নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
[আপনি যদি ধর্মের প্রতি দুর্বল হয়ে থাকেন,তবে পোস্টটি পড়বেন না, কারণ এই পোস্ট আপনার ভালো লাগবেনা।মেজাজ খারাপ হবে]
কথায় আছে অনেক সময় জীবন আপনাকে যা চাচ্ছেন তা দিবেনা, এই কারণে নয় যে, আপনি সেটা ডিজার্ভ করেন না, না দেয়ার কারণ হলো আপনি যা চাচ্ছেন তার চেয়েও অনেক ভালো কিছু আপনার জন্য বরাদ্দকৃত। আজ একটি হৃদয় ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া মেয়ের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প বলবো। যা গল্প বললে ভুল হবে। বরং চরম বাস্তবিক এক সত্য কাহিনি।
ধরে নেই একটি মেয়ের নাম জুঁই । সে ছোট বেলা থেকে স্বপ্ন দেখেছে অনেক বড় উদ্যোক্তা হবে। কিন্তু তার পরিবার চেয়েছিল সে গতানুগতিক ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হবে। তার এক ফুফাতো ভাই ডাক্তার, ফলে ফুফির ভাবের ঠেলায় জুই এর মাও প্রতিজ্ঞা করেছে মেয়েকে ডাক্তার বানাবেই। চট্টগ্রামের মানুষ বড়ই অদ্ভুত।এখানে ঈদের সময় কে কার চেয়ে বেশি ড্রেস কিনতে পারবে, কোরবানি ঈদের সময় কে কার চেয়ে বড় গরু কিনতে পারবে, বিয়ের অনুষ্ঠান কে কার চেয়ে বেশি জমকালো করতে পারবে তার বিশ্রী এক প্রতিযোগিতা চলে।
জুই বরাবরই ক্রিয়েটিভ ও মেধাবী।কিন্তু মায়ের ফুফাতে ভাই এর চেয়েও বড় ডাক্তার হওয়ার নেশা তাকেও পেয়ে বসে, ফলে সে মেডিকেলে চান্স পাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠে। ইংলিশ মিডিয়াম থেকে এস এস সি কমপ্লিট করা একটি মেয়ে ডাক্তার হওয়ার নেশায় মরিয়া! খুব কম দেখছি। জুই এক পর্যায়ে বুঝতে পারল সব কিছু সবাইকে দিয়ে হয়না। তাই সে একটি প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়। কম্পিউটার সাইন্সে গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করে অত্যান্ত ভালো রেজাল্ট করে এখন সে সেই ইউনিভার্সিটির শিক্ষিকা! ভাবা যায়!এমনকি তার একটি নিজস্ব কোচিং সেন্টার আছে। সেখানে ১০০ এর মতো ছাত্র ছাত্রী কোচিং করে। পি এচ ডির জন্য ইউ এস এ এল্পায় করছে। আইএল্টিএস ৮ পাইছে। এর মধ্যে তার বয়ফ্রেন্ড এর সাথে ব্রেক আপ হয়। কষ্ট সহ্য করতে না পেরে জুই স্লিপিং পিল নেয়া শুরু করে। উজ্জ্বল সম্ভাবনাময়ী একটি নক্ষত্র হঠাৎ মেঘের আড়ালে চলে গেল। তার মাল্টি মিলিওনিয়ার বি এফ চট্টগ্রামের এক ব্রান্ড এম্বাসাডর ও ইনফ্লুয়েঞ্চার এর রুপের প্রলোভনে জুঁই এর সাথে ব্রেক করে। এর পরবর্তী ১ বছর জুঁই এর সাজানো স্বপ্ন গুলো এলোমেলো হয়ে যায়!
