নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জানা ও জানানোর জন্যই বেচে থাকা। জীবন তো শুধুই কিছু মুহূর্তের সমষ্টি।
১৪ অক্টোবর "বিশ্ব ডিম দিবস"। পৃথিবীর অন্যসবের দেশের মত বাংলাদেশের প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রি সেন্ট্রাল কাউন্সিলসহ দেশের অনেক সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জনসাধারণকে খাদ্য তালিকায় ডিম রাখার প্রচারণা করে এই দিন। যেখানে ডিম আমাদের স্বাস্থ্যক্ষতির কারণ আর ডিমের চাহিদার কারণে গড়ে উঠা ইন্ডাস্ট্রি প্রাণীদের অবর্ণনীয় নিষ্ঠুরতার কারণ [1], সেখানে বিশ্বজুড়ে এই দিনকে উৎসবের মত পালন করে [2]। যেহেতু ভিগান হিসেবে আমার উদ্দেশ্য বাংলাদেশের জনগণকে সহানুভূতিশীলভাবে ও নিজেদের স্বাস্থ্যরক্ষা করার বিজ্ঞানসম্মত জীবন ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা করা ও সচেতনতা সৃষ্টি করা; তাই এই লেখার মৌলিক উদ্দেশ্য থাকবে বাংলাদেশে ডিম নিয়ে যে মিথ্যা তথ্যগুলো প্রচার করা হচ্ছে সেটা খণ্ডন করার। আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার কালিকুলামেও পুষ্টিকর খাবারের উৎস হিসেবে ডিমের কথা বহুবার বলা হয়েছে। এর মুল কারণ হচ্ছে বাংলাদেশের প্রানিসম্পদ অধিদপ্তর ডিমকে খাদ্যতালিকার রাখার প্রেষণা দেয়। এর পিছনে দেশজ চলমান শিল্প ও মানুষের জীবিকার সাথে সাথে পশ্চিমা দেশগুলো প্রচলিত ইন্ডাস্ত্রি লবিস্টদের ভুলধারনাগুলোও জড়িত।
উল্লেখ্য যে, এখানে দেশের যেসব সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলো খাদ্যতালিকায় ডিম রাখার প্রচারণা করে তাদের নৈতিক বুনিয়াদ নিয়ে কোন মন্তব্য করা হবে না। এই লেখার একমাত্র উদ্দেশ্য ভুল ধারনাগুলো গঠনমুলকভাবে খণ্ডন করা। যেহেতু বাংলাদেশের প্রচলিত ভুল ধারনাগুলোর সূত্রপাত সরকারি কারিকুলাম ও তাদের অধিদপ্তর থেকেই আসে তাই প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রি সেন্ট্রাল কাউন্সিল কি বলে ডিমের প্রচারণা করছে সেটা খণ্ডন করার বেশি যুক্তিযুক্ত ও ফলপ্রসূ মনে হচ্ছে। ক্রমানুসারে ভুল ঘোষণাগুলো খণ্ডন করা হবে, সাথে সাথে যে ঘোষণাগুলো সঠিক সেটাও বলবো। প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের দাবিগুলো হচ্ছে-
"ডিমে কোলেস্টেরল আছে, তবে তা ক্ষতিকর নয়, বরং উপকারী"
"ডায়বেটিস (টাইপ-২), স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে ডিম দারুণ কার্যকর"
"বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে ডিম"
"শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, মেধার বিকাশ এবং নারীর পুস্টিচাহিদা পূরণে ডিম অপরিহার্য"
( একটা কথা না বললেই নয়, যদিও এইসব দাবি করে তারা ডিমের প্রচারণা করছে অথচ তাদের নিজেদের ওয়েবসাইটে এই দাবিগুলোর বিপক্ষের তথ্য আছে। উল্লেখযোগ্য ভাবে পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রি সেন্ট্রাল কাউন্সিলের ওয়েবসাইটের ডিমের "স্বাস্থ্য ঝুঁকি" অংশে পরিষ্কারভাবে ডায়বেটিস (টাইপ-২), হৃদরোগ ও কোলেস্টেরলের কথা বলা আছে। পরে একই লেখা উইকিপেডিয়া থেকে হুবুহু পাওয়া গেল। এটা ভাবা অস্বাভাবিক না যে তারা ইন্টারনেট থেকে কপিপেস্ট করে বসিয়ে দিয়েছে, নিজেরা পড়ে দেখে নাই। কিন্তু তারা দেশের সচেতনতা বৃদ্ধির দায়ভার নিয়েছে। )
