![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
২-৫. যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন নিষিক্ত ডিম্ব থেকে। পড়ো! তোমার প্রতিপালক মহান দয়ালু। তিনি মানুষকে জ্ঞান দিয়ে্ছেন কলমের। আর মানুষকে শিখিয়েছেন, যা সে জানত না। [৯৬]
রেনেসা পরবর্তীতে আসলে ইউরোপ খুব সহজ একটি কাজ করেছিল। তা হলো অনুবাদ। ওরা বুঝতে পেরেছিল, স্বজাতিকে আরবী শেখানো যাবে না। কারন আরবী তাদের মাতৃভাষা নয়। তাই গুটি কতেকজন যা আরবী শিখেছিল, লেগে গেল ১০০০ বছরের লব্ধ জ্ঞানকে অনুবাদ করতে। হ্যা, সম্পূর্ন করতে ৫০ বছর লেগেছিল, কিন্তু তারা অনুবাদ করেছে এবং গবেষনার পথ নিজে নিজে বের হয়ে গিয়েছে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:১২
গ্রীনলাভার বলেছেন: আপনার সাথে আমিও একমত; মানুষকে আল্লাহ বানিয়েছেন সবচেয়ে সুন্দরতম আকৃতিতে।
ইউরোপিয়ানরা যদি বলে থাকে, অনুবাদ এক প্লাগারিজম ছাড়া আর কিছুই নয় - তাহলে ইহা ষড়যন্ত্র - ওরা চাহেনা আমরাও শিখি।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:৩৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আল্লাহ মহান এবং প্রতিপালক
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ ই তিনি জ্ঞান দিয়েছেন মানুষ কে হাতে কলমে।
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১০:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হে মানুষ! তোমাদের রবের ইবাদত কর, যিনি তোমাদের ও
তোমাদের পূর্ববর্তীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা আত্মরক্ষা
করতে পার। যিনি ভূমিকে তোমাদের জন্য বিছানা ও আকাশকে
ছাদ করেছেন এবং আকাশ হতে পানি বর্ষণ করে তা দ্বারা তোমাদের
জীবিকাস্বরূপ ফল-মূল উৎপাদন করেছেন। সুতরাং তোমরা জেনে বুঝে
কাউকে আল্লাহর সমকক্ষ সাব্যস্ত করো না। -সূরা বাকারা ২ : ২১-২২
৬| ০৩ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আসলে মিথ্যা কথা বলা যাদের ধর্ম তারা তো ইউটিউব আর কাজী ইব্রাহিম নামের শিশুকামী ওয়াজী বা জোকার নালায়েকের মতো যুগশ্রেষ্ঠ জাকাত চোর জঙ্গিদের কাছ থেকেই শিখবে। অথচ কোরানের লেখক মুহাম্মদ কুন যুক্তিতে এই কথা বলছে তা হাদিস তথা তাফসীর থেকেই জানতে পারি।
তো আসুন দেখি তাফসীরে রাই খ্যাত ক্বাথীর কাকু তার সংকলনে কি বলছে
এখন এখান থেকে সহী যে ব্যাখ্যা যেটা কিনা মুহাম্মদের মুখ থেকে শোনা, আসলেই সে কি বুঝাইতে চাইছে ১৪০০ বছর আগে ইকরিমা-আব্বাস রেয়াত
The backbone of the man and the ribs of the woman. It (the fluid) is yellow and fine in texture. The child will not be born except from both of them (i.e., their sexual fluids
তো ইংলিশ না বুঝলে বাংলা কপি মারি.. এই মধ্যবর্তী স্থান পুরুষের মেরুদন্ড এবং মহিলার বুকের পিন্জর। এই তরলের রং হলদেটে(ওয়াক থু) এবং এর টেক্সচার খুব মসৃন। শিশুটি এই দুটো ছাড়া কখনোই পয়দা হবে না (এই দুটি বলিতে যৌনাঙ্গের রস)
বায়োলজির চাচারে মামা শ্বশুড় করে দিছে। এই ছিলো ধারনা ১৪০০ বছর আগে।
এখন যখন জ্ঞান বিজ্ঞান জানলো তখনই মামুদের হুঁশ হইলো গুজা মিল দেবার জন্য।
এখন ধইরা নেন আমি মিছা কইছি। তাইলে আসেন তাবারীর তাফসীর, রিয়াদুস সালেহীনের তাফসীর এমনকি হাল আমলের মওদুদী কাকুর তাফসীর অথবা জাবেরের তাফসীর যদি খুইজ্জা পান(ব্যাটা ডাইরেক্ট তাবেঈন ছিলো) অথবা অথেনটিক সেই আমলের যত তাফসীর আছে আনেন।
লাগবো বাজি!!
বাকি পার্ট হইলো ড. গ্যালনের শুয়োর ব্যাবচ্ছেদ। সেটার টুকলিও আরেক বিনোদন।
তো আপাতত কেউ আমারে তৎকালীন তাবেঈ তাবেঈ তাবেঈন বা বুখারীর হাদিস দিয়া এইটার বুঝ দেন। দলিল সহ।
তাইলে আমি আলোচনা করতে রাজি
৭| ০৩ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এটা সোনাপুর পোস্টেই কপি করতাম কিন্তু লোনার সাহেব আসলে সত্য জানতে একটু ভয় পান। এরকম ধার্মিকদের আমি বহু আগে থেকেই চিনি। উনি আমার নামে পোস্ট করে আবার ব্লক করেছেন।
এটা আসলে মিথ্যাবাদীদের একটা রসিকতা।
সত্যের জয় হোক
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এবং গবেষনা করে দেখে তা ড. গ্যালেনের শুয়োরের ব্যাবচ্ছেদের টুকলি যেখানে ডিম্বানুর কোনো নাম গন্ধ নাই। কারন গ্যালন সাহেব শুয়োর ব্যাবচ্ছেদ করে সীমেন পেয়েছিলেন মেরুদন্ডের তলে আর ডিম্বানুর কাহিনীও ধরতে পারে নাই। এ্যারিস্টটলরে তখন এক চিঠিতেও জানায়। পরে সেটা নিয়ে এরিস্টটল প্রানীবিদ্যার বই লেখে যা পরবর্তী ৫০০ বছর ইরানের জুন্দিশাপুরের মেডিক্যাল কলেজে পড়ানো হয়। তারই এক শিক্ষার্থী পড়ালেখা করে নবীর সেবা করে এবং পরে সেখান থেকে তা কোরানে স্খান পায়। সমস্যা হলো মানুষ আর শুয়োরের এনাটমি এক না।
তা ইহা একটা প্লাগারিজম ছাড়া কিছুই নয়।