![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যখন আমি ছোট ছিলাম।যখন আমার ডানাগুলো উড়ার মত যথেষ্ট শক্ত হয়নি।তখন থেকেই আমি কিন্চিৎ টেকি ছিলাম।যন্ত্রপাতি ছিল আমার সংগী সাথী।সুযোগ মত পেলেই ঘড়ি টেপ রেডিও চার্জার +... এগুলোর বডি ঠিক রেখে নাড়িভুড়ি খুলে নেয়াটা আমার রীতিমত অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল।
তো এক্কেবারে পিত্তিবেলা যখন একটু একটু বুঝতে শিখেছি,তখন একদিন মনে হল টেপ রেকর্ডারটার ভিতরে এতগুলো মানুষ থাকে ক্যামনে।খায়-ইবা কি? ডানে বামে পিছন দিক দিয়ে কোনোভাবেই যখন তাদের দেখতে পেলাম না।তখন সামনে বসে মনে হল আরে এই ফুটাগুলা(স্পিকার) দিয়াই তো কথা শুনা যায়।তাইলে মনে হয় ব্যাটারা এইখানেই বসে থাকে।আর আমি কিনা তাদের দেখতে পাইনা।দাড়া ব্যাটা আমারেতো চিনিশনা দেখাচ্ছি মজা।খুজে খুজে আমার পেন্সিলটা নিয়া আসলাম।(যেটা দিয়া তখন অ... আ ... লিখার চেষ্টা চালাতাম।) ইয়াআআআ...ঘ্যাচাং! দিসি ব্যাটার প্যাট ফুটা কইরা! কিন্তু কোথায় কোন ব্যাটা, নষ্ট হইল একটা স্পিকার।ঐ স্পিকারটা পুরোপুরি নষ্ট হয়নি শুধু এর পর থেকে সামান্য একটু ঘর ঘর করত।তবু চলত ওটা।ওটা ন্যাশনাল কোম্পানির ইয়া বড় টেপ রেকর্ডার।
তারপর...
এলার্ম ঘড়ি।সকাল বেলা উঠার জন্য গুরুত্বপুর্ন একটা জিনিশ।একবার কি জানি গোলমাল দেখা দিয়েছিল ঘড়িটার প্যাটে।ওটা রাখা হয়েছিল মেকানিক দেখানোর জন্য।কিন্তু কিসের মেকানিক,আমি হাতের কাছে পেয়েই ঝটপট খুলে ফেল্লাম।আহা! আহা!! কত্ত সুন্দর মেশিন।ওরে রে... সার্কিট পিনিয়াম কাঁটা যেটা যেমনে পারলাম খুলে ফেললাম।আর নিজের কাজে নিজেই খুশিতে বাকবাকুম করতে থাকলাম।একটু পর আম্মু এসে দেখে তার আদরের ধন ঘড়িটাতে অপারেশন চালিয়ে দিয়েছে।কি আর করা আমাকে বল্ল ওটা লাগিয়ে ফেলতে কারন মেকানিক দেখাতে হবে।আমিও উচ্চবাচ্য নাকরে আম্মুর আদেশ পালন করলাম।আমি খুব ভালু ছেলে কিনা
তারপর ঘড়িটা মেকানিকের কাছে গেলেও সুস্থ হতে পারেনি।কারন আমি নাকি ওটার বারোটা বাজাই দিসিলাম
আরো কিছুদিন পরে...
আম্মুর একটা ঘড়ি ছিল সিলভার কালারের।সেটা আবার নষ্ট হইচিল বেশ ক'বার।প্রতিবারই ঠিক করে আম্মু হাতে দিত।কোন এক অজানা কারনে ঘড়িটার প্রতি তাঁর একটা আলাদা টান ছিল।এমনকি সেটা যখন চিরদিনের জন্য ছুটি নিল তার কর্তব্য থেকে,তখনও তিনি সেটা ফেলে দেননি।এমনকি রাখতেনও আমার নাগালের বাহিরে শোকেসে লক করে।আমি একবার ঘড়িটা তাঁর কাছে চাইছিলাম একটু দেখব বলে।ঘড়িটাতো নষ্টই,আর শুধু শধুই পড়ে আছে।কিন্তু আমাকে তো দিলইনা।উল্টো আমাকে সাবধান করে দিল ওটা যেন কখনো না ধরি।...
