন না করে তাহলে আমিকে চারপাশ ছেড়ে চলে যাব নাকি যতদুর পারা যায় সবাইকে পর্দার দাওয়াদ দেব

** জামাত শিবির এর অনেকগুলো খারপা দিক থাকতেই পারে, অনেকগুলো যে ভাল দিক আছে সেটা কি অস্বীকার করা যাবে? রাজনীতিতে চলছে রাজতন্ত্র, কিন্তু জামাতে নেই, ব্যাক্তিগত চারিত্রিক বৈশিস্ট এবং আর্থিক ইনকাম ইত্যাদি ঘাটলে দেখবেন ওরা হয়তো অন্যদের তুলনায় একটু ভাল থাকার চেষ্টা করে

** হিংসা দিয়ে যদি জামাত শিবির কে মোকবেলা করা হয় আপনার কাছে জামাত শিবির চিরকাল প্রশ্নই থেকে যাবে, আর আপনার উথাপিত প্রশ্নের উত্তর কোনদিন মিলবেনা এটা নিশ্চিত, আপনার একটা ছেলে ভাল আর অন্যটা মন্দ, এখন মন্দটা ঘর থেকে বের করে দিয়ে বলতে পারে যা ইচ্ছা কর আমি দায়িত্ব নিলামনা, তাহলে সে আরো অনেকের অনিষ্ট করবে হয়তো আপনার ক্ষতি হবেনা, ঠিক তেমনি জামাত যদি মন্দ হয় ভাল করার দায়িত্ব আমাদের, সেটা আইন দিয়ে, আইনের আওতায় করতে হবে, লাঠি দিয়ে পিটিয়ে নয়, আর তার যেগুলো ভাল তারও মূল্যায়ন করতে হবে, আপনি যদি না চান ইসলামি রাজনীতির দরকার নেই তাহলে আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর ও খুব প্রয়োজন নেই আপনার, শুধু একটু খোচানো, আপনি যদি চান পরিশুদ্ধ ইসলাম আসুক রাষ্ট্রে তাহলে আপনি জামাতে না খুচিয়ে পরিশুদ্ধ করার চেষ্টা করবেন এটাই স্বাভাবিক

** ধরুণ স্মৃতি স্তম্ভের পাদতলায় বা বেদিতে ফুল দেয়াটা জামাত শিবির গুরুত্ব মনে করেনা, ওরা ভাবল তার চেয়ে নফল নামাজ পড়ি, কিন্তু আপনি যদি বলেন এইতো দেশ দ্রোহি, ফুল দিতে কার্পন্য, ধর ধর মার মার, তাহলে বাধ্য করলেন তাকে কাজটি করার, আবার সে যদি ফুল দিতে আসে তাহলে বলবেন মুখে বলে এক করে এক দেখ, তাহলে সে কোন দিকে যাবে? দিলেও তো দোষি না দিলেও দোষি,

** আপনি আমি রাজনীতি করিনা, কিন্তু একজন মেধাবী ছেলে সমাজের উপকারে আসে, কিন্তু জামাত শিবির করে তায় ঘরে থাকা যায়না পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায় এমন চিত্র তো নিত্য নৈমত্তিক, তাকে আপনি ঘরেই থাকতে দিচ্ছেননা, তাকে আপনি বাধ্য করছেন ঢিল ছুড়তে, আমাদের রাজনীতি তো এমন, আপনি যদি ছাত্রদল , ছাত্রলীগ কন্ট্রোল করতে পারেন শিবির নিজ থেকেই কন্ট্রোল হবে, অথবা না হলে আপনি আইনি প্রয়োগে করবেন, আপনার মনে ৫টি প্রশ্ন ঊথাপন হলো জামাত শিবির নিয়ে, আপনি এই প্রশ্নগুলো অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে করনে, কিছুই পাবেননা, শুন্য ছাড়া

আমার একতরফা বর্ণনার জন্য দু:খিত , আসলে প্রশ্নগুলো জামাত শিবিরকে নিয়ে করা তাই উত্তরও এই কেন্দ্রিক হলো, এখন আরো অনেকে অনেক কিছু লিখবে, পক্ষে বিপক্ষে যুক্তি দিয়ে তাহলে সত্যটা আমরা নিজেরাই ধরতে পারব
ধন্যবাদ

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাই ইসলাম যারা মানবে তারা পুরাপুরি মানবে, আধা আধি বা কিছুটা বা প্রায় পুরাটা কেমনে মানে ???? নাকি তার কোন উপায় আছে ???

১৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৮

পালের গোদা বলেছেন: Quran 5:33 says the following:

إِنَّمَا جَزَاء الَّذِينَ يُحَارِبُونَ اللّهَ وَرَسُولَهُ وَيَسْعَوْنَ فِي الأَرْضِ فَسَادًا أَن يُقَتَّلُواْ أَوْ يُصَلَّبُواْ أَوْ تُقَطَّعَ أَيْدِيهِمْ وَأَرْجُلُهُم مِّنْ خِلافٍ أَوْ يُنفَوْاْ مِنَ الأَرْضِ ذَلِكَ لَهُمْ خِزْيٌ فِي الدُّنْيَا وَلَهُمْ فِي الآخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ


যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।

I suspect this is the answer to your first question about rog kata. This is probably the verse they think they are following by rog cutting.

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ৫ঃ৩৪ বা সূরা মায়েদা আয়াত ৩৪

" কিন্তু যারা তোমাদের গ্রেফতারের পূর্বে তওবা করে; জেনে রাখ, আল্লাহ ক্ষমাকারী, দয়ালু।"

ভাইয়ের কি পরের লাইন চোখে পড়ে নাই ???

১৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৫

মোহাম্মদ সোহেল হাসান বলেছেন: ৩) শিবির কেন তার কর্মিদের ঢিল মারা শেখেবে???


ডুডু পাখির গল্পটা শিবিরের জানা আছে মনে হয় ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: মানে কি ?????????

১৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪০

জহিরুলহকবাপি বলেছেন: অনিমেষ রহমান বলেছেন: একটা প্রশ্ন যোগ করেনঃ

আমেরিকান এম্বেসীর গাড়ী ভাইঙ্গা কান্দা-কাটি করছে কেনু? যেখানে সাধারন মানুষ আর রাষ্ট্রের শত শত গাড়ী ভাংছে!
আমেরিকা তাগো কি লাগে?

১৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৭

মোহাম্মেদ তমিজ বলেছেন: প্রশ্ন গুলো সহজ উত্তর অজানা। আমি কোন রাজনৈতিক দলের কর্মীর কথা বলব না, আমি আমার কথা বলব নিজের কাছে অনেক সময় প্রশ্ন করি " আমি কি করছি?কেন করছি?রেজাল্ট কি?"

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনি কি শিবির কর্মি ??? তাহলে উত্তর খুজুন , আসসালামুয়ালাইকুম

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৮

জাহিদ হাসান বলেছেন: শিবিরের রয়েছে ১৫০ সদস্যের সুইসাইড স্কোয়াড B:-) B:-) B:-)
(সূত্রঃ বাংলাদেশ প্রতিদিন )

বুঝুন কেমন রাজনৈতিক দল ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-)

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৪

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ক্লান্তিশেষে বলেছেন: ভায়া আমেরিকা আমাদের মেহমান.....

ইসলাম মেহমানের হেফাজতে বদ্ধ পরিকর.
ওরে কেউ আমারে ধর ! হা হা লু খু গে !!! =p~ =p~ =p~ =p~

ঘরের বান্দারে মাইরা কাইটা আগুন ধরাইয়া দিবো , আর মেহমানরে কি না খাতির করব ! এদের যুক্তি দেখলে মেজাজ কন্ট্রোল করা খুব কষ্ট হয়ে যায় !

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আর বইলেন না !!!!!!!!!!

২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:৩৮

নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: শিবির ইসলামের ধারক ও বাহক। শিবির করলে ইসলামের অন্যান্য নিয়ম না পালন করলেও চলে।
এ বিষয়ে বিখ্যাত তালেবান 'পায়খানা মোল্লা' বলেছেন, 'No shibir no islam, know shibir know islam'

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: NO shibir KNOW ISLAM

২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১২

jiad82 বলেছেন: rivars

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: মানে কি ???

