নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
শিশুরা আমার সবসময় প্রিয়। তাদের খুব ভালোবাসি। আমাদের পাড়ার মসজিদে একটি মাদ্রাসার ৮০/১০০ জন ছাত্র একই সাথে জুমাহ এর নামাজ পড়তে আসে। সবার গায়ে পাঞ্জাবি ও মাথায় পাগড়ি থাকে। আমি যখন ছোট বেলায় গ্রামে যেতাম তখন দেখতাম আমার দাদু মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য রমজান মাসে প্রাই প্রতিদিনই ইফতারের সময় কিছু না কিছু রান্না করে পাঠাতেন। চট্টগ্রামের মানুষ এমনিতেই খুব ধর্মপ্রাণ। ধর্মপ্রাণ হওয়া কোন অপরাধ নয় ধর্মান্ধ হওয়া।
কয়েকদিন ধরে ফেসবুকে অনেকে দেখেছেন যাকাত নাকি শুধু মুসলিম দেরকেই দেয়া যাবে। আমাদের ব্লগের সম্মানিত মডারেটর এই বিষয় নিয়ে সুন্দর পোস্ট লিখেছেন। অন্য ধর্মের লোকদের যাকাত দিয়ে সহযোগিতা করা যাবে না কি ভয়ংকর মিথ্যাচার। কি জঘন্য ভাবে ইসলামকে হেয় করছে এক শ্রেণীর ইতর।
আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রিয় বন্ধুর নাম লিনা।পেশায় একজন মডেল ও ফ্যাশন কোরিওগ্রাফার। আজ ইফতারে ওর বাসায় আমার দাওয়াত ছিল। গিয়ে দেখি নিশপাপ পবিত্র কিছু রোজাদার ক্ষুদে ইমামকে দাওয়াত করা হয়েছে। ইফতারের আগে সাউন্ড প্লেয়ার থেকে পবিত্র কোরানের আমার সবচেয়ে প্রিয় সুরা সুরা ওয়াকিয়ার সুমধুর সুর ভেসে আসছিল। কি পবিত্র ও সুন্দর একটি মুহুর্ত ছিল।
ব্লগে অনেক সহব্লগার (বিম্পি ভেক ধরা জংগী জামাত আমাকে ভুল বুঝলে কিছু যায় আসেনা) আমাকে ভুল বুঝেন কাঠমোল্লাদের গদাম দেই বলে। গদাম দেয়ার পেছনে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণ আছে। আপনি যদি মাদ্রাসায় যান তবে এই নিশপাপ শিশু গুলোর দিকে তাকালে আপনার চোখে পানি চলে আসবে। এদের উপর কথিত হুজুরগুলো বিশেষভাবে করে এতিম শিশুগুলোর উপর এতো অমানবিক ভাবে নির্যাতন করে যে আপনার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হবে।
ভালো হুজুর বা ইমাম যে একেবারে নেই তা নয় তবে অধিকাংশই শিশু ধর্ষক। এদের গদাম দেয়া ছাড়া আর কিছু করার থাকে না। আমাদের মা বাবা গুলো জান্নাতের লোভে সন্তানদের মাদ্রাসায় পড়তে পাঠান। অথচ কোরানে বলা হয়েছে জ্ঞান আহরণ করার জন্য। মাদ্রাসাতেই পড়তে হবে এরকম কোন বাধ্যবাধকতা নেই।
ফুড ডেকোরেশন ও ছবি - আমি।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক মাবাবার জান্নাতের লোভে তাদের কলিজার টুকরো সন্তানকে মাদ্রাসাতে ভর্তি করান। তারা জানেন না সেখানে কি পরিমাণ শিক্ষক নামধারী ধর্ষক আছে।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২২
কামাল১৮ বলেছেন: যাকাত সুধু মুসলিম গরিবদের
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইসলাম এতো অমানবিক না।
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: যদিও যাকাত মুসলিম গরিদের দিতে হবে, ইসলাম তাই বলে।তবে মুসলমানদের বাইরে যাদের মুসলমান হবার সম্ভাবনা আছে তাঁরাও যাকাত পেতে পারে।এই হিসাবে সবাই যাকাত পেতে পারে ।অন্য ধর্মের গরিবদের মুসলমান হবার সম্ভাবনা আছে।
বেশিরভাগ হুজুরই ভালো। কিছু হুজুর আছে যাদের জিনগত সমস্যা(ঠিক সমস্যা না) আছে তার সাধারনত গে হয়।বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত।এসম্পর্কে অনেক রিসার্চ পেপার আছে।অনেক মানুষের এই সমস্যা আছে।কিন্তু হুজুরদের সুযোগ বেশি তাই তারা কট খায়।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যাকাত শুধু মুসলিম গরীবদেরকে দেয়া যাবে এটা কোরানের কত নাম্বার আয়াতে লেখা আছে জনাব?