এক বিয়ের অনুষ্ঠানে তার সাথে দেখা। ছোট ভাই এর ওয়েডিং ফটোগ্রাফি বিজনেজ। আমি ফ্যাশন ফটোগ্রাফি করি। কিন্তু ভাই এর প্রোগ্রাম প্রেশার থাকলে মাঝে মাঝে সাপোর্ট দেই।যেহেতু অনেক বড় লোকের বিয়ে ছিল ছবি হওয়া চায় ১০০% ক্লাসি। দায়িত্ব পড়ে আমার উপর। সেখানে জুঁই এর সাথে দেখা।জুঁই আমার ফ্রেন্ড লিস্টেও আছে। নিজ থেকে এসে বলছে - "ভাইয়া আমি একটা ফটোশুট করতে চায়", ওর এক্স বিফ যার সাথে আমার খুবই ভালো বন্ধুত্ব, তার কথা জিজ্ঞেস করলাম। ওর প্রসঙ্গ উঠলে জুঁই সব বলল। ঐযে মাতৃ ব্লাডে জেদ মিশ্রিত এখন সে মরিয়া সে অনেক জনপ্রিয় অনলাইন ইনফ্লুয়েঞ্চার ও ব্রান্ড প্রমোটার হবে। আর তার জন্য দরকার কিছু ভালো ছবি। খেয়াল করে দেখলাম মেয়েটা স্লিম ফিট। নিয়মিত জিম করে ও খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে কনসার্ন ফিটনেস দেখে বুঝা যাচ্ছে। নরমাল ছবি নিলাম দেখি সবার চেয়ে আলাদা। ইউটিউব টিউটোরিয়াল দেখে পোজিং কিছুটা আয়ত্বে আনছে। ওর নিজে নিজে আয়ত্ত করা পোজিং কে প্রফেশনাল পোজিং টার্নওভার করার চেষ্টায় নীচে ছবি।দেখি একপ্রেশান খুবই ভালো।
আমি ফটোশ্যুট করলাম ১ দিন। আউটপুট মারাত্নক ভালো।আসলে প্যাশন এবং ডেডিকেশন থাকলে কেউ টেনে ধরে রাখতে পারেনা।ছবি গুলো ওর। দেখেই বুঝতে পারছেন। সে এখন শহরের জনপ্রিয় ৩ জন ইনফ্লুয়েঞ্চার এর মধ্যে একজন, রবির মতো ব্রান্ড এর টিভিসি মডেল, শহরের ২ জন শীর্ষ উপস্থাপিকার মধ্যে একজন। অসাধারণ ডান্স করে। খুব ভালো মানের ফ্যাশন মডেল। যে মাইয়ার লাইগা ওর বিএদ ওরে ছাইড়া চইলা গেসে ঐ মাইয়ারে জুঁই পাত্তাও দেয়না।
বিএফ ব্যাক করতে চাইছিল। চাঞ্চই দেয়নাই। সামনে আমেরিকা যাবে পি এইচ ডি করতেভ। ডাক্তার না হইলে কি হইছে ডক্টর তো সে হবেই। আমি ওরে কইছি ইউএসএতে ব্লগার চাঁদগাজী থাকে। উনার সাথে যেন মাস্ট দেখা করে।
আসলে শ্রেষ্ঠ হওয়ার জন্য ৩ টা জিনিস দরকার:
১) অপমানিত হওয়া।
২) রিজেক্টেড হওয়া।
৩) প্রচন্ড জেদ
মানুষের জীবনের মধ্যে ধর্ম ঢুকে গেলেই স্বপ্ন শেষ। ধর্মের ভয়ে পেশার মধ্যে হালাল হারাম টেনে নিজের ক্ষতি করবেন না। প্রতিটি প্রফেশনই সম্মানের।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩১
জনারণ্যে একজন বলেছেন: ইয়ে.... মানে....বলছিলুম কি গোফরান, ইউএসএ তে তো আমিও ছিলুম।
বেশি কিছু করতে হবে না - জাস্ট ওনাকে বললেই হবে আমার সাথেও যেন দেখা করে।
এই আর কি।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি ইউ এস এ থাকেন জানতাম না। তাছাড়া আপনি এনোনিমাস। চাঁদগাজী একজন পিএইচডি ডিগ্রী হোল্ডার। ওকে কিছু সহযোগিতা অবশ্যই করতে পারবেন। এই জন্য উনার কথা বলেছি। ঠিক আছে বলব আমেরিকায় থাকা সব ব্লগার এর সাথে যেন মিট করে।
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪৭
কামাল১৮ বলেছেন: নিজেকে বড় করাই সবার আগে প্রয়োজন।সেই সাথে মানবিক করা।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ১০০% সহমত।
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮
এম ডি মুসা বলেছেন: ধর্ম বাদ দিলাম ন্যায় নীতির আইন ভেঙে আপনি যদি একটা চাকরি পান, তাহলে সেটা কি আপনার সম্মানের হবে। ধরেন আপনি চাকরি পাওয়ার যোগ্য না আপনি অন্য একজনের চাকরি নিয়ে গেলেন। েএখানে তো আপনি অন্য জনের অধিকার খাচ্ছেন, আপনি রিক্সা চালানোর যোগ্যতা আর আপনি হলেন অফিসের বস। তাহলে এটা কি সম্মানের চাকরি?
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি আমার পোস্টের মর্মার্থ বুঝতে পেরেছেন বলে মনে হচ্ছেনা।
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:০৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: ধর্মকে বাদ দিয়ে আমার প্রশ্ন আপনার কাছেঃ
১। প্রস্টিটিউশন কে কিয়াপনার কাছে কোন পেশা মনে হয়?