(১) "ডিমে কোলেস্টেরল আছে, তবে তা ক্ষতিকর নয়, বরং উপকারী"
কোলেস্টেরল নিরপেক্ষভাবে খারাপ বা ভাল কোনটাই না [3]। কোলেস্টেরল আমাদের কোষের মেম্ব্রেইন থেকে আসা ল্যাপ্টোপ্রোটিনের সাথে মিলে "ভাল" বা "খারাপ" অবস্থার তৈরি করে। বেশি ঘনত্বের ল্যাপ্টোপ্রোটিন কোলেস্টেরলকে শরীরের প্রয়োজনীয় জায়গায় পরিবহন করায়। অন্যদিকে, কম ঘনত্বের ল্যাপ্টোপ্রোটিন কোলেস্টেরলকে রক্তে পরিবহন করে না, বরং ধমনীর দেয়ালে অন্য চর্বি জাতীয় উপাদানের সাথে মিলে প্লেক নামের দলা/কুন্ডি তৈরি করে [4]। যেটা রক্তকে ধমনী দিয়ে প্রবেশে বাধা দেয়। এই কুন্ডি বেশি বড় হয়ে গেলে হৃদরোগের এমনকি প্রাণঘাতি হার্ট অ্যাটাকের চরম ঝুঁকি থাকে। তাছাড়া ক্যারোড়িড ধমনী যেটা কিনা আমাদের ঘাড়ে থাকে সেখানে প্লেক জমে গেলে আমাদের মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে স্ট্রোক হবার চরম সম্ভাবনা থাকে [5]। ডিম থেকে আসা কোলেস্টেরল উভয় ঘনত্বের ল্যাপ্টো প্রোটিনের সাথে মিশতে পারে। তাই ডিমের কোলেস্টেরলকে ভাল বা খারাপ, যেটা বলুন না কেন সেটা ভুল হবে। সমস্যা হয় যখন শরীরে মাত্রাতিরিক্ত কোলেস্টেরল থাকে। কোলেস্টেরল আমাদের লিভারে জৈবিকভাবেই তৈরি হয়, যতটা আমাদের জন্য প্রয়োজন[6]। খাবার থেকে ডায়েটারি কোলেস্টেরল নেয়া তাই বাধ্যতামুলক না ।
কোলেস্টেরল "ভাল" না "খারাপ" এই ভুল ধারনার সৃষ্টি হয়েছে আসলে ল্যাপ্টোপ্রোটিনের কারণে। মেডিকাল এক্সপার্টরা সহজে বুঝার জন্য কম ঘনত্বের ল্যাপ্টোপ্রোটিনকে "খারাপ কোলেস্টেরল" আর বেশি ঘনত্বের ল্যাপ্টোপ্রোটিনকে "ভাল কোলেস্টেরল" বলে, অথচ এরা কোলেস্টেরল না; বরং কোলেস্টেরল পরিবাহক। আর এটা ডিম বা কোন খাবার থেকে না, বরং আমাদের শরীরের ভিতরে তৈরি হয়।
(২) "ডায়বেটিস (টাইপ-২), স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে ডিম দারুণ কার্যকর"
ডায়বেটিস ( টাইপ-২ ) এর জন্য ডিম মোটেই উপকারী নয় , বরং ডিমকে ক্ষতিকর সেটার বহু প্রমাণ পেয়েছে গবেষণরা। যুক্তরাষ্ট্রের ডায়বেটিস এসোসিয়েশন ২০০১-২০১২ সালের এক গবেসনায় খাদ্যাভ্যাসে ও টাইপ-২ ডাইবেটিসের যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছে [7]। একই গবেষণা আরও একাধিক নিরপেক্ষ সুত্রের ভিন্ন পপুলেশন সেম্পলের মধ্যে পাওয়া গিয়েছে তাই এই ফলাফলকে নির্ভরযোগ্য বলা যায়। সপ্তাহে মাত্র একটি ডিম খেলেই ডায়বেটিস হবার সম্ভাবনা ৭৫% বৃদ্ধি পায়। প্রতিদিন ডিম খেলে ঝুঁকি গুন বেড়ে যায়। ২০০৯ সালে হার্ভার্ড এর গবেষণা দলরাও একই রকম ফলাফল পেয়েছে[8], ২০১১ সালে এশিয়দের উপর [9] ও ২০১৩ সালে ইউরোপীয়দের উপর একই গবেষণা করে একই ফলাফল পাওয়া হয় [10]। ফলে এই ফলাফলকেও যথেষ্ট নির্ভরযোগ্য বলা যায় । আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনের ২০০৮ সালের আরেকটি আর্টিকেল থেকে জানা যায় যে, দৈনিক এক বা একাধিক ডিম খেলে আমাদের আয়ু হ্রাস পাওয়ার শক্ত সম্ভাবনা থাকে। আর যাদের ইতোমধ্যে ডায়বেটিস আছে, তাদের সম্ভাবনা সাধারণদের থেকেও দিগুণ [11]।
