নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জানা ও জানানোর জন্যই বেচে থাকা। জীবন তো শুধুই কিছু মুহূর্তের সমষ্টি।
মেধাবী মানেই হতবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ হতে হবে তা নয় । ঢাবিতে চান্স না পেয়ে প্রতি বছর অনেক পোলাপান বিরাট রকমের Frustration এ ভুলে। এদের একটা বড় অংশই খুবই Ambitious ছিল। আমার অনেক বন্ধুকেই দেখেছি, যাদের Frustration বন্ধুত্বের উপরও যথেষ্ট প্রভাব ফেলেছে।
মেজাজটা তখন খারাপ লাগে যখন দেখি চান্স পাওয়া অনেক স্টুডেন্ট এই সুযোগকে কিভাবে ব্যবহার করতে হবে জানে না অথবা বুঝেও বুঝে না। ছেলেরা @রা খায় হরেক রকম জিনিসে। একটা আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করবে, Ethicsকে আরও উন্নত করবে, দশজনের দশমত জেনে আমরা ভালমন্দের তফাক করতে পারবো আর জীবনের মানে বুঝতে পারবো। বুঝবো যে, সমাজ ও দেশের প্রতি আমাদের দায়িত্ব আমাদের Ego থেকে অনেক ঊর্ধ্বে। বাস্তবতা ঠিক উলটো। বাকিটা খুলে বলার দরকার আছে বলে মনে হয় না।
আর মেয়েদের ব্যাপারে আমার সবচেয়ে বেশি দুঃখ। এরা (একটা বড় অংশ) ছোটোবেলা থেকে এমন একটা মানসিকতার মধ্যে বড় হয়েছে যে ছেলেরা উপার্জন করবে আর তারা ঘর দেখবে। একটা ভাল বিদ্যাপীঠে আসার পরও তাদের এটা উপলব্ধি হয় না যে কোটি কোটি মানুষের ঘামে ভেজা ট্যাক্স এর টাকা তার পিছনে এই জন্য ব্যয় করা হচ্ছে না যে সে বাপমা'র পছন্দে এক সুপাত্রের সাথে বিয়ে করে সার্টিফিকেট আলমারিতে রেখে দিবে, যেন একদিন তার নাতিপুতিরা গর্ব করতে পারে "আমার দাদু/নানু ঢাবিতে পড়েছিল"। সরি বোন, আপনার এই অকর্মণ্যতা দেখে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ধিক্কার ছাড়া আর কিছু দিবে না এই সব মানুষ ঢাবির সিটগুলো নষ্ট করছে আর কিছু না। যেখানে অন্য সুযোগ্য ক্যান্ডিডেট দেশের জন্য কিছু একটা করতে পারতো যারা এখন Frustration এ মরছে।
মানুষদের মানসিকতা যদি কোন মেশিন দিয়ে ডিটেক্ট করা যেত, তাহলে ভর্তি পরীক্ষার সময় এই মেশিনের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করার জোরালো আবেদন জানাতাম।
মেধা থাকলেই সে মানুষের মত মানুষ হয় না। আত্মসম্মানবোধ থাকা লাগে। সেটা ছাড়া চতুষ্পদী প্রাণীর সাথে আমাদের শুধু ভাষাগতই পার্থক্য আছে আর কিছুতে নেই।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:২৪
গাজী বুরহান বলেছেন: খাটি কথা
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১২
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: (y)