নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

|ঐ একজন, যার উপরে কোনো উপাস্য নাই সেই জানে সব, তাঁর ইশারায় সব চলছে |

২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:০৩


এটা হইল ইউনাইটেড আর আমিরাতের অত্যন্ত নান্দনিক শারজাহ মসজিদ। এই মসজিদে মাগরিব, ইশা অথবা ফজরের নামাজ জামাতে পড়লে আপনার প্রাণ জুড়িয়ে যাবে। মুহুর্তের মধ্যে হৃদয় পবিত্র হয়ে যাবে। মুসলিম মাত্রই এক কথায় বিনা তর্কে একমত অবশ্যই নামাজ একজন মানুষের মনকে বিশুদ্ধ করে।

পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ ফজরের নামাজ জামাতে পড়া। বিশেষ করে যখন ঝুম বৃষ্টি হয় ও পানি উঠে যায় এবং শীত কালে। শীতকালে যেখানে সকাল ১১ টাই উঠতে উচ্ছা করেনা সেখানে মসজিদের ইমাম সাহের সবার আগে উঠেন। মুসল্লীরা এসে হাউকাউ করবে বলে আজানের আগেই মসজিদ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করেন। অনেকে এতোটুকু পড়েই আমার পোস্টে কি মন্তব্য করবেন ঠিক করে ফেলছেন। হয়তো বলবেন সারাজীবন মোল্লাদের বিরুদ্ধে হাউকাউ করে এখন আসছে ইমামদের প্রতি মায়া কান্না কাঁদতে।দেখুন আমি অনেকবার বলেছি - ইমাম এবং মোল্লা এক নয়। মোল্লা হল সে যে ভুলভাল ওয়াজ করে, বিজ্ঞানীর ভেক ধরে, বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করছে তা ১৪০০ বছর আগে কোরানে লিপিবদ্ধকরণ হয়েছে বলে মিথ্যাচার করে। কিছু না জেনে আন্দাজে ফতুয়াবাজী করে, মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট যারা জঙ্গি জামাত শিবির তারাই মোল্লা।

আমাদের সমাজে অনেক ভালো ইমাম আছেন যাদের ইনকাম খুবই কম। দ্রব্যমূল্যের চরম উর্ধগতি। সামান্য বেতন দিয়ে চলা সত্যি কঠিন। ফলে ইমামগন - খতমে কোরান খতমে ব্লা ব্লা, ভুলভস্ল ওয়াজ মাহফিল এর নামে ভাউতাবাজী করে ক্ষেপ মারছেন।অথচ খেয়াল করে দেখবেন - প্রতিটি মসজিদের ১ টি করে কমিটি থাকে। হুদাই মিলাদুন্নবীর মতো অপ্রয়োজনীয় কতগুলো সুন্নত ইবাদতের জন্য ম্যাওপ্যাও করে। মানুষ মিলাদুন্নবীতে ও শুক্রবার যে পরিমাণ দান করে সেগুলো দিয়ে একজন মোয়াজ্জিন ও একজন ইমামকে সম্মানজনক বেতন দেয়া সম্ভব। ইমাম সাহেবের বেতন শুধু ১০/১২ হাজার টাকা কেন হবে বুঝলাম না বিষয়টা। আমার ধারণা মসজিদ কমিটি গুলোর অধিকাংশই নিজেদের মধ্যে ভাগ-বাঁটোয়ারা করে। অদ্ভুত বিষয় হলো এসব কমিটিতে যারা থাকে তাদের অধিকাংশই দুষ্ট লোক।আরও আশ্চর্যের বিষয় হইল সমাজের সবচেয়ে বেশী কোরাপ্টেড লোকটা শুধুমাত্র টাকা আছে বলে মসজিদ কমিটির সভাপতি! চট্টগ্রামের অনেক মসজিদে উক্ত সভাপতি - সেক্রেটারি গুলোর জন্য নির্ধারিত জায়গা রাখা হয়। বরাদ্ধকৃত স্থানে সাধারণ মানুষ সাধারণত দাঁড়ান না।