আমিও ভাল ছেলের মত চুপচাপ মেনে নিলাম।আর তক্কে তক্কে থাকলাম সুযোগের অপেক্ষায়
একদিন দুপুর বেলা... আম্মু ঘরে নাই... শোকেস আনলকড! ওয়াও!! আমারে আর পায় কে। চট করে ঘড়িটা নিয়েই অপারেশন।ভিতর থেকে মেশিনটা বাহির করে ঘড়িটা আবার আগের যায়গায় রেখে আমি ভাল মানুষ
ক'দিন পরে আম্মুর খেয়াল হল ঘড়িটার কাঁটা(ঘন্টা/মিনিট) দেখা যাচ্ছে না।দেখেই তো বুঝছে এটা কার কাজ।আমাকে ডেকে নিয়ে হালকার উপর বকে দিল।কিন্তু ঘড়িটার জন্য যতটুকু মন খারাপ হয়েছে,নিশ্চয় তার তুলনায় আমাকে বকাটা খুব সামান্যই দিয়েছেন।
তারও পরে...
ছোট মামার রেডিওটা নষ্ট হলে রিপেয়ার হওয়ার অপেক্ষায় ছিল।মামাটা যেন কই ঘুরতে গেসিল।সুযোগতো এখনই আমার।আস্তে আস্তে গিয়ে রেডিওটা খুললাম।স্পিকারটা বাহির করলাম।সুন্দর করে ডায়াফ্রামটা খুলে নিলাম।কিন্তু ওটাতো আর লাগাতে পারিনা।কি আর করা।জিনিশটা ছাড়াই রেডিওটা আবার আগের মত রেখে আসলাম। কালো কাগজটা(ডায়াফ্রাম) কোথায় যেন পরে লুকিয়ে ফেলে দিয়েছিলাম।পরে শুনেছি রেডিওটা ঠিক করা যায়নি।কারন ঐটার কিযেন একটা জিনিশ পুরোপুরি নষ্ট হই গেসিল।যেটা মেকানিকের দোকানে ঐ মাপের নাই।আর রেডিওটা ঠিক করে মামা ভেবেছিলেন আমাকে দিয়ে দিবেন।আমি সেদিন অনেক আফসুস খাইসিলাম।কারন আমিতো জানি ঐ জিনিশটা ঠিক না হওয়ার পিছনে আমার হাত কতটুকু।
তবু আমিতো আমার গবেষনা থামিয়ে রাখতে পারিনা।শত হইলেও আমি একজন বিজ্ঞানি
আরেকটু বড় হয়ে...
