![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
সেনাবাহিনীর ঊচিত সমস্ত দেশটিকে পানি দিয়ে ধুয়ে ঝকঝকে তকতকে করে ফেলা। যেভাবে তারা তাদের সেনানিবাস পরিষ্কার করে রাখে। এখনই সময়। সময় ১৪ দিন। এরকম ফাকা মাঠ আর পাওয়া যাবে না। এর জন্যে যথেষ্ট এডুকেশান তাদের আছে। সাধারনদের তা নেই। তারা বাঁশঝারে হেগে অভ্যস্ত। এজন্যে শহরের বাতাসে গু এর গন্ধ পাওয়া যায়। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট দেখলে মনে হয় এই দেশে পানির অভাব আছে। আর তার প্রশাসনে আছে কোন মেথর। ১৬/১৮ বছর পড়াশুনা করা ছেলেরা মূর্খদের হাতে বানানো খাবার খায়। যারা গাও গেরামে মাটি দিয়ে হাত ধুতো। শহরে মাটি নেই তাই হাতও ধোয় না।
সেনাবাহিনীকে শুধু বুট দিয়ে লাথি, চর - থাপ্পর মারা শেখানো হয়না। অনেক কিছুর ঊপর এডুকেশান তাদের দেয়া হয়। এবং তা অন্যদেশের লোকজনকে দেয়ার জন্য শেখানো হয়না। এদেশের সাধারন জনগনকে সেসবের সুফল শেয়ার করা ঊচিত। নয়তো ১৪ দিন পর লোকজন এই ঊম্মুক্ত ল্যান্টা শহরকেই বাশঝার হিসেবে খুজে নেবে আবার হাগার জন্য।
২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৮
গ্রীনলাভার বলেছেন: নিজেদের টয়লেট নিজেদেরই পরিষ্কার করা উচিত।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৫৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: Right
২৬ শে মার্চ, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৪
গ্রীনলাভার বলেছেন: অন্যান্য দেশে যখন এগুলো নিউজ হয় তখন এই জাতি সম্পর্কে তাদের কি ধারনা হয় জানেন? - মুর্খ নোংরা ফকির।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২০
হাবিব ইমরান বলেছেন:
বাল্যকাল থেকেই দেখে এসেছি বাংলার পরিস্থিতি যখন নাগালের বাইরে চলে যায় ঠিক তখনই সেনাবাহিনী নামক যমদূত এসে হাজির হয়। বাঙালিকে উদোম করে পিটিয়ে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনতে দেখা যায় তখন ৷ তবে কাজ হয় প্রচুর, এটা অস্বীকার করতে পারবেন না। এবারও এ ব্যাপারটা নতুন কিছু নয়। করোনার একমাত্র ওষুধ জনবিচ্ছিন্নভাবে ঘরবন্দী হওয়া ৷সেনাবাহিনী সেটাই তো নিশ্চিত করছে।
২৭ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৯
গ্রীনলাভার বলেছেন: অসভ্য মূর্খ জাতির জন্যে মূংগুর। দুর্বল জনগোষ্ঠির জন্য গালি চড় থাপ্পর। সেনাবাহিনীর উচিত তাদের সু-শৃঙ্খল হওয়ার পড়াশুনা সাধারন জনগনের সাথে শেয়ার করা। এটা তাদের গুপ্ত বিদ্যা হওয়ার কথা নয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।