এ এক আজীব দেশ! এদেশের মসজিদ থেকে শুরু করে ফুটফাট সবখানে শুধু অনিয়ম আর ২ নাম্বারি। এসব মসজিদ কমিটির সভাপতি সেক্রেটারিরা সমাজের মোড়ল। আমি এক মদজিদ কমিটির সভাপতিকে চিনি যে ইমাম সাহেবের গায়ে হাত পর্যন্ত তুলেছে। হক কথা বলার অপরাধে শত শত ইমামের চাকুরী খেয়েছে এসব ২ নাম্বাররা। ইমাম সাহেবেরও পরিবার আছে। তাঁদের ছেলেমেয়েদের পড়ালেখা আছে। মাত্র ৮-১০ হাজার টাকা বেতন বর্তমানে সত্যি খুবই কম হয়ে যায়। আমার ধারণা এসব কমিটি চাইলে ইমামদের বেতন বাড়িয়ে দিতে পারেন। কিন্তু হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার লোভে দিবেনা। তাই সরকারের উচিত ইমামদের একটা সম্মানজনক ও মানবিক সেলারী স্কেল নির্ধারণ করা।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:১৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

ইমাম পদবীটি আসলে কোন চাকরির পদ হওয়া উচিত নয় ।
বাংলাদেশ তথা অনেক দেশেই ইমাম নামে একটি চাকরির পদ সৃষ্টি করা হয়েছে।
এটা আসলে আমার দৃষ্টিতে সঠিক নয় ।
ইমাম হবেন যিনি সমাজের মধ্যে সম্মানিত এবং বিদ্বান ব্যক্তি।

নামাজ জামাতের সাথে পড়তে হয় দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত ।
পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ইমাম হবেন ওই এলাকার যিনি বয়োজ্যেষ্ঠ সম্মানিত এবং অপেক্ষাকৃত জ্ঞানী ব্যক্তি ।
এটার জন্য আলাদা কোন ইমাম বেতন দিয়ে রাখার দরকার আছে বলে মনে হয় না।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যদিও শাব্দিক অর্থে ইমাম মানে নেতা তবে ইমাম বলতে - যারা নামাজ পড়ান তাদেরকে বুঝানো হয়। আমাদের দেশের সবচেয়ে জ্ঞানী ও ব্রিলিয়ান্ট ড: ইউনুস, ড: জাফর ইকবাল। উনারা নামাজ পড়ালে বাঙালি মুসলমান কি নামাজ পড়বেন উনাদের পেছনে?

২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:২৯

এম ডি মুসা বলেছেন: পৃথিবীটা ধর্মে বিভক্ত না হয়ে যদি মিলেমিশে সবাই বাস করতো তাহলে খারাপ হতো না

২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে ধর্মীয় ভেদাভেদ মানুষ গুলোকে সাপ্রদায়িক ও অমানুষ করে তুলে। যদিও প্রতিটি ধর্ম অসাম্প্রদায়িকতার শিক্ষা দেয়।

৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @মোল্লা হল সে যে ভুলভাল ওয়াজ করে, বিজ্ঞানীর ভেক ধরে, বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করছে তা ১৪০০ বছর আগে কোরানে লিপিবদ্ধকরণ হয়েছে বলে মিথ্যাচার করে। কিছু না জেনে আন্দাজে ফতুয়াবাজী করে, মোস্ট ইম্পর্ট্যান্ট যারা জঙ্গি জামাত শিবির তারাই মোল্লা।

- আপনার জানায় ভুল রয়েছে। আপনি যদি "কাঠমোল্লা " বলতেন তাহলে ঠিক ছিল।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। শব্দটি হবে কাঠমোল্লা। যদিও আমাদের দেশে মোল্লাদের অধিকাংশই কাঠমোল্লা।

৪| ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৪৯

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। শব্দটি হবে কাঠমোল্লা। যদিও আমাদের দেশে মোল্লাদের অধিকাংশই কাঠমোল্লা।

- ধর্মীয় জ্ঞান বা ইতিহাস সম্পর্কে আপনার জ্ঞান খুব বেশি সীমিত। এই বিষয় নিয়ে আপনার সাথে আলোচনা না করাই আমার জন্য শ্রেয়।

২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মোল্লা এবং কাঠমোল্লার মধ্যে কি কি প্রার্থক্য আছে? যেহেতু আমার ধর্মীয় জ্ঞান কম আপনি একটু জ্ঞান বিতরণ করুন।

৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০০

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: মোল্লা এবং কাঠমোল্লার মধ্যে কি কি প্রার্থক্য আছে? যেহেতু আমার ধর্মীয় জ্ঞান কম আপনি একটু জ্ঞান বিতরণ করুন।