টর্চলাইটের ব্যাটারি চার্জ দেয়ার জন্য যে চার্জারটা, সেটার মধ্যে একটা মিটার ছিল ব্যাটারির চার্জ কট্টুক হইচে দেখার জন্য।তখন বুঝতে শিখছি ঐ কাঁটাওলা জিনিশটার নাম গ্যালভানো মিটার।কিন্তু শুধুই একটা গ্যালভানো দিয়ে যে ব্যাটারির চার্জ টেষ্ট করা যায় না সেটা বুঝলাম জিনিশটা খুলে নিয়ে একটা ব্যাটারিতে লাগানোর পর।পঁচা ব্যাটারি, কিন্তু ওটা রিডিং দিচ্ছে ফুল চার্জ! আরেকটু গবেষনার পর বুঝলাম এটা সঠিকভাবে কাজ করার জন্য এটার সাথে আরো কিছু কম্পোন্যান্ট লাগে।কিন্তু ঐ কাজ তো তখনও করতে পারি না।মনের দুঃখে স্ক্রু-ড্রাইভার নাড়াচাড়া করতে করতে মিটারের স্প্রিংটা গেল ছিঁড়ে।ব্যাস অকেজো।কি আর করা,ওটার মাঝের চুম্বকটাই খুলে নিলাম।ভাবলাম অনেক হইচে এইবার চার্জারটা আবার আগের মত আটকিয়ে রেখে দিই।
সবগুলো স্ক্রু লাগিয়ে সন্তুষ্টচিত্তে যেই না তাকালাম, দেখি মিটারের যায়গাটা মিটারের অভাবে কেমন হা করে তাকিয়ে আছে।হায় হায় এখন কি হবে! যে দেখবে সেই বুঝবে এটা কার কাজ।মুহুর্তেই বুদ্ধি খেলে গেল মাথায়।নিজের পাপ ঢাকতে পুরো চার্জারটা খুলে ফেললাম আবার।খুলে ফেললাম সবগুলো পার্টস।বড় সার্কিট টাকে টুকরো টুকরো করলাম।টুকরো করলাম বডিটাকেও।তারপার সবগুলোকে কয়েকভাগে ভাগ করলাম। বাড়ির তিনপাশে ফেললাম তিনভাগ।কিছু মাটিতে পুঁতে ফেললাম।আর ওটার পাঁচটা সুইচ, বাটন-সেল চার্জ দেয়ার ট্রে যেগুলো ছোট হলেও দেখলেই একনজরে বুঝা যায় এটা কিসের জিনিশ- সেগুলো পুড়িয়ে ফেললাম।চুম্বকটা অনেকদিন ছিল আমার কাছে।
চার্জারের ব্যাপারে কেউ আমাকে কিছু বলেনি
যা হোক আমার এসব কাহিনি আরো টানলে আলিফ লায়লার মত খালি ডালপালা গজাইতই থাকবো। এখনকার মত ফুটি...
০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৭
সোনালীডানা বলেছেন: ওরে জেডা!!! কেমন আছোওওওওও???
২| ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
সাধারণমানুষ বলেছেন: অসাধারন প্রতিভা ..... আশা করি এই আলো ছড়ায়ে যাবে দেশের সব পোলাপানের মাঝে
০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৯
সোনালীডানা বলেছেন: আমিন! চুম্মা আমিন!!
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩০
ফারা তন্বী বলেছেন: ওরে রে রে রে আইন ইসটাইন কইততে আইলো রে.......................
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০৯
সোনালীডানা বলেছেন: তোমাকে দেখে অনেক খুশি লাগছে
তুমি থাক কই? পাওয়াই যায় না!
মেসেন্জারে থাকোনা?
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৯
বিবর্ণ সময় বলেছেন: ভাই আমিও এরকম কুকর্ম করতাম
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১১
সোনালীডানা বলেছেন: আমি মোটেও কুকর্ম করতামনা
শুধু একটু-আধটু গবেষনা চালাতাম এই আর কি
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৯
ছন্নছাড়ার পেন্সিল বলেছেন: হা হা! আপনি দেখি পুরা যন্ত্রখুনি! সিরিয়াল কিলার টাইপ ঢিসুম ঢিসুম অবস্তা!
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৭
সোনালীডানা বলেছেন: আবার জিগস!
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৭
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: ভাইয়া তুমি এত দুষ্টু ছিলা!!!!!!!!!!!
খিক খিক!
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২১
সোনালীডানা বলেছেন: নাআআআআআআআআআ আমি মোটে দুষ্টু ছিলাম না।
আমি এমনিতে খুবই লক্ষী ছেলে ছিলাম।
শুধু মেশিন নিয়াই আমার কুনু আপোস ছিল না
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৯
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আমিও পিচ্চি থাকতে ভাবতাম রেডিও আর টিভির ভিতরে মানুষ থাকে ছোট ছোট!