২। মডেলিং কি কোন পেশা?
৩। পণ্য বিক্রি করার জন্য আপনার কাছে শ্রেয়তর স্ট্র্যাটেজি কোনটি? পণ্যকে প্রমোট করা, নাকি ক্রেতাকে প্রলুব্ধ করা?
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ১) হ্যাঁ মনে হয়।
২) অবশ্যই মডেলিং পেশা।
৩) গুণগত মান নির্ধারণ ও ব্যাপক প্রচারের সাথে প্রসার।
৬| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সব মানুষকে দক্ষ হবার সুযোগ দিতে হবে।
কাজ খুঁজে নেবার সুযোগ দিতে হবে।
সবারই বেঁচে থাকার অধিকার রয়েছে।
ধর্ম কোন বড় ব্যাপার নয়।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: যারা বিভিন্ন হাউজে কাজ করেন তারা ব্যাংকের কাজটা ভালো চোখে দেখেন না। ব্যাংকে নাকি সুদ লেনদেন হয়। এজন্য ব্যাংকের কাজকে অনেকেই নিন্দা করেন।
ধর্মকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সহজ সরল জীবনযাপন করলেই চলবে। আর একজন মানুষকে হতে হবে মানবিক ও হৃদয়বান।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একজন মানুষকে হতে হবে মানবিক ও হৃদয়বান। এটাই মূলকথা।
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০২
রাজীব নুর বলেছেন: গোফরান ভাই শিরোনামটা যথাযথ হয়েছে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি একই সাথে ধর্মও মানবেন, আবার শোবিজেও থাকবেন, এটা আসলে সাংঘর্ষিক। ধর্মে যেটা নিষেধ আছে, সেটা তো নিষেধই। বলেন যে ধর্ম যেভাবে চলতে বলছে সেভাবে বেশিরভাগ মানুষ চলতে চায় না, বা পারবে না। কাহিনী শেষ।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সেটাই ভাইয়া।
১০| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
সব ধর্মই বিবর্তনের মাঝ দিয়ে যাচ্ছে।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ সঠিক অবজারভেশন।
১১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১১
জনারণ্যে একজন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি ইউ এস এ থাকেন জানতাম না।
- এটা বলে বেড়ানোর কিংবা জানান দেয়ার মতো কোনো ব্যাপার নয়। সবাই তো আর আপনার গুরু 'মাথামোটা-গাজীর' মতো নির্বোধ নন।
তাছাড়া আপনি এনোনিমাস।
- লজ্জিত। পরিচয় দেয়ার মতো কোনো পরিচয় এখনো জোগাড় করে উঠতে পারিনি।
চাঁদগাজী একজন পিএইচডি ডিগ্রী হোল্ডার। ওকে কিছু সহযোগিতা অবশ্যই করতে পারবেন। এই জন্য উনার কথা বলেছি।
-'মাথামোটা গাজী' যে পিএইচডি হোল্ডার - এটার সাপেক্ষে কোনো রেফারেন্স আছে আপনার কাছে? আপনি ব্যক্তি 'মাথামোটা গাজী' কে চেনেন? খুব বেশি কিছু নয়, ওনার প্রকৃত নামটা জানেন?
ঠিক আছে বলব আমেরিকায় থাকা সব ব্লগার এর সাথে যেন মিট করে।
- হোয়াট এ ব্ল্যান্ট কমেন্ট ..!! যোগ্য গুরুর যোগ্য শিষ্য।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সব কিছু নিয়ে হাউকাউ করা কি ঠিক?
১২| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৯
জনারণ্যে একজন বলেছেন: নাহ, একদমই ঠিক নয়। একমত আপনার এই স্টেটমেন্টের সাথে। পাশাপাশি এটাও আমার মনে হয়না আপনি লজিক্যাল কোয়েশ্চেন এবং হাউকাউ এর মধ্যে বেসিক পার্থক্য বুঝেন।
প্রশ্নের উত্তর কিন্তু পাইনি। দাবি আপনি করেছেন, প্রমান করার দায়িত্বও আপনার।
প্রশ্ন আবারো করলাম। লজিক্যাল উত্তর দিলে কৃতার্থ হবো।
-------------------
চাঁদগাজী একজন পিএইচডি ডিগ্রী হোল্ডার। ওকে কিছু সহযোগিতা অবশ্যই করতে পারবেন। এই জন্য উনার কথা বলেছি।
-'মাথামোটা গাজী' যে পিএইচডি হোল্ডার - এটার সাপেক্ষে কোনো রেফারেন্স আছে আপনার কাছে? আপনি ব্যক্তি 'মাথামোটা গাজী' কে চেনেন? খুব বেশি কিছু নয়, ওনার প্রকৃত নামটা জানেন?
