নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটা কি আহাম্মকী নয়?

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৯


দেশে কিছু একটা দুর্ঘটনা ঘটার পর, গণ্ডগোল হওয়ার পর যখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে হৈচৈ কিংবা সমালোচনা হয় তখন পুলিশ এসে হুট করে নিজেদের পারফর্মেন্স শো করতে বা নিজেদের কার্যক্রম দেখাতে মরিয়া হয়ে ওঠে। বেইলি রোডে আগুন্র পুড়ে মানুষ মারা গেসে বলে ধানমন্ডির গাউসিয়া মার্কেটের এতোগুলা রেস্টুরেন্ট সিল গালা করে দেয়া মোটেও বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত নয়। খবরে প্রকাশ - " ধানমন্ডি সাত মসজিদ রোডের আলোচিত গাউসিয়া বিল্ডিং এর সব রেস্টুরেন্ট সীলগালা করে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, এবং রুফটপে যে রেস্টুরেন্ট ছিল সেটা ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে।"

আচ্চা মনে করুন আপনার একটা দোকান আছে। আপনার পাশের দোকানদার ভেজাল পণ্য বিক্রি করে। এবং সে দোকান থেকে পানীয় খেয়ে ২০ জন মানুষের মৃত্যু হলে, সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় উঠে। ফলে সরকার মহোদয় প্রশাসনকে ঝাড়ে। আর প্রশাসন নিজেদের পারফর্মেন্স দেখাতে ঐ এলাকার সব খাবারের দোকান বন্ধ করে দিল? বলুন তো "এইডা কিছু হইল? "

হুট করে এতোগুলা রেস্টুরেন্ট বন্ধ হয়ে যাওয়াতে বেতন আঁটকে যাবে অন্তত ৪০০ জন শ্রমিকের। শুধু তাই নয়, দ্রব্য মূল্যের দাম যখন সাধারণ এর নাগালের বাইরে তখন বেকার হয়ে যাবে অন্তত ৪০০ জন মানুষ।রেস্টুরেন্ট শ্রমিক দের ৯৯% নিম্নবিত্ত। অনেকের পরিবার এর একমাত্র উপার্জন কারী ব্যক্তি এসব সিল গালা হয়ে যাওয়া রেস্টুরেন্টে চাকুরী করত।

আমাদের দেশের সিস্টেম বড় অদ্ভুত। জঙ্গিরা নোংরামি করবে কিছু নিরপরাধ মৌলভীদের এরেস্ট করবে। শিবির রাজ পথে সন্ত্রাস করবে পুলিশ গভীর রাতে প্রতিটি ঘরে তল্লাসি করবে।

এতো গুলো মানুষ মারা যাওয়ার আগে যদি এসব রেস্টুরেন্টে তল্লাশি চালাতো তবে এদের প্রাণ দিতে হতো না। বেইলি রোডের দুর্ঘটনার পর চারদিকে সবাই যখন সরকার এর বিরুদ্ধে ছি: ছি: করছে তখন সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হুদাই এতো গুলো রেস্টুরেন্ট সিল গালা করছে। অথচ উচিত ছিল সিল গালা করার আগে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেয়া। একজন ব্যবসায়ী এতগুলো টাকা ইনভেস্ট করে রুফটপ রেস্টুরেন্ট বানাল। আর কোন নোটিশ ছাড়া উহা গুড়িয়ে দিল। এতে কি দেশের ও দেশের অর্থনীতির ক্ষতি হয়নি।

সত্যি সেলুকাস। বড়ই বিচিত্র এই দেশ।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: অন্য সময়তো কোন কাজই হয়।উছিলা পেয়ে যদি কিছু ভালো কাজ হয় হোকনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশে স্বার্থহীন ভালো কাজ খুব কম মানুষে করে।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

আরইউ বলেছেন:




ঝুকিপূর্ণ হলে বন্ধ করে দেয়াই ভালো। তবে যেমনটা বলেছেন সময় দেয়া উচিত ছিল। আমাদের দেশে শ্রমিকদের জন্য কোন সোশাল সিকিউরিটি সেফটি নেট নেই। এই শ্রমিকরা এখন কিভাবে অন্নসংস্থানের ব্যবস্থা করবে কে জানে। এদের পাশে “মালিক পক্ষ” বা “সরকার পক্ষ” কেউই সম্ভবত দাঁড়াবেনা।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাইয়া,

ঝুকি পূর্ণ হলে ৭ দিনের জন্য পুনরায় গ্যাস সিলিন্ডার ফিটিংস এর নোটিশ দিবে। প্রয়োজনে প্রেস ক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করে ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিবে। এটা তো বাংলাদেশ। এখানে সবাই সুযোগ সন্ধানী। এই সিল গালা উঠাতে কি পরিমাণ ঘুষ বানিজ্য হবে তা নতুন করে বলার কিছু নেই। এই দেশ যে অনেক আগেই নষ্ট দের অধিকারে চলে গেসে।

