নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশের জন্য কিছু করো

হাবিবুললাহ

শাঢারোন েকজোন বাংালি

হাবিবুললাহ › বিস্তারিত পোস্টঃ

করলা উপকারিতা

২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:১৫

খাবারের টেবিলে বসে মেন্যুতে তেতো করলা দেখলেই আমাদের মুখটা ব্যাজার হয়ে যায়। সবকিছুর মতো ডায়েটে তেতো রাখাটা দরকার, বিশেষ করে করলা শরীরের পক্ষে খুবই ভালো। করলার তেতো যদি খুব বেশি হয়, তাহলে তেতোভাব কমানো জন্য রান্না করার আগে কিছুক্ষণ
লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন।


@ করলাতে রয়েছে @
►করলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সাহায্য করে।
►কলার দ্বিগুণ পটাশিয়াম ও পালংশাকের দ্বিগুণ পরিমাণে ক্যালশিয়াম করলাতে রয়েছে। দাঁত ও হাঁড় ভালো রাখার জন্য ক্যালসিয়াম খুবই জরুরি। ব্লাড প্রেসার মেইনটেইন করার জন্য ও হার্ট ভালো রাখার জন্য পটাশিয়াম প্রয়োজন।
►করলাতে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে। দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে ও চোখের সমস্যা সমাধানে বিটা ক্যারোটিন খুবই উপকারী।
►করলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ভিটামিন সি ত্বক ও চুল ভালো রাখার জন্য একান্ত জরুরি। ভিটামিন সি প্রোটিন ও আয়রন অ্যাবজর্বশনে সাহায্য করে। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে।
► করলাতে রয়েছে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ম্যাগনেশিয়াম, ফলিস এসিড, জিঙ্ক, ফসফরাস, ম্যাগনেশিয়াম।
► ডায়েটারি ফাইবার-সমৃদ্ধ করলা কনস্টিপেশনের সমস্যা কমায়।

@ অসুখ নিরাময়ে সাহায্য করে @
ডায়াবেটিসের পেশেন্টের ডায়েটে করলা রাখুন। করলাতে রয়েছে পলিপেপটাইড পি ব্লাড ও ইউরিন সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে করলা বা করলার রস অথবা করলা সিদ্ধ খেতে পারেন।
►নানা রকমের ব্লাড ডিজঅর্ডার যেমন স্ক্যাবিজ, রিং ওয়র্ম-এর সমস্যায় করলা খুবই উপকারী। করলা ব্লাড ফিউরিফিকেশনে সাহায্য করে।
► করলা স্কিনের সমস্যা ও ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

@ করলা পাতার রসের উপকারিতা @
► করলা পাতার রস খুবই উপকারী। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তোলে। নানা ধরনের ইনফেকশন থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। এনার্জি ও স্ট্যামিনা বাড়িয়ে তুলতেও করলা পাতার রস সাহায্য করে।
►করলা পাতার রস শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন ফ্ল্যাশ আউট করতে সাহায্য করে।
►ডায়রিয়া বা কলেরার প্রথম পর্যায়ে করলা পাতার রস খেতে শুরু করলে ভালো।
►অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিস ও ফ্যারেনজাইটিসের মতো সমস্যা কমাতে করলা পাতার রসে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
►করলা পাতার রস সোরিয়াসিসের সমস্যা, ফাংগাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: শুধু করলা ভাজী দিয়ে ভাত খেয়েছি এমন অনেক বেলা গিয়েছে। কিন্তু কথা হচ্ছে যখন এটায় বেশী তৈল দিয়ে রান্না করা হয় তখন এর গুনাগুন থাকে না।

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

আমিনুর রহমান বলেছেন:




শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ। মুল পোষ্টের লিঙ্কটা দিয়ে দেয়া যেতো।

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২০

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: ছবিতে যে সব্জী দেখা যাচ্ছে সেটা আমার মনে হয়- উস্তা। গাঢ় সবুজ রঙ আকারে একটু ছোট্ট সেটাকে আমরা (ফরিদপুর) উস্তা বলি। আর যেটা আকারে একটু বড় মাংসল এবং হাল্কা সবুজ রং সেটাকে বলে করল্লা।

করল্লা দিয়ে ভাজি, বিভিন্ন মাছ দিয়ে তকারী রাধা হয়। উস্তা দিয়েও ভাজি বিভিন্ন তরকারী, ও পাক করা হয়। তবে উস্তা দিয়ে আমি ভরতা বানিয়ে খেতেই পছন্দ করি। আমার কাছে ইয়া খুব সুস্বাধু মজার একটি খাবার।

কোন পাঠক পাঠীকা কিভাবে উস্তা ভরতা বানানো জানতে চাহিয়া অনুরোধ জানায় তবে পরের উত্তরে উস্তা ভরতা বানানোর রেসিপী লিখে দেবো। কথা র'ল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.