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৪১

মুনেম আহমেদ বলেছেন: এ যুগে এসে ১০০% ইসলামীক কোড মানা কারো পক্ষেই সম্ভব না। যে বলে সে ১০০% ইসলাম মানে সে প্রবঞ্চক।

শেষ প্রশ্নটা পড়ে হাঁসলাম। দেশের স্বার্থের দেশে ইসলামী আন্দোলনের স্বার্থের বৃহৎ লাভ হলেও তা না করে একটা বুড়ি মহিলার সাথে পর্দা করা বাধ্যতামূলক!!!!! :D যার ছবি দেখেনাই এমন কোন মানুষ বাংলাদেশে নাই!?!

গালি গালাজ নিন্মশ্রেনীর ছেলেদের কাজ। এটা শিবিরের কর্মী সমর্থক পর্যায়ের ছেলেরাই করে। যারা পর্যাপ্ত প্রশিক্ষন পায়নি।

শিবির রগ কাটে কিনা আমি শিওর না আর কাটলেও আমি সমর্থন করি। কেন করি তা তানিম, তুহিন (রাবি) দের হিষ্টোরি ঘাঁটলেই বুঝবেন যে তারা কোন সুবোধ বালকের রগ কাটে না।

পুলিশ ওদের উপর যে পরিমান নির্যাতন করছে তাতে যে হিটলিষ্ট করে একটা একটা করে মারছে না এটাই বেশী।

যদি পুলিশকে মারার জন্য ঢিল ছোড়া শিখায় আমি সমর্থন করি।

তবে সাধারন মানুষ মারায় আমার ঘোরতর আপত্তি আছে।

ভাল থাকবেন।সবার শুভবোধের উদয় হোক।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আপনি হয়ত শিবির করেন , তবে আপনি যে সব কাজ সমর্থন করলেন , দেশের শান্তি পূর্ণ অবস্থায় আপনি তা অবশ্যই করতে পারেন না। আর পুলিশকে মারতে হলে পুলিশের বিরূদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করুন না দেখি !!! ???

২৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:২৭

মুনেম আহমেদ বলেছেন: একসময় শিবির করতাম।


পুলিশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা কি সম্ভব বলে মনে করেন ???

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: কিন্তু ভাই যারা ইসলামের কথাবলে রাজনীতি করে কিন্তু ১০০% ইসলাম মানে না তারা কি মুনাফেক নয় ????

পুলিশের নির্জাতনের প্রতিবাদে পুলিশকে নির্জাতন করা বা ডিল মারা তো যুদ্ধেরই সুচনা , তাই নয় কি ??

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আর ভাই আপনি বলেছেন এই যুগে নাকি ১০০% ইসলামিক কোড কারো জন্যই মানা সম্ভব না!! তার মানে কি আপনি ইসলাম কে এই যুগের অনুপোযোগী বলছেন ????????

২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০০

মুনেম আহমেদ বলেছেন: ইসলামে ছবি তোলা হারাম এটা কি এ যুগে সম্ভব??? আর কথার উল্টা ব্যাখ্যা করবেন না অনুপযোগী হবে কেন ইসলামে ইজমা কিয়াসের বিধান আছে। আলেমরা নতুন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: কুরয়ান বা হাদিস থেকে একটা রেফারেন্স দেন যেখানে লেখা আছে যে ছবি তোলা হারাম !!! ???

ছবি তোলার ব্যাপার কি ছিল ১৪০০ বছর আগে ??