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৮

আরইউ বলেছেন:



ভালো পয়েন্ট, গোফরান। একবারে বন্ধ করার চেয়ে সাময়িক বন্ধ করে কোন ত্রুটি থাকলে তা ঠিক করে নিতে বলা যেত। এতে সবারই ভালো হত। আমরা আসলে সমস্যার সমাধান না করে “আই ওয়াশ“ করে ঘটনা ধামাচাপা দেই। তাই এসব চলতেই থাকে...

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আর ২/৩ দিন গেলে সবাই সব ভুলে যাবে। সামনে আসবে নতুন ইস্যু।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



প্রশাসনের সবাই ভেতরে "ঘুষের পিরামিড ব্যবসা করে"; সাথে সাথে ব্যবসায়ীরাও; মনে হয়, এগুলো সাময়িক।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসলে দেশে অধিকাংশই লিলিপুটিয়ান ডোডো পিগমি হাউকাউ ও ম্যাওপ্যাও। প্রশাসনের সবাই ভেতরে "ঘুষের পিরামিড ব্যবসা করে"; এ আর নতুন কি? তবে ব্যবসায়ী দের সাথে দেশের অর্থনীতির ও দেশের মানুষের রোজগার জড়িত। তাই হুট করে এতো গুলো রেস্টুরেন্ট সিল গালা করে দেওয়া উচিত হয়নি।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সময়ের এক ফুড় আর অসময়ের দশ ফুড় । এতগুলো জীবন ঝরে গেলো ।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সেটাই তো বুঝতে হবে।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আমার মনে হয় আহাম্মকিটা হতে দেয়াই দরকার।
তাহলে হয়তো সবকিছুই অনেকটা নিরাপদ হবে নিয়ম নীতির মধ্যে আসবে।

আপনার মনে আছে কিনা জানিনা,
২০১৪ এর আগে দেশের সকল মিলকারখানা গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রি একদম গাদাগাদি এবং ও অনিরাপদ অবস্থায় ছিল। চিকন সরু একটা সিঁড়ি, গাদাগাদি করে নামতে হতো, দ্বিতীয় সিঁড়িটা অকারনে বন্ধ রাখত। আগুন লাগলে বাঁচার কোন উপায় ছিল না।

সরকার অনেক ভয় বেশি দেখিয়েছে চাপ দিয়েছে নোটিশ দিয়েছে কিন্তু কোন লাভ হয়নি। কিন্তু তাজরীন অগ্নিকাণ্ড এবং রানা প্লাজা ঘটনার কারণে সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। আমদানি কারক রাষ্ট্র গুলো বায়ারদের বাধ্য করে। কলকারখানা নিরাপদ এবং বিশ্বমানের কমপ্লায়েন্স না হলে কোন আমদানি হবে না।
এক বছরের ভিতরেই নাটকীয় পরিবর্তন হয়েছিল। বাংলাদেশেই আমেরিকান মানে কমপ্লায়েন্স ও গ্রিন সার্টিফিকেশনের অফিস স্থাপন হয়। এবং শত শত গার্মেন্টস গ্রীন সার্টিফিকেসন লাভ করে। বর্তমানে গার্মেন্টসে শিশু শ্রম শূন্যের কোঠায়। কোন গাদাগাদি নেই প্রশস্ত সিঁড়ি, ফায়ার এক্সিট মেডিকেল ট্রিটমেন্ট সেন্টার ডে কেয়ার কি নেই? বিশ্বে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক গ্রিন সার্টিফাইড কারখানা এই বাংলাদেশেই। এটা আগে কখনো কেউ ভাবতে পেরেছিল?

তাই এখনই সময়। পর্যাপ্ত চাপ দিলেই বহুতল ভবনগুলোতে একাধিক সিঁড়ি হবে নিরাপদ হবে, ফায়ার এক্সিট সিঁড়ি থাকবে।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হাসান ভাই কর্তৃপক্ষকে আমরা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করি আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য। দুর্ঘটনা না ঘটার আগ পর্যন্ত এরা কোন পদক্ষেপই গ্রহণ করে না।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: কানাই তুমি খেইড় খেলাও কেনে?
রঙ্গে রঙ্গিলা কানাই
কানাই তুমি খেইড় খেলাও কেনে

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দারুণ বলছেন। কানার হাট বাজার পুরা দেশ।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:০০

আহলান বলেছেন: এটাই নিয়ম ... নারায়নগঞ্জের সেভেন মার্ডার করলো কে বা কারা অথচ সারা দেশে গাড়ির কালো গ্লাস এর বিরুদ্ধে শুরু হলো হয়রানি ...যা এখনো বিদ্যমান ....