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৭
সোনালীডানা বলেছেন: তুমি ত একটা বুকা ছিলা তাই বুঝতানা খিক খিক খিক
৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০২
আহমেদ রাকিব বলেছেন: সোডাতো দেখি ছুডু বেলা থেইকাই মেলা ঝিনিষ আছিল।
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:২৪
সোনালীডানা বলেছেন: হ জেডা
৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১১
ফারা তন্বী বলেছেন: নো ম্যানস ল্যান্ডে থাকি। কেউ নাই কোথাও।
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৪
সোনালীডানা বলেছেন: মানে কি? ডিবি!!!
ঠিকঠাক বল...
১০| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২০
সবার প্রিয় বলেছেন: কাবিল বাণো বেটা কাবিল বানো, কামেয়াবী ঝাক মারকে পিছে আযায়েগী।
আল ইজ ওয়েল।
আমিও আপনার মতই ছিলাম। কিন্তু পার্থক্য আছে, আপনি প্যদানী খাননি আর আমি প্যদানী খেয়েছি। তবে থ্রি ইডিয়ট মুভিটা সেই সময় যদি দেখতে পারতাম তাহলে আজ আমিই হতাম ফুংসুক ভাংড়ু।
খেকজজজজজজজজজ
০৩ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩০
সোনালীডানা বলেছেন: কে বলে প্যাদানী খাইনি?
তিক্ত অভিজ্ঞাগুলো পোষ্টে সযতনে এড়িয়ে গেছি।
জীবনে যা কিছু প্যাদানী কপালে জুটেছে তা শুধু এই সবের কল্যানেই।
১১| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৩৫
রোহান বলেছেন: ভাগ্যিস তুমি য়্যান্ঝিনিয়ার হওনের টেরাই নিছিলা... ছুডু বেলা থিকা ডাকতর হওনের টেরাই নিলে কি হইতে পার্তো একবার ভাইবা দেহো...
০৩ রা মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪৩
সোনালীডানা বলেছেন: জেডা তুমি ঠিক যায়গায় হাত দিচো !
আসলেই ব্যাপারটা বহুত টেনশনের
তখন দেখা যাইত মানুষ খাড়ায়া রইচে,
কিন্তু তার হৃদপিন্ড আমার হাতে
ওরে রে...
বড় বাচা বাইচা গেচি।তুমারে থাংকু
১২| ০৩ রা মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৬
বড় বিলাই বলেছেন: এইবার আপনার কম্পিউটারের উপর একটা অপারেশন চালান, সফল হইলে পোস্ট দিবেন, না দিলে বুঝব, কম্ম সাবার।
০৩ রা মার্চ, ২০১০ রাত ৯:২১
সোনালীডানা বলেছেন: না আপু এখন আর কম্ম সাবার হয় না।সফল হই
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আধারে অপ্সরী বলেছেন: ছুডুকাল থেকাই তুমার দেখি বিশাল প্রতিভা...
০৪ ঠা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৬
সোনালীডানা বলেছেন: আমি আসলেই একটা বিকাট পর্ঠিবা
দেখ ত আমার জন্য আরেক্টা নুবেলের ব্যাবস্থা করা যায় কিনা !
১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
আধারে অপ্সরী বলেছেন: নুবেল তো কম পরবে এত বিকাট প্রতিভার জন্য
০৫ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৯:০০
সোনালীডানা বলেছেন: তাইলে নতুন কিছুর ব্যাবস্থা কর।
১৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮
টিয়াপাখি বলেছেন: আপনি তো দেখি শয়তানের চেলা ছিলেন
০৭ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৯
সোনালীডানা বলেছেন: একটা পিচ্চি বিজ্ঞানিকে শয়তানের চেলা বলে অপমানের চেষ্টা করায় আপনাকে/তোমাকে মাইনাচ
১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৯:১৭
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: সোনালীডানার সোনালী ছোডোবেলা পইড়া মজা পাইলাম!
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৬
সোনালীডানা বলেছেন: জেডা তুমি মজা পাইছো তাই আমারে থ্যান্কু
খিকজ...
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৯:২৮
লালসালু বলেছেন: আর কত বড় হইবেন?