অন্যদিকে স্তন ক্যান্সারের ব্যাপারেও তথ্য যথেষ্ট ভুল আছে । ২০০৯ সালে প্রায় 1.2 মিলিয়ন মানুষের খাদ্যাভ্যাস পর্যবেক্ষণ করে বের হয় যে সপ্তাহে ২-৫টি ডিম খেলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় [12]। ২০১২ সালে ফার্মাকোলজির আরেকটি জার্নালে কোলেস্টেরল ও স্তন ক্যান্সারের সম্পর্কে গবেষণা থেকে বের হয় যে, কম ঘনত্বের ল্যাপ্টো প্রোটিন শরীরের ক্যান্সার সেলকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে । ফলে যাদের খাদ্যাভ্যাসে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল বেশি তাদের সহজেই ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি পেতে পারে। সেখান থেকে এটাও বের হয়ে আসে যে, যেসব নারীদের খাদ্যাভ্যাসে ২৪০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল আছে তাদের স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেশি থাকে যাদের কোলেস্টেরল মাত্রা ১৬০ মিলিগ্রাম তাদের থেকে । যেখানে মাত্র একটা ডিমেই ১৬০ মিলিগ্রামের বেশি কোলেস্টেরল থাকে সেখানে এটা বলা ভিক্তিহীন যে ডিম স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে [13]।
ুল্লেখ্য যে, কলিন নামের এক প্রকার পুষ্টি উপাদান যেটা ডিমে থাকে সেটা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় [14]। কিন্তু এই উপাদান শুধুমাত্র ডিমের কুসুমে থাকে, যেখানে ডিমের অধিকাংশ কোলেস্টেরল ও ফ্যাট থাকে। তাছাড়া উদ্ভিজ খাদ্যাভ্যাসে সহজেই কলিনের চাহিদা পুরন করা যায়। বিশেষ করে যেহেতু আমাদের দেশের খাদ্যাভ্যাসে ভোজ্য উদ্ভিজ তেল ব্যবহার করা হয়, যা কিনা কোলাইন সমৃদ্ধ। তাই কলিনের জন্য ডিম খাওয়া অযৌক্তিক ও অপ্রয়োজনীয়, আর ক্ষতিকর প্রভাবগুলো ভাল গুনগুলোতে গ্রহন লাগিয়ে দেয়।
(৩) "বার্ধক্যজনিত অন্ধত্ব প্রতিরোধ করে ডিম"
ডিমে লিউটিন আর জিয়াজেন্থেন থাকে যা আমাদের চোখের পিগমেন্ট এপিথিলিয়ামকে সুরক্ষা দেয় [15]। কিন্তু প্রভাবটা অতি নগণ্য ও এই প্রচারটা যথেষ্ট কৌশলীও বটে । আমেরিকার জার্নাল অব নিউট্রিশনের ২০০৬ সালের একটি গবেষণার আর্টিকেল থেকে পাওয়া যায় স্যাম্পল সাবজেক্টদের মধ্যে ৩ মাস ধরে প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়ার পরও উল্লেখযোগ্য কোন সমাধান ফলাফল আসেনি[16]। এর বেশি ডিম খেলে অবশ্যই উল্লেখযোগ্য ফলাফল পাওয়া যাবে কিন্তু আগের পয়েন্টে আলোচনা করা হয়েছে যে বেশি ডিম খেলে আরও প্রাণঘাতি ব্যাধির সম্ভাবনা থাকবে। তাই আমাদের উচিত হবে লিউটিন ও জিয়োজেন্থেন অন্য উৎস থেকে গ্রহন করার যদি নুন্যতম স্বাস্থ্যক্ষতি করতে চাই।
(৪)"শিশুর দৈহিক বৃদ্ধি, মেধার বিকাশ এবং নারীর পুস্টিচাহিদা পূরণে ডিম অপরিহার্য"