২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

উদাস কিশোর বলেছেন: আমাদের এলাকায় একা ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিলো মাস তিনেক আগে । ছেলেটির হাত ও পায়ের রগ কাটা অবস্থায় পাওয়া যায় ।
কিন্তু সবাই জানে এবং আমিসহ অনেকেই দেখে স্থানিও MP এর চ্যালা প্যেলা খুন টা করলো !
তারপর দিন মিডিয়া পত্রিকায় দেখলাম খুনের দোষ দেয়া হচ্ছে শিবির কে !
কি অচানক ব্যাপার ! তাই না ?
সবাই তখন জানলো এটা শিবির এর কাজ । কিন্তু আমরা যারা দেখেচি ?
তারা ভুল দেখেছিলাম ?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ংলাদেশে র মিডিয়ার লোক মানেই হারামজাদা , কিছুই বলার নাই !!!

২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪

মুনেম আহমেদ বলেছেন: আপনার আরো জানা উচিত ইসলামে জীব জন্তুর প্রতিকৃতি তৈরী বা অংকন হারাম

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ছবি তুললে প্রতকৃতি তৈরী বা ংকন করা হয় না !! আর মানুষ মানুষই !! জীব জন্তু না !!!!

২৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬

মুনেম আহমেদ বলেছেন: আমার আয়াত সংখ্যা মুখস্ত নেই

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: সব কিছুতেই হালকা জ্ঞান !!! খুব স্বাভাবিক !! কষ্ট করার দরকার নাই , থাক

২৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২২

মুনেম আহমেদ বলেছেন: ছবি তুললে প্রতকৃতি তৈরী বা ংকন করা হয় না !! আর মানুষ মানুষই !! জীব জন্তু না !!! আপনার যুক্তি দেখে আমি টাস্কিত :D

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৮

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: টাস্কি খাবার দরকার নাই , চিন্তা করতে শিখুন !!

৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

মুনেম আহমেদ বলেছেন: Click This Link

৩১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫০

মুনেম আহমেদ বলেছেন: শরীয়তে প্রাণীর ছবির ফায়সালা কি?
ছবিকে আরবীতে تصوير (তাসবীর), ইংরেজীতে Photo, Picture ইত্যাদি বলা হয়। যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন এবং যে কোন পদ্ধতিতেই তৈরী, আঁকা বা তোলা হোক না কেন- কোরআন শরীফ, হাদীস শরীফ, ইজমা ও কিয়াস অর্থাৎ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা মোতাবেক প্রাণীর ছবি তৈরী করা, তোলা, তোলানো, আঁকা, রাখা, দেখা, দেখানো ইত্যাদি হারাম ও নাযায়িজ।

 হাদীস শরীফ-এ প্রাণীর ছবি হারাম হওয়ার বিষয়ে দলীল
 عن ابن عباس رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم كل مصور فى النار.
অর্থ: হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “প্রত্যেক ছবি তুলনে ওয়ালা জাহান্নামী।” নাঊযুবিল্লাহ! (মুসলিম শরীফ)
 عن ابى معاوية رضى الله تعالى عنه ان من اشد اهل النار يوم القيمة عذابا المصورون.
অর্থ: হযরত আবূ মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত, “নিশ্চয় ক্বিয়ামতের দিন দোযখবাসীদের মধ্যে ঐ ব্যক্তির কঠিন আজাব হবে, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি আঁকে বা তোলে।” (মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ ২০১)
 عن عبد الله بن مسعود رضى الله تعالى عنه قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول اشد الناس عذابا عند الله المصورون.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তিনি বলেছেন, মহান আল্লাহ্ পাক তিনি ঐ ব্যক্তিকে কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে। (মিশকাত শরীফ- ৩৮৫)
 عن عبد الله بن عمر رضى الله تعالى عنه اخبره ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ان الذين يصنعون هذه الصور يعذبون يوم القيمة يقال لهم احيوا ما خلقتم.
অর্থ: হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যারা প্রাণীর ছবি তৈরী করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদের কঠিন শাস্তি দেয়া হবে। এবং তাদেরকে বলা হবে, যে ছবিগুলো তোমরা তৈরী করেছ, সেগুলোর মধ্যে প্রাণ দান কর।” (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ৮৮০, মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ২০১)
 قال حدثنا الاعمش عن مسلم قال كنا مع مسروق فى دار يسار بن نمير فراى فى صفته تماثيل فقال سمعت عبد الله قال سمعت النبى صلى الله عليه وسلم يقول ان اشد الناس عذابا عند الله المصورون.
অর্থ: হযরত আ’মাশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি হযরত মুসলিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি মাসরুক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সঙ্গে ইয়াসার ইবনে নুমাইরের ঘরে ছিলাম, তিনি উনার ঘরের মধ্যে প্রাণীর ছবি দেখতে পেলেন, অতঃপর বললেন, আমি হযরত আব্দুল্লাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা উনহু উনার নিকট শুনেছি, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, “নিশ্চয় মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিকে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কঠিন শাস্তি দেবেন, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি তোলে বা আঁকে।” (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ৮৮০
 عن ابى هريرة رضى الله تعالى عنه قال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول قال الله تعالى ومن اظلم ممن ذهب يخلق كخلقى فليخلقوا ذرة اوليخلقوا حبة او شعيرة
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি সাইয়্যিদুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি- তিনি বলেছেন, “মহান আল্লাহ্ পাক তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তি অধিক অত্যাচারী, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টির সাদৃশ্য কোন প্রাণীর ছুরত তৈরী করে। তাদেরকে বলা হবে- তাহলে তোমরা একটি পিপিলিকা অথবা একটি শস্য অথবা একটি গম তৈরী করে দাও।” (মিশকাত শরীফ পৃঃ ৩৮৫)