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মানুষের জান মালের ক্ষতি হওয়ার পর এরা জেগে ওঠে ঘুম থেকে।

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫০

হাসান মাহবুব বলেছেন: কাউকে না কাউকে পে অফ করতেই হবে। এত মায়া দয়া দেখাতে গিয়েই আমাদের সব আটকে যায়। ৪০০ কেন ৪০০০ মানুষের বেতন আটকাক। তারা কি সারাজীবন ওইখানেই চাকরি করত না কি? তারা একটা উপায় বের করে ফেলবে। রাঘব বোয়ালদের ধরা যাচ্ছে না বলে চুনোপুঁটিদেরও ধরা যাবে না এই যুক্তিতে তো কোনোদিনই কিছুই করা যাবে না।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাইয়া এই ভবন গুলো সিডিএ এপ্রোভাল যারা দিসে বিচার তাদের কে দিয়ে শুরু করতে হবে। রেস্টুরেন্টে গুলোকে ট্রেড লাইসেন্স দেয়ার আগেই নিশ্চিত হতে যে স্থানে রেস্টুরেন্ট দিচ্ছে সে স্থাব নিরাপদ কিনা। নিম্নবিত্তদের পক্ষে ৫/১০ দিনও কর্মহীন থাকা সম্ভব না। মানুষ আজ রাতে খেতে না পারলে রাতে ঘুমাতে পারবেনা ফলে কাল কাজে যেতে পারবেনা।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

নতুন বলেছেন: যদি সত্যিকারের ইচ্ছা থাকে তবে উদ্দোগটা ভালো।

পেটে টান না পরলে আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা টাকা খরচা করবে না।

কিন্তু এটা যেন ঘুষ বানিজ্যের কারনে না হয়... :|

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঘুষ বানিজ্য যে হবে এই ব্যাপারে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৬

ধুলো মেঘ বলেছেন: এটাই হবার কথা। হোলি আর্টিজানে কারা না কারা হামলা করল, তার জন্য বেচারা রবরব কোম্পানির বাস গুলশানে চলা বন্ধ হয়ে গেল। নিটোলের মাতলুব মিয়া এই সুযোগে ঢাকার চাকা চালু করে ৫ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা নিয়ে (যা এখন ৩০ টাকায় দাঁড়িয়েছে) কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

এসব রেস্টুরেন্ট ছিল মধ্যবিত্তের রসনা বিলাসের ছোটখাটো আয়োজনে। একটা ঘটনা ঘটিয়ে এই ব্যবসাগুলোর ঘাড় ভেঙ্গে এখন অভিজাত রেস্টুরেন্টগুলির ব্যবসা রমরমা করা আয়োজন চলছে।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এ এক আজীব দেশ।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা রেস্টুরেন্ট যদি তাদের খাবারের মেন্যুর সাথে লিখে দেয় আমাদের রেস্টুরেন্ট ১০০% নিরাপদ। কোনো ঝুঁকি নেই। তাহলে আমরা নিরাপদে বসে খেতে পারবো।

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোন রেস্টুরেন্ট কি বলবে সেটা অনিরাপদ?

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

যবড়জং বলেছেন: "এখানে ঘরোয়া পরিবেশে খাওয়ার ব্যবস্থা আছে" , ISO সার্টিফিকেটের মতো এরকম একটা স্ট্যান্ডার তৈরি করা হোক

০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তখন দেখবেন টাকা দিয়ে ISO সার্টিফিকেট কিনে নিচ্ছে।

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


একটি রেস্টুরেন্টের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গাটি থাকে সবচেয়ে নোংরা ।
গুরুত্বপূর্ণ এই জায়গাটি হচ্ছে কিচেন বা রান্নাঘর

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঝে মাঝে জরিমানা করেই দায়িত্ব শেষ করে।

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫০

অধীতি বলেছেন: বিশৃংখলার মাঝে আপনি কোনও শৃংখলা পাবেন না। দেশে আমরা সবাই মোটামোটি বিশৃংখলার ভেতরে আছি। যে উপরের ছাদে দোকান দিছে সেও জেনেশুনেই দিছে। সবাই আইন ফাঁকি দিয়ে সুযোগের সদ্ব্যবহার করে। যার কপাল মন্দ সে হতভাগা দুর্নিতিবাজ। প্রশাসন একটা মজার বুদ্ধি পাইছে, দেখেও না দেখার ভান করে থাকবে। যখন সুযোগ নেয়ার দরকার পড়বে তখন তারা বীরদর্পে চুরমার করে দিবে।

০৬ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.