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: উনি একজন মুক্তমনা।হিংস্র বর্বর ধর্মান্ধ দের, ডোডো পিগমি লিলিপুটিয়ান শ্রেণির বিরুদ্ধে লিখেন। তাই তার নাম বললে ঝামেলা। জঙ্গি উনি আর আমি জঙ্গি জামাত হেফাজত দের চক্ষুশূল। তাই তার পরিচয় এনোনিমাস থাকাই ভাল। আর আমি মৃত্যুকে ভয় করি না। আমি চাই জঙ্গি জামাত হেফাজত আমাকে হত্যা করুক।
১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৪
জনারণ্যে একজন বলেছেন: গোফরান, বাইম মাছ চিনেন? 'মাথামোটা গাজী' এবং আপনি - এই দু'জনের সাথেই ওই মাছের একটা জায়গাতে বেশ মিল আছে।
আপনার কিংবা আপনার গুরু 'মাথামোটা গাজীর' সাতকাহন শুনতে চাইনি। প্রশ্ন করেছি উত্তর দেবেন, ব্যাস!
'মাথামোটা গাজী' মুক্তমনা নাকি মুক্তকচ্ছ হয়ে ঘুরেন জানার দরকার নেই। আপনার সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞাসা করিনি, সুতরাং উপযাচক হয়ে জানানোরও কোনো প্রয়োজন নেই।
'মাথামোটা গাজীর' সম্পর্কে যে প্রশ্নগুলি করেছিলাম, কোনো উত্তর আছে?
জাস্ট একটা রেফারেন্স দেন প্লিজ, মাথামোটা যে পিএইচডি হোল্ডার।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রাজীব একবার ব্লগে লিখেছেন যে উনি পি এইচ ডি হোল্ডার। রাজীব নিশ্চয়ই জেনেই লিখেছেন যে, উনি পিএইচডি হোল্ডার। আর চাঁদগাজী একজন সত্যবাদী ও সৎ ব্যক্তি। ভীষণ স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড।
১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১০
জনারণ্যে একজন বলেছেন: গোফরান,
আপনার উত্তর পেয়ে আমার সোনালী সকালটা আরো বেশি স্বর্ণাভ হয়ে গেলো। আমার জানালা দিয়ে বাইরে তাকালেই দেখি পর্বতচূড়ার উপর সোনা রঙের রোদ। একটু বরফ এখনো লেগে আছে চূড়ার উপর। কি যে সুন্দর!
বাই দ্যা ওয়ে, এই সোনা আবার আপনার গুরু "মাথামোটা গাজী" নন। ভুল বুঝবেন না, প্লিজ।
সকালটা আরো বেশি সুন্দর হয়ে গেলো, আপনার সারল্যে। মানুষটা বেশ ভালো আপনি। আবেগ একটু বেশি, এই আর কি।
ভালো থাকবেন, কষ্ট দিয়ে থাকলে দুঃখিত।
০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনিও ভালো মানুষ। ভালো লাগে আপনার মন্তব্য। ভালো থাকুন।
১৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:০৫
চারাগাছ বলেছেন:
আপনাকে আমি আগেও বলেছি ব্রাদার ইসলাম ধর্ম পরিপূর্ণভাবে মানতে হলে অনেককিছুই আপনাকে ছাড়তে হবে।
আপনার পেশা আপনার কাছে সেটা ধর্ম দিয়ে যাচাই করতে গেলেই বিপদ।
এই ব্যাপার গুলো আপনি নিজেও জানেন। এইসব নিয়ে আলোচনা করে অযথা তর্কে জড়াবেন কেন?
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম। এতদিন কই ছিলেন? রোজা রেখেছেন?
১৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৪৫
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রত্যেক পেশাই অত্যন্ত মূল্যবান ও সম্মানিত যদি তাতে থাকে সততা, দেশপ্রেম, একনিষ্ঠতা ও ডেডিকেশন বা অন্যের জন্য কাজ করার মনোভাব।
সব পেশা অবশ্যই সম্মানের । কিন্তু আমরা ইদানিং ইমামতিকে যেভাবে পেশা হিসেবে চালিয়ে দিয়েছি সেটা সঠিক নয় ।
ইমামতি একটা দায়িত্ব মাত্র ।
এটা কখনোই পেশা হতে পারে না।
১৪ ই মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তো ইমামরা খাবেন কি? ফ্যামিলি কিভাবে চালাবেন?
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
খুবই ভালো লেগেছে আপনার পোস্ট খানা।