০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৮
সোনালীডানা বলেছেন: আকাশের মত
১৮| ১০ ই মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
জয় সরকার বলেছেন: আমি টিভি তে সিনেমা দেখতাম আর ভাবতাম......মানুষগুলো কি সুন্দর ঘোড়া নিয়া অত ছোট বাক্সের মধ্যে ঢুইকা রইছে!!!
কিন্তু খোলার সাহস পাইনাই.........জানতাম ঘোড়া নাকি পিছনের পা জোড়া দিয়া লাত্থি মারে, সে ভয়ে। আরো দেখতাম লোক গুলার হাতেও তলোয়ার থাকে.........আমি যে ভয় পাইতাম।
আপনার মত টেকি হইতে পারলাম না।
আফসুস!!
১১ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:২১
সোনালীডানা বলেছেন: বিকাট আফসুস!
একটু সাহস কইরা খুইলা দেখতেন
নায়করে সরায়া নিজেই নায়িকারে নিয়া ভাগতেন
১৯| ১১ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১২:১৪
ভাঙ্গন বলেছেন:
অ:ট:
জ্যাডা কি আমার লগে মাইন্ডাইছো?
১১ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:২৪
সোনালীডানা বলেছেন: কি কও জেডা! তুমার্লগে মাইন্ডাইমু ক্যান!! হে হে...
২০| ১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:০৫
আমিই জিনিয়া বলেছেন: আপনি এত্ত দুষ্টু ছিলেন!!
১২ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৪৫
সোনালীডানা বলেছেন: নাআআআআআ আমি মোটেই দুষ্ট ছিলাম না।শুধু মেশিন নিয়াই একটু ঘাটাঘাটি করতাম।এছাড়া আর কিছুনা।এমনকি বাসার অনুমতি ছাড়া বাসার বাহিরও হতাম না।
এই পোষ্ট দেয়ার পর থেকে সবাই আমাকে দুষ্ট ভাবা শুরু করছে
২১| ১২ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৪
ভোরের তারা বলেছেন: এই বুঝি লক্ষী ছেলের কাজ
আপনার মত এই সব কাজ আমার বড় ভাইও করত। এই কারনে সবাই তাকে ইঞ্জিনীয়ার বলে ডাকতো। বড় হইয়া হইলেনও ম্যাকানিকেল ইঞ্জিনীয়ার।
আপনার খবর কি? পোষ্ট ভাল হয়েছে।
১৩ ই মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৪০
সোনালীডানা বলেছেন: হেঃ হেঃ আপনার বড় ভাইরে বড় একটা সালাম
আমার খবর হইলো "কইতারিনা"
আর...
আফনে ভালা আচেন্নি ?
২২| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩৭
শ্রাবনের ফুল বলেছেন: ওরে বাপস! যেইডায় হাত দিচো ঐডা আর সারানির কম্ম নয়! তোমারে দিয়াই হপে, বড় হও দুয়া করি
কিরামাছো জেডা? সপাই চ্রম অনিয়মিত হই গেছি আপসুস, মিস ইউ অলজ
১৪ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৩৮
সোনালীডানা বলেছেন: দুয়ার বদলে তুমারেও দুয়া।অনেক বড় হও!
আর
আসলেই সপাই অনেক অনিয়মিত হই গেসে।
তাই
আমি গান গাই
"মাঝে মাঝে বড় মনে হয়-
আসে পাশে কেউ আপন নয়,
ব্যাস্ততায় স্বার্থপর সবাই....."
ভালা থাইকো জেডা
২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:০০
সাদা কালো এবং ধূসর বলেছেন: আমিও অনেক কিছু সারাই করছি, সেজন্য কেউ আমাকে ভালো বলেনি কখনো
মাঝে মাঝে মাইর দিতে চেয়েছে
লেখা ভালো হয়েছে সোডা
১৪ ই মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৪০
সোনালীডানা বলেছেন: ঠিক আপু ঠিক!