- প্রথমত আমি কিছু বিতরণ করতে আসিনি এখানে, জানতে এসেছি। আপনার কাছ থেকে এই বিষয় জানার কিছু নেই তাই বলেছি। দ্বিতীয়ত আপনি নিজেই স্বীকার করেছেন , " হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। শব্দটি হবে কাঠমোল্লা। " অথচ পুনরায় জিজ্ঞেস করছেন , "মোল্লা এবং কাঠমোল্লার মধ্যে কি কি প্রার্থক্য আছে? " আপনার দ্বৈততা কি বুঝতে পারছেন ? যদি পেরে থাকেন তাহলে আমার বিস্তারিত বলার প্রয়োজন নেই। আর যদি আপনি আপনার দ্বৈততা না বুঝতে পারেন , তাহলে আপনাকে এই বিষয় নিয়ে কিছু বলা অর্থহীন হবে।

আপনি বা আপনার আপনজনদের কেউ কি শৈশবে মাদ্রাসায় পড়েছিলেন ? প্রশ্নটি করলাম ভিন্ন কারণে , এই পোস্টের কারণে না।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি প্রথমে স্বীকার করে নিয়েছি কাঠমোল্লা শব্দটিই এপ্রোপ্রিয়েট।
জাস্ট জানতে চাইলাম আপনার কাছে। কারণ আপনাকে আমার ভালো লাগে ব্লগার হিসেবে আপনাকে মেধ্যো বিজ্ঞ মনে হয় তাই। শুধু এতটুকু জানতে যে আমার কাছে যারা কাঠমোল্লা তাদের আপনিও কাঠমোল্লা মনে করেন কিনা?

৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:


ইমামদেরকে অন্য টেকনক্যাল প্রফেশান নেয়ার চিন্তা করতে হবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কিন্তু ইমামরা তো টেকনিক্যাল শিক্ষার প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছেন না।

৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ২২ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যদিও শাব্দিক অর্থে ইমাম মানে নেতা তবে ইমাম বলতে - যারা নামাজ পড়ান তাদেরকে বুঝানো হয়। আমাদের দেশের সবচেয়ে জ্ঞানী ও ব্রিলিয়ান্ট ড: ইউনুস, ড: জাফর ইকবাল। উনারা নামাজ পড়ালে বাঙালি মুসলমান কি নামাজ পড়বেন উনাদের পেছনে?

আপনি ভুল লজিক দিচ্ছেন । আপনি আমার কথা বুঝেও না বোঝার চেষ্টা করছেন যেটা ঠিক নয়।


আপনার পরিবারের মধ্যে সবচেয়ে বয়স্ক এবং জ্ঞানী ব্যক্তি হিসেবে আপনার বাবাকে ধরা যেতে পারে। আবার আপনার পাড়ার সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি হিসেবে আপনার বাবার বয়সী অন্য কেউ হতে পারেন ।
আমি এটাই বুঝাতে চেয়েছি আপনি অহেতুক উপরোক্ত দুজন ব্যক্তির নাম ইচ্ছাকৃতভাবে টেনে এনেছেন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি ড: জাফর ইকবাল ও ড: ইউনুছ যে এলাকায় থাকেন ঐ এলাকার কথা বলছি।

৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫০

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @সোনাগাজী বলেছেন:ইমামদেরকে অন্য টেকনক্যাল প্রফেশান নেয়ার চিন্তা করতে হবে।

- আপনি সঠিক বলেছেন। গ্রামের অনেক ইমাম কষ্টের জীবন যাপন করেন। উনাদের প্রশিক্ষণের সময় কিছু কারিগরি বিষয়ের শিক্ষা দিলে ভালো হবে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশে কি তাহা সম্ভব! সামান্য শিক্ষা পদ্ধতি করছে বলে বাঙালি মুসলমান যেভাবে হাউ কাউ করলো!

৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এই যে ময়লা ফেলার জায়গাটি দেখতে পাচ্ছেন।
এই জায়গাটি দখল হয়ে যাবে ।
এক সময় দেখবেন এখানে গড়ে উঠবে মসজিদ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম। চট্টগ্রামে আক্তারউজ্জামান ফ্লাই ওভারের নীচের জায়গা এলালাবাসী ঈদের ও জানাজার নামাজ পড়ানোর জন্য বেছে নিয়েছে।

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৪৯

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: ভালো বলেছেন গোফরান ভাই...