 عن سعيد قال جاء رجل الى ابن عباس فقال انى رجل اصور هذه الصور فافتنى فيها فقال له ادن منى فدنا منه ثم قال ادن منى فدنا حتى وضع يده على راسه وقال انبئك بما سمعت من رسول الله صلى الله عليه وسلم وسمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول كل مصور فى النار يجعل له بكل صورة صورها نفسا فيعذبه فى جهنم وقال ان كنت لا بد فا علا فاصنع الشجر وما لا نفس له.
অর্থ: হযরত সাঈদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, এক ব্যক্তি হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নিকট এসে বলল, আমি এমন এক ব্যক্তি যে প্রাণীর ছবি অংকন করি, সুতরাং এ ব্যাপারে আমাকে ফতওয়া দিন। হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি তাকে বললেন, তুমি আমার নিকটবর্তী হও। সে ব্যক্তি উনার নিকটবর্তী হল। পুণরায় বললেন, তুমি আরো নিকটবর্তী হও। সে আরো নিকটবর্তী হলে হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তার মাথায় হাত রেখে বললেন, আমি নূরে মুজাসসাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে এ ব্যাপারে যা বলতে শুনেছি তোমাকে তা বলব। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, “প্রত্যেক প্রাণীর ছবি তৈরীকারীই জাহান্নামে যাবে। এবং মহান আল্লাহ্ পাক তিনি প্রত্যেকটি ছবিকে প্রাণ দিবেন এবং সেই ছবি গুলো তাদেরকে জাহান্নামে শাস্তি দিতে থাকবে।” এবং ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, তোমার যদি ছবি আঁকতেই হয় তবে, গাছ-পালা বা প্রাণহীন বস্তুর ছবি আঁক। (মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ ২০২)
 عن عائشة عليها السلام حدثته ان النبى صلى الله عليه وسلم لم يكن يترك فى بيته شيئا فيه تصاليب الا نقضه.
অর্থ: উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন যে, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরে প্রাণীর ছবি বা ছবিযুক্ত সকল জিনিস (থাকলে) ধ্বংস করে ফেলতেন। (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ৮৮০, মিশকাত পৃঃ ৩৮৫)
 عن ابى زرعة قال مع ابى هريرة دار مروان بن الحكم فراى فيها تصاوير وهى تبنى فقال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول يقول الله عز وجل ومن اظلم ممن ذهب يخلق خلقا كخلقى فليخلقوا ذرة او ليخلقوا حبة او ليخلقوا شعيرة.
অর্থ: হযরত আবু যুরয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি হযরত আবু হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার সঙ্গে মদীনা শরীফের এক ঘরে প্রবেশ করলাম, অতঃপর তিনি ঘরের উপরে এক ছবি অংকনকারীকে ছবি অঙ্কন করতে দেখতে পেলেন, এবং বললেন আমি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলতে শুনেছি তিনি বলেছেন, মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তি অধিক অত্যাচারী, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সাদৃশ্য কোন প্রাণীর ছুরত সৃষ্টি করে। তাকে বলা হবে একটি শস্যদানা সৃষ্টি কর অথবা একটি পিপিলিকা সৃষ্টি কর। (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ ৮৮০)
عن ابى حجيفة رضى الله تعالى عنه عن ابيه ان النبى صلى الله عليه وسلم نهى عن ثمن الدم وثمن الكلب وكسب البغى ولعن اكل الربى وموكله والواشمة والمستوشمة والمصور.
অর্থ: হযরত আবু হুজায়ফা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার পিতা হতে বর্ণনা করেন, “খতামুন্নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রক্তের দাম, ও কুকুরের দাম নিতে এবং যেনাকারীনীর উপার্জন নিষেধ করেছেন, এবং যে ঘুষ খায়, যে ঘুষ দেয়, যে অংগে উলকি আঁকে এবং যে আঁকায়, আর যে ছবি অংকন করে, এদের সবার ওপর হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি লা’নত দিয়েছেন।” (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ ৮৮১)

