নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানা ও জানানোর জন্যই বেচে থাকা। জীবন তো শুধুই কিছু মুহূর্তের সমষ্টি।

জিএমফাহিম

জানা ও জানানোর জন্যই বেচে থাকা। জীবন তো শুধুই কিছু মুহূর্তের সমষ্টি।

জিএমফাহিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্লাব ফুটবলের নতুন হেজিমনি

১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২৪



ক্লাব ফুটবলের বড় রকমের প্যারাডাইম শিফট হতে যাচ্ছে হয়ত সামনে ট্যালেন্ট এর মনোপলি আর ইউরোপে থাকবে কিনা সন্দেহ। হয়ত জিনিসটা অনেকের কাছে আনফেয়ার লাগতে পারে কিন্তু সর্বকালে ক্লাব ফুটবল এভাবেই চলে এসেছে।

গত অর্ধশতক ধরে ল্যাটিন আমেরিকার অধিকাংশ মেধাবি প্লেয়াররা ইউরোপে কেন পাড়ি জমিয়েছে? উত্তরটা সহজ। It makes more financial and professional sense. এখন যদি আরব দেশগুলো সেটা করে তাহলে ভাল প্লেয়াররা সেখানে কেন যাবে না?

ইংল্যান্ডে ইতোমধ্যেই ধনকুবেররা এসে ক্লাবগুলাতে টাকা ঢেলে ঢেলে ইউরোপের ট্যালেন্ট মিক্স একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে। এটা প্লেয়ারদের মোটিভেশন ও থট প্রসেস এ ভাল প্রভাব রাখছে। তাই সামনে ইউরোপ আর মনোপলি রাখবে না।

যে Void টা তৈরি হচ্ছে ফ্যানদের মাঝে; who knows হয়ত UEFA আর UAFA এর ফাইনালিস্ট সব টিম মিলে আরেকটা exclusive Champions League করবে। যেটা নেক্সট জেনারেশনের কাছে UEFA Finals থেকেও বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। এটা long term গেইম, ভাই।

৫০ বছর আগে ট্যালেন্ট এর দিকে ল্যাটিন আমেরিকা আর ইউরোপের Duopoloy ছিল। ল্যাটিন আমেরিকার অর্থনীতি ও রাজনীতি ধীরে ধীরে ক্লাব ফুটবল পশ্চিম ইউরোপকে Monopoly তে নিয়ে যায়। ৫০ বছর পর যে নতুন Status Quo তৈরি হবে না এটা আমরা কেউই বলতে পারি না।






মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯

কিরকুট বলেছেন: বলা যায় না আগামী বা তার পরের বিশ্বকাপে আমরা আরবীয় কোন দল কে চ্যাম্পিয়ান হিশাবে দেকবো ।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৮

জিএমফাহিম বলেছেন: ন্যাশনাল ফুটবল আর ক্লাব ফুটবলের মধ্যে অনেক তফাৎ। এমনটা হলে ল্যাটিন আমেরিকাতে কোন বিশ্বকাপ কখনো আসতো না; সব ইউরোপের রাগববোয়াল দেখগুলোই পেত প্রতি বছর।

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: বয়স বাড়ার সাথে সাথে লেখাধূলা নিয়ে আগ্রহ কমে গেছে।

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

জিএমফাহিম বলেছেন: লেখাটা স্পোর্টস নিয়ে কম Market Anthropology নিয়ে বেশি ছিল

৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: টাকা থাকলেই যে জাতে ওঠা যাবে - এমনটা নয়। মেসি বিলিয়ন ইউরোর লোভ সামলে একদন নিম্নমানের দল মায়ামিতে গেছে। এমবাপ্পে আরব ক্লাবের প্রতিনিধির সাথে দেখাই করার প্রয়োজন মনে করেনি।

সৌদী আরব নিজেদের সকল মান সম্মান ও নীতি নৈতিকতা বিসর্জন দিয়েও এরকম টপ ক্লাস প্লেয়ারদেরকে নিজেদের ক্লাবে নিতে ব্যর্থ হয়েছে। So, Money does not make all the senses.

১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

জিএমফাহিম বলেছেন: ইউরোপের মনোপলি থাকবে না মানে এই না যে পৃথিবীর সব সেরা প্লেয়াররা ইউরোপ ছেড়ে আরবে চলে যাবে। ইউরোপের বিশাল বড় স্পোর্টিং ইকোসিস্টেম আছে, ফুটবলের ট্রেডিশন ও লেগেসি আছে। কিন্তু একটা বড় অংশ এখন আরব ও যুক্তরাষ্ট্র নিয়ে ভেবে দেখবে। আজকে আরবে স্টার প্লেয়ারদের আনার জন্য অতিরিক্ত খরচ করা হচ্ছে। ওদের ইকোসিস্টেম আরও স্ট্রং হলে তখন ইয়ুথ একাডেমি, স্কাউটিং এর উপর বেশি ফোকাস করবে। যাতে রিটার্ন অন ইনভেস্টমেন্ট বেশি থাকে। হয়ত ভবিষ্যতের এমবাপে আরব বাঁ যুক্তরাষ্ট্রের এমন কোন একাডেমি থেকে বাঁ স্কাউটিং থেকে বের হয়ে আসবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.