বাচ্চাদের বেড়ে উঠার জন্য অবশ্যই পুষ্টিকর খাবার প্রয়োজন; আর বাড়ন্ত বয়সে পরিমিত প্রোটিন, আইরন, ভিটামিন প্রয়োজন। তবে এটা বুঝতে হবে, আমাদের শরীরের খাবারকে ডিম, সবজি, বাদাম হিসেবে চিনে না ; বরং আমাদের শরীরের চিন্তা পুষ্টি উপাদান নিয়ে। সেটা আপনি যে উৎস থেকেই নেন না কেন। যদি অন্য উৎস থেকে সহজে, কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় সকল পুষ্টি উপাদান পাওয়া সম্ভব সেখানে ডিমকে "অপরিহার্য" বলা ভুল।
কিছুদিন আগেই রিসার্চে বের হয়েছে যে বাংলাদেশের শিশুদের স্থূলতা একটা বড় সমস্যা হিসেবে দাঁড়িয়েছে। তার বড় কারণ হচ্ছে কম বয়স থেকেই প্রসেসড প্রাণীজ খাবারের সাথে সাথে ডিমের মত ঘন কোলেস্টেরল সম্পন্ন খাদ্যাভ্যাসে বড় করা হচ্ছে [17] । প্রোটিনের অজুহাত দিলেও একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষেরও মাত্র ৪৮-৫২ গ্রাম প্রোটিন লাগে দইনিক [18]; বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সেটা অনেক কম। যা সহজেই পূরণ করা সম্ভব উদ্ভিজ উৎস যেমন ডাল, মটরশুটি, ব্রাউন চাল, যেকোনো দানা-শস্য জাতীয় উপাদান থেকে।
উল্লেখ্য যে, ১৯৭৬ সালে থেকে চলমান রিসার্চে এটা বের হয়েছে যে প্রতিদিন ৫টা তামাকের সিগারেট খেলে যে পরিমাণ প্লেক আমাদের ধমনীকে বন্ধ করতে পারে একটা ডিম খেলে তার সমান প্রভাব পড়ে[19]। আমাদের সমাজে কেউ কোন শিশুকে তামাক সেবন করতে দেয় তাহলে সবাই সমস্বরে তাকে Child Abuser বলতে কিন্তু যেহেতু ডিম খাওয়া আমাদের সমাজে স্বাভাবিকভাবে দেখা হয় তাই শিশুদের ডিম খাওয়ানো হচ্ছে আর কারো কোন চিন্তা নেই।
আরেকটা ব্যাপার না বললেই না, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সবার জন্য উদ্ভিজ খাদ্যাভ্যাস গ্রহনের উপদেশ দিয়েছে [20] কিন্তু এরপরও প্রাণীজ খাবারগুলো শুধুমাত্র ইন্ডাস্ট্রি লবিস্টদের জন্য টিকে আছে। যার প্রভাব বাংলাদেশের পুষ্টি ও প্রানিসম্পদের সাথে জড়িত অধিদপ্তর ও সংস্থাগুলোতে। প্রাণীজ ইন্ডাস্ট্রির লবিজস্টরা প্রায়ই সাংবাদিকদের, ব্লগারদের স্পন্সর করে প্রাণীজ খাবার খেতে উদ্ভূত করে, অনেক সময় সরকারি নীতিমালা পরিবর্তন করার চেষ্টা করে, আবার অনেক সাইন্টিফিক রিসার্চে আর্থিক মদদ করে এই শর্তে যা প্রানিজ শিল্পকে আঘাত না নেয়। সচেতন পাঠকদের প্রতি আমার আবেদন থাকবে টাইলেন দেখে বিশ্বাস না করে তথ্যগুলোর গভিরে যাওয়ার । কে স্পন্সর করেছে? তাদের স্বার্থ কি? রিসার্চের মেথডলজি কি ? পিয়ার রিভিউ বা অন্য নিরপেক্ষ পার্টি দ্বারা পরখ করা হয়েছে নাকি এইসব দেখে যেন বিশ্বাস করেন। এটা খুবই দুঃখজনক যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ৮০০ এর উপর পিয়ার রিভিউড সাইন্টিফিক রিসার্চ থেকে উপসঙ্ঘারে আসা উদ্ভিজ খাদ্যাভ্যাসের নীতিমালা তারা অনুসরণ না করে, লবিস্টদের আইকেন্ডি দেখে ভুল উৎস থেকে তারা তথ্য প্রচার করছে। আর আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রেও এইসব কন্টেন্ট থাকায় মানুষ যারা কারিকুলামবিদ্যাকে পরখ না করে মেনে নেয়ার প্রবণতা রাখে, তাদের বুঝানো কষ্ট সাধ্য হয়ে গিয়েছে।
Reference
[1] PETA. 2017. 21 Things the Egg Industry Doesn’t Want You to See. [ONLINE] Available at: Click This Link. [Accessed 14 October 2017].