 عن عائشة رضى الله تعالى عنها قالت دخل على رسول الله صلى الله عليه وسلم وانا مسترة بقرام فيه صورة فتلون وجهه ثم تناول الستر فهتكه ثم قال ان من اشد الناس عذابا يوم القيامة الذين يشبهون بخلق الله.
অর্থ: উম্মুর মুমিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমার নিকট আসলেন। প্রাণীর ছবিযুক্ত একখানা চাদর গায়ে দেয়া ছিলাম। এটা দেখে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চেহারা মুবারক রঙ্গিন হয়ে গেল। অতঃপর তিনি চাদর খানা নিয়ে ছিঁড়ে ফেললেন এবং বললেন “ক্বিয়ামতের দিন মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তির কঠিন শাস্তি হবে, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টির সাদৃশ্য (কোন প্রাণীর ছুরত) সৃষ্টি করে” (মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ ২০০)
عن عائشة رضى الله تعالى عنها عن النبى صلى الله عليه وسلم قال ان اشد الناس عذابا يوم القيمة الذين يضاهون بخلق الله.
অর্থ: উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়িশা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “নিশ্চয় ক্বিয়ামতের দিন ঐ ব্যক্তির কঠিন শাস্তি হবে, যে ব্যক্তি মহান আল্লাহ পাক উনার সৃষ্টির সাদৃশ্য কোন প্রাণীর ছুরত তৈরী করবে।” (মিশকাত পৃঃ ৩৮৫)
 عن ابى هريرة رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم يخرج عنق من النار يوم القيمة لها عينان تبصران اذنان تسمعان ولسان ينطق يقول انى وكلت بثلثة بكل جبار عنيد وكل من دعا مع الله الها اخر وبالمصورين.
অর্থ: হযরত আবু হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত- হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, ক্বিয়ামতের দিন এমন একখানা আগুনের গর্দান বের হবে, যার দুটো চক্ষু থাকবে। যদ্বারা সে দেখতে পাবে। দুটো কান থাকবে, যদ্বারা সে শুনতে পাবে। একটি মূখ থাকবে, যদ্বারা সে কথা বলবে। গর্দানটি বলবে- নিশ্চয় আমাকে তিন ব্যক্তির অভিভাবক বানান হয়েছে- (১) প্রত্যেক অহংকারী অত্যাচার লোকের (২) যারা মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে অন্যকেও প্রভু ডাকে (৩) যারা প্রাণীর ছবি তৈরী করে। (মিশকাত শরীফ পৃঃ ৩৮৬)
عن جابر رضى الله تعالى عنه قال نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن الصورة فى البيت ونهى ان يصنع ذلك.
অর্থ: হযরত জাবির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঘরের মধ্যে প্রাণীর ছবি রাখতে নিষেধ করেছেন এবং ওটা তৈরী করতেও নিষেধ করেছেন। (তিরমিযি ১ম জিঃ পৃঃ ২০৭)
 عن جابر رضى الله تعالى عنه ان النبى صلى الله عليه وسلم امر عمر بن الخطاب زمن الفتح وهو بالبطحاء ان ياتى الكعبة فيمحو كل صورة فيها فلم يدخلها النبى صلى الله عليه وسلم حتى محيت كل صورة فيها.
অর্থ: হযরত জাবের রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মক্কা বিজয়ের সময় হযরত ওমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে হুকুম করলেন- তিনি যেন পাথর দিয়ে ক্বাবা ঘরের সমস্ত মূর্তি বা চিত্রগুলি ধ্বংস করে দেন।
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ক্বাবা ঘরের মুর্তি বা চিত্রগুলো ধ্বংস না করা পর্যন্ত ক্বাবা ঘরে প্রবেশ করলেন না। (আবু দাউদ শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ ২১৯)