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৪৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
অমুসলিমদেকে ফিতরা কাফফারা সদকা দেয়া যাবে এবং দেয়া উচিত।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জাকাতও দেয়া উচিত।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
বিটপি বলেছেন: স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: অমুসলিমদেকে ফিতরা কাফফারা সদকা দেয়া যাবে এবং দেয়া উচিত। কিন্তু যাকাত দেয়া যাবেনা।
রাসূল (ছাঃ) মু‘আয বিন জাবাল (রাঃ)-কে ইয়ামনে প্রেরণের সময় বলেছিলেন, তুমি তাদেরকে জানিয়ে দিবে এই মর্মে যে, আল্লাহ তাদের উপরে ছাদাক্বা ফরয করেছেন। যা তাদের ধনীদের নিকট থেকে নেওয়া হবে ও তাদের গরীবদের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়া হবে (মুসলিম হা/১৯; মিশকাত হা/১৭৭২)
তাদের মানে হচ্ছে মুসলিমদের। অর্থাৎ যাকাত কেবলমাত্র মুসলিমদেরকে দেয়া যাবে।
আপনার কাছে কি মনে হয় বলৎকার কেবল মাদ্রাসার হুজুরেরাই করে? বলৎকারের সঠিক পরিসংখ্যান কেউ কি রাখে? সেখানে দেখুন তো এই বলৎকারকারীদের কত শতাংশ মাদ্রাসার হুজুর? তবে হ্যাঁ, অন্য কোন বলৎকারের খবর মিডিয়াতে আসেনা।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হাদীস এগুলো হুজুররা নিজেদের সুবিধা মতো বানাইছে। কোরানের রেফারেন্স দিন।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: যুগ যুগ ধরে এসব বিষয় নিয়ে আলাপ হচ্ছে। কেয়ামতের আগ পর্যন্ত যাকাত নিয়ে প্রতি রমজান মাসে আলাপ চলবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ কারণ মূর্খ কাঠমোল্লারা কোন দিন সঠিক জ্ঞান অর্জন করবে না। সারা জীবন ছাগুই থাকবে।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
তানভির জুমার বলেছেন: বলৎকার ইসলাম ধর্মে একটি চরম ঘৃণিত এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এসব কথিত মোল্লাদের আসলে প্রকৃত ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:১৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আপনি নামাজের নিয়ম নিয়ে কোরআনের রেফারেন্স দিন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সে বিষয় এ আমার জ্ঞান শ্যুণ্যের ঘরে।
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম আপনার মতো মানবিক না।ইসলাম বিধর্মীদের রাস্তার মাঝখান দিয়ে মুসলমানদের সাথে হাঁটতেও নিষেধ করছে।বলেছে,তাদের রাস্তার কিনারে ঠেলে দায়।
আফগানে গেলে বোঝতে পারবেন ইসলাম কি। সেকুলার দেশে থেকে ইসলাম বোঝতে পারবেন না।আপনার আমার থেকে মোল্লারা ইসলাম অনেক ভালো জানে।ওয়াজিরা যা বলে সেটাই ইসলাম যদিও শুনতে খারাপ লাগে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামে জ্ঞান অর্জন হারাম।কেবল মাত্র ইসলামী জ্ঞান অর্জন করতে পারবে।অন্য কোন জ্ঞান না।
আর তুমি আশা করছিলে না যে, তোমার প্রতি কিতাব (কোরআন) নাযিল করা হবে, বরং তা তোমার রবের পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ। অতএব, তুমি কখনো কাফিরদের জন্য সাহায্যকারী হয়ো না।
কোরআন ২৮ঃ৮৬
কোরান থেকেই দেখালাম।এই আয়াতের তফসির ও সিরাত পড়েন। বিস্তারিত জানতে পারবেন।অরো এমন বহু আয়াত ও হাদিস আছে যেখানে বিধর্মীর সম্পর্কে খারাপ কথা আছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বুঝছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৫৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি ঠিক বুঝলাম না শিশুদের প্রতি তাদের এমন লেলুপ দৃষ্টি কেন? আমি এক পিচ্চিকে চিনি যে স্কুলে পড়তো ভালো ছাত্র ছিল, পাশের মাদ্রাসার এক হুজুরের সাথে ওর মায়ের পরকিয়ার কথা শুনা যায় বিষয়টি নিয়ে মানুষ কানাঘুষা করে উক্ত হুজুর ওর মাকে ব্রেইন ওয়াশ করছে এই বলে; "জেনারেল লাইনে পড়লে সন্তান জানোয়ার হয়ে যায়, আর মাদ্রসায় পড়ালে পরকালে নাজাত পাওয়া যায়" একদিন "আপনার ছেলেকে হুট করেই স্কুল থেকে মাদ্রসায় দিলেন কেন" এ কথা তার মাকে জিগ্যেস করতেই সে উক্ত হুজুরের ওই বাণীর কথা বললো যে হুজুরে এ কথা বলেছে, আমি বললাম তা অবশ্য হুজুর ঠিক বলেছেন। কিন্তু মনে মনে আমি তখন তাদের পরকীয়ার বিষয়টা শিউর হলাম, কারণ ওর বাবা কিন্তু ওকে স্কুলেই রাখতে চাচ্ছিল।
ঘটনা হচ্ছে ওই ছেলে কিছুদিন মাদ্রাসায় যাওয়ার পর এখন আর যেতে চায় না, যে কারণে মাঝে মাঝেই ওর মা ওকে নির্মমভাবে প্রহার করে, এমনকি একদিন হতের আঙুল ফাঁটিয়ে রক্ত বরে করে ফেলেছিলো!! বর্তমান সময়ে কোন মা তার সন্তানকে এভাবে মারতে পারে তা কল্পনাতীত আর এত মার খাবার পরেও কেন সে মাদ্রাসায় যেতে চায় না, বিষয়টা আমার কাছে খুবই সন্দেহ জনক ঠেকতেছে। তাহলে কি উক্ত হুজুর মা এবং ছেলে দুজনকেই.....