[2]World Egg Day. 2017. What is World Egg Day?. [ONLINE] Available at: Click This Link. [Accessed 14 October 2017].
[3]Zoë Harcombe.. 2016. We have got cholesterol completely wrong. [ONLINE] Available at: Click This Link. [Accessed 14 October 2017].
[4]National Center for Chronic Disease Prevention and Health Promotion. 2015. LDL and HDL: “Bad” and “Good” Cholesterol. [ONLINE] Available at: https://www.cdc.gov/cholesterol/ldl_hdl.htm. [Accessed 14 October 2017].
[5]American Heart Association, (2015), Get With The Guidelines ® - Stroke [ONLINE]. Available at: Click This Link [Accessed 14 October 2017].
[6]U.S. Department of Health & Human Services. 2017. Questions and Answers on Cholesterol and Health with NHLBI Nutritionist Janet de Jesus, M.S., R.D.. [ONLINE] Available at: Click This Link. [Accessed 14 October 2017].
[7]Radzevičienė, L. and Ostrauskas, R., 2012. Egg consumption and the risk of type 2 diabetes mellitus: a case–control study. Public health nutrition, 15(8), pp.1437-1441.
[8]Djoussé, L., Gaziano, J.M., Buring, J.E. and Lee, I.M., 2009. Egg consumption and risk of type 2 diabetes in men and women. Diabetes Care, 32(2), pp.295-300
[9]Shi, Z., Yuan, B., Zhang, C., Zhou, M. and Holmboe-Ottesen, G., 2011. Egg consumption and the risk of diabetes in adults, Jiangsu, China. Nutrition, 27(2), pp.194-198
[10]Ericson, U., Sonestedt, E., Gullberg, B., Hellstrand, S., Hindy, G., Wirfält, E. and Orho-Melander, M., 2013. High intakes of protein and processed meat associate with increased incidence of type 2 diabetes. British Journal of Nutrition, 109(6), pp.1143-1153.
[11]Djoussé, L. and Gaziano, J.M., 2008. Egg consumption in relation to cardiovascular disease and mortality: the Physicians' Health Study. The American journal of clinical nutrition, 87(4), pp
[12]Kitahara, C.M., Berrington de González, A., Freedman, N.D., Huxley, R., Mok, Y., Jee, S.H. and Samet, J.M., 2011. Total cholesterol and cancer risk in a large prospective study in Korea. Journal of Clinical Oncology, 29(12), pp.1592-1598.
[13]Danilo, C. and Frank, P.G., 2012. Cholesterol and breast cancer development. Current opinion in pharmacology, 12(6), pp.677-682.
[14]Glunde, K., Jie, C. and Bhujwalla, Z.M., 2004. Molecular causes of the aberrant choline phospholipid metabolism in breast cancer. Cancer research, 64(12), pp.4270-4276.
[15]R Sparrrow, J., Hicks, D. and P Hamel, C., 2010. The retinal pigment epithelium in health and disease. Current molecular medicine, 10(9), pp.802-823.
[16]Wenzel, A.J., Gerweck, C., Barbato, D., Nicolosi, R.J., Handelman, G.J. and Curran-Celentano, J., 2006. A 12-wk egg intervention increases serum zeaxanthin and macular pigment optical density in women. The Journal of nutrition, 136(10), pp.2568-2573.
[17]BDNews24. 2017. Obesity spreading in Bangladesh children, new study blames junk food. [ONLINE] Available at: Click This Link. [Accessed 29 September 2017].
[18]WebMD. 2013. Protein: Are You Getting Enough?. [ONLINE] Available at: https://www.webmd.com/food-recipes/protein. [Accessed 29 September 2017].
[19]Spence, J.D., Jenkins, D.J. and Davignon, J., 2012. Egg yolk consumption and carotid plaque. Atherosclerosis, 224(2), pp.469-473
[20]Felicity Carus. 2000. UN urges global move to meat and dairy-free diet. [ONLINE] Available at: Click This Link. [Accessed 14 October 2017].
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
শান্তির দূত২৪ বলেছেন: ডিম দিবসে সবই ডিম হয়ে গেলো। আগে পরীক্ষার দিন বাচ্চাদের ডিম খেতে দিতো না। কারন ফল ডিম আসবে বলে। ডিম মেলায় সেটাই হয়ে গেলো