عن عيسى بن حميد قال سال عقبة الحسن قال ان فى مسجدنا ساحة فيها تصاوير قال انحروها.
অর্থ: হযরত ঈসা বিন হুমাইদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, হযরত ওকবাতুল হাসান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, আমাদের মসজিদে প্রাণীর ছবিযুক্ত একখানা কাপড় রয়েছে। তখন হযরত ঈসা বিন হুমাঈদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বললেন, তুমি (মসজিদ থেকে) ওটা সরিয়ে ফেল। (মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা ২য় জিঃ পৃঃ৪৬)
 عن ابى عثمان قال حدثنى لبابة عن امها وكانت تخدم عثمان بن عفان ان عثمان ابن عفان كان يصلى الى تابوت فيه تماثيل فامر به فحك.
অর্থ: হযরত আবু উসমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত- তিনি বলেন, লোবাবাহ উনার মাতা হতে আমার নিকট বর্ণনা করেন যে, উনার মাতা হযরত ওসমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার খেদমতে ছিলেন, আর হযরত উসমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি প্রাণীর ছবিযুক্ত একটি সিন্দুকের দিকে নামায পড়ছিলেন। অতঃপর হযরত উসমান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার আদেশে ওটা নিঃচিহ্ন করে ফেলা হলো। (মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা ২য় জিঃ পৃঃ৪৬)
عن ابن مسعود قال اشد الناس عذابا يوم القيامة رجل قتل نبيا او قتله نبى او رجل يضل الناس بغير العلم او مصور يصور التماثيل.
অর্থ: হযরত ইবনে মাস্উদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে ঐ ব্যক্তিদের ক্বিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি হবে, যারা কোন নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে শহীদ করেছে অথবা কোন নবী আলাইহিমুস সালাম যাদেরকে হত্যা করেছেন এবং ঐ সমস্ত লোক যারা বিনা ইলমে মানুষদেরকে গোম্রাহ করে এবং যারা প্রাণীর ছবি তৈরী করে। (মুসনদে আহ্মদ ২য় জিঃ পৃঃ২১৭)
 عن اسامة رضى الله تعالى عنه قال دخلت مع النبى صلى الله عليه وسلم الكعبة فرايت فى البيت صورة فامرنى فاتيته بدلو من الماء فجعل يضرب تلك الصورة ويقول قاتل الله قوما يصورون ما لا يخلقون.
অর্থ: হযরত উসামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সঙ্গে পবিত্র ক্বাবা ঘরে প্রবেশ করলাম। আমি ক্বাবা ঘরের ভিতরে প্রাণীর ছবি দেখতে পেলাম। অতঃপর হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুকুমে আমি পাত্রে করে পানি নিয়ে আসলাম।
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ঐ ছবিগুলিতে পানি নিক্ষেপ করলেন এবং বললেন, “মহান আল্লাহ্ পাক তিনি ঐ গোত্রের সাথে জ্বিহাদ ঘোষণা করেছেন, যে গোত্র এরূপ প্রাণীর ছুরত তৈরী করে। যা সে তৈরী করতে অক্ষম অর্থাৎ জীবন দিতে পারেনা।” (মুছান্নেফ ইবনে আবী শায়বা ৮ম জিঃ পৃঃ২৯৬, তাহাবী ২য় জিঃ পৃঃ৩৬৩)
عن ابى طلحة رضى الله تعالى عنه قال قال النبى صلى الله عليه وسلم لا تدخل الملئكة بيتا فيه كلب ولا تصاير.
অর্থ: হযরত আবু তালহা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণিত। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “ঐ ঘরে রহমতের ফেরেস্তা প্রবেশ করে না, যে ঘরে প্রাণীর ছবি বা কুকুর থাকে।” (বুখারী, কিতাবুললিবাছ, বাবুত তাছাবীর, ২য় জিঃ ৮৮০ পৃষ্ঠা