এই সব কাজের মূল্য কেউ বুঝে না, আফসুস
২৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৮
অপলক বলেছেন: আমিও যন্ত্রপাতি খুলতাম। আবার সব নিখুঁত ভাবে লাগিয়ে রাখতাম। মাইকের এমপ্লিফায়ার, চার্জার, রিমোট গাড়ি সব। সবচেয়ে ঝামেলায় পড়তাম মিনি আলার্ম ঘড়িগুলা নিয়ে। নতুন খেলনার ভেতরে কি আছে , না খুলে দেখলে রাতে ঘুম হত না। বোঝেন অবস্থা!!
লাইট ভাঙতে খুব মজা লাগত। তবে আমার বাসার সামনের রোড লাইট কখনই ভাঙতাম না।
লেখাটা পইরা ব্যাপক মজা পাইছি। আহেন কোলাকুলি কররাম।
১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫৬
সোনালীডানা বলেছেন: আপনেও দেখি ছুড়ু বেলায় মেলা ঝিনিশ অছিলেন । এখন কী করেন ?
লেখা পইড়া মজা পাইছেন শুইনা খুশ হইলাম ।
কোলাকুলি কোলাকুলি কোলাকুলি
গোলাগুলি বা কিলাকিলি না কিন্তু
২৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০০
অপলক বলেছেন: ঝিনিস কি আর সাধে হইছিলাম! তালপাখার ডান্ডিটা তো আমার পিঠের চামড়ার চেয়ে শক্ত ছিল। বুচ্ছেন এইবার? ক্ষুদে বিজ্ঞানী থুক্কু ক্ষুদে হাতুরে মেকার হবার ব্যাপক শাস্তি পাইছি। পরে কোথাকার নাট বণ্টু কোথায় মনে রাখার একটা সিস্টেম বাইর করছিলাম। তাতেই এক্সপার্ট।
২০ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
সোনালীডানা বলেছেন: হে হে আমিও ঘিয়ান বুদ্দি হওনের পর সব কিসু সাবধানে হ্যান্ডেল কর্তাম
২৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
প্রতীক্ষা বলেছেন: পড়িলাম
০১ লা এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:৫৯
সোনালীডানা বলেছেন: এক বস্তা ধইন্যাপাতা
২৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:০৩
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: kiram acho jheda?
post ar deu na?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১০:২০
সোনালীডানা বলেছেন: জেডা কিছু ভালু লাগে না।একাধিকবার পোষ্ট লিখতে বসে অর্থহীন সময় পার করেছি।এমন কেন লাগে!
২৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:৩০
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: আপনেরে কি বিজ্ঞানি ডাকুম নাকি ইন্দুর ডাকুম?
১৯ শে এপ্রিল, ২০১০ সকাল ১০:৪১
সোনালীডানা বলেছেন: ভ্যা......
আমি ইন্দুর নাআআআআআআ
২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
কখনো মেঘ, কখনো বৃষ্টি বলেছেন: ইন্দুর না হইলে মাস্ট বান্দর
পিচ্চি বেলায় আর কি কি শয়তানী করছেন লিখে ফেলেন তো তাড়াতাড়ি।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:৪৯
সোনালীডানা বলেছেন: শয়তানি করার তেমন একটা চান্স পাইনি আমি
সত্যি!!!
৩০| ০৪ ঠা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
করবি বলেছেন:
বড়ই লক্ষী ছেলে ছিলেন আপনি পিচ্চি কালে। লেখা পড়ে তাই বুঝিলাম।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:৫০
সোনালীডানা বলেছেন: আপনি একজন চমৎকার পাঠক
৩১| ১০ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:০৮
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: দারুন টেকি মাস্টার তো!!! সব বাচ্চাদেরই এই ইচ্ছে থাকে নাকি??
১০ ই মে, ২০১১ বিকাল ৫:১১
সোনালীডানা বলেছেন: আপনিও কি ছোটবেলায় এমন ছিলেন ?
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২২
ভাঙ্গন বলেছেন:



ওরে ছুডুকাল থ্ক্যোই তুমার মাঝে যে আলো দেখা দিছিলো সেইটা এখন প্রজ্বলিত হইছে মহাসমারোহে।
.........