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন দা।

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:৫৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন:
ইমামদেরকে অন্য টেকনক্যাল প্রফেশান নেয়ার চিন্তা করতে হবে।

কিন্তু যতক্ষণ না সেটা করা যাচ্ছে তার আগ পর্যন্ত মসজিদ কমিটি তাদের বেতন বৃদ্ধি করার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: কোরআন হাদীস দিয়ে খুব বেশি ইনকাম করা যায় না। বেশির ভাগ হুজুর, ইমাম এবং কোরানে হাফেজদের ইনকাম অনেক কম। তারা মানবেতর জীবনযাপন করেন। অন্যদিকে হাতে গোনা কয়েকজন হুজুরের ইনকাম অনেক। ওয়াজ মাহফিল থেকে তারা লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে পৃথিবী জুড়ে অনেক হাফেজ। বাংলাদেশের প্রতি মহল্লায় গড়ে ২/৪;জন হাফেজ। তাই আর হাফেজ দরকার নেই। কোন মাদ্রাসা গুলোকে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা সময়ের দাবী।

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম একটা মসজিদ আমাদের দেশেও আছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ তবে হুবুহু এটার মতো না।

১৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
মানুষের সবই ঠিক চলে কিন্তু মসজিদের ইমামের বেতন বৃদ্ধি শুনলে জ্বর আসে, সত্যি অদ্ভুত আমরা।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশে সব ম্যাওপ্যাও সিস্টেম।

১৫| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৫

নতুন বলেছেন: মসজিদের কনসেপ্টই আমাদের সমাজে পাল্টে দিয়েছে।

সমাজের মানুষ নিজেরা ধর্ম শেখে না। তাদের সময় নাই ধর্মের জন্য সময় দিয়ে মসজিদের দেখা শুনা করতে।

তারা নেতা ( ইমাম) হিসেবে নামাজ পড়ানোর জন্য টাকা দিয়ে মানুষ রেখে নিয়েছে। তাকেও যত কম বেতন দেওয়া যায় সেই চেস্টাই থাকে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক কথা বলেছেন নতুন ভাই।

১৬| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

কোরআন বা হাদিসের কোথাও কি আছে যে ইমামকে বেতন দিতে হবে?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ।

১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০২

বিজন রয় বলেছেন: এখানে ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিতর্ক চলছে। এটার কি কোনো সমাধান নেই?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না। ধর্মীয় ক্যাচাল যুগ যুগ চলছে চলবে।

১৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

ফিনিক্স পাখির জীবন বলেছেন: |ঐ একজন, যার উপরে কোনো উপাস্য নাই সেই জানে সব, তাঁর ইশারায় সব চলছে |

তার ইশারার একটা অংশ হল, বিবেক-বুদ্ধি দিয়ে আমাদের কিছু সময়ের জন্য দুনিয়ায় ছেড়ে দিয়েছে। এই সুযোগে আমরা বেশিরভাগই বিবেক হারিয়ে, বুদ্ধি খোয়ায়ে সমাজে একে অপরের ওপর জুলুম করতে ব্যস্ত। এটা করতে করতে নিজেদের ওপরো জুলুম করে যাচ্ছি।
আমাদের নির্বুদ্ধিতার অবসান হোক, বিবেক বুদ্ধি ফিরে আসুক এটাই এখন প্রার্থনা ও চেষ্টা করার বিষয়।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি সঠিক কথা বলেছেন।

১৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ২:১৮

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: শুধু এতটুকু জানতে যে আমার কাছে যারা কাঠমোল্লা তাদের আপনিও কাঠমোল্লা মনে করেন কিনা?

- আপনি যখন মোল্লা শব্দটির সাথে কাঠ ,ভন্ড ,খারাপ ইত্যাদি শব্দ সংযোজন করবেন ,তখন বিশেষ শ্রেণীর মানুষকেই নির্দিষ্ট ভাবে বুঝানো হয়। কিন্তু আপনি সাধারণত সেটা না করে শুধু " মোল্লা " শব্দটি ব্যবহার করেন তাতে সকল মোল্লা বা বাংলাদেশে যে অর্থে "মোল্লা " শব্দটি ব্যবহার করা হয় তাদের সবাইকে বুঝানো হয়। যা বাস্তবে সঠিক না।

আমার প্রতিমন্তব্যে "কাঠমোল্লা " বলে যা বুঝাতে চেয়েছেন ,সেটার সাথে আমি অবশ্যই একমত। যে কোনো সুস্থ মানুষই একমত হবেন। ভালো থাকবেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.