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৭

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ছবি আঁকা , প্রানীর প্রতিকৃতি বানানো আর আধুনিক ছবি তোলা এক কথা না!!! এজন্যই বললাম ঘিলু ব্যাবহার করতে শিখুন!!! শিবিরের ওয়াস করা ব্রেইন আবার নিজে ওয়াস করুন

৩২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫২

মুনেম আহমেদ বলেছেন: যেহেতু মানুষ কোন জীব বা জন্তুর জীবন দিতে পারে না , আল্লাহই একমাত্র সেই ক্ষমতার অধিকারী তাই মানুষকে আল্লাহর নবী মুহাম্মদ জীব জন্তুর ছবি আঁকতে নিষেধ করেছেন। ঠিক একারনেই মোমিন মুসলমানেরা কখনই তাদের ঘরে কারও ছবি রাখে না। এখন প্রশ্ন হলো - ছবি আঁকা ও তোলা কি এক জিনিস ? সূক্ষ্মভাবে বিচার করলে এক জিনিসই। মানুষ হাত দিয়ে কোন লোকের হুবহু ছবি আঁকতে পারে আবার ক্যমেরা দিয়ে হুবহু ছবি তুলতে পারে। উভয় কাজের উদ্দেশ্য কিন্তু একটাই তা হলো কোন লোকের হুবহু প্রতিকৃতি তৈরী। একটা হাতের আর অন্যটা যন্ত্রের। কিন্তু যে ভাবেই হোক একজন লোকের প্রতিকৃতি তৈরী করলে সেটাতে কেউ জীবন দিতে পারবে না আর তাই উক্ত হাদিস মোতবেক তা নিষিদ্ধ।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০০

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: আর প্রতিটাতেই দেখেন প্রানীর ছবি প্রানির ছবির কথা বলেছে , এ্টাতেও ভুল করে বা নির্দিষ্ট করে মানুষের কথা বলল না !!!! ????

৩৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০২

মুনেম আহমেদ বলেছেন: যা বলার আগেই বলে দিয়েছি উপরে হুজুর দের কথা ও দিয়েছি ইসলামে ছবি তোলা হারাম কিন্তু আমাদের দূর্ভাগ্য আমরা এটা মেনে চলতে পারিনা

৩৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৫

জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: পাশের মানুষটি একজন শিবির কর্মী B-))

৩৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭

মুনেম আহমেদ বলেছেন: অযথা তর্ক করবেন না। মানুষ কি প্রানী না??? আর এখানে শুধু মানুষ না সকল প্রানীর কথা বলা হয়েছে

৩৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯

মুনেম আহমেদ বলেছেন: যে লিঙ্কটা দিয়েছি দেখেছেন?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: সব দেখেছি অজথা তর্ক করবেন না। নিজের ঘিলু ব্যাবহার করুন । ছবিতোলার সাথে ঐ হাদিস গুলার সম্পর্ক আছে বলে মনে করি না।। আপনার হুজুররা মনে করতে পারে !!! তারাতো আজকাল কতকিছুই মনে করে।

৩৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩২

মুনেম আহমেদ বলেছেন: আপনাকে বলে আর লাভ নাই সবাই ভূল আপনিই সঠিক। ভাল থাকবেন

আল্লাহ হাফেজ :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.